বৃহস্পতিবার, ৩ এপ্রিল ২০২৫ | ১৯ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

সেই ছেলেটি

১৯৭১ সাল। চট্টগ্রামের পাহাড়তুলি গ্রামের শিশু রাজ। তার মা রোকশানা বেগম অন্যের বাড়িতে কাজ করেন, বাবা রহমত আলি একজন সামান্য দিনমুজুর। তার ছোট বোন রহিমা প্রথম শ্রেনীতে পড়ে। রাজ পড়ে নবম শ্রেনীতে।হঠাৎ একদিন তাদের গ্রামের দিকে কারা যেন গুলি ছুড়তে ছুড়তে এগিয়ে আসছিলো। তাদের গুলির প্রথম স্বীকার হলো রাজের বাবা রহমত আলি। মাঠ থেকে ফেরার পথে গুলির আঘাতে নদীর ধারে মুখন থুবড়ে পড়ে গেল। তার মা রোকশানা বেগম এইক খবর পেয়ে ছুটে যাচ্ছিলেন কিন্তু পৌছাতে পারলেন না। একটা গুলি এসে লাগলো তার বুকে।মৃত্যুবরণ করলেন তিনি।

বাবা মাকে হারিয়ে ভেঙ্গে পড়লো রাজা। কিন্তু তার বাবা -মাকে কে বা কারা মারলো কিছুই বুঝতে পারলোনা সে। পরেরদিন তার বাবার বন্ধু আবুল চাচাকে জিজ্ঞেস করলো তার বাবা-মাকে করা বা কেন মারল। চাচা বললেন গ্রামে পাকিস্তানি মিলিটারি এসেছে। তারা আমাদেরকে স্বাধীনতা দিতে চাই তাদের বিরুদ্ধে আমরা মাঠে নেমেছি বলে তারা আমাদের ওপর অত্যাচার করছে।যুদ্ধ করতে হবে, দেশকে দস্যুর হাত থেকে রক্ষা করতে হবে। রাজ অবাক হয়ে বলল যুদ্ধ কি চাচা। আবুল হোসেন বলেন যুদ্ধ হচ্ছে লড়াই। পাকিস্তানিরা আমাদের স্বাধীন হতে দিতে চাই না। তারা আমাদের শোষণ করতে চাই। এই বলে চলে গেলেন আবুল হোসেন। রাজ বাবা মাকে হারিয়ে ভেঙ্গে পড়লেও তার মনে জেগে উঠলো এক নতুন স্বপ্ন।। সে গাছের নিচে দাঁড়িয়ে আছে হঠাৎ দেখলো গ্রামের লোকজন জিনিসপত্র নিয়ে কোথায় চলে যাচ্ছে। সে তার সামিয়া পিসি কে বললো তারা কোথায় যাচ্ছে। পিসি বলল "গ্রামে মিলিটারি এসেছে সবাইকে অনেক মারধোর করেছে তাই গ্রাম ছেড়ে চলে যাচ্ছে। তোরা আমার সঙ্গে চল।"সামিয়া পিসির ছেলে মেয়ে নেই। রাজের মা তার বাড়িতে কাজ করতো তখন থেকেই তাদের ভাই -বোনকে তিনি খুব ভালোবাসতেন। রাজ হেসে বলল আমি যাব না। দেশের জন্য যুদ্ধ করবো।

পিসি তার ওপর রেগে বলল শোনো ছেলের কথা এইটুকু ছেলে তুই আবার কিসের যুদ্ধ করবি। গ্রামের সবাই চলে যাচ্ছে আর তুই কি-না যুদ্ধ করবি। চল আমার সাথে কিন্তু রাজ বললো না আমি যাবোনা। রাজ কে কিছুতেই নিয়ে যেতে না পেরে পিসি রহিমা কে নিয়ে চলে গেলো। সেইদিন রাতে রাজ তার বন্ধু রবিন,সিয়াম,রাহাত সবাইকে যুদ্ধ করতে হবে বলে রাজি করলো। রাহাতদের বাড়ির রেডিও দিয়ে তারা বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুনলো,"এইটাই হয়তো আমার শেষ বার্তা, আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন।" সকালে তারা মুক্তিযোদ্ধার কমান্ডার শফিকুদ্দিনের সাথে দেখা করে বলল আমরাও যুদ্ধ করবো।কমান্ডার তাদের মানসিকতা দেখে খুশি হলেন।তাদের কে অস্ত্র দেখাশোনার দায়িত্ব দিলেন। কিন্তু রাজ যুদ্ধ করবে অস্ত্র চালানো শিখবে এইসব ভেবে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। তাই কমান্ডার পাশের গ্রামে যেখানে অস্ত্র প্রশিক্ষণ চলছিলো তাদেরকে সেখানে পাঠিয়ে দিলেন। রাজ খুব সহজেই অস্ত্র চালানো শিখে গেল। কমান্ডার প্রধান অনেক খুশি হলেন।

১১মে সে ১০জন মুক্তিযোদ্ধার সাথে যুদ্ধে নেমে পড়ে। সেইদিন রাজ অনেক সাহসিকতার পরিচয় দেখায় শফিকুদ্দিন তাকে কিশোরদেরর ক্যাপ্টেন বানালেন।পরের দিন, ১৫ জন একসাথে মিলে বের হলো যুদ্ধে। তারা একটা গোপন স্থান তৈরি করেছিল। যেখানে ওপরে ছিলো কাঠের পাটাতন এবং মাটির নিচে ঘরের মতো গর্ত। তার সামনে ছিলো উঁচু বন। প্রায় এক হাজার সৈন্য নিয়ে পাকিস্তনিরা হাজির হলো রাজ পিছন থেকে গুলি ছুড়তে থাকে। তারা কয়েকজন করে চার দিকে ছড়িয়ে পড়েছিল। প্রচন্ড গুলির আঘাতে অনেকে নিহত হয় কিন্তু তাদের গুপ্ত স্থান বুঝতে না পারায় চারদিকে গুলি ছুড়তে শুরু করলো। পাকিস্তানিদের তুলনায় তারা অনেক কম থাকায় চারদিকের গুলির তোড় সহ্য করতে না পেরে অনেকেই নিরাপদ স্থানের দিকে চলে গেলো।

রাজকেও সবাই যেতে বললো কিন্তু সে যেতে রাজি হলো না। অসীম সাহসিকতার সাথে যুদ্ধ চালিয়ে গেলো। কিন্তু শত শত অস্ত্রকে একটা অস্ত্র দিয়ে দমিয়ে রাখা সম্ভব না। এইটা বুঝেও পিছু সরে যাই নি সে। কিছুক্ষণ পর একটা গ্রেনেড এসে লাগলো তার বুকে। মুখ থুবড়ে পড়লো মাটিতে। কাঠের পাটাতনের মুখ খোলা ছিলো গড়িয়ে পড়লো গর্তে। তার বন্ধুরা তাকে ধরাধরি করে সরিয়ে নিয়ে গেলো। ঝর ঝর করে রক্ত ঝরছিলো। মৃত্যুশয্যায় তার মুখ দিয়ে একটি শব্দ ভেসে আসছিলো বাংলাদেশ, স্বাধীন বাংলাদেশ। স্বাধীন বাংলার স্বপ্ন নিয়ে ঝরে গেলো একটা প্রাণ। পৃথিবীর বুক থেকে বিদায় নিলো সেই ছেলেটি।

 নিউ গভঃ ডিগ্রি কলেজ, রাজশাহী

 

ডিএসএস/ 

Header Ad
Header Ad

সাতক্ষীরায় মদপানে দুই যুবকের মৃত্যু, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৯

ছবি: সংগৃহীত

সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলায় মদপানের ফলে দুই যুবকের মৃত্যু হয়েছে। একই ঘটনায় আরও ৯ জন গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) দিবাগত রাত ১২টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই দুই যুবকের মৃত্যু হয়। এর আগে, ঈদের সন্ধ্যায় তারা মদপান করেন এবং রাতের মধ্যে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন।

মৃতদের মধ্যে রয়েছেন আশাশুনি উপজেলার তেতুলিয়া গ্রামের জাফর আলী খাঁর ছেলে জাকির হোসেন টিটু (৪০) ও সোহরাব গাজীর ছেলে নাজমুল গাজী (২৬)।

