সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৫ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মুক্তিযুদ্ধে অসমাপ্ত প্রেম

করিমের সাথে রহিমা বিবির দেখা হয় গঞ্জের বাজারে। রহিমা স্থানীয় একটি ডিগ্রী কলেজের স্নাতক শেষ বর্ষের ছাত্রী। তার বাবা না থাকায় সব সময় গঞ্জে গিয়ে বাজার-সদায় করে আনতো। একদিন হালকা গরমে সুন্দর আমেজে হৈমন্ত মাসের পড়ন্ত বিকেলে রহিমা বাজার বেশি হওয়ায় সে আনতে পারছেনা বলে করিম আগ বাড়িয়ে রহিমার উপকার করতে চাইলে প্রথমে রহিমা তাঁকে খারাপ ছেলে মনে করে দুরে ঠেলে দেয়। পরে অব্যশই জানতে পারে করিম একটি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা খুবই নম্র ভদ্র বিনয়ী ও পরোপকারী ভালো ছেলে। রহিমা আস্তে আস্তে করিমের আশে পাশে চলাচল বাড়িয়ে দেয়। এই ভাবে আস্তে আস্তে তাদের পরিচয় হয়। শুরু হয় তাদের পথচলা এই ভাবেই দু'জন দু’জনকে জানতে বুঝতে শিখে। দু'জনে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয় শত বিপদে ও দু'জন দু'জনকে কখনো ছেড়ে যাবে না। যদি কোন বড় বিপর্যয় অথবা আর্থিক শারিরীক যত সমস্যা হোক না কেন শুধু জীবন থাকে একে অন্য কে গ্রহন করার মরণোত্তর প্রতিজ্ঞা বদ্ধ হলেন। প্রতিদিন তারা কোন না কোন ভাবে দেখা বা চিঠি বিনিময় করে সম্পর্ক গাঢ় করতো। তারা তাদের প্রেম ইতিহাসের অমর করে রাখতে লাইলী-মজনু, শিরি- ফরহাদের মতো ইতিহাস সেরা প্রেমিক যুগল হয়ে মৃত্যু বরণ করবে তবুও কেউ কাউকে ছেঁড়ে যাবো না বলে প্রতিশ্রতি বদ্ধ হয়েছে। পারিবারিক ভাবে তাদের বিয়ের ও সিন্ধান্ত হয় ১৯৭১ সালের এপ্রিল মাসে। এর মধ্যে শুরু হলো মুক্তিযুদ্ধ।


