বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পর্যটনে জাদুবাস্তববাদ

মানুষ কল্পনায় হাসে, কল্পনায় ভাসে, কল্পনায় সৃষ্টি করে। কল্পনাপ্রবণ মানুষ সৃষ্টির অগ্রদূত। মানুষের মধ্যে রয়েছে কল্পনার জাদু দিয়ে অন্যকে আকৃষ্ট করার বিশেষ ক্ষমতা। মানুষ তার কল্পনার রাজ্যে রাজা হয়, শাসন করে; আবার প্রজা হয়ে শাসিত হয়। কল্পনায় হারিয়ে যায়, নিজেকে বহুরূপে দেখে ও আবিষ্কার করে। কল্পনার রঙে আঁকে সুখ ও দুঃখের শিল্প, জীবন। মানুষের রয়েছে কল্পরাজ্য গড়ার বিলাসি সক্ষমতা। কল্পনার জাদুকরী ক্ষমতা তাকে নানাভাবে ক্ষমতায়িতও করে। জুল ভার্ন তার জার্নি টু দ্য সেন্টার অব দ্য আর্থ প্রবন্ধে কিংবা ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ তার ভবিষ্যতের মানুষ প্রবন্ধে যা লিখে গেছেন, তা কল্পনার সার্থক জাদুকরী উপস্থাপনা।

পর্যটনের রয়েছে কল্পরাজ্য তৈরির জাদুকরী ক্ষমতা। পর্যটনের ভাষায় যাকে আকর্ষণ বলে, তা আসলে জাদু। পর্যটক, বিনিয়োগকারী, গবেষক, স্থানীয় জনগোষ্ঠী, সরকার সকলকে পর্যটন তার রাজ্যে আহবান জানায়। এই রাজ্য মোহময়, মধুময়, অনুপম ও শান্তির আঁধার। যারা এই ডাকে সাড়া দেয়, তারা লাভবান হয়। যারা পর্যটনকে ধরে রাখে, তারা সমৃদ্ধ হয়। কী ব্যক্তি, কী রাষ্ট্র সকলের জন্যই এটি সমানভাবে প্রযোজ্য। আজকাল বহু সমাজ ও রাষ্ট্র পর্যটনের উপর ভর করে চলছে। পর্যটনের এই ডাক যারা শুনতে পায় না, তারা অচেতন-দূর্ভাগা।

পর্যটনের সঙ্গে যারা যারা যুক্ত থাকে, তারা সকলেই জাদুকর। তবে এদের মধ্যে সবচেয়ে বড় যাদুকর হলো পর্যটক। বাস্তবতার নিরিখে সুজনশীল আবেগের জাদুর কাঠি দিয়ে তিনি এর দৃশ্যমানতা ও উপভোগ্যতা প্রকাশ করেন। বিষয়বস্তুর উৎকর্ষ সাধনের মধ্য দিয়ে অভাবনীয়, অশ্রুতপূর্ব ও চমৎকার উপস্থাপনা তুলে ধরেন। তাতে কেবল অন্য পর্যটকই নয়, বরং বিনিয়োগকারী, ব্যবসায়ী ও সরকারের নীতি নির্ধারকগণও নড়ে চড়ে বসেন। যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক রাষ্ট্রপতি বিল ক্লিনটন ভারত সফরকালে আগ্রার তাজমহল দেখে বলে উঠলেন যে, পৃথিবীর মানুষ আজ দুই ভাগে বিভক্ত: একদল যারা আগ্রার তাজমহল দেখেছেন ও একদল যারা দেখেননি। তার এই জাদুকরী বক্তব্য পরবর্তী চার মাসের মধ্যে হাজার হাজার মানুষকে আগ্রায় হাজির করেছিল। রোমের কেলোসিয়াম, প্যারিসের আইফেল টাওয়ার কিংবা কক্সবাজারের অবিচ্ছিন্ন বালুকাময় দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত প্রথমবার দেখার পর যে আবেগ আর উচ্ছ্বাস প্রকাশিত হয়, তা নিশ্চয়ই অন্যদেরকে টেনে আনতে কম ভূমিকা পালন করে না। পর্যটকদের এসব কথা অন্যকে জাদুর মতো টানে। কারণ, এই তথ্যের মধ্যে রয়েছে জীবনের অভিজ্ঞতা ও উপভোগের উপাদান যা বাস্তবতার জাদুতে মোড়ানো।

পর্যটনের প্রাকৃতিক দৃশ্যমান সম্পদগুলি পর্যটকদের মনস্তত্ত্বে বিশেষ দ্যোতনা সৃষ্টি করে। দৃশ্যপটের অনুপম রূপ ও বিশালতা তাকে মুগ্ধ করে। মানুষ মিশে যায় প্রকৃতিক রূপ-রস-গন্ধ-মায়ার সঙ্গে। আবেগ আর মুগ্ধতা এক হয়ে যায় জাদুকরী ভঙ্গিতে। তবে তা হয় বাস্তবতার ভিত্তির উপর দণ্ডায়মান। অন্যদিকে, পর্যটনের অদৃশ্য সম্পদগুলো আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ ও শক্তিশালী। অপেরা, নৃত্য, সংগীত, যাত্রা, সিনেমা, আবৃত্তি ইত্যাদি পর্যটন সম্পদ আপন মহিমায় পর্যটকদেরকে প্রবলভাবে আকর্ষণ করে।

গবেষণায় দেখা গেছে, পর্যটকরা কেনাকাটা, ইভেন্ট, সংস্কৃতি, স্থাপত্য, খাবার, ল্যান্ডস্কেপ ও প্রাকৃতিক মূলধন ইত্যাদি সম্বন্ধে জানতে ও দেখতে হাজার হাজার মাইল দূর থেকে ছুটে আসেন। উপভোগের সঙ্গে সমান তালে অর্জন করেন অভিজ্ঞতা। সাংস্কৃতিক বিনিময়, অভিজ্ঞতা সঞ্চয় ও নতুন মাত্রায় উপভোগ ও ভোগই প্রধান জাদু। ফলে অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক উৎকর্ষ সাধন এবং সামাজিক বিবর্তনের সূচনা ঘটে। তবে কেন এইসব জাদুকরী ঘটনা ঘটে, তার প্রকৃত কারণ এখনো মানুষের অজানা। বিজ্ঞানীগণ বিশৃঙ্খলা তত্ত্ব (Chaos Theory) দিয়ে এসব ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করছেন। সঙ্গে পালমা প্রপোজিশন ও বটম টেন থিওরি পর্যটনের জাদুর বাস্তবতা নির্ণয়ে যুক্ত হয়ে কাজ করে যাচ্ছে। অর্থনীতি ও সামাজিক তত্ত্বগুলো এখানে যেমন কার্যকর, তেমনি ডাটা সায়েন্স, বক চেইন ও আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্সও প্রাগ্রসর কৌশলে জায়গা করে নিচ্ছে।

আমরা জাদু দেখে হতবাক হই। পর্যটনেও হতবাক হই। জাদুর মহিমা ও কৌশল আমাদের উপর প্রবল ও প্রকট প্রভাব বিস্তার করে। পর্যটনেও একই ঘটনা ঘটে। পর্যটনের স্থাপনা, বিস্তার ও পরিবেশনা দেখে অন্তরে অন্তরে ভীষণভাবে আলোড়িত হই। তবে জাদুর সঙ্গে বাস্তবতার মিল পাওয়া যায় না, জাদু ক্ষণস্থায়ী। পর্যটনের জাদু বাস্তবতার নিরিখে কল্পজগতের স্পর্শে রচিত ও প্রদর্শিত। তাই এর আবেদন দীর্ঘস্থায়ী হয়ে থেকে যায় আমাদের জীবনে, মননে ও দর্শনে।

রেক্টর, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্যুরিজম স্টাডিজ, ঢাকা

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত