বৃহস্পতিবার, ৩ এপ্রিল ২০২৫ | ১৯ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

মুক্তিযুদ্ধে অসমাপ্ত প্রেম

করিমের সাথে রহিমা বিবির দেখা হয় গঞ্জের বাজারে। রহিমা স্থানীয় একটি ডিগ্রী কলেজের স্নাতক শেষ বর্ষের ছাত্রী। তার বাবা না থাকায় সব সময় গঞ্জে গিয়ে বাজার-সদায় করে আনতো। একদিন হালকা গরমে সুন্দর আমেজে হৈমন্ত মাসের পড়ন্ত বিকেলে রহিমা বাজার বেশি হওয়ায় সে আনতে পারছেনা বলে করিম আগ বাড়িয়ে রহিমার উপকার করতে চাইলে প্রথমে রহিমা তাঁকে খারাপ ছেলে মনে করে দুরে ঠেলে দেয়। পরে অব্যশই জানতে পারে করিম একটি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা খুবই নম্র ভদ্র বিনয়ী ও পরোপকারী ভালো ছেলে। রহিমা আস্তে আস্তে করিমের আশে পাশে চলাচল বাড়িয়ে দেয়। এই ভাবে আস্তে আস্তে তাদের পরিচয় হয়। শুরু হয় তাদের পথচলা এই ভাবেই দু'জন দু’জনকে জানতে বুঝতে শিখে। দু'জনে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয় শত বিপদে ও দু'জন দু'জনকে কখনো ছেড়ে যাবে না। যদি কোন বড় বিপর্যয় অথবা আর্থিক শারিরীক যত সমস্যা হোক না কেন শুধু জীবন থাকে একে অন্য কে গ্রহন করার মরণোত্তর প্রতিজ্ঞা বদ্ধ হলেন। প্রতিদিন তারা কোন না কোন ভাবে দেখা বা চিঠি বিনিময় করে সম্পর্ক গাঢ় করতো। তারা তাদের প্রেম ইতিহাসের অমর করে রাখতে লাইলী-মজনু, শিরি- ফরহাদের মতো ইতিহাস সেরা প্রেমিক যুগল হয়ে মৃত্যু বরণ করবে তবুও কেউ কাউকে ছেঁড়ে যাবো না বলে প্রতিশ্রতি বদ্ধ হয়েছে। পারিবারিক ভাবে তাদের বিয়ের ও সিন্ধান্ত হয় ১৯৭১ সালের এপ্রিল মাসে। এর মধ্যে শুরু হলো মুক্তিযুদ্ধ।


