মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৪ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মুক্তিযুদ্ধে অসমাপ্ত প্রেম

করিমের সাথে রহিমা বিবির দেখা হয় গঞ্জের বাজারে। রহিমা স্থানীয় একটি ডিগ্রী কলেজের স্নাতক শেষ বর্ষের ছাত্রী। তার বাবা না থাকায় সব সময় গঞ্জে গিয়ে বাজার-সদায় করে আনতো। একদিন হালকা গরমে সুন্দর আমেজে হৈমন্ত মাসের পড়ন্ত বিকেলে রহিমা বাজার বেশি হওয়ায় সে আনতে পারছেনা বলে করিম আগ বাড়িয়ে রহিমার উপকার করতে চাইলে প্রথমে রহিমা তাঁকে খারাপ ছেলে মনে করে দুরে ঠেলে দেয়। পরে অব্যশই জানতে পারে করিম একটি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা খুবই নম্র ভদ্র বিনয়ী ও পরোপকারী ভালো ছেলে। রহিমা আস্তে আস্তে করিমের আশে পাশে চলাচল বাড়িয়ে দেয়। এই ভাবে আস্তে আস্তে তাদের পরিচয় হয়। শুরু হয় তাদের পথচলা এই ভাবেই দু'জন দু’জনকে জানতে বুঝতে শিখে। দু'জনে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয় শত বিপদে ও দু'জন দু'জনকে কখনো ছেড়ে যাবে না। যদি কোন বড় বিপর্যয় অথবা আর্থিক শারিরীক যত সমস্যা হোক না কেন শুধু জীবন থাকে একে অন্য কে গ্রহন করার মরণোত্তর প্রতিজ্ঞা বদ্ধ হলেন। প্রতিদিন তারা কোন না কোন ভাবে দেখা বা চিঠি বিনিময় করে সম্পর্ক গাঢ় করতো। তারা তাদের প্রেম ইতিহাসের অমর করে রাখতে লাইলী-মজনু, শিরি- ফরহাদের মতো ইতিহাস সেরা প্রেমিক যুগল হয়ে মৃত্যু বরণ করবে তবুও কেউ কাউকে ছেঁড়ে যাবো না বলে প্রতিশ্রতি বদ্ধ হয়েছে। পারিবারিক ভাবে তাদের বিয়ের ও সিন্ধান্ত হয় ১৯৭১ সালের এপ্রিল মাসে। এর মধ্যে শুরু হলো মুক্তিযুদ্ধ।


১৯৭১ সাল ২৫ মার্চ রাতে পাক-হানাদার বাহিনীরা করিমদের পাশের গ্রামের কয়েকটি ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দেয়। এই ভাবে প্রায় ২ মাস হতে চলছে জ্বালাও পোড়াও খুন ধর্ষণ লুটতরাজ পাক বাহিনীর। চলছে মুক্তিযুদ্ধ কালীন সময়ে হানাদার ও তাদের দোসরদের নানা ধরণের অপকর্ম। গ্রামের সবাই বসে সিন্ধান্ত নিলো বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের ঢাকা রেসকোর্স ময়দানে ঐতিহাসিক ৭ মার্চে ভাষণে স্বাধীনতার ডাকে সাড়া দিয়ে গ্রামের যুবক শ্রেণীর আগ্রহী সবাই মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহন করবে। করিমের সমবয়সী বাড়ী এবং গ্রামের অনেকেই ভারতের আগরতলায় ট্রেনিং নিয়ে যুদ্ধে যাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করলো। অনেকের সাথে করিম ও গেলো, ট্রেনিং শেষে তাঁকে সাব-সেক্টর কমান্ডারের হাতে অনেকের সাথে তাকে তুলে দিলো করিমদের গ্রুপের লিডার। করিম মনোযোগী হলো মুক্তিযুদ্ধে। তার ভাবনায় ছিলো সারাক্ষণ দেশেকে স্বাধীন করার এবং স্বাধীন দেশে জমজমাট ভাবে বিয়ের আয়োজন করবে মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহনকারী তার সহযোগিরা। সে এর মধ্যে বীরত্বের সহিত অনেক এলাকা অপারেশন সফলতার সাথে শেষ করে। এই জন্য তাঁকে একটি বড় অপরেশনের দায়িত্ব দেওয়া হলো। সেই অপারেশনে অক্টোবরের শেষের দিকে আলোকদিয়া গ্রামে রাত ৩টা চারদিকে নীরব নীস্তবতা গভীর অন্ধকার ঝি ঝি পোঁকার ডাক শুনার যাচ্ছে, এর মাঝে ক্লোরিং করে প্রথমে অগ্রযাত্রা প্রথম দল ছোট্ট একটা গ্রুপ পাঠানো হয় পাক-বাহিনীর অবস্থান জানার জন্য। দুভাগ্য বসত করিমদের গ্রুপের সাংকেতিক টর্চলাইটের আলো পাক- বাহিনীর নজরে আসলেই পাক-বাহিনী আক্রমন শুরু হয়। এদের বাঁচাতে আক্রমনের তাদের দ্বিতীয় গ্রুপ কিন্তু না অবস্থা বেগতিক দেখে করিম তার মূল বাহিনী নিয়ে এগিয়ে যেতে শুরু হলো তুমূল যুদ্ধ। এই যুদ্ধে অনেকেই হতাহত হয়েছে। গুরুতর আহত অবস্থায় অনেকের মধ্যে করিমকে পাওয়া যায় বামহাত-ডান পা বিচ্ছিন্ন অবস্থায় খালের পাড়ে। হাসপাতালে নেওয়ার তিনদিন পর জ্ঞান ফিরে করিমের। এর মাঝে তার সহযোগী অনেকে হাসপাতালে কেউ মৃত্যু বরণ করেন আবার কেউ কেউ চিরতরে পঙ্গু হয়ে যান। ১৯৭১ সালে ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন হওয়ার পর অনেকের সাথে করিমও পঙ্গু অবস্থায় গ্রামে ফিরে যায়। গিয়ে পিতা হারা করিম দেখে তার ঘর জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। শুনতে পায় তার মাকে জ্বালিয়ে দেওয়া ঘরে অঙ্গার অবস্থায় পাওয়া যায়। তার পরিবারের অন্য সদস্যরা ও কে কোথায় আছে তার খবর কেউ জানে না। রহিমার খোঁজ নিলে জানা যায় রহিমাদের ঘর জ্বালিয়ে দেওয়ার পর কোথায় গেছে কেউ জানে না। করিমও অক্ষম চোখে মুখে অন্ধকার। কি করবে কোথায় যাবে। বিভিন্ন মাধ্যমে একটা কাজের সন্ধানে হাহাকার করেছে অনেক দিন পরিচিত জনের কাছে। কিন্তু কোন সাড়া পায় নি। অবশেষে নিরুপায় হয়ে ভিক্ষা ভিত্তিকে বেচে নিতে হয়েছে। রাস্তার পাশে প্রতিদিন মতো ভিক্ষা করার সময় হঠাৎ দেখতে পায় তার হৃদয়ের মনি কোঠায় স্থান করা মুক্তিযুদ্ধের পরে জীবন সঙ্গিনী করার প্রতিশ্রæতিবদ্ধ রহিমাকে। সে চিৎকার করে বলে রহিমা আমাকে চিনতে পারছো আমি তোমার সেই প্রিয়জন করিম। রহিমা হঠাৎ স্তব্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে তার চিন্তায় ভাজ পড়ে আসলে লোকটা কে আমার নাম কি করে জানলো। একজন রাস্তার ভিক্ষুক তো জানার কথা না। এরপর সে চিনতে পারলো তার প্রিয়জন রহিম। কিছুক্ষন দাঁড়িয়ে অবাক দৃষ্টিতে তাঁকিয়ে দেখে দু’জনের চোখে পানি পড়ছে। করিম চিৎকার করে বললো থাকলো যুদ্ধে আমার হাত পা হারালাম কিন্তু পেলাম স্বাধীন দেশের স্বাধীন পতাকা।

এর মাঝে অনেক লোকের ভিড় জমে গেলো। রহিমা নিজের আত্মসম্মান রক্ষা করার জন্য আমি তোমাকে চিনি না বলে চলে গেলো। করিম পিছনে অবাক দৃষ্টিতে তাঁকিয়ে রইল আর চিৎকার করে কাঁদতে থাকলো এইতো আমার স্বাধীন দেশের অসমাপ্ত প্রেম।

ডিএসএস/ 

Header Ad
Header Ad

শিক্ষার্থীদের ভিসা দ্রুত দিতে কানাডাকে ঢাকার অনুরোধ  

ছবিঃ সংগৃহীত

বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য বিশেষ করে শিক্ষার্থীদের ভিসাপ্রক্রিয়াকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে করতে কানাডার কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।

সোমবার (২৭ জানুয়ারি) বাংলাদেশে নবনিযুক্ত কানাডার হাইকমিশনার অজিত সিং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এলে তিনি এই অনুরোধ জানান। এসময় কানাডার হাইকমিশনার এসব উদ্বেগের কথা উল্লেখ করেন এবং তা সমাধানে সর্বোচ্চ সহায়তার আশ্বাস দেন বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

বৈঠকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা এবং ঢাকায় কানাডার হাইকমিশনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বাংলাদেশে কানাডার হাইকমিশনার হিসেবে নিয়োগ পাওয়ায় অজিত সিংকে স্বাগত ও অভিনন্দন জানান।

