সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

আলোচনা ছাড়া বিকল্প কোনো পথ নেই

রাস্ট্রপতির আহবানে সাড়া দিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল বঙ্গভবনে তাদের প্রতিনিধি দল পাঠাচ্ছে। যে যার অবস্থানে থেকে তাদের যে মতামত, সুপারিশ, সেগুলি রাখতে। যেমন প্রথমদিন সংসদের বিরোধীদল জাতীয় পার্টি জিএম কাদেরের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দল দেখা করেছে। সার্চ কমিটি কাদের নিয়ে করা উচিত, এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের বিষয়ে আইন প্রণয়ন ইত্যকার বিষয়গুলি সেখানে তুলে ধরা হয়েছে। বাসদও ইতোমধ্যে সাক্ষাৎ করেছে। মূলত বিকেলের দিকেই সংলাপগুলি হচ্ছে।

যদিও মাঠ পর্যায়ের বিরোধীদল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের পক্ষ থেকে সেলিমা রহমান বলেছেন যে, তারা সংলাপে অংশগ্রহণ করবেন না। কারণ গতবার যখন তাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল, তারা অংশগ্রহণ করেছিল এবং তারা তাদের বক্তব্য তুলে ধরেছিল। তবে এবার পরিবেশ পরিস্থিতি কিছুটা ভিন্ন। নির্বাচন সম্পন্ন হতে প্রায় দেড় মাসের মতো সময় বাকি আছে। তারা মিলিত ফোরামে যে দাবিটি তুলছেন যে, অনির্বাচিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার যেটিকে আমরা বলছি অন্তঃবর্তিকালীন সরকার সেই ধরণের কোন সরকারের অধীনে নির্বাচন না হলে তারা তাতে অংশগ্রহণ করবেন না। এরকম একটি দাবি দাওয়া তারা তুলেছেন। তারই প্রেক্ষিতে তারা সংলাপে যোগ না দেয়ার বক্তব্য তারা তুলে ধরেছেন।

বাংলাদেশের যে রাজনৈতিক মতাদর্শ তার দুটি অংশ আছে। রাজনীতির মধ্যেই একটি অংশ যারা আওয়ামী লীগ পছন্দ করে, অন্য অংশ যারা আওয়ামী লীগ পছন্দ করে না।বিরোধীদলগুলি অথবা ব্যনার সর্বস্ব অন্যান্য দলগুলি যেগুলি আছে, তারা কল্কে পেয়ে যান এই বাস্তবতাগুলির কারণে। এখন নানারকম মতবাদ আছে, শতকরা কতভাগ পক্ষে, বিপক্ষে, আমরা সে আলোচনায় নাই গেলাম, তবে মূল যে বিষয়টি, সেটি হচ্ছে এই যে, এই বাস্তবতাকে মাথায় রেখেই কিন্তু আমাদের বিশ্লেষণে যেতে হবে। একটা সময় ছিল যখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিষয়টি মহান সংসদে সংবিধানের মাধ্যমেই লিপিবদ্ধ ছিল। পরবর্তীতে সেটি উবে গেছে। অর্থাৎ সংবিধানে সেটি আর বহাল নেই। ফলে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার বিষয়টি আমাদের ভুলে গেলে চলবে না। দাবি দাওয়া যা কিছু উত্থাপন করা হোক না কেন তা যদি সংবিধানের ফ্রেম ওয়ার্কের বাইরে চলে যায় তাহলে পরিস্থিতি কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। সেক্ষেত্রে মহামান্য রাষ্ট্রপতি কিন্তু ভূমিকা নিতে পারেন এবং সেটিও কিন্তু ক্ষমতাসীন দলের প্রধান হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর মতামত ব্যতিরকে কোনো কিছু করতে পারবেন না। এখন যে বাস্তবতাটি সেটিও কিন্তু আমাদের ভুলে গেলে চলবে না।

সামগ্রিকভাবে যে কথাটি সত্যি তা হলো, আলোচনা ছাড়া বিকল্প কোন পথ নেই। বংলাদেশ যতবারই সংকটে পড়েছে, ততবারই আলাপ আলোচনা সবসময় হয়তো সফল হয়নি, বা আলোর মুখ দেখেনি তারপরও উত্তেজনা প্রশমণে এই পদ্ধতির ফল আমরা সবসময় দেখেছি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ক্ষমতাসীন বাইডেন কর্তৃক বাংলাদেশ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অর্থাৎ পুলিশ , র্যাব এবং তাদের কর্মকর্তাদের নিয়ে বর্তমানে যে ঘটনাটি ঘটেছে, কানাঘুষা আছে বাজারে যে, ৫৬৭ জনের একটা তালিকা সেটি তৈরি করা হয়েছে এবং এগুলি একে একে আনফোল্ড করা হবে।

এছাড়া সাবেক সেনাপ্রধানের ভিসা বাতিল করা হয়েছে। তার পক্ষ থেকে তিনি আবার বলেছেন যে, এটি সত্য নয়। আরও একটি যে খবর ছড়িয়েছে যে, শাসকদলের আরেক নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানকের ভিসা বাতিল করা হয়েছে ইত্যাদি ইত্যাদি। ফলে পরাশক্তি তাদের মতো করে যতগুলি অস্ত্র তাদের আছে সেই বিষয়টি মাথায় রেখে একটি অনুশীলন করছে। কাজেই এসব দিক বিচার বিবেচনায় একটি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন বেশি দরকার। আরেকটি বিষয় সেটি হচ্ছে যে, সংলাপ নিয়ে রাষ্ট্রপতি সিদ্ধান্তটি গ্রহণ করেছেন, সেটি ভাল দিক। নির্বাচন কমিশনের মেয়াদও প্রায় শেষ পর্যায়ে। সুতরাং নতুন বছর শুরু হলে একেবারে কাউন্টডাউন শুরু হয়ে যাবে। রাজনৈতিক পরিবেশও মাঠ পর্যায়ে কেমন, বিশেষ করে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আমরা সেটি দেখতে পাবো। সব মিলিয়ে বলতে পারি, আমরা অতি ক্রান্তিলগ্নে যা কিছু অবস্থা।

লেখক: শিক্ষাবিদ ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞ

Header Ad
Header Ad

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম কলেজ প্রাঙ্গণে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে শেরেবাংলা হলের সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ছাত্রদলের অন্তত চারজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তবে ছাত্রশিবির এ হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

আহতদের মধ্যে রয়েছেন ওমর ফারুক সাগর, রেদোয়ান ইসলাম, জাহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ কাইফ ও মোরশেদুল ইসলাম। তারা বর্তমানে চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

এ ঘটনায় চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রদলের সদস্য সচিব ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ওমর ফারুক সাগর বলেন, “চট্টগ্রাম কলেজে আজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ছিল। আমন্ত্রণ পেয়ে আমরা সেখানে যাই। কিন্তু শেরেবাংলা হলের সামনে পৌঁছানোর পর ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা আচমকা আমাদের ওপর হামলা চালায়। তারা আমাকে উদ্দেশ্য করে বলে, ‘ছাত্রদল নেতা ফারুক চট্টগ্রাম কলেজে থাকতে পারবে না।’ এরপর আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালানো হয়।”

তিনি আরও বলেন, "হামলাকারীরা শিবির নেতা শামীম আব্দুল্লাহর নেতৃত্বে ৩০-৩৫ জন কর্মী নিয়ে হামলায় অংশ নেয়। তারা আমাদের মারধর করে এবং কলেজে ছাত্রদলের উপস্থিতি নিষিদ্ধ করার হুমকি দেয়। বিষয়টি আমরা চকবাজার থানার ওসি ও বিএনপির সিনিয়র নেতাদের জানিয়েছি। তারা যে নির্দেশনা দেবেন, আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।”

তবে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রশিবিরের সভাপতি তানভীর হোসেন জুয়েল। তিনি বলেন, “আপনারা জানেন, চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তাই আমরা কোনো গ্যাদারিং করিনি এবং কলেজের বাইরে সংগঠনের কার্যক্রম চালাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, “সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমরা দেখেছি, ছাত্রদল বহিরাগতদের নিয়ে কলেজে ফরম বিতরণ করছিল। তাদের কোনো কলেজ ড্রেস বা আইডি কার্ড ছিল না। তখন কিছু সাধারণ শিক্ষার্থী তাদের বাধা দেয় এবং জানায় যে এখানে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তখনই উভয়পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। কিন্তু এটি রাজনৈতিক হামলা নয়। যদি ছাত্রশিবির হামলা করত, তাহলে তাদের নাম ও পদ-পদবি প্রকাশ করা হোক।”

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোজাহেদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, "ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা আমার কাছে বিচার দিয়েছে যে, তারা লিফলেট বিতরণ করার সময় কিছু ছেলে এসে তাদের টানাহেঁচড়া করেছে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, আমি তাদের ডেকে জিজ্ঞাসা করেছি। তারা জানিয়েছে, বার্ষিক ক্রীড়ার সময় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এসে জটলা করছিল এবং তারা বহিরাগত। এরপর আমি উভয়পক্ষকে কিছুক্ষণ কাউন্সেলিং করেছি।”

এই ঘটনায় কলেজ ক্যাম্পাসে উত্তেজনা বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে, যাতে পরবর্তী কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয়।

Header Ad
Header Ad

সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার

বিরাট কোহলি। ছবি: সংগৃহীত

দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির হাই-ভোল্টেজ ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে আধিপত্য বিস্তার করে জয় পেয়েছে ভারত। বিরাট কোহলির দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ২৪২ রানের লক্ষ্য সহজেই পার করেছে রোহিত শর্মার দল।

টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নামে পাকিস্তান। ভারতীয় বোলারদের দাপটে ব্যাটিংয়ে সুবিধা করতে পারেনি বাবর আজমের দল। সৌদ শাকিলের ৬২, মোহাম্মদ রিজওয়ানের ৪২ এবং খুশদিল শাহের ৩৮ রানের ইনিংসে ভর করে পাকিস্তান ২৪১ রান সংগ্রহ করে। ভারতের পক্ষে কুলদীপ যাদব, হার্দিক পান্ডিয়া ও মোহাম্মদ শামির বোলিং ছিল প্রশংসনীয়।

২৪২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ভারতীয় ওপেনার রোহিত শর্মা ও শুবমান গিল ভালো শুরু করেন। উদ্বোধনী জুটিতে স্কোরবোর্ডে ৩১ রান যোগ করেন তারা। তবে পঞ্চম ওভারে শাহিন আফ্রিদির দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে ফিরে যান রোহিত শর্মা। এরপর ক্রিজে আসেন বিরাট কোহলি এবং শুবমান গিলের সঙ্গে ৬৯ রানের জুটি গড়েন। ৫২ বলে ৪৬ রান করে গিল আউট হলে কোহলির সঙ্গী হন শ্রেয়াস আইয়ার।

কোহলি ও আইয়ারের ১১৪ রানের জুটি ভারতের জয়ের ভিত গড়ে দেয়। দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ফিফটি তুলে নেন আইয়ার। তবে ৫৬ রানে খুশদিল শাহের বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়ে যান তিনি। অন্যদিকে কোহলি ছিলেন অবিচল। ৪২.৩ ওভারে চার মেরে দলের জয় নিশ্চিত করার পাশাপাশি নিজের সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ভারতীয় এই ব্যাটসম্যান। তিনি ১১১ বলে ১০০ রানে অপরাজিত থাকেন।

এর আগে পাকিস্তানের ব্যাটিং ইনিংসে বাবর আজম ও ইমাম-উল-হক ধীরে শুরু করলেও বড় ইনিংস গড়তে পারেননি। বাবর ২৬ বলে ২৩ রান করে হার্দিক পান্ডিয়ার বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হন। অন্যদিকে রান আউট হয়ে ২৬ বলে মাত্র ১০ রান করে ফেরেন ইমাম। এরপর রিজওয়ান ও শাকিল ১০৪ রানের পার্টনারশিপ গড়ে দলকে শক্ত অবস্থানে নেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু অক্ষর প্যাটেলের বলে বোল্ড হয়ে ৭৭ বলে ৪৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন রিজওয়ান।

রিজওয়ান ফিরে গেলে পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইনআপ ভেঙে পড়ে। ৬২ রান করে শাকিলও বিদায় নেন। এরপর শেষ দিকে খুশদিল শাহ ৩৯ বলে ৩৮ রানের ইনিংস খেলে দলের সংগ্রহ ২৪১ রানে নিয়ে যান। ভারতের বোলারদের মধ্যে কুলদীপ, শামি ও হার্দিক পান্ডিয়া গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে নেন।

বিরাট কোহলির অসাধারণ ব্যাটিং ও দলের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সুবাদে ৬ উইকেটের জয় তুলে নিয়ে সেমিফাইনালের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেল ভারত।

Header Ad
Header Ad

নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, তিনি এখনও পদত্যাগ করেননি। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে, সন্ধ্যায় তার পদত্যাগের গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়লে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, "আমি পদত্যাগ করিনি। যে খবর ছড়িয়েছে, সেটা গুজব।"

এর আগে, গত মঙ্গলবার নাহিদ ইসলাম জানিয়েছিলেন, উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ এবং নতুন রাজনৈতিক দলে যোগদানের বিষয়ে তিনি সপ্তাহের শেষ দিকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক সভায় নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা
সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার
নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২