বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদেরও বিচার হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত। ছবি: সংগৃহীত

কোটা বিরোধী আন্দোলনের সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর যেসব সদস্য আইন ভেঙেছেন তদন্ত করে তাদেরকেও বিচারের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত। আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা জানান।

আরাফাত বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে, পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি এবং অন্যান্য যারা আছেন, কাউকেই গুলি করার পারমিশন ছিল না। সংবিধান ও আইনের অধীনে তাদের কাজ করতে হয়েছে। তাই বলে আমি এটা অস্বীকার করছি না, ক্ষেত্র বিশেষে কেউ কেউ আইন ভাঙেননি, অন দ্যা গ্রাউন্ডে। আমরা এটা তদন্ত করে তাদেরকেও বিচারের আওতায় আনব।

পুরো পৃথিবীতে এই ধরনের ঘটনা ঘটে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমেরিকাতেও ঘটেছে আপনারা দেখেছেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অনেকেই আইন ভেঙে ফেলে। সরকার থেকে তো তাদের আইন ভাঙার নির্দেশ দেওয়া হয় না। কিন্তু তারা এই ঘটনা ঘটিয়ে ফেলে। আমাদের দায়িত্ব হলো যারা আইন ভেঙেছে, যারা অন্যায় করেছে, সে যেই হোক আমরা তদন্ত করে বিচারের মুখোমুখি করব।

তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী বলেন, সহিংসতায় যে হতাহতের ঘটনা ঘটেছে সেটা দেশ জাতির জন্য বিশেষ করে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের জন্য খুবই দুর্ভাগ্যজনক। এই হতাহতের জন্য দুঃখ প্রকাশ করছি, গভীর নিন্দা জানাচ্ছি। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশন গঠিত হয়েছে। তারা স্বাধীনভাবে প্রতিটি হতাহতের ঘটনার তদন্ত করে এ জন্য দায়ী ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনা হবে। প্রয়োজনে আমরা বিদেশি এক্সপার্টদের সম্পৃক্ত করব। কারণ হচ্ছে আমরা এখানে পুরোপুরি স্বচ্ছ ও জবাবদিহিতায় থাকতে চাই।

তিনি বলেন, সহিংসতা প্রতিটি মৃত্যুর জন্য আমরা যেমন ক্ষতিগ্রস্ত তেমনি দেশ ও দেশের মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত। হয়ত কোনো একটি তৃতীয় পক্ষ এটার সুবিধা নিচ্ছে। আর এই মৃত্যু নিয়ে প্রথম থেকেই অপপ্রচার করা হচ্ছে। এই ক্ষতির যেমন আপনারা একটা অংশ আমরাও একটা অংশ। আপনারা যেমন এটার বিচার চান আমরাও এটার বিচার চাই। একই সঙ্গে প্রতিটি দায়ী ব্যক্তিকে আমরা বিচারের মুখোমুখি করব। একটি মৃত্যুও আমাদের কাম্য ছিল না। প্রতিটি মৃত্যু আমাদের বুকের ওপরে ভারী হয়ে আটকে আছে।

মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেন, শিক্ষার্থী আন্দোলনকারী যারা তাদের যে দাবি ছিল, তার মধ্যে তৃতীয়পক্ষ ঢুকে অন্য উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে, তা আপনাদের চোখের সামনে প্রমাণ রয়েছে। জেল ভেঙে জঙ্গিদের নিয়ে যাওয়াসহ যত ধরনের ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড এগুলো কি শিক্ষার্থীরা করেছে? করেছে তৃতীয় পক্ষ অনুপ্রবেশকারী। তারা কিন্তু এমন পরিস্থিতি তৈরি করেছে যাতে হতাহতের ঘটনা ঘটে। যাতে তারা ঘোলাপানিতে মাছ শিকার করতে পারে। কিন্তু তারা সরাসরি মুখোমুখি হয়নি, শিক্ষার্থীদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে।

তথ্য প্রতিমমন্ত্রী আরও বলেন, আইনের প্রয়োগ ঘটবে শুধুমাত্র সন্ত্রাসীদের ওপরে। সুনির্দিষ্ট প্রমাণ সাপেক্ষে যাদের সম্পৃক্ততা পাওয়া যাবে তাদের গ্রেপ্তার করা হবে। কোনো সাধারণ শিক্ষার্থী যেন হয়রানির শিকার না হয়। আমি পুলিশ প্রশাসনকে বলতে চাই, যেসব শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করেছে, পানি বিতরণ করেছে তাদের পরিবারের কোনো সদস্য যেন কোনো ধরনের হয়রানি না করা হয়। শিক্ষার্থীদের আন্দোলন, আবেগ অনুভূতিকে আমরা শ্রদ্ধা করি, সেগুলোতে আমাদের সমর্থন আছে। কিন্তু তাদের আবেগকে পুঁজি করে যারা ধ্বংস চালিয়েছে, সেটা-তো পরিষ্কার। আমরা নিশ্চিত করতে চাই কোনো শিক্ষার্থী যাতে নাজেহাল না হয়। আর সন্ত্রাসীদের যেন আইনের আওতায় নিয়ে আসা হয়।

Header Ad
Header Ad

ক্যালিফোর্নিয়ায় আবারও ভয়াবহ দাবানল    

ছবিঃ সংগৃহীত

এই ভালো, এই খারাপ, দাবানল যেনো ঘুর্ণিপাক! যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় আবারও দাবানল দেখা দিয়েছে ।

মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) অঙ্গরাজ্যটির ওয়েস্ট লাইলাক রোড থেকে শুরু হওয়া এই আগুন স্থানীয় সময় সকালে সান দিয়েগো কাউন্টিতে ছড়িয়ে পড়ে।

তীব্র বাতাসের কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ায় বিপাকে পড়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে অঞ্চলটির বিভিন্ন এলাকা।

কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত ৮৫ একর জায়গাজুড়ে আগুন জ্বলছে। দাবানলের কারণে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে এলাকাটির বেশ কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। নিরাপদে সরে যেতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের। এরইমধ্যে উদ্ধারকাজ শুরু হয়েছে বলেও জানায় কর্তৃপক্ষ।

এর আগে, ১০ দিনের বেশি সময় ধরে দাবানলে পুড়েছে ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেস। বাতাসের গতি ধীরে ধীরে কমতে থাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এরপরই আশ্রয়কেন্দ্র থেকে বাড়িঘরে ফিরতে শুরু করেন বাসিন্দারা। কিন্তু ধ্বংসাবশেষ ছাড়া আর কিছুই মেলেনি।

সেসময়, দাবানলে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ায় বেশ কিছু স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। কয়েকদিন ধরে নানা ধরনের প্রয়োজনীয় সামগ্রী বিতরণ করেন, যাদের মধ্যে ছিলেন বাংলাদেশিরাও।

উল্লেখ্য, ঘূর্ণিঝড়ের মতো তীব্র গতির বাতাস ৭ জানুয়ারির দাবানলকে বিদ্যুৎ গতিতে ছড়িয়ে দেয় বিভিন্ন এলাকায়। ধ্বংসাত্মক এই দাবানলে হতাহত হয়েছেন বহু মানুষ। পুড়ে গেছে ১২ হাজারের বেশি বাড়িঘর ও স্থাপনা। সব হারিয়ে গৃহহীন হয়েছেন অন্তত পৌনে এক লাখ বাসিন্দা। ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয় লস অ্যাঞ্জেলেসের বিস্তীর্ণ এলাকা।

Header Ad
Header Ad

চিটাগংকে উড়িয়ে তৃতীয় জয় তুলে নিলো ঢাকা ক্যাপিটালস

চিটাগং কিংসকে হারিয়ে ঢাকা ক্যাপিটালসের তৃতীয় জয় । ছবি: সংগৃহীত

এবারের বিপিএলে ঢাকা ক্যাপিটালসের সপ্তম ম্যাচে এসে প্রথম জয়ের দেখা পায় ঢাকা ক্যাপিটালস। সবশেষ বুধবার (২২ জানুয়ারি) চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে স্বাগতিক চিটাগং কিংসে হারিয়ে তৃতীয় জয়ের দেখা পেলো শাকিব খানের দলটি।

টসে জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৪৮ রান সংগ্রহ করে বন্দর নগরীর দলটি। লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ২ উইকেট হারিয়ে ১১ বল বাকি থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় ঢাকা ক্যাপিটালস।

১৪৯ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে জয় পেতে খুব একটা বেগ পেতে হয়নি ঢাকা ক্যাপিটালসকে। ওপেনার তানজিদ হাসান তামিমের হাফ-সেঞ্চুরিতে ১১ বল বাকি থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় ঢাকা। তানজিদ অপরাজিত থাকেন ৫৪ বলে ৯০ রানে।

আরেক ওপেনার লিটন দাস অবশ্য শুরুটা একটু ধীর গতিতেই করেছিলেন। তবে উইকেটে থিতু হয়েও শেষ পর্যন্ত নিজের উইকেট বিলিয়ে দিয়ে আসেন তিনি। আউট হওয়ার আগে তার ব্যাট থেকে আসে ২৮ বলে ২৫ রান।

মুনিম শাহরিয়ারও উইকেটে থিতু হয়েছিলেন। তবে তাতেও কোনও লাভ হয়নি, ১৮ বল খেলেও নিজের ইনিংস খুব একটা বড় করতে পারেননি। মাত্র ১২ রান করেই আলিসের বলে সরাসরি বোল্ড আউট হয়ে ফেরেন এই ব্যাটার।

এরপর সাব্বির রহমানকে নিয়ে বাকি কাজটা সারেন তানজিদ তামিম। ১১ বল বাকি হাতে রেখে ৮ উইকেটের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে ঢাকা ক্যাপিটালস। সাব্বির রহমান অপরাজিত থাকেন ৯ বলে ১৪ রানে।

তানজিদ অপরাজিত থাকেন ৫৪ বলে ৯০ রানে।

টসে জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা খুব একটা ভালো করতে পারেনি চিটাগং কিংস। নাইম ইসলাম এবং জুবাইদ আকবরির উদ্বোধনী জুটি এদিন হাত খুলে খেলতে ব্যর্থ হয়েছে। ৪৪ বল স্থায়ী জুটিতে মাত্র ৪০ রান তুলেছে চিটাগং। জুবাইদকে আউট করে এই জুটি ভাঙেন মোসাদ্দেক। ১৯ বলে ৩ চার ও ১ ছয়ে ২৩ রান করেন এই আফগান।

গ্রাহাম ক্লার্কও হাত খুলতে পারেননি। দলীয় ৮৯ রানের মাথায় তিনি বিদায় নেন। নাজমুল ইসলামের শিকারে পরিণত হওয়ার আগে ১৮ বলে ২ চারে ১৯ রান করেন ক্লার্ক। দুই বল পর তালাত হুসাইনকেও (২) আউট করেন নাজমুল।

পরের ওভারে বিদায় নেন আগের ম্যাচের ম্যাচসেরা নাইম ইসলাম। ওপেনিং করতে নেমে এদিন হাত খুলে খেলতে পারেননি জাতীয় দলের সাবেক এই তারকা। ৪০ বলে ৫ চার ও ২ ছয়ে ৪৪ রান করে মোসাদ্দেকের দ্বিতীয় শিকারে পরিণত হন।

এদিন মারকুটে ব্যাটিং করতে পারেননি শামিম হোসেনও। ১৬ বলে ১৫ রান করে বেটনের শিকারে পরিণত হন তিনি। পাকিস্তানি রিক্রুট হায়দার আলিও ১১ বলে ১৬ রান করে মেহেদী রানার শিকারে পরিণত হন। শেষদিকে অধিনায়ক মিঠুন ৮ বলে ১২ এবং খালেদ ৬ বলে ৮ রান করে অপরাজিত থাকেন।

ঢাকার হয়ে মোসাদ্দেক ৩ ওভারে ১৩ রান দিয়ে ২ উইকেট শিকার করেন। ৩ ওভারে ২৭ রান দিয়ে ২ উইকেট শিকার করেন নাজমুলও। এছাড়া ১টি করে উইকেট শিকার করেন বেটন এবং মেহেদী রানাও।

Header Ad
Header Ad

এক বছর ধরে গাঁজার গাছ রোপণ করে পরিচর্যা, অতঃপর আটক

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর বদলগাছিতে নিজ বাড়ির উঠানে গাঁজার গাছ চাষের অভিযোগে এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) দুপুরে উপজেলার মিঠাপুর ইউনিয়নের হাজীপাড়া গ্রাম থেকে তাকে আটক করা হয়।

আটক এনামুল হক (৪০) ওই গ্রামের মৃত তছির উদ্দিনের ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এনামুল হক তার বাড়ির উঠানে আম গাছের আড়ালে দীর্ঘ এক বছর ধরে গাঁজার গাছ রোপণ করে পরিচর্যা করে আসছিলেন। তবে স্থানীয় বাসিন্দারা দীর্ঘদিন ধরেই ওই বাড়িতে যাতায়াত করলেও গাছটি গাঁজার গাছ তা তারা জানতেন না।

বদলগাছি থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল মমিন বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আমরা অভিযান চালিয়ে এনামুল হককে আটক করেছি। তার বাড়ির উঠান থেকে একটি বড় গাঁজার গাছ জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ক্যালিফোর্নিয়ায় আবারও ভয়াবহ দাবানল    
চিটাগংকে উড়িয়ে তৃতীয় জয় তুলে নিলো ঢাকা ক্যাপিটালস
এক বছর ধরে গাঁজার গাছ রোপণ করে পরিচর্যা, অতঃপর আটক
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২
টাঙ্গাইলে স্বামী-স্ত্রীর মাদকের ব্যবসা, জনতার হাতে উদ্ধার ২০ লিটার মদ
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও হাসিনার বিদ্বেষমূলক খবর প্রচার করলে আইনি ব্যবস্থা: চিফ প্রসিকিউটর  
এবার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী সমন্বয়কের ওপর হামলা!
জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা সাক্ষাৎ
আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ
চলতি বছরই নির্বাচন চায় বিএনপি ও খেলাফত মজলিস
৮টি খাতে ভ্যাট হ্রাস, ৪টি খাতে বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহার
সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ তারেক আলম আটক
২৮ জানুয়ারি থেকে সারাদেশে চলবে না ট্রেন!
বাবার জানাজার মাঠ থেকে কণ্ঠশিল্পী মনির খানের আইফোন চুরি
মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ওপর আরোপিত কর প্রত্যাহার
বিএনপি ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাতির কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ: আমীর খসরু
বাবা-মা চাচ্ছিলেন না আমি পৃথিবীতে আসি : অপু বিশ্বাস
৪ দফা দাবিতে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের শাহবাগ মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ
নিজের সিনেমায় নিজের লেখা গান গাইলেন মোশাররফ করিম
আদালতে চকলেট খেতে চাইলেন সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী