শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫ | ১৩ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

গণমাধ্যমের তথ্য প্রাপ্তির অধিকার নিশ্চিত করা হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

কর্মশালায় বক্তব্য রাখছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত। ছবি: সংগৃহীত

তথ্য অধিকার আইনের আওতায় গণমাধ্যমের তথ্য প্রাপ্তির অধিকার নিশ্চিত করা হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

মঙ্গলবার (৮ মে) রাজধানীর দারুস সালামে জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ‘তথ্য অধিকার আইন ও গণমাধ্যমের ভূমিকা’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এ কথা জানান।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, তথ্য অধিকার আইনের কার্যকর বাস্তবায়ন সরকার নিশ্চিত করতে চায়। এ আইন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে পাশ করা হয়। সরকার নিজের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করার জন্য এ আইন করেছে। তবে যেকোনো একটি আইন সমাজে তৈরি হলে, সে আইন বাস্তবায়নে বিভিন্ন ধরনের চ্যালেঞ্জ তৈরি হতে পারে। এ আইনে যারা তথ্য নেবেন বা যারা তথ্য দেবেন দুই পক্ষেরই কিছু বোঝাপড়ার অভাব থাকতে পারে। এ আইন শক্তিশালী অস্ত্র হিসেবে গণমাধ্যমকে আরও শক্তিশালী করেছে। কিন্তু সে অস্ত্রের ব্যবহার না অপব্যবহার হবে সেটা বোঝা এবং এ আইনে যাদের কাছে তথ্য চাওয়া হবে তাদের মধ্যে একটি সংস্কৃতিগত রূপান্তর দরকার। তথ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে অনেক সময় জড়তা থাকে। যেগুলো জনসম্পৃক্ত তথ্য, জনগণের যেটা অধিকার সে তথ্য দেয়ার বিষয়টি সরকার নিশ্চিত করতে চায়। গণমাধ্যমের সাংবাদিকদেরও তথ্য চাওয়ার ক্ষেত্রে পেশাদার অ্যাপ্রোচ থাকা প্রয়োজন।

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, তথ্য অধিকার আইনের অধীন যে তথ্য চাওয়ার অধিকার আছে সে বিষয় নিয়ে অনেক সময় যারা তথ্য চাইবেন তাদের পক্ষ থেকেও কিছু ভুল বোঝাবুঝি থাকে। কোনো তথ্য সর্বসাধারণের জন্য এবং কোনো তথ্য গোপন তথ্য সেটার পার্থক্য করতে পারা জরুরি। কিছু তথ্য আছে স্পর্শকাতর যেগুলো গোপন আইনের অধীন রক্ষিত আছে, এগুলো সর্বসাধারণের জন্য নয়। বাংলাদেশ ব্যাংক, বিটিআরসিসহ এ ধরনের অন্যান্য স্পর্শকাতর প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান হিসেবে বেশ কিছু কৌশল অবলম্বন করতে হয়। এসব কৌশল বাস্তবায়নের আগপর্যন্ত অনেক সময় গোপন রাখতে হয়। এগুলো প্রকাশ করলে অনেক সময় বৃহত্তর স্বার্থ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এক্ষেত্রে সাংবাদিকতা, তথ্যের অবাধ প্রবাহ, তথ্য মানুষের কাছে পৌঁছানো এবং স্পর্শকাতর তথ্য এসবগুলোর মধ্যে ভারসাম্য করতে হয়। সেখানে প্রশিক্ষণ, যোগাযোগ ও মিথস্ক্রিয়া সব পক্ষের করা প্রয়োজন।

তিনি আরও বলেন, তথ্যের অবাধ প্রবাহ, জনগণের কাছে তথ্য পৌঁছানো ও অপতথ্য মোকাবিলা করতে হবে। তবে সর্বসাধারণের জন্য তথ্য এবং জাতীয় স্বার্থে যেগুলোক পৃথিবীর সব দেশে স্পর্শকাতর ও গোপন তথ্য হিসেবে ধরা হয় সেগুলোর মধ্যে পার্থক্য নিরূপণের বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। আমরা সরকার ও প্রশাসনের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিতে চাই। এটা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অঙ্গীকার।

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, তথ্য অধিকার আইনকে আমরা আরও প্রতিষ্ঠিত করতে চাই। আমরা চাই, সাংবাদিকরা যেন এ আইন ব্যবহার করে আরও ক্ষমতাপ্রাপ্ত হোন, এ আইনের পুরোপুরি ব্যবহার করতে পারেন এবং তার উপযোগিতা আমরা সমাজে পাই। একইসঙ্গে এ আইনের আমরা দায়িত্বশীল ব্যবহার দেখতে চাই। যাদের এ আইনের অধীনে তথ্য দেওয়ার বাধ্যবাধকতা আছে তাদের প্রতি আহ্বান থাকবে যেন তথ্য চাওয়া হলে সেটি দেওয়া হয়। জনগণের পক্ষ থেকে যখন গণমাধ্যম তথ্য চাইবে, সে তথ্য দ্রুততম সময়ের মধ্যে দেওয়া নিশ্চিত করতে হবে। সঠিক তথ্য যত দ্রুততম সময়ের মধ্যে সরবরাহ করা হবে, ততো গুজব বা অপপ্রচার হওয়ার সুযোগ কম হবে।

তিনি আরও বলেন, যে তথ্য জনগণের বলে তথ্য অধিকার আইন নিশ্চিত করছে, সেই তথ্য গণমাধ্যমকে দিতে হবে। এ তথ্যগুলো যত দ্রুততার সঙ্গে সহজলভ্য করা যায়, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ এ ধরনের অন্যান্য সব প্রতিষ্ঠানের জন্য তত ভালো। আমাদের সবার এ মানসিকতা তৈরি করা দরকার যে, সঠিক তথ্য যত দ্রুত জনগণের কাছে চলে আসবে- এটা আমাদের জন্য মঙ্গল।

তথ্য প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, সরকার চায় তথ্য অধিকার আইনের আওতায় যারা তথ্য দেবেন না, তথ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে তাদের মধ্যে যেন কোনো ধরনের জড়তা বা মানসিক বাধা না থাকে। সরকার আরও চায় সরকারি প্রতিটি প্রতিষ্ঠান দ্রুততম সময়ের মধ্যে তথ্য সহজলভ্য করুক। আর যারা তথ্য চাইবেন আমরা চাই তথ্য অধিকার আইন তারা সঠিকভাবে ব্যবহার করবেন। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই আইন ব্যবহারের সক্ষমতা তৈরি হোক সেটাও আমরা চাই; যাতে এ আইনের অপব্যবহার কেউ না করে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য দেওয়া প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রী বলেন, একটি পরিকল্পিত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য সহজলভ্য করা হবে।

তিনি আরও যোগ করেন, অপসংবাদিকতা হলে তার সবচেয়ে বড় শিকার হয় পেশাদার সাংবাদিকরা। অপপ্রচার হলে পেশাদার সাংবাদিকতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সব আইনেই কিছু অসৎ ব্যক্তি অপব্যবহারের সুযোগ নিতে চায়। সেটা আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে; কিন্তু সাইবার নিরাপত্তা আইন (সিএসএ) ব্যবহার করে কোনো সাংবাদিকতার চর্চা আটকে দেওয়ার সুযোগ নেই। সিএসএ পেশাদার সাংবাদিকতাকে সুরক্ষা দেবে।

জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটের অতিরিক্ত মহাপরিচালক সুফী জাকির হোসেনের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্য কমিশনের প্রধান তথ্য কমিশনার ডক্টর আবদুল মালেক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. খুরশীদ আলম।

Header Ad
Header Ad

র‍্যাফেল ড্রতে ৯ কোটি টাকা জিতলেন দুই প্রবাসী বাংলাদেশি

লটারিতে পুরস্কারজয়ী দুই প্রবাসী বাংলাদেশি। ছবি: সংগৃহীত

সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত ‘আবুধাবি বিগ টিকিট র‍্যাফেল ড্র’-এর সাপ্তাহিক ই-ড্রতে দেড় লাখ দিরহাম করে পুরস্কার জিতে নিয়েছেন দুই প্রবাসী বাংলাদেশি। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৪ কোটি ৫১ লাখ টাকা। বিজয়ী দুইজনই কাতার ও ওমানে কর্মরত আছেন।

মধ্যপ্রাচ্যের জনপ্রিয় সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ শনিবার (২৬ এপ্রিল) জানিয়েছে, ওমান ও কাতারে অবস্থানরত এই দুই প্রবাসী বিগ টিকিটের সাপ্তাহিক ই-ড্রয়ে প্রত্যেকে দেড় লাখ দিরহাম করে পুরস্কার পেয়েছেন।

পুরস্কার জয়ীদের একজন, মিনহাজ চৌধুরী, গত ১৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে ওমানে বসবাস করছেন। বিগ টিকিট কর্তৃপক্ষের ফোন পেয়ে প্রথমে তিনি ভেবেছিলেন, হয়তো গ্র্যান্ড প্রাইজ জিতেছেন। পরে জানতে পারেন, এটি সাপ্তাহিক ড্রয়ের পুরস্কার। তারপরও তিনি দারুণ আনন্দিত। মিনহাজ বলেন, "ই-মেইল পাওয়ার পর নিশ্চিত হয়েছিলাম। যদিও এটি গ্র্যান্ড প্রাইজ ছিল না, তবে আমার কাছে এটি বড় স্বপ্নের প্রথম ধাপ।"

চার বছর ধরে টিকিট কিনে আসা মিনহাজ জানান, তিনি ১০ জন বন্ধুকে নিয়ে একসঙ্গে টিকিট কেনেন। পুরস্কারের অর্থ দিয়ে নতুন বাড়ি নির্মাণ এবং একটি দাতব্য প্রতিষ্ঠানে অনুদান দেয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন তিনি। মিনহাজ আরও বলেন, "আমি কখনো ভাবিনি যে জিতব, কিন্তু অবশেষে জয়ী হতে পেরেছি।"

অন্য বিজয়ী হলেন কাতারে কর্মরত ২৯ বছর বয়সী রবিউল হাসান, যিনি চট্টগ্রামের বাসিন্দা। তিনি প্রায় আট বছর ধরে কাতারে গাড়ি চালকের কাজ করছেন। প্রায় তিন বছর আগে ফেসবুকে বিগ টিকিটের বিজ্ঞাপন দেখে টিকিট কেনার প্রতি আগ্রহী হন এবং এরপর চার বন্ধুর সঙ্গে মিলে টিকিট কিনতে শুরু করেন।

বিজয়ী হওয়ার খবর পেয়ে রবিউল হাসান আনন্দে আত্মহারা হয়ে পড়েন। তিনি বলেন, "এ অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। উত্তেজনায় আমি লাফিয়ে উঠেছিলাম।" রবিউল জানান, দীর্ঘ তিন বছরেরও বেশি সময় ধরে তিনি পরিবারের সঙ্গে ছুটি কাটাতে পারেননি। এবার পুরস্কারের অর্থ দিয়ে তিনি পরিবারকে সময় দেবেন এবং পাশাপাশি দরিদ্র ও অসহায় মানুষদের সহায়তা করতে চান।

প্রসঙ্গত, আবুধাবি বিগ টিকিট র‍্যাফেল ড্রয়ের নিয়ম অনুযায়ী, প্রতি সপ্তাহে পাঁচজন বিজয়ী দেড় লাখ দিরহাম করে পুরস্কার পান। এপ্রিল মাসে যেসব টিকিট কেনা হয়েছে, সেগুলো এই সাপ্তাহিক ড্রয়ের জন্য বিবেচনায় নেয়া হয়।

 

Header Ad
Header Ad

৬২ জন পুলিশ সদস্য পাচ্ছেন বিপিএম ও পিপিএম পদক

ছবি: সংগৃহীত

সাহসিকতা, সেবা ও বীরত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এবার বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম) ও প্রেসিডেন্ট পুলিশ পদক (পিপিএম) পাচ্ছেন ৬২ জন পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্য। আগের বছরগুলোর তুলনায় এবার পদকপ্রাপ্তদের সংখ্যা অনেকটাই কমিয়ে আনা হয়েছে, যা নির্বাচন প্রক্রিয়াকে আরও বস্তুনিষ্ঠ করেছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

প্রতি বছর চারটি বিভাগে—বিপিএম (সাহসিকতা), বিপিএম (সেবা), পিপিএম (সাহসিকতা) এবং পিপিএম (সেবা)—এই পদক দেওয়া হয়ে থাকে। চলতি বছর সেই ধারাবাহিকতায় মনোনীতদের তালিকা ইতোমধ্যে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে চূড়ান্ত করে পাঠানো হয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে, যা অল্প সময়ের মধ্যেই গেজেট আকারে প্রকাশ পাবে।

আগামী ২৯ এপ্রিল রাজারবাগ পুলিশ লাইনস অডিটরিয়ামে তিন দিনব্যাপী পুলিশ সপ্তাহের উদ্বোধন করবেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বিশেষ দরবার অনুষ্ঠানে তিনি পদকপ্রাপ্তদের হাতে বিপিএম ও পিপিএম তুলে দেবেন।

একজন সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা জানান, “এবার কেবলমাত্র যারা ব্যতিক্রমী সাহসিকতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন, তারাই পুরস্কার পাচ্ছেন।”

Header Ad
Header Ad

সিন্ধুতে হয় পানি, না হয় ভারতীয়দের রক্ত বইবে: বিলাওয়াল ভুট্টো

পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) চেয়ারম্যান বিলাওয়াল ভুট্টো। ছবি: সংগৃহীত

সিন্ধু নদ নিয়ে উত্তেজনা চরমে। সম্প্রতি পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) চেয়ারম্যান বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি কড়া ভাষায় ভারতের প্রতি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। তিনি বলেন, “সিন্ধুতে পানি না বইলে, বইবে ভারতীয়দের রক্ত।”

শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) সিন্ধু প্রদেশের সক্কুরে এক বিশাল জনসমাবেশে বক্তৃতাকালে এই মন্তব্য করেন তিনি। বিলাওয়াল বলেন, ভারতের উচিত স্মরণ রাখা যে সিন্ধু সভ্যতার প্রকৃত উত্তরাধিকারীরা পাকিস্তানে। কাজেই পাকিস্তান এই নদীর ওপর তার দাবি কখনও ছাড়বে না।

দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সমালোচনা করে বলেন, “মোদি সাহেব সভ্যতার উত্তরাধিকার দাবি করছেন, অথচ প্রকৃত রক্ষকরা বসবাস করছে পাকিস্তানে। সিন্ধু আমাদের, এবং এটাই থাকবে।”

কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার জেরে ভারত একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি থেকে সরে যাওয়ার ইঙ্গিত দেয়, যার পরিপ্রেক্ষিতে এই হুঁশিয়ারি দেন বিলাওয়াল। তিনি বলেন, “ভারত যদি সিন্ধু নদীর পানি বন্ধ করার চেষ্টা করে, তবে সেটা যুদ্ধ ঘোষণার শামিল হিসেবে ধরা হবে।”

এদিকে, ভারতের জলশক্তিমন্ত্রী সিআর পাতিল জানিয়েছেন, পাকিস্তানে এক ফোঁটাও পানি যেন না যায়, সেই ব্যবস্থা নিচ্ছে ভারত সরকার। পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় পাকিস্তান জানায়, এমন পদক্ষেপের কড়া জবাব দেওয়া হবে।

এছাড়া উভয় দেশই সীমান্ত পারাপার ও ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি আরোপ করেছে। পাকিস্তান ভারতের বিমানের আকাশসীমা ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে, ভারতও বন্ধ করেছে প্রধান সীমান্ত পথ ও পাকিস্তানিদের ভিসা সুবিধা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

র‍্যাফেল ড্রতে ৯ কোটি টাকা জিতলেন দুই প্রবাসী বাংলাদেশি
৬২ জন পুলিশ সদস্য পাচ্ছেন বিপিএম ও পিপিএম পদক
সিন্ধুতে হয় পানি, না হয় ভারতীয়দের রক্ত বইবে: বিলাওয়াল ভুট্টো
অন্য নারীতে মজেছেন সৃজিত! মিথিলা কোথায়?
৪ মাসে কুরআনের হাফেজ হলেন ১০ বছরের অটিস্টিক শিশু আহমাদ
রাষ্ট্র সংস্কারের যে সুযোগ তৈরি হয়েছে, তা যেন বেহাত না হয়: আলী রীয়াজ
১৪ ব্যাংকে ২৩৮ কোটি টাকা স্থানান্তর, যা বললেন বিসিবি সভাপতি
কাশ্মীর সীমান্তে ফের গোলাগুলি, মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান সেনা
বাইরে থেকে ফিরেই ঠান্ডা গোসল? সাবধান! এই অভ্যাস ডেকে আনতে পারে বিপদ
কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তান-ভারত পাল্টাপাল্টি উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
রাঙামাটিতে সিএনজি-পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ৫
রেফারির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে রিয়াল, ফাইনাল ম্যাচ বয়কটের হুমকি
আইন উপদেষ্টাকে জড়িয়ে ভারতের গণমাধ্যমে মিথ্যা প্রতিবেদন, মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি
নিজ দেশেই বিমান হামলা চালালো ভারত, ‘অসাবধানতা’ বলছে বিমান বাহিনী
গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় নিহত আরও ৮৪ ফিলিস্তিনি
আইনি নোটিশ প্রসঙ্গে যা বললেন ডা. তাসনিম জারা
ভারত-পাকিস্তান বিরোধে উত্তেজনা, শান্তির বার্তা নিয়ে এগিয়ে এলো ইরান
তারেক রহমানকে নিয়ে দ্য উইকের কাভার স্টোরি ‘নিয়তির সন্তান’
কুয়েটের ভিসি ও প্রো-ভিসিকে অব্যাহতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি
মেধাসম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারে সবাইকে উদ্যোগী হতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা