বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫ | ২৭ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

রমজানে যে ৪ আমল করতে বলেছেন বিশ্বনবী (সা.)

প্রতীকী ছবি

রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের মাস, পবিত্র মাহে রমজান আমাদের সামনে উপস্থিত হয়েছে, নিয়ে এসেছে মহান ক্ষমার বার্তা। এ মাস আত্মশুদ্ধি অর্জনের, নিজেকে পরিশুদ্ধ করার এবং আল্লাহর নৈকট্য লাভের মাস। পবিত্র রমজান মাসের প্রতিটি দিন, প্রতিটি মুহূর্ত আমাদের জন্য একটি নতুন সুযোগ—আল্লাহর কাছে ফিরে আসার এবং তার রহমত ও মাগফিরাত লাভ করার।

বিশ্বনবি (সা.) রমজান মাসে বিশেষ ৪টি আমল করার নির্দেশ দিয়েছেন, যা পালন করলে একজন মুমিন আল্লাহর কাছাকাছি পৌঁছাতে পারেন এবং নাজাত বা মুক্তি লাভ করতে পারেন।

হাদিসে এসেছে, হজরত সালমান ফারসি (রা.) বর্ণনা করেন, শাবান মাসের শেষ দিনে, রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাদের উদ্দেশে বলেন, “হে লোক সকল! অবশ্যই তোমাদের সামনে মহান মাস, বরকতময় মাস উপস্থিত। এই মাসে তোমরা ৪টি আমল বেশি বেশি করবে। এর মধ্যে দুটি কাজ আল্লাহর জন্য এবং দুটি কাজ তোমাদের নিজেদের জন্য।”

আল্লাহর জন্য ২ আমল:

১. কালেমার সর্বোত্তম তাসবিহ- لَا اِلَهَ اِلَّا الله ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ পাঠ করা।

কালেমা পাঠের কারণ:

এ কালেমা মানুষকে এক আল্লাহর স্বীকৃতি তথা তাওহিদের দিকে ধাবিত করে। মানুষ সবচেয়ে বড় অপরাধ শিরক থেকে মুক্ত রাখে। যে উদ্দেশে আল্লাহ যুগে যুগে নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন। আর আমাদের জন্য দিয়েছেন মহাগ্রন্থ আল-কোরআন। তাই কোরআন নাজিলের মাসে মহান আল্লাহর একত্ববাদের স্বীকৃতি দিতেই একনিষ্ঠতার সঙ্গে সঙ্গে বেশি বেশি কালেমার তাসবিহ পাঠ করা।

২. আল্লাহর কাছে বেশি বেশি ইসতেগফার তথা ক্ষমা প্রার্থনা করা।

ইসতেগফার বেশি বেশি পড়ার করার কারণ:

এ কারণেই কোরআন-সুন্নায় বেশি বেশি তাওবাহ ইসতেগফার করার ব্যাপারে তাগিদ দেওয়া হয়েছে। কেন না গুনাহমুক্ত জীবনের অন্যতম উপায় হচ্ছে তাওবাহ ও ইসতেগফার করা। আল্লাহ তাআলা ঘোষণা করেন-

وَمَن يَعْمَلْ سُوءًا أَوْ يَظْلِمْ نَفْسَهُ ثُمَّ يَسْتَغْفِرِ اللّهَ يَجِدِ اللّهَ غَفُورًا رَّحِيمًا

‘যে গুনাহ করে কিংবা নিজের অনিষ্ট করে, অতপর আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে, সে আল্লাহকে ক্ষমাশীল, করুণাময় পায়।’ (সুরা নিসা : আয়াত ১১০)

‘নিশ্চয়ই মুনাফিকরা জাহান্নামের নিম্নতম স্তরে অবস্থান করবে এবং তুমি কখনো তাদের জন্য সাহায্যকারী পাবে না। কিন্তু যারা তওবাহ করে ও সংশোধন হয় তারা ব্যতিত।’ (সুরা নিসা : আয়াত ১৪৫-১৪৬)

وَتُوْبُوْا إِلَى اللهِ جَمِيْعاً أَيُّهَا الْمُؤْمِنُوْنَ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُوْنَ

‘হে মুমিনগণ! তোমরা সবাই আল্লাহর দিকে প্রত্যাবর্তন কর, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার।’ (সুরা নুর : আয়াত ৩১)

তাই তো আল্লাহ বলেন, তোমরা তোমাদের রবের কাছে ইসতেগফার কর। তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল। ইসতেগফারের কারণে আল্লাহ তাআলা অনেক কঠিন অবস্থা থেকে মানুষকে হেফাজত করবেন।

নিজেদের জন্য দুই আমল:

৩. আল্লাহর কাছে জান্নাত প্রার্থনা করা।

জান্নাত চাওয়ার কারণ:

জান্নাত তো মুমিনের আসল ঠিকানা। যে ঠিকানায় বসবাসে মুমিন কখনো বৃদ্ধ হবে না। ব্যবহারের কোনো জিনিসপত্র পুরোনো হবে না। যেখানে বিরাজমান থাকবে মধুমিশ্রিত নদী। সেখানে শেষ হবে না মানুষে যৌবন। হাদিসে এ জান্নাত লাভের প্রার্থনা করতে বলা হয়েছে। হাদিসে এসেছে- ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর কাছে কোনো কিছু চায় না আল্লাহ তাআলা তার প্রতি রাগান্বিত হন।’
তাই জান্নাত পেতে আল্লাহর কাছে বেশি বেশি প্রার্থনা, আকুতি জানাতে হবে।

৪. জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তি চাওয়া।

পবিত্র কোরআন ও হাদিসে জাহান্নামের আগুনের উত্তাপের কিছু বিবরণ দেওয়া হয়েছে। এক আয়াতে মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘এটা তো লেলিহান অগ্নি, যা গায়ের চামড়া খসিয়ে দেবে।’ (সুরা মাআরিজ, আয়াত : ১৫-১৬)

অন্য আয়াতে এসেছে, ‘তাদের মাথার ওপর ঢেলে দেওয়া হবে ফুটন্ত পানি, যা দিয়ে তাদের চামড়া ও পেটের ভেতর যা আছে তা বিগলিত করা হবে।’ (সুরা হজ, আয়াত : ১৯-২০)

রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘এক হাজার বছর জাহান্নামকে উত্তপ্ত করা হয়েছে। ফলে তার আগুন রক্তিম বর্ণ ধারণ করেছে। অতঃপর পুনরায় এক হাজার বছর উত্তাপ দেওয়ার ফলে এটি সাদা রং গ্রহণ করেছে। তারপর আরো এক হাজার বছর উত্তাপ দেওয়ার ফলে এর আগুন কৃষ্ণবর্ণ হয়ে গেছে। সুতরাং জাহান্নাম এখন সম্পূণরূপে গাঢ় কালো তমসাচ্ছন্ন।’ (তিরমিজি শরিফ)

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানে ট্রেনে জিম্মি ১০৪ জন যাত্রীকে উদ্ধার, ১৬ জঙ্গি নিহত  

ছবিঃ সংগৃহীত

পাকিস্তানের বেলুচিস্তানে জাফর এক্সপ্রেস ট্রেনে জঙ্গিদের হাতে জিম্মি থাকা ১০৪ জন যাত্রীকে উদ্ধার করেছে দেশটির সেনাবাহিনী। এসময় অভিযানে অন্তত ১৬ জন জঙ্গি নিহত হয়েছে।

সর্বশেষ পাওয়া খবরে পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডন নিউজ জানিয়েছে, এখনো অভিযান চালাচ্ছে পাকিস্তানের সেনারা। এর আগে মঙ্গলবার জঙ্গিরা রেললাইনে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ও গুলি ছুড়ে ট্রেন থামিয়ে যাত্রীদের জিম্মি করে।

সংবাদমাধ্যম ডন জানায়, ব্যালুচিস্তানের বলান জেলায় জাফর এক্সপ্রেসে নিরাপত্তা বাহিনী অভিযান শুরু করেছে। অভিযানে জিম্মি ১০৪ জন যাত্রীকে উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়া অভিযানে ১৬ জন জঙ্গি নিহত হয়েছে। উদ্ধারকৃতদের মধ্যে ৫৮ জন পুরুষ, ৩১ জন নারী ও ১৫ জন শিশু রয়েছে। এছাড়া ১৭ জন আহত যাত্রীকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়েছে। অন্য যাত্রীদের উদ্ধারে এখনো অভিযান চালাচ্ছে সেনাবাহিনী।

জাফর এক্সপ্রেস ট্রেনটি কোয়েটা থেকে পেশওয়ার, খাইবার পাখতুনখোয়ার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিল। ট্রেনটির ৯টি বগিতে ৪০০ জনেরও বেশি যাত্রী ছিল।

নিরাপত্তা সূত্রের বরাত দিয়ে জিও নিউজ জানিয়েছে, নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানের পর, সন্ত্রাসীরা ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে যায়। আক্রমণকারীরা তাদের আন্তর্জাতিক যোগাযোগের জন্য স্যাটেলাইট ফোন ব্যবহার করছে।

জানা গেছে, সন্ত্রাসীরা আফগানিস্তানে তাদের মাস্টারমাইন্ডের সঙ্গে যোগাযোগ করছে এবং নারী-শিশুদের মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে। এছাড়া এলাকার কঠিন ভূ-প্রকৃতি অভিযানকে আরও জটিল করে তুলছে।

আক্রমণকারীরা ট্রেনের উপর আক্রমণ করার আগে রেলপথে বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়েছিল, নিরাপত্তা বাহিনী জানিয়েছে, তারা লোকোমোটিভে গুলি চালিয়েছিল, যার ফলে চালক আহত হন। ট্রেনটি একটি সুড়ঙ্গের ঠিক আগে থেমে যায়। আফগানিস্তান ও ইরানের সঙ্গে সীমান্তবর্তী অঞ্চলে একটি দুর্গম, পর্বতাঞ্চলীয় এলাকায় ট্রেনটি তারা দখলে নেয়। ট্রেনটিতে নারী ও শিশুসহ ৪৫০ জনেরও বেশি যাত্রী ছিলো।

 

Header Ad
Header Ad

গণজাগরণ মঞ্চের লাকিকে গ্রেপ্তারের দাবিতে মধ্যরাতে শাহবাগে ঢাবি শিক্ষার্থীরা  

ছবিঃ সংগৃহীত

গণজাগরণ মঞ্চের সংগঠক লাকি আক্তারকে ফ্যাসিবাদী আখ্যা দিয়ে তাকে গ্রেপ্তারের দাবিতে মিছিল নিয়ে শাহবাগ মোড়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তারা লাকি আক্তারকে গ্রেপ্তারে ২৪ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিয়েছেন।

মঙ্গলবার (১১ মার্চ) দিবাগত রাত সোয়া ১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের হলপাড়া থেকে মিছিল নিয়ে রাজু ভাস্কর্য হয়ে শাহবাগ প্রজন্ম চত্বরে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা। সেখানে তারা সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন।

এর আগে ‘পুলিশের ওপর হামলার প্রতিবাদ এবং আওয়ামী লীগকে ফ্যাসিবাদী বানানোর অন্যতম খলনায়ক লাকি আক্তারসহ অন্যান্য ফ্যাসিবাদী দোসরদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাৎক্ষণিক বিক্ষোভ মিছিল’—শীর্ষক কর্মসূচির ডাক দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের ছাত্র মুসাদ্দিক আলী ইবনে মোহাম্মদ।

শিক্ষার্থীরা ‘শাহবাগ নো মোর, ল তে লাকি, তুই হাসিনা তুই হাসিনা, চব্বিশের বাংলায় শাহবাগের ঠাঁই নাই, শাহবাগীরা হামলা করে, ইন্টেরিম কী করে’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।

শাহবাগে অবস্থান কর্মসূচিতে শিক্ষার্থী এবি জুবায়ের বলেন, ২০১৩ সালে গণজাগরণ মঞ্চ তৈরি করে বিচারহীনতার সংস্কৃতি তৈরি করেছে। তারা আবার সংঘবদ্ধ হওয়ার চেষ্টা করছে।

বাংলাদেশে আর শাহবাগ ফিরবে না। লাকি আক্তাররা বিচারহীনতার সংস্কৃতি তৈরি করেছিল। তারা আজ পুলিশের ওপর হামলা করেছে। এই বাংলাদেশে আমরা আর শাহবাগের উত্থান মেনে নেব না।

তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে যাওয়ার নাম করে তারা আজ বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরির চেষ্টা করেছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর হামলা করেছে। জাতিসংঘের মহাসচিব আসার আগে এই মুহূর্তে কারা বাংলাদেশকে বিশৃঙ্খল করতে চায় তাদের মুখোশ উন্মোচন করা হোক।

মুসাদ্দিক আলী ইবনে মোহাম্মদ বলেন, অবিলম্বে যারা আজ পুলিশের ওপর হামলা করেছে, তাদেরসহ লাকি আক্তারকে গ্রেপ্তার করতে হবে। তাকে গ্রেপ্তার না করলে আমরা আবার রাজপথে নামব।

২০১৩ সালে যারা বিচারহীনতা কায়েম করে ফ্যাসিবাদী হাসিনাকে শক্তিশালী করেছিল। এই শাহবাগীদের বিচার করতে হবে।
তিনি আরো বলেন, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে লাকি আক্তারকে গ্রেপ্তার করতে হবে। বাংলাদেশে হয় আমজনতা থাকবে না হয় শাহবাগীরা থাকবে।

Header Ad
Header Ad

শামীম ওসমানসহ ৪৪ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা  

ছবিঃ সংগৃহীত

নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার ঘটনায় নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক এমপি শামীম ওসমানকে প্রধান আসামি করে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলায় শামীম ওসমান ছাড়াও তার ছেলে অয়ন ওসমান, সাবেক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী ও তার ছেলে গোলাম মর্তুজা পাপ্পাসহ আরো ৪২ জনকে আসামি করা হয়েছে। এতে অজ্ঞাত আরো দুই শ থেকে তিন শ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১১ মার্চ) আদালতের আদেশে মামলাটি থানায় রুজু করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন সিদ্ধিরগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ শাহীনূর আলম।

সুনামগঞ্জের পার্বতীপুরের আফতাব মিয়ার ছেলে লিটন মিয়া বাদি হয়ে গত ৬ মার্চ নারায়ণগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে মামলাটির আবেদন করেন। শুনানি শেষে গত ৯ মার্চ আদালত আবেদনটিকে মামলা হিসেবে রুজু করতে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জকে আদেশ দেন।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, বাদির ভাই আহত মিজান গত ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের শিমরাইল এলাকায় অবস্থান নেয়। এসময় আসামিরা মিজানসহ আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের হত্যার উদ্দেশ্যে গুলি করলে মিজান বাম পায়ে গুলিবিদ্ধ হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাকিস্তানে ট্রেনে জিম্মি ১০৪ জন যাত্রীকে উদ্ধার, ১৬ জঙ্গি নিহত  
গণজাগরণ মঞ্চের লাকিকে গ্রেপ্তারের দাবিতে মধ্যরাতে শাহবাগে ঢাবি শিক্ষার্থীরা  
শামীম ওসমানসহ ৪৪ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা  
ট্রাম্পের কাছে চিঠি লিখে ক্ষমা চাইলেন জেলেনস্কি
বেনাপোল পুটখালী সীমান্তে সড়ক দুর্ঘটনায় বিজিবি সদস্য নিহত
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কক্ষে কোচিং-প্রাইভেট নিষিদ্ধ  
হাবীবুল্লাহ বাহার কলেজের সাবেক উপাধ্যক্ষের হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ২    
দেশের ভালোর জন্য যেকোনো বিষয়ে আলোচনা হতে পারে: তারেক রহমান  
একটি বিশেষ দল সম্পর্কে সাংবাদিকরা লিখছে না : মির্জা আব্বাস  
যে কারণে এমএজি ওসমানীকে এবার স্বাধীনতা পুরস্কার দেওয়া যাচ্ছে না  
মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের সহকারী পরিচালক নিজেই মাদকাসক্ত!
ভৈরবে মরা গরুর মাংস বিক্রির দায়ে কসাইকে জরিমানা ও কারাদণ্ড
সাগর-রুনি হত্যা মামলায় ফারজানা রুপাকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
জরিপ অধিদপ্তরে নতুন ডিজি, ইস্পাত ও প্রকৌশল করপোরেশনে নতুন চেয়ারম্যান  
শ্রমিক অসন্তোষ মনিটরিংয়ে টোল ফ্রি হেল্পলাইন চালু ১৬৩৫৭
বেনাপোলে আছিয়ার ধর্ষকদের দ্রুত বিচার দাবিতে মানববন্ধন
সমালোচনার মধ্যে জনদাবি উপেক্ষিত হওয়া উচিত নয়: তারেক রহমান
বগুড়া কারাগারে আ.লীগ নেতার মৃত্যু  
গোপালগঞ্জে দিনদুপুরে হাত–পা বেঁধে হত্যার পর ডাকাতি  
চুয়াডাঙ্গায় ইটভাটা মালিক ও শ্রমিকদের বিক্ষোভ সমাবেশ, ৭ দফা দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান