বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শ্রমবাজারে উৎপাদনশীলতা হবে আমাদের শক্তি

বাংলাদেশের শ্রমশক্তির দিকে যদি আমরা তাকাই তাহলে দেখবো তার বেশিরভাগই তরুণ প্রজন্ম। কিন্তু লক্ষ করলে দেখা যায় প্রায় ৯০% শ্রমজীবী মানুষ কিন্তু ইনফরমাল মার্কেটে কাজ করে। যারা এই ইনফরমাল মার্কেটে কাজ করে তারা কিন্তু জীবন মৃত্যুর গ্যারান্টি নিয়ে কাজ করে না। তারা কাজ করলে খাবে আর কাজ না করলে উপোস করবে।

চলমান কোভিডকালীন সময়ে আমরা কিন্তু দেখেছি প্রচুর সংখ্যক জনগোষ্ঠীর আয় রোজগার কমে যাওয়াতে তারা কিন্তু পুনরায় দরিদ্র সীমার উপর থেকে নীচে নেমে গিয়েছে। বিভিন্ন গবেষণাতেও কিন্তু তথ্যগুলি উঠে এসেছে। কাজেই আমরা যখন একটি দেশকে উন্নত বলি, তখন সকল মানুষের উন্নতি যদি না ঘটে,কিছু মানুষের উন্নতি দিয়ে, শুধু কাঠামো দিয়ে কিন্তু আমরা একটি দেশকে উন্নয়নশীল দেশ বা অর্থনৈতিকভাবে উন্নত দেশ বলতে পারি না। বাংলাদেশের জন্য এই বিষয়টির বাড়তি গুরুত্ব আছে। কারণ বাংলাদেশ এমন একটি দেশ যে, এই দেশের সম্পদ বলতে একমাত্র মানব সম্পদই আছে। কাজেই প্রতিটি মানুষ যখন সম্পদে রুপান্তরিত না হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার করতে পারছি বলা যাবে না। তাই যদি হয়, তাহলে আমার উন্নয়নের গল্পটি টেকসই হচ্ছে না। উন্নয়নের গল্পটি সার্বজনীনতা পাচ্ছে না। আমাদের উন্নয়নের গল্পটি সকলের অন্তর্ভুক্তিমূলক হচ্ছে না। কাজেই টেকসই অন্তর্ভুক্তিমূলক সার্বজনীন উন্নয়নের গল্প যদি বলেন, তাহলে নারী শিশু থেকে শুরু করে সর্বস্তরে পিছিয়ে পড়া মানুষের এ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। কিছু মানুষের সুবিধা দিয়ে আমরা কিন্তু টেকসই অর্থনীতির যাত্রা সুনিশ্চিত করতে পারছি না।

শিক্ষার ক্ষেত্রে আমি বলতে চাই যে, শিক্ষার ক্ষেত্রে আমাদের আরও বেশি মনোযোগী হওয়া দরকার। আমাদের শিক্ষার প্রসার ঘটেছে সেটি ঠিক আছে। সেটি যথেষ্ট বা আমাদের আগামীদিনের অর্থনীতিকে চালিয়ে নিবে বা শক্তি যোগাবে সেই নিশ্চয়তাটুকু কিন্তু আমরা পাচ্ছি না। বিশেষ করে যখন বিশ্ব অর্থনীতি জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতিতে রূপান্তরিত হচ্ছে তখনই আমি মনে করি আমাদের দেশের মতো দেশের জন্য বিশেষ গুরুত্ব নিয়ে আবির্ভূত হয়। ৫০বছর যখন পালন করছি, বিজয় দিবস বলুন, স্বাধীনতা দিবস বলুন, সেখানে অর্জনের পাশাপাশি ঘাটতিগুলি কি আছে, তার একটি বস্তুনিষ্ঠ বিশ্লেষণ আমরা করে ফেলতে পারি,এবং কোন ধরনের ব্যাখ্যায় না গিয়ে রাস্ট্র এবং বস্তুনিষ্ঠ কল্যাণে তা নির্ণয় করতে পারি। তাহলে আগামী পঞ্চাশ বছরের একটা রোডম্যাপ বা একটি পথরেখা তৈরি করা সম্ভব। তাহলে আগামী পঞ্চাশ বছর পরে হয়তো উন্নত বাংলাদেশের একটি চেহারা আমরা দেখতে পাবো।
এবার পথরেখায় কয়েকটি বিষয় আসতে পারে। যেমন, আমাদের মানব সম্পদ উন্নয়নের দিকে বিশেষ করে মনোযোগী হতে হবে। আমাদের শিক্ষা কাঠামো, আমাদের দক্ষতা কাঠামো, আমাদের নীতি কাঠামো, মানব সম্পদ বিষয়ক এই সবগুলি বিষয়ের প্রতি যদি আমি বিশেষভাবে মনোযোগ দিতে না পারি, তাহলে আগামী পঞ্চাশ বছরে যে উন্নত দেশের সপ্ন আমরা দেখি সেটি সফল হবে না। কাজেই মানুষগুলিকে সম্পদে রূপান্তরিত করা সেটি শিক্ষার মাধ্যমে, চিকিৎসার মাধ্যমে, অর্থনীতি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নারী পুরুষ নির্বিশেষে সকল মানুষের সমান সুযোগ তৈরির মাধ্যমে আমি বলবো যে, আমার যাত্রার প্রাথমিক পর্যায়টি আমরা সফলভাবে তৈরি করে নিতে পারবো। দ্বিতীয় যে বিষয়টি, গত পঞ্চাশ বছরে আমরা শুধু পেয়েছি। পৃথিবী তার দরোজা খুলে দিয়েছে, তাদের জন্য আমাদের দরোজা খোলার কোন চাপ ছিল না।কারণ, স্বল্প উন্নত দেশ হিসেবে একপাক্ষিকভাবেই আমরা সুযোগ সুবিধাগুলি পেয়েছি। ২০২৬সালে গিয়ে এই সুবিধাটি চলে যাবে। স্বল্প উন্নত দেশ হিসেবে একপাক্ষিকভাবে যে সুবিধাগুলি আমরা পেতাম সেটি আর পাওয়া যাবে না। বানিজ্যের ক্ষেত্রে, রপ্তানির ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সুযোগ সুবিধার ক্ষেত্রে যাবতীয় বাজারের ক্ষেত্রে আপনাকে প্রতিযোগিতায় যেতে হবে। তখন নিতে হবে এবং দিতে হবে। কেউ আমাদের চ্যারিটি করবে না। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে চ্যারিটির ব্যবস্থা নেই। সেখান থেকেই আমাদের নিজের পায়ে দাঁড়াতে হবে এবং নিজের পায়ে দাঁড়িয়েই আমাদের প্রতিযোগিতা করতে হবে। যে কারণে আমাদের উৎপাদনশীলতা বাড়াতে হবে।
ভারত, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ডের জাতীয় উৎপাদন আমাদের থেকে অনেক উপরে। যখন আমরা খোলা বাজারে প্রতিদ্বন্দিতা করতে যাই, তখন কিন্তু কিছু মানুষের সুবিধা দিয়ে আমরা কিন্তু টেকসই অর্থনীতির যাত্রা সুনিশ্চিত করতে পারছি না।

সেখানে উৎপাদনশীলতা যদি আমাদের কম থাকে তাহলে আমাদের প্রতিদ্বন্দিতা ক্ষমতা কম থাকবে। সেক্ষেত্রে আমাদের উৎপাদনশীলতা বাড়াতে হবে। সেজন্য আমাদের শিক্ষার দিকে মনোযোগ দিতে হবে, দক্ষতার দিকে মনোযোগ দিতে হবে, নীতি সাহায্যের দিকে মনোযোগ দিতে হবে এবং সকলকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। অর্থাৎ মেধা ভিত্তিক একটি কাঠামো তৈরি করতে হবে এবং মেধাবীদের সুযোগ করে দিতে হবে। সকলক্ষেত্রে মেধা বিকাশের সুযোগ করে দিতে হবে। কারণ উৎপাদনশীলতা বাড়লো কি কমলো সেটি আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন। প্রতিযোগিতার সক্ষমতা তৈরি করতে হবে এবং খোলা বাজারে সক্ষমতা বাড়াতে হবে। সেটি সরকার নাগরিক সমাজ জনগণ সকলে মিলে সম্মিলিতভাবে প্রতিযোগিতার বাজারটি সক্ষম করে গড়ে তুলতে হবে। তাহলেই কেবল প্রতিযোগিতার বিশ্ববাজারে টিকে থাকা সম্ভব।

 

লেখক: সাবেক রাষ্ট্রদূত

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত