শনিবার, ৮ মার্চ ২০২৫ | ২২ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

কিশোরীদের দেখা একাত্তরের ভয়াবহ স্মৃতি

মধুবন্তী ডায়েসের গল্প

[৩] একদিন বিকেলে, আমরা প্রায় ২০/২৫ জন ছেলেমেয়ে খেলা করছি একটা মাঠে। সেই মাঠটা বাড়ি থেকে খানিকটা দূরে। আমরা খেলা করে দল বেঁধে বাড়ি ফিরছি, সন্ধ্যাতো নেমে এসেছে। একটু একটু অন্ধকারও, এমন সময় দেখি দুইজন মিলিটারি আমাদের সামনে দাঁড়ানো। কখন কোন দিক দিয়ে যে এসেছে তা আমরা কেউ দেখিনি। আমরা তো দেখে ভয়ে পিছনের দিকে দৌড়ে যাচ্ছি। তখন তারা পিছন থেকে আমাদেরকে ডাকছে। আমাদের মাঝ থেকে দুই তিনজন ছেলে দাঁড়িয়েছে। আর আমরা সবাই যার যার বাড়িতে চলে যাই । পরে শুনেছি, এমনি কথাবার্তা বলেছে। তোমাদের নাম কি, কি কর। আমরা তো বাড়ি এসে বলেছি মিলিটারিদের কথা। এখন দাদা আমাদেরকে মানে আমি পারুল, নার্গিস, রেনুকা, কম বয়সি যারা তাদেরকে ডেকে বলেছে, পাকিস্তানি মিলিটারিরা শুধু যুদ্ধই করে না, তারা সব লুটপাট করেও নিয়ে যাচ্ছে। রাস্তাঘাটে যখন যেখানে যাকে পাচ্ছে তাদেরকে বিনা কারণে গুলি করে হত্যা করছে। আর মেয়েদেরকে ধরে নিয়ে যাচ্ছে এবং তাদের ইজ্জত নিচ্ছে। তোমরা বড় হয়েছ, তোমাদের যার যার মান ইজ্জত রক্ষা করার দায়িত্ব তোমাদের। মনে রাখবে নারীর মান ইজ্জত এমন একটা জিনিস, যা একবার চলে গেলে আর ফিরিয়ে আনা যায় না। ইজ্জত হারা নারী পৃথিবীতে বেঁচে থাকার চেয়ে না থাকাই ভাল। নারীর একটা বড় সম্বল তা হল মান ইজ্জত। এসব কথা বলেছেন অনেকক্ষণ যাবৎ।

ঐদিনের পর ১০/১২ দিন আর কেউ কোথাও মিলিটারি দেখেনি। তার মানে ঐ দিনই তারা গ্রামে প্রথম এসেছিল এবং ঘুরে ঘুরে দেখেছে যে, কোথায় তাদের থাকার ব্যবস্থা করা যায়, তারা তো তাদের সুবিধাজনক জায়গা বেছে বেছে থাকার ব্যবস্থা করেছে। কয়েকদিন পর এক বিকেলে দাদা আবার আমাদেরকে ডেকে নিয়ে সাবধান করে দিয়েছে। আমরাও সেইভাবে সাবধানে থাকার চেস্টা করছি। এরই মধ্যে একদিন খুব ভোরে দেখি মানুষের ডাকা ডাকি, অনেক মানুষের কথাবার্তা হচ্ছে। আমরা ঘর থেকে জানালা দিয়ে বাহিরে দেখার চেস্টা করছি। কিন্তু কিছুই দেখা যাচ্ছে না। তখন আমরা ঘর থেকে বাহির হলাম, দেখি বাড়ির পিছনে অনেক লোক। সেখানে আমাদের বাড়ির সব পুরুষ, কিছু বলাবলি করছে। কিন্তু কোন কথাই বুঝতে পারছি না। এত লোক এক সঙ্গে কথা বললে কিছু বুঝা যায়? কৌতুহল থেকে আস্তে আস্তে আগাতে আগাতে এক সময় সেইখানে চলেই গেলাম। দেখি ঐখানে দুইজন মহিলার লাশ পড়ে আছে। তাদের শরীরে কোন কাপড় ছিল না। এখানে কেউ হয়ত তাদের উপরে কাপড় দিয়েছে। তাদের চোখ হাত বাঁধা। সারা শরীর আঘাতে আঘাতে ক্ষত বিক্ষত হয়ে আছে। এক নজর দেখে পরে আর দেখতে পারিনি।  ভয়ে লজ্জায় খুব দ্রুত চলে আসি ওখান থেকে। পরে বুঝতে পারি এ বিষয় নিয়ে কথা বলছে লোকজন। সেই লাশ দেখে ভেতরটা কেমন যেন অন্যরকম হয়ে গিয়েছে যেমন, ভয় করছে কি যেন জিজ্ঞাসা করবে। সেই দিনের পর থেকে হাসি-আনন্দ, ভাল লাগা সব হারিয়ে গিয়েছে। শুধু আমার না আমাদের বাড়ির, গ্রামের সবারই। বুঝতে পারলাম, আমাদেরকে আরও বেশি সতর্ক হতে হবে।