এ ঘটনায় অসুস্থদের মধ্যে রয়েছেন ব্রাহ্মণ তেতুলিয়া গ্রামের সাইদ সরদারের ছেলে ফারুক হোসেন, মোকামখালী গ্রামের কুদ্দুস সরদারের ছেলে ইমরান, মিত্র তেতুলিয়ার মর্জিনা খাতুনের ছেলে ইকবাল, কামরুলের ছেলে লিফটন, আজিবার সরদারের ছেলে রবিউল, শহীদ গাজীর ছেলে তুহিন, আনিসের ছেলে নাজমুলসহ আরও কয়েকজন।

গুরুতর অসুস্থদের মধ্যে ফারুক হোসেনকে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং ইমরানকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।

স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ঈদের দিন সন্ধ্যায় আশাশুনির তেতুলিয়া শ্মশানঘাট মাঠে বসে জাকির হোসেন টিটু, নাজমুল গাজীসহ মোট ১১ জন একসঙ্গে মদপান করেন। মদপানের পর তারা বাড়ি ফিরে যান এবং ঘুমিয়ে পড়েন।

এরপর রাত ১২টার দিকে একে একে সবাই মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়লে তাদের আশাশুনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জাকির হোসেন টিটু ও নাজমুল গাজী মারা যান। বাকি ৯ জনের চিকিৎসা চলছে।

আশাশুনি থানার ডিউটি অফিসার এসআই ফিরোজ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, "অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। তবে মৃত্যু অন্য কোনো কারণে হয়েছে কিনা, তা ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর নিশ্চিত হওয়া যাবে।"

নিহতদের মধ্যে একজনের মরদেহ উদ্ধার করে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় বিস্তারিত তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

ছবি: সংগৃহীত

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইরান, চীন এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) একাধিক ব্যক্তি ও সংস্থার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ইরানের অস্ত্র সংগ্রহ নেটওয়ার্কের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ এই নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়।

এই পদক্ষেপকে ইরানের ওপর আরও চাপ সৃষ্টির একটি অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে। এর আগে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানকে সতর্ক করে বলেছিলেন, নতুন পারমাণবিক চুক্তিতে রাজি না হলে দেশটির ওপর বোমা হামলা চালানো বা নতুন শুল্ক আরোপ করা হতে পারে।

মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ ও বিচার বিভাগ যৌথভাবে জানিয়েছে, ইরানের ড্রোন কর্মসূচির অন্যতম প্রধান নির্মাতার জন্য মানববিহীন এয়ার ভেহিকল (ইউএভি)–এর উপকরণ সংগ্রহের সঙ্গে যুক্ত ছয়টি সংস্থা ও দুই ব্যক্তির ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।

মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট এক বিবৃতিতে বলেন, "ইরান তাদের ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র রাশিয়াসহ তাদের প্রক্সিদের সরবরাহ করছে। রুশ বাহিনী এগুলো ইউক্রেনের বিরুদ্ধে ব্যবহার করছে, যা বেসামরিক নাগরিক, মার্কিন বাহিনী ও মিত্রদের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা ইরানের সামরিক-শিল্প কমপ্লেক্স এবং তাদের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও প্রচলিত অস্ত্রের বিস্তার ব্যাহত করতে কাজ চালিয়ে যাব।"

মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ জানিয়েছে, নতুন নিষেধাজ্ঞার আওতায় এসেছে একটি ইরান-ভিত্তিক সংস্থা, দুইজন ইরানি নাগরিক, একটি চীন-ভিত্তিক সংস্থা এবং চারটি সংযুক্ত আরব আমিরাত-ভিত্তিক সংস্থা।

এ বিষয়ে জাতিসংঘে ইরানের মিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তারা তাৎক্ষণিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি।

Header Ad
Header Ad

বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী অভিযোগ করেছেন, আওয়ামী লীগের দোসররা বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার চালিয়ে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা করছে। তিনি বলেন, "পরাজিত শক্তি নিউইয়র্ক টাইমসে মিথ্যা তথ্য দিয়ে রিপোর্ট করিয়েছে। ফ্যাসিবাদের দোসররা হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হয়ে গেছে। তারা এই অবৈধ টাকা ব্যবহার করে বাংলাদেশকে কলঙ্কিত করতে চায়।"

বুধবার (২ এপ্রিল) সকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব মন্তব্য করেন।

রিজভী আহমেদ অভিযোগ করেন, "শেখ হাসিনা জঙ্গি দমনের নামে একটি নাটক সাজিয়ে বিশ্ববাসীকে বিভ্রান্ত করেছেন। এটি মূলত ক্ষমতায় টিকে থাকার একটি রাজনৈতিক কৌশল ছিল। এমনকি একজন সাবেক আইজিপির বইয়েও এটি উঠে এসেছে।"

তিনি আরও বলেন, "বাংলাদেশে উগ্রবাদের কোনো উত্থান ঘটেনি। বরং বর্তমানে দেশে ফ্যাসিবাদের কোনো ছোবল নেই, মানুষ নির্বিঘ্নে ধর্মপালন করতে পারছে, কথা বলতে পারছে। এবার মানুষ নির্ভয়ে ঈদ উদযাপন করেছে, যা অতীতে সম্ভব হয়নি।"

আওয়ামী লীগ সরকারের কঠোর সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, "আওয়ামী লীগ বসে নেই, তারা কালো টাকা ব্যবহার করে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে। তারা অন্তর্ঘাতমূলক কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে। বিদেশে পালিয়ে থাকা আওয়ামী লীগের নেতারাই দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে।"

তিনি আরও বলেন, "শেখ হাসিনার নির্দেশে মুগ্ধ ফাইয়াজদের গুলি করে হত্যা করা হয়েছে, কিন্তু এ নিয়ে তার কোনো অনুশোচনা নেই। প্রশাসনের চারপাশে আওয়ামী লীগের দোসররা বসে আছে, যার ফলে দেশে গণতন্ত্র ও সুশাসন ভূলুণ্ঠিত হয়েছে।"

রিজভী আহমেদ দ্রুত প্রয়োজনীয় সংস্কার করে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানান। তিনি বলেন, "নির্বাচনী সরকারই হচ্ছে বৈধ সরকার। নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি সাধারণ জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না। নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হলে ধোঁয়াশার সৃষ্টি হবে।"

তিনি নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে দ্রুত নির্বাচনের জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাতক্ষীরায় মদপানে দুই যুবকের মৃত্যু, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৯
ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী
দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশে জঙ্গিবাদের উত্থানের ঘটনা ঘটেনি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আখাউড়ায় ট্রেনের ছাদে টিকটক বানাতে গিয়ে দুর্ঘটনা, নিহত ২
বাংলাদেশকে ভেঙে ফেলার আহ্বান ভারতের ত্রিপুরার রাজপরিবার প্রধানের
বিএনপি কখনোই নির্বাচনের পরে সংস্কারের কথা বলেনি: মির্জা ফখরুল
বিরামপুরে জমি নিয়ে বিরোধ, চাঁদা দাবি ও হামলার ঘটনায় আটক ৫
হলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা ভ্যাল কিলমার আর নেই
ময়মনসিংহে সিনেমা হলে যান্ত্রিক ত্রুটির জেরে দর্শকদের ভাঙচুর
সেভেন সিস্টার্স নিয়ে ড. ইউনূসের মন্তব্যে ভারতীয় রাজনীতিবিদদের তীব্র প্রতিক্রিয়া
মিয়ানমারের ভূমিকম্পে এক ইমামের ১৭০ স্বজনের মৃত্যু
ঈদের আনন্দে যমুনার দুর্গম চরে গ্রাম-বাংলার ঘুড়ি উৎসব, আনন্দে মেতে উঠে বিনোদনপ্রেমীরা!
ইমামকে ঘোড়ার গাড়িতে রাজকীয় বিদায়, দেওয়া হলো ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
লন্ডনে একসঙ্গে দেখা গেলো সাবেক চার আওয়ামী মন্ত্রীকে
ঢাকায় ফিরছে ঈদযাত্রীরা, অনেকে ছুটছেন শহরের বাইরে
চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় আবারও সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ৭
বিটিভিতে আজ প্রচারিত হবে ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, নেই যানজটের চিরচেনা দৃশ্য
মাদারীপুরে তিন মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ২