শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

অ্যাপলের ইলেকট্রিক গাড়ির প্রকল্প 'টাইটান' বন্ধ

ছবি: সংগৃহীত

প্রযুক্তি জায়ান্ট অ্যাপলের স্বচালিত বৈদ্যুতিক গাড়ির আর দেখা মিলছে না। কোম্পানিটি তাদের ইলেকট্রিক গাড়ি তৈরির প্রকল্প বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। প্রায় ১০ বছর ধরে প্রকল্পটি নিয়ে কাজ করেছিল মার্কিন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানটি।

তবে অ্যাপল কখনোই প্রকল্পটির বিষয়ে প্রকাশ্যে কোনো মন্তব্য করেনি। আনুষ্ঠানিক কোনো ঘোষণা কোম্পানি না দিলেও এক দশক ধরে এ প্রকল্প নিয়ে প্রযুক্তি বিশ্লেষকদের মধ্যে গুঞ্জন চলছিল। বিবিসি।

প্রধান নির্বাহী টিম কুকের বিশেষ প্রকল্প ‘টাইটানের’ অধীনে অ্যাপলের প্রায় ২ হাজার কর্মী ইভি নির্মাণের কাজে যুক্ত ছিলেন। এ কর্মীদের আইফোনের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির বিশেষ বিভাগে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ব্লুবার্গ।

গবেষণা ও উন্নয়নে কোটি কোটি ডলার ব্যয় করছিল কোম্পানিটি। প্রথমে স্টিয়ারিং হুইল ও প্যাডেল ছাড়া সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় বিদ্যুৎচালিত গাড়ির বানাতে চেয়েছিল অ্যাপল। তবে গবেষণা ও উন্নয়নে ব্যাপক অর্থ ব্যয় করায় সত্ত্বেও প্রকল্পটি সফলতার মুখ দেখেনি। অ্যাপল বর্তমানে তাদের আইফোন ও ম্যাক ডিভাইস ছাড়াও অন্যান্য প্রযুক্তি তৈরির দিকে মনোনিবেশ করছে। এরই অংশ হিসাবে সম্প্রতি অ্যাপলের নতুন ভিশন প্রো মিক্সড ভার্চুয়াল রিয়ালিটি হেডসেট বাজারে এনেছে।

সাম্প্রতিক সময়ে ঋণের ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় বিদ্যুৎচালিত গাড়ির চাহিদা কমে এসেছে। এতে ইভি বাজারে প্রতিযোগিতা বেড়েছে। প্রধান বিদ্যুৎচালিত গাড়ি নির্মাতারা দাম কমিয়ে এখন গ্রাহক আকৃষ্ট করার চেষ্টা চালাচ্ছে। এদিকে ফোর্ড ও জিএমের মতো গাড়ি নির্মাতারা বিদ্যুৎচালিত গাড়ির উৎপাদন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত স্থগিত করেছে।

উপদেষ্টা প্রতিষ্ঠান ক্রিয়েটিভ স্ট্র্যাটেজিসের প্রধান নির্বাহী বেন বাজারিন বলেছেন, 'এই খবর যদি সত্য হয়ে থাকে, তাহলে ধরে নেওয়া যায় অ্যাপল জেনারেটিভ এআইয়ে আরও বেশি মনোযোগ দেবে। এই উদ্যোগে এআই প্ল্যাটফর্ম পর্যায়ে শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে অ্যাপলের এগিয়ে আসার বিষয়ে আরও ইতিবাচক হবেন বিনিয়োগকারীরা।'

এদিকে এক দশক আগে অ্যাপল যখন 'প্রজেক্ট টাইটান' চালু করে, তখন সিলিকন ভ্যালিতে চালকবিহীন স্বয়ংক্রিয় গাড়ির প্রতি আগ্রহের জোয়ার বয়ে যাচ্ছিল। প্রথমে পুরোপুরি চালকবিহীন গাড়ি তৈরির লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও অ্যাপল পরবর্তীতে সীমিত বৈশিষ্ট্যযুক্ত ইলেকট্রিক গাড়ি নিয়ে কাজ করেছে। মূল পরিকল্পনায় স্টিয়ারিং হুইল ছাড়া সম্পূর্ণ স্বচালিত গাড়ি তৈরির লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও পরবর্তীতে প্রতিষ্ঠানটি এমন এক ধরনের গাড়ি নির্মাণ করতে চেয়েছে, যেখানে চালককে সজাগ থাকতে হবে এবং প্রয়োজনমতো গাড়ির নিয়ন্ত্রণ নিতে হবে।

২০২০ সালে রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল যে অ্যাপল ২০২৪ বা ২০২৫ সালের মধ্যেই একটি গাড়ি প্রকাশের বিষয়টি বিবেচনা করছে। তবে করোনা মহামারী বিশ্বব্যাপী অটোমোবাইল খাতকে বিঘ্নিত করার আগে থেকেই অ্যাপলের এই প্রকল্পের অগ্রগতি আশানুরূপ ছিল না।

এ বছর বৈদ্যুতিক গাড়ির বিক্রি ২০২৩ সালের চেয়ে কম হবে বলে গত মাসেই সতর্ক করেছে টেসলা। ইউরোপ, চীনসহ বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ বাজারে বৈদ্যুতিক গাড়ির দাম কমিয়ে দিয়েছিলেন এ কোম্পানির প্রধান বিলিয়নিয়ার ইলন মাস্ক। কারণ এসব অঞ্চলে চীনের বৈদ্যুতিক গাড়ি প্রস্তুতকারক বিওয়াইডির সঙ্গে টেসলাকে প্রতিযোগিতা করতে হচ্ছিল।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত