সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫ | ২৫ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বীর শোক প্রস্তাব সংসদে গ্রহণ

প্রয়াত ডেপুটি স্পিকার অ্যাডভোকেট মো. ফজলে রাব্বী মিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রস্তাব গ্রহণ করেছে জাতীয় সংসদ।

রবিবার (২৮ আগস্ট) সংসদ অধিবেশনে শোক প্রস্তাব উত্থাপন করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

এরপর সেই শোক প্রস্তাবের উপর আলোচনা করেন হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, হুইপ মাহবুব আরা গিনি, সাবেক চীফ হুইপ আ স ম ফিরোজ, বিরোধী দল জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম।

শোক প্রস্তাব উত্থাপন করে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, আমি গভীর দুঃখের সাথে জানাচ্ছি যে, আমরা ইতোমধ্যে একাদশ জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ফজলে রাব্বী মিয়াকে হারিয়েছি। তার মৃত্যুতে মহান জাতীয় সংসদ গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করছে।

মো. ফজলে রাব্বী মিয়া ১৯৪৬ সালের ১৫ এপ্রিল গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার গটিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন এবং ২০২২ সালের ২২ জুলাই (বাংলাদেশ সময় ২০২২ সালের ২৩ জুলাই) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কস্থ একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর ৩ মাস ৮ দিন। তার পিতা ফয়জার রহমান এবং মাতা হামিদুন নেছা। তার স্ত্রী মরহুম আনোয়ারা রাব্বী।

শোক প্রকাশ করে স্পিকার বলেন, আমি গভীর দুঃখের সাথে জানাচ্ছি যে, আমরা ইতোমধ্যে জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শিনজো অ্যাবেকে হারিয়েছি। তার মৃত্যুতে জাতীয় সংসদ গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করছে।

এছাড়াও যাদের নামে শোক প্রস্তাব গ্রহণ করেছে সংসদ তারা হলেন- সাবেক গণপরিষদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা এম আবু ছালেহ, সাবেক সংসদ সদস্য আব্বাস আলী মন্ডল, করিম উদ্দিন ভরসা, মোহাম্মদ শোয়েব, খোরশেদ আরা হক।

আরও যাদের নামে শোক প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছে তারা হলেন-স্বাধীনতা পদক এবং একুশে পদকপ্রাপ্ত প্রত্নতত্ত্ববিদ, ইতিহাস ও শিল্পকলা বিশারদ এবং বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের সাবেক মহাপরিচালক প্রফেসর ড. এনামুল হক, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত গীতিকার, সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক আলম খান, মহান মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ নৌ অভিযান পরিচালনাকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু মুসা চৌধুরী, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সাবেক সদস্য ও সাবেক সচিব এটিএম শামসুল হক, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মুকুল বোস, বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি নির্মল রঞ্জন গুহ, কুডিগ্রামের চিলমারী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর বিক্রম শতকত আলী সরকার, মৌলভীবাজার জেলার জুড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: বদরুল হোসেন, রাজবাড়ী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি এডভোকেট রফিকুস সালেহীন, দেশের সিনেমা ও নাট্যাঙ্গনের বরেণ্য অভিনেত্রী শর্মিলী আহমেদ, দৈনিক দেশ রূপান্তর পত্রিকার সম্পাদক ও বিশিষ্ট সাংবাদিক অমিত হাবিবের মৃত্যুতে সংসদ গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করছে।

পুরান ঢাকার চকবাজারে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে, রাজধানীর উত্তরায় ঢাকা-ময়মনসিংহ রোডে ক্রেন দুর্ঘটনায়, শ্রীমঙ্গলে টিলা ধসে, তুরস্কের গাজিয়ান্তেপ ও মারদিনে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায়, আফগানিস্তানে বন্যায় এবং দেশ-বিদেশের বিভিন্ন স্থানে দুর্ঘটনায় হতাহতদের স্মরণে মহান জাতীয় সংসদ গভীর শোক প্রকাশ করে সংসদ।

এসএম/এএস

Header Ad
Header Ad

একাকিত্বের কষ্টে ভুগছেন পরীমণি, জানালেন আবেগঘন অনুভূতির কথা

চিত্রনায়িকা পরীমণি। ছবি: সংগৃহীত

ঢালিউডের জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা পরীমণি বরাবরই ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে আলোচনায় থাকেন। বিয়ে, পরকীয়া ও বিচ্ছেদের মতো নানা ঘটনায় তিনি শিরোনামে এসেছেন। তবে সবকিছুর পরেও অভিনয় দক্ষতা দিয়ে দর্শকদের মনে আলাদা জায়গা করে নিতে সক্ষম হয়েছেন তিনি।

সম্প্রতি পরীমণি তার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক আবেগঘন পোস্ট করেছেন, যেখানে তিনি নিজের একাকিত্বের কথা উল্লেখ করেছেন। তিনি লিখেছেন, “আহারে জীবন। আমরা সবসময় চেষ্টা করি সোশ্যাল মিডিয়ায় জীবনকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে। কিন্তু সত্যিই কি সবসময় তা সম্ভব হয়? হয় না। আমি নিজেই কত অসহায় বোধ করি যখন একা একা খাবার সামনে বসতে হয়।”

 

চিত্রনায়িকা পরীমণি। ছবি: সংগৃহীত

তিনি আরও যোগ করেন, “শুধু এই সময়টাতেই নিজেকে খুব একা মনে হয়। এতিম মনে হয়। নানা ভাই বেঁচে থাকতে কখনো বুঝতেই পারিনি যে, আমি এভাবে একা হয়ে যাবো। রাত হোক বা দিন, সময় হোক বা অসময়—যখনই খেতে বসতাম, নানা ভাই সামনে বসে থাকতেন।”

তার এই একাকিত্বের অনুভূতির কারণ হিসেবে তিনি উল্লেখ করেন, “বাচ্চারা ঘুমালে নিজের জন্য একটু সময় পাওয়ার কথা ভাবি। হাতে জমে থাকা অনেক কাজ সেরে ফেলার চেষ্টা করি। সবই করি। কিন্তু একা বসে খাবার খাওয়া আর পারি না।”

 

চিত্রনায়িকা পরীমণি। ছবি: সংগৃহীত

পোস্টের শেষাংশে তিনি বলেন, “রোজার সময় সেহরি বা ইফতারে এখন আর কোনো আয়োজন থাকে না আমার। তবে আমি সবকিছু সহ্য করে নতুন করে বেঁচে থাকার মানুষ। আমি জানি, আমার বাচ্চারা বড় হলে আবার নতুন করে সুখী মানুষ হয়ে যাবো। তখন আর একা বসে খেতে হবে না।”

পরীমণির এই আবেগঘন পোস্ট তার ভক্তদের মধ্যে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। অনেকেই তার প্রতি সমবেদনা ও সহানুভূতি জানিয়েছেন এবং তাকে শক্ত থাকার পরামর্শ দিয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তি ঘোষণা: কে কত বেতন পাবেন

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সোমবার কেন্দ্রীয় চুক্তিভুক্ত ক্রিকেটারদের তালিকা প্রকাশ করেছে। এই তালিকা অনুযায়ী, চলতি মার্চ মাস থেকে বিসিবি থেকে বেতন-ভাতা পাবেন জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা।

কেন্দ্রীয় চুক্তির ‘এ প্লাস’ ক্যাটাগরিতে শুধুমাত্র ডানহাতি পেসার তাসকিন আহমেদকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তিনি মাসে বিসিবি থেকে দশ লাখ টাকা বেতন পাবেন।

‘এ’ ক্যাটাগরিতে রাখা হয়েছে জাতীয় দলের তিন সিনিয়র ক্রিকেটার নাজমুল হোসেন শান্ত, মেহেদী হাসান মিরাজ ও লিটন দাসকে। এই ক্যাটাগরিতে থাকা ক্রিকেটাররা প্রতি মাসে ৮ লাখ টাকা করে বেতন পাবেন।

অবসরজনিত কারণে পরিবর্তন এসেছে ‘বি’ ক্যাটাগরিতে। ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ায় মুশফিকুর রহিমকে ‘এ’ ক্যাটাগরি থেকে ‘বি’ ক্যাটাগরিতে রাখা হয়েছে। এই ক্যাটাগরিতে মোট ৭ জন ক্রিকেটার আছেন। তারা হলেন- মুশফিকুর রহিম, মমিনুল হক, তাইজুল ইসলাম, মুস্তাফিজুর রহমান, তাওহীদ হৃদয়, হাসান মাহমুদ ও নাহিদ রানা। এরা প্রত্যেকে মাসিক ৬ লাখ টাকা করে বেতন পাবেন।

কেন্দ্রীয় চুক্তিতে থাকা ২২ জনের তালিকায় নাম থাকলেও ৩৯ বছর বয়সী অভিজ্ঞ ক্রিকেটার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ বিসিবিকে অনুরোধ করেছেন তাকে কেন্দ্রীয় চুক্তিভুক্ত না করতে। ফলে মার্চ থেকে তিনি আর কেন্দ্রীয় চুক্তির আওতায় থাকবেন না। ‘বি’ ক্যাটাগরির অন্তর্ভুক্ত হিসেবে তিনি ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বেতন পাবেন।

‘সি’ ক্যাটাগরিতে মোট ৮ জন ক্রিকেটার অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন। তারা হলেন- সাদমান ইসলাম, সৌম্য সরকার, জাকের আলী, তানজিদ তামিম, শরিফুল ইসলাম, রিশাদ হোসেন, তানজিম সাকিব ও শেখ মাহেদী। এই ক্যাটাগরিতে থাকা প্রত্যেকে মাসিক ৪ লাখ টাকা করে বেতন পাবেন।

সবচেয়ে কম বেতনের ‘ডি’ ক্যাটাগরিতে আছেন দুইজন ক্রিকেটার- পেসার খালেদ আহমেদ ও স্পিনার নাসুম আহমেদ। তারা মাসে বিসিবি থেকে ২ লাখ টাকা বেতন পাবেন।

বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তি তালিকা প্রকাশের মাধ্যমে ক্রিকেটারদের বেতন কাঠামো আরও স্বচ্ছ ও পরিষ্কারভাবে তুলে ধরা হয়েছে। এটি ক্রিকেটারদের আরও উৎসাহিত ও মনোবল বৃদ্ধি করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

ভারতকে ব্যবহার করে শেখ হাসিনার প্রচারণা চালানো বিপজ্জনক: গার্ডিয়ানকে ড. ইউনূস

নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

স্বৈরাচারী শাসনের ১৫ বছর পর ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে গত ৫ আগস্ট দেশ ছেড়ে পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নেন শেখ হাসিনা। তার শাসনামলে ভেঙে পড়া গণতন্ত্র ও বিধ্বস্ত বাংলাদেশ পুনর্গঠনের লক্ষ্য নিয়ে অভ্যুত্থানের নেতৃত্বদানকারী শিক্ষার্থীরা শান্তিতে নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে যোগাযোগ করে দেশের অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্ব দেওয়ার অনুরোধ জানান।

গত ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেন ড. ইউনূস। তার নেতৃত্বে নতুন যুগে প্রবেশ করেছে বাংলাদেশ। রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন খাতে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার কাজ শুরু হয়েছে এবং বিচারবহির্ভূত হত্যার বিচার প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের সাংবাদিক হান্না এলিস-পিটারসেনকে সাক্ষাৎকার দেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

আজ সোমবার প্রকাশিত ওই সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস বলেন, শেখ হাসিনার শাসনামলে বাংলাদেশ এক ভয়াবহ পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছিল। তিনি মন্তব্য করেন, “তিনি (হাসিনা) যে ক্ষতি করেছেন তা ছিল ভয়াবহ। এটি ছিল আরেকটি গাজার মতো, পুরোপুরি বিধ্বস্ত একটি দেশ। তবে এখানে ভবন নয়, বরং ধ্বংস হয়েছে সব প্রতিষ্ঠান, নৈতিকতা, জনগণ ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক।”

ড. ইউনূস দেশের ভয়াবহ অবস্থা কাটিয়ে উঠতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। তিনি বলেন, “হাসিনার শাসন কোনো সরকার ছিল না, ছিল দস্যু পরিবারের শাসন। বসের আদেশ পেলে কাজ হতো। কেউ সমস্যা করলে তাকে গুম করা হতো। নির্বাচন করতে চাইলে তাকে সব আসনে জয়ী হওয়ার নিশ্চয়তা দেওয়া হতো। টাকা চাইলে ব্যাংক থেকে মিলিয়ন ডলার ঋণ দেওয়া হতো, যা কখনো ফেরত দিতে হতো না।”

তিনি আরো বলেন, “সরকারের সক্রিয় অংশগ্রহণে ব্যাংকগুলোকে জনগণের টাকা লুটের পূর্ণ লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল। বন্দুকের ভয় দেখিয়ে কর্মকর্তাদের দিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সই করানো হতো।”

সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস আরও অভিযোগ করেন, ভারতে আশ্রয় নিয়ে শেখ হাসিনা নতুন বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছেন, যা দেশের অস্থিতিশীলতা তৈরি করছে। তিনি বলেন, “ভারত তাকে আশ্রয় দিচ্ছে, এটা মানা যায়। কিন্তু আমরা যা কিছু করছি, ভারতকে ব্যবহার করে তা নষ্ট করার প্রচারণা চালানোটা বিপজ্জনক। এটি দেশকে অস্থিতিশীল করে তুলছে।”

প্রতিবেদনে আরও বলা হয় যে, ভারত সরকারই ড. ইউনূসের একমাত্র সমস্যা নয়। মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের পুনরায় হোয়াইট হাউসে ফিরে আসাও তার জন্য সুসংবাদ নয়। তবে, ড. ইউনূস মনে করেন, বাংলাদেশকে ট্রাম্প 'বিনিয়োগের ভালো সুযোগ' এবং 'বাণিজ্যিক অংশীদার' হিসেবে দেখতে পারেন। তিনি বলেন, “ট্রাম্প একজন ডিলমেকার। তাই আমি তাকে বলছি, আমাদের সঙ্গে চুক্তিতে আসুন। যদি তা না করেন, তাহলে বাংলাদেশ কিছুটা কষ্ট পাবে। কিন্তু এই গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া থামবে না।”

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একাকিত্বের কষ্টে ভুগছেন পরীমণি, জানালেন আবেগঘন অনুভূতির কথা
বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তি ঘোষণা: কে কত বেতন পাবেন
ভারতকে ব্যবহার করে শেখ হাসিনার প্রচারণা চালানো বিপজ্জনক: গার্ডিয়ানকে ড. ইউনূস
বাড়ি ফেরার পথে টাঙ্গাইলে গাড়ি চাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টা মানে ফ্যাসিবাদের প্রেতাত্মাদের সহযোগিতা করা: টুকু
বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নাম প্রত্যাহার রিয়াদের
আগামী ৮ বছর বিশ্বকে শাসন করতে প্রস্তুত ভারত: কোহলি
এনআইডিতে ডাকনাম-একাধিক স্ত্রীর নাম যুক্তের নীতিগত সিদ্ধান্ত
হাতের ইশারায় পলকের সালাম, বললেন মুখ খুললেই বাড়ে মামলা
দলীয় নেতাকে খুনের অভিযোগে চুয়াডাঙ্গায় বিএনপির তিন নেতা বহিষ্কার
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী
কাফির বাড়িতে আগুনের ঘটনায় নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ২ কর্মী গ্রেপ্তার
এবার ঈদের আগে বাজারে আসছে না নতুন নোট
ছাত্র আন্দোলনে গুলি করা আওয়ামী লীগ নেতার ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
যে প্রক্রিয়ায় কোটি টাকা কেজিতে রপ্তানি হচ্ছে মাছ! (ভিডিও)
ওমরাহ পালন করে দলের ঐক্য দৃঢ় করল জাতীয় ফুটবল দল
হাসিনা ও পরিবারের ১২৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৬৩৫ কোটি টাকার খোঁজ
জুলাই আন্দোলনে জড়িয়ে পড়া নিয়ে জাতিসংঘ থেকে বার্তা পায়নি সেনাবাহিনী: আইএসপিআর
আগামী জাতীয় নির্বাচনে প্রক্সি ভোট দিতে পারবেন বাংলাদেশি প্রবাসীরা
“ধর্ষণের বিচার না হওয়া পর্যন্ত ছাত্রদল রাজপথে থাকবে”