শুক্রবার, ৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৯ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি: কে বইবে ভার?

বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হলো। কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে, জনগণকে বিদ্যুৎ দিতে গিয়ে সরকার লোকসান করছে। লোকসানের কারণে বিদ্যুতের জন্য সরকারকে ভর্তুকি দিতে হচ্ছে। কতদিন আর ভর্তুকি দেবে সরকার? তাই ভর্তুকির ভার কমাতে পাইকারিতে বিদ্যুতের দাম ১৯ দশমিক ৯২ শতাংশ বাড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশএনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) এর মাধ্যমে সরকার।

দাম বৃদ্ধির ফলে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থাগুলোর কাছে বিক্রি করবে ৬ টাকা ২০ পয়সা, যা আগে ৫ টাকা ১৭ পয়সা ছিল। বলা হচ্ছে খুচরা গ্রাহক পর্যায়ে আপাতত দাম বাড়ানো হবে না এবং গ্রাহকদের উপর মূল্যবৃদ্ধির কোনো প্রভাব পড়বে না।

বিইআরসি চেয়ারম্যান ভার্চ্যুয়াল সংবাদ সম্মেলন করে বলেছেন, ‘১৭ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকির কথা’ বিবেচনা করে বিদুতের বাল্ক মূল্য হার পুনর্নির্ধারণের এই সিদ্ধান্ত তারা নিয়েছেন। ডিসেম্বর মাসের বিল থেকে এই নতুন মূল্যহার কার্যকর হবে। বিদ্যুতের মূল্য প্রতি ইউনিট ১ টাকা ৩ পয়সা বৃদ্ধির ফলে কত আয় বাড়বে বা কতখানি ভর্তুকি কমবে সে হিসাবও তারা দিয়েছেন।

কমিশন হিসাব করে দেখেছে, নতুন মূল্য কার্যকর হওয়ার ফলে পিডিবির আয় বছরে আট হাজার কোটি টাকা বাড়বে। তারপরও ভর্তুকি দিতে হবে। এবং তাদের হিসাব বলে ইউনিট প্রতি দাম বাড়িয়ে ৮ টাকা ২৮ পয়সা করলে পিডিবি পুরো ১৭ হাজার কোটি টাকার ভর্তুকি থেকে পিডিবি মুক্ত হতে পারত। প্রশ্ন আসতে পারে তা হতো কী? গত এক যুগ তো বটেই তারও আগে থেকে মানুষ শুনে আসছে ভর্তুকির ভার আর সহ্য করা যাচ্ছে না। দাম বাড়াও ভর্তুকি থেকে বিদ্যুৎ খাতকে রেহাই দাও। কিন্তু ইতিহাস বলে দাম বাড়ানো হলো বারবার অথচ লোকসানের কবল থেকে বাচলো না বিদ্যুৎ খাত। তাহলে খুঁজে দেখা দরকার কি নয়, সমস্যাটা কোথায়?

বিবেচনা করে দেখা যাক, দাম বাড়বে কীভাবে এবং কোথায়। নতুন পাইকারি মূল্যহার অনুযায়ী শহরাঞ্চলে বিদ্যুৎ বিতরণে নিয়োজিত ডেসকোর ৩৩ কেভি লাইনে প্রতিকিলোওয়াট ঘণ্টা বিদ্যুতের দাম ধরা হয়েছে সর্বোচ্চ ৭ টাকা ৭৪ পয়সা। আর ডিপিডিসির ৩৩ কেভি লাইনের বিদ্যুতের দাম ধরা হয়েছে প্রতি কিলোওয়াট ঘণ্টা ৭ টাকা ৭২ পয়সা। বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের সমিতিগুলোর ৩৩ কেভি লাইনের জন্য প্রতি কিলোওয়াট ঘণ্টা বিদ্যুতের দাম ধরা হয়েছে ৫ টাকা ৩৯ পয়সা যা, পাইকারি বিদ্যুতের সর্বনিম্ন দর।

দীর্ঘদিন ধরে জ্বালানি নিয়ে যারা সরকারের ভুমিকা বিশ্লেষণ করেন সেই ধরনের বিশেষজ্ঞদের মতে বিদ্যুতের পুরো সরবরাহ ব্যবস্থায় সরকার মুনাফা যৌক্তিক করেনি বরং অযৌক্তিক ব্যয় বৃদ্ধি করেছে। বিদ্যুৎ উৎপাদন ও বিতরন ব্যয় ও মুনাফা যদি যৌক্তিক করা হতো তাহলে তেল, বিদ্যুৎ,গ্যাসের সরবরাহ ব্যয় কমতো এবং সরকারের ভর্তুকি কমতো। সরকার বলছেন তারা ভর্তুকি কমানোর চেষ্টা করছে কিন্তু সেটা আর করতে হতো না, দুর্নীতি কমালে এমনিতেই ভর্তুকি কমে যেত আর মানুষ সহনীয় দামে তেল, গ্যাস, বিদ্যুৎ কিনতেপারতো।’

কিন্তু সরকার বিদ্যুতকে বাণিজ্যিক খাত হিসেবে বিবেচনা করে রাজস্ব আহরণের খাত বানিয়ে ফেলেছে। এই খাত থেকে সরকার ১৮ শতাংশ পর্যন্ত মুনাফা করছে। এর জন্য যে প্রক্রিয়া চালু করেছে তাতে দেশে প্রাতিষ্ঠানিক লুণ্ঠনের একটি পদ্ধতি তৈরি হয়ে গেছে। এই খাতকে বাণিজ্যিক নয়, জনমুখী করা দরকার ছিল। আর সেটা করতে চাইলে এই খাত এবং বোর্ড থেকে বা প্রশাসনিক দায়িত্ব থেকে আমলাদের সরাতে হবে। এমন আরও অনেকগুলো সংস্কার প্রস্তাব সরকারকে তারা বারবার দিয়েছেন। কিন্তু কেন শোনা হচ্ছে না, তাদের প্রস্তাবের কোন দুর্বলতা আছে কি, তা জানা নেই কারও।

পাইকারি দাম বাড়ানো হচ্ছে- এমন খবরে বিতরণ কোম্পানিগুলোও নড়ে চড়ে উঠেছে। তারাও গ্রাহক পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর আবেদন তৈরি করছে। পাইকারি বিদ্যুতের দর বৃদ্ধি বিবেচনা করে গ্রাহক পর্যায়ে মূল্য বাড়ানোর প্রস্তাব দেবে ৬ বিতরণ কোম্পানি। তাদের দেওয়া প্রস্তাবের উপর শুনানি করে নতুন মূল্য ঘোষণা করবে বিইআরসি। ইতিমধ্যে ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির (ডিপিডিসি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেছেন, পাইকারি মূল্য যে হারে বাড়বে, সে অনুসারে দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দেওয়া হবে। এ বিষয়ে কাজ চলছে। ঢাকা ইলেক্ট্রিক সাপ্লাইকোম্পানি (ডেসকো), নর্দান ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি এবং ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি(ওজোপাডিকো) জানিয়েছে, তারাও প্রস্তাব তৈরি করছে। অর্থাৎ গ্রাহক পর্যায়েও বিদ্যুতের দাম বাড়বে অচিরেই।

মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা কথাটা বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ যারা সৎ এবং সিমিত আয়ের মানুষ তাদের জন্য যেন প্রযোজ্য নয়। কারণ, মড়ার উপর খাঁড়া বা লাঠি কোন কিছুর আঘাতেই কিছু আসে যায় না। কারণ আঘাত যত তীব্রই হোক না কেন, মৃত মানুষের তো আর আঘাতের অনুভুতি নেই।

