শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫ | ২৮ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

প্রবন্ধ /দুই বাংলার খুশির ঈদ

আজ দুই বাংলার খুশির ঈদ। একমাস নির্জলা উপবাস থাকার পর ইসলাম ধর্মাবলম্বী আট থেকে আশি সকলেই এই দিনটি আনন্দ ও খুশিতে পালন করেন। খুশির কারণ, একমাস নির্জলা উপবাস থাকার পর নতুন জামা কাপড় পরে সমস্ত শ্রেণির ইসলাম ধর্মাবলম্বী মানুষ ঈদের নামাজে মিলিত হন। তারপর পরস্পরের প্রতি শুভেচ্ছা বিনিময় ও আলিঙ্গনের মধ্য দিয়ে তারা মেতে উঠেন। বাড়িতে বাড়িতে চলে শুভেচ্ছা বিনিময় ও নানারকম খাওয়াদাওয়া। ছেলেবেলায় আমরাও এই উৎসবে সামিল হতাম। তখন আমি অবিভক্ত বাংলার স্কুল ছাত্র। আমাদের স্কুলের মধ্যেই গ্রামের জাতিধর্ম নির্বিশেষে সকলেই উপস্থিত হতেন। ঈদের নামাজের পর সেখানে নানাধরণের মিস্টি বিতরণ হত। আমরা সেই মিস্টির লোভে, বিশেষ করে জিলিপি ও আমিত্তির আকর্ষণে সেখানে হাজির হতাম। মিষ্টি খেয়ে আমরা বন্ধুদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করতাম। 

আমার মনে পড়ছে, ১৯৭২সালে, স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে প্রথম রমজান মাস, শেষে ঈদের নামাজ দেখতে ইংল্যান্ডের সহকর্মী লুতফর রহমানের সঙ্গে বায়তুল মোকারমে গিয়েছিলাম। লুতফরের বাড়ি থেকে বের হবার সময় ও একটা টুপি দিয়ে মাথায় পরতে বলল। সেখানে গিয়ে দেখলাম, যে আনন্দ উচ্ছ্বাস আমি পুর্ব বাংলায় দেখেছি, এখানে তার যেন অভাব। স্পষ্ট শুনলাম, কেউ ফিসফিস করে বলছে, মুজিবুর রহমান বাংলাদেশকে পাকিস্তান থেকে আলাদা করে সর্বনাশ করেছে। লুতফর আমাকে বলল, তুমি এখানে দাঁড়িও না। এগিয়ে যাও। আমি নামাজ পড়ে আসছি। এরপর আমি লুতফরের বাড়িতে গেলাম, অল্প কিছু খেলাম। তারপর অফিসে ফিরে গেলাম। অনেক জায়গায় নিমন্ত্রণ ছিল। স্বাধীন বাংলাদেশের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের বাড়িতেও খেতে হল। প্রেসিডেন্ট জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভি রহমান ডেকে পাঠালেন দাওয়াত রক্ষা করতে। আমার পক্ষে যাওয়া সম্ভব ছিল না। তখন তিনি প্রচুর খাবার দাবার পাঠিয়ে দিলেন। এছাড়া আরও নিমন্ত্রণ ছিল।

বাংলাদেশের আরও একটি ঘটনার কথা মনে পড়ছে। সে ঘটনা অবশ্য বছর পাচেক আগের। সেটিও ছিল রমজান মাস। ঢাকা থেকে কলকাতা ফেরার পথে আমি তখন ঢাকা বিমান বন্দরে। সাথে আমার এক সহকর্মী। আমার প্রচণ্ড তেষ্টা পেয়েছে। চা খেতে ইচ্ছা করছে। যেহেতু রমজান মাস, কাউকে কিছু বলতে পারছি না। এই সময় প্রৌঢ় এক ভদ্রলোক আমার কাছে এলেন। জিজ্ঞাসা করলেন, আপনি সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত? মুক্তিযুদ্ধের খবর করেছিলেন তো? আমি অবাক হয়ে বললাম, আপনি আমাকে চিনলেন কি করে? তিনি বললেন,আমি কাদের বাহিনীর লোক। আমি আপনার ওখানে গিয়েছি। বলুন, চা খাবেন? না কি কফি খাবেন? আমি বললাম, এখনতো রমজান মাস। তিনি বললেন, তা হোক। আপনি বলুন, কি খাবেন? আপনি আমার অতিথি। আমি বললাম, একটু চা হলে ভাল হত।তিনি চা এবং জলের ব্যবস্থা করলেন।

১৯৭১সালে মুক্তিযুদ্ধের সময়, ঈদের ৭/৮দিন আগে সৈয়দ নজরুল ইসলাম ফোন করে বলেন,ফ্রি আছো? এখন কি আসতে পারবে?

আমি দ্রুত সেখানে গিয়ে দেখলাম তাজউদ্দীন আহমেদের সাথে কয়েকজন মন্ত্রী বসে আছেন। সৈয়দ নজরুল ইসলাম জানতে চাইলেন, এখানে নামাজ পড়ার ব্যবস্থা আছে? আমি বললাম,আছে। সৈয়দ নজরুল ইসলাম গোলক মজুমদারকে ফোন করে বললেন, আমরা ঈদের জামাত দেখতে চাই। গোলক মজুমদার বললেন, দিল্লি থেকে অনুমতি না পেলে আপনারা যেতে পারবেন না। অবশেষে দিল্লি থেকে অনুমতি নেওয়ার দায়িত্ব পড়ল আমার উপর। আমি বললাম, আমায় একটি দিন সময় দিন। আমি ব্যবস্থা করছি। পরদিন অনুমতি পাওয়া গেল। কিন্তু তাজউদ্দীনকে অনুমতি দেওয়া হল না। তিনি ঘরে বসে নামাজ পড়লেন।

অন্যরা গাড়ি করে নামাজ পড়তে গেলেন। সৈয়দ নজরুল ইসলাম বললেন, ইয়াহিয়া খান, টিক্কা খানরা বলত, এখানে নামাজ পরা হয় না। কিন্তু এসে দেখলাম, তাদের কথা ভুল।কামরুজ্জামান সাহেব বললেন, তোমরা বিশ্বাস করেছ। আমি করিনি।

প্রসঙ্গত কলকাতায় ঈদের জামাত চিরকালই ছিল। ভারতে স্বাধীনতার আগেও ছিল। কিন্তু বিগত দশ বছরে বিজেপি ধর্ম নিয়ে ব্যবসা শুরু করেছিল। বিজেপি ও  আর এস এস ধর্ম নিয়ে রাজনীতি শুরু করে এবং ধর্মীয় বিভাজন শুরু করে। আর তৃণমূল নেত্রী ভোট বাড়াতে মুসলিমদের নামাজের জায়গায় গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকেন। ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা ব্যাপারটি পছন্দ করেননি। তারা বুঝেছেন যে, এটি ভোটের খেলা ছাড়া কিছু নয়। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তাঁর এই ধর্ম নিয়ে খেলা পছন্দ করেন নি। দিল্লিতে দাদা এবং পশ্চিমবঙ্গে দিদি ঘুরিয়ে ফিরিয়ে একই খেলা খেলে চলেছেন।

 

লেখক: ভারতের সিনিয়র সাংবাদিক

Header Ad
Header Ad

কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, দর্শক পছন্দে সেরা ঋতুপর্ণা

ছবি: সংগৃহীত

২০২৪ সালের কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজ। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত জমকালো অনুষ্ঠানে তার হাতে এই পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।

অন্যদিকে, দর্শক ভোটে সর্বাধিক পছন্দের ক্রীড়াবিদ হিসেবে ‘পপুলার চয়েজ অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করেন নারী সাফ জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা জাতীয় নারী ফুটবল দলের মিডফিল্ডার ঋতুপর্ণা চাকমা।

এ বছর ‘স্পোর্টস পারসন অব দ্য ইয়ার’ পুরস্কার জয়ের দৌড়ে মিরাজ পেছনে ফেলেছেন ঋতুপর্ণা এবং ২০২৪ প্যারিস অলিম্পিকে কোয়ালিফাই করা আর্চার সাগর ইসলামকে। অপরদিকে, ‘পপুলার চয়েজ’ বিভাগে ঋতুপর্ণা এগিয়ে যান মিরাজ ও উদীয়মান পেসার নাহিদ রানাকে ছাড়িয়ে।

 

ছবি: সংগৃহীত

১৯৬৪ সাল থেকে ক্রীড়াবিদদের স্বীকৃতি জানিয়ে আসা দেশের সবচেয়ে প্রাচীন ক্রীড়া সাংবাদিকদের সংগঠন বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন (বিএসপিএ) এবছর ১৫টি বিভাগে মোট ১৩ ব্যক্তি, দল ও সংস্থাকে সম্মাননা দেয়। সংগঠনের সভাপতি রেজওয়ান উজ জামান রাজিবের সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং স্কয়ার টয়লেট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী।

পুরস্কার গ্রহণ করে মিরাজ বলেন, “বিএসপিএকে ধন্যবাদ প্রতি বছর এমন আয়োজনের জন্য। এটা আমাদের খেলোয়াড়দের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস।” ভুটানে লিগ খেলায় ব্যস্ত থাকায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে না পারলেও ভিডিও বার্তায় ঋতুপর্ণা জানান, “এই সম্মান আমাকে আরও ভালো করার অনুপ্রেরণা দেবে।”

Header Ad
Header Ad

রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা, মগবাজার-মধুবাগে তীব্র ভোগান্তি

রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মগবাজার ও মধুবাগসহ বিভিন্ন এলাকায় ওয়াসার পানিতে পোকা ও ময়লার উপস্থিতি নিয়ে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন বাসিন্দারা। ট্যাপের পানি দুর্গন্ধযুক্ত ও অস্বচ্ছ হওয়ায় তা রান্না, গোসল ও দৈনন্দিন কাজে ব্যবহার করতে গিয়ে নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকে।

এলাকাবাসীর অভিযোগ, বাসার পানির ট্যাঙ্ক একাধিকবার পরিষ্কার করেও মিলছে না সমাধান। ওয়াসার সাপ্লাই পাইপ থেকেই এই সমস্যার উৎপত্তি বলে মনে করছেন তারা।

মধুবাগ এলাকার এক বাসিন্দা বলেন, “এই পানি দিয়ে রান্না ও গোসল সম্ভব না। আমাদের বাসার শিশুরা পানি খেতেই চায় না। বাধ্য হয়ে পাম্প থেকে পানি এনে ব্যবহার করতে হচ্ছে।” আরেকজন জানান, “ট্যাঙ্ক পরিস্কার করলে প্রথমে কিছুদিন ভালো থাকে, তারপর আবার পোকা দেখা দেয়।”

বিকল্প না থাকায়, অনেকেই ট্যাপের মুখে কাপড় বেঁধে পানি ব্যবহার করছেন। কিন্তু তারপরও পেটের অসুখ ও চর্মরোগের প্রকোপ বাড়ছে বলেও জানান স্থানীয়রা।

এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে ঢাকা ওয়াসার তিনজন কর্মকর্তা মধুবাগ এলাকায় পরিদর্শনে যান এবং কয়েকটি বাসা থেকে পানি সংগ্রহ করে পরীক্ষায় পোকা পাওয়ার কথা স্বীকার করেন। তবে দায় চাপান ট্যাঙ্ক ঠিকমতো পরিষ্কার না করাকে। ওয়াসার উপসহকারী প্রকৌশলী তৌফিক আহমেদ চৌধুরী বলেন, “লাইনের পানি পরিষ্কার। ট্যাঙ্ক যদি নিয়মিত পরিষ্কার করা হয়, তাহলে এ সমস্যার স্থায়ী সমাধান হবে।”

তবে এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট নন এলাকাবাসী। তারা বলছেন, নিয়মিত ট্যাঙ্ক পরিষ্কারের পরও পানি দূষিত হচ্ছে, যা পাইপলাইনের সমস্যার ইঙ্গিত দেয়। এ অবস্থায় ওয়াসার কর্মকর্তারা পাইপের মান যাচাইয়ের আশ্বাস দিয়েছেন। এলাকাবাসী দ্রুত সমস্যার স্থায়ী সমাধান চেয়ে কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

Header Ad
Header Ad

বিদেশি আইনের আওতায় পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগ: গভর্নর

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর জানিয়েছেন, পাচার হওয়া অর্থ দেশে ফেরাতে হবে বিদেশি আইনের মাধ্যমে এবং এ উদ্যোগ সম্পূর্ণ নতুন। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) বিকেলে বাংলাদেশ ব্যাংকের চট্টগ্রাম কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়াটি দেশের নয়, বরং বিদেশের আইনের সঙ্গে সংযোগ রেখে করতে হবে। এর জন্য আগে সংশ্লিষ্ট তথ্য সংগ্রহ করতে হবে এবং এস্টেট (সম্পদ) ফ্রিজ করে আদালতের মাধ্যমে বাকি প্রক্রিয়া চালাতে হবে।”

সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “প্রথমে এস্টেটগুলো ফ্রিজ করার চেষ্টা করছি। বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আলোচনা চলছে, চিঠি পাঠানো হচ্ছে। আইন পরামর্শক নিয়োগে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। এস্টেট ট্রেসিং ফার্মের সঙ্গেও আলোচনা চলছে। আগামী ছয় মাসের মধ্যে এস্টেট ফ্রিজ করা গেলে এটিই হবে প্রথম সাফল্য।”

এক প্রশ্নের উত্তরে গভর্নর বলেন, “আমার ধারণা, প্রায় আড়াই থেকে তিন লাখ কোটি টাকা পাচার হয়েছে। শুধু বেক্সিমকো গ্রুপেরই প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার মতো অর্থ পাচার হয়েছে। এগুলো বড় গ্রুপের হিসাব, ছোট গ্রুপগুলো এখনো বিবেচনায় আনা হয়নি। ভবিষ্যতে যেন এমন না ঘটে, সে জন্য আমরা প্রয়োজনীয় নিয়ম-কানুন সংশোধনের উদ্যোগ নিচ্ছি।”

তিনি আরও বলেন, “সব সময় আদালতের মাধ্যমে সমাধান না করে, কিছু ক্ষেত্রে সমঝোতার ভিত্তিতেও (আউট অব কোর্ট সেটেলমেন্ট) টাকা ফেরত আনার চিন্তা করছি। তবে সেটার আগে সুনির্দিষ্ট তথ্য থাকা জরুরি, না হলে আমরা ঠকে যাব।”

মুদ্রাস্ফীতি সংক্রান্ত এক প্রশ্নে গভর্নর বলেন, “অতীতে খাদ্য মুদ্রাস্ফীতি ৯-১০ শতাংশ দেখানো হলেও বাস্তবে তা ছিল ১৩-১৪ শতাংশ। তবে এখন সেটি ৮-৯ শতাংশে নেমেছে। সামগ্রিকভাবে মুদ্রাস্ফীতি কমতির দিকেই। আগামী বছরে তা ৫ শতাংশ বা তার নিচে নামিয়ে আনা সম্ভব হবে বলে আশা করছি।”

সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. জামাল উদ্দিন, ফাইন্যান্স ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের পরিচালক মো. আনিসুর রহমানসহ চট্টগ্রাম কার্যালয়ের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সঞ্চালনায় ছিলেন উপপরিচালক মো. জোবাইর হোসেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, দর্শক পছন্দে সেরা ঋতুপর্ণা
রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা, মগবাজার-মধুবাগে তীব্র ভোগান্তি
বিদেশি আইনের আওতায় পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগ: গভর্নর
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম বদল নয়, বরং ঐতিহ্যে ফেরত: ঢাবি উপাচার্য
তৃতীয় বিয়ের ইতি, রোশন সিংয়ের সঙ্গে আইনিভাবে বিচ্ছিন্ন শ্রাবন্তী
৬৪ জেলা নিয়ে তৃণমূল ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজনের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার
আগামীকাল শনিবার রাজধানীতে “মার্চ ফর গাজা”, পাঁচটি স্থান থেকে শোভাযাত্রা শুরু
অবশেষে নতুন চুক্তি সালাহর, লিভারপুলে থাকছেন ২০২৭ পর্যন্ত
পহেলা বৈশাখের শোভাযাত্রায় হাসিনার মুখাবয়ব
ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে মামলা করল ওপেনএআই
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় মৃদু ভূমিকম্প
অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে নাগরিক কমিটির নেত্রী দিলশাদ আফরিন আটক
বাণিজ্য যুদ্ধের আশঙ্কায় ডলারের বড় পতন, রেকর্ড ছুঁয়েছে স্বর্ণের দাম
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে ১৪৭ দেশ, বাড়ছে বিশ্বজনমত
মার্কিন পণ্যে ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে চীনের পাল্টা জবাব
নারায়ণগঞ্জে দুই নারী ও এক শিশুর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
ফুটবল মাঠ পেরিয়ে হলিউডে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো
পুলিশের চাকরি পেতে সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন: সারজিস
ড. ইউনূসের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার কোনও অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে বগুড়া, গণশুনানির প্রস্তুতি শুরু