বৃহস্পতিবার, ৩ এপ্রিল ২০২৫ | ১৯ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

কাউন্সিলে সংগ্রামী নেতা নির্বাচন বড় চ্যালেঞ্জ

২২তম জাতীয় কাউন্সিলকে সামনে রেখে আওয়ামী লীগের সামনে এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ দলে তরুণ ও পরিচ্ছন্ন ভামূর্তির সংগ্রামী নেতৃত্ব নিয়ে আসা। একই সঙ্গে আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়া। যাদের হাত ধরে আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আবারও মানুষের রায় নিয়ে সরকার পরিচালনা করতে পারে।

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা বলছেন, আগামী নির্বাচনের আগে শক্তিশালী সাংগঠনিক কাঠামো ঠিক করতে নতুন-পুরাতনের সমন্বয়ে একটি গতিশীল কমিটি উপহার দিতে চায় আওয়ামী লীগ। এজন্য কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের নেতাদের সঙ্গে কথা বলা হচ্ছে নিয়মিত। সংগ্রামী ও নিবেদিত মুখ খোঁজা হচ্ছে।

আওয়ামী লীগের কাউন্সিলের বড় পদে পরিবর্তনের কোনো সম্ভাবনা না থাকলেও অন্যান্য পদে কিছু নতুন মুখ দেখা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন পরীক্ষিত নেতারা। তা ছাড়া যারা বড় পদে থেকেও নিষ্ক্রিয় ছিলেন তাদের বিষয়ে নতুন করে সিদ্ধান্ত নেবে কেন্দ্রীয় হাই কমান্ড।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, আওয়ামী লীগের আগামী কাউন্সিলে ছাত্রলীগ, যুবলীগের সাবেক নেতাদের অনেকেই আসতে পারেন বিভিন্ন পদে। এজন্য এখন থেকেই দলের ভেতরে এক ধরনের তদবির শুরু হয়েছে। অনেক নেতা কেন্দ্রীয় নেতাদের বাসায় আসা যাওয়া এবং তাদের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়িয়েছেন।

এদিকে কাউন্সিলের আগেই বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকদের কাজ সমাপ্ত করার নির্দেশ দেওয়া আছে। সেই লক্ষ্যে এরইমধ্যে সব সাংগঠনিক জেলায় কমিটি গঠনের কাজ গুছিয়ে এনেছেন নেতারা।

সব মিলিয়ে আগামী কাউন্সিলে আওয়ামী লীগের সামনে কঠিন চ্যালেঞ্জ হচ্ছে নবীন-প্রবীণের সমন্বয়ে দলের একটা ভারসাম্যপূর্ণ নেতৃত্ব নির্বাচন করা। আগামী দিনে যারা দলকে সামনের দিকে এগিয়ে নেবেন। দলের দুঃসময়ে রাজপথের আন্দোলন-সংগ্রামে যাদের সামনের সারিতে পাওয়া- এমন নেতাদেরই নেতৃত্বে আনতে চায় দলটি। সেজন্য অনেক চ্যালেঞ্জও আছে। যেহেতু দেশের সবচেয়ে পুরোনো ও ঐতিহ্যবাহী দলে নেতার অভাব নেই।

কাউন্সিলের পাশাপাশি আগামী নির্বাচন নিয়েও আলোচনা হচ্ছে। নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত রোডম্যাপ অনুযায়ী ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৪ সালের জানুয়ারির মধ্যে সাংবিধানিকভাবে নির্বাচনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

নির্বাচনী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে আওয়ামী লীগ চায় পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তি ও সর্ব-মহলে গ্রহণযোগ্য নেতাদের প্রার্থী করতে। যারা তৃণমূলেও নেতা-কর্মীদের মাঝে সমান গ্রহণযোগ্য। কোনো রকম বিতর্ক নেই।

আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, সংগঠনকে মানুষের কাছে আরও বেশি আস্থাশীল করতে দলীয় নেতাদের পাশাপাশি সংসদ সদস্যদেরও অনেক গুরুত্ত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এমন নেতাদের খুঁজে বের করতে নির্দেশ দিয়েছে হাই কমান্ড। তা ছাড়া নির্বাচনে যদি ফল আওয়ামী লীগের পক্ষে না যায়, সেক্ষেত্রে পরবর্তী সময়ে কীভাবে দলকে চাঙ্গা রাখা যায় বা সেই সময়ের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার মতো একটি শক্তিশালী ও গতিশীল নেতৃত্ব ও সংসদ সদস্য মনোনয়নে নজর কেন্দ্রীয় নেতাদের।

বিশেষ করে আগামী নির্বাচনী বৈতরণী পার হওয়া এবং বৈশ্বিক সংকট মোকাবিলা করে কীভাবে মানুষকে আস্থায় আনা যায় সেটিই এখন আওয়ামী লীগের মূল লক্ষ্য।

আওয়ামী লীগের আগামী কাউন্সিলে খাদ্য সংকট ও আগামী নির্বাচন পরবর্তি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশে যদি দুর্ভিক্ষের মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হয় তাতে আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল হিসেবে সেটি কীভাবে মোকাবিলা করবে, আগামী নির্বাচনে ভোটারদের কাছে কী বার্তা নিয়ে যাবে, সেসব বিষয় ঠিক করতে রীতিমত হিমশিম খাচ্ছে ক্ষমতাসীন দল।

তা ছাড়া নির্বাচনের ফলাফল যদি বিপক্ষে যায় তাহলে বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগ কীভাবে নির্বাচন পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করবে তা নিয়ে থাকছে কর্মপরিকল্পনা।

আজ শুক্রবার (২৮ অক্টোবর) বিকেল ৪টায় গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা অনুষ্ঠিত হবে। সভায় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী সভাপতিত্ব করবেন। সর্বোচ্চা নীতি নির্ধারণী ফোরামের ওই বৈঠকে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলনসহ একাধিক সহযোগী সংগঠনের সম্মেলনের তারিখ ঘোষণা হতে পারে বলে জানা গেছে।

আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিল ও আগামী সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আওয়ামী লীগ সব সময় গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে। সেটি দলের অভ্যন্তরে হোক আর রাষ্ট্র পরিচালনায় হোক। তাই যথা সময়ে কাউন্সিল হবে। আমাদের সার্বিক প্রস্তুতি আছে। নেত্রী নির্দেশ ও তারিখ দিলেই সম্মেলন করা হবে।

আওয়ামী লীগের ঢাকা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আওয়ামী লীগে কাউন্সিলের মাধ্যমে নেতা নির্বাচিত হয়। যেহেতু আগামী বছর নির্বাচনী বছর তাই এবারের কাউন্সিলে বড় চ্যালেঞ্জ সংগ্রামী নেতৃত্ব খুঁজে বের করা। যারা আগামী নির্বাচনে দলকে নেতৃত্ব দিতে পারবেন বিরোধী রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় দক্ষতা দেখাতে পারবেন তারাই নেতৃত্বে আসবেন।

এনএইচবি/এসএন

 

Header Ad
Header Ad

সাতক্ষীরায় মদপানে দুই যুবকের মৃত্যু, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৯

ছবি: সংগৃহীত

সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলায় মদপানের ফলে দুই যুবকের মৃত্যু হয়েছে। একই ঘটনায় আরও ৯ জন গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) দিবাগত রাত ১২টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই দুই যুবকের মৃত্যু হয়। এর আগে, ঈদের সন্ধ্যায় তারা মদপান করেন এবং রাতের মধ্যে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন।

মৃতদের মধ্যে রয়েছেন আশাশুনি উপজেলার তেতুলিয়া গ্রামের জাফর আলী খাঁর ছেলে জাকির হোসেন টিটু (৪০) ও সোহরাব গাজীর ছেলে নাজমুল গাজী (২৬)।

এ ঘটনায় অসুস্থদের মধ্যে রয়েছেন ব্রাহ্মণ তেতুলিয়া গ্রামের সাইদ সরদারের ছেলে ফারুক হোসেন, মোকামখালী গ্রামের কুদ্দুস সরদারের ছেলে ইমরান, মিত্র তেতুলিয়ার মর্জিনা খাতুনের ছেলে ইকবাল, কামরুলের ছেলে লিফটন, আজিবার সরদারের ছেলে রবিউল, শহীদ গাজীর ছেলে তুহিন, আনিসের ছেলে নাজমুলসহ আরও কয়েকজন।

গুরুতর অসুস্থদের মধ্যে ফারুক হোসেনকে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং ইমরানকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।

স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ঈদের দিন সন্ধ্যায় আশাশুনির তেতুলিয়া শ্মশানঘাট মাঠে বসে জাকির হোসেন টিটু, নাজমুল গাজীসহ মোট ১১ জন একসঙ্গে মদপান করেন। মদপানের পর তারা বাড়ি ফিরে যান এবং ঘুমিয়ে পড়েন।

এরপর রাত ১২টার দিকে একে একে সবাই মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়লে তাদের আশাশুনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জাকির হোসেন টিটু ও নাজমুল গাজী মারা যান। বাকি ৯ জনের চিকিৎসা চলছে।

আশাশুনি থানার ডিউটি অফিসার এসআই ফিরোজ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, "অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। তবে মৃত্যু অন্য কোনো কারণে হয়েছে কিনা, তা ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর নিশ্চিত হওয়া যাবে।"

নিহতদের মধ্যে একজনের মরদেহ উদ্ধার করে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় বিস্তারিত তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

ছবি: সংগৃহীত

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইরান, চীন এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) একাধিক ব্যক্তি ও সংস্থার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ইরানের অস্ত্র সংগ্রহ নেটওয়ার্কের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ এই নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়।

এই পদক্ষেপকে ইরানের ওপর আরও চাপ সৃষ্টির একটি অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে। এর আগে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানকে সতর্ক করে বলেছিলেন, নতুন পারমাণবিক চুক্তিতে রাজি না হলে দেশটির ওপর বোমা হামলা চালানো বা নতুন শুল্ক আরোপ করা হতে পারে।

মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ ও বিচার বিভাগ যৌথভাবে জানিয়েছে, ইরানের ড্রোন কর্মসূচির অন্যতম প্রধান নির্মাতার জন্য মানববিহীন এয়ার ভেহিকল (ইউএভি)–এর উপকরণ সংগ্রহের সঙ্গে যুক্ত ছয়টি সংস্থা ও দুই ব্যক্তির ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।

মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট এক বিবৃতিতে বলেন, "ইরান তাদের ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র রাশিয়াসহ তাদের প্রক্সিদের সরবরাহ করছে। রুশ বাহিনী এগুলো ইউক্রেনের বিরুদ্ধে ব্যবহার করছে, যা বেসামরিক নাগরিক, মার্কিন বাহিনী ও মিত্রদের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা ইরানের সামরিক-শিল্প কমপ্লেক্স এবং তাদের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও প্রচলিত অস্ত্রের বিস্তার ব্যাহত করতে কাজ চালিয়ে যাব।"

মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ জানিয়েছে, নতুন নিষেধাজ্ঞার আওতায় এসেছে একটি ইরান-ভিত্তিক সংস্থা, দুইজন ইরানি নাগরিক, একটি চীন-ভিত্তিক সংস্থা এবং চারটি সংযুক্ত আরব আমিরাত-ভিত্তিক সংস্থা।

এ বিষয়ে জাতিসংঘে ইরানের মিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তারা তাৎক্ষণিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি।

Header Ad
Header Ad

বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী অভিযোগ করেছেন, আওয়ামী লীগের দোসররা বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার চালিয়ে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা করছে। তিনি বলেন, "পরাজিত শক্তি নিউইয়র্ক টাইমসে মিথ্যা তথ্য দিয়ে রিপোর্ট করিয়েছে। ফ্যাসিবাদের দোসররা হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হয়ে গেছে। তারা এই অবৈধ টাকা ব্যবহার করে বাংলাদেশকে কলঙ্কিত করতে চায়।"

বুধবার (২ এপ্রিল) সকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব মন্তব্য করেন।

রিজভী আহমেদ অভিযোগ করেন, "শেখ হাসিনা জঙ্গি দমনের নামে একটি নাটক সাজিয়ে বিশ্ববাসীকে বিভ্রান্ত করেছেন। এটি মূলত ক্ষমতায় টিকে থাকার একটি রাজনৈতিক কৌশল ছিল। এমনকি একজন সাবেক আইজিপির বইয়েও এটি উঠে এসেছে।"

তিনি আরও বলেন, "বাংলাদেশে উগ্রবাদের কোনো উত্থান ঘটেনি। বরং বর্তমানে দেশে ফ্যাসিবাদের কোনো ছোবল নেই, মানুষ নির্বিঘ্নে ধর্মপালন করতে পারছে, কথা বলতে পারছে। এবার মানুষ নির্ভয়ে ঈদ উদযাপন করেছে, যা অতীতে সম্ভব হয়নি।"

আওয়ামী লীগ সরকারের কঠোর সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, "আওয়ামী লীগ বসে নেই, তারা কালো টাকা ব্যবহার করে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে। তারা অন্তর্ঘাতমূলক কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে। বিদেশে পালিয়ে থাকা আওয়ামী লীগের নেতারাই দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে।"

তিনি আরও বলেন, "শেখ হাসিনার নির্দেশে মুগ্ধ ফাইয়াজদের গুলি করে হত্যা করা হয়েছে, কিন্তু এ নিয়ে তার কোনো অনুশোচনা নেই। প্রশাসনের চারপাশে আওয়ামী লীগের দোসররা বসে আছে, যার ফলে দেশে গণতন্ত্র ও সুশাসন ভূলুণ্ঠিত হয়েছে।"

রিজভী আহমেদ দ্রুত প্রয়োজনীয় সংস্কার করে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানান। তিনি বলেন, "নির্বাচনী সরকারই হচ্ছে বৈধ সরকার। নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি সাধারণ জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না। নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হলে ধোঁয়াশার সৃষ্টি হবে।"

তিনি নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে দ্রুত নির্বাচনের জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাতক্ষীরায় মদপানে দুই যুবকের মৃত্যু, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৯
ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী
দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশে জঙ্গিবাদের উত্থানের ঘটনা ঘটেনি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আখাউড়ায় ট্রেনের ছাদে টিকটক বানাতে গিয়ে দুর্ঘটনা, নিহত ২
বাংলাদেশকে ভেঙে ফেলার আহ্বান ভারতের ত্রিপুরার রাজপরিবার প্রধানের
বিএনপি কখনোই নির্বাচনের পরে সংস্কারের কথা বলেনি: মির্জা ফখরুল
বিরামপুরে জমি নিয়ে বিরোধ, চাঁদা দাবি ও হামলার ঘটনায় আটক ৫
হলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা ভ্যাল কিলমার আর নেই
ময়মনসিংহে সিনেমা হলে যান্ত্রিক ত্রুটির জেরে দর্শকদের ভাঙচুর
সেভেন সিস্টার্স নিয়ে ড. ইউনূসের মন্তব্যে ভারতীয় রাজনীতিবিদদের তীব্র প্রতিক্রিয়া
মিয়ানমারের ভূমিকম্পে এক ইমামের ১৭০ স্বজনের মৃত্যু
ঈদের আনন্দে যমুনার দুর্গম চরে গ্রাম-বাংলার ঘুড়ি উৎসব, আনন্দে মেতে উঠে বিনোদনপ্রেমীরা!
ইমামকে ঘোড়ার গাড়িতে রাজকীয় বিদায়, দেওয়া হলো ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
লন্ডনে একসঙ্গে দেখা গেলো সাবেক চার আওয়ামী মন্ত্রীকে
ঢাকায় ফিরছে ঈদযাত্রীরা, অনেকে ছুটছেন শহরের বাইরে
চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় আবারও সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ৭
বিটিভিতে আজ প্রচারিত হবে ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, নেই যানজটের চিরচেনা দৃশ্য
মাদারীপুরে তিন মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ২