রবিবার, ২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বুদ্ধিজীবীদের কতটুকু স্মরণ করতে পারি, তা নিয়ে সংশয় আছে

আমি বিস্মিত হই যে, শুধু ১৪ ডিসেম্বর শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। ইতিহাস বলছে, অপারেশন সার্চ লাইটের শুরু থেকেই, অর্থাৎ ২৫ মার্চ ১৯৭১ রাত থেকেই বুদ্ধিজীবী নিধন শুরু হয়। সে রাতেই আমরা হারিয়েছি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক কৃতি শিক্ষক এবং পণ্ডিত মানুষকে। ড. জি সি দেব, ড. জ্যোতির্ময় গুহ ঠাকুরতা, ড. মনিরুজ্জামানসহ আরও অনেককেই হারিয়েছি। মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময়জুড়ে বুদ্ধিজীবীদের তুলে নেওয়া হয়েছে, নির্যাতন করা হয়েছে, হত্যা করা হয়েছে। সেটি সারাদেশেই হয়েছে।
১২ ডিসেম্বরে আলবদর, রাজাকার বাহিনী কর্তৃক দেশের বুদ্ধিজিবীদের হত্যা করতে তালিকা তৈরি করা হয়। সেই তালিকা অনুযায়ী, তারা ঢাকাসহ দেশের সব জায়গা থেকে বুদ্ধিজীবীদের তুলে নিয়ে হত্যা করেছে। কারণ, তারা বুঝতে পেরেছিল তাদের সময় শেষ হয়ে এসেছে। শেষ মুহূর্তের আঘাত হিসেবে আমরা বুদ্ধিজীবীদের হারালাম।

১৪ ডিসেম্বরে আমার ব্যক্তিগত স্মৃতি হচ্ছে, তখন আমি মোহসিন হলের সহকারী শিক্ষক। ঘুম থেকে উঠে দেখি–আমাদের বাসায় পানি নেই। বুঝলাম, পানির কল ছাড়ার মানুষটি আসতে পারেনি সান্ধ্য আইন বলবৎ থাকার কারণে। মোহসিন হলের পেছনের পশ্চিম কোনায় যে পানির ঘরটি আছে, আমি সেখানে গেলাম। গিয়ে দেখি মেশিনের কোনো শব্দ নেই। আমি অযান্ত্রিক মানুষ, মেশিন কীভাবে চালাতে হয় জানি না। আমার পর এলেন আমাদের একজন আবাসিক শিক্ষক জহুরুল হক। তিনি ছিলেন দর্শনের শিক্ষক। সবশেষে এলেন আমার প্রিয় শিক্ষক শহিদ গিয়াস উদ্দীন আহমেদ। পরনে ঘুমের পোশাক। তিনজন মিলে আলোচনা করে স্যারকে বুদ্ধি দিলাম। বললাম, স্যার হ্যান্ডেলটা অফের দিকে আছে, সেটা অনের দিকে দিলে কেমন হয়। স্যার সেটা অনের দিকে দিলেন এবং একটা শো শো শব্দ শুনতে পেলাম। একসময় দেখলাম পানি আসতে শুরু করেছে।

বেশ হৃষ্টচিত্তে বেড়িয়ে যাব, সেই মুহূর্তে ছোট্ট দরজার কাছে এসে দাঁড়াল আলবদর–ছাইরঙ্গের পোশাক, মুখে রুমাল বাধা। গিয়াস স্যারের দিকে তাকিয়ে বললেন, ‘আর ইউ মিস্টার গিয়াস?’ গিয়াস স্যার উত্তর দিলেন, ‘ইয়েস দ্যাটস মি।’ পরক্ষণেই গিয়াস স্যারের বুকে বন্দুক তাক করে উর্দুতে বলল, ‘হামারে সাথ আইয়ে।’ বাঙালি উর্দুতে উচ্চারণ করলে যে বিকৃত শোনা যায়, সেটি সেদিন শুনেছিলাম। যা-ই হোক, গত্যন্তর না দেখে গিয়াস স্যার আলবদরের অনুগামী হলেন। শেষ কথাটি আমার সঙ্গে হলো। বললেন, ‘আনোয়ার, চলি, দোয়া করো।’ আমরা হতভম্ব দুজনেই। স্যারকে নিয়ে গেল।

বাইরে বেড়িয়ে দেখি সামনে দাঁড়িয়ে আছে মোহসিন হলের অবাঙ্গালি দারোয়ান রহিম। তার কাঁধে একটি গামছা ছিল। সেটি দিয়ে স্যারের চোখ বেঁধে নিয়ে গেল। এটাই শেষ দেখা স্যারের সঙ্গে।
তাঁর মরদেহ [ঘুমের পোশাক পরা] শনাক্ত করতে পেরেছিলাম এবং সেটি দাফন করা হয়েছিল। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে গিয়াস স্যার হত্যা মামলার সাক্ষী ছিলাম আমি। সাক্ষ্য দিয়েছি দুদিন। আমার কাছে দুঃখ লাগে এজন্য যে, যারা শহিদ শিক্ষক অন্তত যারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ভিত্তিক তাদের অনেকের সাথে ঘনিস্টতা ছিল। আমি স্নেহভাজন ছিলাম। তাদের লালিত সপ্ন সম্পর্কে আমার জানা ছিল। তারা যে বাংলাদেশ চেয়েছিলেন, সেই বাংলাদেশ তো আজকের বাংলাদেশ নয়।

আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ার কথা মুক্তচিন্তার পীঠস্থান। এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেক স্বাধীনতাবিরোধী, রাজাকার, জামাতপন্থী শিক্ষক আছে। সেটি বড় দুঃখ লাগে। আমি বিশ্বাস করি, বুদ্ধিজীবীদের যে স্বপ্ন ছিল, তা ধারণ করেই বঙ্গবন্ধু ৭২-এর সংবিধান করেছিলেন। সেই সংবিধান আজ ক্ষত-বিক্ষত দলিল। বিকৃত হয়ে গেছে চেতনার দিক থেকে এবং কাঠামোর দিক থেকে।

আরেকটি দুঃখের কথা বলি–আমরা স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরে আজও শহিদ বুদ্ধিজীবীদের একটি তালিকা তৈরি করতে পারিনি। এটি আমাদের সামগ্রিক ব্যর্থতা–বিশেষ করে সরকারের ব্যর্থতা।
বর্তমান সরকার ১৩ বছরেরও বেশি ক্ষমতায়। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় এ নিয়ে কি কাজ করেছে, আমি বুঝি না। তাদের তো দায়িত্ব ছিল শহিদ বুদ্ধিজীবীদের এই তালিকা আমাদের হাতে দেওয়ার। অন্তত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যে পরিমাণ অনুষ্ঠান বা চর্চা হওয়ার কথা ছিল, সেটিও আমি দেখছি না। এটা আমার কাছে এক বিপন্ন বিস্ময়।

আমরা বিভিন্ন সূত্র থেকে তথ্য সংগ্রহ করেছি, ১৯৭১ সালে সারা বাংলাদেশে এক হাজার ১১১জন বুদ্ধিজীবী শহিদ হয়েছেন। এই বুদ্ধিজীবীদের আমরা কতটুকু স্মরণ করতে পারি, তা নিয়ে আমার সংশয় আছে। বাঙালি দান গ্রহণ করতে পারে দু’হাত ভরে। বাঙালি জ্বলে উঠতে পারে। তবে দানকে অর্জন করে কখনোই স্ফিত হতে পারে না। তার বড় প্রমাণ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি আমাদের উপেক্ষা, উন্নাসিকতা। শেষে সে কথায় ফিরে যাই, যা দিয়ে শুরু করেছিলাম। আমরা অনেকটাই এগিয়েছি; কিন্তু যেতে হবে বহুদূর।

লেখক: শিক্ষাবিদ ও কলামিস্ট

শ্রুতিলিখন: শেহনাজ পূর্ণা

এসএ/

Header Ad
Header Ad

প্রতিটি ডলারের পাল্টা জবাব দেওয়া হবে: ট্রাম্প শুল্ক নিয়ে কানাডার প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী  

কানাডার প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী মার্ক কার্নি। ছবিঃ সংগৃহীত

কানাডা থেকে যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়া পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর জবাবে তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছেন কানাডার শীর্ষ নেতারা।

বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশটির প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী মার্ক কার্নি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের এই শুল্ক আরোপের বিরুদ্ধে 'ডলার-প্রতি-ডলার পাল্টা জবাব দেওয়া হবে'।

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো পদত্যাগের ঘোষণা দেওয়ার পর তার স্থলাভিষিক্ত হওয়ার জন্য এখন পর্যন্ত পাঁচজন প্রার্থী ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন, যাদের একজন কার্নি। ব্যাংক অব কানাডা এবং ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের সাবেক এই গভর্নর কানাডার ক্ষমতাসীন লিবারেল পার্টির সর্বাধিক এমপির সমর্থন পেয়েছেন।

আগামী ৯ মার্চ লিবারেল পার্টির শীর্ষ নেতা নির্বাচিত হবে। আগামী ২০ অক্টোবর বা তার আগেই জাতীয় নির্বাচন হতে পারে।

বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ৫৯ বছর বয়সী কার্নি বলেন, 'প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প হয়তো ভাবছেন কানাডা ভেঙে পড়বে। কিন্তু আমরা এর বিরুদ্ধে দাঁড়াব, পিছু হটব না। ঐক্যবদ্ধ হয়ে আমরা পাল্টা ব্যবস্থা নেব।'

এমন শুল্কের জন্য বিশ্বব্যাপী যুক্তরাষ্ট্রের যে সুনাম, তা ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

'এই শুল্ক (যুক্তরাষ্ট্রের) প্রবৃদ্ধিতে আঘাত হানবে। মূল্যস্ফীতি বাড়াবে। সুদের হারও বাড়াবে,' যোগ করেন তিনি।

শুল্ক আরোপের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র 'এক দশকের মধ্যে দ্বিতীয়বারের মতো তাদের সবচেয়ে কাছের বাণিজ্যিক অংশীদারের সঙ্গে করা চুক্তি ভঙ্গ করেছে' বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

আরেক প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী ক্রিস্টিয়া ফ্রিল্যান্ডও যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে 'ডলার-প্রতি-ডলার' পাল্টা শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছেন।

বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী ট্রুডো বলেছেন, নতুন শুল্কের বিরুদ্ধে কানাডা 'জোরালো' ও 'তাৎক্ষণিক' জবাব দেবে।

Header Ad
Header Ad

সেই ইমনের ব্যাটে চড়েই কোয়ালিফায়ারে চিটাগাং

ছবিঃ সংগৃহীত

পারভেজ হোসেন ইমনের ঝড়ো ফিফটির পাশাপাশি আগ্রাসী ইনিংস খেললেন হায়দার আলী ও শামিম হোসেন পাটোয়ারী। এতে দুইশ ছাড়ানো বড় পুঁজি মিলল চিটাগং কিংসের। এরপর ডাভিড মালান ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ চেষ্টা করলেও লক্ষ্য থেকে দূরে থামতে হলো ফরচুন বরিশালকে।

শনিবার ( ০১ ফেব্রুয়ারি) মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে বিপিএলের লিগ পর্বের শেষ ম্যাচে চিটাগং জিতেছে ২৪ রানে। টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে ৪ উইকেটে ২০৬ রান করে তারা। জবাবে ৭ উইকেটে ১৮২ রানে থামে আসরের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন বরিশাল।

এই জয়ে রংপুর রাইডার্সকে টপকে পয়েন্ট তালিকার দুইয়ে উঠে গেছে চিটাগং। ১২ ম্যাচে দুই দলের পয়েন্ট সমান ১৬ হলেও নেট রান রেটের ব্যবধানে রংপুরের (+০.৫৯৬) চেয়ে এগিয়ে আছে চিটাগং (+১.৩৯৫)। ফলে প্লে-অফ পর্বের প্রথম কোয়ালিফায়ারে জায়গা করে নিয়েছে চিটাগং। সেখানে তাদের প্রতিপক্ষ ১৮ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে থাকা বরিশালই। আগামী সোমবার একই ভেন্যুতে ফের মুখোমুখি হবে দুই দল। জয়ী দল সরাসরি চলে যাবে ফাইনালে। পরাজিত দল আরেকটি সুযোগ পাবে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে খেলে শিরোপা নির্ধারণী মঞ্চে ওঠার।

Header Ad
Header Ad

সুুষ্ঠু নির্বাচনে বাঁধা দিলে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে: জামায়াতের নায়েবে আমির

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। ছবিঃ ঢাকাপ্রকাশ

আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু হতে হবে, কেউ সুুষ্ঠু নির্বাচনে বাঁধা হলে তাকে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।

শনিবার (০১ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে টাঙ্গাইল পৌর শহরের পৌর উদ্যানে আয়োজিত ন্যায় ও ইনসাফ ভিত্তিক সমাজ এবং রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ওয়ার্ড প্রতিনিধি সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ভারতের চ্যাপ্টার এবার শেষ, আর ভারতের কোন দাসত্ব করা যাবে না। আমরা স্বাধীন, স্বাধীনভাবে চলতে চাই। বাংলাদেশ সীমান্তে ফেলানীর লাশের মত ঝুলিয়ে থাকা অবস্থায় দেখতে চাই না বলে মন্তব্য করেছেন

তিনি আরও বলেন, দেশের মানুষ অনেকের ক্ষমতা দেখেছে, কিন্তু জামায়াতে ইসলামীর ক্ষমতা দেখে নাই। মানুষ এখন মুখে মুখে বলছে জামায়াত এবার জয়ী হবে। গত ৫ আগষ্টের মতো একটা মিরাকেল হয়েও যেতে পারে যদি জামায়াত ক্ষমতায় এসে যায় তাহলে আমরা ইসলামী আইন অনুযায়ী দেশ পরিচালনা করার চেষ্টা করবে। জাতীর স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে থাকতে হবে। যাতে কোন অপশক্তি এই দেশকে অস্থিতিশীল করতে না পারে।

এ সময় প্রতিনিধি সম্মেলনে টাঙ্গাইল জেলা জামায়াতে আমির আহসান হাবীব মাসুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন- প্রধান আলোচক হিসাবে কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য  অধ্যক্ষ মো. ইজ্জতউল্লাহ, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ড. মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানী প্রমুখ। 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

প্রতিটি ডলারের পাল্টা জবাব দেওয়া হবে: ট্রাম্প শুল্ক নিয়ে কানাডার প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী  
সেই ইমনের ব্যাটে চড়েই কোয়ালিফায়ারে চিটাগাং
সুুষ্ঠু নির্বাচনে বাঁধা দিলে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে: জামায়াতের নায়েবে আমির
নওগাঁয় বাড়ি ফেরার পথে সড়কে প্রাণ গেল ২ বন্ধুর
বই ছাপানোর আগে বাংলা একাডেমি পড়তে দেয়া হাস্যকর : ফারুকী    
ঈদ পর্যন্ত মাকে নিজের কাছে রাখতে চান তারেক রহমান  
মোটরসাইকেলে ওড়না পেঁচিয়ে প্রাণ গেল এক তরুনীর দুলাভাই হাসপাতালে  
বিজয়ের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা নেই, জানালো বিসিবি  
ইজতেমায় গেলেন হাসনাত আবদুল্লাহ, কুশল বিনিময় করলেন মামুনুল হক সাথে  
ট্রাম্পের প্রেয়ার ব্রেকফাস্টে যোগ দিতে কাল যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন ফখরুল-খসরু  
সাবিনা ইয়াসমীন আইসিইউতে    
ডাস্টবিনে শেখ হাসিনার ‘ঘৃণা স্তম্ভে’র ছবি, ময়লা ফেললেন প্রেসসচিব  
দেশের পুনর্গঠনে একমাত্র বিএনপি সক্ষম: তারেক রহমান  
কুমিল্লায় যুবদল নেতার মৃত্যুর ঘটনায় দ্রুত তদন্তের নির্দেশ সরকারের
যমুনার দুর্গম চরে সুবিধাবঞ্চিতদের ফ্রী স্বাস্থ্যসেবা দিচ্ছে হিউম্যান কনসার্ন
প্লে-অফে খুলনা টাইগার্স কপাল পুড়ল রাজশাহীর
অমর একুশে বইমেলার পর্দা উঠল  
সরকারকে উদ্দেশ্য করে বিএনপি নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বললেন ‘রাষ্ট্র চলছে না’
ফরিদপুরে মন্দিরে সরস্বতীপ্রতিমা ভাঙার অভিযোগে গ্রেপ্তার যুবক
সেন্টমার্টিন দ্বীপকে বাঁচাতে ভ্রমণ বন্ধ রাখা হয়েছে: পরিবেশ উপদেষ্টা