বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সমন্বয়ের মাধ্যমেই হতাশা কাটিয়ে উঠা সম্ভব

প্রায় তিন বছর ধরে দেশের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। শিক্ষাঙ্গনসহ সব ক্ষেত্রেই একটি অস্থিরতা বিরাজমান দেখা যায়। এমনকি অনেকদিন বন্ধ থাকার পর যখন স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খুলছিল তখন আবার অমিক্রন সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় আবারও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়। এটি অবশ্যই একটি বড় ক্ষতি। আর এই ক্ষতি কোনোভাবেই আর্থিকভাবে মুল্যায়ন করা যাবে না।

তবে আশার কথা হলো–বিশ্বের সব দেশই এই ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে। সংক্ষিপ্ত পাঠক্রম, অতিরিক্ত ক্লাস অথবা পরীক্ষা নেওয়াসহ ইত্যাদি নানাবিধ কার্যক্রমের মাধমে এই ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। যে সময় চলে যায় সেটি তো আর ফিরে আসবে না। কাজেই সেই সময়ের ক্ষতিটুকু মোকাবিলা করেই আমাদের সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। এখন যদি সুসময় আসে এবং তখন যে ছুটিগুলো আছে যেমন–সাপ্তাহিক ছুটি, রমজানের ছুটি–এগুলো কমিয়ে আনা যায়; সেই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ক্লাসের ব্যবস্থা, বিশেষভাবে অনলাইনে বেশি করে ক্লাস নেওয়া–এসব প্রক্রিয়া সমানভাবে আমাদের চালিয়ে যেতে হবে। আমি আশাবাদী যে, এসব প্রচেষ্টার মাধ্যমে এই ক্ষতি আমরা কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হবো।

আমি মনে করি, এখন সবচেয়ে বড় বিষয় হলো সুসমন্বয়। এই সমন্বয় করার মানুষ আছে কি না। সমাজে কারা সমন্বয় করতে পারে, তাদের ডেকে এনে দায়িত্ব দিয়ে বসানোর দরকার আছে। একটি পরিকল্পনার সঙ্গে আরেকটি পরিকল্পনা সাধন করার দরকার আছে। সেই জায়গায় আমরা অনেক সময় ব্যর্থ হয়ে যাচ্ছি। সবক্ষেত্রেই দেখা যায়, এ ধরনের মানুষের সংখ্যা অনেক কম যারা সমন্বয় করতে পারে। তাদের বাছাই করে উপযুক্ত জায়গায় বসানো সরকারের দায়িত্ব, সমাজের দায়িত্ব। আমরা গণপ্রশাসনে একটি কথা সবসময় বলে থাকি–রাইট ম্যান ইন দ্য রাইট প্লেস। সঠিক মানুষকে সঠিক জায়গায় বসানো। সেই জায়গাগুলোতে আরও নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করার দরকার আছে।

আমদের সম্পদের সীমাবদ্ধতা আছে। এই সংকট আরও বেড়ে গেছে এই করোনা মহামারির সময়। এই সীমিত সম্পদকে কাজে লাগিয়ে আমাদের আর্থিক-সামাজিক সর্বক্ষেত্রে যে সংকট দেখা দিয়েছে, তা কাটিয়ে উঠতে চেষ্টা করতে হবে। এ ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই। সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হলে আমাদের এই সীমিত সম্পদ দিয়েই এগিয়ে যেতে হবে। আমাদের অনেকগুলো উন্নয়ন প্রকল্প রয়েছে। সেগুলোর কাজ চলছে। সেখানে যারা কাজ করছেন, করোনাকালে তারাও মানসিক, শারীরিক, আর্থিকসহ বিভিন্নভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। তাদের ক্ষতিপূরণের জন্য আর্থিক সহযোগিতার ব্যবস্থা করতে হবে। আর এসবের মাঝেই একটি সুন্দর সমন্বয় দরকার। এটিই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ণ।

এটি একটি বিশ্বব্যাপী বিপর্যয়। এই সমস্যাটি যে শুধু আমাদের দেশেই হয়েছে তা নয়, সারা বিশ্বেই এই বিপর্যয় নেমে এসেছে। এই বিপর্যয় যদি রোধ করতে হয়, তাহলে গোটা বিশ্বকেই ঐক্যবদ্ধভাবে রোধ করতে হবে। পৃথিবীতে প্রায় ৭৮০ কোটি মানুষ রয়েছে। এর মধ্যে ৩০০ কোটির বেশি মানুষ এখন পর্যন্ত এক ডোজ টিকাও নিতে পারেনি। যে কারণে করোনার একটির পর একটি নতুন ধরন বের হচ্ছে। যদি সব মানুষকে একসঙ্গে টিকার আওতায় আনা যেত, তাহলে নতুন ধরন বের হওয়ার সম্ভাবনা থাকত না। এগুলো মানুষকে হতাশ করে। যারা এখনও টিকা পায়নি বা টিকার আওতায় আসতে পারেনি। এটি তো তাদের হতাশার একটি বড় কারণ।

অনেকেরই কর্মসংস্থানের অভাব দেখা দিয়েছে, খাদ্যের অভাব দেখা দিয়েছে। অনেকেই চাকরি হারিয়েছেন। তারা কাজ পাচ্ছেন না। হতাশ হয়ে পড়েছেন এবং হতাশা থেকেই একসময় আসে বিষন্নতা। আমরা দেখেছি, এই বিষন্নতা যদি একবার পেয়ে বসে, তখন মানুষ নিজেকে আত্মহননের পথে নিয়ে যায়। আমাদের দেশে এবং সারা বিশ্বের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, করোনাকালে আত্নহননের প্রবণতা বেড়েছে। যে কারণে এসব বিষয় সমন্বয় গুরুত্বপূর্ণ। নবীনরা অপেক্ষাকৃত বেশি হতাশ হয়ে যায়। প্রবীণদের হতাশা আসে। সেটি অপেক্ষাকৃত কম। তারা যেন কোনোভাবেই হতাশাগ্রস্থ না হন, তাদের জন্য পরামর্শ দেওয়া, কনসালটেশন দেওয়া জরুরি।

করোনায় শারীরিক অসুস্থতার পাশাপাশি মানসিকভাবেও তরুণরা হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়ে, অবসাদগ্রস্থ হয়ে পড়ে। তাদের উৎসাহিত করা, তাদের পুনঃকর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা। তাদের কাজে ফিরিয়ে নিয়ে আসা, কাজের পরিবেশ তৈরি করে দেওয়া দরকার। এজন্যই সমন্বয় দরকার। সমন্বয়ের মাধমেই কিন্তু আমাদের তরুণ সমাজসহ মানুষের মাঝে হতাশা কাটিয়ে উঠা সম্ভব বলে আমি বিশ্বাস করি।

লেখক: সাবেক উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এসএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত