বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

কাউন্সিলে সংগ্রামী নেতা নির্বাচন বড় চ্যালেঞ্জ

২২তম জাতীয় কাউন্সিলকে সামনে রেখে আওয়ামী লীগের সামনে এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ দলে তরুণ ও পরিচ্ছন্ন ভামূর্তির সংগ্রামী নেতৃত্ব নিয়ে আসা। একই সঙ্গে আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়া। যাদের হাত ধরে আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আবারও মানুষের রায় নিয়ে সরকার পরিচালনা করতে পারে।

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা বলছেন, আগামী নির্বাচনের আগে শক্তিশালী সাংগঠনিক কাঠামো ঠিক করতে নতুন-পুরাতনের সমন্বয়ে একটি গতিশীল কমিটি উপহার দিতে চায় আওয়ামী লীগ। এজন্য কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের নেতাদের সঙ্গে কথা বলা হচ্ছে নিয়মিত। সংগ্রামী ও নিবেদিত মুখ খোঁজা হচ্ছে।

আওয়ামী লীগের কাউন্সিলের বড় পদে পরিবর্তনের কোনো সম্ভাবনা না থাকলেও অন্যান্য পদে কিছু নতুন মুখ দেখা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন পরীক্ষিত নেতারা। তা ছাড়া যারা বড় পদে থেকেও নিষ্ক্রিয় ছিলেন তাদের বিষয়ে নতুন করে সিদ্ধান্ত নেবে কেন্দ্রীয় হাই কমান্ড।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, আওয়ামী লীগের আগামী কাউন্সিলে ছাত্রলীগ, যুবলীগের সাবেক নেতাদের অনেকেই আসতে পারেন বিভিন্ন পদে। এজন্য এখন থেকেই দলের ভেতরে এক ধরনের তদবির শুরু হয়েছে। অনেক নেতা কেন্দ্রীয় নেতাদের বাসায় আসা যাওয়া এবং তাদের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়িয়েছেন।

এদিকে কাউন্সিলের আগেই বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকদের কাজ সমাপ্ত করার নির্দেশ দেওয়া আছে। সেই লক্ষ্যে এরইমধ্যে সব সাংগঠনিক জেলায় কমিটি গঠনের কাজ গুছিয়ে এনেছেন নেতারা।

সব মিলিয়ে আগামী কাউন্সিলে আওয়ামী লীগের সামনে কঠিন চ্যালেঞ্জ হচ্ছে নবীন-প্রবীণের সমন্বয়ে দলের একটা ভারসাম্যপূর্ণ নেতৃত্ব নির্বাচন করা। আগামী দিনে যারা দলকে সামনের দিকে এগিয়ে নেবেন। দলের দুঃসময়ে রাজপথের আন্দোলন-সংগ্রামে যাদের সামনের সারিতে পাওয়া- এমন নেতাদেরই নেতৃত্বে আনতে চায় দলটি। সেজন্য অনেক চ্যালেঞ্জও আছে। যেহেতু দেশের সবচেয়ে পুরোনো ও ঐতিহ্যবাহী দলে নেতার অভাব নেই।

কাউন্সিলের পাশাপাশি আগামী নির্বাচন নিয়েও আলোচনা হচ্ছে। নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত রোডম্যাপ অনুযায়ী ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৪ সালের জানুয়ারির মধ্যে সাংবিধানিকভাবে নির্বাচনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

নির্বাচনী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে আওয়ামী লীগ চায় পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তি ও সর্ব-মহলে গ্রহণযোগ্য নেতাদের প্রার্থী করতে। যারা তৃণমূলেও নেতা-কর্মীদের মাঝে সমান গ্রহণযোগ্য। কোনো রকম বিতর্ক নেই।

আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, সংগঠনকে মানুষের কাছে আরও বেশি আস্থাশীল করতে দলীয় নেতাদের পাশাপাশি সংসদ সদস্যদেরও অনেক গুরুত্ত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এমন নেতাদের খুঁজে বের করতে নির্দেশ দিয়েছে হাই কমান্ড। তা ছাড়া নির্বাচনে যদি ফল আওয়ামী লীগের পক্ষে না যায়, সেক্ষেত্রে পরবর্তী সময়ে কীভাবে দলকে চাঙ্গা রাখা যায় বা সেই সময়ের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার মতো একটি শক্তিশালী ও গতিশীল নেতৃত্ব ও সংসদ সদস্য মনোনয়নে নজর কেন্দ্রীয় নেতাদের।

বিশেষ করে আগামী নির্বাচনী বৈতরণী পার হওয়া এবং বৈশ্বিক সংকট মোকাবিলা করে কীভাবে মানুষকে আস্থায় আনা যায় সেটিই এখন আওয়ামী লীগের মূল লক্ষ্য।

আওয়ামী লীগের আগামী কাউন্সিলে খাদ্য সংকট ও আগামী নির্বাচন পরবর্তি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশে যদি দুর্ভিক্ষের মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হয় তাতে আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল হিসেবে সেটি কীভাবে মোকাবিলা করবে, আগামী নির্বাচনে ভোটারদের কাছে কী বার্তা নিয়ে যাবে, সেসব বিষয় ঠিক করতে রীতিমত হিমশিম খাচ্ছে ক্ষমতাসীন দল।

তা ছাড়া নির্বাচনের ফলাফল যদি বিপক্ষে যায় তাহলে বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগ কীভাবে নির্বাচন পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করবে তা নিয়ে থাকছে কর্মপরিকল্পনা।

আজ শুক্রবার (২৮ অক্টোবর) বিকেল ৪টায় গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা অনুষ্ঠিত হবে। সভায় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী সভাপতিত্ব করবেন। সর্বোচ্চা নীতি নির্ধারণী ফোরামের ওই বৈঠকে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলনসহ একাধিক সহযোগী সংগঠনের সম্মেলনের তারিখ ঘোষণা হতে পারে বলে জানা গেছে।

আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিল ও আগামী সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আওয়ামী লীগ সব সময় গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে। সেটি দলের অভ্যন্তরে হোক আর রাষ্ট্র পরিচালনায় হোক। তাই যথা সময়ে কাউন্সিল হবে। আমাদের সার্বিক প্রস্তুতি আছে। নেত্রী নির্দেশ ও তারিখ দিলেই সম্মেলন করা হবে।

আওয়ামী লীগের ঢাকা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আওয়ামী লীগে কাউন্সিলের মাধ্যমে নেতা নির্বাচিত হয়। যেহেতু আগামী বছর নির্বাচনী বছর তাই এবারের কাউন্সিলে বড় চ্যালেঞ্জ সংগ্রামী নেতৃত্ব খুঁজে বের করা। যারা আগামী নির্বাচনে দলকে নেতৃত্ব দিতে পারবেন বিরোধী রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় দক্ষতা দেখাতে পারবেন তারাই নেতৃত্বে আসবেন।

এনএইচবি/এসএন

 

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

বক্তব্য রাখছেন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের নৌ পরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডক্টর এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্প্রতি ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব লর্ডসে মানবাধিকার সংগঠন ‘ভয়েস ফর বাংলাদেশ’ আয়োজিত সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

‘ডিসকাশন অন ডেমোক্রেটিক কলাপ্স অ্যান্ড রিবিল্ডিং অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সম্মেলনে হাউস অব লর্ডসের সিনিয়র সদস্য আলেক্সান্ডার চার্লস কার্লাইল কিউসি সভাপতিত্ব করেন। ভয়েস ফর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্রডকাস্টার আতাউল্লাহ ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্মেলেনে সাবেক ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি বলেন, বাংলাদেশে যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, তার সঠিক তদন্ত শেষে যথাযথ বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে করে এ ধরনের ঘটনার পুররাবৃত্তি না হয়।

লর্ড হোসাইন বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার সব সংস্কার এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে সব ধরনের সহায়তা পাবে।

সম্মেলনে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানান লেবার দলীয় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি রুপা হক।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