শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

স্থানীয় উৎসের গ্যাস অনুসন্ধানে অবহেলা, সংকটে দেশ

গ্যাসের অভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যহত হচ্ছে। একদিকে গ্যাসের মজুদ আশঙ্কাজনকভাবে কমে যাচ্ছে অন্যদিকে জ্বালানি আমদানি নির্ভরতা বাড়ছে। এভাবে চলতে থাকলে এক সময় পুরো জ্বালানি আমদানিনির্ভর একটি দেশে পরিণত হওয়ার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বরাবরই নতুন গ্যাসকূপ অনুসন্ধানের চেয়ে আমদানিকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ফলে চাহিদা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে আমদানি ব্যয়ও বেড়েছে। একারণেই মূলত আজকের এ সংকট।

ভূতত্ত্ববিদরা মনে করছেন বাংলাদেশে প্রচুর গ্যাস রয়েছে। কিন্তু সেই সম্ভাবনাকে মাথায় নিয়ে কখনোই তেমনি অনুসন্ধানকাজ চালানো হয়নি। বারবার বলা হয়েছে বাপেক্সকে শক্তিশালী করার কথা। কিন্তু কার্যত তেমন কিছুই হয়নি।

অনুসন্ধানে অবহেলা

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, নরওয়ে এবং অস্ট্রেলিয়ার তুলনায় বাংলাদেশ তার মজুদ খুঁজে বের করতে এবং ট্যাপ করার ক্ষেত্রে পিছিয়ে রয়েছে। শুধু তাই নয় ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের তুলনায়ও বাংলাদেশ অনুসন্ধান কূপ খনন করেছে কম। ত্রিপুরার মতো ছোট্ট একটি রাজ্য যেখানে ১৫০টি অনুসন্ধান কূপ খনন করেছে সেখানে বাংলাদেশ এ পর্যন্ত অনুসন্ধান কূপ খনন করেছে প্রায় ১০০টি ।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে কম অনুসন্ধানকারী দেশের তালিকায় অন্তর্ভূক্ত। বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলের মাত্র এক তৃতীয়াংশ গ্যাস অনুসন্ধান করা হয়েছে। গ্যাস আবিষ্কারের সাফল্য যদিও এখানে বৈশ্বিক গড় থেকে অনেক বেশি, তারপরও এখানে অনুসন্ধান কমই হয়েছে।

এ ছাড়া, গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য বাংলাদেশের বিশাল সমুদ্রা সীমা রয়েছে যেটা ২৬টি ব্লকে বিভক্ত। এর মধ্যে ২৩টিই এখনো উন্মুক্ত। মাত্র তিনটি ব্লকে ভারত ও সিঙ্গাপুরের তেল কোম্পানি অনুসন্ধান চালাচ্ছে।

অথচ ২০১২ সালে মিয়ানমার ও ভারতের সঙ্গে সমুদ্র বিরোধ মিটে যাওয়ার পর দুটি দেশই তাদের সমুদ্রসীমা দ্রুত অনসন্ধান চালিয়ে গ্যাস আবিষ্কারও করেছে। ইতিমধ্যে মিয়ানমার তার আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্র থেকে গ্যাস উত্তোলন শুরু করেছে। ভারত ২০২৩ সাল থেকে উত্তোলন শুরু করবে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বর্তমান সঙ্কটকে রাশিয়াা-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলাফল হিসেবে দাবি করা হলেও তা আংশিক সত্য। মাটির নিচ থেকে গ্যাস উত্তোলনে কাজ না করা এই সঙ্কটের অন্যতম কারণ।

আমদানিনির্ভরতা বাড়ছে

জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জ্বালানি খাতের পরিকল্পনাতেই গলদ রয়েছে। পরিকল্পনায় উৎপাদনের চেয়ে আমদানিকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

বিদ্যুৎ বিভাগের মহাপরিকল্পনা ‘পাওয়ার সিস্টেম মাস্টারপ্ল্যান-২০১৬’ দেখলেও বিষয়টি পরিষ্কার হয়। সেখানে পরিষ্কার করে বলা হয়েছে ২০৩০ সালের মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে যে জ্বালানি লাগবে তার ৪০ ভাগই আমদানি করতে হবে। এটা ২০৪০ সালের মধ্যে হবে ৯০ ভাগ।

পেট্রোবাংলা বলছে, ২০২৩ সালের মধ্যে গ্যাসের উৎপাদন কমে যাবে। তাই আমদানি করে চাহিদা পূরণ করতে হবে। প্রতিষ্ঠানটি আমদানির উপর গুরুত্ব দিলেও অনুসন্ধানে গুরুত্ব দেয়নি।

বছরের পর বছর শুধু উৎপাদনের সক্ষমতা বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু এগুলো কীভাবে চলবে, জ্বালানির সংস্থান কীভাবে করতে হবে সেগুলো নিয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো পরিকল্পনা করা হয়নি। যেকারণে আজ দেখা যাচ্ছে বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো জ্বালানির অভাবে পড়ে আছে।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. বদরুল ইমাম ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এখন জরুরি ভিত্তিতে গ্যাস অনুসন্ধান কার্যক্রমে জোর দিতে হবে। অনেক আগেই এমনটা করা উচিত ছিল। তাহলে আজ এত খারাপ অবস্থা হতো না।

অবশেষে অনুসন্ধানে মনোযোগ

পরিস্থিতি জটিল হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে অবশেষে সরকার নিজস্ব অনুসন্ধানে মনোযোগ বাড়িয়েছে। সম্প্রতি ৪৬টি কূপ খননের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিভাগ বলছে, এখান থেকে জাতীয় গ্রিডে ভাল পরিমাণে গ্যাস যুক্ত করা সম্ভব হবে।

সম্প্রতি বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ এক বিবৃতিতে জানান, নিজস্ব জ্বালানির অনুসন্ধান, উৎপাদন বৃদ্ধি ও কূপগুলোর আরও গভীরে খনন করার জন্য গ্যাসের অনুসন্ধান কাজ চালাচ্ছে সরকার। আগামী তিন বছরের জন্য একটা আপগ্রেডেশন, ওয়ার্ক অর্ডারের স্বল্পমেয়াদি পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। ৪৬টি কূপ থেকে দৈনিক ৬১৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে। 

আরইউ/এমএমএ/

 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত