বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫ | ২৭ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

১০ ডিসেম্বর কি কথার কথা

ফাইল ফটো

আগামী ১০ ডিসেম্বর দেশে কি হতে যাচ্ছে— এ নিয়ে মানুষের মধ্যে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। আছে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠাও। দীর্ঘদিন ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপি নেতাদের কেউ কেউ বিভিন্ন সভা-সমাবেশে ঘোষণা দিয়েছেন আগামী ১০ ডিসেম্বর থেকে দেশ পরিচালিত হবে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নির্দেশে।

গত ৮ অক্টোবর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) এক আলোচনা সভায় আমান উল্লাহ আমান বলেন, আগামী ১০ ডিসেম্বরের পরে বাংলাদেশ চলবে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের কথায়। এর বাইরে কারো কথায় দেশ চলবে না।

গত ১২ অক্টোবর চট্টগ্রামের সমাবেশে বিএনিপর ভাইস চেয়ারম্যান মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন বলেছেন, আগামী ১০ ডিসেম্বরের পর থেকে খালেদা জিয়ার সরকার চলবে। যারা খালেদা জিয়াকে আবার কারাগারে পাঠানোর হুমকি দিচ্ছেন ১০ ডিসেম্বরের পর তাদের খুঁজে পাওয়া যাবে না।

কিন্তু বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের অনেকেই বলছেন, এই বক্তব্য বিএনপির নয়। এটা তাদের ব্যক্তিগত বক্তব্য।

বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আগামী ১০ ডিসেম্বরের মধ্যে চলমান আন্দোলনকে একটি চূড়ান্ত রূপ দিতে চায় বিএনপি। এজন্য ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় গণজমায়েত করবে। সেখানে কয়েক লাখ লোক জড়ো করে ঢাকায় শো-ডাউনের মধ্যে দিয়ে নিজেদের সক্ষমতা জানান দেওয়াই হচ্ছে এখন বিএনপির প্রধান লক্ষ্য। পরিকল্পনা অনুযায়ী এই গণজমায়েত কর্মসূচিতে রাজধানীর প্রধান প্রধান সড়কগুলোতে অবস্থান নিয়ে নিজেদের শক্তির জানান দেওয়ার পাশাপাশি ঢাকার রাজপথ দখলে নেওয়া। তারা বলেন, যদি ঢাকার রাজপথ দখলে নেওয়া সম্ভব হয় তাহলে শিগগিরই সরকারের পতন ঘটানো সম্ভব হবে।

বিএনপি নেতারা বলছেন, সরকার পতনে আল্টিমেটাম নয় বরং ১০ ডিসেম্বরে বিএনপির প্রথম এবং প্রাথমিক লক্ষ্য গণজমায়েত।

কেন্দ্রীয় দপ্তর সূত্রে জানা যায়, ঢাকায় বড় ধরনের শো-ডাউনের মধ্য দিয়ে সরকারের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিতে চায় বিএনপি। সেক্ষেত্রে ১২ অক্টোবর থেকে বিভাগীয় সমাবেশ শুরু করেছে দলটি। দলটির নেতা-কর্মীদের বক্তব্যের মধ্যেও এমনটাই ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। নেতারা বলছেন, আগামী ১০ ডিসেম্বর মহাসমাবেশ কে ঘিরে সারাদেশ থেকে ঢাকামুখী অভিযাত্রা হবে। সেই মহা-সমাবেশের মধ্য দিয়ে সরকার পতনে এক দফায় পরবর্তী আন্দোলনের শুরু ঘটবে। এরমধ্যে সরকারবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে যুগপৎ ভাবে আন্দোলনে যাওয়ার ধরন-কৌশল নির্ধারণ করবে বিএনপি। আগামী ১০ ডিসেম্বর সরকার পতনে বিশেষ কোনো দিনতারিখ নয়; ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় বিএনপির মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। সেই সমাবেশ থেকে বেশকিছু দাবি উত্থাপন করা হবে।

১০ ডিসেম্বর সম্পর্কে গত ৮ অক্টোবর দেওয়া নিজের বক্তব্যের একটা ব্যাখ্যা দিয়েছেন আমান উল্লাহ আমান। ১০ অক্টোবর রাজধানীর দৈনিক বাংলা মোড়ে শহীদ জেহাদ স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সাংবাদিক এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ১০ তারিখ নয়। যখনি এই সরকার অবৈধভাবে ভোট ডাকাতি করে ক্ষমতায় এসেছে, তখন থেকে দেশের জনগণ ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দল চায়নি যে এই সরকার ক্ষমতায় থাকুক। জনগণ এই সরকারকে আর এক মুহূর্তও ক্ষমতায় দেখতে চায় না। তাদের দাবি অনুযায়ী আমরাও মাঠে নেমেছি।

অবশ্য বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘মাঠের কর্মসূচিতে জনগণের স্বতস্ফূর্ত অংশগ্রহণ বিএনপিকে আত্মবিশ্বাসী করেছে। আত্মবিশ্বাস ভালো, তবে অতি আত্মবিশ্বাস বিপজ্জনক হতে পারে সেই বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে। তড়িগড়ি করে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না। ফাইনাল খেলায় জিততে হলে শেষ মিনিট পর্যন্ত রাজনীতির মাঠে নিজেদের সর্বোচ্চটা দিয়ে সক্ষমতার জানান দিতে হবে। দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাওয়া হবে না, মানে হচ্ছে যাওয়া হবে না— এই মর্মে অটুট থাকতে হবে। ১০ ডিসেম্বর ঢাকার মহাসমাবেশ থেকে কী বার্তা দেওয়া হবে, তা এখনো নির্ধারিত হয়নি।’

অবশ্য আগামী ১০ ডিসেম্বরের পর থেকে খালেদা জিয়ার কথায় দেশ চলবে, বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমানের এমন বক্তব্য নিয়ে ভিন্নমত রয়েছে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যে। তাদের অনেকেই জানিয়েছেন, ১০ ডিসেম্বর থেকে দেশ চালানোর নির্দেশ দেওয়ার মতো অবস্থায় এখনো পৌঁছাতে পারেনি বিএনপি। পৌঁছাতে চেষ্টা অব্যাহত আছে। তাদের মতো এই বক্তব্য আমান উল্লাহ আমানের ব্যক্তিগত, বিএনপির নয়।

তবে ১০ ডিসেম্বরের বিষয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমানের বক্তব্যে সরকার ভয় পেয়েছে।

এনএইচবি/আরএ/

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশ রেলওয়ের দুই কর্মকর্তাকে পদায়ন ও বদলি

আহম্মদ হোসেন মাসুম (বামে) এবং মো. আসাদুল হক। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ রেলওয়ের দুই কর্মকর্তাকে বদলি ও পদায়ন করেছে রেলপথ মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) মন্ত্রণালয়ের প্রশাসন অনুবিভাগের প্রশাসন-৫ শাখা থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জারিকৃত প্রজ্ঞাপনে স্বাক্ষর করেন উপসচিব কামরুল হাসান।

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাব্যবস্থাপক (পশ্চিম) আহম্মদ হোসেন মাসুমকে পদায়ন করা হয়েছে রেলওয়ে (পশ্চিম)-এর প্রধান প্রকৌশলী হিসেবে। অন্যদিকে প্রধান প্রকৌশলী (পশ্চিম) মো. আসাদুল হককে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ের যুগ্ম-মহাপরিচালক (প্রকৌশল) হিসেবে।

এছাড়া প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে, আহম্মদ হোসেন মাসুম রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন-২ শাখার ২০ নভেম্বর ২০২৪ সালের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী খুলনা থেকে মংলা পোর্ট পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণ (তৃতীয় সংশোধিত) প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালকের অতিরিক্ত দায়িত্বে যেভাবে নিযুক্ত ছিলেন, সেই দায়িত্ব আগের মতোই বহাল থাকবে।

একইভাবে, মো. আসাদুল হকও রেলপথ মন্ত্রণালয়ের পূর্ববর্তী ২৪ জানুয়ারি ২০২৩ সালের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী মধুখালী থেকে কামারখালী হয়ে মাগুরা শহর পর্যন্ত ব্রডগেজ রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক হিসেবে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন, সেটিও বহাল থাকবে।

জারি করা এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে বলা হয়।

Header Ad
Header Ad

২০ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বাংলাদেশে হাসপাতাল বানাচ্ছে মার্কিন কোম্পানি

ড. মুমতাজুর রহমান দাউদ। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে স্বাস্থ্য খাতে বিশাল বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রতিষ্ঠান বাংলা ইউএস এলএলসি। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী ড. মুমতাজুর রহমান দাউদ জানিয়েছেন, ২০ হাজার কোটি টাকা (প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার) ব্যয়ে বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক মানের একটি আধুনিক হাসপাতাল নির্মাণ করা হবে।

রাজধানী ঢাকায় ৪ দিনের বিনিয়োগ সম্মেলনে এই যুগান্তকারী বিনিয়োগ পরিকল্পনার ঘোষণা দেন তিনি।

মুমতাজুর রহমান দাউদ বলেন, আগামী ২০২৬ সালের মধ্যে আন্তর্জাতিক মানের এ হাসপাতালটির নির্মাণকাজ শেষ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়াও পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে নার্সিং বিশ্ববিদ্যালয় এবং শিল্পকারখানা স্থাপন। এই প্রকল্পগুলো বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবা ও শিল্প খাতে নতুন মাত্রা যোগ হবে।

তিনি বলেন, একই সঙ্গে বছরে ৫ হাজার প্রশিক্ষিত নার্স রপ্তানি এবং চট্টগ্রামের শিল্পাঞ্চলকে আঞ্চলিক হাব হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। আমাদের নার্সিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নার্সদের যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশে পাঠানো হবে, যেখানে দক্ষ নার্সদের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।

সরকারের পূর্ণ সমর্থনের কথা উল্লেখ করে ড. দাউদ বলেন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আমাদের এই উদ্যোগে পূর্ণ সহযোগিতা করছে। আমরা মনে করি, রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়নে এই প্রকল্পগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

চট্টগ্রামে ৬০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগে একটি সার কারখানা নির্মাণের কথাও উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমেরিকান বিনিয়োগকারী গ্রুপ ডিপি ওয়ার্ল্ডের সাথে যৌথভাবে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। বিনিয়োগকারী গ্রুপে রয়েছেন চেয়ারম্যান মিস্টার ফ্র্যাঙ্ক জাও, যিনি যুক্তরাষ্ট্রের একজন বিলিয়নিয়ার উদ্যোক্তা হিসেবে সুপরিচিত। এ ছাড়াও দলটিতে আছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. স্যাম বেটেটা, যিনি ফিটন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক গণিত বিভাগীয় প্রধান।

Header Ad
Header Ad

কাদের-কামালসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারি করতে চিঠি

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই মাসে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ ১০ জন রাজনীতিক ও সাবেক মন্ত্রীর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের মাধ্যমে রেড নোটিশ জারির উদ্যোগ নিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন।

বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) ট্রাইব্যুনালের প্রধান প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম জানিয়েছেন, প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে এই রেড নোটিশ জারির অনুরোধ জানিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে।

তাজুল ইসলাম তার কার্যালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনের একাধিক অভিযোগ আছে।

এই তালিকায় থাকা অন্যরা হলেন—সাবেক মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী এ কে এম মোজাম্মেল হক; সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ; আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতা ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবীর নানক; সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী ড. আরাফাত (এ. আরাফাত); ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ও সাবেক সংসদ সদস্য শেখ ফজলে নূর তাপস; প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিক; সাবেক বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু; এবং সাবেক শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।​

ইন্টারপোলের রেড নোটিস জারির অর্থ হল- ওই ব্যক্তিকে সংশ্লিষ্ট দেশের সরকার ও বিচার বিভাগ বিচারের মুখোমুখি করতে অথবা দণ্ড কার্যকর করার জন্য খুঁজছে।

সদস্য দেশগুলো ইন্টারপোলের মাধ্যমে পলাতক আসামির সম্পর্কে তথ্য বিনিময় করতে পারে। বাংলাদেশ সরকারের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে এবং সে দেশের সরকার তা খতিয়ে দেখে সন্তুষ্ট হলে তাকে গ্রেপ্তার করতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশ রেলওয়ের দুই কর্মকর্তাকে পদায়ন ও বদলি
২০ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বাংলাদেশে হাসপাতাল বানাচ্ছে মার্কিন কোম্পানি
কাদের-কামালসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারি করতে চিঠি
সিলেটে থানায় লালগালিচা দেখে ক্ষোভ ঝাড়লেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দিল্লিতে লিঙ্গ পরিবর্তনের চিকিৎসা নিতে এসে গ্রেপ্তার ৫ বাংলাদেশি
রবিবার ৩ জেলায় সাধারণ ছুটি, সবমিলিয়ে টানা ৪ দিনের অবকাশ
এসএসসির ফল ৬০ দিনে প্রকাশের চেষ্টা করা হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
পূর্বাচলে প্লট দুর্নীতি: শেখ হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
যমুনা নদী বাঁধ দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে ৭ জনকে কারাদন্ড
ভারত ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করায় ৪ বাংলাদেশি পণ্যবাহী ট্রাক পেট্রাপোল বন্দর থেকে ফেরত
মেয়েকে কেন্দ্রে নেওয়ার পথে অসুস্থ হয়ে বাবার মৃত্যু, পরীক্ষার হলে মেয়ে জানে না মৃত্যুর খবর
‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ’ নয়, ‘বাংলাদেশ জনকল্যাণ রাষ্ট্র’ নাম চায় ইসলামী আন্দোলন
৩১৩ জনকে ডিঙিয়ে আগাম জামিন পেলেন সন্ত্রাসী সাজ্জাদকে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা দিয়ে ছাড়াতে চাওয়া স্ত্রী তামান্না
নিউ জার্সিতে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি প্রবাসীসহ মেয়ের মৃত্যু
ভারতের মত অন্য কোনও দেশ বাংলাদেশের এতটা মঙ্গল চায় না: জয়শঙ্কর
মেসির জোড়া গোলে সেমিফাইনালে ইন্টার মায়ামি
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে ফ্রান্স
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে আজ বিএনপির র‌্যালি, রাজধানীতে ব্যাপক প্রস্তুতি
ইয়েমেন থেকে ছোড়া ব্যালিস্টিক মিসাইল সৌদি আরবে পড়েছে, লক্ষ্য ছিল ইসরায়েল
সাগরপথে মালয়েশিয়ায় পাচারের সময় ২০৯ জন উদ্ধার, আটক ১২ পাচারকারী