শনিবার, ১৮ মে ২০২৪ | ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

সমন্বয়ের মাধ্যমেই হতাশা কাটিয়ে উঠা সম্ভব

প্রায় তিন বছর ধরে দেশের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। শিক্ষাঙ্গনসহ সব ক্ষেত্রেই একটি অস্থিরতা বিরাজমান দেখা যায়। এমনকি অনেকদিন বন্ধ থাকার পর যখন স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খুলছিল তখন আবার অমিক্রন সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় আবারও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়। এটি অবশ্যই একটি বড় ক্ষতি। আর এই ক্ষতি কোনোভাবেই আর্থিকভাবে মুল্যায়ন করা যাবে না।

তবে আশার কথা হলো–বিশ্বের সব দেশই এই ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে। সংক্ষিপ্ত পাঠক্রম, অতিরিক্ত ক্লাস অথবা পরীক্ষা নেওয়াসহ ইত্যাদি নানাবিধ কার্যক্রমের মাধমে এই ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। যে সময় চলে যায় সেটি তো আর ফিরে আসবে না। কাজেই সেই সময়ের ক্ষতিটুকু মোকাবিলা করেই আমাদের সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। এখন যদি সুসময় আসে এবং তখন যে ছুটিগুলো আছে যেমন–সাপ্তাহিক ছুটি, রমজানের ছুটি–এগুলো কমিয়ে আনা যায়; সেই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ক্লাসের ব্যবস্থা, বিশেষভাবে অনলাইনে বেশি করে ক্লাস নেওয়া–এসব প্রক্রিয়া সমানভাবে আমাদের চালিয়ে যেতে হবে। আমি আশাবাদী যে, এসব প্রচেষ্টার মাধ্যমে এই ক্ষতি আমরা কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হবো।

আমি মনে করি, এখন সবচেয়ে বড় বিষয় হলো সুসমন্বয়। এই সমন্বয় করার মানুষ আছে কি না। সমাজে কারা সমন্বয় করতে পারে, তাদের ডেকে এনে দায়িত্ব দিয়ে বসানোর দরকার আছে। একটি পরিকল্পনার সঙ্গে আরেকটি পরিকল্পনা সাধন করার দরকার আছে। সেই জায়গায় আমরা অনেক সময় ব্যর্থ হয়ে যাচ্ছি। সবক্ষেত্রেই দেখা যায়, এ ধরনের মানুষের সংখ্যা অনেক কম যারা সমন্বয় করতে পারে। তাদের বাছাই করে উপযুক্ত জায়গায় বসানো সরকারের দায়িত্ব, সমাজের দায়িত্ব। আমরা গণপ্রশাসনে একটি কথা সবসময় বলে থাকি–রাইট ম্যান ইন দ্য রাইট প্লেস। সঠিক মানুষকে সঠিক জায়গায় বসানো। সেই জায়গাগুলোতে আরও নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করার দরকার আছে।

আমদের সম্পদের সীমাবদ্ধতা আছে। এই সংকট আরও বেড়ে গেছে এই করোনা মহামারির সময়। এই সীমিত সম্পদকে কাজে লাগিয়ে আমাদের আর্থিক-সামাজিক সর্বক্ষেত্রে যে সংকট দেখা দিয়েছে, তা কাটিয়ে উঠতে চেষ্টা করতে হবে। এ ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই। সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হলে আমাদের এই সীমিত সম্পদ দিয়েই এগিয়ে যেতে হবে। আমাদের অনেকগুলো উন্নয়ন প্রকল্প রয়েছে। সেগুলোর কাজ চলছে। সেখানে যারা কাজ করছেন, করোনাকালে তারাও মানসিক, শারীরিক, আর্থিকসহ বিভিন্নভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। তাদের ক্ষতিপূরণের জন্য আর্থিক সহযোগিতার ব্যবস্থা করতে হবে। আর এসবের মাঝেই একটি সুন্দর সমন্বয় দরকার। এটিই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ণ।

এটি একটি বিশ্বব্যাপী বিপর্যয়। এই সমস্যাটি যে শুধু আমাদের দেশেই হয়েছে তা নয়, সারা বিশ্বেই এই বিপর্যয় নেমে এসেছে। এই বিপর্যয় যদি রোধ করতে হয়, তাহলে গোটা বিশ্বকেই ঐক্যবদ্ধভাবে রোধ করতে হবে। পৃথিবীতে প্রায় ৭৮০ কোটি মানুষ রয়েছে। এর মধ্যে ৩০০ কোটির বেশি মানুষ এখন পর্যন্ত এক ডোজ টিকাও নিতে পারেনি। যে কারণে করোনার একটির পর একটি নতুন ধরন বের হচ্ছে। যদি সব মানুষকে একসঙ্গে টিকার আওতায় আনা যেত, তাহলে নতুন ধরন বের হওয়ার সম্ভাবনা থাকত না। এগুলো মানুষকে হতাশ করে। যারা এখনও টিকা পায়নি বা টিকার আওতায় আসতে পারেনি। এটি তো তাদের হতাশার একটি বড় কারণ।

অনেকেরই কর্মসংস্থানের অভাব দেখা দিয়েছে, খাদ্যের অভাব দেখা দিয়েছে। অনেকেই চাকরি হারিয়েছেন। তারা কাজ পাচ্ছেন না। হতাশ হয়ে পড়েছেন এবং হতাশা থেকেই একসময় আসে বিষন্নতা। আমরা দেখেছি, এই বিষন্নতা যদি একবার পেয়ে বসে, তখন মানুষ নিজেকে আত্মহননের পথে নিয়ে যায়। আমাদের দেশে এবং সারা বিশ্বের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, করোনাকালে আত্নহননের প্রবণতা বেড়েছে। যে কারণে এসব বিষয় সমন্বয় গুরুত্বপূর্ণ। নবীনরা অপেক্ষাকৃত বেশি হতাশ হয়ে যায়। প্রবীণদের হতাশা আসে। সেটি অপেক্ষাকৃত কম। তারা যেন কোনোভাবেই হতাশাগ্রস্থ না হন, তাদের জন্য পরামর্শ দেওয়া, কনসালটেশন দেওয়া জরুরি।

করোনায় শারীরিক অসুস্থতার পাশাপাশি মানসিকভাবেও তরুণরা হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়ে, অবসাদগ্রস্থ হয়ে পড়ে। তাদের উৎসাহিত করা, তাদের পুনঃকর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা। তাদের কাজে ফিরিয়ে নিয়ে আসা, কাজের পরিবেশ তৈরি করে দেওয়া দরকার। এজন্যই সমন্বয় দরকার। সমন্বয়ের মাধমেই কিন্তু আমাদের তরুণ সমাজসহ মানুষের মাঝে হতাশা কাটিয়ে উঠা সম্ভব বলে আমি বিশ্বাস করি।

লেখক: সাবেক উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এসএ/

Header Ad

যুক্তরাষ্ট্রে প্রবল ঝড়ের আঘাতে ৭ জনের মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টন শহরে ভারী বৃষ্টি ও ঝড়ের কারণে অন্তত ৭ জনের প্রাণহানির খবর পাওয়া গেছে। শক্তিশালী এই ঝড়ের তাণ্ডবে বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে ওই অঞ্চলের পাঁচ লক্ষাধিক বাড়িঘর ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। সেখানের কর্তৃপক্ষ এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

স্থানীয় সময় গত বৃহস্পতিবার (১৬ মে) রাতের এ ঝড়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের কয়েক সপ্তাহ বিদ্যুৎহীন থাকতে হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

গাছপালা ও বিদ্যুতের লাইন উপড়ে এবং বজ্রপাতে বেশিরভাগ মানুষের মৃত্যু হয়েছে বলে স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে। ঝড়ের পর উপসাগরীয় উপকূল অঞ্চলে বন্যার সতর্কতা জারি করা হয়েছে। তবে ঝড়টি প্রতিবেশী লুইসিয়ানা অঙ্গরাজ্যে চলে গেছে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া দপ্তরের কর্মকর্তারা।

ঝড়ের পর গতকাল শুক্রবার কর্তৃপক্ষ জানায়, শক্তিশালী এ ঝড়ে বজ্রপাতে ৮৫ বছর বয়সী এক নারী, বৈদ্যুতিক খুঁটি সরাতে গিয়ে ৫৭ বছর বয়সী একজন এবং অসুস্থ অবস্থায় অক্সিজেনের অভাবে আরও একজন মারা গেছে। কর্মকর্তারা এর আগে বলেছিলেন, ঝড়ে গাছ পড়ে দুজন, ক্রেন পড়ে একজন এবং গাড়ির ওপর গাছ পড়ে একজনসহ মোট চারজন মারা গেছেন। এ নিয়ে মোট নিহতের সংখ্যা দাঁড়ায় সাতজনে।

গতকাল শুক্রবার সংবাদ সম্মেলনে হ্যারিস কাউন্টির শীর্ষ সরকারি কর্মকর্তা টেক্সাসের বিচারক লিনা হিডালগো জানান, কমপক্ষে দুটি টর্নেডো বৃহস্পতিবার রাতে এই অঞ্চলে আঘাত হেনেছে। বৃহস্পতিবারের ঝড়ে হিউস্টন শহরের বিভিন্ন ভবনের জানালার কাচ ভেঙে রাস্তায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে। জ্বলছে না সড়কের বাতিও। কর্তৃপক্ষ বলেছে, ঝড়টির গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় প্রায় ১৭৭ কিলোমিটার।

১৯৮৩ সালে হারিকেন অ্যালিসিয়ার পর এই অঞ্চলে এমন গতিতে আর কোনো ঝড় হয়নি বলেও জানান বিচারক হিডালগো।

শুক্রবার হিউস্টনে মৃদু তাপমাত্রা ছিল, তবে আর্দ্রতার সঙ্গে সপ্তাহের শেষে তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া বিভাগের কর্মকর্তারা। ঝড়ের কারণে গতকাল শুক্রবার ওই অঞ্চলে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রোববার (১৯ মে) পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হয়। খবর বিবিসি

জিয়াউর রহমান বাকশালের সদস্য হয়েছিলেন: ওবায়দুল কাদের

সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। ছবি: সংগৃহীত

জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর কাছে আবেদন করে বাকশাল সদস্য হয়েছিলেন বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (১৮ মে) রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর কাছে আবেদন করে বাকশালের সদস্য হয়েছিলেন। কিন্তু বিএনপি ও মির্জা ফখরুল বাকশালকে গালিতে পরিণত করতে চায়।

ওবায়দুল কাদের বলেন, গণমাধ্যমও লিখছে ভারত বিরোধিতার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করে দেখবে বিএনপি। ভারত প্রশ্নে এখন মধ্যপন্থা নিতে চায় বিএনপি।

সেতুমন্ত্রী বলেন, দেশে গণতন্ত্রের কোনো ঘাটতি নেই, সংসদ এবং সংসদের বাইরেও সরকারের বিরোধিতা জারি আছে। সরকার কোনো দল বা গোষ্ঠীর ওপর দমনপীড়ন চালাচ্ছে না। গণতন্ত্রের বিচারে বিশ্বের অনেক দেশের চেয়ে ভালো অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন- আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।

মা হারালেন সংগীতশিল্পী মোনালি ঠাকুর

মা মিনতি ঠাকুরের সঙ্গে সংগীতশিল্পী মোনালি ঠাকুর। ছবি: সংগৃহীত

১৮ দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে পরপারে পাড়ি জমিয়েছেন জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী মোনালি ঠাকুরের মা মিনতি ঠাকুর। মাতৃবিয়োগে এই মুহূর্তে ভেঙে পড়েছেন গায়িকা।

মোনালি ঠাকুরের মায়ের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন তারই বড় বোন মেহুলি গোস্বামী ঠাকুর। শুক্রবার ( ১৭ মে) ফেসবুকে মায়ের একটি ছবি পোস্ট করে জানান চলে যাওয়ার বেদনা।

এদিন মোনালির বড় বোন মেহুলি ফেসবুকে লিখেছেন, “শেকল ছিঁড়ে গেছে… অবশেষে কষ্টের অবসান…। দুপুর ২টো বেজে দশ মিনিটে মা স্থির হয়ে গেছে।”

জানা গেছে, মোনালির মায় কিডনিজনিত সমস্যায় ভুগছিলেন। ডায়ালেসিস চলছিল তার। বৃহস্পতিবার মায়ের সঙ্গে ছোটবেলার ছবি দিয়ে স্মৃতিচারণ করেন তিনি। পাশপাশি, মায়ের যে ‘লাইফ সাপোর্ট’ খুলে নিতে বাধ্য হয়েছেন তা-ও জানান।

মোনালি লেখেন, ‘কঠিন পরিস্থিতিতে কীভাবে লড়াই করব মা... এই একাকিত্ব... এই যন্ত্রণা। বড্ড অসহায় লাগছে। কিন্তু এবার সময় এসে গিয়েছে এবং তাকে লাইফ সাপোর্ট থেকে বের করে নেওয়ার মতো কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হবে আমাকে... এবং তৈরি হতে হবে... আমার মাকে শান্তি দাও ঈশ্বর... এবং আমাকে সাহায্য করো... এখন মাকে ছাড়া আমার জীবনটাই বা কীভাবে কল্পনা করব... আর নিজেকে ঠিক রাখতে পারছি না।’

এই পোস্টের চব্বিশ ঘণ্টা পার হওয়ার আগেই মাকে হারালেন মোনালি। ২০১৭ সালে সুইৎজারল্যান্ডের বাসিন্দা মাইক রিকটরকে বিয়ে করেন মোনালি। বিয়ের পর ওই দেশে ছিলেন যদিও। এ দেশে যাতায়াত রয়েছে তার শো, প্লে-ব্যাকের কারণে।

সর্বশেষ সংবাদ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রবল ঝড়ের আঘাতে ৭ জনের মৃত্যু
জিয়াউর রহমান বাকশালের সদস্য হয়েছিলেন: ওবায়দুল কাদের
মা হারালেন সংগীতশিল্পী মোনালি ঠাকুর
মালয়েশিয়ায় ২ লাখ টাকায় বিক্রি হওয়ার অভিজ্ঞতা জানালেন বাংলাদেশি শ্রমিক
মসজিদে ভোজের আয়োজন করলেন ডিআইজি বাতেন, ইসিতে অভিযোগ
ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের আগুন নিয়ন্ত্রণে
টাঙ্গাইলে ধান কাটতে এসে বজ্রপাতে প্রাণ হারালেন দুই ভাই
মেসি-বার্সা চুক্তির সেই ন্যাপকিন বিক্রি হলো ১১ কোটি টাকায়
এবার রাজধানীর ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে আগুন
কারওয়ান বাজারের আগুন নিয়ন্ত্রণে
গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি-বাতাসে রাজধানীতে স্বস্তি
সাতক্ষীরায় ট্রাক উল্টে প্রাণ গেল দুই শ্রমিকের, আহত ১১
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট
ভাঙা হাত নিয়েই ‘কান চলচ্চিত্র উৎসব’ মাতালেন ঐশ্বরিয়া
ঢাকাসহ ৬ বিভাগে ঝড়-শিলাবৃষ্টির আভাস, কমবে তাপপ্রবাহ
আচরণবিধি লঙ্ঘন: আ.লীগ নেতাকে জরিমানা, ৭ ডেগ খিচুড়ি জব্দ
সৌদিতে চলতি বছরে প্রথম বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু
যমজ ২ বোনকে হাতুড়ি দিয়ে পেটালেন ছাত্রলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন ৩০ ব্যাংকের এমডি
গাজায় দীর্ঘমেয়াদে লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত হামাস