বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মেডিকেলে ভর্তির পরেও পাপ্পুর কপালে দুশ্চিন্তার ভাঁজ

পাপ্পু হোসেন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

বাবা পেশায় দিনমজুর। মা গৃহিনী। তারপরেও নিজের স্বপ্নের পরিধি কখনও ছোট করেনি নওগাঁর ছেলে পাপ্পু হোসেন। স্বপ্ন তাঁর চিকিৎসক হবেন। সেই স্বপ্ন পূরণের পথে এগিয়ে চলেছেন তিনি। সর্বশেষ ভর্তি পরীক্ষা নামের কঠিন জয়ী হয়ে মেডিকেল কলেজে পড়ার সুযোগ পেয়েছেন। তবে এমন বহুল প্রত্যাশিত আনন্দের খবরের পর দুশ্চিন্তাও ভর করেছে পাপ্পু ও তাঁর পরিবারের ওপর।

নওগাঁ জেলা প্রশাসকের সহযোগিতায় মেডিকেলে ভর্তির টাকা জোগাড় হলেও পড়ালেখার খরচ আসবে কোথা থেকে, সেই চিন্তায় দিন কাটছে তাঁদের। পাপ্পুর বাড়ি নওগাঁ সদর উপজেলার কেশবপুর গ্রামে। ফিরোজ হোসেন ও রেখা বেগমের সংসারে এক মেয়ে ও এক ছেলের মধ্যে পাপ্পু ছোট। এসএসসি পাশের পর বড় বোনের বিয়ে হয়ে যায়। এরপর আর পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারেনি। বাবা ফিরোজ হোসেন কখনও অন্যের জমিতে কৃষি শ্রমিক, আবার কখনও চালকলের চাতালে দিনমজুর হিসেবে কাজ করেন। মা রেখা বেগম গৃহিনী। সম্বল বলতে বসতবাড়ি আর আবাদি মিলে দেড় বিঘা জমি।

পাপ্পুর পরিবারে একমাত্র বাবা ছাড়া উপার্জনক্ষম আর কেউ নেই। আর্থিক টানা-পোড়েন ও নানা সমস্যার মধ্যেও পড়াশোনায় থেমে যাননি পাপ্পু। সবস্তরের পাবলিক পরীক্ষায় পেয়েছে জিপিএ-৫। ঝিকড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে জিপিএ-৫ ও মেধাবৃত্তি পান পাপ্পু। চক-আতিথা উচ্চবিদ্যালয় থেকে জেএসসিতে জিপিএ-৫ ও সাধারণ বিভাগে বৃত্তি পান তিনি। একই প্রতিষ্ঠানে এসএসসিতে পান জিপিএ-৫। সাফল্যের এ ধারাবাহিকতা ধরে রাখেন এসএসসিতেও। নওগাঁ সরকারি কলেজ থেকে ২০২৩ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় পান জিপিএ-৫।

সাফল্যের ধারাবাহিকতায় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় মেধাতালিকায় ২ হাজার ৮১৫তম স্থান অধিকার করে খুলনা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছেন পাপ্পু। মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পাওয়ার পরপরই ভর্তির টাকা জোগাড় করা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়ে যান পাপ্পু ও তাঁর পরিবার। মেডিকেল কলেজে ভর্তি ও পড়ালেখায় আর্থিক সহযোগিতার জন্য নওগাঁ জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত আবেদন করেন পাপ্পু।

আবেদন পেয়ে জেলা প্রশাসক মো. গোলাম মওলা গত ১৩ ফেব্রুয়ারি পাপ্পুকে মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য ২৫ হাজার টাকা আর্থিক সহযোগিতা করেন। এখন তাঁর সব চিন্তা মেডিকেলে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার খরচ জোগানো নিয়ে।

পাপ্পুর বাবা ফিরোজ হোসেন ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘বসতবাড়ি আর আবাদি মিলে দেড় বিঘা জমি হামার সম্বল। এইটুকু জোতজমা দিয়ে সংসার চালানো কঠিন। তাই কখনও অন্যের জমিতে কৃষি শ্রমিক আবার কৃষিকাজ না থাকলে চালকলের চাতালে দিনমজুর হিসেবে কাজ করে সংসারের খরচ জোগাই। দিনমজুর কাজ করেই সংসারের খরচ জোগানোর পাশাপাশি ছেলেটার পড়ালেখার খরচ জোগাতে হয়। আগে তো বাড়ি থেকে স্কুল কলেজে গিয়ে পড়ালেখা করিছে। ওর স্কুল কলেজের শিক্ষকেরা অনেক সহযোগিতা করিছে। অ্যাখন তো সেই ম্যালাদূর খুলনাত গিয়ে পড়ালেখা করতে হবে। মাসে নাকি কম করে হলেও ৮-৯ হাজার টাকা খরচ লাগবে। আগে তো দুই-তিন হাজার টাকার জোগান দিতেই কষ্ট হতো। অ্যাখন অ্যাত টাকা কোথায় পামু সেই চিন্তাই আছি।’

চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন কীভাবে হলো জানতে চাইলে পাপ্পু হোসেন ঢাকাপ্রকাশকে জানান, ‘এটা একটা সেবামূলক পেশা। এই পেশায় অনেক মানুষের সেবার পাশাপাশি নিজের আর্থিক উন্নয়নও করা সম্ভব। আমার বাবা-মা ও শিক্ষকেরাও আমাকে চিকিৎসক হওয়ার জন্য উৎসাহ দিয়েছেন। ডাক্তার হয়ে আমি নিজ এলাকাতেই কাজ করতে চাই।’

তিনি আরও বলেন, “আমি পড়াশোনায় ভালো দেখে বাবা কখনও আমাকে নিজের জমিতে কৃষি কাজ করতে দেইনি। দিনমজুর কাজ করতেও দেইনি। বাবা সব সময় বলতো, ‘তোর কোনো কাজ করতে হবে না। তোর কাজ শুধু পড়ালেখা করা।’ মা-ও অনেক কষ্ট করেছে। আমাকে বড় করার পিছনে বাবা-মা অবদানই বেশি। পাশাপাশি আমার স্কুল ও কলেজের শিক্ষকেরাও আমাকে অনেকভাবে সহযোগিতা করেছেন।”

Header Ad
Header Ad

১০ লাখ মেট্রিক টন চাল-গম আমদানি করবে সরকার

ছবি: সংগৃহীত

বাজারে খাদ্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে সরকার ১০ লাখ মেট্রিক টন চাল ও গম আমদানির পরিকল্পনা করেছে। খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার জানিয়েছেন, বোরো মৌসুমের ফলনের ওপর আমদানির পরিমাণ নির্ভর করবে।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির সভা শেষে তিনি এসব তথ্য দেন। সভায় সভাপতিত্ব করেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।

বর্তমানে সরকারি মজুত ১৩ লাখ মেট্রিক টন, যার মধ্যে ৮.৮২ লাখ মেট্রিক টন চাল এবং ৩.৪১ লাখ মেট্রিক টন গম রয়েছে। খাদ্য উপদেষ্টা জানান, রাশিয়া ও ভারত থেকে ৩ লাখ মেট্রিক টন গম আমদানি করা হবে। পাশাপাশি ভিয়েতনাম, পাকিস্তান এবং মিয়ানমার থেকেও চাল আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বাজারে চালের দাম কমানোর জন্য মোটা চালসহ মধ্যবিত্তের চালের দামে আরও হ্রাস আনার চেষ্টা করা হবে।

সরকারি মজুত বৃদ্ধি এবং বিতরণ ব্যবস্থাকে সচল রাখতে ৫০ হাজার টন আতপ চাল পাকিস্তান থেকে আমদানির প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। প্রতি টন চালের দাম ৪৯৯ ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে। একইভাবে, ভারতের মেসার্স গুরুদিও এক্সপোর্টস করপোরেশন থেকে ৫০ হাজার টন নন-বাসমতী সেদ্ধ চাল আমদানি করা হবে। এ চালের মূল্য প্রতি টন ৪৫৪.১৪ ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে, যার মোট ব্যয় ২৭৭ কোটি ২ লাখ ৫৪ হাজার টাকা।

সরকারের পাশাপাশি বেসরকারিভাবেও আমদানির উদ্যোগ নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৬ লাখ টন চাল আমদানির জন্য অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি অনুমোদন দিয়েছে। ভারতের পাশাপাশি অন্যান্য দেশ থেকেও চাল আমদানির পরিকল্পনা রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়ক রণক্ষেত্র করলো বেক্সিমকোর শ্রমিকরা  

ছবিঃ সংগৃহীত

কারখানা খুলে দেয়া ও ব্যাংকিং সুবিধা চালুর দাবীতে গাজীপুর মহানগরীর চক্রবর্তী এলাকার বেক্সিমকো গ্রুপের শ্রমিকদের বিক্ষোভণ-ভাঙচুরে রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়ক। এ সময় আন্দোলনরত শ্রমিকরা ৫টি যাত্রীবাহী বাস ও ট্রাকে আগুন দেয়। এছাড়াও অর্ধশতাধিক যানবাহন ভাঙচুর করে। এতে ওই মহাসড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) সন্ধ্যার দিকে গাজীপুরের কাশিমপুর থানাধীন চক্রবর্তী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা চালাচ্ছে।

এর আগে, গতকাল মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) বিকেল ৩টার দিকে বেক্সিমকো গ্রুপের কয়েকটি কারখানার ৪২ হাজার শ্রমিক দাবী আদায়ে গণ সমাবেশ ঘোষণা করে। ওইদিন তারা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেন। এ ঘটনার পর আজ বিকেল ৩টার দিকে সমাবেশ শুরু করেন। সমাবেশে শ্রমিকদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে প্রথমে তারা চন্দ্রা নবীনগর সড়ক অবরোধ করে। যানবাহন ভাঙচুর শুরু করে ৫টি বাস ও ট্রাকে আগুন ধরিয়ে দেয়।

ইপিজেড ফায়ার সার্ভিসের কন্ট্রোল রুমে কর্মরত অফিসার জানান, আমাদের ৩টি ইউনিট ঘটনাস্থলে রয়েছে। পরবর্তী খবর না আসা পর্যন্ত কিছু জানাতে পারবো না।

গাজীপুর শিল্প পুলিশ ২ এর পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান জানান, চক্রবর্তী এলাকায় বেক্সিমকো গ্রুপের শ্রমিকরা সড়ক অবরোধ করে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ সৃষ্টি করেছে। সেখানে আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।

Header Ad
Header Ad

পরিচয় মিলেছে ঢাবি ক্যাম্পাসে গাছে ঝুলন্ত ব্যক্তির  

ঢাবি ক্যাম্পাসে গাছে ঝুলন্ত ব্যক্তি (আবু সালেহ) এনআইডি কার্ড থেকে নেওয়া।ছবিঃ সংগৃহীত

অবশেষে পরিচয় মিলেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার একটি মেহগনি গাছে ফাঁস নেওয়া ব্যাক্তির। তার নাম আবু সালাহ (৪৫) বাড়ি মুন্সিগঞ্জের সদর উপজেলার নগরকসবা গ্রামে। থাকতেন ঢাকার কেরানীগঞ্জে। তার ছোটভাই আবু রায়হান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) দুপুরে তার ছোটভাই আবু রায়হান ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে মরদেহ শনাক্ত করেন।

তিনি বলেন, গত ২০ বছর যাবৎ নেশায় আসক্ত তার বড় ভাই আবু সালেহ, তবে বাড়িতেই থাকতেন। তিন বছর যাবৎ বাড়ি ছাড়া। একেক সময় একেক জায়গায় থাকতেন। তবে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের কালীগঞ্জ নয়বাড়ি এলাকায় তাদের নিজেদের বাড়ি আছে। চার ভাইয়ের মধ্যে সে ছিল সবার বড়। এলাকায় একটি টেইলার্সে কাজ করতেন আবু সালেহ। সেখান থেকেই বাজে বন্ধুদের পাল্লায় পরে নেশা করা শুরু করেন। গাজা,ইয়াবার পাশাপাশি শেষ পর্যন্ত প্যাথেডিনও নেওয়া শুরু করেন তিনি।

শাহবাগ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) শেখ হাদিউজ্জামান জানান, সকাল পৌনে ৯টার দিকে তারা খবর পান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের বিপরীত পাশে ফুটপাতে একটি মেহগনি গাছের চূড়ায় গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলছেন এক ব্যক্তি। সেখানে গিয়ে ফায়ার সার্ভিস সদস্যদের খবর দেওয়া হয়। ফায়ার সার্ভিস আসলে তাদের সহায়তায় গাছ থেকে মরদেহটি নিচে নামানো হয়। পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেকের মর্গে পাঠানো হয়।

এসআই আরও জানান, স্থানীয়দের মাধ্যমে জানা গেছে, ওই ব্যক্তি ভবঘুরে। থাকতেন ওই এলাকার ফুটপাতে। মানসিক সমস্যাও ছিল তার।

প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, মঙ্গলবার দিবাগত রাতের যেকোনো সময় সে ওই মেহগনি গাছের চূড়ায় উঠে গলায় রশি পেচিয়ে ফাঁস দিয়েছেন তিনি।

এসআই বলেন, প্রযুক্তির সহায়তায় সিআইডির ক্রাইম সিন হাতের আঙ্গুলের ছাপের মাধ্যমে ওই ব্যক্তির পরিচয় শনাক্ত করে। পরে তার পরিবারকে খবর দেওয়া হয়।

মৃতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, তিনি মাদকাশক্ত ও মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন। পাঁচ বছর যাবৎ তিনি বাড়ির বাইরে থাকতেন। ঢামেকের মর্গে ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহটি তার স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

১০ লাখ মেট্রিক টন চাল-গম আমদানি করবে সরকার
চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়ক রণক্ষেত্র করলো বেক্সিমকোর শ্রমিকরা  
পরিচয় মিলেছে ঢাবি ক্যাম্পাসে গাছে ঝুলন্ত ব্যক্তির  
ছাত্রশিবির ও ছাত্রলীগকে জড়িয়ে প্রচার নিয়ে যা জানা গেল
ময়মনসিংহে ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হৃদয় ও মাসুদ গ্রেপ্তার
শেখ হাসিনার ‘নিশি রাতের ভোট’ নিয়ে তদন্তে নামলো দুদক  
বইমেলা ঘিরে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে : ডিএমপি কমিশনার
ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা, নিউইয়র্কে গ্রেপ্তার ৪
ক্যালিফোর্নিয়ায় আবারও ভয়াবহ দাবানল    
চিটাগংকে উড়িয়ে তৃতীয় জয় তুলে নিলো ঢাকা ক্যাপিটালস
এক বছর ধরে গাঁজার গাছ রোপণ করে পরিচর্যা, অতঃপর আটক
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২
টাঙ্গাইলে স্বামী-স্ত্রীর মাদকের ব্যবসা, জনতার হাতে উদ্ধার ২০ লিটার মদ
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও হাসিনার বিদ্বেষমূলক খবর প্রচার করলে আইনি ব্যবস্থা: চিফ প্রসিকিউটর  
এবার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী সমন্বয়কের ওপর হামলা!
জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা সাক্ষাৎ
আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ
চলতি বছরই নির্বাচন চায় বিএনপি ও খেলাফত মজলিস
৮টি খাতে ভ্যাট হ্রাস, ৪টি খাতে বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহার
সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ তারেক আলম আটক