রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৩ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ধারাবাহিক উপন্যাস: পর্ব ২৬

দ্য ফার্স্ট ম্যান

জিনি নানি, জ্যাকের নানির বোন, তিনিও মারা গেছেন। রবিবারের কনসার্টে তাদের গান শুনতে আসতেন তিনি। অনেকদিন তিনি একটা খামার বাড়িতে বসবাস করে গেছেন তার তিনজন যুদ্ধ-বিধবা মেয়েকে নিয়ে। সব সময় তার স্বামীর কথা বলতেন। অনেকদিন আগেই তার স্বামী মারা যান। যোসেফ মামার কথা মনে আছে–তিনিই শুধু মহুন উপভাষায় কথা বলতেন। তার সুদর্শন গোলাপী মুখের ওপরে সাদা চুল। অননুকরণীয় আভিজাত্যের একটা ভাব ছড়িয়ে থাকত তার চেহারায়। এমনকি খাবার টেবিলেও উচু কিনারাঅলা কালো টুপি পরতেন তিনি। সত্যিকারের একজন কিষাণ পুরুষ।

তবু তিনি মাঝে মাঝে খাবার টেবিলে নিজেকে একটুখানি ঋজু করে তুলতেন বেখাপ্পা একটা শব্দ ছেড়ে দেওয়ার জন্য। তার জন্য তার স্ত্রীর বকুনির সামনে অতি মার্জিত কোনো অজুহাত খুঁজতেন। নানির প্রতিবেশিরা, রাজমিস্ত্রির পরিবারের লোকেরা, তারাও মারা গেছে। প্রথমে বৃদ্ধা মহিলা, তারপরে তার বড় বোন। দীর্ঘদেহী আলেক্সান্দ্রা এবং তার কান লম্বা বাজিকর ভাইও আর নেই। সে আলকাজার সিনেমা হলে ম্যাটিনি শোতে গান গাইত। তারা সবাই এমনকি তাদের পরিবারের ছোট মেয়েটাও নেই। জ্যাকের ভাই হেনরির তার সঙ্গে প্রেম ছিল, একেবারে আপাদমস্তক ডুবে যাওয়া প্রেম।

কেউ তাদের কথা বলে না; তার মা, তার মামা, কেউই আর বিদেহী আত্মীয় স্বজনদের কথা বলে না। যে বাবার খোঁজ খবর বের করার চেষ্টা করছে জ্যাক সে বাবা সম্পর্কেও না, অন্যদের সম্পর্কেও না। তাদের এখন অভাব নেই। তবু তাদের চাল-চলন গরীবের মতোই। গরীবের মতো জীবন যাপন করতে তারা অভ্যস্ত হয়ে গেছে। জীবনটা সন্দেহবাদী দৃষ্টিতে দেখতেই তারা অভ্যস্ত। জীবনের প্রতি তাদের ভালোবাসা পশুদের ক্ষেত্রে যেমন ঠিক তেমনটাই।

তবে অভিজ্ঞতা থেকে তাদের জানা হয়েছে, জীবন ব্যতিক্রমহীনভাবেই কোনো রকম ইঙ্গিত না দিয়ে বিপর্যয় বয়ে আনবে। আর জ্যাকের সঙ্গে এই দুজন যেভাবে নিজেদের মধ্যে গুটিয়ে আছে, তাদের স্মৃতি যেন শূন্যের কোঠায়। অতীতের সবকিছু যেন ঝাঁপসা হয়ে গেছে তাদের মন থেকে। এটাই তাদের জীবন। এখন তারা মৃত্যুর খুব কাছাকাছি। তাদের কাছে বর্তমানটা চিরকাল এরকমই। তাদের কাছ থেকে জানার সুযোগ নেই তার বাবা কে ছিলেন। জ্যাকের সমানে তাদের উপস্থিতির কারণে জ্যাকের মনের ভেতর একটা ঝরনার পুনরুন্মোচন ঘটছে, তার দারিদ্রক্লিষ্ট আনন্দময় ছেলেবেলায় ফিরে যেতে পারছে সে। তবু সে নিশ্চিত নয়, তার নিজের ভেতর থেকে বের হয়ে আসা স্মৃতির বলিষ্ঠ প্রবাহ এখন যেমন মনে হচ্ছে তার বালকবেলার বাস্তবতা সত্যিই সেরকম ছিল কি না।

তার সন্দেহ হয়। তারপরও অনেকখানি নিশ্চিত হতে পারে সে, অবশিষ্ট দুতিনটা প্রিয় চিত্র তাকে স্মৃতিতে জেগে ওঠা ঘটনাগুলোর সঙ্গে তার সম্পর্ক স্থাপন করছে, সেগুলোর সঙ্গে তাকে একাকার করে দিচ্ছে। এত বছর ধরে এরকম অস্তিত্বে ফিরে আসার কত চেষ্টা করেছে সে। কিন্তু পারেনি। সামনের ছবিগুলো মুছে গেছে। পরিবারের সঙ্গে এত বছর যে সত্তায় সে বড় হয়েছে সেরকম বেনামী এক সত্তায় সংকুচিত হয়ে থেকেছে মাত্র। তাতেই অবশ্য সে স্বতন্ত্র হতে পেরেছে।

গরমের সময়ের সন্ধ্যার ছবিটার কথা বলা যেতে পারে–রাতের খাবারের পরে পরিবারের সবাই চেয়ার নিয়ে বাড়ির সামনের ফুটপাতে গিয়ে বসত। ধূলি-ধূসরিত ডুমুর গাছ থেকে নেমে আসা বাতাসে থাকত ধূলির মিশেল। তাদের সামনে দিয়ে পাড়ার লোকেরা যাওয়া আসা করত। জ্যাক নিজের চেয়ার থেকে পেছনের দিকে কাত হয়ে মায়ের হালকা কাঁধের ওপরে মাথা রেখে ডুমুর গাছের ডালের ফাঁক দিয়ে গ্রীষ্মের আকাশের তারাদের দিকে তাকিয়ে থাকত। কিংবা বড়দিনের রাতের আরেকটা ছবির কথা বলা যায়–আর্নেস্ট ছাড়া পরিবারের অন্যরা মধ্যরাতে একবার মার্গারিটে খালার বাড়ি থেকে ফেরার সময় তাদের বাড়ির পাশের রেস্তোরাঁর সামনে একটা লোককে শুয়ে থাকতে দেখেছিল।

আরেকটা লোক তাকে ঘিরে নাচানাচি করছিল। দুজনই মদ পানে মত্ত। আরও একটু পান করতে চেয়েছিল। কিন্তু মালিক লোকটা তাদেরকে চলে যেতে বললে তারা মালিকের সন্তানসম্ভবা স্ত্রীর পেটে লাথি মারে। মালিক তাদেরকে লক্ষ করে গুলি ছোড়ে। গুলিটা লোকটার কপালের ডান পাশে বিদ্ধ হয়। তখন ওই লোকটাই শুয়েছিল ফুটপাতের ওপর। মদ আর মারামারিতে মাতাল হয়ে সঙ্গী লোকটা তখন নাচানাচিতে মত্ত। রেস্তোরাঁ বন্ধ হয়ে গেলে সেখানে যারা ছিল পুলিশ আসার আগেই তারা দ্রুত সরে পরে। সেদিন পাড়ার ওই নির্জন কোণে তারা সবাই একে অন্যের গা ঘেঁষে দাঁড়িয়ে ছিল। সঙ্গের দুজন মহিলা দুজন বালককে তাদের শরীরের সঙ্গে জাপটে ধরেছিলেন।

কিছুক্ষণ আগের বৃষ্টির ফলে ভেজা রাস্তায় চলমান গাড়ির আলো পড়ে চক চক করছিল। গাড়িঘোড়ার দীর্ঘ ভেজা রাস্তা, মাঝে মধ্যে পাশ দিয়ে চলে যাচ্ছিল উজ্জ্বল আলোয় আলোকিত ট্রলিগাড়িগুলো, ভেতরে উৎফুল্ল ভ্রমণকারীর দল। ওখানকার দৃশ্যের সঙ্গে তারা সংশ্রবহীন, যেন অন্য গ্রহের বাসিন্দা তারা। জ্যাকের ভয়ার্ত হৃদয়ে ওই ঘটনা স্থায়ী একটা ছবির ছাপ তৈরি করে। অন্য ঘটনাবলী মুছে গেলেও স্মৃতি থেকে মুছে যায়নি ওই ঘটনাটি। নিষ্পাপ এবং উৎসুক বালক জ্যাকের সারাদিনের রাজত্ব ছিল পাড়ার রাস্তা এবং আশপাশের এলাকা।

তবে দিনের শেষে রাতের বেলা রহস্যজনক এবং বিশৃঙ্খল হয়ে পড়ত। তখন রাস্তায় নেমে আসত কিছু কিছু ছায়াশরীর, কিংবা কখনও কখনও নাম-পরিচয়হীন একটি কোনো ছায়াশরীর, সঙ্গে হালকা পদশব্দ এবং অস্পষ্ট কণ্ঠস্বর। তারপর সবই পাশের একটা ফার্মেসির গোলাকার রক্তের মতো লাল আলোয় যেন সিক্ত হতো। বালক জ্যাকের হৃদয় আতঙ্কে ভরে উঠলে সে ছুটে আসত তার নিজের জায়গায়, হতভাগ্য বাড়িটাতে।

চলবে...

এসএ/

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ২৫

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ২৪

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ২৩

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ২২

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ২১

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ২০

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১৯

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১৮

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১৭

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১৬

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১৫

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১৪

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১৩

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১২

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১১

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১০

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৯

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৮

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৭

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৬

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৫

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৪

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৩

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ২

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১

Header Ad
Header Ad

উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর উত্তরায় সেলফি তোলার সময় ট্রেনের ধাক্কায় এক তরুণ ও এক তরুণী প্রাণ হারিয়েছেন। শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় উত্তরা পূর্ব থানার ৮ নম্বর সেক্টরের শেষ প্রান্তের রেলক্রসিং এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যা সোয়া ছয়টার দিকে তরুণ-তরুণী রেললাইন দিয়ে হাঁটছিলেন এবং সেলফি তুলছিলেন। এ সময় ঢাকাগামী ও টঙ্গীগামী দুটি ট্রেন একযোগে রেলক্রসিং অতিক্রম করছিল। এ সময় টঙ্গীগামী ট্রেনের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই তরুণী মারা যান।

গুরুতর আহত অবস্থায় তরুণটিকে প্রথমে কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে নেয়া হয় এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই রাত ৮টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানান, উত্তরা থেকে আহত অবস্থায় এক তরুণকে হাসপাতালে আনা হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার মরদেহ জরুরি বিভাগে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে রেলওয়ে থানা পুলিশকে অবহিত করা হয়েছে।

তবে দুর্ঘটনায় নিহতদের নাম-পরিচয় এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ১০টি জেলা বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে। শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় খুলনাসহ দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়।

ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ওজোপাডিকো) লিমিটেড সূত্রে জানা গেছে, গোপালগঞ্জের আমিনবাজার এলাকায় জাতীয় গ্রিডে ত্রুটি দেখা দেওয়ায় এই বিপর্যয়ের সৃষ্টি হয়। রাত ৮টার পর থেকে পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হতে শুরু করে এবং পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হচ্ছে। তবে পুরোপুরি স্বাভাবিক হতে আরও কিছু সময় লাগবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

বিদ্যুৎ না থাকায় এইসব অঞ্চলের সাধারণ মানুষকে প্রচণ্ড গরমের মধ্যে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। বিদ্যুৎনির্ভর সব ধরনের কাজকর্মও ব্যাহত হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগে ২০১৪ সালে দেশে বড় ধরনের একটি গ্রিড বিপর্যয় ঘটেছিল। সেবার ভারত থেকে আসা বিদ্যুৎ সরবরাহ কয়েক সেকেন্ডের জন্য বন্ধ হয়ে পড়ায় সারাদেশ প্রায় ৩০ ঘণ্টা বিদ্যুৎহীন ছিল।

Header Ad
Header Ad

আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

ছবি: সংগৃহীত

বিভিন্ন দিবস, উৎসব এবং সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে নির্বাহী আদেশের সুবিধা কাজে লাগিয়ে আবারও ছুটি কাটানোর সুযোগ পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা। মে মাসে দুই দফায় টানা তিনদিন করে মোট ছয়দিনের ছুটির সুযোগ আসছে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন অনুসারে, আগামী ১ মে (বৃহস্পতিবার) আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে সরকারি ছুটি থাকবে। এরপর ২ ও ৩ মে যথাক্রমে শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় সরকারি কর্মচারীরা টানা তিনদিনের ছুটি উপভোগ করতে পারবেন।

এছাড়া, আগামী ১১ মে (রবিবার) বুদ্ধ পূর্ণিমার ছুটি রয়েছে। এর আগে ৯ ও ১০ মে যথাক্রমে শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় আবারও টানা তিনদিন ছুটি মিলবে।

এর আগে গত মার্চ-এপ্রিল মাসে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সরকারি চাকরিজীবীরা টানা নয়দিন ছুটি কাটানোর সুযোগ পেয়েছিলেন। সরকার ২৮ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত ঈদের ছুটির সঙ্গে নির্বাহী আদেশে আরও একটি অতিরিক্ত ছুটি যুক্ত করেছিল।

ছুটির বিধিমালা অনুযায়ী, দুই ছুটির মাঝে নৈমিত্তিক ছুটি নেওয়ার নিয়ম নেই। তবে অর্জিত ছুটি বা পূর্বনির্ধারিত ঐচ্ছিক ছুটি নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। বছরের শুরুতে নিজ ধর্ম অনুযায়ী তিনদিনের ঐচ্ছিক ছুটি অনুমোদন নিয়ে ভোগ করার নিয়মও চালু আছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু
জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট
আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
পাকিস্তানি হামলার আশঙ্কায় বাঙ্কারে আশ্রয় নিচ্ছেন ভারতীয়রা
চীনা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করলো বিএনপি
আওয়ামী লীগ ভারতের গোলামী করা দল : নুরুল হক নুর
ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬ জন
প্রায় দুই ঘণ্টা পর মেট্রোরেল চলাচল স্বাভাবিক
গোবিন্দগঞ্জে মৃত আওয়ামী লীগ নেতার নামে জামাতের মামলা
গুজরাটে ১ হাজারের বেশি বাংলাদেশি গ্রেফতারের দাবি পুলিশের
নওগাঁর রাণীনগর ও আত্রাই বাসীর গলার কাঁটা ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ অবশেষে সংস্কার
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মেট্রোরেল চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ
গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ ট্রাকের চালক-হেলপার গ্রেপ্তার
আদমদীঘিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা তোহা গ্রেপ্তার
নাটকীয়তা শেষে রাতে ফাইনালে মুখোমুখি রিয়াল-বার্সা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ত্যাজ্য ঘোষণা করলেন বাবা
গরমে লোডশেডিং নিয়ে সুখবর দিলেন জ্বালানি উপদেষ্টা
পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের ক্রিকেটীয় সম্পর্ক ছিন্ন করা উচিত: সৌরভ গাঙ্গুলি
র‍্যাফেল ড্রতে ৯ কোটি টাকা জিতলেন দুই প্রবাসী বাংলাদেশি
৬২ জন পুলিশ সদস্য পাচ্ছেন বিপিএম ও পিপিএম পদক