শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫ | ২৮ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

ঈদ শুধু উৎসব নয় শিক্ষার অনুষঙ্গও বটে

এবারের কোরবানির ঈদ আমাদের মাঝে যখন এসেছে, তখন দেশের একটি বড় অংশ পানিবন্দী অবস্থায়। এবছর বেশ বড় ধরণের বন্যার সম্মুখীন আমরা হয়েছি। এর মাঝেই ঈদ তার আত্মত্যাগের বাণী নিয়ে উপস্থিত। একইসাথে ঈদের প্রাক্কালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী পদ্মাসেতু উন্মুক্ত করে দিয়ে ঈদের আনন্দকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছেন। আমরা দেখছি মানুষ স্বাচ্ছন্দের সাথে ঢাকা থেকে গাড়ি ভরে বাড়ি ফিরছে এবং এক জেলা থেকে আরেক জায়গায় যাওয়া আসা করছে। সবার মধ্যেই ঈদের উৎসবের ছোঁয়া লেগে গিয়েছে দেখতে পাচ্ছি।

ঈদ একটি সার্বজনীন উৎসব। জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে এটি আমাদের জাতীয় উৎসব। ঈদের আনন্দ সকলের সাথে ভাগ করে নেওয়ার মাঝেই আমাদের বিশেষ এই ধর্মীয় উৎসবের প্রকৃত স্বার্থকতা। ধনী দরিদ্র বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষ ভেদাভেদ ভুলে এক কাতারে সমবেত হয়ে ঈদের জামাতে শরিক হয়ে, কোলাকুলির মাধ্যমে সম্প্রীতির বন্ধনে প্রতিবছর আমরা আবদ্ধ হই। ঈদ আমাদের জন্য শুধু উৎসব নয় শিক্ষার অনুষঙ্গও বটে।

শৈশবের ঈদের কথা যদি আমরা স্মরণ করি, আমাদের কিছুতেই মনে পড়েনা, খুব দামী অথবা অনেকগুলি পোশাক পড়েছি। খুব বেশি চাহিদা আমাদের ছিল না। বাবা মায়ের সাথে আত্মীয় স্বজনের বাড়িতে গিয়েছি, কোরমা পায়েশ খেয়েছি, সালামি পেয়েছি হয়তো অতি সামান্য, গায়ের মেলায় গিয়েছি। এসবই ছিল বিশেষ আনন্দের আমাদের কাছে। আমাদের সময়ে মানুষে মানুষে সৌহার্দ বেশি ছিল। মানুষের চাওয়া পাওয়া ছিল খুবই অল্প। আমি মনে করি একজন দুখি মানুষ অথবা একটি শিশুর মুখে অথবা একটি পরিবারেও যদি হাসি ফোটানো যায়, সেটিই হচ্ছে বিশেষ আনন্দের বিষয়। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু যেমন সবসময় বলে গিয়েছেন, সবার সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে বলেছেন, মানুষের সুখে সুখি হবার যে প্রত্যয়, আসলে সেখানেই পূর্ণতা।
আজকাল আমরা নিজেদের নিয়ে এত বেশি ব্যস্ত থাকি, আমাদের চারপাশের মানুষ, আত্মীয় স্বজন, প্রতিবেশি কারও প্রতিই আমাদের সেরকম কোন দায়বদ্ধতা আছে বলে মনে হয় না। এখন ঈদ, পূজা পার্বনে বিভিন্ন উৎসবে দেখা যায় নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্রের দাম বেড়ে যায়, কালোবাজারিরা ট্রেনের টিকিটের মূল্য বাড়িয়ে দেয়। বাসে ট্রাকে অকারণে ভাড়া বাড়িয়ে নেওয়ার প্রবণতা দেখা যায়। কিন্তু আমরা ভাবি না যে, সারাবছরইতো আমরা লাভ করছি, উৎসবের সময়টা আমরা লাভ কম করি। মানুষের জন্য সহজ করে দিই সবকিছু। কিন্তু সেকথা আমরা কখনও বলি না। এই যে আমাদের নৈতিকতার অভাব, মানবিক দীনতা, এই যে শুধু নিজ স্বার্থচিন্তা করা, সেটিই ক্ষতিকর।

কোরবানির ঈদ আত্মত্যাগের শিক্ষা। মহান আল্লাহ্ র কাছে পশু কোরবানির চেয়ে মানব মনের পশুত্ব কোরবানি দেওয়াটা বেশি প্রিয়। আল্লাহ্ মানুষের অন্তর দেখেন। কোরবানির গোস্ত আল্লাহ কাছে পৌঁছায় না, পৌঁছায় তাকওয়া। আমরা জানি, কোরবানির পরে সেই কোরবানির মাংস বিতরণ করারও কিছু নিয়ম কানুন আছে। আত্মীয় স্বজন ও গরীব মানুষকে বিতরণ করার নিয়ম আছে। নিজেদের খেয়াল খুশিমতো কোরবানির মাংস বিতরণ করলেই হবে না। নিয়ম অনুযায়ী বন্টন করতে হবে। সেটিও শিক্ষার অংশ। কিন্তু আমরা সেটি দেখি না। কোন অসৎ পথে অর্জিত অর্থে কোরবানি দিলে হবে না। ঋণগ্রস্ত ব্যাক্তির কোরবানি হবে না। মনে রাখতে হবে, প্রতিটি ধর্ম মানুষের কল্যাণে নিহিত অর্থাৎ ধর্ম মানুষের কল্যাণে নিহিত। ধর্মকে যেন আমরা শুধুমাত্র ধর্মীয় আচার আনুষ্ঠানিকতার মধ্যে সীমাবদ্ধ না রাখি। মানব কল্যাণে কাজে লাগাই।

আমরা যদি ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধের দিকে তাকাই, সেই সময় সবাই আমরা এক কাতারে দাঁড়িয়ে দেশ মাতৃকাকে সুরক্ষার জন্য যুদ্ধ করেছি। আমাদের বুকের রক্তে রঞ্জিত হয়েছে প্রিয় স্বদেশ। সেখানে কোনটি মুসলমানের রক্ত, কোনটি হিন্দুর রক্ত, কোনটি মুক্তিযোদ্ধার রক্ত সেই হিসেব আমরা করিনি। সদ্য স্বাধীন বাংলদেশেও আমরা উৎসব পালন করেছি। অনেকের পক্ষেই হয়তো সম্ভব হয়নি। অনেক কিছুরই অভাব হয়তো ছিল, কিন্তু সাম্য ছিল, সম্প্রীতি ছিল, সৌহার্দ ছিল।এক অন্যরকম মায়া ছিল। পরস্পরকে সহযোগিতা করার মনোভাব ছিল। মনে হতো কি করে সদ্য স্বাধীন ভগ্মপ্রায় দেশের মঙ্গল সাধন করা যায়। পরস্পরকে সাহায্য সহযোগিতা করা যায়। এক কথায় কিভাবে মানবতার মেলবন্ধন প্রতিষ্ঠা করা যায়। আজ অনেককেই সময়ের স্রোতে আমরা হারিয়ে ফেলেছি। এখন সায়াহ্ন বেলার দিকে সবাই আমরা ধাবিত হচ্ছি, কিন্তু সেইদিন, সেই সময়গুলি খুব অনুভব করি। পরিশেষে আমি শুধু এটুকুই বলবো, আমাদের ধর্মীয় উৎসবগুলি থেকে প্রাপ্ত শিক্ষা নিয়ে আমরা যেন আরও বেশি মানবিক অনুভূতি সমৃদ্ধ মানুষ হই। মানুষের জন্য কাজ করি এবং মানবতার মঙ্গলে এগিয়ে যেতে পারি। এটিই হোক আনন্দ উৎসবের পাশাপাশি আমাদের ধর্মীয় শিক্ষা আমাদের প্রত্যয়।

লেখক: সাবেক উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

Header Ad
Header Ad

কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, দর্শক পছন্দে সেরা ঋতুপর্ণা

ছবি: সংগৃহীত

২০২৪ সালের কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজ। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত জমকালো অনুষ্ঠানে তার হাতে এই পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।

অন্যদিকে, দর্শক ভোটে সর্বাধিক পছন্দের ক্রীড়াবিদ হিসেবে ‘পপুলার চয়েজ অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করেন নারী সাফ জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা জাতীয় নারী ফুটবল দলের মিডফিল্ডার ঋতুপর্ণা চাকমা।

এ বছর ‘স্পোর্টস পারসন অব দ্য ইয়ার’ পুরস্কার জয়ের দৌড়ে মিরাজ পেছনে ফেলেছেন ঋতুপর্ণা এবং ২০২৪ প্যারিস অলিম্পিকে কোয়ালিফাই করা আর্চার সাগর ইসলামকে। অপরদিকে, ‘পপুলার চয়েজ’ বিভাগে ঋতুপর্ণা এগিয়ে যান মিরাজ ও উদীয়মান পেসার নাহিদ রানাকে ছাড়িয়ে।

 

ছবি: সংগৃহীত

১৯৬৪ সাল থেকে ক্রীড়াবিদদের স্বীকৃতি জানিয়ে আসা দেশের সবচেয়ে প্রাচীন ক্রীড়া সাংবাদিকদের সংগঠন বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন (বিএসপিএ) এবছর ১৫টি বিভাগে মোট ১৩ ব্যক্তি, দল ও সংস্থাকে সম্মাননা দেয়। সংগঠনের সভাপতি রেজওয়ান উজ জামান রাজিবের সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং স্কয়ার টয়লেট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী।

পুরস্কার গ্রহণ করে মিরাজ বলেন, “বিএসপিএকে ধন্যবাদ প্রতি বছর এমন আয়োজনের জন্য। এটা আমাদের খেলোয়াড়দের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস।” ভুটানে লিগ খেলায় ব্যস্ত থাকায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে না পারলেও ভিডিও বার্তায় ঋতুপর্ণা জানান, “এই সম্মান আমাকে আরও ভালো করার অনুপ্রেরণা দেবে।”

Header Ad
Header Ad

রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা, মগবাজার-মধুবাগে তীব্র ভোগান্তি

রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মগবাজার ও মধুবাগসহ বিভিন্ন এলাকায় ওয়াসার পানিতে পোকা ও ময়লার উপস্থিতি নিয়ে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন বাসিন্দারা। ট্যাপের পানি দুর্গন্ধযুক্ত ও অস্বচ্ছ হওয়ায় তা রান্না, গোসল ও দৈনন্দিন কাজে ব্যবহার করতে গিয়ে নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকে।

এলাকাবাসীর অভিযোগ, বাসার পানির ট্যাঙ্ক একাধিকবার পরিষ্কার করেও মিলছে না সমাধান। ওয়াসার সাপ্লাই পাইপ থেকেই এই সমস্যার উৎপত্তি বলে মনে করছেন তারা।

মধুবাগ এলাকার এক বাসিন্দা বলেন, “এই পানি দিয়ে রান্না ও গোসল সম্ভব না। আমাদের বাসার শিশুরা পানি খেতেই চায় না। বাধ্য হয়ে পাম্প থেকে পানি এনে ব্যবহার করতে হচ্ছে।” আরেকজন জানান, “ট্যাঙ্ক পরিস্কার করলে প্রথমে কিছুদিন ভালো থাকে, তারপর আবার পোকা দেখা দেয়।”

বিকল্প না থাকায়, অনেকেই ট্যাপের মুখে কাপড় বেঁধে পানি ব্যবহার করছেন। কিন্তু তারপরও পেটের অসুখ ও চর্মরোগের প্রকোপ বাড়ছে বলেও জানান স্থানীয়রা।

এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে ঢাকা ওয়াসার তিনজন কর্মকর্তা মধুবাগ এলাকায় পরিদর্শনে যান এবং কয়েকটি বাসা থেকে পানি সংগ্রহ করে পরীক্ষায় পোকা পাওয়ার কথা স্বীকার করেন। তবে দায় চাপান ট্যাঙ্ক ঠিকমতো পরিষ্কার না করাকে। ওয়াসার উপসহকারী প্রকৌশলী তৌফিক আহমেদ চৌধুরী বলেন, “লাইনের পানি পরিষ্কার। ট্যাঙ্ক যদি নিয়মিত পরিষ্কার করা হয়, তাহলে এ সমস্যার স্থায়ী সমাধান হবে।”

তবে এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট নন এলাকাবাসী। তারা বলছেন, নিয়মিত ট্যাঙ্ক পরিষ্কারের পরও পানি দূষিত হচ্ছে, যা পাইপলাইনের সমস্যার ইঙ্গিত দেয়। এ অবস্থায় ওয়াসার কর্মকর্তারা পাইপের মান যাচাইয়ের আশ্বাস দিয়েছেন। এলাকাবাসী দ্রুত সমস্যার স্থায়ী সমাধান চেয়ে কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

Header Ad
Header Ad

বিদেশি আইনের আওতায় পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগ: গভর্নর

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর জানিয়েছেন, পাচার হওয়া অর্থ দেশে ফেরাতে হবে বিদেশি আইনের মাধ্যমে এবং এ উদ্যোগ সম্পূর্ণ নতুন। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) বিকেলে বাংলাদেশ ব্যাংকের চট্টগ্রাম কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়াটি দেশের নয়, বরং বিদেশের আইনের সঙ্গে সংযোগ রেখে করতে হবে। এর জন্য আগে সংশ্লিষ্ট তথ্য সংগ্রহ করতে হবে এবং এস্টেট (সম্পদ) ফ্রিজ করে আদালতের মাধ্যমে বাকি প্রক্রিয়া চালাতে হবে।”

সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “প্রথমে এস্টেটগুলো ফ্রিজ করার চেষ্টা করছি। বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আলোচনা চলছে, চিঠি পাঠানো হচ্ছে। আইন পরামর্শক নিয়োগে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। এস্টেট ট্রেসিং ফার্মের সঙ্গেও আলোচনা চলছে। আগামী ছয় মাসের মধ্যে এস্টেট ফ্রিজ করা গেলে এটিই হবে প্রথম সাফল্য।”

এক প্রশ্নের উত্তরে গভর্নর বলেন, “আমার ধারণা, প্রায় আড়াই থেকে তিন লাখ কোটি টাকা পাচার হয়েছে। শুধু বেক্সিমকো গ্রুপেরই প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার মতো অর্থ পাচার হয়েছে। এগুলো বড় গ্রুপের হিসাব, ছোট গ্রুপগুলো এখনো বিবেচনায় আনা হয়নি। ভবিষ্যতে যেন এমন না ঘটে, সে জন্য আমরা প্রয়োজনীয় নিয়ম-কানুন সংশোধনের উদ্যোগ নিচ্ছি।”

তিনি আরও বলেন, “সব সময় আদালতের মাধ্যমে সমাধান না করে, কিছু ক্ষেত্রে সমঝোতার ভিত্তিতেও (আউট অব কোর্ট সেটেলমেন্ট) টাকা ফেরত আনার চিন্তা করছি। তবে সেটার আগে সুনির্দিষ্ট তথ্য থাকা জরুরি, না হলে আমরা ঠকে যাব।”

মুদ্রাস্ফীতি সংক্রান্ত এক প্রশ্নে গভর্নর বলেন, “অতীতে খাদ্য মুদ্রাস্ফীতি ৯-১০ শতাংশ দেখানো হলেও বাস্তবে তা ছিল ১৩-১৪ শতাংশ। তবে এখন সেটি ৮-৯ শতাংশে নেমেছে। সামগ্রিকভাবে মুদ্রাস্ফীতি কমতির দিকেই। আগামী বছরে তা ৫ শতাংশ বা তার নিচে নামিয়ে আনা সম্ভব হবে বলে আশা করছি।”

সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. জামাল উদ্দিন, ফাইন্যান্স ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের পরিচালক মো. আনিসুর রহমানসহ চট্টগ্রাম কার্যালয়ের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সঞ্চালনায় ছিলেন উপপরিচালক মো. জোবাইর হোসেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, দর্শক পছন্দে সেরা ঋতুপর্ণা
রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা, মগবাজার-মধুবাগে তীব্র ভোগান্তি
বিদেশি আইনের আওতায় পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগ: গভর্নর
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম বদল নয়, বরং ঐতিহ্যে ফেরত: ঢাবি উপাচার্য
তৃতীয় বিয়ের ইতি, রোশন সিংয়ের সঙ্গে আইনিভাবে বিচ্ছিন্ন শ্রাবন্তী
৬৪ জেলা নিয়ে তৃণমূল ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজনের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার
আগামীকাল শনিবার রাজধানীতে “মার্চ ফর গাজা”, পাঁচটি স্থান থেকে শোভাযাত্রা শুরু
অবশেষে নতুন চুক্তি সালাহর, লিভারপুলে থাকছেন ২০২৭ পর্যন্ত
পহেলা বৈশাখের শোভাযাত্রায় হাসিনার মুখাবয়ব
ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে মামলা করল ওপেনএআই
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় মৃদু ভূমিকম্প
অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে নাগরিক কমিটির নেত্রী দিলশাদ আফরিন আটক
বাণিজ্য যুদ্ধের আশঙ্কায় ডলারের বড় পতন, রেকর্ড ছুঁয়েছে স্বর্ণের দাম
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে ১৪৭ দেশ, বাড়ছে বিশ্বজনমত
মার্কিন পণ্যে ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে চীনের পাল্টা জবাব
নারায়ণগঞ্জে দুই নারী ও এক শিশুর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
ফুটবল মাঠ পেরিয়ে হলিউডে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো
পুলিশের চাকরি পেতে সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন: সারজিস
ড. ইউনূসের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার কোনও অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে বগুড়া, গণশুনানির প্রস্তুতি শুরু