১৯৭১ সাল ২৫ মার্চ রাতে পাক-হানাদার বাহিনীরা করিমদের পাশের গ্রামের কয়েকটি ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দেয়। এই ভাবে প্রায় ২ মাস হতে চলছে জ্বালাও পোড়াও খুন ধর্ষণ লুটতরাজ পাক বাহিনীর। চলছে মুক্তিযুদ্ধ কালীন সময়ে হানাদার ও তাদের দোসরদের নানা ধরণের অপকর্ম। গ্রামের সবাই বসে সিন্ধান্ত নিলো বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের ঢাকা রেসকোর্স ময়দানে ঐতিহাসিক ৭ মার্চে ভাষণে স্বাধীনতার ডাকে সাড়া দিয়ে গ্রামের যুবক শ্রেণীর আগ্রহী সবাই মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহন করবে। করিমের সমবয়সী বাড়ী এবং গ্রামের অনেকেই ভারতের আগরতলায় ট্রেনিং নিয়ে যুদ্ধে যাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করলো। অনেকের সাথে করিম ও গেলো, ট্রেনিং শেষে তাঁকে সাব-সেক্টর কমান্ডারের হাতে অনেকের সাথে তাকে তুলে দিলো করিমদের গ্রুপের লিডার। করিম মনোযোগী হলো মুক্তিযুদ্ধে। তার ভাবনায় ছিলো সারাক্ষণ দেশেকে স্বাধীন করার এবং স্বাধীন দেশে জমজমাট ভাবে বিয়ের আয়োজন করবে মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহনকারী তার সহযোগিরা। সে এর মধ্যে বীরত্বের সহিত অনেক এলাকা অপারেশন সফলতার সাথে শেষ করে। এই জন্য তাঁকে একটি বড় অপরেশনের দায়িত্ব দেওয়া হলো। সেই অপারেশনে অক্টোবরের শেষের দিকে আলোকদিয়া গ্রামে রাত ৩টা চারদিকে নীরব নীস্তবতা গভীর অন্ধকার ঝি ঝি পোঁকার ডাক শুনার যাচ্ছে, এর মাঝে ক্লোরিং করে প্রথমে অগ্রযাত্রা প্রথম দল ছোট্ট একটা গ্রুপ পাঠানো হয় পাক-বাহিনীর অবস্থান জানার জন্য। দুভাগ্য বসত করিমদের গ্রুপের সাংকেতিক টর্চলাইটের আলো পাক- বাহিনীর নজরে আসলেই পাক-বাহিনী আক্রমন শুরু হয়। এদের বাঁচাতে আক্রমনের তাদের দ্বিতীয় গ্রুপ কিন্তু না অবস্থা বেগতিক দেখে করিম তার মূল বাহিনী নিয়ে এগিয়ে যেতে শুরু হলো তুমূল যুদ্ধ। এই যুদ্ধে অনেকেই হতাহত হয়েছে। গুরুতর আহত অবস্থায় অনেকের মধ্যে করিমকে পাওয়া যায় বামহাত-ডান পা বিচ্ছিন্ন অবস্থায় খালের পাড়ে। হাসপাতালে নেওয়ার তিনদিন পর জ্ঞান ফিরে করিমের। এর মাঝে তার সহযোগী অনেকে হাসপাতালে কেউ মৃত্যু বরণ করেন আবার কেউ কেউ চিরতরে পঙ্গু হয়ে যান। ১৯৭১ সালে ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন হওয়ার পর অনেকের সাথে করিমও পঙ্গু অবস্থায় গ্রামে ফিরে যায়। গিয়ে পিতা হারা করিম দেখে তার ঘর জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। শুনতে পায় তার মাকে জ্বালিয়ে দেওয়া ঘরে অঙ্গার অবস্থায় পাওয়া যায়। তার পরিবারের অন্য সদস্যরা ও কে কোথায় আছে তার খবর কেউ জানে না। রহিমার খোঁজ নিলে জানা যায় রহিমাদের ঘর জ্বালিয়ে দেওয়ার পর কোথায় গেছে কেউ জানে না। করিমও অক্ষম চোখে মুখে অন্ধকার। কি করবে কোথায় যাবে। বিভিন্ন মাধ্যমে একটা কাজের সন্ধানে হাহাকার করেছে অনেক দিন পরিচিত জনের কাছে। কিন্তু কোন সাড়া পায় নি। অবশেষে নিরুপায় হয়ে ভিক্ষা ভিত্তিকে বেচে নিতে হয়েছে। রাস্তার পাশে প্রতিদিন মতো ভিক্ষা করার সময় হঠাৎ দেখতে পায় তার হৃদয়ের মনি কোঠায় স্থান করা মুক্তিযুদ্ধের পরে জীবন সঙ্গিনী করার প্রতিশ্রæতিবদ্ধ রহিমাকে। সে চিৎকার করে বলে রহিমা আমাকে চিনতে পারছো আমি তোমার সেই প্রিয়জন করিম। রহিমা হঠাৎ স্তব্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে তার চিন্তায় ভাজ পড়ে আসলে লোকটা কে আমার নাম কি করে জানলো। একজন রাস্তার ভিক্ষুক তো জানার কথা না। এরপর সে চিনতে পারলো তার প্রিয়জন রহিম। কিছুক্ষন দাঁড়িয়ে অবাক দৃষ্টিতে তাঁকিয়ে দেখে দু’জনের চোখে পানি পড়ছে। করিম চিৎকার করে বললো থাকলো যুদ্ধে আমার হাত পা হারালাম কিন্তু পেলাম স্বাধীন দেশের স্বাধীন পতাকা।

এর মাঝে অনেক লোকের ভিড় জমে গেলো। রহিমা নিজের আত্মসম্মান রক্ষা করার জন্য আমি তোমাকে চিনি না বলে চলে গেলো। করিম পিছনে অবাক দৃষ্টিতে তাঁকিয়ে রইল আর চিৎকার করে কাঁদতে থাকলো এইতো আমার স্বাধীন দেশের অসমাপ্ত প্রেম।

ডিএসএস/ 

Header Ad
Header Ad

রংপুরের কাছে বড় হারে শুরু শাকিব খানের ঢাকা ক্যাপিটালসের

ছবি: সংগৃহীত

প্রথমবার বিপিএলে দল কিনে অংশ নিয়েছেন ঢালিউড সুপারস্টার শাকিব খান। তার দল ঢাকা ক্যাপিটালসের যাত্রা শুরুটা হতাশাজনক হয়েছে। মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে নিজেদের প্রথম ম্যাচে রংপুর রাইডার্সের কাছে ৪০ রানের বড় ব্যবধানে হেরে গেছে থিসারা পেরেরার নেতৃত্বাধীন দলটি।

১৯২ রানের বিশাল লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে লিটন দাস ও তানজিদ হাসান তামিম দুর্দান্ত শুরু করেন। উদ্বোধনী জুটিতে ৪৫ বলে ৬৫ রান তোলেন তারা। তবে শেখ মেহেদীর ঘূর্ণিতে দ্রুত উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে ঢাকা। ১০ রানের ব্যবধানে ৪ উইকেট হারিয়ে ৬৫/০ থেকে ৭৫/৪-এ পরিণত হয় দলটি।

ঢাকার পক্ষে লিটন দাস ২৭ বলে ৩১ এবং তানজিদ তামিম ২১ বলে ৩০ রান করেন। তবে মিডল অর্ডার ধসের পর থিসারা পেরেরা (৮ বলে ১৭), মুকিদুল ইসলাম (১১ বলে ১৮), এবং নাজমুল অপু (১৬ বলে ১২) কিছুটা লড়াই করলেও তা যথেষ্ট হয়নি। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৫১ রানে থামে ঢাকার ইনিংস।

রংপুরের পক্ষে শেখ মেহেদী ৪ ওভারে ২৭ রান দিয়ে ৪ উইকেট নেন, আর খুশদিল শাহ শিকার করেন ২ উইকেট।

এর আগে টস জিতে বল করার সিদ্ধান্ত নেন ঢাকা অধিনায়ক থিসারা পেরেরা। ব্যাটিংয়ে নেমে রংপুরের স্টিভেন টেলর (৭ বলে ১৪) ও অ্যালেক্স হেলস (৬ বলে ৫) দ্রুত আউট হলেও সাইফ হাসান (৩৩ বলে ৪০) এবং পাকিস্তানি ব্যাটার ইফতিখার আহমেদের (৩৮ বলে ৪৯) দুর্দান্ত জুটিতে ৬৫ বলে ৮৯ রান তোলে রংপুর।

শেষদিকে খুশদিল শাহর ২৩ বলে অপরাজিত ৪৩ রানে ভর করে রংপুর ১৯১ রানের বড় সংগ্রহ গড়ে। নুরুল হাসান সোহানও ১১ বলে ২৫ রান করেন। ঢাকার পক্ষে আলাউদ্দীন বাবু ৪৩ রানে ৩ উইকেট এবং মুকিদুল ইসলাম ২৭ রানে ২ উইকেট নেন।

এই হার দিয়ে শাকিব খানের ঢাকা ক্যাপিটালসের বিপিএল যাত্রা শুরু হলেও তাদের সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে ঘুরে দাঁড়ানোর।

Header Ad
Header Ad

দেশে একটা ষড়যন্ত্র চলছে: শামসুজ্জামান দুদু

বিএনপি ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু অভিযোগ করেছেন, দেশে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে, যা থেকে দেশকে রক্ষা করতে হলে সবাইকে সতর্ক হতে হবে। তিনি বলেন, বিএনপিই পারে দেশের গণতন্ত্র, স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে।

সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলন’-এর উদ্যোগে আয়োজিত নাগরিক সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি। এ সমাবেশে ‘গণহত্যাকারী খুনি হাসিনা’ ও তার দোসরদের অরাজকতা সৃষ্টির পাঁয়তারার প্রতিবাদ জানানো হয়।

দুদু বলেন, নির্বাচন গণতন্ত্রের জন্য অপরিহার্য। কিন্তু কোনো মহল নির্বাচনের পথ রুদ্ধ করে ভিন্ন পথে দেশ পরিচালনা করতে চায়। বিশেষ কোনো উদ্দেশ্যে দল গঠন করে ক্ষমতা দখলের চেষ্টার বিরুদ্ধে বিএনপির আপত্তি রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, দেশের বাজার পরিস্থিতি, আইনশৃঙ্খলা এবং সার্বিক পরিস্থিতি দেখে মনে হয়, দেশে কার্যকর কোনো সরকার নেই। সরকারের দুর্বলতা দেশের অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করেছে।

শেখ মুজিবুর রহমানের পরিবারকে আক্রমণ করে তিনি বলেন, তাদের আমলে গণতন্ত্র ধ্বংস হয়েছে, দুর্ভিক্ষের সৃষ্টি হয়েছে এবং বিরোধীদের ওপর দমন-পীড়ন চালানো হয়েছে। পরিবারের সদস্যদের বিভিন্ন অপকর্মের অভিযোগ তুলে তিনি বলেন, এ পরিবার মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং দেশের সম্মান ক্ষুণ্ণ করেছে।

ডক্টর ইউনূসের প্রতি আহ্বান জানিয়ে দুদু বলেন, শেখ হাসিনা এবং তার পরিবারের দুর্নীতিবাজ সদস্যদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। তিনি দাবি করেন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে দেশকে দুর্নীতি ও অরাজকতা থেকে মুক্ত করবে।

দুদু আরও বলেন, বিএনপিকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র চলছে। তবে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এবং বেগম খালেদা জিয়া সেটি এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন, তারেক রহমানের নেতৃত্বে সেই গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সম্ভাবনা আবার দেখা দিয়েছে।

সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপন। এতে আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম, লেবার পার্টি চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান এবং কৃষক দলের নেতা এসকে সাদীসহ অন্যান্য নেতারা।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় সড়কে ঝরল ২ যুবকের প্রাণ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁয় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুই যুবক নিহত হয়েছেন। সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) নওগাঁ সদর ও বদলগাছি উপজেলায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন– নওগাঁ সদর উপজেলার চন্ডিপুর গ্রামের আলমের ছেলে পারভেস (২৮) ও বদলগাছীর পালশা গ্রামের রিপন (২৭)।

নওগাঁ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নুরে আলম সিদ্দিকী ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘আজ বিকালে নওগাঁ সদর উপজেলার কাঠালতলী মোড় থেকে রানীনগর যাওয়ার রাস্তায় হিন্দু পাড়া মোড়ে মোটরসাইকেল ও পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে মোটরসাইকেল চালক ঘটনাস্থলে নিহত হয়েছে।’

তিনি আরোও বলেন, ‘স্থানীয় লোকজন ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশকে সংবাদ দিলে ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে লাশ উদ্ধার করে নওগাঁ সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। লাশ বর্তমানে সদর হাসপাতালের মর্গে আছে। এ বিষয়ে থানায় মামলা হবে। আইনগত প্রক্রিয়া শেষ করে পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হবে। পিকআপ চালক ঘটনাস্থলে গাড়ি রেখে পলাতক আছে।’

অপর দিকে বদলগাছী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শাহজাহান আলী বলেন, সোমবার দুপুরের দিকে উপজেলার বদলগাছী-আক্কেলপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের সেনপাড়া এলাকায় ট্রলি এবং ছোট পিকাপের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে একজন নিহত হয়েছে। আইনগত প্রক্রিয়া শেষ করে পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রংপুরের কাছে বড় হারে শুরু শাকিব খানের ঢাকা ক্যাপিটালসের
দেশে একটা ষড়যন্ত্র চলছে: শামসুজ্জামান দুদু
নওগাঁয় সড়কে ঝরল ২ যুবকের প্রাণ
১২ জন সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাব তলব করেছে বিএফআইইউ
এক কেজি ফুলকপির দাম ১ টাকা! কৃষকের মাথায় হাত
মাহমুদউল্লাহ-ফাহিমের ঝড়ে দুর্বার রাজশাহীকে হারাল ফরচুন বরিশাল
ফেনীতে মসজিদের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো ‘আ. লীগ আবার ফিরবে জয় বাংলা’
আওয়ামী লীগ এক ফুঁৎকারেই উড়ে গেছে: ডা. শফিকুর রহমান  
চার জেলায় নতুন পুলিশ সুপার পদায়ন
মিয়ানমার সীমান্ত আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অগ্নিকাণ্ডের পাঁচ দিন পর সচিবালয়ে সাংবাদিক প্রবেশ  
২০ জানুয়ারি থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের হত্যা মামলা-বাণিজ্য; পুলিশ থেকে ঘুষ নিচ্ছে পুলিশ
দুই জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ
খালি পেটে লবঙ্গ খেলে কী হয়? জানলে অবাক হবেন আপনিও
এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় প্রতি আসনে লড়বেন ২৫ জন
আমি নিজেই কুমিরের খালে লাফালাফি করি: পরীমণি
বিজয়-রাব্বির বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে দুইশ’র দোরগোড়ায় রাজশাহী
সচিবালয়ে নিরাপত্তার দায়িত্ব থেকে সরানো হলো ডিসি তানভীরকে
প্রেমের টানে ইউক্রেনের যুবক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়