তার দেহ ক্ষতবিক্ষত হতে পারে, থেঁতলে যেতে পারে কিন্তু সে আহা উঁহু করতে পারে না। তার কোনো প্রয়োজন নেই বলে কোনো কষ্টও অনুভব করে না। দেশের সাধারন মানুষ মৃত নয়, বরং মৃত্যু যন্ত্রনায় কাতরায়, দ্রব্যমুল্যের চাপে দিশেহারা হয়, যতটা পারা যায় কষ্ট করে বেঁচে থাকার চেষ্টা করে, নিজেদের মধ্যে ঝগড়া ঝাটি করে আর শেষ পর্যন্ত নিজের অযোগ্যতার কারণে কিছু করতে পারছে না বলে অক্ষমের সান্ত্বনা খুজতে চায়। কিন্তু পেট তো সান্ত্বনা মানে না,পয়সা ছাড়া কোনো কিছুই পাওয়া যায় না ফলে আবার ছুটতে থাকে দুটো পয়সা রোজগারের জন্য। তাই বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধিকে মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা বললে কম হবে। বরং মৃতপ্রায়কে তাড়িয়ে বেড়ানো বলতে হবে। জীবনের সকল ক্ষেত্রে ব্যয় বৃদ্ধিকে কীভাবে সামাল দেবে সেই চিন্তায় মানুষ গলদঘর্ম হবে এটা বলা যায়।

Header Ad
Header Ad

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলের বর্বর হামলায় ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে গত ২৪ ঘণ্টায় প্রাণ হারিয়েছেন আরও ৭১ জন ফিলিস্তিনি। ইহুদিবাদী দেশটি এই সময়ে গাজায় ৩৪টি বিমান হামলা চালিয়েছে।

এখন পর্যন্ত এই সহিংসতায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৪৫ হাজার ৬০০ জনে। ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া এই হামলায় আহত হয়েছেন লক্ষাধিক মানুষ। শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) বার্তাসংস্থা আনাদোলু এই তথ্য জানিয়েছে।

বার্তাসংস্থাটি বলছে, ইসরায়েলি সেনাবাহিনী গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৪টি বিমান হামলা চালিয়েছে। গাজা উপত্যকাজুড়ে নিরস্ত্র বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্য করে চালানো এই হামলায় ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত এবং আরও বহু মানুষ আহত হয়েছেন বলে গাজার মিডিয়া অফিস বৃহস্পতিবার জানিয়েছে।

গাজার মিডিয়া অফিস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, “ইসরায়েলি সেনাবাহিনী চিকিৎসা ও বেসামরিক প্রতিরক্ষা দলকে নিহতদের লাশ সরিয়ে নেওয়ার জন্য হামলাস্থলে পৌঁছাতে বাধা দিয়েছে এবং বিশেষ করে গাজা এবং উত্তর গাজায় রাস্তায় লাশ ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে।”

“নৃশংস এই অপরাধের” জন্য মিডিয়া অফিস ইসরায়েলকে দায়ী করেছে এবং গণহত্যা বন্ধ করার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং জাতিসংঘের সংস্থাগুলোকে তাদের আইনি ও নৈতিক দায়িত্ব পালন করার আহ্বানও জানিয়েছে তারা।

মূলত গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব সত্ত্বেও ইসরায়েল অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডে তার নৃশংস আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে। ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ মনে করছে, গাজা উপত্যকা জুড়ে ধ্বংস হওয়া বাড়ির ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও ১০ হাজারেরও বেশি লোক নিখোঁজ রয়েছেন।

উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।

এছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

মূলত ইসরায়েলি আক্রমণ গাজাকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে। জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন।

এছাড়া অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। ইসরায়েল ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

বাড়তে পারে ৬৫ পণ্যের দাম, ভ্যাট বৃদ্ধির প্রস্তাব

ছবি: সংগৃহীত

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চাপে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) ও সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকার ৬৫টি পণ্য ও সেবার ওপর ভ্যাট বাড়ানোর প্রস্তাব করছে। এর ফলে বাজেটের আগেই এসব পণ্যের মূল্য বাড়তে পারে।

এ তালিকায় রয়েছে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, গুঁড়া দুধ, বিস্কুট, জুস, ফলমূল, সাবান, সিগারেট, টিস্যু পেপার, মিষ্টি, এলপি গ্যাস, বিমান টিকিট এবং হোটেল-রেস্তোরাঁর খাবারের খরচসহ আরও অনেক পণ্য। বিশ্লেষকরা শঙ্কা প্রকাশ করেছেন, এ উদ্যোগ সাধারণ জনগণের ওপর আর্থিক চাপ বাড়াবে এবং মূল্যস্ফীতির বর্তমান পরিস্থিতিকে আরও সংকটময় করবে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) এক কর্মকর্তা জানান, বাজেটের সময় ভ্যাট পরিবর্তন করা হয়, তবে এবারের পরিস্থিতি আলাদা। অর্থ মন্ত্রণালয় আইএমএফের কাছ থেকে ঋণ পেতে কর-জিডিপি অনুপাত ০.২ শতাংশ বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। সেই লক্ষ্যে অতিরিক্ত অর্থ সংগ্রহ করতে ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে।

তবে এ পদক্ষেপ মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে। চলমান পরিস্থিতিতে চাল, চিনি, ভোজ্য তেলসহ সাতটি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যে শুল্কছাড় দিলেও মাঝপথে ভ্যাট বৃদ্ধির এই উদ্যোগ সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন ব্যয়কে আরও কঠিন করে তুলতে পারে।

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সরকারের এ সিদ্ধান্ত মূল্যস্ফীতির চাপে থাকা সাধারণ মানুষের জন্য আর্থিক দুশ্চিন্তা বাড়াবে এবং জীবনযাত্রার মানে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

Header Ad
Header Ad

জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের তথ্য সংরক্ষণের আহ্বান

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই-আগস্টে অনুষ্ঠিত ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান সম্পর্কিত স্থিরচিত্র, ভিডিও ফুটেজ, ডকুমেন্টারি ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংরক্ষণে একটি বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেল। এসব তথ্য আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সংরক্ষণের আহ্বান জানানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) তথ্য অধিদপ্তর থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জনসাধারণের কাছে থাকা এসব তথ্য গুগল ড্রাইভে (muspecialcell36@gmail.com) আপলোড করার অনুরোধ করা হয়েছে।

এছাড়া, একই সময়ের মধ্যে এসব তথ্য পেনড্রাইভে ধারণ করে সরাসরি গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেলের কার্যালয়ে (২য় তলা, ভবন নং-২, বিএসএল অফিস কমপ্লেক্স, হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ১ মিন্টু রোড, ঢাকা-১০০০) হস্তান্তর করারও সুযোগ রয়েছে।

গণবিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত এই উদ্যোগের মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থানের গুরুত্বপূর্ণ দলিলপত্র সংরক্ষণ করা হবে, যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ঐতিহাসিকভাবে মূল্যবান হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত
বাড়তে পারে ৬৫ পণ্যের দাম, ভ্যাট বৃদ্ধির প্রস্তাব
জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের তথ্য সংরক্ষণের আহ্বান
স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান
রংপুরের টানা তৃতীয় জয়, বরিশালের বিপক্ষে সহজ জয়
ভারতে সিগারেট খাওয়া নিষিদ্ধ চান বলিউড কিং
ইসরায়েলি হামলায় গাজার পুলিশ প্রধানসহ নিহত ১১
নওগাঁয় এক বছরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৬৫
অবশেষে কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি
বাংলাদেশ আমাদের হারানো ভাই: পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৪৩তম বিসিএস: বাদ পড়া ২২৭ প্রার্থীদের পুনর্বিবেচনার সুযোগ
জানুয়ারিতে বোতলজাত এলপিজি’র দাম অপরিবর্তিত, অটো গ্যাসের দাম সামান্য কম
বছরের শুরুতেই বিয়ে করলেন গায়ক আরমান মালিক
টানা দুই ম্যাচে পরাজয়ের স্বাদ পেল ঢাকা, রাজশাহীর প্রথম জয়
গোয়েন্দা সংস্থার সুপারিশে ৪৩তম বিসিএসে ২২৭ জন বাদ
ভারতে তুলনামূলক হারে কমেছে বাংলাদেশী পর্যটক
ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্তে নিত্যপণ্যে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
কেন খাবেন সারা রাত ভেজানো কিশমিশ-পানি
বছরের শুরুতেই উত্তাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নারীসহ আহত ১৫!
বিপিএলে এক ম্যাচেই ৭ উইকেট নিয়ে তাসকিনের রেকর্ড