আমার দাদার বাড়ি এমন একটা জায়গায়, জোয়ারের সময়, জোয়ারের পানি বাড়ির একেবারে খুব কাছাকাছি চলে আসে। বাড়ির দুই পাশ-দক্ষিণ আর পশ্চিম পাশ পানিতে ভরে থাকে। একদিন বিকেল প্রায় চারটা বাজে, এমন সময় আমি হাঁটতে হাঁটতে পানির কাছে যাই এবং পানিতে নেমে এমনিতেই হাঁটছি। ছোট ছোট ঢেউ পায়ে আছড়ে পড়ছে, ভাল লাগছে। ঢেউগুলো কিন্তু সমান তালে আসছে। নিজের অজান্তে হাঁটতে হাঁটতে আনেকটা দূরে চলে যাই। পানি কিন্তু একই পরিমানে আছে। চার দিকটা দেখতে কেমন সুন্দর লাগছে। হঠাৎ একটু দূরে দেখি, কিছু একটা দেখা যাচ্ছে। আমি একটু দ্রুত ঐ দিকে যাই। একটু যেতেই দেখি একটা মানুষ, আরও কাছে গিয়ে দেখি, মেয়ে মানুষ। তার হাতে শাঁখা, পলা, গলায় চেইন, কানে বড় দোল টানা দিয়ে আটকানো। তার শরীরে কাপড় নেই। তার গোপন অঙ্গে ছুরি মতন কিছু একটা ঢুকানো, স্তন দুইটা কাটা। কি যে বিভৎস দৃশ্য তা বলে বুঝাতে পারবো না। দেখে আমি ভয়ে চিৎকারও দিতে পারছি না। মনে হচ্ছে মাটির সঙ্গে লেগে গিয়েছে। ঐ লাশটা বুঝি আমার দিকে এগিয়ে আসছে। সে যেন চিৎকার করে বলছে, আমাকে বাঁচাও, আমাকে বাঁচাও। সেই চিৎকার আমি স্পষ্ট শুনতে পাচ্ছি। আমি এ অবস্থায় কি করবো বুঝতে পারছি না। তারপর কি হয়েছিল আর বলতে পারি না। যখন আমার হুঁশ এল, দেখি, আমি বাড়িতে।

তার পরদিনই শুনি মানুষ কানাকানি করছে, মিলিটারিরা নাকি গ্রামে ক্যাম্প করে। ঐ দিন দুপুরে আমরা সবাই খেতে বসেছি, এমন সময় শুনি মিলিটারি আসছে। তখন সবাই খাবার ফেলে দৌড়ে পালাচ্ছি। ঘর থেকে বাহির হতেই দেখি, মিলিটারিরা দল বেঁধে জুতার শব্দ করে আসছে। তখন কে যেন আমাকে বলছে, মিলিটারিরা খুব কাছাকাছি চলে এসেছে। আমরা বেশি দূর যেতে পারবো না। চল, পুকুরে নেমে যাই। জান মান বাাঁচাতে চাইলে, পুকুরে গিয়ে ডুব দিয়ে থাকি। তখন তো আমাদের সবার বাড়ির চার পাশে ছোট ছোট পুকুর ছিল। পুকুরের পানিতেই সব কিছু হতো। তার কথা শুনে আমি পাশের পুকুরে ঝাঁপ দিলাম। পুকুরে বেশি পানি ছিল না। আমার কোমর পর্যন্ত পানি। সেই পানিতেই আমি বসে পড়ি। গলা পর্যন্ত পানির নীচে ডুবিয়ে রাখি। আর পাতা-টাতা দিয়ে মাথাটা ঢেকে রাখি। পুকুর থেকেই শুনতে পাচ্ছি চিৎকার, চেঁচামেচি, বাঁচাও বাঁচাও এ ধরনের। আর এ দিক দিয়ে মাছ আমার সারা শরীরে ঠোকর দিচ্ছে। মাছ হয়ত ভেবেছিল, আজ এত বড় খাবার পেয়েছি, মজা করে খেয়ে নিব। আর আমার চোখের সামনে দিয়ে ছোট দুইটা সাপ ঘোরাফেরা করছে। যদিও তারা আমাকে কিছুই করেনি। কিন্তু ভয়ে তো আমি পাথর হয়ে গিয়েছি। আমি বুঝতে পারছি, বিষাক্ত সাপ আমাকে মারবে না। মারবে আমার মতন মানুষ রুপি জানোয়ার। বিষাক্ত সাপও বুঝতে পেরেছিল যে, আমি তাদের কাছে আশ্রয় নিয়েছি। তাই তারা সেইদিন আমাকে পাহাড়া দিয়েছিল। পরিস্থিতিটা এমন ছিল।

 

লেখক: গবেষক ও প্রাবন্ধিক

 

Header Ad
Header Ad

নারী সমাজ যাতে অবহেলা-নিপীড়নের শিকার না হয়: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, শান্তি, নিরাপত্তা, মানবাধিকার এবং টেকসই উন্নয়নে বৈশ্বিক অগ্রগতির ক্ষেত্রে নারীর অধিকার অপরিহার্য শর্ত। নারী সমাজ যাতে অবহেলা, নির্যাতন ও নিপীড়নের শিকার না হয় এবং ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত না হয়, সেদিকে সবার সতর্ক দৃষ্টি রাখা জরুরি।

শুক্রবার (৭ মার্চ) রাতে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এসব কথা বলেন।

নারীদের শুভেচ্ছা জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, “আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে আমি বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল নারীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই। তাদের অব্যাহত সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করি।”

তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক নারী দিবস বিশ্বব্যাপী নারীদের আর্থিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রতিষ্ঠা নিয়ে সচেতনতা সৃষ্টি করে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এই দিবসের গুরুত্ব আরও বেশি, কারণ দেশের অর্ধেক জনগোষ্ঠী নারী। তাই নারীদের অগ্রগতি নিশ্চিত হলে সামগ্রিকভাবে জাতির উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে।

নারীর উন্নয়নে বিএনপির বিভিন্ন উদ্যোগ তুলে ধরে তারেক রহমান বলেন, “শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান নারীর সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। এরপর বেগম খালেদা জিয়ার সরকার নারীদের শিক্ষার প্রসার ও ক্ষমতায়নের জন্য ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে।”

তিনি উল্লেখ করেন, বিএনপি সরকারের সময়ে প্রাথমিক শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করা হয়, দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য শিক্ষার বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচি চালু করা হয় এবং পল্লী অঞ্চলে মেয়েদের মাধ্যমিক শিক্ষা অবৈতনিক করা হয়। এছাড়া মাধ্যমিক পর্যায়ের ছাত্রীদের জন্য দেশব্যাপী উপবৃত্তি কর্মসূচি চালু করা হয়, যা নারীদের স্বাবলম্বী হতে সহায়তা করেছে।

নারীর ক্ষমতায়ন ও অর্থনৈতিক স্বাবলম্বিতা নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্ব দিয়ে তারেক রহমান বলেন, “নারীদের শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও সমান সুযোগ নিশ্চিত করলে সমাজ ও রাষ্ট্র দ্রুত অগ্রসর হবে। পরিবর্তিত বিশ্বে নারীর সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে আমাদের একযোগে কাজ করতে হবে।”

তিনি আরও বলেন, “নারীর সমতায়ন এখন বৈশ্বিক কর্মসূচির অন্যতম প্রধান এজেন্ডা হওয়া উচিত। আজকের এই শুভ দিনে আমি নারী সমাজের উন্নয়ন ও কল্যাণে আন্তরিকভাবে কাজ করার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানাই। এবারের আন্তর্জাতিক নারী দিবসের মূল প্রতিপাদ্য ‘অধিকার, সমতা, ক্ষমতায়ন: নারী ও কন্যার উন্নয়ন’ এর সফলতা কামনা করছি।”

Header Ad
Header Ad

থালাপতি বিজয়ের ইফতার আয়োজন: রোজা রেখে মুসলিম সম্প্রদায়ের সঙ্গে নামাজে অংশগ্রহণ

জোসেফ বিজয় চন্দ্রশেখর। ছবি: সংগৃহীত

চেন্নাইয়ে পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে এক বিশাল ইফতার পার্টির আয়োজন করেন দক্ষিণী সুপারস্টার ও রাজনীতিবিদ থালাপতি বিজয়।

শুক্রবার তার দল তামিলাগা ভেত্ত্রি কাজাগাম (TVK)-এর উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে বিজয় সাদা পোশাক ও টুপি পরিধান করে উপস্থিত হন এবং মুসলিম সম্প্রদায়ের সঙ্গে নামাজ আদায় করেন।

থালাপতি বিজয় এদিন পুরোদিন রোজা রেখেছিলেন এবং ইসলামী রীতি অনুযায়ী ইফতার ও নামাজে অংশগ্রহণ করেন। ইফতারটি YMCA গ্রাউন্ডস, রয়াপেট্টাহ-তে অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে প্রায় ৩,০০০ মানুষের জন্য খাবারের আয়োজন করা হয়। এছাড়া, ১৫টি স্থানীয় মসজিদের ইমামদেরও অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়।

 

বিজয়ের এই মানবিক উদ্যোগের ছবি ও ভিডিও ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। রাজনৈতিক ক্যারিয়ার শুরুর পর এ ধরনের জনসম্পৃক্ত কার্যক্রম তার নতুন ভূমিকারই প্রতিফলন বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

Header Ad
Header Ad

বৈষম্যবিরোধী বা সমন্বয়ক পরিচয়ের এখন কোনো অস্তিত্ব নেই: নাহিদ

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, বৈষম্যবিরোধী বা সমন্বয়ক পরিচয়ের এখন আর কোনো অস্তিত্ব নেই।

শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর বাংলামোটরের রূপায়ন টাওয়ারে জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে নাহিদ ইসলাম বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এখন আর আগের জায়গায় নেই। এটি থেকে একটি ছাত্র সংগঠন তৈরি হয়েছে। তিনি বলেন, “বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির উদ্যোগে একটি রাজনৈতিক দল তৈরি হয়েছে। ফলে বৈষম্যবিরোধী বা সমন্বয়ক পরিচয় এখন আর কার্যকর নেই। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে অনুরোধ করবো, কেউ যদি এই পরিচয় ব্যবহার করে অপকর্ম করে, তাহলে তাদের আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।”

এদিকে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেসবুক পেজে এক পোস্টে জানানো হয়েছে, আজ থেকে আর ‘বৈষম্যবিরোধী’ বা ‘সমন্বয়ক’ পরিচয় ব্যবহার করা যাবে না। তবে, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ এর বিদ্যমান অর্গানোগ্রাম অনুযায়ী সংগঠনটি স্বতন্ত্রভাবে পরিচালিত হতে পারবে, কারণ তাদের ব্যানার এখনো বিলুপ্ত করা হয়নি।

সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় নাগরিক পার্টির সদস্য সচিব আখতার হোসেন, মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ, উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমসহ দলের অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নারী সমাজ যাতে অবহেলা-নিপীড়নের শিকার না হয়: তারেক রহমান
থালাপতি বিজয়ের ইফতার আয়োজন: রোজা রেখে মুসলিম সম্প্রদায়ের সঙ্গে নামাজে অংশগ্রহণ
বৈষম্যবিরোধী বা সমন্বয়ক পরিচয়ের এখন কোনো অস্তিত্ব নেই: নাহিদ
বাংলাদেশে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন ও গণতান্ত্রিক সমাধানের পক্ষে ভারত
মাগুরায় ‘ধর্ষণের শিকার’ ৮ বছরের শিশুটি বেঁচে আছে: পুলিশ
ছাত্রশিবিরের ইফতার পার্টির অর্থের উৎস কোথায়: নাছির উদ্দিন
বিএনপি-জামায়াতসহ ৩২ দলের কাছে সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন
আশুলিয়ায় ঝুট গোডাউনে ভয়াবহ আগুন
চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসীদের প্রতিহত করতে হবে: মির্জা আব্বাস
গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের দুই নেতা গ্রেফতার
ভারতীয় চোরাকারবারিদের গুলিতে কানাইঘাট সীমান্তে বাংলাদেশি যুবক নিহত
সিরিয়ায় আসাদপন্থীদের সঙ্গে সরকারি বাহিনীর সংঘর্ষে নিহত ৭০ ছাড়িয়েছে
দেশে ফেরত পাঠাতে ৫০০ বাংলাদেশিকে চিহ্নিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র
হামাসকে সমর্থনকারী শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিল করবে যুক্তরাষ্ট্র!
নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি করলে সরকারের প্রতি জনগণের অনাস্থা আসবে: রিজভী
তারেক রহমানের ১৯তম কারাবন্দি দিবস আজ
জাতীয় নাগরিক পার্টিকে ধনীরা অর্থ সহায়তা দিয়েছেন: নাহিদ ইসলাম
নিষিদ্ধ হিযবুত তাহরীরের মিছিল, পুলিশের লাঠিচার্জ-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
১৬ মাস পর ব্রাজিল দলে ফিরে যা জানালেন নেইমার
মাগুরায় ৪র্থ শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণ: মামলা না হলেও অভিযুক্ত হিটু মিয়া আটক