বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫ | ২৬ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

বিশেষ সাক্ষাৎকার

বেগম রোকেয়া পদক ও নারীর অগ্রযাত্রা

ঢাকাপ্রকাশের স্টুডিওতে ডা. সারিয়া সুলতানা

প্রতি বছর ৯ ডিসেম্বর নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়ার জন্মদিনে পালন করা হয় বেগম রোকেয়া দিবস। এদিন নারীর উন্নয়নে অবদান রাখার জন্য বিশিষ্ট নারীদের বেগম রোকেয়া পদক প্রদান করা হয়।

২০২১ সালে অন্যান্যদের মধ্যে বেগম রোকেয়া পদক পেয়েছেন কুষ্টিয়া জেলার গবেষক ড. সারিয়া সুলতানা। পুরস্কার গ্রহণের পরে তিনি উপস্থিত হয়েছিলেন ঢাকাপ্রকাশের স্টুডিওতে। সমাজে নারীর বর্তমান অবস্থান নিয়ে ঢাকাপ্রকাশের সারা জেরিন তাসপিয়া কথা বলেছেন এই গবেষকের সঙ্গে।

-আপনাকে অভিনন্দন। সম্প্রতি আপনি বেগম রোকেয়া পদকে ভূষিত হয়েছেন, এ বিষয়ে আপনার অনুভূতি জানতে চাচ্ছি–

-বেগম রোকেয়া পদক একটি রাষ্ট্রীয় পদক এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ কমিটির আহ্বায়ক। এ পদক দেওয়ার ক্ষেত্রে কমিটির সদস্যগণ খুবই বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন। আমি ছাড়া আরও যে চারজন এ সম্মানে ভূষিত হয়েছেন তারা প্রত্যেকেই এ পদক পাওয়ার যোগ্যতা রাখে এবং এদেশের নারী উন্নয়নে অনেক কাজ করে যাচ্ছেন তারা। সম্ভবত আমি সর্বকনিষ্ঠ সদস্য হিসেবে পদকটি পেয়েছি। আমার বয়স ৪০-এর কোটায়। এ বয়সে এমন একটি পদক পাব কখনও ভাবিনি। আমি খুবই আনন্দিত। প্রথমে আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই, আমার মতো একজন গবেষককে পল্লী উন্নয়নে মনোনয়ন দিয়েছেন বলে। মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রাণালয়ের যারা এ কমিটিতে আছেন তাদেরও আমি ধন্যবাদ জানাতে চাচ্ছি। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি কারণ পল্লী উন্নয়নে আমার গবেষণা যথাযথ মূল্যায়ন পেয়েছে। এ পদক গ্রহণ করে আমার দায়িত্ব আরও বেড়ে গেল।

-পল্লী উন্নয়নে আপনার ব্যাপক গবেষণা ও তৎপরতা রয়েছে । এ বিষয়ে যদি কিছু বলতেন–

আমার গবেষনার বিষয় 'Role of Link Model on sustainable rural development in Bangladesh.' আমি গবেষণা করছি, কীভাবে ইউনিয়ন পরিষদকে আরও শক্তিশালী করে পল্লী উন্নয়ন করা সম্ভব লিংক মডেল পদ্ধতির মাধ্যমে। ইউনিয়ন পরিষদের উন্নয়ন ছাড়া কখনওই পল্লীকে শক্তিশালী করা সম্ভব নয় এবং পল্লীর জনগনের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়ন করা সম্ভব নয়। তবে সেটি যদি একটি পদ্ধতির মাধ্যমে করা যায় তবে জবাবদিহিতা, স্বচ্ছতা ও অংশগ্রহণ বাড়বে। এর ফলে টেকসই পল্লী উন্নয়ন হবে। এ ক্ষেত্রে লিংক মডেল পদ্ধতিটি খুবই কার্যকর। যেমন- ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান থাকবেন সভাপতি। প্রতিটি গ্রামে ইউনিয়ন পরিষদে জাতি গঠনের জন্য যে ১৬টি ডিপার্টমেন্টের প্রতিনিধিরা কাজ করে, এ প্রতিনিধিরা প্রতি মাসে ইউনিয়ন সমন্বয়ে মিটিং করবেন। সেখানে প্রত্যেক গ্রামের প্রতিনিধি থাকবেন এবং এখানে চেয়ারম্যান সভাপতি থাকবেন ও ইউনিয়ন পরিষদের সকল সদস্য উপস্থিত থাকবেন। সেখানে একধরনের মিনি পার্লামেন্ট সৃষ্টি হবে। তখন তারা গ্রামের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করবেন এবং এখানে সবাই তাদের কাজের জন্য জবাবদিহি করতে বাধ্য হবে। এর ফলে জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতা সৃষ্টি হবে।

-পল্লী উন্নয়নে নারীর ভূমিকা কী?

-পুরুষ-নারী উভয়ের অবদান রয়েছে। তবে বর্তমানে পল্লী উন্নয়নে নারীরা যথেষ্ট কাজ করছে। আমি ফিল্ড ওয়ার্ক করতে গিয়ে দেখেছি পুরুষের পাশাপাশি নারীরা সমান তালে কাজ করার চেষ্টা করছে। একসময় নারীর সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা ছিল না। এখন নারী সে সুযোগটি পাচ্ছে এবং গ্রাম ইউনিয়নের মিটিং-এ এক তৃতীয়াংশ নারী অংশগ্রহণ করছে। তাদের প্রিতিনিধিত্ব করার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। পল্লী উন্নয়নে নারীর ক্ষমতায়ন লক্ষ্যণীয়। টেকসই পল্লী উন্নয়নের এইচডিজি-এর ৫ নম্বর লক্ষ্যের একটি অংশ women empowerment। নারীরা পল্লী উন্নয়নে অবশ্যই অবদান রাখছে, আশা করছি আরও অবদান রাখবে।

-আমাদের দেশে নারীরা কি তাদের কাজের যথাযথ মূল্যায়ন পাচ্ছে?

-নারীরা বিভিন্নভাবে বৈষম্যের শিকার। আমরা নারীরা নারীদের দ্বারাও নির্যাতিত। একটি কর্মস্থলে একজন নারী আরেকজন নারীর সফলতা দেখতে পারছেন না। এ ধারণায় পরিবর্তন আনতে হবে। এখনও নারীরা পরিপূর্ণ স্বাধীনতা পায়নি, সেটি না পরিবারে আর না কর্মস্থলে। নারীর পরিপূর্ণ স্বাধীনতা দরকার, যেটি শুধু পল্লী উন্নয়ন নয়, রাষ্ট্রের উন্নয়নের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ।

-নারীর ক্ষমতায়ন করতে আমাদের কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করছেন?

-আমার মনে হয় সবার আগে আমাদের মানসিকতার পরিবর্তন প্রয়োজন। মানুষের মানসিকতার ইতিবাচক পরিবর্তন ছাড়া কখনও উন্নয়ন সম্ভব না। উন্নয়নের প্রথম শর্ত হচ্ছে মানসিকতার ইতিবাচক পরিবর্তন। আমাদের ‘আমি’ চিন্তা না করে সামষ্টিকভাবে ‘আমাদের’ চিন্তা করতে হবে।

-গ্রামীণ নারীসমাজ এখনও অবহেলিত। তাদের উত্তরণের জন্য আমাদের কী করণীয়?

-প্রথমেই নারীকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত হওয়া প্রয়োজন। নারীশিক্ষায় সরকার অনেক ব্যয় করছে এবং বিভিন্নভাবে সাহায্য করছে। শিক্ষা গ্রহণের পথটি আমাদের জন্য এখন সহজ। তাছাড়া বাল্যবিবাহ রোধে আমাদের সকলের সতর্ক হতে হবে। সরকারের একার পক্ষে সকল সমস্যা সমাধান করা সম্ভব নয়। তাই আমাদের সকলের সমষ্টিগত সহযোগিতা এবং সচেতনতা প্রয়োজন।

-নারী উদ্যোক্তা তৈরিতে কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া উচিত বলে মনে করছেন?

-নারীদের নিজেদের স্পৃহা প্রয়োজন। আমার নিজের স্পৃহা না থাকলে কেউ আমাকে তুলে ধরবে না। অন্যরা অনুপ্রেরণা দিয়ে সাহায্য করবে তবে নারীর নিজেকে নিজের তুলে ধরতে হবে। অবশ্যই নিজের চেষ্টা থাকতে হবে। করোনাকালীন এ প্রতিকূলতার মধ্যেও অনেক নারী উদ্যোক্তা তৈরি হয়েছে। এ বিষয়টি খুবই ভালো লেগেছে। নারীরা এখন বুঝতে পারছে এবং তারা স্বাবলম্বী হচ্ছে। প্রতিটি কাজেরই বাধা থাকবে তবে বাধা পেরিয়েই নারীকে এগিয়ে যেতে হবে।

Header Ad
Header Ad

সাবেক মেয়র তাপসের সন্ধান দিলেন ডিবি হারুন

শেখ ফজলে নূর তাপস (বামে) এবং হারুন অর রশিদ। ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর আওয়ামী লীগ ও তাদের সহযোগীরা অনেকেই দেশ ছেড়েছেন। পরিস্থিতি আরো তীব্র হওয়ার আগেই পালিয়ে গিয়েছিলেন অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। তাদের মধ্যে ছিলেন শেখ পরিবারের সদস্য এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) সাবেক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

তাপসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির নানা অভিযোগ রয়েছে, যা তাকে বিতর্কের মুখে ফেলেছে। বর্তমানে তিনি কোথায় অবস্থান করছেন, কী করছেন—এই বিষয়টি নিয়ে মানুষের মধ্যে কৌতূহল রয়েছে। তার অবস্থান নিয়ে সম্প্রতি নতুন তথ্য দিয়েছেন আরেক বিতর্কিত ও পালাতক সাবেক ডিবি প্রধান হারুন অর রশিদ।

কানাডার নাগরিক টিভির বার্তা প্রধান নাজমুস সাকিব সম্প্রতি একটি প্রতিবেদন সম্প্রচার করেন, যেখানে হারুন অর রশিদের একটি কল রেকর্ড প্রকাশ করা হয়। ওই কল রেকর্ডে জানা যায়, সাবেক মেয়র শেখ তাপস বর্তমানে সিঙ্গাপুরে অবস্থান করছেন এবং সেখানে তিনি ভিসা ছাড়াই রয়েছেন।

জানা গেছে, শেখ তাপস ৩ আগস্ট, ২০২৩-এ ঢাকা ছাড়েন। সেদিন বিমানবন্দরে তাকে আটক করা হলেও তিনি তার পরিবারকে যুক্তরাজ্যে পাঠিয়ে দেন এবং রাতের ফ্লাইটে সিঙ্গাপুর চলে যান।

এদিকে, হারুন অর রশিদও বর্তমানে পালাতক অবস্থায় আছেন। তার অবস্থান পরিষ্কার নয়, তবে জানা গেছে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরের লং আইল্যান্ডে অবস্থান করছেন। ৫ আগস্টের পর তিনি সেখানে পালিয়ে যান।

তাপসের মতো, হারুনও সরকারের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগের মুখে ছিলেন, এবং তার পালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি জনমনে বেশ আলোচিত হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে ঘর ভেঙে দেওয়ার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষুব্ধদের নামাজ আদায়

