বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

না দেখে যাওয়া স্বাধীনতা

 

সময়টা মুক্তিযুদ্ধের শুরুর দিকের। বাইরে দুদিন ধরে বৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টি থামার কোনো নামই নেই এদিকে দেশে মিলিটারি ঢুকছে নাকি। আলাদাতপুর গ্রামের মাতব্বর মুজাহিদ মোড়ল বললো ওরা নাকি সব মানুষকে মেরে ফেলবে। কিছু মানুষ তো সেই ভয়ে বিভিন্ন জায়গাই পালায় যাচ্ছে।

মাতব্বর বললো ভারতেও নাকি পালায় যাচ্ছে। আবার গোপনে তাকি মাতব্বর খবর পাইছে কিছু মানুষ ভারতে যাচ্ছে নাকি মুক্তিযুদ্ধের জন‍্য প্রশিক্ষণ নিতে। এই সব কথা বাড়িতে এসে বললো রইজ খানের ৬ বছরের ছেলে আশরাফুল। এই সব শুনে ঘরের বাইরে থেকে ছুটে আসলো আশরাফুলের মা আলেয়া বেগম। আলেয়া বেগম অনেক সাহসী একজন মহিলা। কোনো কিছুতেই তেমন ভয় পাই না। আলেয়া বেগম জিজ্ঞাসা করলো হ‍্যারে আশরাফুল এই সব কথা মাতব্বর কোথায় বলতেছিলোরে???

তখন আশরাফুল বললো মা এই সব কথা তো চৌরাস্তার মোড়ে বসে বলতেছিলো মাতব্বর। খাটের উপর বসে থাকা রইজ খান জিজ্ঞাসা করলো মিলিটারি দেশে এসেছে বলে কি তুমি ভয় পাচ্ছো আলেয়া?? আলেয়া বেগম বললো না আশরাফুলের বাপ। শুনে অনেক খুশি হলো রইজ খান। তার পরের দিনই ছিলো রইজ খানের ভারতে মুক্তিযুদ্ধ করার জন‍্য প্রশিক্ষণ নিতে যাওয়ার কথা। কিন্তু সে কথা আলেয়া বেগম ছাড়া গ্রামের আর কেউ জানে না। কিছুক্ষণ পরে আশরাফুল বাইরে খেলতে চলে গেলো আর এদিকে আলেয়া বেগম রইজ খানের প্রশিক্ষণে যাওয়ার জন‍্য জামাকাপড় এবং বাকি সব কিছু একটি কাপড়ের ব‍্যাগে ঢুকিয়ে দিলো। রাতে পেরোতেই ভোরের দিকে বেরিয়ে পড়লো রইজ খান। দীর্ঘ অনেক দিন যাবত প্রশিক্ষণ নিলো। এর মধ‍্যেই দেশে শুরু হলো বিশাল মুক্তিযুদ্ধ

পাকিস্তানি মিলিটারি যাকে পাচ্ছে তাকেই গুলি করে হত্যা করছে। এই সব দেখে আশরাফুল সব সময় ভয় পেতো। কিন্তু আলেয়া বেগম আর ভয় পেত না। দীর্ঘ অনেক দিন পর যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে রইজ খান একদিন বাড়িতে আসে ( মাথায় গামছা বাধা, পরনে লাল লুঙ্গি, কাধে রাইফেল ) তাকে দেখে আশরাফুল তো বেজাই খুশি তার বাপ বাড়িতে এসেছে। কিন্তু বাপের কাধে রাইফেল দেখে একটু ভয় পাই আশরাফুল। রইজ খান এসেই আলেয়া বেগমের কাছে ভাত চাই এবং বলে গত চারদিন যাবত কিছুই খাইনি কিছু খেতে দাও। তখন আলেয়া বেগম খাবার দেয়। খাবার খেয়ে যাওয়ার সময় রইজ খান কিছু খাবার গামছাই বেধে নিয়ে যাই আর বলে আমার সঙ্গের ভাইদের জন‍্য খাবার নিয়ে যাচ্ছি। তখন আলেয়া বেগম জানতে চাই তারা এখন কোথায় যুদ্ধ করছে রইজ খানের কাছে।

রইজ খান বলে আমরা মুচিরপোল বাজারের কাছে একটি ছোট ক‍্যাম্প করেছি সেখানেই থাকছি আর একেক সময় একেক জায়গাই যাচ্ছি। তখন একটু দীর্ঘ নিশ্বাস ফেলে আলেয়া বেগম বলে কাল থেকে আমি তোমাদের জন‍্য খাবার নিয়ে যাবো ক‍্যাম্পে এবং আরো যা যা লাগে সব কিছুই নিয়ে যাবো। এ কথা শুনে রইজ খান বলে তোমার যাওয়ার দরকার নেই। পাকিস্তানি মিলিটারি যদি জানতে পারে তাহলে তোমাকে ওরা মেরে ফেলবে। একথা বলে আর একটু সময় ও দেরি করে না রইজ খান চলে যায় মুক্তিযোদ্ধাদের ক‍্যাম্পে। কিন্তু আলেয়া বেগম রইজ খানের কথা না শুনে পরের দিনই খাবার গামছায় বেধে নিয়ে যায় মুক্তিযোদ্ধাদের ক‍্যাম্পে কারণ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দেখার খুব ইচ্ছা যে আলেয়া বেগমের। তিনি প্রাণের মায়া না করে নিয়মিতই খাবার নিয়ে যেতে থাকে মুক্তিযোদ্ধাদের ক‍্যাম্পে। এভাবেই কেটে যায় অনেক দিন। মুক্তিযোদ্ধ প্রায় শেষের দিকে। বাংলাদেশের অনেক অঞ্চল স্বাধীন হয়ে গিয়েছে।

হঠাৎ একদিন খাবার দিতে যাওয়ার আগে আশরাফুলকে আলেয়া বেগম ডেকে বলেন বাপ আমি মুক্তিযোদ্ধাদের খাবার দিতে যাচ্ছি হয়তো আর কিছু দিনের মধ‍্যেই দেশ স্বাধীন হবে আর আমার ইচ্ছাও পৃরণ হবে। দেশ স্বাধীন হওয়া দেখতে পারবো। একথা বলে ঘর থেকে খাবার নিয়ে বেরিয়ে যায় আলেয়া বেগম খাবার ঠিক মতো পৌছেও দেয় মুক্তিযোদ্ধারা ও রইজ খান বলে হয়তো কাল বা পরশুই আমাদের এই অঞ্চল স্বাধীন করতে পারবো। এ কথা শুনে খুব খুশি হয় আলেয়া বেগম। আর হবেই বা না কেন তার অনেক দিনের ইচ্ছা সে স্বাধীনতা দেখবে। মুক্তিযোদ্ধাদের খাওয়া শেষ হলে আলেয়া বেগম বাড়িতে ফেরার জন‍্য রওনা হয়। কিন্তু সেদিনই পাকিস্তানি বাহিনী টার্মিনাল এলাকা থেকে শুরু করে রূপগঞ্জ বাজার পযর্ন্ত এলোপাথাড়ি গুলি চালাই আর সেই গুলিতেই মৃত‍্যু হয় আলেয়া বেগমের। ঠিক তার কিছু দিন পরেই দেশ স্বাধীন হয়। মুক্তিযোদ্ধা রইজ খানও বাড়ি ফিরে আসে দেশকে স্বাধীন করে। কিন্তু যার এক মাত্র ইচ্ছা ছিল দেশকে স্বাধীন দেখার সেই আলেয়া বেগমই দেশকে স্বাধীন দেখে যেতে পারলো না।

 

ডিএসএস/ 

Header Ad

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের সহযোগিতায় এবং ব্যাবিলন গ্রুপের আর্থিক সহায়তায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হাত হারানো পাঁচজন ব্যক্তিকে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি রোবটিক হাত প্রদান করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) ঢাকার আগারগাঁওয়ে অবস্থিত আইসিটি টাওয়ারে এই বিশেষ আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশগ্রহণকালে হাত হারানো পাঁচজন ব্যক্তি- আরিফুল ইসলাম, ইমন আহমেদ, মঞ্জুরুল ইসলাম, হাবিবুর রহমান এবং রাজন মিয়া এই রোবটিক হাত গ্রহণ করেন।

রোবটিক হাতটি তৈরি করেছে স্থানীয় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান রোবোলাইফ টেকনোলজিস। প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশের প্রযুক্তি খাতে নতুন সম্ভাবনার জন্ম দিয়ে মানুষের জীবনযাত্রা উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী বলেন, “এটি একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। যারা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে তাদের অঙ্গ হারিয়েছেন, তাদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য এটি আমাদের একটি ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা। স্থানীয় প্রযুক্তি ব্যবহার করে রোবটিক হাত তৈরি এবং বিতরণ করা প্রযুক্তির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সক্ষমতার প্রমাণ। আমরা আশা করি, এই উদ্যোগ তাদের জীবনে নতুন আশার আলো বয়ে আনবে।”

রোবোলাইফ টেকনোলজিসের তৈরি রোবটিক হাত ইতোমধ্যে বাংলাদেশসহ সৌদি আরব, মালয়েশিয়া, তুরস্ক এবং ভারতে সাফল্যের সাথে ব্যবহৃত হয়েছে। স্থানীয় গবেষণার মাধ্যমে তৈরি এই প্রযুক্তি এখন পর্যন্ত ৬০ জনেরও বেশি মানুষকে সহায়তা করেছে। রোবোলাইফ টেকনোলজিসের প্রতিষ্ঠাতা জয় বড়ুয়া লাভলু এই উদ্ভাবনকে আন্তর্জাতিক গবেষণার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।

আয়োজকরা জানিয়েছেন, এটি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানোর একটি মানবিক পদক্ষেপ, যা ভবিষ্যতে অন্যদের জন্যও অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে। এ ধরনের উদ্যোগ শুধু প্রযুক্তির বিকাশ নয়, মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। সমাজে বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন করা সাহসী মানুষদের সহায়তা করার এ মানবিক প্রচেষ্টা সকলের কাছে প্রশংসিত হয়েছে।

Header Ad

সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সেনানিবাসস্থ সেনাকুঞ্জের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে গুলশানের বাসভবন ফিরেজা থেকে রওয়ানা হয়েছেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী।

এর আগে বুধবার (২০ নভেম্বর) বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান সাংবাদিকদের জানান সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া।

২০১০ সালের ১৩ নভেম্বর খালেদা জিয়াকে তার পরিবারের দীর্ঘ ৪০ বছরের স্মৃতি বিজড়িত ঢাকা সেনানিবাসের শহীদ মইনুল রোডের বাড়ি থেকে এক কাপড়ে টেনে হিঁচড়ে জবরদস্তি করে বের করে দেয়া হয়েছিল। আজ সেই সেনানীবাসের সেনাকুঞ্জে যাবেন তিনি।

এদিকে ২০১৮ সালের পর এই প্রথম বিএনপি চেয়ারপারসন প্রকাশ্য কোনো কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করবেন। এর আগে তিনি ২০১৮ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি সবশেষ সিলেট সফর করেন। এছাড়া ২০১২ সালে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া।

এর আগে গত মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) রাতে সেনাবাহিনীর চিফ অব জেনারেল স্টাফ লে. জেনারেল মিজানুর রহমান শামীম এবং সশ্বস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লে. জেনারেল এএসএম কামরুল আহসান আমন্ত্রণপত্রটি বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে পৌঁছে দেন।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন অমন্ত্রণের বিষয়টি সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, উনারা সস্ত্রীক বাসায় এসে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আমন্ত্রণপত্র দিয়ে গেছেন।

এদিকে, খালেদা জিয়া ছাড়াও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যসহ সিনিয়র ২৬ জন নেতাও সশ্বস্ত্র বাহিনী দিবস অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণ পেয়েছেন। ২০০৯ সালের পর এবারই প্রথম বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকেও আমন্ত্রণ জানানো হলো।

Header Ad

সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না

জহিরুল ইসলাম খান পান্না (ইনসটে: শেখ হাসিনা)। ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে ভারতে পালিয়ে যাওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন বেসরকারি সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্রের চেয়ারপার্সন এবং সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী জহিরুল ইসলাম খান পান্না (জেড আই খান পান্না)।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সাবেক অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মেহেদী হাছান চৌধুরীর জামিন স্থগিত নিয়ে সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।

পরে গণমাধ্যমের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে জেড আই খান পান্না বলেন, আজ আদালতে নিয়মিত শুনানির সময় কেউ একজন জানতে চান যে, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিটি) আমি কারও পক্ষে লড়ব কি না। তখন আমি বলেছি, সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষেই লড়ব।

অতীতে আপনি শেখ হাসিনা সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করেছেন। এখন তার পক্ষে লড়তে চাইছেন। এটি আপনার আগের অবস্থানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কি না?

উত্তরে জেড আই খান পান্না বলেন, অবশ্যই সাংঘর্ষিক। কিন্তু প্রত্যেক মানুষের আইনি সুবিধা পাওয়ার অধিকার আছে। মানবিক দিক বিবেচনা করেই আমি শেখ হাসিনার পক্ষে লড়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছি। তবে আমি যেকোনো অপরাধের শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ডের বিপক্ষে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ, বিশেষ মোনাজাতের মধ্যদিয়ে কর্মসূচি শুরু
সেন্টমার্টিনে যেতে নিবন্ধনসহ যা করতে হবে পর্যটকদের
সিটি কলেজ অন্যত্র সরিয়ে নেওয়াসহ ৯ দাবি ঢাকা কলেজ কর্তৃপক্ষের