রবিবার, ২৩ মার্চ ২০২৫ | ৯ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

সিপিজিসিবিএলে চাকরির সুযোগ, বেতন এক লাখ ৭৫ হাজার

ছবি: সংগৃহীত

কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডে (সিপিজিসিবিএল) ‘ম্যানেজিং ডিরেক্টর’ পদে জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহীরা আগামী ০৮ এপ্রিল পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।

প্রতিষ্ঠানের নাম: কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিপিজিসিবিএল)।

পদের বিবরণ:

চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ।
বেতন: ১,৭৫,০০০ টাকা।
কর্মস্থল: ঢাকা।

বয়স: ১৬ মার্চ ২০২৫ তারিখ ৫০-৬২ বছর।

আবেদনের ঠিকানা: কম্পানি সেক্রেটারি (সিএস), কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিপিজিসিবিএল), ইউনিক হাইটস (লেভেল ১৭), ১১৭ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, ইস্কাটন গার্ডেন, ঢাকা-১২১৭।

আবেদন ফি: কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিপিজিসিবিএল) এর অনুকূলে অফেরতযোগ্য হিসেবে ১০০০ টাকা ব্যাংক ড্রাফট/পে-অর্ডার করতে হবে। আবেদনপত্রের সঙ্গে অবশ্যই টাকা জমার রশিদ পাঠাতে হবে।

আবেদনের শেষ সময়: ০৮ এপ্রিল ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।

Header Ad
Header Ad

গাজীপুরে স্ত্রী-সন্তানকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা

গাজীপুরে স্ত্রী-সন্তানকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা। ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের কাশিমপুরের একটি বাড়ির কক্ষ থেকে স্ত্রী-সন্তান ও স্বামীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। স্ত্রী-সন্তানকে হত্যার পর স্বামী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে পুলিশের ধারণা।

রোববার (২৩ মার্চ) সকালে গাজীপুরের কাশিমপুর থানাধীন গোবিন্দবাড়ি দেওয়ানপাড়া এলাকা থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

নিহতরা হলেন—মো. নাজমুল ইসলাম (২৯), স্ত্রী খাদিজা আক্তার (২২) ও তাদের চার বছরের সন্তান নাদিয়া আক্তার। নিহত নাজমুল টাঙ্গাইলের সখিপুর উপজেলার শুলাপ্রতিমা গ্রামের মো. আবুর ছেলে। তার কোনো পেশা ছিল না এবং তিনি নেশা করতেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।

পুলিশ আরও জানায়, গাজীপুর মহানগরীর গবিন্দবাড়ি এলাকায় শ্বশুড়ের বাড়িতেই স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে নাজমুল ইসলাম বসবাস করতেন। অনেকদিন ধরেই নানা বিষয় নিয়ে তাদের পারিবারিক কলহ চলছিল। এসব নিয়ে প্রায়ই তাদের মধ্যে ঝগড়া হতো। গত শনিবার রাত অনুমানিক সাড়ে ১১টার দিকে তারা নিজ ঘরে গিয়ে শুয়ে পড়েন। পরদিন ঘুম থেকে না ওঠায় সকাল সাড়ে ৬টার দিকে পরিবারের লোকজন তাদের ডাকাডাকি করতে থাকেন। কোনো সারাশব্দ না পেয়ে তারা ঘরের পেছন দিকের জানালা টেনে ফাঁকা করে দেখেন নাজমুলের মরদেহ ঝুলে আছে। পরে ঘরের দরাজা ভেঙে ভেতরে গিয়ে দেখেন খাদিজা ও নাদিয়ার নিথর দেহ বিছানায় পড়ে আছে।

গাজীপুর মেট্টোপলিটন পুলিশের কাশিমপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. ইফতেখার হোসেন বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ সকাল ১০টার দিকে নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়ে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

Header Ad
Header Ad

হাসিনাবিরোধী আন্দোলনের বিষয়ে ভারত অবগত ছিল: জয়শঙ্কর

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর। ছবি: সংগৃহীত

গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হন বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শনিবার (২২ মার্চ) ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর দেশটির পররাষ্ট্র বিষয়ক পরামর্শক কমিটিকে বলেছেন, গত ৫ আগস্ট বাংলাদেশের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার সহিংসভাবে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগে থেকেই সেখানে তার বিরুদ্ধে যে জনঅসন্তোষ তৈরি হয়েছিল সে বিষয়ে অবগত ছিল ভারত।

সংসদ সদস্যদের জয়শঙ্কর বলেন, তখন ভারতের পক্ষে তেমন কিছু করা সম্ভব হয়নি, কারণ শেখ হাসিনাকে সহায়তার বিনিময়ে তাদের স্বার্থ হাসিলের মতো কিছু ছিল না। তাকে (শেখ হাসিনা) শুধু ‌‘পরামর্শ’ দেওয়া যেত।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জয়শঙ্কর ইঙ্গিত দিয়েছেন যে, ভারতের মতো আরও কয়েকটি প্রধান স্বার্থ সংশ্লিষ্ট পক্ষ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ অস্থির পরিস্থিতি সম্পর্কে আগে থেকেই জানত।

এ প্রসঙ্গে তিনি জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক প্রধান ভলকার তুর্কের সাম্প্রতিক মন্তব্যের বিষয়টি টেনে আনেন। যেখানে বলা হয়েছিল, শেখ হাসিনাবিরোধী আন্দোলনের সময় নিরস্ত্র বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে সংঘাতে জড়ালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে শান্তিরক্ষা মিশনে নিষিদ্ধ করা হতে পারে-এমন সতর্কবার্তা জাতিসংঘ আগে থেকেই দিয়েছিল।

শনিবার ভারতের পররাষ্ট্র নীতির ওপর খোলামেলা আলোচনার জন্য পররাষ্ট্র বিষয়ক পরামর্শক কমিটির সদস্যরা ড. জয়শঙ্করের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সেখানে প্রতিবেশী দেশগুলো বিশেষ করে বাংলাদেশ, মিয়ানমার, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতিই ছিল আলোচনার প্রধান বিষয়।

বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্ক
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ভারতের সঙ্গে সংলাপ শুরু করলেও, ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরশাসক হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় ভারত দিল্লি-ঢাকা সম্পর্কের মধ্যে টানাপোড়েন দেখা দিয়েছে।

২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ভারত তার পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রিকে বাংলাদেশে পাঠিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের চেষ্টা করেছে। তবে আগামী ২-৪ এপ্রিল ব্যাংককে আসন্ন বিমসটেক সম্মেলনের ফাঁকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং প্রধান উপদেষ্টা মোহাম্মদ ইউনূসের মধ্যে আনুষ্ঠানিক কোনো বৈঠক হবে কি না, সে বিষয়ে ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এখনও কিছু জানা যায়নি।

অধ্যাপক ইউনূস এরই মধ্যে একাধিক আন্তর্জাতিক বিশিষ্ট ব্যক্তির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। কিছুদিনের মধ্যেই তার চীন সফরে যাওয়ার কথা রয়েছে। সেখানে দুই দেশের মধ্যে একাধিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে বিমান চলাচল সংক্রান্ত চুক্তি যা চট্টগ্রাম ও ঢাকা এবং চীনা গন্তব্যগুলোর মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধি করা। এদিকে এস. জয়শঙ্কর চীনকে নিজেদের ‘প্রতিপক্ষ নয় বরং প্রতিযোগী’ বলে উল্লেখ করেছেন।

Header Ad
Header Ad

নামাজরত বাবাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করল ছেলে

ছবিঃ সংগৃহীত

নামাজরত অবস্থায় ছুরিকাঘাতে নিজ বাবাকে হত্যা করেছে চুয়াডাঙ্গায় এক কিশোর। জানা যায় বাবা দোদুল হোসেন রিন্টু ছেলে রিফাতের কাছ থেকে মোবাইল কেড়ে নেয়ায় এ ঘটনা ঘটায়।

মোবাইলে গেমস খেলতে বাধা দেয়ায় নামাজরত বাবাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করেছে চুয়াডাঙ্গায় এক কিশোর। মোবাইল কেড়ে নেয়ায় হাফেজ ছেলে রিফাত হোসেনের ছুরিকাঘাতে নামাজরত অবস্থায় বাবা দোদুল হোসেন রিন্টু নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। নিহত দোদুলের মেয়ে মোছা. ঋতু জানান, তার ভাই রিফাত মোবাইল আসক্ত হয়ে পড়েছিল। মোবাইলে কোনো গেম না খেললেও সবসময় মোবাইল নিয়ে বসে থাকতো। এ নিয়ে বাবা তাকে নিষেধ করতেন। শনিবার ভোরে নামাজের পর ৬টার দিকে দোদুল হোসেন রিফাতের মোবাইল ফোনটি কেড়ে নেন। এতে রিফাত ক্ষুব্ধ হয়।

স্থায়ীয়দের সাথে কথা বলে জানা যায়, শনিবার রাত পৌনে ৮টার দিকে চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার পলাশপাড়ায় তারাবির নামাজরত অবস্থায় পেছন থেকে বাবাকে ছুরিকাঘাত করে ছেলে রিফাত। এসময় স্থানীয়রা তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। হাসপাতালের সার্জারি বিভাগে নেয়ার কিছু সময়ের মধ্যে দোদুল হোসেনের মৃত্যু হয়।

চুয়াডাঙ্গা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) খালেদুর রহমান জানান, ছেলের হাতে বাবা খুন হয়েছে জানার পর তারা ঘটনাস্থলে যান।

নিহত দোদুলের বন্ধু ইন্তাজ আলী বলেন, ‘দোদুল আমাদের পাড়ার সবার সঙ্গে ভালো ব্যবহার করতেন। তার ছেলেও ভালো ও ভদ্র ছিল। সে একজন হাফেজও। মাদ্রাসায় লেখাপড়া করে, কিন্তু রিফাত যে এমন কাণ্ড ঘটাবে, তা অকল্পনীয়। ছেলের হাতে বন্ধুকে খুন হতে হবে, তা কখনো ভাবতেও পারিনি।’

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গাজীপুরে স্ত্রী-সন্তানকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা
হাসিনাবিরোধী আন্দোলনের বিষয়ে ভারত অবগত ছিল: জয়শঙ্কর
নামাজরত বাবাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করল ছেলে
নিয়ন্ত্রণে সুন্দরবনের আগুন, তদন্ত কমিটি    
গাজার পর লেবাননেও ইসরায়েলী হামলা  
দুপুরের মধ্যে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস  
টঙ্গীতে মহাসড়ক অবরোধ করে শ্রমিকদের বিক্ষোভ, দুর্ভোগে যাত্রীরা  
রাজধানীর সড়কে বসছে ‘রিকশা ট্র্যাপার’    
ঐকমত্য কমিশনের কাছে প্রস্তাব, দুপুরে যাচ্ছে বিএনপি-এনসিপি  
সুন্দরবন পুড়ছে, পানির উৎস নেই কাছে  
ঈদের আগে ও পরে ৬দিন মহাসড়কে ট্রাক-কাভার্ড ভ্যান বন্ধ  
রোহিঙ্গাবাহী নৌকাডুবি: ৪ জনের লাশ উদ্ধার, বিজিবি সদস্যসহ নিখোঁজ অনেকে
বিদ্রোহী ১৮ নারী ফুটবলার অবশেষে ফিরছেন ক্যাম্পে
সেবার বিনিময়ে ‘উপহার’ নিতে পারবেন না সরকারি চাকরিজীবীরা
নাইজারে নামাজরত মুসল্লিদের ওপর জঙ্গি হামলা, নিহত ৪৪
জাতীয় দলের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ, এবার প্রকাশ্যে জুয়ার প্রচারে সাকিব
সংস্কার ও নির্বাচনকে মুখোমুখি দাঁড় করানো হচ্ছে: তারেক রহমান
দানব আওয়ামী লীগের পুনরুত্থান ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রিজভী
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনের পরিকল্পনা কঠোর হাতে দমন করা হবে: নাহিদ ইসলাম
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম জুলাইয়ে আহতদের