শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

কালেমা তয়্যেবা স্বাধীনতার ঘোষণা

ইসলামের প্রথম বাক্য এবং ঈমানের মূল হলো কালেমা তয়্যেবা। কালেমা অর্থ শব্দ, বাণী বা বাক্য; তয়্যেবা অর্থ পাক পবিত্র। কালেমা তয়্যেবা অর্থ পবিত্র বাণী, পাক কলাম বা পরিশুদ্ধ ঘোষণা। ইসলামের মূল বাণী পবিত্র কালেমায় এই ঘোষণাই দেওয়া হয়েছে: “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসূলুল্লাহ” অর্থাৎ ‘এক আল্লাহ ব্যতীত আর কোনো প্রভু নাই, হযরত মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহর রসূল’। এই ঘোষণার পর মানুষ মানব দানব সকল প্রকার প্রভুর গোলামী থেকে মুক্ত হয়ে যায়। এবং আদর্শ হিসেবে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব হযরত মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে গ্রহণ করে। এই কালেমা দ্বারা মানুষ মানব দানব সকল সৃষ্টির পরাধিনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত হয়ে প্রকৃত স্বাধীনতা লাভ করে।

স্বাধীনতা আল্লাহর নিয়ামত। স্বাধীনতা যেমন মানুষের মৌলিক অধিকার, তেমনি ইসলামের মূল শিক্ষা। তাই রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শুধু দাস মুক্ত করেই ক্ষান্ত হননি; তিনি দাসকে সন্তান বানিয়েছেন, তিনি কৃতদাসকে ভায়ের মর্যাদায় অভিসিক্ত করেছেন, তিনি গোলামকে সেনা অধিনায়ক বানিয়েছেন। বংশানুক্রমিক দাসানুদাস আফ্রিকান কাফ্রি নিগ্রো হাবশী বিলাল (রা.) কে মসজিদে নববীর প্রধান মুয়াজ্জিনের দায়িত্ব অর্পণ করেছেন।

স্বাধীনতার স্বাদ পেয়ে আরব অনারব, ধনী দরিদ্র সবাই ইসলামের ছায়া তলে আশ্রয় নিয়েছে। রুম পারস্যসহ সারা পৃথিবীতে ইসলামের স্বাধীনতার বাণী বাতাসের বেগে ছড়িয়ে পড়েছে। ভারত বর্ষের শ্রেণী বৈষম্য ও বর্ণ বৈষম্যের শিকার নির্যাতিত নিপীড়িত কোটি কোটি মানব সন্তান স্বাধীনতার স্বাদ আস্বাদন করার জন্য পবিত্র কালেমা তয়্যেবার শরাবান তহুরা অমৃতসুধা পান করে ইসলামে দীক্ষিত হয়েছে। মুক্তির সুধা পান করেছে বিভিন্ন ধর্ম ও জাতি গোষ্ঠির মানুষ।

স্বাধীনতার জন্যই দাতা গঞ্জে বখশ আবুল হাসান আলী হুজবেরী (র.) এর হাতে লাহোর করাচি ও পাঞ্জাবের লাখ লাখ শান্তিকামী লোক ইসলাম গ্রহণ করে। সেই একই সূত্রে পৃথ্বিরাজের কবল থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য গরীব নাওয়াজ (গরীবের বন্ধু) হযরত খাজা মুঈনুদ্দীন চিশতী (র.) এর হাতে ভারতের প্রায় নব্বই লাখ মুক্তিকামী লোক ইসলামের ছায়া তলে আশ্রয় নেয়। রাজা গৌড়গোবিন্দের জুলুম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য হযরত শাহ জালাল মুজাররাদ আল ইয়ামানী (র.) এর সাথে ঐক্যমত্য ঘোষণা করে বঙ্গের মজলুম নির্যাতিত নিপীড়িত মানুষ।

আমরা স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক। স্বাধীনতা আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য বাড়িয়ে দেয়। কুরআনুল কারীমে আল্লাহ তায়ালা বলেন: “হে মানুষ! আমি তোমাদিগকে সৃষ্টি করেছি এক পুরুষ ও এক নারী হতে, পরে তোমাদিগকে বিভক্ত করেছি বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে, যাতে তোমরা একে অন্যের সহিত পরিচিত হতে পার। তোমাদের মধ্যে আল্লাহর নিকট সেই ব্যক্তিই অধিক মর্যাদাসম্পন্ন যে তোমাদের মধ্যে অধিক মুত্তাকী। নিশ্চয়ই আল্লাহ সকল কিছু জানেন, সমস্ত খবর রাখেন। (সূরা-৪৯ হুজুরাত, আয়াত: ১৩)।

জগতের সকল মানুষ একই পিতা মাতার সন্তান। সকলেরই পিতা বাবা আদম আলাইহিস সালাম, সকলেরই মাতা মা হাওয়া আলাইহাস সালাম। তাই সকল মানুষ ভাই ভাই, তাদের মধ্যে কোনো ভেদাভেদ নাই। সাদা কালো, লম্বা খাটো সেতো আল্লাহর সৃষ্ট প্রকৃতির অবদান। বর্ণ বৈষম্য, ভাষা বৈষম্য এবং ভৌগলিক ও নৃতাত্ত্বিক পার্থক্য মানুষে মানুষে কোনো প্রভেদ তৈরি করে না। বিদায় হজ্জের ভাষণে নবী কারীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: ‘কালোর উপর সাদার প্রাধান্য নেই, অনারবের উপর আরবের শ্রেষ্ঠত্ব নেই।’ (বুখারী শরীফ)। অর্থাৎ কেউ কারো উপর প্রভুত্ব কায়েম করতে পারবে না। সবার একমাত্র প্রভু মহান আল্লাহ।

ভালো মন্দ, সত্য মিথ্যা ও ন্যায় অন্যায় বুঝার জন্য আল্লাহ মানুষকে জ্ঞান দিয়েছেন। চিন্তা ও কাজের স্বাধীনতা দিয়েছেন এবং কর্ম অনুযায়ী পরকালে বিচার হবে। কর্মফল অনুসারে জান্নাত বা জাহান্নামের অধিকারী হবে। তাই আল্লাহ এই জগতে মানুষকে কোনো কাজে বাধ্য করেন না। এমন কি ধর্ম কর্ম বিষয়েও জোর করা হয় না। আল্লাহ তাআলা বলেন: “ইসলামে জবরদস্তি নাই, সত্যাসত্য সুস্পষ্ট পার্থক্য হয়ে গেছে। যারা তাগূত তথা অশুভ অসুর শক্তিকে অস্বীকার করে মহান আল্লাহর প্রতি ঈমান আনলো; তারা মজবুত হাতল দৃঢ়ভাবে ধারণ করলো, যা কখনো ভাংবার নয়; আল্লাহ সর্বশ্রোতা মহাজ্ঞানী।” (সূরা-২ বাকারা, আয়াত: ২৫৬)। “আমি কি তাকে তার জন্য দুটি চক্ষু সৃষ্টি করিনি? আর জিহ্বা ও ওষ্ঠ অধরদ্বয়? আমি তাকে ভালো-মন্দ দুটি পথ দেখিয়েছি।”
(সূরা-৯০ বালাদ, আয়াত: ৮-১০)। “তাকে পরীক্ষা করার জন্য, আমি তাকে করেছি শ্রবণ ও দৃষ্টিশক্তিসম্পন্ন।

আমি তাকে পথ নির্দেশ দিয়েছি, হয় তো সে কৃতজ্ঞ হবে, নয় তো সে অকৃতজ্ঞ হবে।” (সূরা-৭৬ দাহার, আয়াত: ২-৩)। “কিতাবধারীদের মধ্যে যারা কুফরী করে এবং মুশরিকরা জাহান্নামের অগ্নিতে স্থায়ীভাবে বসবাস করবে; তারাই সৃষ্টির অধম। নিশ্চয় যারা ঈমান আনবে ও সৎকর্ম করবে, তারাই সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ। তাদের প্রতিপালকের নিকট তাদের জন্য পুরস্কার হিসেবে রয়েছে স্থায়ী জান্নাত; যারা নিরুদেশ দিয়ে ঝর্ণা প্রবাহিত হয়, সেথায় তারা চিরস্থায়ী হবে। আল্লাহ তাদের প্রতি প্রসন্ন এবং তারাও তাঁর প্রতি সন্তুষ্ট। এটি তার জন্য যে তার প্রতিপালককে সমীহ
করে।” (সূরা-৯৮ বায়্যিনাহ, আয়াত: ৬-৮)।

মানুষ সৃষ্টিগতভাবে ও জন্মগতভাবে স্বাধীন। স্বাধীনতা মানুষের মজ্জাগত, এটি মানুষের মৌলিক অধিকারের একটি। মানুষ মনোজগতে সবসময় স্বাধীন; তাই সে বস্তুজগতেও স্বাধীন থাকা পছন্দ করে। মানুষ আল্লাহ ছাড়া কারো গোলামী করবে না, করবে না কারো দাসত্ব; এক আল্লাহর প্রভুত্ব ছাড়া কারো প্রভুত্ব স্বীকার করবে না; হোক সে নমরূদ-ফেরাউন বা কোন দেব দেবতা।
ব্যক্তি স্বাধীনতার নামে অনেকে পরিবারে ও সমাজে এমন কাজ করে যা অন্যদের অনেকের অস্বস্তি ও বিরক্তির কারণ হয়ে দাড়ায়। মনে রাখতে হবে ব্যক্তিগত বিষয় ততক্ষণ ব্যক্তিগত থাকে যতক্ষণ এর সাথে কারো পছন্দ অপছন্দ যোগ না হয়। অর্থাৎ যতক্ষণ এর প্রভাব ও ফলাফল শুধু ব্যক্তির নিজের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে।

যখনই তা পরিবারের কোনো সদস্যকে উদ্দিপ্ত করবে, তখন তা হয়ে যাবে পারিবারিক; যখন তা সমাজের কোনো সভ্যকে প্রভাবিত করবে, তখন তা হয়ে যাবে সামাজিক; যখন তা রাষ্ট্রের কোনো নাগরিককে উদ্বুদ্ধ করবে, তখন তা হয়ে যাবে জাতীয়। মানুষ সামাজিক জীব হওয়ার কারণে তার জীবনের ব্যক্তিগত পরিসর খুবই সীমিত। স্বাধীনতা মানে সত্য প্রকাশের স্বাধীনতা, সত্য গ্রহণের স্বাধীনতা, সত্য প্রচারের স্বাধীনতা, সত্য সুন্দর ও ন্যায়ের পথে চলার। স্বাধীনতা হলো সুন্দর, সুশীল, সুকুমারবৃত্তির চর্চার স্বাধীনতা। স্বাধীনতা মানে অসুন্দরকে বর্জন করার স্বাধীনতা, অসত্যতে অগ্রাহ্য করার স্বাধীনতা, অন্যায়ের প্রতিবাদ করার স্বাধীনতা।

লেখক: প্রতিষ্ঠাতা-সভাপতি: শেখ ছাদী (রহ.) ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন