রবিবার, ২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১৯ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সমন্বয়ের মাধ্যমেই হতাশা কাটিয়ে উঠা সম্ভব

প্রায় তিন বছর ধরে দেশের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। শিক্ষাঙ্গনসহ সব ক্ষেত্রেই একটি অস্থিরতা বিরাজমান দেখা যায়। এমনকি অনেকদিন বন্ধ থাকার পর যখন স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খুলছিল তখন আবার অমিক্রন সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় আবারও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়। এটি অবশ্যই একটি বড় ক্ষতি। আর এই ক্ষতি কোনোভাবেই আর্থিকভাবে মুল্যায়ন করা যাবে না।

তবে আশার কথা হলো–বিশ্বের সব দেশই এই ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে। সংক্ষিপ্ত পাঠক্রম, অতিরিক্ত ক্লাস অথবা পরীক্ষা নেওয়াসহ ইত্যাদি নানাবিধ কার্যক্রমের মাধমে এই ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। যে সময় চলে যায় সেটি তো আর ফিরে আসবে না। কাজেই সেই সময়ের ক্ষতিটুকু মোকাবিলা করেই আমাদের সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। এখন যদি সুসময় আসে এবং তখন যে ছুটিগুলো আছে যেমন–সাপ্তাহিক ছুটি, রমজানের ছুটি–এগুলো কমিয়ে আনা যায়; সেই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ক্লাসের ব্যবস্থা, বিশেষভাবে অনলাইনে বেশি করে ক্লাস নেওয়া–এসব প্রক্রিয়া সমানভাবে আমাদের চালিয়ে যেতে হবে। আমি আশাবাদী যে, এসব প্রচেষ্টার মাধ্যমে এই ক্ষতি আমরা কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হবো।

আমি মনে করি, এখন সবচেয়ে বড় বিষয় হলো সুসমন্বয়। এই সমন্বয় করার মানুষ আছে কি না। সমাজে কারা সমন্বয় করতে পারে, তাদের ডেকে এনে দায়িত্ব দিয়ে বসানোর দরকার আছে। একটি পরিকল্পনার সঙ্গে আরেকটি পরিকল্পনা সাধন করার দরকার আছে। সেই জায়গায় আমরা অনেক সময় ব্যর্থ হয়ে যাচ্ছি। সবক্ষেত্রেই দেখা যায়, এ ধরনের মানুষের সংখ্যা অনেক কম যারা সমন্বয় করতে পারে। তাদের বাছাই করে উপযুক্ত জায়গায় বসানো সরকারের দায়িত্ব, সমাজের দায়িত্ব। আমরা গণপ্রশাসনে একটি কথা সবসময় বলে থাকি–রাইট ম্যান ইন দ্য রাইট প্লেস। সঠিক মানুষকে সঠিক জায়গায় বসানো। সেই জায়গাগুলোতে আরও নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করার দরকার আছে।

আমদের সম্পদের সীমাবদ্ধতা আছে। এই সংকট আরও বেড়ে গেছে এই করোনা মহামারির সময়। এই সীমিত সম্পদকে কাজে লাগিয়ে আমাদের আর্থিক-সামাজিক সর্বক্ষেত্রে যে সংকট দেখা দিয়েছে, তা কাটিয়ে উঠতে চেষ্টা করতে হবে। এ ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই। সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হলে আমাদের এই সীমিত সম্পদ দিয়েই এগিয়ে যেতে হবে। আমাদের অনেকগুলো উন্নয়ন প্রকল্প রয়েছে। সেগুলোর কাজ চলছে। সেখানে যারা কাজ করছেন, করোনাকালে তারাও মানসিক, শারীরিক, আর্থিকসহ বিভিন্নভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। তাদের ক্ষতিপূরণের জন্য আর্থিক সহযোগিতার ব্যবস্থা করতে হবে। আর এসবের মাঝেই একটি সুন্দর সমন্বয় দরকার। এটিই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ণ।

এটি একটি বিশ্বব্যাপী বিপর্যয়। এই সমস্যাটি যে শুধু আমাদের দেশেই হয়েছে তা নয়, সারা বিশ্বেই এই বিপর্যয় নেমে এসেছে। এই বিপর্যয় যদি রোধ করতে হয়, তাহলে গোটা বিশ্বকেই ঐক্যবদ্ধভাবে রোধ করতে হবে। পৃথিবীতে প্রায় ৭৮০ কোটি মানুষ রয়েছে। এর মধ্যে ৩০০ কোটির বেশি মানুষ এখন পর্যন্ত এক ডোজ টিকাও নিতে পারেনি। যে কারণে করোনার একটির পর একটি নতুন ধরন বের হচ্ছে। যদি সব মানুষকে একসঙ্গে টিকার আওতায় আনা যেত, তাহলে নতুন ধরন বের হওয়ার সম্ভাবনা থাকত না। এগুলো মানুষকে হতাশ করে। যারা এখনও টিকা পায়নি বা টিকার আওতায় আসতে পারেনি। এটি তো তাদের হতাশার একটি বড় কারণ।

অনেকেরই কর্মসংস্থানের অভাব দেখা দিয়েছে, খাদ্যের অভাব দেখা দিয়েছে। অনেকেই চাকরি হারিয়েছেন। তারা কাজ পাচ্ছেন না। হতাশ হয়ে পড়েছেন এবং হতাশা থেকেই একসময় আসে বিষন্নতা। আমরা দেখেছি, এই বিষন্নতা যদি একবার পেয়ে বসে, তখন মানুষ নিজেকে আত্মহননের পথে নিয়ে যায়। আমাদের দেশে এবং সারা বিশ্বের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, করোনাকালে আত্নহননের প্রবণতা বেড়েছে। যে কারণে এসব বিষয় সমন্বয় গুরুত্বপূর্ণ। নবীনরা অপেক্ষাকৃত বেশি হতাশ হয়ে যায়। প্রবীণদের হতাশা আসে। সেটি অপেক্ষাকৃত কম। তারা যেন কোনোভাবেই হতাশাগ্রস্থ না হন, তাদের জন্য পরামর্শ দেওয়া, কনসালটেশন দেওয়া জরুরি।

করোনায় শারীরিক অসুস্থতার পাশাপাশি মানসিকভাবেও তরুণরা হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়ে, অবসাদগ্রস্থ হয়ে পড়ে। তাদের উৎসাহিত করা, তাদের পুনঃকর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা। তাদের কাজে ফিরিয়ে নিয়ে আসা, কাজের পরিবেশ তৈরি করে দেওয়া দরকার। এজন্যই সমন্বয় দরকার। সমন্বয়ের মাধমেই কিন্তু আমাদের তরুণ সমাজসহ মানুষের মাঝে হতাশা কাটিয়ে উঠা সম্ভব বলে আমি বিশ্বাস করি।

লেখক: সাবেক উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এসএ/

Header Ad
Header Ad

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন : টাঙ্গাইলে ৮টি আসনে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

ছবিঃ ঢাকাপ্রকাশ

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে টাঙ্গাইলে ১২টি উপজেলা নিয়ে গঠিত আটটি আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী প্রাথমিকভাবে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে।

শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে টাঙ্গাইল শহরের পৌর উদ্যানে দলটির ওয়ার্ড প্রতিনিধি সম্মেলনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়। এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। 

প্রাথমিকভাবে মনোনীত প্রার্থীরা হলেন- টাঙ্গাইল-১ (মধুপুর-ধনবাড়ী) অধ্যক্ষ মোন্তাজ আলী, টাঙ্গাইল-২ (ভূঞাপুর-গোপালপুর) হুমায়ূন কবীর, টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল) হুসনী মোবারক বাবুল, টাঙ্গাইল-৪ (কালিহাতী) প্রফেসর খন্দকার আব্দুর রাজ্জাক, টাঙ্গাইল-৫ (টাঙ্গাইল সদর) আহসান হাবীব মাসুদ, টাঙ্গাইল-৬ (দেলদুয়ার-নাগরপুর) আসনে ডাক্তার একেএম আব্দুল হামিদ, টাঙ্গাইল-৭ (মির্জাপুর) অধ্যক্ষ আব্দুল্লাহ তালুকদার এবং টাঙ্গাইল-৮ (বাসাইল-সখীপুর) শফিকুল ইসলাম খান।

টাঙ্গাইল জেলা জামায়াতের আমীর ও টাঙ্গাইল-৫ (টাঙ্গাইল সদর) আসনে প্রাথমিকভাবে ঘোষিত সংসদ সদস্য প্রার্থী আহসান হাবীব মাসুদ এ বিষয়টি সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, প্রাথমিকভাবে টাঙ্গাইলের আটটি আসনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা হয়েছে। এ লক্ষ্যে মাঠ পর্যায়ে আমাদের সাংগঠনিক কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

যে কারণে বিসিবি নির্বাচকের দায়িত্ব ছেড়ে দিলেন হান্নান সরকার

বিসিবি নির্বাচকের দায়িত্ব ছেড়ে দিলেন হান্নান সরকার। ছবি: সংগৃহীত

বিসিবি নির্বাচকের পদ থেকে গত রাতে পদত্যাগ করেছেন বলে জানিয়েছেন হান্নান। পদত্যাগের কারণ ব্যাখ্যায় তিনি বলেছেন, ‘কোচিং পেশায় যুক্ত হতেই এই দায়িত্ব ছেড়ে দিয়েছি।’ কোচিং পেশায় যুক্ত হলে বিসিবিতেই কি থাকবেন এই প্রশ্নের উত্তরে স্পষ্ট কিছু বলেননি হান্নান।

বাংলাদেশের সাবেক এই ক্রিকেটার বলেন, ‘মূলত বিসিবিতে থাকার ইচ্ছে আছে। যদি তারা মনে করে আমাকে রাখবে, তাহলে কথা বলব। এটা আমার সিদ্ধান্ত না। বিসিবির ইচ্ছেরও ব্যাপার আছে।’ যদি বিসিবি না চায়, তাহলে দেশের বিভিন্ন দলে কোচ হিসেবে কাজ করতে পারেন।

এ বছরের ১ মার্চ থেকে হান্নানের পদত্যাগ কার্যকর হবে। তার মানে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতেও বিসিবির নির্বাচক হিসেবে থাকছেন তিনি। ২০, ২৪ ও ২৭ ফেব্রুয়ারি ভারত, নিউজিল্যান্ড ও পাকিস্তানের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের তিনটি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ।

জাতীয় দলে কাজ করার আগে বয়সভিত্তিক দলে হান্নান কাজ করেছেন। ২০২০ সালে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী বাংলাদেশ দলের নির্বাচক ছিলেন হান্নান সরকার। দীর্ঘদিন বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে নির্বাচকের দায়িত্ব পালন করা হান্নান বিসিবির নির্বাচক প্যানেলে এসেছিলেন মিনহাজুল আবেদীন নান্নু ও হাবিবুল বাশার সুমনের দায়িত্ব শেষে গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে। গাজী আশরাফ হোসেন লিপু তখন বিসিবির প্রধান নির্বাচক হিসেবে আসেন। লিপু থাকলেও হান্নান আর এক মাসও নেই বিসিবিতে।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচন ব্যবস্থার প্রতি মানুষের কোনো আস্থা ছিল না:নির্বাচন কমিশনার

নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ। ছবিঃ ঢাকাপ্রকাশ

নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছেন, নির্বাচন ব্যবস্থার প্রতি এতোদিন মানুষের কোনো আস্থা ছিল না। তিনি আরও বলেন, পরিবর্তিত পরিস্থিতির পর সেই আস্থা ফিরিয়ে আনতে কাজ করছে নির্বাচন কমিশন। 

রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নওগাঁ জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কাজের তথ্য সংগ্রকারী, সুপারভাইজার ও নতুন ভোটারদের সাথে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, ইতোপূর্বে ভোটার তালিকার তথ্য নিয়ে সমালোচনা ছিল। সুষ্ঠ নির্বাচনের ক্ষেত্রে একটি সুন্দর, স্বচ্ছ এবং বির্তকহীন ভোটার তালিকা। এরমধ্যে কমিশন এবছর ভোটার তালিকা হালনাগাদ কর্মসূচী শুরু করেছে। ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময় যাতে নির্ভূল ভাবে তথ্য সংগ্রহ ও প্রকাশ করা যায়, সেজন্য সঠিক তথ্য সংগ্রহের আহবান জানান সংশ্লিষ্টদের।

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে কিনা এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, এটি সম্পূর্ণ একটি রাজনৈতিক ঐক্যমত প্রক্রিয়ার বিষয়। এছাড়াও বিচারিক একটা বিষয় রয়েছে যদি আদালতে গড়ায়। নির্বাচন কমিশনের বিষয় নয়। তফসিল ঘোষণা পর যেসব নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল থাকবে তখন সে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

এসময় জেলা প্রশাসক আব্দুল আউয়াল, পুলিশ সুপার সফিউল সারোয়ার, নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক টি.এম.এ মমিন ও জেলা নির্বাচন অফিসার আব্দুল মোত্তালিবসহ প্রশাসনের অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থি ছিলেন।

এর আগে সকালে নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলায় গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন : টাঙ্গাইলে ৮টি আসনে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
যে কারণে বিসিবি নির্বাচকের দায়িত্ব ছেড়ে দিলেন হান্নান সরকার
নির্বাচন ব্যবস্থার প্রতি মানুষের কোনো আস্থা ছিল না:নির্বাচন কমিশনার
একনেকে সাড়ে ১২ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
লাখ টাকা নিয়েও যাননি অনুষ্ঠানে, অপু বিশ্বাসের নামে প্রতারণার অভিযোগ
লাল গালিচায় খালে নেমে তিন উপদেষ্টার খননের উদ্বোধন
ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে আওয়ামী লীগ নেতা আটক
৯ জেলায় বিএনপির নতুন কমিটি ঘোষণা
সিরাজগঞ্জে নদীতে গোসলে নেমে নিখোঁজ ৩ শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা বাড়ায় যে ৫ খাবার
অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে সব সমস্যা দ্রুত সমাধান সম্ভব নয়: উপদেষ্টা আসিফ
গোপনে বাংলাদেশে এসে টিউলিপের তথ্য নিয়ে গেছে ব্রিটিশ গোয়েন্দারা
শেফিল্ড অভিষেকেই আলো ছড়ালেন হামজা চৌধুরী, হলেন ম্যাচসেরাও
ভাতা ও চিকিৎসার দাবিতে গণ–অভ্যুত্থানে আহতদের রাস্তায় ব্যারিকেড
আখেরি মোনাজাতে শেষ বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব
লিবিয়ার সৈকতে ২০ জনের গলিত লাশ, সবাই বাংলাদেশি
সরকারে থেকে দল গঠন করলে জনগণ মেনে নেবে না: মির্জা ফখরুল
বাংলাদেশের ‘দারিদ্র্য’ নিয়ে প্রতিবেদনে নিজ দেশেরই ছবি প্রকাশ করল ভারতীয় গণমাধ্যম
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো ‘হিজাব র‍্যালি’
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নিহত