বৈঠকে তারা কৃষি সহযোগিতা, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, আর্থিক খাত এবং রোহিঙ্গা সংকটসহ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা প্রায় ১৩ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশ যে কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে, তা উল্লেখ করেন এবং তাদের নিজ দেশে টেকসই প্রত্যাবাসনে কানাডার জোরালো সমর্থনসহ আন্তর্জাতিক সহযোগিতা কামনা করেন।

এসময় তারা দুদেশের মধ্যে বিদ্যমান চমৎকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বিশেষ করে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, কৃষি, সক্ষমতা বৃদ্ধি, দক্ষতা উন্নয়ন, কারিগরি সহায়তা এবং জনগণের সঙ্গে জনগণের যোগাযোগের ক্ষেত্রে দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান চমৎকার সম্পর্ককে আরও জোরদার করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা হাইকমিশনারকে তার মেয়াদকালে বাংলাদেশ-কানাডা অংশীদারত্ব জোরদারে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দেন।

Header Ad
Header Ad

পুত্রবধূদের পরিচর্যায় খালেদা জিয়া এখন ‘অনেক সুস্থ’  

ছবিঃ সংগৃহীত

যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এমএ মালেক বলেছেন, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ছেলে তারেক রহমানের বাসায় হাসিখুশি ও খুনসুটিতে সময় কাটাচ্ছেন। পুত্রবধূদের পরিচর্যায় তিনি এখন ‘অনেক সুস্থ’।

তিনি বলেছেন, ‘আমাদের নেত্রী অনেক ভালো আছেন। তিনি বাসায় ফিরে খুব হাসিখুশি আছেন। আলহামদুলিল্লাহ গতকাল সেমাবার নেত্রীর সঙ্গে আমরাদের নেতা তারেক রহমানসহ এক সঙ্গে ডিনার করেছি। আমার মনে হয় তিনি ৬০ পার্সেন্ট সুস্থ হয়ে গেছেন।

সোমবার (২৭ জানুয়ারি) এশার নামাজের পর বাংলাদেশি অধ্যুষিত পূর্বলন্ডনের ব্রিকলেন মসজিদে আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যু বাষির্কী উপলক্ষে আরাফাত রহমান স্মৃতি সংসদ, ইউকে আয়োজিত এক দোয়া মহফিল শেষে তিনি এ কথা বলেন।

এমএ মালেক বলেন, ব্রিটিশ বাংলাদেশি দুটি টিম মিলেই আমাদের নেত্রীর চিকিৎসা দিচ্ছেন। হসপিটালের যে ট্রিটমেন্ট আমি মনে করি এর চেয়ে বেটার ট্রিটমেন্ট হচ্ছে বাসায়। আমি তাকে গত কালকেও দেখেছি। তার মুখের হাসি, উনার কথা বার্তায় হাসি দেখেছি। আমি গতকালকে দেখেছি ডা. জুবাইদা রহমান বসে খাওয়াচ্ছেন। পাশে আমাদের নেতা তারেক রহমান বসা। আমাদের স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. জাহেদ হোসেন এবং আমিও সেখানে ছিলাম। আমাদের নেতা আমাকে ডেকে সেখানে বসালেন। আমি অত্যন্ত আনন্দিত এবং গর্বিত যে- আমি সেখানে আমাদের নেত্রী ও নেতার সঙ্গে বসে একসঙ্গে একই টেবিলে বসে ডিনার খেয়েছি। আমি আল্লাহর শুকরিয়ো আদায় করছি।

তিনি আরও বলেন, অনেক সময় রোগী ডাক্তারকে দেখে মেন্টালি অনেক ভালো হয়ে যান। আর তিনি গত ফ্যাসিবাদি সরকারের গত ১৫ বছরের যন্ত্রণা এবং টর্চার অন্যায় অবিচার অত্যাচার স্লো পয়জনিং এবং পরিত্যাক্ত বিল্ডিংয়ের ভেতরে জেলে ছিলেন। সব মিলিয়ে তিনি অনেক অসুস্থ ছিলেন। সেখানে কারো সঙ্গে কথা বলার সুযোগ ছিল না। খবর দেখার মতো টেলিভিশনও ছিল না। এখানে আজ তিনি তার পুত্রবধূদের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন। এখানেই তিনি ৪০ পার্সেন্ট ভালো হয়ে গেছেন। আর বাকি ৬০ শতাংশ ডাক্তারা চেষ্টা করে যাচ্ছেন। আর বাসায় যাওয়ার মানে হচ্ছে, তিনি আগের চেয়ে ভালো আছেন। আমরা আপনাদের মাধ্যমে দেশবাসীর কাছে দোয়া চাইছি। তিনি অচিরেই দেশে যাবেন। দেশের জনগণ তাকে দেখতে চান।

আরাফাত রহমান স্মৃতি সংসদ, ইউকের আহ্বায়ক বাবর চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাজ্য বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কয়সর এম আহমেদ, যুক্তরাজ্য স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি নাসির আহমেদ শাহীন, সাধারণ সম্পাদক মো. আবুল হোসেন, আরাফাত রহমান স্মৃতি সংসদের সদস্য সচিব আজিম উদ্দিন, যুগ্ম আহ্বায়ক শরিফুল ইসলাম, কামাল মিয়া, আওলাদ হোসেন প্রমুখ।

উল্লেখ্য, সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে লিভার সিরোসিস, কিডনি, হার্ট, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিসসহ নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য গত ৮ জানুয়ারি লন্ডন ক্লিনিকে ভর্তি হন। দীর্ঘ ১৭ দিন চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল থেকে ছুটি পেয়ে বর্তমানে লন্ডনে বসবাসরত ছেলে তারেক রহমানের বাসায় রয়েছেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন প্রস্তুতি: ইসি সঙ্গে ইইউ আজ  

ছবিঃ সংগৃহীত

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি ও সহায়তার বিষয়ে জানতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে বৈঠকে বসবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)।

মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) বেলা ১১টায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দু’জন গণতন্ত্র বিশেষজ্ঞ- মেট বেকেন এবং মাইকেল লিডর এতে অংশ নেবেন।

ইসির উপ-সচিব মো. মিজানুর রহমানের জারি করা এ সংক্রান্ত অফিস আদেশ থেকে বিষয়টি জানা গেছে।

বৈঠকে তারা ইসির সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশ, গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনী সংস্কার ও অগ্রাধিকার, নির্বাচনী সংস্কারে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা, ভোটার নিবন্ধন, রাজনৈতিক দল নিবন্ধন এবং আন্তর্জাতিক সহায়তা নিয়ে আলোচনা করবেন।

নির্বাচন কমিশন আগামী এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে নির্বাচনের সময় ধরে প্রস্তুতি এগিয়ে নিচ্ছে। ইতোমধ্যে ভোটার নিবন্ধনের কাজ শুরু করেছে। সীমানা পুনর্নির্ধারণ ও দল নিবন্ধনের কাজ সংস্কার প্রস্তাব চূড়ান্ত করবে।

নির্বাচনের সহায়তা দেওয়ার জন্য ইতোমধ্যে জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচি-ইউএনডিপি এগিয়ে এসেছে। সংস্থাটি ভোটার নিবন্ধনে ইতোমধ্যে কম্পিউটারসহ বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে সহায়তা করেছে। সামনে নির্বাচনী প্রযুক্তিগত সহায়তাও অব্যাহত রাখার কথা জানিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শিক্ষার্থীদের ভিসা দ্রুত দিতে কানাডাকে ঢাকার অনুরোধ  
পুত্রবধূদের পরিচর্যায় খালেদা জিয়া এখন ‘অনেক সুস্থ’  
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন প্রস্তুতি: ইসি সঙ্গে ইইউ আজ  
মালয়েশিয়া নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে বাংলাদেশি প্রবাসীর মৃত্যু
ঢাবি-সাত কলেজ সংঘর্ষ নিয়ে আজহারীর প্রতিক্রিয়া    
দুই ঘণ্টায় স্বদেশে ফিরলেন ২ লাখ ফিলিস্তিনি
ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানে অতিথিদের তালিকায় ১১ জনই আ:লীগ নেতা  
বিশ্ব ইজতেমায় মুসল্লিদের যাতায়াতে ডিএমপির ১৩ নির্দেশনা  
ঢাবি ও সাত কলেজের সংঘর্ষ অনাকাঙ্ক্ষিত: আইন উপদেষ্টা
এবার ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
প্লে অফে এক পা রাজশাহীর  
সীমান্তের ওপারে মাদকের বাঙ্কার: বাংলাদেশে পাচারের আগেই ধরা পড়লো বিশাল চালান
ড. ইউনূসকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে নরেন্দ্র মোদি  
সাত কলেজের সামনে দিয়ে ঢাবির বাস চলতে না দেয়ার হুঁশিয়ারি
টাঙ্গাইলে গুড়িয়ে দেওয়া হলো সীসা তৈরি কারখানা
কেউ কেউ আওয়ামী লীগের ভাষায় কথা বলছে: জামায়াত সেক্রেটারি
নিউমার্কেট থানা ঘেরাওয়ের ঘোষণা ৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের  
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের জাতীয়করণ করে ক্লাসে ফিরিয়ে দিন : চরমোনাই পীর  
‘‘বেতনে না পোষালে অন্য পেশায় চলে যান’’ সংবাদের বিষয়ে যে ব্যাখ্যা দিলেন গণশিক্ষা উপদেষ্টা
ক্ষমতার লোভে তরুণ প্রজন্মকে কেনা সম্ভব নয়: হাসনাত আব্দুল্লাহ