বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

করোনাকালে জনশক্তি রপ্তানি কমলেও বেড়েছে রেমিটেন্স প্রবাহ

করোনাকালে বৈধ পথে বাংলাদেশ থেকে বিদেশে কর্মসংস্থান কমেছে। যদিও করোনাকালের ২০২০ ও ২০২১ সালে রেমিটেন্স বা প্রবাসী আয় বেড়েছে।

জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ সালে ২ লাখ ১৭ হাজার কর্মী বিদেশে গেছেন। তার পরের বছর ২০২১ সালে গেছেন ৬ লাখ ১৭ হাজার ২০৯ জন কর্মী।

তবে করোনার আগের দুই বছরে এই সংখ্যা ছিল আরও বেশি। ২০১৯ সালে বিদেশে গেছেন ৭ লাখ ১৫৯ জন কর্মী। তার আগের বছর ২০১৮ সালে গেছেন ৭ লাখ ৩৪ হাজার ১৮১ জন।

রেমিটেন্সের হিসাবে অবশ্য উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে। করোনার আগের দুই বছর ২০১৯ ও ২০১৮ সালের তুলনায় করোনার দুই বছর ২০২০ ও ২০২১ সালে রেমিটেন্সের প্রবাহ বেশি।

২০১৮ সালে দেশে রেমিটেন্স এসেছে ১ লাখ ৩০ হাজার ২৯৩ কোটি ৬১ লাখ টাকা। তার পরের বছর ২০১৯ সালে রেমিটেন্স এসেছে ১ লাখ ৫৫ হাজার ২১ কোটি টাকা। কিন্তু করোনার প্রথম বছর ২০২০ সালে রেমিটেন্স এসেছে ১ লাখ ৮৭ হাজার ৭২০ কোটি টাকা। করোনার দ্বিতীয় বছর ২০২১ সালে দেশে রেমিটেন্স এসেছে ১ লাখ ৮৪ হাজার ৬৯৯ কোটি ৬৩ লাখ টাকা।

যদিও করোনার সময় এই রেমিটেন্স বাড়ার বিষয়টি নিয়ে অনেক অর্থনীতিবিদ সংশয় প্রকাশ করেছেন বিভিন্ন সময়। সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলছেন, হুন্ডি ব্যবসার প্রকোপ কমা, হজের জন্য জমানো টাকা দেশে পাঠানোসহ অন্যান্য বিষয় এ প্রবাসী আয় বা রেমিটেন্স বৃদ্ধির কারণ হতে পারে।

সংশয়ের অন্যতম একটি কারণ হলো প্রতিবেশী দেশগুলোতে রেমিটেন্সের প্রবাহ কমে যাওয়া। এসডিজি প্লাটফর্মের তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ সালে পাশের দেশ ভারতের রেমিট্যান্স প্রবাহ কমেছে ৩২ দশমিক ৩ শতাংশ। ফিলিপাইনের প্রবাহ কমেছে শূন্য দশমিক ৯ শতাংশ। কিন্তু এর বিপরীতে বাংলাদেশের রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে ১৮ দশমিক ৪ শতাংশ।

দেশভিত্তিক কর্মসংস্থানের চিত্র

দেশভিত্তিক কর্মসংস্থানের চিত্রও একই রকম। করোনার দুই বছরে দেশভিত্তিক কর্মসংস্থান কমেছে। সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও জর্ডানে করোনার দ্বিতীয় বছর ২০২১ সালে অবশ্য উল্লেখযোগ্য সংখ্যক কর্মী বাংলাদেশ থেকে গেছেন। এই দেশ তিনটিতে জনশক্তি রপ্তানিতে করুণ অবস্থা ছিল ২০২০ সালে।

২০২০ সালে বাংলাদেশের বৃহত্তম শ্রমবাজার সৌদি আরবে কর্মী গেছেন ১ লাখ ৬১ হাজার ৭২৬ জন। যদিও পরের বছর ২০২১ সালে দেশটিতে কর্মী গেছেন অনেক বেশি, ৪ লাখ ৫৭ হাজার ২২৭ জন।

অন্যদিকে, করেনার আগের বছর ২০১৯ সালে সৌদি আরবে গেছেন ৩ লাখ ৯৯ হাজার কর্মী। তার আগের বছর ২০১৮ সালে দেশটিতে বাংলাদেশি কর্মীর কর্মসংস্থান হয়েছে ২ লাখ ৫৭ হাজার ৩১৭ জনের।

বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২০২০ সালে গেছেন ১ হাজার ৮২ জন কর্মী। ২০২১ সালে দেশটিতে গেছেন ২৯ হাজার ২০২ জন কর্মী।

২০১৯ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাতে গেছেন ৩ হাজার ৩৫৮ জন কর্মী। ২০১৮ সালে গেছেন ৩ হাজার ২৩৫ জন কর্মী।

জর্ডানে ২০২১ সালে বাংলাদেশ থেকে গেছেন ১৩ হাজার ৮১৬ জন কর্মী। ২০২০ সালে গেছেন ৩ হাজার ৭৬৯ জন কর্মী। কিন্তু ২০১৯ ও ২০১৮ সালে গেছেন যথাক্রমে ২০ হাজার ৩৪৭ জন ও ৯ হাজার ৭২৪ জন কর্মী।

২০২১ সালে বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে কর্মসংস্থান হয়েছে ১ হাজার ৮৪৮ জন বাংলদেশি কর্মীর। ২০২০ সালে কর্মসংস্থান হয়েছে ১ হাজার ৭৪৪ জনের।

অন্যদিকে, ২০১৯ সালে বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে গেছেন ১২ হাজার ২৯৯ জন। তার আগের বছর ২০১৮ সালে গেছেন ২৭ হাজার ৬৩৭ জন কর্মী।

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশ ওমানে ২০২১ সালে বাংলাদেশে থেকে গেছেন ৫৫ হাজার ৯ জন কর্মী। ২০২০ সালে গেছেন ২১ হাজার ৭১ জন কর্মী।

২০১৯ সালে কুয়েতে গেছেন ৭২ হাজার ৬৫৪ জন কর্মী। আগের বছর ২০১৮ সালে গেছেন ৭২ হাজার ৫০৪ জন।

মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম বড় আরেকটি শ্রমবাজার হলো কাতার। দেশটিতে বাংলাদেশ থেকে ২০২১ সালে কর্মসংস্থান হয়েছে ১১ হাজার ১৫৮ জন কর্মী। ২০২০ সালে গেছেন সেই তুলনায় অনেক কম, ৩ হাজার ৬০৮ জন কর্মী।

২০১৯ সালে কাতারে গেছেন ৫০ হাজার ২৯২ জন কর্মী। আগের বছর ২০১৮ সালে গেছেন ৭৬ হাজার ৫৬০ জন কর্মী।

লেবাননে ২০২১ সালে বাংলাদেশ থেকে কর্মী গেছেন মাত্র ২৩৫ জন। ২০২০ সালে গেছেন ৪৮৮ জন। কিন্তু ২০১৯ সালে যখন করোনা ছিল না সেই বছরে গেছেন ৪ হাজার ৮৬৩ জন কর্মী। তার আগের বছর ২০১৮ সালে গেছেন ৫ হাজার ৯৯১ জন কর্মী।

মালয়েশিয়ায় যদিও তিন বছর জনশক্তি রপ্তানি বন্ধ ছিল। একারণে ২০২১ ও ২০২০ সালে দেশটিতে কর্মী গেছেন যথাক্রমে ২৮ জন ও ১২৫ জন। ২০১৯ সালে দেশটিতে গেছেন ৫৪৫ জন কর্মী। কিন্তু যখন নিষেধজ্ঞা ছিল সেই সময় অর্থাৎ ২০১৮ সালে দেশটিতে বাংলাদেশ থেকে গিয়েছিল ১ লাখ ৭৫ হাজার ৯২৭ জন কর্মী।

দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার নগররাষ্ট্র সিঙ্গাপুরেও করোনার দুই বছর জনশক্তি রপ্তানি অনেক কমেছে। ২০২১ সালে দেশটিতে বাংলাদেশ থেকে কর্মসংস্থান হয়েছে ২৭ হাজার ৮৭৫ জনের। ২০২০ সালে কর্মসংস্থান হয়েছে ১০ হাজার ৮৫ জনের। কিন্তু ২০১৯ সালে সিঙ্গাপুরে বাংলাদেশ থেকে কর্মী গেছেন ৪৯ হাজার ৮২৯ জন। ২০১৮ সালে কর্মসংস্থান হয়েছে ৪১ হাজার ৩৯৩ জনের।

এছাড়া অন্য দেশগুলোতেও করোনার দুই বছরে জনশক্তি রপ্তানি উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ২০২১ সালে বাংলাদেশ থেকে কর্মসংস্থান হয়েছে মাত্র ৭ হাজার ৭১১ জনের। ২০২০ সালে কর্মসংস্থান হয়েছে ৪ হাজার ৪৫৭ জনের। কিন্তু ২০১৯ সালে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশ থেকে কর্মসংস্থান হয়েছে ১ লাখ ৬১৯ জনের। তার আগের বছর ২০১৮ সালে গেছেন ১৫ হাজার ৭৯০ জন কর্মী।

আরইউ/আরএ

Header Ad
Header Ad

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। ছবিঃ সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির উদ্যোগে চলতি ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয়ার্ধে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ ঘটতে যাচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকারে দায়িত্বে থাকা এক তরুণ উপদেষ্টা পদত্যাগ করে নতুন এই দলের দায়িত্ব নিতে পারেন বলেও জানা গেছে।

এবার জনগণ কেমন দল চায় জানিয়ে মতামত চেয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড আইডিতে এক পোস্টে এ আহ্বান জানান।

পোস্টে হাসনাত লেখেন, ‘ছাত্র-তরুণদের নেতৃত্বে নতুন রাজনৈতিক দল আসছে!’

একটি ফরম পূরণ করার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আপনি কেমন দল চান আমরা তা জানতে চাই এবং সে আদলেই দলটি গড়তে চাই। কমেন্টে দেওয়া ফর্মে আপনার মতামত জানান। ফর্মটি পূরণ করতে মাত্র ৫ মিনিট সময় লাগবে।’

Header Ad
Header Ad

এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  

ঝালকাঠি-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান ওমর। ছবিঃ সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে রাজধানীর আদাবর থানায় দায়েরকৃত রুবেল হত্যা মামলায় ঝালকাঠি-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান ওমর, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাবেক ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়াকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম. এ আজহারুল ইসলামের আদালত গ্রেফতার দেখানোর এ আদেশ দেন।

এদিন সকালে আসামিদের আদালতে হাজির করে উক্ত মামলায় গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। পরে সে আবেদন মঞ্জুর করেন বিচারক।। সোয়া ৯ টার পর তাদের এজলাসে তোলা হয়। তিন জনের মধ্যে সামনে ছিলেন শাহজাহান ওমর।

এই সময় সাংবাদিকরা তাদের ছবি তুলতে গেলে। তখন শাহজাহান ওমর বলেন, ‘এই ফটো তোলোস কেন?’ পরে তাদের এজলাসে নিয়ে যাওয়া হয়।

সেখানে অনেকটাই স্বাভাবিক ছিলেন শাহজাহান ওমর। আইনজীবী-পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে সময় পার করেন। কখনও হেসেছেন। আইনজীবীদের কাছে মামলার বিষয়ে খোঁজখবর নেন। জানতে চান তিনি এজাহারনামীয় আসামি কি না।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ৫ আগস্ট রুবেলসহ কয়েকশ ছাত্র-জনতা সকাল ১১টার দিকে আদাবর থানাধীন রিংরোড এলাকায় প্রতিবাদী মিছিল বের করে। এসময় পুলিশ, আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিক লীগ, তাঁতীলীগ, কৃষকলীগ, মৎস্যজীবী লীগের নেতাকর্মীরা গুলি চালায়। এতে রুবেল গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান।

এ ঘটনায় ২২ আগস্ট আদাবর থানায় হত্যা মামলা করেন রুবেলের বাবা রফিকুল ইসলাম।

Header Ad
Header Ad

মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  

প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবিঃ সংগৃহীত

মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরশাসক এবং গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

বুধবার (০৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইলে এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।

পোস্টে তিনি লিখেছেন, সংবাদ মাধ্যমটি (বিবিসি বাংলা) যখন শেখ হাসিনার বিষয়ে লেখে, তখন তার ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পটভূটি বাদ দেয়। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর উনি ভারতে চলে গেছেন এমন শব্দ ব্যবহার করতে তারা অধিকতর পছন্দ করে। বাস্তবতা হচ্ছে শেখ হাসিনা অসংখ্য শিশু হত্যা, নজিরবিহীন সহিংসতা, লুণ্ঠন, দুর্নীতি, বিচারবহির্ভূত হত্যা এবং তিন হাজারের বেশি মানুষকে গুম করে ভারতে পালিয়ে গেছেন।

তিনি লেখেন, গত সপ্তাহে শেখ হাসিনাকে নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ। নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে সংস্থাটি বলছে, শেখ হাসিনা তার দীর্ঘ ১৫ বছরের শাসনামলে হত্যা এবং গুমের নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু বিবিসি বাংলার প্রতিবেদনে এই গুরুত্বপূর্ণ অংশের কিছুই উল্লেখ ছিল না। তারা বিপ্লবের পরে গণগ্রেপ্তার নিয়ে কথা বলতে বেশি পছন্দ করে।

শফিকুল আলম লেখেন, কোনো গণগ্রেপ্তার হয়েছে? কতজনকে গত ছয় মাসে গ্রেপ্তার করা হয়েছে? আমরা জানতাম যে ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর পুলিশ বিএনপির সমাবেশকে জোরপূর্বক ছত্রভঙ্গ করেছিল। তারপর কমপক্ষে ২৫ হাজার জনকে গ্রেপ্তার করেছিল।

প্রেস সচিব আরও লিখেছেন, মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনাকে একটি নিখুঁত প্ল্যাটফর্ম দিয়েছে। গতকাল তারা একটি সংবাদ প্রকাশ করেছে। সেখানে তারা বলেছে যে, হাসিনা নয়াদিল্লি থেকে ছাত্রদের সঙ্গে কথা বলবেন। প্রকৃতপক্ষে, এটি ‘বাংলার কসাইয়ের’ জন্য একটি নিখুঁত প্ল্যাটফর্ম! এটি কি কখনো নির্বাসিত বিএনপি নেতা তারেক রহমানকে একই রকম প্ল্যাটফর্ম দিয়েছে? হাসিনার স্বৈরশাসনের আমলে তারেক রহমান লন্ডনে কীভাবে সময় কাটাচ্ছিলেন সে সম্পর্কে লিখেছিল? এটি কি তার সাক্ষাৎকার নিয়েছিল?

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  
পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  
উত্তরবঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য তেল বিক্রি বন্ধ
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ  
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাত আবদুল্লাহর  
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ    
সুইডেনে স্কুলে বন্দুক হামলা নিহত ১০ জন  
বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত গ্রেফতার  
জাবিতে পোষ্য কোটা সম্পূর্ণরূপে বাতিলের ঘোষণা  
মুসলিম লীগ যেমন বিলুপ্ত হয়েছে, আওয়ামী লীগও বিলুপ্ত হবে : সলিমুল্লাহ খান
ছাত্রলীগ নেতা ইমতিয়াজ রাব্বীসহ ৮ বুয়েট শিক্ষার্থী আজীবন বহিষ্কার  
জীবননগর সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বাংলাদেশি যুবক আটক
নগদের সাবেক চেয়ারম্যান-এমডিসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে ৬৪৫ কোটি টাকা জালিয়াতির মামলা
৮ ফেব্রুয়ারি থেকে চালু হচ্ছে নতুন মার্কিন ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া
ক্যাম্পাসের মসজিদে কোরআন পুড়িয়েছে রাবি ছাত্র, জানা গেল পরিচয়
মার্কিন ভিসার জন্য প্রার্থনা করতে মন্দিরে ভিড় ভারতীয়দের
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে কুরআন পোড়ানোর ঘটনায় মূল সন্দেহভাজন আটক
পুলিশ ভেরিফিকেশন ছাড়াই পাসপোর্ট ইস্যু ও নবায়ন