১৯৭১ সাল ২৫ মার্চ রাতে পাক-হানাদার বাহিনীরা করিমদের পাশের গ্রামের কয়েকটি ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দেয়। এই ভাবে প্রায় ২ মাস হতে চলছে জ্বালাও পোড়াও খুন ধর্ষণ লুটতরাজ পাক বাহিনীর। চলছে মুক্তিযুদ্ধ কালীন সময়ে হানাদার ও তাদের দোসরদের নানা ধরণের অপকর্ম। গ্রামের সবাই বসে সিন্ধান্ত নিলো বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের ঢাকা রেসকোর্স ময়দানে ঐতিহাসিক ৭ মার্চে ভাষণে স্বাধীনতার ডাকে সাড়া দিয়ে গ্রামের যুবক শ্রেণীর আগ্রহী সবাই মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহন করবে। করিমের সমবয়সী বাড়ী এবং গ্রামের অনেকেই ভারতের আগরতলায় ট্রেনিং নিয়ে যুদ্ধে যাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করলো। অনেকের সাথে করিম ও গেলো, ট্রেনিং শেষে তাঁকে সাব-সেক্টর কমান্ডারের হাতে অনেকের সাথে তাকে তুলে দিলো করিমদের গ্রুপের লিডার। করিম মনোযোগী হলো মুক্তিযুদ্ধে। তার ভাবনায় ছিলো সারাক্ষণ দেশেকে স্বাধীন করার এবং স্বাধীন দেশে জমজমাট ভাবে বিয়ের আয়োজন করবে মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহনকারী তার সহযোগিরা। সে এর মধ্যে বীরত্বের সহিত অনেক এলাকা অপারেশন সফলতার সাথে শেষ করে। এই জন্য তাঁকে একটি বড় অপরেশনের দায়িত্ব দেওয়া হলো। সেই অপারেশনে অক্টোবরের শেষের দিকে আলোকদিয়া গ্রামে রাত ৩টা চারদিকে নীরব নীস্তবতা গভীর অন্ধকার ঝি ঝি পোঁকার ডাক শুনার যাচ্ছে, এর মাঝে ক্লোরিং করে প্রথমে অগ্রযাত্রা প্রথম দল ছোট্ট একটা গ্রুপ পাঠানো হয় পাক-বাহিনীর অবস্থান জানার জন্য। দুভাগ্য বসত করিমদের গ্রুপের সাংকেতিক টর্চলাইটের আলো পাক- বাহিনীর নজরে আসলেই পাক-বাহিনী আক্রমন শুরু হয়। এদের বাঁচাতে আক্রমনের তাদের দ্বিতীয় গ্রুপ কিন্তু না অবস্থা বেগতিক দেখে করিম তার মূল বাহিনী নিয়ে এগিয়ে যেতে শুরু হলো তুমূল যুদ্ধ। এই যুদ্ধে অনেকেই হতাহত হয়েছে। গুরুতর আহত অবস্থায় অনেকের মধ্যে করিমকে পাওয়া যায় বামহাত-ডান পা বিচ্ছিন্ন অবস্থায় খালের পাড়ে। হাসপাতালে নেওয়ার তিনদিন পর জ্ঞান ফিরে করিমের। এর মাঝে তার সহযোগী অনেকে হাসপাতালে কেউ মৃত্যু বরণ করেন আবার কেউ কেউ চিরতরে পঙ্গু হয়ে যান। ১৯৭১ সালে ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন হওয়ার পর অনেকের সাথে করিমও পঙ্গু অবস্থায় গ্রামে ফিরে যায়। গিয়ে পিতা হারা করিম দেখে তার ঘর জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। শুনতে পায় তার মাকে জ্বালিয়ে দেওয়া ঘরে অঙ্গার অবস্থায় পাওয়া যায়। তার পরিবারের অন্য সদস্যরা ও কে কোথায় আছে তার খবর কেউ জানে না। রহিমার খোঁজ নিলে জানা যায় রহিমাদের ঘর জ্বালিয়ে দেওয়ার পর কোথায় গেছে কেউ জানে না। করিমও অক্ষম চোখে মুখে অন্ধকার। কি করবে কোথায় যাবে। বিভিন্ন মাধ্যমে একটা কাজের সন্ধানে হাহাকার করেছে অনেক দিন পরিচিত জনের কাছে। কিন্তু কোন সাড়া পায় নি। অবশেষে নিরুপায় হয়ে ভিক্ষা ভিত্তিকে বেচে নিতে হয়েছে। রাস্তার পাশে প্রতিদিন মতো ভিক্ষা করার সময় হঠাৎ দেখতে পায় তার হৃদয়ের মনি কোঠায় স্থান করা মুক্তিযুদ্ধের পরে জীবন সঙ্গিনী করার প্রতিশ্রæতিবদ্ধ রহিমাকে। সে চিৎকার করে বলে রহিমা আমাকে চিনতে পারছো আমি তোমার সেই প্রিয়জন করিম। রহিমা হঠাৎ স্তব্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে তার চিন্তায় ভাজ পড়ে আসলে লোকটা কে আমার নাম কি করে জানলো। একজন রাস্তার ভিক্ষুক তো জানার কথা না। এরপর সে চিনতে পারলো তার প্রিয়জন রহিম। কিছুক্ষন দাঁড়িয়ে অবাক দৃষ্টিতে তাঁকিয়ে দেখে দু’জনের চোখে পানি পড়ছে। করিম চিৎকার করে বললো থাকলো যুদ্ধে আমার হাত পা হারালাম কিন্তু পেলাম স্বাধীন দেশের স্বাধীন পতাকা।

এর মাঝে অনেক লোকের ভিড় জমে গেলো। রহিমা নিজের আত্মসম্মান রক্ষা করার জন্য আমি তোমাকে চিনি না বলে চলে গেলো। করিম পিছনে অবাক দৃষ্টিতে তাঁকিয়ে রইল আর চিৎকার করে কাঁদতে থাকলো এইতো আমার স্বাধীন দেশের অসমাপ্ত প্রেম।

ডিএসএস/ 

Header Ad
Header Ad

সাতক্ষীরায় মদপানে দুই যুবকের মৃত্যু, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৯

ছবি: সংগৃহীত

সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলায় মদপানের ফলে দুই যুবকের মৃত্যু হয়েছে। একই ঘটনায় আরও ৯ জন গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) দিবাগত রাত ১২টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই দুই যুবকের মৃত্যু হয়। এর আগে, ঈদের সন্ধ্যায় তারা মদপান করেন এবং রাতের মধ্যে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন।

মৃতদের মধ্যে রয়েছেন আশাশুনি উপজেলার তেতুলিয়া গ্রামের জাফর আলী খাঁর ছেলে জাকির হোসেন টিটু (৪০) ও সোহরাব গাজীর ছেলে নাজমুল গাজী (২৬)।

এ ঘটনায় অসুস্থদের মধ্যে রয়েছেন ব্রাহ্মণ তেতুলিয়া গ্রামের সাইদ সরদারের ছেলে ফারুক হোসেন, মোকামখালী গ্রামের কুদ্দুস সরদারের ছেলে ইমরান, মিত্র তেতুলিয়ার মর্জিনা খাতুনের ছেলে ইকবাল, কামরুলের ছেলে লিফটন, আজিবার সরদারের ছেলে রবিউল, শহীদ গাজীর ছেলে তুহিন, আনিসের ছেলে নাজমুলসহ আরও কয়েকজন।

গুরুতর অসুস্থদের মধ্যে ফারুক হোসেনকে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং ইমরানকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।

স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ঈদের দিন সন্ধ্যায় আশাশুনির তেতুলিয়া শ্মশানঘাট মাঠে বসে জাকির হোসেন টিটু, নাজমুল গাজীসহ মোট ১১ জন একসঙ্গে মদপান করেন। মদপানের পর তারা বাড়ি ফিরে যান এবং ঘুমিয়ে পড়েন।

এরপর রাত ১২টার দিকে একে একে সবাই মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়লে তাদের আশাশুনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জাকির হোসেন টিটু ও নাজমুল গাজী মারা যান। বাকি ৯ জনের চিকিৎসা চলছে।

আশাশুনি থানার ডিউটি অফিসার এসআই ফিরোজ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, "অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। তবে মৃত্যু অন্য কোনো কারণে হয়েছে কিনা, তা ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর নিশ্চিত হওয়া যাবে।"

নিহতদের মধ্যে একজনের মরদেহ উদ্ধার করে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় বিস্তারিত তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

ছবি: সংগৃহীত

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইরান, চীন এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) একাধিক ব্যক্তি ও সংস্থার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ইরানের অস্ত্র সংগ্রহ নেটওয়ার্কের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ এই নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়।

এই পদক্ষেপকে ইরানের ওপর আরও চাপ সৃষ্টির একটি অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে। এর আগে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানকে সতর্ক করে বলেছিলেন, নতুন পারমাণবিক চুক্তিতে রাজি না হলে দেশটির ওপর বোমা হামলা চালানো বা নতুন শুল্ক আরোপ করা হতে পারে।

মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ ও বিচার বিভাগ যৌথভাবে জানিয়েছে, ইরানের ড্রোন কর্মসূচির অন্যতম প্রধান নির্মাতার জন্য মানববিহীন এয়ার ভেহিকল (ইউএভি)–এর উপকরণ সংগ্রহের সঙ্গে যুক্ত ছয়টি সংস্থা ও দুই ব্যক্তির ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।

মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট এক বিবৃতিতে বলেন, "ইরান তাদের ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র রাশিয়াসহ তাদের প্রক্সিদের সরবরাহ করছে। রুশ বাহিনী এগুলো ইউক্রেনের বিরুদ্ধে ব্যবহার করছে, যা বেসামরিক নাগরিক, মার্কিন বাহিনী ও মিত্রদের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা ইরানের সামরিক-শিল্প কমপ্লেক্স এবং তাদের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও প্রচলিত অস্ত্রের বিস্তার ব্যাহত করতে কাজ চালিয়ে যাব।"

মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ জানিয়েছে, নতুন নিষেধাজ্ঞার আওতায় এসেছে একটি ইরান-ভিত্তিক সংস্থা, দুইজন ইরানি নাগরিক, একটি চীন-ভিত্তিক সংস্থা এবং চারটি সংযুক্ত আরব আমিরাত-ভিত্তিক সংস্থা।

এ বিষয়ে জাতিসংঘে ইরানের মিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তারা তাৎক্ষণিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি।

Header Ad
Header Ad

বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী অভিযোগ করেছেন, আওয়ামী লীগের দোসররা বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার চালিয়ে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা করছে। তিনি বলেন, "পরাজিত শক্তি নিউইয়র্ক টাইমসে মিথ্যা তথ্য দিয়ে রিপোর্ট করিয়েছে। ফ্যাসিবাদের দোসররা হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হয়ে গেছে। তারা এই অবৈধ টাকা ব্যবহার করে বাংলাদেশকে কলঙ্কিত করতে চায়।"

বুধবার (২ এপ্রিল) সকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব মন্তব্য করেন।

রিজভী আহমেদ অভিযোগ করেন, "শেখ হাসিনা জঙ্গি দমনের নামে একটি নাটক সাজিয়ে বিশ্ববাসীকে বিভ্রান্ত করেছেন। এটি মূলত ক্ষমতায় টিকে থাকার একটি রাজনৈতিক কৌশল ছিল। এমনকি একজন সাবেক আইজিপির বইয়েও এটি উঠে এসেছে।"

তিনি আরও বলেন, "বাংলাদেশে উগ্রবাদের কোনো উত্থান ঘটেনি। বরং বর্তমানে দেশে ফ্যাসিবাদের কোনো ছোবল নেই, মানুষ নির্বিঘ্নে ধর্মপালন করতে পারছে, কথা বলতে পারছে। এবার মানুষ নির্ভয়ে ঈদ উদযাপন করেছে, যা অতীতে সম্ভব হয়নি।"

আওয়ামী লীগ সরকারের কঠোর সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, "আওয়ামী লীগ বসে নেই, তারা কালো টাকা ব্যবহার করে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে। তারা অন্তর্ঘাতমূলক কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে। বিদেশে পালিয়ে থাকা আওয়ামী লীগের নেতারাই দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে।"

তিনি আরও বলেন, "শেখ হাসিনার নির্দেশে মুগ্ধ ফাইয়াজদের গুলি করে হত্যা করা হয়েছে, কিন্তু এ নিয়ে তার কোনো অনুশোচনা নেই। প্রশাসনের চারপাশে আওয়ামী লীগের দোসররা বসে আছে, যার ফলে দেশে গণতন্ত্র ও সুশাসন ভূলুণ্ঠিত হয়েছে।"

রিজভী আহমেদ দ্রুত প্রয়োজনীয় সংস্কার করে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানান। তিনি বলেন, "নির্বাচনী সরকারই হচ্ছে বৈধ সরকার। নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি সাধারণ জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না। নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হলে ধোঁয়াশার সৃষ্টি হবে।"

তিনি নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে দ্রুত নির্বাচনের জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাতক্ষীরায় মদপানে দুই যুবকের মৃত্যু, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৯
ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী
দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশে জঙ্গিবাদের উত্থানের ঘটনা ঘটেনি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আখাউড়ায় ট্রেনের ছাদে টিকটক বানাতে গিয়ে দুর্ঘটনা, নিহত ২
বাংলাদেশকে ভেঙে ফেলার আহ্বান ভারতের ত্রিপুরার রাজপরিবার প্রধানের
বিএনপি কখনোই নির্বাচনের পরে সংস্কারের কথা বলেনি: মির্জা ফখরুল
বিরামপুরে জমি নিয়ে বিরোধ, চাঁদা দাবি ও হামলার ঘটনায় আটক ৫
হলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা ভ্যাল কিলমার আর নেই
ময়মনসিংহে সিনেমা হলে যান্ত্রিক ত্রুটির জেরে দর্শকদের ভাঙচুর
সেভেন সিস্টার্স নিয়ে ড. ইউনূসের মন্তব্যে ভারতীয় রাজনীতিবিদদের তীব্র প্রতিক্রিয়া
মিয়ানমারের ভূমিকম্পে এক ইমামের ১৭০ স্বজনের মৃত্যু
ঈদের আনন্দে যমুনার দুর্গম চরে গ্রাম-বাংলার ঘুড়ি উৎসব, আনন্দে মেতে উঠে বিনোদনপ্রেমীরা!
ইমামকে ঘোড়ার গাড়িতে রাজকীয় বিদায়, দেওয়া হলো ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
লন্ডনে একসঙ্গে দেখা গেলো সাবেক চার আওয়ামী মন্ত্রীকে
ঢাকায় ফিরছে ঈদযাত্রীরা, অনেকে ছুটছেন শহরের বাইরে
চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় আবারও সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ৭
বিটিভিতে আজ প্রচারিত হবে ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, নেই যানজটের চিরচেনা দৃশ্য
মাদারীপুরে তিন মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ২