সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫ | ২৫ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

তেল নয়, গ্যাসই বড় সমস্যা: সালমান এফ রহমান

আগামী ছয় মাসের মধ্যে বিশ্ববাজারে দাম না কমলে গ্যাস নিয়ে বড় সঙ্কট দেখা দেবে বলে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেছেন, গ্যাসই এখন বড় সমস্যা, জ্বালানি তেল নয়।

শনিবার (২৭ আগস্ট) ঢাকার আগারগাঁওয়ে বিদেশি সংবাদ মাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন ওভারসিজ করেসপন্ডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ (ওকাব) আয়োজিত ‘মিট দ্য ওকাব’ অনুষ্ঠানে এমন কথা জানান তিনি।

সবাই জ্বালানি তেলের কথা বললেও আসলে সবচেয়ে বড় সমস্যা গ্যাস এমনটা জানিয়ে সালমান এফ রহমান বলেন, বিদ্যুৎ উৎপাদনের জ্বালানি এবং ডিজেলের দাম অনেক বাড়লেও সেগুলোর সোর্স আছে। আমরা ইমপোর্ট করতে পারছি। কিন্তু গ্যাসই এখন বড় সমস্যা।

আমাদের প্রায় ৭০-৮০ শতাংশ বিদ্যুৎ উৎপাদন হয় গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে এমনটা জানিয়ে সালমান এফ রহমান বলেন, এলএনজির স্পট প্রাইস এত বেশি বেড়ে গেছে যে এই প্রাইসে কিনে আমাদের পোষাচ্ছে না। আমরা গ্যাসের বিকল্প খুঁজছি।

প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা বলেন, ভোলাতে আমরা গ্যাসের সবচেয়ে বড় রিজার্ভ পেয়েছি। কিন্তু এই গ্যাস ফিল্ডের সমস্যা হচ্ছে কানেক্টিভিটি নেই। এখন আমরা সেই গ্যাসটা মেইন ল্যান্ডে কীভাবে আনতে পারি, সেটা নিয়ে স্টাডি করা হচ্ছে।

গ্যাস আমদানি প্রসঙ্গে সালমান এফ রহমান বলেন, কাতারের সঙ্গে আমাদের যে চুক্তি আছে সেটা যদি আমরা স্পট প্রাইসের চেয়ে কিছু কম দামে লংটার্মে চুক্তি করতে পারি সেই চেষ্টাই করছি। ভারত থেকেও যদি আনতে পারি সেটা নিয়েও ভাবা হচ্ছে।

অপরিশোধিত তেল আমাদানি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, অপরিশোধিত তেল আসে শুধু মধ্যপ্রাচ্য থেকে। ক্রুড অয়েলের জন্য আমাদের আছে শুধু ইস্টার্ন রিফাইনারি। ওখানে রাশিয়ান ক্রুড অয়েল ব্যবহার করতে পারব না।

পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে রাশিয়া থেকে তেল আমদানি বিরূপ প্রভাব ফেলবে কীনা এমন প্রশ্নের জবাবে সালমান এফ রহমান বলেন, রাশিয়ার যে ২৪টি ব্যাংককে যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞা দেয়নি, সেই ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে আমরা আমদানি করব। কোনো সমস্যা হবে না।

ডলারের ওপর চাপ কমানোর উপায় প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিকল্প মুদ্রার চিন্তা করতে হচ্ছে আমাদের। কারণ আমাদের ৯৫ শতাংশ বাণিজ্যই হয় মার্কিন ডলারে। এছাড়াও আমাদের ইউরো, আরএনবি বা ইন্ডিয়ান রুপি স্টক থাকে। সেই স্টক ব্যবহার করার জন্যই আমরা বিকল্প মুদ্রার চিন্তা করছি।

বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ভবনের সম্মেলন কক্ষে এ অনুষ্ঠান উপস্থাপন করেন বিবিসির সংবাদদাতা কাদির কল্লোল। অন্যান্যের মধ্যে ডিপিএ’র প্রতিনিধি ও ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু, বার্তা সংস্থা এপির ব্যুরো চিফ জুলহাস আলম, এএফপির ব্যুরো চিফ শফিকুল আলম ও রয়টার্সের সাবেক ব্যুরো চিফ সিরাজুল ইসলাম কাদির উপস্থিত ছিলেন।

আরইউ/এএস

Header Ad
Header Ad

একাকিত্বের কষ্টে ভুগছেন পরীমণি, জানালেন আবেগঘন অনুভূতির কথা

চিত্রনায়িকা পরীমণি। ছবি: সংগৃহীত

ঢালিউডের জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা পরীমণি বরাবরই ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে আলোচনায় থাকেন। বিয়ে, পরকীয়া ও বিচ্ছেদের মতো নানা ঘটনায় তিনি শিরোনামে এসেছেন। তবে সবকিছুর পরেও অভিনয় দক্ষতা দিয়ে দর্শকদের মনে আলাদা জায়গা করে নিতে সক্ষম হয়েছেন তিনি।

সম্প্রতি পরীমণি তার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক আবেগঘন পোস্ট করেছেন, যেখানে তিনি নিজের একাকিত্বের কথা উল্লেখ করেছেন। তিনি লিখেছেন, “আহারে জীবন। আমরা সবসময় চেষ্টা করি সোশ্যাল মিডিয়ায় জীবনকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে। কিন্তু সত্যিই কি সবসময় তা সম্ভব হয়? হয় না। আমি নিজেই কত অসহায় বোধ করি যখন একা একা খাবার সামনে বসতে হয়।”

 

চিত্রনায়িকা পরীমণি। ছবি: সংগৃহীত

তিনি আরও যোগ করেন, “শুধু এই সময়টাতেই নিজেকে খুব একা মনে হয়। এতিম মনে হয়। নানা ভাই বেঁচে থাকতে কখনো বুঝতেই পারিনি যে, আমি এভাবে একা হয়ে যাবো। রাত হোক বা দিন, সময় হোক বা অসময়—যখনই খেতে বসতাম, নানা ভাই সামনে বসে থাকতেন।”

তার এই একাকিত্বের অনুভূতির কারণ হিসেবে তিনি উল্লেখ করেন, “বাচ্চারা ঘুমালে নিজের জন্য একটু সময় পাওয়ার কথা ভাবি। হাতে জমে থাকা অনেক কাজ সেরে ফেলার চেষ্টা করি। সবই করি। কিন্তু একা বসে খাবার খাওয়া আর পারি না।”

 

চিত্রনায়িকা পরীমণি। ছবি: সংগৃহীত

পোস্টের শেষাংশে তিনি বলেন, “রোজার সময় সেহরি বা ইফতারে এখন আর কোনো আয়োজন থাকে না আমার। তবে আমি সবকিছু সহ্য করে নতুন করে বেঁচে থাকার মানুষ। আমি জানি, আমার বাচ্চারা বড় হলে আবার নতুন করে সুখী মানুষ হয়ে যাবো। তখন আর একা বসে খেতে হবে না।”

পরীমণির এই আবেগঘন পোস্ট তার ভক্তদের মধ্যে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। অনেকেই তার প্রতি সমবেদনা ও সহানুভূতি জানিয়েছেন এবং তাকে শক্ত থাকার পরামর্শ দিয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তি ঘোষণা: কে কত বেতন পাবেন

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সোমবার কেন্দ্রীয় চুক্তিভুক্ত ক্রিকেটারদের তালিকা প্রকাশ করেছে। এই তালিকা অনুযায়ী, চলতি মার্চ মাস থেকে বিসিবি থেকে বেতন-ভাতা পাবেন জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা।

কেন্দ্রীয় চুক্তির ‘এ প্লাস’ ক্যাটাগরিতে শুধুমাত্র ডানহাতি পেসার তাসকিন আহমেদকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তিনি মাসে বিসিবি থেকে দশ লাখ টাকা বেতন পাবেন।

‘এ’ ক্যাটাগরিতে রাখা হয়েছে জাতীয় দলের তিন সিনিয়র ক্রিকেটার নাজমুল হোসেন শান্ত, মেহেদী হাসান মিরাজ ও লিটন দাসকে। এই ক্যাটাগরিতে থাকা ক্রিকেটাররা প্রতি মাসে ৮ লাখ টাকা করে বেতন পাবেন।

অবসরজনিত কারণে পরিবর্তন এসেছে ‘বি’ ক্যাটাগরিতে। ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ায় মুশফিকুর রহিমকে ‘এ’ ক্যাটাগরি থেকে ‘বি’ ক্যাটাগরিতে রাখা হয়েছে। এই ক্যাটাগরিতে মোট ৭ জন ক্রিকেটার আছেন। তারা হলেন- মুশফিকুর রহিম, মমিনুল হক, তাইজুল ইসলাম, মুস্তাফিজুর রহমান, তাওহীদ হৃদয়, হাসান মাহমুদ ও নাহিদ রানা। এরা প্রত্যেকে মাসিক ৬ লাখ টাকা করে বেতন পাবেন।

কেন্দ্রীয় চুক্তিতে থাকা ২২ জনের তালিকায় নাম থাকলেও ৩৯ বছর বয়সী অভিজ্ঞ ক্রিকেটার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ বিসিবিকে অনুরোধ করেছেন তাকে কেন্দ্রীয় চুক্তিভুক্ত না করতে। ফলে মার্চ থেকে তিনি আর কেন্দ্রীয় চুক্তির আওতায় থাকবেন না। ‘বি’ ক্যাটাগরির অন্তর্ভুক্ত হিসেবে তিনি ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বেতন পাবেন।

‘সি’ ক্যাটাগরিতে মোট ৮ জন ক্রিকেটার অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন। তারা হলেন- সাদমান ইসলাম, সৌম্য সরকার, জাকের আলী, তানজিদ তামিম, শরিফুল ইসলাম, রিশাদ হোসেন, তানজিম সাকিব ও শেখ মাহেদী। এই ক্যাটাগরিতে থাকা প্রত্যেকে মাসিক ৪ লাখ টাকা করে বেতন পাবেন।

সবচেয়ে কম বেতনের ‘ডি’ ক্যাটাগরিতে আছেন দুইজন ক্রিকেটার- পেসার খালেদ আহমেদ ও স্পিনার নাসুম আহমেদ। তারা মাসে বিসিবি থেকে ২ লাখ টাকা বেতন পাবেন।

বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তি তালিকা প্রকাশের মাধ্যমে ক্রিকেটারদের বেতন কাঠামো আরও স্বচ্ছ ও পরিষ্কারভাবে তুলে ধরা হয়েছে। এটি ক্রিকেটারদের আরও উৎসাহিত ও মনোবল বৃদ্ধি করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

ভারতকে ব্যবহার করে শেখ হাসিনার প্রচারণা চালানো বিপজ্জনক: গার্ডিয়ানকে ড. ইউনূস

নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

স্বৈরাচারী শাসনের ১৫ বছর পর ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে গত ৫ আগস্ট দেশ ছেড়ে পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নেন শেখ হাসিনা। তার শাসনামলে ভেঙে পড়া গণতন্ত্র ও বিধ্বস্ত বাংলাদেশ পুনর্গঠনের লক্ষ্য নিয়ে অভ্যুত্থানের নেতৃত্বদানকারী শিক্ষার্থীরা শান্তিতে নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে যোগাযোগ করে দেশের অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্ব দেওয়ার অনুরোধ জানান।

গত ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেন ড. ইউনূস। তার নেতৃত্বে নতুন যুগে প্রবেশ করেছে বাংলাদেশ। রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন খাতে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার কাজ শুরু হয়েছে এবং বিচারবহির্ভূত হত্যার বিচার প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের সাংবাদিক হান্না এলিস-পিটারসেনকে সাক্ষাৎকার দেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

আজ সোমবার প্রকাশিত ওই সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস বলেন, শেখ হাসিনার শাসনামলে বাংলাদেশ এক ভয়াবহ পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছিল। তিনি মন্তব্য করেন, “তিনি (হাসিনা) যে ক্ষতি করেছেন তা ছিল ভয়াবহ। এটি ছিল আরেকটি গাজার মতো, পুরোপুরি বিধ্বস্ত একটি দেশ। তবে এখানে ভবন নয়, বরং ধ্বংস হয়েছে সব প্রতিষ্ঠান, নৈতিকতা, জনগণ ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক।”

ড. ইউনূস দেশের ভয়াবহ অবস্থা কাটিয়ে উঠতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। তিনি বলেন, “হাসিনার শাসন কোনো সরকার ছিল না, ছিল দস্যু পরিবারের শাসন। বসের আদেশ পেলে কাজ হতো। কেউ সমস্যা করলে তাকে গুম করা হতো। নির্বাচন করতে চাইলে তাকে সব আসনে জয়ী হওয়ার নিশ্চয়তা দেওয়া হতো। টাকা চাইলে ব্যাংক থেকে মিলিয়ন ডলার ঋণ দেওয়া হতো, যা কখনো ফেরত দিতে হতো না।”

তিনি আরো বলেন, “সরকারের সক্রিয় অংশগ্রহণে ব্যাংকগুলোকে জনগণের টাকা লুটের পূর্ণ লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল। বন্দুকের ভয় দেখিয়ে কর্মকর্তাদের দিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সই করানো হতো।”

সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস আরও অভিযোগ করেন, ভারতে আশ্রয় নিয়ে শেখ হাসিনা নতুন বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছেন, যা দেশের অস্থিতিশীলতা তৈরি করছে। তিনি বলেন, “ভারত তাকে আশ্রয় দিচ্ছে, এটা মানা যায়। কিন্তু আমরা যা কিছু করছি, ভারতকে ব্যবহার করে তা নষ্ট করার প্রচারণা চালানোটা বিপজ্জনক। এটি দেশকে অস্থিতিশীল করে তুলছে।”

প্রতিবেদনে আরও বলা হয় যে, ভারত সরকারই ড. ইউনূসের একমাত্র সমস্যা নয়। মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের পুনরায় হোয়াইট হাউসে ফিরে আসাও তার জন্য সুসংবাদ নয়। তবে, ড. ইউনূস মনে করেন, বাংলাদেশকে ট্রাম্প 'বিনিয়োগের ভালো সুযোগ' এবং 'বাণিজ্যিক অংশীদার' হিসেবে দেখতে পারেন। তিনি বলেন, “ট্রাম্প একজন ডিলমেকার। তাই আমি তাকে বলছি, আমাদের সঙ্গে চুক্তিতে আসুন। যদি তা না করেন, তাহলে বাংলাদেশ কিছুটা কষ্ট পাবে। কিন্তু এই গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া থামবে না।”

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একাকিত্বের কষ্টে ভুগছেন পরীমণি, জানালেন আবেগঘন অনুভূতির কথা
বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তি ঘোষণা: কে কত বেতন পাবেন
ভারতকে ব্যবহার করে শেখ হাসিনার প্রচারণা চালানো বিপজ্জনক: গার্ডিয়ানকে ড. ইউনূস
বাড়ি ফেরার পথে টাঙ্গাইলে গাড়ি চাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টা মানে ফ্যাসিবাদের প্রেতাত্মাদের সহযোগিতা করা: টুকু
বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নাম প্রত্যাহার রিয়াদের
আগামী ৮ বছর বিশ্বকে শাসন করতে প্রস্তুত ভারত: কোহলি
এনআইডিতে ডাকনাম-একাধিক স্ত্রীর নাম যুক্তের নীতিগত সিদ্ধান্ত
হাতের ইশারায় পলকের সালাম, বললেন মুখ খুললেই বাড়ে মামলা
দলীয় নেতাকে খুনের অভিযোগে চুয়াডাঙ্গায় বিএনপির তিন নেতা বহিষ্কার
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী
কাফির বাড়িতে আগুনের ঘটনায় নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ২ কর্মী গ্রেপ্তার
এবার ঈদের আগে বাজারে আসছে না নতুন নোট
ছাত্র আন্দোলনে গুলি করা আওয়ামী লীগ নেতার ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
যে প্রক্রিয়ায় কোটি টাকা কেজিতে রপ্তানি হচ্ছে মাছ! (ভিডিও)
ওমরাহ পালন করে দলের ঐক্য দৃঢ় করল জাতীয় ফুটবল দল
হাসিনা ও পরিবারের ১২৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৬৩৫ কোটি টাকার খোঁজ
জুলাই আন্দোলনে জড়িয়ে পড়া নিয়ে জাতিসংঘ থেকে বার্তা পায়নি সেনাবাহিনী: আইএসপিআর
আগামী জাতীয় নির্বাচনে প্রক্সি ভোট দিতে পারবেন বাংলাদেশি প্রবাসীরা
“ধর্ষণের বিচার না হওয়া পর্যন্ত ছাত্রদল রাজপথে থাকবে”