সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৮ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায়

বেতন কমিয়ে বাড়ানো হলো ভ্রমণ ভাতা

বিআইডব্লিউটিএ’র একটি প্রকল্পে কর্মচারীদের বেতন কমেছে ১৪৯ কোটি টাকা। অথচ ভ্রমণ ভাতাসহ বিভিন্ন খাতে এক লাফে ব্যয় বাড়ছে ৩৩৪ কোটি টাকা।

এ প্রকল্পে কর্মচারীদের বেতন ছিল ১৮৬ কোটি টাকা। তা থেকে কমিয়ে ধরা হয়েছে ৩৭ কোটি টাকা। কমেছে ১৩০ কোটি টাকা। আর কর্মকর্তাদের বেতন ৭০ কোটি টাকা থেকে কমিয়ে ধরা হয়েছে ৬৫ কোটি টাকা। এই দুই খাতে বেতন কমলেও নতুন করে ভ্রমণ ব্যয় থোক বরাদ্দ ধরা হয়েছে ২০ কোটি টাকা। সম্মানী ব্যয় বাড়িয়ে ৩০ কোটি টাকা ধরা হয়েছে। এই হলো রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্রের ভারি মালামাল কম সময়ে ও নিরাপদে বহন করার জন্য ‘মোংলা বন্দর হতে চাঁদপুর-মাওয়া-গোয়ালন্দ হয়ে পাকশী পর্যন্ত নৌ-রুটের নাব্যতা উন্নয়ন’ প্রকল্পের বাস্তব চিত্র।

এ প্রকল্পের ব্যয় অনুমোদনের জন্য পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হয়েছে। সব প্রক্রিয়া শেষ। মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি একনেক সভায় এটিসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ১০টি প্রকল্পের অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হবে। পরিকল্পনা কমিশনের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

সার্বিক ব্যাপারে জানতে প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী সুলতান আহমেদের সঙ্গে রবিবার (৫ ডিসেম্বর) বারবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোনের সংযোগ কেটে দেওয়ায় মন্তব্য জানা সম্ভব হয়নি। পরে বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ মুসার সঙ্গেও যোগাযোগ করা হয়। তবে তিনিও ফোনের সংযোগ কেটে দেওয়ায় মতামত জানা সম্ভব হয়নি।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এ প্রকল্পের ব্যয় বাড়ছে ৩৩৪ কোটি টাকা। কারণ প্রথমে ৯৫৬ কোটি টাকা ধরা হলেও সংশোধন করে এক হাজার ২৯০ কোটি টাকায় আনা হয়েছে। এর অনুমোদনের জন্য প্রকল্পটির প্রথম সংশোধনী প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে পরিকল্পনা কমিশনে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের বিআইডব্লিউটিএ। প্রকল্প এলাকা হচ্ছে ঢাকা, মুন্সিগঞ্জ, মাদারীপুর, মানিকগঞ্জ, ফরিদপুর ও রাজবাড়ী জেলার ১৩টি উপজেলা।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) থেকে প্রথমে এর অনেক বেশি ব্যয় প্রাক্কলন করা হয়েছিল। বিভিন্নখাতে অপ্রাসঙ্গিক ব্যয় নির্ধারণ করায় তা থেকে বাদ দিয়ে শেষ পর্যন্ত একনেক সভায় ২০১৭ সালে প্রকল্পটির অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে ব্যয় ধরা হয়েছিল ৯৫৬ কোটি টাকা।

রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পটির জন্য এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় এটির কাজও শুরু হয়েছে। প্রকল্পটিতে ২০২০ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত আর্থিক অগ্রগতি হয়েছে ৫২০ কোটি টাকা। একই সময়ে বাস্তব অগ্রগতি হয়েছে ৬১ শতাংশ। পুরো কাজ শেষ করতে ব্যয় বাড়িয়ে প্রস্তাব করা হয়েছিল এক হাজার ৬১৯ কোটি টাকা করার। তা যাচাই-বাছাই করতে গত ১০ জানুয়ারি প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির (পিইসি) সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বিভিন্ন খাতে ব্যয় কমানো হয়েছে। তারপরও এই ব্যয় বেড়ে দাঁড়াচ্ছে এক হাজার ২৯০ কোটি টাকা। এর মধ্যে কর্মচারীদের বেতন ১৮৬ কোটি টাকা থেকে ১৪৯ কোটি টাকা কমানো হয়েছে। কমে দাঁড়াচ্ছে ৩৭ কোটি টাকা।

তবে নতুন করে ভ্রমণ ভাতা ধরা হয়েছে ২০ কোটি টাকা। আর সম্মানী ১০ কোটির সঙ্গে ২০ কোটি টাকা বাড়িয়ে ধরা হয়েছে ৩০ কোটি টাকা। যাতায়াত ব্যয় প্রায় পাঁচ কোটি টাকা বাড়ছে। এভাবে আসবাবপত্রসহ বিভিন্নখাতেও ব্যয় বাড়ানো হয়েছে। তাতে ৩৩৪ কোটি টাকা বাড়ছে। তবে বাস্তবায়নকাল ২০২৫ সাল পর্যন্তই থাকছে, বাড়ছে না।

সূত্র আরও জানায়, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ভারি মালামাল পরিবহন নিরাপদ ও সহজ করার জন্য ২০১৭ সালের ১ আগষ্ট প্রকল্পটির অনুমোদন দেয় সরকার। যাতে মোংলা বন্দর থেকে নৌপথে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্প পর্যন্ত সারাবছর ৪ দশমিক ৫০ মিটার নদীর নাব্য উন্নয়ন ও সংরক্ষণ করে কম সময়ে এবং স্বল্প ব্যয়ে নিরাপদে মালামাল ও যাত্রী পরিবহন করা যায়, যা ২০১৫ সালের জুন থেকে ২০২৫ সালের জুনে বাস্তবায়ন করার কথা।

প্রকল্পটির প্রধান প্রধান কাজ হলো–ক্যাপিটাল ড্রেজিং ৬৪ দশমিক ৬ লাখ ঘনমিটার, মেইনটেন্যান্স ড্রেজিং ৪৫৭ দশমিক ২৭ লাখ ঘনমিটার, মাটির ডাইক নির্মাণ ১৪ লাখ ঘনমিটার, বাঁশের পাইলিং ও তর্জার বেড়া নির্মাণ ৩ দশমিক ২০ লাখ বর্গমিটার। এ ছাড়া একটি কেবিন ক্রুজার ক্রয়সহ অন্যান্য কাজও রয়েছে।

প্রকল্পটি সংশোধনের কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, নতুন কিছু অঙ্গ সংযোজন হচ্ছে। এর মধ্যে অভ্যন্তরীণ প্রশিক্ষণ, ইকো সাউন্ডার ও জিপিএস, অফিস ফার্নিচার, জলযান মেরামত, কম্পিউটার ও অফিসের অন্যান্য আসবাবপত্র মেরামত, ভ্রমণ ভাতা, ইন্টারনেট, বিদ্যুৎ, পানি, ডাক, কুরিয়ার, মুদ্রণ ও বাঁধাই, স্ট্যাম্প ও সিল, অন্যান্য মনিহারি, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অংশগুলো নতুনভাবে সংযোজন করতে হবে। আর স্পিড বোটের পরিবর্তে সংশোধিত ডিপিপিতে কেবিন ক্রুজার অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

এ বিষয়ে প্রকল্পটি প্রক্রিয়াকরণের দায়িত্বপ্রাপ্ত পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠমো বিভাগের সদস্য (সচিব) মামুন-আল-রশীদ বলেন, ‘পিইসিতে কতিপয় শর্তে অনুমোদনের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে। এটি বাস্তবায়িত হলে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ভারী মালামাল পরিবহন নিরাপদ ও সহজতর করা সম্ভব হবে। এ ছাড়া মোংলা বন্দর হতে চাঁদপুর-মাওয়া-গোয়ালন্দ হয়ে পাকশী পর্যন্ত নৌ-রুটের নাব্যতা উন্নয়ন ঘটবে।’

উল্লেখ্য, ফাস্ট ট্র্যাক প্রকল্পের আওতায় ২০১৬ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রী একনেক সভায় চট্টগ্রাম ও মোংলা সমুদ্রবন্দর হতে রূপপুর পর্যন্ত নৌপথের প্রয়োজনীয় ড্রেজিং করতে হবে বলে নির্দেশনা দেন। এর পরিপ্রেক্ষিতেই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।

জেএ/এসএ/

Header Ad
Header Ad

হেনরী ও তার স্বামীর ৪৯ ব্যাংক হিসাবে লেনদেন পৌনে ৪ হাজার কোটি

সিরাজগঞ্জ-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য জান্নাত আরা হেনরী। ছবি: সংগৃহীত

সিরাজগঞ্জ-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য জান্নাত আরা হেনরী ও তার স্বামী শামীম তালুকদারের ৪৯টি ব্যাংক হিসাবে প্রায় ৩ হাজার ৮৯৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এ ছাড়া প্রায় ৭৮ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনেরও প্রমাণ পাওয়া গেছে। তাই তাদের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা করা হয়েছে।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আসিফ আল মাহমুদ বাদী হয়ে মামলা দুটি দায়ের করেন। বিষয়টি গণমাধ্যমকে জানান দুদক মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন।

গত ২৫ নভেম্বর দুদকের আবেদনের প্রেক্ষিতে জান্নাত আরা হেনরী, তার স্বামী ও মেয়ের দেশত্যাগে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত। হেনরীর বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু হয় গত ২০ আগস্ট। পরে গত ১ অক্টোবর মৌলভীবাজার থেকে স্বামীসহ তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এজাহার সূত্রে জানা গেছে, সাবেক সংসদ সদস্য জান্নাত আরা হেনরীর বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে ৫৭ কোটি ১৩ লাখ ৭ হাজার ২২৩ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। অন্যদিকে তার স্বামীর অবৈধ সম্পদের পরিমাণ ২০ কোটি ৪৭ লাখ ৩৩ হাজার ২১৫ টাকা। অবৈধভাবে প্রাপ্ত অর্থ বা সম্পত্তির অবৈধ উৎস গোপন বা আড়াল করার উদ্দেশ্যে ৩৫টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ২ হাজার ২ কোটি ৬৬ লাখ ৫৭৭ টাকা ও ১৩ কোটি ৭৮ লাখ ৪৬ হাজার মার্কিন ডলারের (১১৫ টাকা হিসাবে প্রায় ১৫৮৫ কোটি টাকা) সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন হেনরী।

 

Header Ad
Header Ad

স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ২৪৮ টাকা কমলো

ছবি: সংগৃহীত

স্বর্ণের বাজারে হাওয়া যেনো হাওয়া বদল হচ্ছে, আজ এই বাড়ছে তো কাল কমছে? এবার দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম। ভরিতে ১ হাজার ২৪৮ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৩৩৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স এসোসিয়েশন (বাজুস)। আগামীকাল মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৩৩৮ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৪ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬০৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

এর আগে, সবশেষ গত ১৮ ডিসেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় ভরিতে ২ হাজার ৮৮ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪০ হাজার ৫৮৬ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৪ হাজার ১৯৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৫ হাজার ৩০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৪ হাজার ৪৭৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছিল গত ১৯ ডিসেম্বর থেকে।

Header Ad
Header Ad

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক প্রকল্প বাতিল

ছবি: সংগৃহীত

মৌলভীবাজারের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক প্রকল্পটি জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় বাতিল হয়েছে।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) পরিকল্পনা কমিশন চত্বরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে প্রধান উপদেষ্টা ও একনেকের চেয়ারপারসন ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত একনেকের সভায় এ প্রকল্পটি বাতিল করা হয়েছে।

সভাশেষে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানিয়েছেন, সভায় ৬টি প্রকল্প সম্পর্কে একনেকের সদস্যদের অবহিত করা হয়। এর মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক, মৌলভীবাজার (১ম পর্যায়) প্রকল্পটি বাতিলের জন্য একনেক সভায় উপস্থাপন করা হয়েছিল এবং প্রকল্পটি বাতিল করার প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে। জীববৈচিত্র্যের ক্ষতির কথা চিন্তা করে প্রকল্পটি বাতিল করা হয়েছে।

এমন একটি প্রকল্প কীভাবে নেয়া হলো তা আশ্চর্যের ব্যাপার উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে বন্যপ্রাণীদের চলাচল এবং জীবনযাপনে বিরূপ প্রভাব পড়ত। এই প্রকল্পের জন্য নির্ধারিত জায়গাটি পশু-পাখির জন্য সংরক্ষিত।

উল্লেখ্য, একনেক সভায় প্রাকৃতিক গ্যাসের অনুসন্ধান, উত্তোলন ও প্রক্রিয়াজাতকরণের তিন প্রকল্পসহ ১ হাজার ৯৭৪ কোটি ৩০ লাখ টাকা ব্যয়ে ১০ টি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ১ হাজার ৬৪২ কোটি ৯৮ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নে ৩৩১ কোটি ৩২ লাখ টাকা ব্যয় করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হেনরী ও তার স্বামীর ৪৯ ব্যাংক হিসাবে লেনদেন পৌনে ৪ হাজার কোটি
স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ২৪৮ টাকা কমলো
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক প্রকল্প বাতিল
ভোটাধিকার আদায়ে ৫ আগস্টের মতো রাস্তায় নামতে হবে: মির্জা ফখরুল
শিল্পকলার সাবেক ডিজি লাকীসহ ২৪ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মিউজিক ফেস্ট মঞ্চে বিপিএল উদ্বোধন করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা  
দর্শনা সীমান্তে ভারতে পাচারকালে দুই নারী উদ্ধার; পাচারকারী আটক
১৫ বছরে বিএনপি আন্দোলনে ছিল বলেই শেখ হাসিনা পালিয়েছে: ফখরুল
দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
শিক্ষার্থীদের গ্রাফিতিতে লেখা জয় বাংলা মুছে দিলো ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবকদল
বাংলাদেশের কাছে ত্রিপুরা ২০০ কোটি রুপি পাওনা রয়েছে: মুখ্যমন্ত্রী
হাসিনা বাংলাদেশে আসবে কেবল ফাঁসিতে ঝোলার জন্য: নাহিদ
চাঁদপুরে জাহাজ থেকে ৫ মরদেহ উদ্ধার: চিকিৎসাধীন আরও ২ জনের মৃত্যু  
সরকারের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আইনে ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি এস আলমের
রাজধানীতে ২৪ ঘণ্টায় ৯৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার
বাংলাদেশে রফতানি বন্ধ: ময়ূখ রঞ্জনের বাড়ি ঘেরাও করলেন পশ্চিমবঙ্গের কৃষকরা
সাদা পোশাকে সেঞ্চুরিতে জ্যোতির ইতিহাস
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেল ও সিএনজি দুর্ঘটনায় ব্যবসায়ীসহ ৩ জন নিহত
শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনতে দিল্লিকে কূটনৈতিক চিঠি
বছরখানেক সময় পেলে সংস্কার কাজগুলো করে যাব: আসিফ নজরুল