বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বাজার হবে বিনিয়োগকারীদের, জুয়ারিদের জন্য নয়

শেয়ার বাজার কোনো ব্যাকরণ মেনে চলে না। শেয়ার বাজারে যখন কোনো গুজব তৈরি হয়, তখন বাজার পড়ে যেতেও দেখা গেছে। যত না পড়ার কথা তার চেয়েও বেশি পড়ে যায়। ঠিক একইভাবে যত না উঠার কথা তার চেয়েও বেশি উঠে যায় একই কারণে। এজন্যই বলা হয় যে, শেয়ার বাজার কোনো ব্যাকরণ মেনে চলে না। তবে চলা উচিত। কুচক্রি মহলের জন্য যেটি সুবিধাজনক।

মার্জিন লোনে অনেকেই অপারেট করে। শেয়ার কেনার জন্য লোন দেয় হাউজগুলো। যখন শেয়ার বাজার থমকে দাঁড়ায় অথবা পড়ে যায়, তখন সুদ বেড়ে যায়। তখন তারা সুদও দিতে পারে না, অন্যদিকে লোন বাড়তে থাকে আর বাধ্য হয়ে দ্রুত বিক্রয় করতে শুরু করে শেয়ার। গতদিন যেটি হয়েছে, এখানেও দেখা যাবে মার্জিন লোন যারা নিয়েছে, তারাই বেশি বিক্রি করেছে। আরও একটি ব্যাপার হচ্ছে, আমাদের ৬৫ শতাংশ ইনভেস্টরের বিনিয়োগ দশ লাখ টাকার নিচে এবং তারা শেয়ার বিক্রি করে দেয় ভয়-ভীতিতে। সেটিই ঘটেছে গতদিনে। যুদ্ধ তো আছেই, তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে এসব বিষয়।

মানুষের হচ্ছে বোকামি ও লোভ শেয়ার বাজারে ধোঁকা খাওয়ার অন্যতম কারণ। তারা জেনে বুঝে শেয়ার কিনেন না। যে শেয়ারের দাম ২০টাকা, এরা সেটি কিনেছে ৫০টাকা দিয়ে। গুজবের মধ্যে পড়ে গিয়ে জুয়ারিদের সঙ্গে তাল মিলিয়েছে। এটা বাড়বে, ওটা বাড়বে। এটা এই হবে, ওটা ওই হবে ইত্যাদি। ১৭টাকার শেয়ার ছয় মাসে হয়ে গেছে ১২০ টাকা। ১০টাকার শেয়ার কয়েকদিনের মধ্যে হয়ে গেছে ২৮ টাকা। এগুলো স্থিতিশীল না। গত দুই সপ্তাহ আগেও কিন্তু শেয়ার বাজার ভাল যাচ্ছিল। হঠাৎ করেই ধ্বস নেমেছে এবং বিশ্বব্যাপী এই ধস নেমেছে। এটি বঙ্গতে যেমন পড়েছে, নিউ ইয়র্কে পড়েছে, হংকংয়ে পড়েছে, জাপানে পড়েছে। এখন যারা শেয়ার বাজারে আছে, তারা লোকসান গুনছে। আবার যখন লাভ করে তখন লাভ নিয়ে খুশি থাকে। এখানে কাউকে রোধ করার কিছু নাই। কেউ কাউকে রোধ করতে পারবে না। সরকারও পারবে না। এটি যে যার মতো সিদ্ধান্ত নিতে পারে। অনেকে বিক্রয় করে দেয় না বুঝেই। মূলকথা স্থিতিশীলতা নাই বলা যায়।

গুজব ছড়িয়েছে, এগুলোতে মানুষই দায়ী। এতগুলো সিস্টেম, এতগুলো পার্ট আমাদের শেয়ার বাজারের সঙ্গে জড়িত। এখন কিছু গুজবকারি আছে যারা গ্যাম্বলিং করে, শেয়ারবাজারে পলিউশন করে। বিনিয়োগকারীদের না বুঝে, না জেনে শেয়ার বাজারে আসা ঠিক না। কারা বুঝতে পারে কোথায় কি হচ্ছে? যারা বুঝতে পারে তারা তো এসবে যাবে না। তারা যতখুশি কিনতে পারে, বিক্রয় করতে পারে।

ওরা বলে যে, ওরা চালাক। যারা আসল ঘটনা জানে–সরকারের পক্ষে শেয়ারবাজারের এই পড়ে যাওয়া রোধ করা সম্ভব হবে না। সরকারের পক্ষে এটি সম্ভব যে, ভালো শেয়ার জোগান দেওয়া। সেটি করলে সমস্যা কিছুটা সমাধান হবে। আমাদের বাজার তৈরি করতে হবে ইনভেস্টরদের জন্য। গ্যাম্বলারদের জন্য নয়। যারা গ্যাম্বলিং করছে তারা সংখ্যায় ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ। জনগণও না বুঝে দলবদ্ধভাবে চলে। তারা গুজবে আকৃষ্ট হয়, এইটা না ওইটা ধরো। তবে ভাল নিয়ম হচ্ছে ৪ থেকে ৫ বছরের মধ্যে শেয়ার কিনতে হবে। যেটির গ্রোথ হবে। যেটির ভবিষ্যত বেশি। ব্যবসা আছে ব্যাপকভাবে। কোম্পানির ব্যবসা সম্পর্কে খবর রাখেন না, অথচ কোম্পানির শেয়ার কিনেন, আর বলেন–আমি তো ক্ষতিগ্রস্থ হলাম। এটা তাদেরই ভুল! আগে জানতে হয় কোম্পানি সম্পর্কে। আমরা জানতে চাই না। জানতে ইচ্ছুকও না। এভাবে তো লাভবান হওয়া যায় না। এখানে অনেক কিছু জড়িত। যেমন–স্কিলড, মানি, প্যাশন, প্রফেশানিলজম–এগুলোর কম্বাইন্ড এট্রিবিউটস। আমি কিছুই জানলাম না। হুজুগে বাড়ছে, কিনছে এবং ক্ষতগ্রস্থ হচ্ছে। আমরা না জেনে বুঝে গ্যাম্বলারদের সুযোগ করে দিচ্ছি।

ইউক্রেনের যুদ্ধটিও দারুণভাবে ধাক্কা দিয়েছে। এরপর সবাই দিশেহারা হয়েছে। তবে জেনে বুঝে শুনে শেয়ার ক্রয় করে উইন করা যেমন সম্ভব, তেমনি অনেকেই একইভাবে রাঘববোয়ালদের টোপ গিলছে এবং অবধারিতভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এবং সারা পৃথিবীতেই এখন এই গ্যাম্বলিং চলছে। অন্যদেশে হয়তো তুলনামূলকভাবে কম কিন্তু আমাদের এখানে বেশি হচ্ছে। তবে এটিও সত্যি যে, গ্যাম্বলিং এ না জড়িয়েও অনেকেই ভালো করছে। কারণ তারা জেনে বুঝে ইনভেস্ট করছে এবং সেটিই হওয়া উচিত বলে আমি মনে করি।

লেখক: অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এসএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত