সোমবার, ২৭ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৩ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

কাউন্সিলে সংগ্রামী নেতা নির্বাচন বড় চ্যালেঞ্জ

২২তম জাতীয় কাউন্সিলকে সামনে রেখে আওয়ামী লীগের সামনে এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ দলে তরুণ ও পরিচ্ছন্ন ভামূর্তির সংগ্রামী নেতৃত্ব নিয়ে আসা। একই সঙ্গে আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়া। যাদের হাত ধরে আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আবারও মানুষের রায় নিয়ে সরকার পরিচালনা করতে পারে।

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা বলছেন, আগামী নির্বাচনের আগে শক্তিশালী সাংগঠনিক কাঠামো ঠিক করতে নতুন-পুরাতনের সমন্বয়ে একটি গতিশীল কমিটি উপহার দিতে চায় আওয়ামী লীগ। এজন্য কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের নেতাদের সঙ্গে কথা বলা হচ্ছে নিয়মিত। সংগ্রামী ও নিবেদিত মুখ খোঁজা হচ্ছে।

আওয়ামী লীগের কাউন্সিলের বড় পদে পরিবর্তনের কোনো সম্ভাবনা না থাকলেও অন্যান্য পদে কিছু নতুন মুখ দেখা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন পরীক্ষিত নেতারা। তা ছাড়া যারা বড় পদে থেকেও নিষ্ক্রিয় ছিলেন তাদের বিষয়ে নতুন করে সিদ্ধান্ত নেবে কেন্দ্রীয় হাই কমান্ড।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, আওয়ামী লীগের আগামী কাউন্সিলে ছাত্রলীগ, যুবলীগের সাবেক নেতাদের অনেকেই আসতে পারেন বিভিন্ন পদে। এজন্য এখন থেকেই দলের ভেতরে এক ধরনের তদবির শুরু হয়েছে। অনেক নেতা কেন্দ্রীয় নেতাদের বাসায় আসা যাওয়া এবং তাদের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়িয়েছেন।

এদিকে কাউন্সিলের আগেই বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকদের কাজ সমাপ্ত করার নির্দেশ দেওয়া আছে। সেই লক্ষ্যে এরইমধ্যে সব সাংগঠনিক জেলায় কমিটি গঠনের কাজ গুছিয়ে এনেছেন নেতারা।

সব মিলিয়ে আগামী কাউন্সিলে আওয়ামী লীগের সামনে কঠিন চ্যালেঞ্জ হচ্ছে নবীন-প্রবীণের সমন্বয়ে দলের একটা ভারসাম্যপূর্ণ নেতৃত্ব নির্বাচন করা। আগামী দিনে যারা দলকে সামনের দিকে এগিয়ে নেবেন। দলের দুঃসময়ে রাজপথের আন্দোলন-সংগ্রামে যাদের সামনের সারিতে পাওয়া- এমন নেতাদেরই নেতৃত্বে আনতে চায় দলটি। সেজন্য অনেক চ্যালেঞ্জও আছে। যেহেতু দেশের সবচেয়ে পুরোনো ও ঐতিহ্যবাহী দলে নেতার অভাব নেই।

কাউন্সিলের পাশাপাশি আগামী নির্বাচন নিয়েও আলোচনা হচ্ছে। নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত রোডম্যাপ অনুযায়ী ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৪ সালের জানুয়ারির মধ্যে সাংবিধানিকভাবে নির্বাচনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

নির্বাচনী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে আওয়ামী লীগ চায় পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তি ও সর্ব-মহলে গ্রহণযোগ্য নেতাদের প্রার্থী করতে। যারা তৃণমূলেও নেতা-কর্মীদের মাঝে সমান গ্রহণযোগ্য। কোনো রকম বিতর্ক নেই।

আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, সংগঠনকে মানুষের কাছে আরও বেশি আস্থাশীল করতে দলীয় নেতাদের পাশাপাশি সংসদ সদস্যদেরও অনেক গুরুত্ত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এমন নেতাদের খুঁজে বের করতে নির্দেশ দিয়েছে হাই কমান্ড। তা ছাড়া নির্বাচনে যদি ফল আওয়ামী লীগের পক্ষে না যায়, সেক্ষেত্রে পরবর্তী সময়ে কীভাবে দলকে চাঙ্গা রাখা যায় বা সেই সময়ের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার মতো একটি শক্তিশালী ও গতিশীল নেতৃত্ব ও সংসদ সদস্য মনোনয়নে নজর কেন্দ্রীয় নেতাদের।

বিশেষ করে আগামী নির্বাচনী বৈতরণী পার হওয়া এবং বৈশ্বিক সংকট মোকাবিলা করে কীভাবে মানুষকে আস্থায় আনা যায় সেটিই এখন আওয়ামী লীগের মূল লক্ষ্য।

আওয়ামী লীগের আগামী কাউন্সিলে খাদ্য সংকট ও আগামী নির্বাচন পরবর্তি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশে যদি দুর্ভিক্ষের মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হয় তাতে আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল হিসেবে সেটি কীভাবে মোকাবিলা করবে, আগামী নির্বাচনে ভোটারদের কাছে কী বার্তা নিয়ে যাবে, সেসব বিষয় ঠিক করতে রীতিমত হিমশিম খাচ্ছে ক্ষমতাসীন দল।

তা ছাড়া নির্বাচনের ফলাফল যদি বিপক্ষে যায় তাহলে বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগ কীভাবে নির্বাচন পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করবে তা নিয়ে থাকছে কর্মপরিকল্পনা।

আজ শুক্রবার (২৮ অক্টোবর) বিকেল ৪টায় গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা অনুষ্ঠিত হবে। সভায় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী সভাপতিত্ব করবেন। সর্বোচ্চা নীতি নির্ধারণী ফোরামের ওই বৈঠকে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলনসহ একাধিক সহযোগী সংগঠনের সম্মেলনের তারিখ ঘোষণা হতে পারে বলে জানা গেছে।

আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিল ও আগামী সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আওয়ামী লীগ সব সময় গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে। সেটি দলের অভ্যন্তরে হোক আর রাষ্ট্র পরিচালনায় হোক। তাই যথা সময়ে কাউন্সিল হবে। আমাদের সার্বিক প্রস্তুতি আছে। নেত্রী নির্দেশ ও তারিখ দিলেই সম্মেলন করা হবে।

আওয়ামী লীগের ঢাকা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আওয়ামী লীগে কাউন্সিলের মাধ্যমে নেতা নির্বাচিত হয়। যেহেতু আগামী বছর নির্বাচনী বছর তাই এবারের কাউন্সিলে বড় চ্যালেঞ্জ সংগ্রামী নেতৃত্ব খুঁজে বের করা। যারা আগামী নির্বাচনে দলকে নেতৃত্ব দিতে পারবেন বিরোধী রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় দক্ষতা দেখাতে পারবেন তারাই নেতৃত্বে আসবেন।

এনএইচবি/এসএন

 

Header Ad
Header Ad

ঢাবি-সাত কলেজ সংঘর্ষ নিয়ে আজহারীর প্রতিক্রিয়া    

ড. মিজানুর রহমান আজহারী। ছবিঃ সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ও অধিভুক্ত সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা নিয়ে আলোচনা চলছে। এ বিষয়ে নিজের মতামত জানিয়েছেন আলোচিত ইসলামী বক্তা ড. মিজানুর রহমান আজহারী।

সোমবার (২৭ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক স্ট্যাটাসে তিনি লিখেছেন, শকুনদের টার্গেট শিক্ষার্থীদের ঐক্য নষ্ট করা। ঐক্য নষ্ট করার মতো নির্বুদ্ধিতাপূর্ণ কোনো কাজ আর হতে পারে না। ঐক্যবদ্ধ থাকলে, দেশীয় বা আন্তর্জাতিক যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করা সম্ভব ইনশাআল্লাহ।

এর আগে রোববার (২৬ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় পাঁচ দফা দাবি নিয়ে সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা প্রো-ভিসির সঙ্গে আলোচনা করতে গেলে তিনি ‘দুর্ব্যবহার’করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন আন্দোলনকারীরা। এমন অভিযোগে সন্ধ্যা ৬টার দিকে সায়েন্স ল্যাবরটরি মোড় অবরোধ করেন তারা। এ সময় প্রো-ভিসি ড. মামুন আহমেদকে ক্ষমা চাওয়ার জন্য সময় বেঁধে দেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা।

তাতে সাড়া না পেয়ে রাত ১১টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় প্রো-ভিসির বাসভবন ঘেরাও করার ঘোষণা দিয়ে মিছিল নিয়ে অগ্রসর হন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা। খবর পেয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আগে থেকে নীলক্ষেত সংলগ্ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তি ও গণতন্ত্র তোরণের প্রবেশমুখে অবস্থান নেন।

রাত ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে ঢাকা কলেজের সামনে থেকে মুক্তি ও গণতন্ত্র তোরণের সামনে পৌঁছান সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা। অন্যদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশমুখে স্যার এ এফ রহমান হলের সামনে ঢাবি শিক্ষার্থীরা লাঠি নিয়ে অবস্থান নেন। এ সময় দুপক্ষ ঢিল মারতে থাকেন। একপর্যায়ে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া শুরু হয়।

দুপক্ষের উত্তেজনাময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা কয়েক রাউন্ড টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পরে পুলিশের সহায়তায় চার প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়।

Header Ad
Header Ad

দুই ঘণ্টায় স্বদেশে ফিরলেন ২ লাখ ফিলিস্তিনি

ছবি: সংগৃহীত

ইসরাইল নেটজারিম করিডোর খুলে দেয়ার পর মাত্র দুই ঘণ্টার মধ্যে উত্তর গাজায় ফিরেছেন প্রায় ২ লাখ ফিলিস্তিনি। দীর্ঘ ১৫ মাসের যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো তারা প্রিয়জনদের কাছে ফিরে যাচ্ছেন।

ড্রোন ফুটেজে দেখা গেছে, ফিলিস্তিনিরা কাঁধে ব্যাগপত্র নিয়ে এবং কোলে সন্তানদের নিয়ে উপকূলীয় পথ ধরে হাঁটছেন। তবে যারা যানবাহনে করে যাচ্ছেন তাদের চেকপয়েন্টে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করতে হচ্ছে।

গাজার একজন নিরাপত্তা কর্মকর্তা জানিয়েছেন, করিডোর খোলার পর দুই ঘণ্টার মধ্যেই হেঁটে অন্তত ২ লাখ বাস্তুচ্যুত মানুষ উত্তর গাজায় ফিরে এসেছেন। তবে তাদের অধিকাংশই বাড়ি ফিরে ধ্বংসস্তুপ ছাড়া আর কিছুই পাচ্ছেন না। তবুও তাদের চোখেমুখে ছিল ফিরে আসার আনন্দ।

কাঁধে ব্যাগ ঝুলিয়ে ফিরতে থাকা ১৯ বছর বয়সী আহমেদ জানান, তিনি ১৫ মাস ধরে তার বাবা-মায়ের সঙ্গে দেখা করতে পারেননি। তিনি বলেন, “আমরা ক্লান্ত, আমরা আমাদের পরিবারের কাছে যেতে চাই। আমাদের আর কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই।”

ফিলিস্তিনিরা শনিবার (২৫ জানুয়ারি) উত্তর গাজায় ফিরতে প্রস্তুত থাকলেও ইসরাইলি জিম্মি আরবেল ইয়েহুদকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট বিরোধের কারণে তারা আটকে পড়েন। অবশেষে স্থানীয় সময় সকাল ৭টায় পায়ে হেঁটে এবং সকাল ৯টায় যানবাহনে করে তাদের পার হতে দেয়া হয়।

উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের আকস্মিক হামলার পর ইসরাইল গাজায় হামলা শুরু করে। টানা ১৫ মাস ধরে চলা এ যুদ্ধে ৪৭ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হন। তবে চলতি বছরের ১৯ জানুয়ারি ইসরাইল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়। সূত্র: আল জাজিরা, বিবিসি

Header Ad
Header Ad

ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানে অতিথিদের তালিকায় ১১ জনই আ:লীগ নেতা  

ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া দাওয়াতপত্র। ছবিঃ সংগৃহীত

রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলার শরিসা ইউনিয়নের বহলাডাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়ে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, নবীন বরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ২৯ ও ৩০ জানুয়ারী অনুষ্ঠিত হবে। এ অনুষ্ঠানে অতিথিদের তালিকা সম্বলিত একটি দাওয়াতপত্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। সেখানে ১৭ জন অতিথির মধ্যে ১১ জন উপজেলা ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতা।

এ ঘটনায় এলাকায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। দাওয়াতপত্রে যাদের অতিথি হিসাবে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে তাদের ১১ জনের মধ্যে শরিসা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও চেয়ারম্যান মোঃ আজমল আল বাহার বিশ্বাস, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুস সোবাহান, সরিষা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হাই, পাংশা উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মতিয়ার রহমান, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সাবেক ইউপি সদস্য মোঃ ইকবাল হোসেন, আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত মোঃ সিদ্দিকুর রহমান, মোঃ হোসেন আলী, আবুল কালাম আজাদসহ ১১ জন।

বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের নেতাদের আমন্ত্রণ জানানোর বিষয়ে বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হাবিবুল্লাহ বাহার বলেন, শরিসা ইউনিয়ন বিএএনপির সভাপতি ও সাবেক প্রধান শিক্ষক রেজাউল আলম হুমায়ুন স্যারের পরার্মশে এমন চিঠি করা হয়েছে। তিনি আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে প্রথমেই রয়েছেন। সেখানে বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলামের নাম রয়েছে। বিদ্যালয়ের অনুষ্ঠান আসলে দল বিবেচনা করে নয় অতিথিদের সম্মান জানানো হয়েছে।

রাশেদুল ইসলাম ওই বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী শরিসা ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি বর্তমানে ইউনিয়ন বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয়। তিনি এ দাওয়াতপত্র ফেসবুকে শেয়ার দিয়ে লিখেছেন, আজ একটি জিনিস দেখে খুবই অবাক লাগলো। আমাদের বহলাডাঙ্গা হাই স্কুলের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও খেলাধুলা আগামী ২৯ ও ৩০ তারিখ। এখানে একটা চিঠি ইস্যু করা হয়েছে ১৭ জনের নামের মধ্যে ১০-১১ জনই আওয়ামী লীগ, শুধু আওয়ামী লীগ বললেই হবে না, এখানে আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, থানা কমিটির মেম্বার সবাইকেই রাখা হয়েছে। সরিষা ইউনিয়নে কি আমাদের বিএনপি‍‍`র লোকজন নাই নাকি? আওয়ামী লীগকে পুর্নবাসিত করার জন্য এই উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এটা আমরা সাধারণ বিএনপি জানতে চাই।

এ পোস্টের অসংখ্য কমেন্টের মধ্যে বেশ কিছু কমেন্ট আলোচিত তারা বলছেন, আওয়ামী লীগের পূর্নবাসন করতেই এমন কাজ করছে। তারুন্যের উৎসবে নেই, কোন তারুন্যে আছে, শুধু আওয়ামী লীগের পূর্নবাসনের কার্যক্রম।

এ ব্যাপারে শরিসা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি রেজাউল আলম হুমায়ুন বলেন, আমিসহ প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক মিলেই এ চিঠি করা হয়েছে। আমি একটা শালিসে আছি, পরে কথা বলব।

এ ব্যাপারে পাংশা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আবুল কালাম আজাদ বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছু জানিনা। সকল স্কুলের দাওয়াত পত্রও আমরা পাই না।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ঢাবি-সাত কলেজ সংঘর্ষ নিয়ে আজহারীর প্রতিক্রিয়া    
দুই ঘণ্টায় স্বদেশে ফিরলেন ২ লাখ ফিলিস্তিনি
ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানে অতিথিদের তালিকায় ১১ জনই আ:লীগ নেতা  
বিশ্ব ইজতেমায় মুসল্লিদের যাতায়াতে ডিএমপির ১৩ নির্দেশনা  
ঢাবি ও সাত কলেজের সংঘর্ষ অনাকাঙ্ক্ষিত: আইন উপদেষ্টা
এবার ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
প্লে অফে এক পা রাজশাহীর  
সীমান্তের ওপারে মাদকের বাঙ্কার: বাংলাদেশে পাচারের আগেই ধরা পড়লো বিশাল চালান
ড. ইউনূসকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে নরেন্দ্র মোদি  
সাত কলেজের সামনে দিয়ে ঢাবির বাস চলতে না দেয়ার হুঁশিয়ারি
টাঙ্গাইলে গুড়িয়ে দেওয়া হলো সীসা তৈরি কারখানা
কেউ কেউ আওয়ামী লীগের ভাষায় কথা বলছে: জামায়াত সেক্রেটারি
নিউমার্কেট থানা ঘেরাওয়ের ঘোষণা ৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের  
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের জাতীয়করণ করে ক্লাসে ফিরিয়ে দিন : চরমোনাই পীর  
‘‘বেতনে না পোষালে অন্য পেশায় চলে যান’’ সংবাদের বিষয়ে যে ব্যাখ্যা দিলেন গণশিক্ষা উপদেষ্টা
ক্ষমতার লোভে তরুণ প্রজন্মকে কেনা সম্ভব নয়: হাসনাত আব্দুল্লাহ
বিচারপতি মানিকের মৃত্যু! যা জানা গেলো
মধ্যরাত থেকে সারাদেশে বন্ধ হতে পারে ট্রেন চলাচল
সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে বললেন ছাত্রশিবির  
মালানের তান্ডবে খুলনাকে হারিয়ে কোয়ালিফায়ারে বরিশাল