বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পল্লিতে রবির কিরণ

রবীন্দ্রনাথকে আমরা সাহিত্যপ্রেমীরা ভেবে থাকি তিনি একজন কবি, সাহিত্যিক, লেখক, একজন দার্শনিক। কিন্তু পল্লি উন্নয়ন গবেষক হিসেবে আমি মনে করি রবীন্দ্রনাথ শুধু এক জায়গায় স্থির নন, তিনি পল্লি উন্নয়নের এক আলোকবর্তিকার নাম। তিনি জমিদারের সন্তান হয়েও জমিদারির খোলস ভেঙে গড়ে তুলেছিলেন আরেক প্রজাদরদী গল্পের স্ক্রিপ্ট। চিরায়ত প্রথার খোলস ভেঙে মানবিক প্রজাহিতৈষী জমিদার হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিলেন সমাজের কাছে। রাশিয়ার চিঠিতে দেখা যায় রবীন্দ্রনাথ এক পল্লি নায়ক। তিনি লিখেছেন, ‘জমির স্বত্ব ন্যায়ত জমিদারের নয়, চাষির’।

নবীন জমিদার রবীন্দ্রনাথ সব শ্রেণির লোককেই আপন করে নিতে পেরেছেন খুব অল্প সময়ে। তাই তো তিনি বলেছিলেন, ‘আমি তোমাদেরই লোক।’ তিনি অনুভব করেছিলেন, ‘ভিক্ষা দিয়ে মনুষ্যত্ব জাগানো যায় না, তোমাদের ভালো একমাত্র তোমরা নিজেরাই করতে পার। যে কাজ পাঁচজনের উপকারে লাগবে, সে কাজ তোমরা একত্রে মিলেমিশে কর, ‘দশে মিলে করি কাজ, হারি জিতি নাহি লাজ।’

দরিদ্রদের স্বাবলম্বী করার জন্য পল্লি উন্নয়নের নানাবিধ কর্মসূচি হাতে নেন তিনি। তিনি জানতেন এজন্য দরকার কৃষি ব্যবস্থায় আধুনিকায়ন ও বিজ্ঞানভিত্তিক চাষাবাদ। শিলাইদহ কুঠিবাড়ির ৮০ বিঘা জমি দেশের প্রথম কৃষি গবেষণাগার হওয়ার অপেক্ষায় ছিল। ১৯০৯ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিদেশ থেকে ফিরে শুরু করলেন বৈজ্ঞানিক প্রথায় চাষ, সার, পাম্প ইত্যাদির ব্যবস্থা। রবীন্দ্রনাথ ক্যানিং এ ডেনিয়াল হ্যামিলটনের কৃষিক্ষেত্র ও গবেষণাগার দেখে উদ্বুদ্ধ হয়েছিলেন।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শিলাইদহে প্রথম ১৯১০ সালে সেচ কাজে পাম্পের মাধ্যমে ভূগর্ভস্থ পানি ব্যবহার করেন। জমি উর্বরের জন্য জেলেদের কাছ থেকে নৌকা বোঝাই ইলিশ মাছ সস্তায় কিনে নিতেন। চুন দিয়ে মাটিতে চাপা দিয়ে জৈব সার তৈরি করতেন। ট্রাক্টর এর মাধ্যমে শিলাইদহে চাষাবাদ শুরু করেন- যা এনেছিলেন রাশিয়া থেকে।

রবীন্দ্রনাথ অনেকটা সময় পল্লি অঞ্চলে থেকেছেন, অবলোকন করেছেন গরিব প্রজা কৃষকের উপর ঋণের বোঝা। জমিদারি করতে গিয়ে স্পষ্ট দেখেছেন মহাজনের উচ্চ সুদের ঋণ গরিব কৃষককে কীভাবে আরও দরিদ্র করছে সর্বস্বান্ত করছে। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন ঋণ ব্যবস্থায় এখনই পরিবর্তন করতে না পারলে পল্লি উন্নয়নে তার সব উদ্যোগই পরাস্ত হবে।

গ্রামের দরিদ্র প্রজাদের কষ্ট লাঘব করতে ১৮৯৪ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শিলাইদহে প্রথম কৃষি ব্যাংক স্থাপন করেন। এই ব্যাংক সম্পর্কে সুধীর সেন তার Rabindranath Tagore on Rural Reconstruction গ্রন্থে লিখেছেন-‘Shilaidaha in the district of Nadia was selected as the center of his experience. A part of nucleus for rural work was already available there. An Agriculture Bank had been founded (in 1893-94) to advance loans particularly seasonal to the cultivators on reasonable rates of interest.’

স্বল্প সুদে ঋণ দিয়ে রবীন্দ্রনাথ দরিদ্র কৃষকদের মহাজনদের হাত থেকে মুক্ত করার প্রয়াস চালিয়েছেন। ১৯১৩ সালে নোবেল বিজয়ের কিছু অর্থ তিনি অসহায় মানুষদের কল্যাণে ব্যাংকে বিনিয়োগ করেন। পিতার আদেশে ১৯৮৩ সাল থেকে প্রায়ই পূর্ববঙ্গে আসতেন জমিদারি রক্ষার কাজে। ঘুরতেন পদ্মায় এক বোট থেকে আরেক বোটে চড়ে। বিভিন্ন স্থানের জমিদারি স্বপরিবারে দেখার সুযোগ তিনি পেতেন। শিলাইদহের কুঠিবাড়ির আশেপাশে অসহায় দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কষ্ট দেখে তার বিবেক নাড়া দিত।

শিলাইদহ ছিল রবীন্দ্রনাথের এক অনুভবের জায়গা। তিনি কৃষকপ্রজা কফিলুদ্দীন-জামালুদ্দীন শেখের সঙ্গে ধানক্ষেতের পোকা মারার পদ্ধতি নিয়ে বহুসময় কথা বলেছেন। উন্নতমানের বীজ ও সার সময়মতো কৃষকেরা যাতে পায়, সে বিষয়েও খোঁজ রাখতেন। গ্রাম উন্নয়ন, সমবায়, দারিদ্র্য বিমোচন, প্রান্তিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন, সবকিছুই ছিল কুষ্টিয়ার কুঠিবাড়ি, সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর, নওগাঁর পতিসর ও খুলনার দক্ষিণ ডিহি অঞ্চলকে কেন্দ্র করে।

রবীন্দ্রনাথের উন্নয়ন দর্শন পল্লি সমাজের জন্য এক উন্নত মডেল। তার উন্নয়ন দর্শন ছড়িয়ে দিতে হবে নিভৃত পল্লিতে। এগুলো নিয়ে আমাদের লেখক গবেষকদের আরও অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। সরকারের ঊধ্‌র্বতন নীতিনির্ধারকদের পর্যায়ে এ বিষয়ে নজর দিতে হবে। বাংলাদেশে পল্লি উন্নয়নে একের পর এক প্রকল্প গ্রহণ করা হয় কিন্তু অনেকটাই যুগোপযোগী বলে মনে হয় না। আজ থেকে শতবর্ষ আগে রবীন্দ্রনাথ উন্নয়নের এক আশ্চর্য রকমের যাদুমন্ত্র শিখিয়েছেন সে বিষয়ে মনোযোগ দেওয়া দরকার। আজ উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়নে বিস্তর সমস্যা সামনে এসে ঘুরপাক খাচ্ছে। এর মূলে রয়েছে সিদ্ধান্ত গ্রহণে অপরিপক্কতা ও সমন্বয়ের অভাব।

পূর্ববাংলার নদী, প্রকৃতি, গ্রামবাংলার মানুষের মর্মচেতনা স্পষ্ট বুঝতে পেরেছিলেন রবীন্দ্রনাথ। প্রমত্তা পদ্মা চষে বেড়িয়েছেন একসময়। বোটের জানালা দিয়ে নদীতীরের মানুষের জীবনযাত্রা দুর্ভোগ স্বচক্ষে প্রত্যক্ষ করেছেন। মহাজনদের কাছে হাঁটুগেড়ে বসে থাকা অসহায় দরিদ্র কৃষককে দেখেছেন। উঁচু নিচু ভেদাভেদ খণ্ডাতে চেয়েছেন । সমস্যা উত্তরণের জন্য নানান রকম সম্ভাবনাও আগলে ধরেছেন। সেই সময়ের ঘুণে ধরা সমাজকে জাগিয়েছেন শিক্ষার আলো জ্বালিয়ে। পল্লির মানুষের অজ্ঞতা, কুসংস্কার দূর করে আলোর মশাল তুলে ধরেছেন। দরিদ্র মানুষের মুক্তির বার্তা পল্লিউন্নয়নের আলোকবর্তিকা সামনে এনেছেন তিনি। পল্লিতে রবীর কিরণ আজও স্পষ্ট প্রতীয়মান।

ড. সারিয়া সুলতানা
পল্লি উন্নয়ন গবেষক ও সহকারী সম্পাদক, ঢাকাপ্রকাশ২৪ডটকম

এসএন

 

 

 

 

 

 

Header Ad

ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী

ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

বিভিন্ন মেয়াদে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ভারতে পাচার হওয়া ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী। এদের মধ্যে ১৩ জন কিশোর ও ১১ জন কিশোরী রয়েছে। বুধবার (২০নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে তাদেরকে ভারতীয় ইমিগ্রেশন পুলিশ বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।

ফেরত আসাদের তিনটি এনজিও সংস্থা গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে রাইটস যশোর ১১ জন, বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতি ৭ জন এবং জাস্টিস এন্ড কেয়ার ৬ জনকে গ্রহণ করেছে। এরা দেশের পটুয়াখালি,কক্সবাজার, সাতক্ষীরা জেলার বাসিন্দা।

জাস্টিস এন্ড কেয়ারের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার মুহিত হোসেন বলেন, অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশের পর সেদেশের পুলিশ বিভিন্ন এলাকা থেকে তাদের আটক করে। পরে তাদেরকে আদালতে পাঠায় পুলিশ। অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা হয় তাদের। সাজা শেষ হওয়ার পর ভারতীয় বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা তাদের নিজস্ব শেল্টারহোমে রাখে। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাগজপত্রের আনুষ্ঠানিকতা শেষে আজ বেনাপোল দিয়ে বাংলাদেশে হস্তান্তর করেন ভারতীয় পুলিশ।

বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ইমতিয়াজ ভূঞা জানান,পাচার হওয়া বাংলাদেশি ২৪ জনকে ইমিগ্রেশনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে বেনাপোল পোর্ট থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। সেখান থেকে তিনটি এনজিও সংস্থা তাদের গ্রহণ করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করবে।

Header Ad

ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ

ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মহাখালী, মোহাম্মদপুর, মিরপুর, গাবতলী ও ডেমরা এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকরা সড়ক অবরোধ করেছেন। এতে এসব এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। ভোগান্তিতে পড়েছেন মানুষ।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টা থেকে ১০টার মধ্যে এসব এলাকায় রিকশাচালকরা জড়ো হন। পুলিশ তাদের সরে যেতে বললেও তারা সড়ক ছাড়েননি।

প্রত্যক্ষদর্শী জানান, গাবতলীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকরা। এর ফলে পাটুরিয়া ও যমুনা সেতু থেকে আসা গাড়ির আটকা আছে। ফলে রাজধানী থেকে কোনো গাড়ি বের হতে পারছে না এবং কোনো গাড়ি ঢুকতেও পারছে না।

এর আগে, বুধবারও (২০ নভেম্বর) রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন রিকশাচালকরা।

মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চ ঢাকা মহানগর এলাকায় তিন দিনের মধ্যে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধের আদেশ দিয়েছিলেন। এতে স্বরাষ্ট্র সচিব, স্থানীয় সরকার সচিব, আইজিপি, ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্টদের আদালতের এ আদেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে।

প্যাডেলচালিত রিকশা সংগঠন মালিক ঐক্যজোটের সভাপতি জহুরুল ইসলাম মাসুম ও সাধারণ সম্পাদক মো. মমিন আলী এ বিষয়ে রিট পিটিশনটি দায়ের করেছিলেন। রাজধানীতে বর্তমানে প্রায় ১২ লাখ রিকশা চলাচল করছে। যার বড় একটি অংশ ব্যাটারিচালিত।

Header Ad

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলি বর্বর হামলায় গাজা ভূখণ্ডের উত্তরাঞ্চলে কমপক্ষে ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে মোট নিহত প্রায় ৪৪ হাজার ও আহত হয়েছেন আরও লক্ষাধিক ফিলিস্তিনি।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যমটি বলছে, ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী উত্তর গাজায় ব্যাপক হামলা চালাচ্ছে এবং এই অঞ্চলের বেইত লাহিয়া ও গাজা শহরের শেখ রাদওয়ান পাড়ায় দুটি আক্রমণে ৮৮ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে বলে আল জাজিরা আরবি জানিয়েছে।

গত বছরের অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪৩ হাজার ৯৮৫ জনে পৌঁছেছে। এ সময়ে আরও অন্তত ১ লাখ ৪ হাজার ৯২ জন ব্যক্তিও আহত হয়েছেন।

এদিকে বেইত লাহিয়ায় ইসরায়েলের হামলার নিহতদের অধিকাংশই নারী ও শিশু। বেইত লাহিয়ার কামাল আদওয়ান হাসপাতালের পরিচালক ডা. হুসাম আবু সাফিয়া আল জাজিরা আরবিকে বলেছেন, উত্তরাঞ্চলীয় এই শহরে ইসরায়েলের হামলার পরে কয়েক ডজন লোকের মৃতদেহ হাসপাতালে আনা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, ধ্বংসস্তূপে আটকে পড়াদের বাঁচানোর কোনো উপায় নেই। কারণ, ইসরায়েলি বাহিনী উত্তর গাজা অবরোধ করে রেখেছে এবং ফিলিস্তিনি সিভিল ডিফেন্সের জরুরি কর্মীদের ওই এলাকায় কাজ করতে বাধা দিয়েছে।

এর আগে, বেইত লাহিয়ায় ইসরায়েলের হামলায় অন্তত ৬৬ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও ডজন খানেক মানুষ বলে জানানো হয়েছিল।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ, বিশেষ মোনাজাতের মধ্যদিয়ে কর্মসূচি শুরু
সেন্টমার্টিনে যেতে নিবন্ধনসহ যা করতে হবে পর্যটকদের
সিটি কলেজ অন্যত্র সরিয়ে নেওয়াসহ ৯ দাবি ঢাকা কলেজ কর্তৃপক্ষের
ট্রাইব্যুনাল চাইলে বিচার কাজের অডিও ভিজ্যুয়াল প্রচার করতে পারবে
বিসিবির ঘোষিত পুরস্কারের অর্থ বুঝে পেলেন সাবিনারা
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৩৪
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অধীনে বিশাল নিয়োগ, নেবে ৫৩০ জন
খোদা বকশ-আলী ইমামরা গণতন্ত্রের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন : রিজভী
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে পথচারীর মৃত্যু
ব্যাংককে একান্তে সময় কাটাচ্ছেন রাফসান-জেফার!
নতুন আইজিপি হিসেবে নিয়োগ পেলেন বাহারুল আলম
হাসিনা সরকার বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনকে ধ্বংস করে ফেলেছে: আমিনুল হক
ডিএমপির নতুন কমিশনার শেখ সাজ্জাদ আলী