টাঙ্গাইলে ঘর ভেঙে দেওয়ার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে নামাজ আদায় করেছেন বিক্ষুব্ধরা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের মধুপুরে উচ্ছেদ অভিযান চালিয়ে বনবিভাগের লোকজন সুমাইয়া নামে এক নওমুসলিম নারীর ঘর ভেঙে দেয়। এতে স্থানীয়দের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। এর প্রতিবাদে বুধবার (৯ এপ্রিল) বিকাল সাড়ে ৫ টায় টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ আঞ্চলিক মহাসড়কের উপজেলার পঁচিশ মাইল এলাকায় বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ করে সন্ধ্যায় মাগরিবের নামাজ আদায় করেন স্থানীয়রা।

এর পর প্রশাসনের আশ্বাসে রাত সাড়ে ৮ টার দিকে অবরোধটি তুলে নেয় বিক্ষুব্ধ জনতা। এর আগে সকালে বন বিভাগ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতায় ওই নওমুসলিম নারীর বাড়ি-ঘর ভেঙে দেয়।

জানা যায়, উপজেলার গাছাবাড়ী এলাকায় এক খৃষ্টধর্মীয় গারো নারী কয়েক বছর আগে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। বর্তমানে সুমাইয়া শেখ নামের ওই নারী পঁচিশ মাইল এলাকায় ফারুক হোসেন নামের এক ব্যক্তির বাড়িতে বিনা ভাড়ায় বসবাস করে আসছেন।

স্থানীয়রা ওই নারীর প্রতি সহমর্মিতা দেখিয়ে অর্থ দিয়ে পঁচিশ মাইল বাসস্ট্যান্ডের কাছে বসতিপূর্ণ এলাকায় ৩ শতাংশ জমির দখলস্বত্ব কিনে দিয়ে ঘর নির্মাণ করে দেন। সেই ঘরটির নির্মাণ কাজ এখনো শেষ হয়নি।

এর মধ্যেই বুধবার সকালে বন বিভাগ সুমাইয়ার ঘরটি ভেঙে দেয়। পর স্থানীয়দের মাঝে ক্ষোভ সৃষ্টি হরে আছরের নামাজের পর থেকেই জলছত্র থেকে পঁচিশ মাইল এলাকায় ঘর ভেঙে দেওয়ার প্রতিবাদ জানিয়ে মহাসড়ক অবরোধ করে মাগরিবের নামাজ আদায় করে। পরে পঁচিশ মাইল বাসস্ট্যান্ডে অবস্থান নেন বিক্ষোভকারীরা।

সমাবেশে বক্তব্য দেন- বিএডিসি মসজিদের ইমাম ইব্রাহীম তকী, মুফতি আরিফ আদনান, পঁচিশ মাইল জামে মসজিদের খতিব আব্দুল বাছেদ, মুফতি মাসুম বিল্লাহ, ব্যবসায়ী আব্দুল মজিদ, আব্দুস সামাদ খান, আবু হানিফ, হাফেজ সোহাইল আহমেদ প্রমুখ।

ভুক্তভোগী নওমুসলিম সুমাইয়া শেখ জানান, ধর্মান্তরিত হয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করায় আমি এখন অসহায়। বর্তমানে এক ব্যক্তির বাড়িতে আশ্রয় নিয়ে বসবাস করছি। স্থানীয়রা অনুদান ও যাকাতের টাকা দিয়ে সহযোগিতা করায় ঘর নির্মাণ করতেছি, এখনো কাজ শেষ হয়নি।

তিনি আরও বলেন- ঘরটি সরিয়ে নিতে আমাকে কোন প্রকার নোটিশ দেওয়া হয়নি। হঠাৎ করেই আমার ঘর ভেঙে দিয়েছে বনবিভাগ। অথচ চারদিকে শতশত বাড়ি ঘর, সেগুলো ভেঙে ফেলেনি। ঘরটি ভেঙে ফেলায় থাকার জায়গা আর রইল না।

উপজেলার গাছাবাড়ী বিটের বন কর্মকর্তা আব্দুল কদ্দুছ জানান, রেঞ্জ অফিস থেকে আমাকে বলেছে তাই আমি উচ্ছেদ অভিযানে গিয়েছি। আমি নতুন এসেছি, তাই বেশি কিছুই জানি না।

এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জুবায়ের হোসেন বলেন, ঘটনাস্থলে রয়েছি, বিক্ষোভকারীরা অবরোধ তুলে নিয়েছেন এবং স্বাভাবিকভাবে যানবাহন চলাচল করছে।

Header Ad
Header Ad

জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার দায়িত্ব পেলেন ড. খলিলুর রহমান

ড. খলিলুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা সমস্যা ও অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়াবলি সংক্রান্ত হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ ড. খলিলুর রহমানকে একই সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদেও দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (৯ এপ্রিল) অন্তর্বর্তী সরকারের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে খলিলুর রহমানকে এই নতুন দায়িত্ব দেয়ার কথা জানানো হয়। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে এই প্রজ্ঞাপনে স্বাক্ষর করেছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিবের রুটিন দায়িত্বে থাকা সচিব (সমন্বয় ও সংস্কার) জাহেদা পারভীন।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, এখন থেকে খলিলুর রহমানের পদবি হবে ‘জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা এবং রোহিঙ্গা সমস্যাবিষয়ক হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ’। এর পাশাপাশি তিনি প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত দায়িত্ব পালনেও সাহায্য করবেন।

গত বছরের ১৯ নভেম্বর প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা সমস্যা ও অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়াবলিসংক্রান্ত হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে নিয়োগ পান খলিলুর রহমান। খলিলুর রহমান উপদেষ্টার মর্যাদা, বেতন-ভাতা ও আনুষঙ্গিক সুযোগ-সুবিধা পাবেন বলে সেদিন এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছিল। আজ তার নতুন পদায়নের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সেই প্রজ্ঞাপনের অন্যান্য বিষয় অপরিবর্তিত থাকবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাবেক মেয়র তাপসের সন্ধান দিলেন ডিবি হারুন
টাঙ্গাইলে ঘর ভেঙে দেওয়ার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষুব্ধদের নামাজ আদায়
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার দায়িত্ব পেলেন ড. খলিলুর রহমান
ভারতে ৫ বছর সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৬ নারী
বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত
২১ এপ্রিল কাতার সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
১৬২ জনকে নিয়োগ দেবে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর
বিমানে সহযাত্রীর শরীরে মূত্রত্যাগ করলেন ভারতীয় মাতাল যাত্রী!
এ বছর ৩৬ টাকায় ধান ও ৪৯ টাকায় চাল কিনবে সরকার
আওয়ামী লীগের বিচার এবং নিবন্ধন বাতিলে একমত হেফাজত ও এনসিপি
দুর্বল শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক একীভূত করা হবে: গভর্নর
গুলশানের এক কিলোমিটার রাস্তা ও ফুটপাত দখলমুক্ত করল ডিএনসিসি
যুক্তরাষ্ট্রের ১০৪ শতাংশের জবাবে ৮৪ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা করল চীন
মুজিববর্ষে ৪ হাজার কোটি টাকা ব্যয়, শেখ হাসিনা-রেহানার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
১৫ কোটি বাজেটের ‘বরবাদ’-এ শাকিবের পারিশ্রমিক ১ কোটি ২০ লাখ টাকা
‘অতি গোপনীয় অভিযোগ’ নিয়ে দুদকে হাসনাত-সারজিস
ডিসেম্বরের আগে সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ চাওয়া হবে: সালাহ উদ্দিন
ঈদযাত্রায় সড়কে ৩১৫ দুর্ঘটনায় ৩২২ জন নিহত: যাত্রী কল্যাণ সমিতি
উদ্ধার করা সওজের জমি দখলে নিল সমন্বয়করা!
নবাব শেখের ভাইরাল সেই ‘চলমান-খাট’ নিয়ে গেছে পুলিশ