বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

প্রশাসনের সাহায্যে ক্ষমতার অপব্যবহার চলছে

ভারতের সংবিধানের স্বীকৃত চতুর্থ স্তম্ভ অর্থাৎ সংবাদমাধ্যম ও সাংবাদিকদের সরকারের সমালোচনা করার সবরকম অধিকার আছে। গণতন্ত্র ভেঙে চুরমার করে দেওয়ার জন্য ২০১৪ সালে দেশের ক্ষমতায় এসেই নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদি প্রধান লক্ষ্য হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন, দেশকে বিরোধীশূন্য করা, কংগ্রেসসহ সমস্ত বিরোধী দলকে ঠুটো জগন্নাথ করে রাখা। মোদি যেমন সাড়ে সাত বছরে একটি সাংবাদিক বৈঠকও করেননি, ঠিক তেমনি তাঁর দিদি বঙ্গেশ্বরী মমতা ব্যানার্জিও তাঁরই পথ অনুসরণ করে পশ্চিমবঙ্গে বিরোধিতা সম্পুর্ণভাবে অপ্রাসঙ্গিক করে দেওয়ার উদ্দেশ্যে সবরকম চেষ্টা করে চলেছেন। প্রশাসনের সাহায্যে ক্ষমতার অপব্যবহার করে দমিয়ে রাখতে চাইছেন বিরোধীদের।

২০১৮ সালে পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিরোধীদের একটি পঞ্চায়েতেও মনোনয়নপত্র জমা দিতে দেওয়া হয়নি। তাঁর পুলিশ প্রশাসন এবং ঠ্যাঙ্গারে বাহিনী সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল এ কাজে। আর মাত্র তিন দিন আগে [২৭ ফেব্রুয়ারি]পশ্চিমবঙ্গের ১০৮টি পুরসভার নির্বাচনে বিরোধীদের কোনও কেন্দ্রেই নির্বিঘ্নে ভোট দিতে দেওয়া হয়নি। দূরদর্শনের পর্দায় প্রতি মুহূর্তে এই খবর এবং ছবি দেখানো হয়েছে। সেই সঙ্গে দিদি আরও একধাপ এগিয়ে গিয়ে বিভিন্ন সংবাদ চ্যানেলের ৯জন সাংবাদিককে পুলিশ ও ঠ্যাঙ্গার বাহিনী দিয়ে প্রচণ্ড মারধর করেছেন। আহত সাংবাদিকদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা আশংকাজনক। তারা হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে লড়াই করেছেন। দিদি তার প্রশাসন, তার দল এই ঘটনা নিয়ে টু শব্দটি করেননি। উল্টো তার সাংবাদিক ও আলোকচিত্রীদের বিরুদ্ধে নানারকম অভিযোগ করেছেন। বলেছেন, এইসব সাংবাদিকরা নাকি ভোটের লাইনে দাঁড়ানো ভোটারদের ভোট না দিতে বলেছেন। এই অভিযোগকে মিথ্যা বলে চ্যালেঞ্জ করে এবিপি আনন্দ সহ পত্রিকাগুলি নানাভাবে আসল ঘটনার চিত্র তুলে ধরেছে। স্পষ্ট দেখানো হচ্ছে সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করে বুম এবং ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে ভেঙ্গে চুরে ফেলে দেওয়া হয়েছে জঙ্গলে। এছাড়া বিভিন্ন বুথে ঢুকে ইভিএম রাস্তায় ফেলে দিয়েছে এমন চিত্রও দেখা গেছে। মুর্শিদাবাদের বহরমপুর শহরে নির্বাচনের সময় প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী যখন ঘুরছিলেন, তখন দিদি সন্ত্রাসী বাহিনী পিস্তল তাকে ঘেরাও করে রাখে। সেদিন কি কি ঘটেছিল তার একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণী নিচে দেওয়া হলো।

গণতন্ত্রের ধ্বংস কত নির্মমভাবে হতে পারে তার একটি আন্দাজ পাওয়া যাবে এইসব ঘটনার বিবরণ থেকে। তৃণমূলের অন্তর্গত প্রশাসন ও গুন্ডাবাহিনী সকাল থেকেই সন্ত্রাস শুরু করেছিল। সাত সকালেই মেদিনীপুরের কাথিতে আক্রান্ত হয় সংবাদ মাধ্যম। এপিবি আনন্দের এক সাংবাদিককে মারধর করা হয়। উত্তর দমদমের একটি পার্কে সি পি এম প্রার্থীর বুথে গেলে তৃণমূল বহিরাগতরা তাকে মারধর করে। সেই খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে আহত হন এক সাংবাদিক এবং এক চিত্র সাংবাদিক।

উত্তর চব্বিশ পরগণার বনগাঁ পুরসভার একটি ওয়ার্ডে বুথ দখল ও ছাপ্পা ভোটের ছবি তুলতে গেলে, স্থানীয় দুটি সংবাদপত্রের এক সাংবাদিক ও এক সম্পাদকের উপর। এছাড়া একই জেলার মধ্যমগ্রাম পুরসভা এবং দক্ষিণ ২৪ পরগণার রাজপুর সোনাপুর পুরসভার একাধিক ওয়ার্ডে অশান্তি করে শাসকদলের মদদপুস্ট লোকজন। নিগৃহীত হন সাংবাদিকরা। বোলপুরেও শাসকদলের প্রবল পরাক্রম ছিল ভোটের দিন। জেলাপ্রশাসক, পুলিশ প্রশাসক, মহকুমা শাসক থেকে শুরু করে সকলেই ছিল স্বৈরতান্ত্রিক কাজকর্মের সহায়ক।

দক্ষিণবঙ্গের মতো উত্তরবঙ্গেও গণ্ডগোল করে শাসকদল। জলপাইগুঁড়িতে দুটি কেন্দ্রের দরোজা বন্ধ করে দেওয়া হয়। সেই খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে আহত হন একটি সর্বভারতীয় সংবাদপত্রের সাংবাদিক এবং আরও কয়েকজন। একটি দেশের গণতন্ত্র বেঁচে থাকে সরকার ও সুষ্ঠু ভূমিকার উপর। সেখানে যদি বিরোধীদের মুছে দেওয়ার চেস্টা চালায় সরকার তাহলে গণতন্ত্র শুধু খাতা কলমেই থেকে যায়। কেন্দ্রে মোদি সরকার যেভাবে কংগ্রেসমুক্ত ও বিরোধীমুক্ত দেশ গড়তে চাইছেন, পশ্চিমবঙ্গে তার দিদিও সেই একই কাজে নেমেছেন। পশ্চিমবঙ্গের প্রয়াত মূখ্যমন্ত্রী সিদ্ধান্ত সরকার রায় বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী বঙ্গেশ্বরী মমতা ব্যানার্জিকে এই শিক্ষাই দিয়ে গিয়েছিলেন। তিনি নিজে হিটলারি কায়দায় পাঁচ বছর রাজ্য চালিয়েছিলেন। এখন তার শিক্ষায় শিক্ষিত মমতা দিদি একইভাবে চলছেন। এই কাজে তিনি সহায়তা পাচ্ছেন পুলিশ প্রশাসনের। আর সঙ্গে রয়েছে প্রচুর টাকা। যে টাকা তিনি চাচ্ছেন, উঠতি ব্যবসায়ীদের কাছে থেকে। এই ব্যবসায়ীরা পশ্চিম বঙ্গের শাসকদলের সাথে নানাভাবে আর্থিক সম্পর্কে জড়িয়েছেন। আর শাসকদলের অর্থ সংগ্রহের দায়িত্বে আছেন দিদির যে সৈনিক, তার মাধ্যমেই চলছে এই লেনদেন।

যাইহোক, গায়ের জোরে টাকার জোরে যেভাবে বিরোধী, সংবাদমাধ্যম ও সাধারণ মানুষকে পায়ে দলে ক্ষমতায় থাকতে চাইছেন, তৃনমূল নেত্রী, তা কখনোই শেষ কথা হতে পারে না। বরং এভাবে চলতে থাকলে খুব শীগগিরই শেষদিন দেখতে হবে অত্যাচারী শাসকদলকে।

 

লেখক: ভারতের সিনিয়র সাংবাদিক

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত