সোমবার, ৩ মার্চ ২০২৫ | ১৭ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

"বিজয়ের হাসি"

আর কয়েকদিন পর স্বাধীনতা দিবস অর্থাৎ ২৬ শে মার্চ । এবারের পত্রিকার স্বাধীনতা দিবসের বিশেষ সংখ্যায় মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কী লেখা যায় তাই ভাবছি এমন সময় উজ্জ্বল এসে হাজির। এই নির্জন এরিয়ার আমার একমাত্র বন্ধু উজ্জ্বল । আমাকে চিন্তিত দেখে সে বলল, “খানিকটা চিন্তিত বলে মনে হচ্ছে?”

আমি বললাম, “চিন্তিত তো বটেই। এবার স্বাধীনতা দিবসের বিশেষ সংখ্যায় কী লিখবো তা খুঁজে পাচ্ছি না। এদিকে স্বাধীনতা দিবসেরও বেশি দেরি নেই।”

উজ্জ্বল মৃদু হেসে বলল, “এতো চিন্তার কিছু নেই বন্ধু। আমাদের গ্রামে চলো। সেখানে রহমান নামে একজন চাচা রয়েছেন, মুক্তিযোদ্ধা। এবার বিজয় দিবসে না হয় ওনার গল্পটাই লিখবে।”

উজ্জ্বলের প্রস্তাবটা আমার মনে ধরলো। গতো কয়েক বছর ধরে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লিখছি বিশেষ সংখ্যায় কিন্তু কখনো কোনো মুক্তিযোদ্ধার নিজের গল্প লিখিনি। এবার ভিন্ন কিছু করতে পারবো ভেবে মনে মনে বেশ আনন্দিত হলাম।

পরদিনই সাথে করে ডায়েরি নিয়ে আমি আর উজ্জ্বল বেরিয়ে পরলাম গ্রামের উদ্দেশ্যে। উজ্জ্বলদের গ্রামের নাম হেমায়েতপুর। শহর থেকে ৩০ কি.মি. দক্ষিণে। বড়জোর বাসে করে এক ঘন্টা লাগবে পোঁছাতে।

গ্রামে পৌঁছে প্রথমে উজ্জ্বল বাড়ি গেলাম। সেখানে দুপুরের খাওয়া সেড়ে বেরিয়ে পরলাম রহমান চাচার বাড়ির উদ্দেশ্যে।

গ্রামের উত্তর দিকে রহমান চাচার বাড়ি। আমাদের দেখে ওনি আনন্দিত হলেন। বাড়ির উঠোনে চেয়ার পেতে বসার ব্যবস্থা করে দিলেন। চাচা যখন শুনলেন আমরা ওনার কাছ থেকে মুক্তিযুদ্ধের গল্প শুনতে এসেছি তখন তিনি অবাক হলেন। বিস্মিত হয়ে খানিক্ষণ আমাদের দিকে তাকিয়ে থাকার পর একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললেন,”আজকের প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস প্রায় ভুলতে বসেছে। অথচ কতটা গৌরবময় আমাদের ইতিহাস। তোমরা মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আগ্রহী দেখে অনেক খুশি হলাম, বাবা।”

আমি বললাম, “এক সাথে সবাই তো আর ভুলতে পারে না। কেউ না কেউ নিশ্চই মনে রাখে। চাচা আপনার গল্পটা বলুন এবার। কী করে যোগ দিলেন মুক্তিযুদ্ধে?”

রহমান চাচা কিছুক্ষণ চুপ করে মাটির দিকে তাকিয়ে রইলেন। এরপর বলতে লাগলেন, “আমার মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেওয়ার গল্পটা ভিন্ন। তখন সবেমাত্র মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছে। বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে গেলো পাক বাহিনী। রেডিওতে মাঝেমধ্যে মুক্তিযোদ্ধাদের দু-একটা হামলার কথা শোনা যাচ্ছিল। কিছুদিন পর আমাদের এই হেমায়েতপুরে পাকবাহিনীরা ক্যাম্প করে। মাঝেমধ্যে গ্রামে এসে হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে আবার চলে যেত। আমরা যুবকরা প্রায় সময় লুকিয়ে থাকতাম। কারণ পাকবাহিনী যুবকদেরই বেশি ধরে নিয়ে যেত। একদিন গ্রামের মোড়ের দোকানের সামনে বসে সকলে মিলে রেডিওতে খবর শুনছি এমন সময় দেখি শওকত হন্তদন্ত হয়ে কোথাও ছুটে যাচ্ছে। আমাদের গ্রামেরই ছেলে ছিল শওকত। কিছুটা হাবলা প্রকৃতির। আমরা তাকে থামিয়ে যখন জানতে চাইলাম এভাবে হন্তদন্ত হয়ে কোথায় যাচ্ছে তখম সে জানাল সে নাকি মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিতে যাচ্ছে। পাকবাহিনীদের এ দেশে কোনোমতেই থাকতে দেওয়া যাবে না। এ দেশ শুধুই আমাদের। ওর কথা শুনে আমরা সকলেই হাসতে লাগলাম। হাসতে হাসতে একজন বলল, তুই যে হাবলা তা জানতাম কিন্তু এতটা হাবলা তা জানতাম না। কোথায় সশস্ত্র আর্মি আর কোথায় তুই। সশস্ত্র আর্মির বিরুদ্ধে কী দিয়ে যুদ্ধ করবি? মুক্তিযুদ্ধে গেলে নির্ঘাত মারা পড়বি।

এ কথা শুনে শওকত কঠিন গলায় যা বলেছিল তাই-ই শেষ পর্যন্ত আমাকে একজন মুক্তিযোদ্ধা বানালো। সে বলল, আরে, আমি তো যুদ্ধ করতে গিয়ে মারা যাব, আর তোরা? তোরা তো এখনই মারা গিয়েছিস। আরে বেটা শোন, আমার অস্ত্র নেই তো কী হয়েছে? এই চওড়া বুকটা তো আছে। পাক আর্মির সামনে বুক পেতে দিয়ে গুলি খেয়ে অন্তত ওদের কয়েকটা বুলেট তো কমাতে পারবো। নিজের দেশের জন্য লড়তে এর থেকে বেশি কী লাগে?

শওকতের কথায় আমরা সবাই নির্বাক হয়ে গেলাম। যে ছেলেটা কিছুই করতে পারতো না আজ সেই হাবলা ছেলে দেশের জন্য নিজের প্রাণ দিতেও দ্বিধাবোধ করছে না!

এর কয়েকদিন পর আমিসহ গ্রামের আরও কয়েকজন মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিলাম। আমাদের পরিকল্পনা ছিল প্রথমে হেমায়েতপুরকে শত্রুমুক্ত করা। পরিকল্পনা অনুযায়ী আমরা একদিন হেমায়েতপুর পাক আর্মির ক্যাম্পে আক্রমণ করলাম। সেই আক্রমণে শওকতও আমাদের সাথে ছিল। গোলাগুলির এক পর্যায়ে আমাদের বুলেট শেষ হয়ে এলো। আমরা পিছ পা হচ্ছি এমন সময় গ্রেনেড হাতে শওকত ক্যাম্পের মধ্যখানে চলে গেলো। আমরা কিছু বুঝে উঠার আগেই ক্যাম্পে প্রচন্ড আওয়াজে গ্রেনেড বিস্ফোরণ করলো। ঠিক তার পর মুহুর্তেই শত্রুপক্ষের কয়েকটা বুলেট এসে শওকত বুক ঝাঝরা করে দিল। আমি কোনো মতে গিয়ে তাকে ক্যাম্পের বাইরে নিয়ে আসি। গুলি লাগা সত্তেও শওকতের মুখে বিজয়ের হাসি ছিল। মারা যাওয়ার আগে সে আমাকে বলল, বলেছিলাম না, শত্রু পক্ষের কয়েকটা বুলেট কমাবো? এই দেখ, আমার এই চওড়া বুকে ওদের ১০ টা বুলেট রয়েছে। আমি ওদের ১০ টা বুলেট কমাতে পেরেছি। আমার বুকটা আরেকটু চওড়া হলে ভালো হতো রে। তখন দশটার জায়গায় ১৫ টা বুলেট কমাতে পারতাম ওদের।

এ কথা বলেই সে মারা যায়। সেদিনের পর থেকে প্রায়ই শওকতের কথাগুলো আমার কানে বাজতো। এরপর অনেক অপারেশনে গিয়েছি, অনেকবার মৃত্যুর মুখে পড়েছি কিন্তু কখনো সামান্যতম পিছ পা হয়নি। শওকত আমার মধ্যে যে সাহসের বীজ বপন করে দিয়ে গিয়েছিল সেটাই শেষ পর্যন্ত আমাকে লড়তে উৎসাহ যুগিয়েছে।”

রহমান চাচার কথা শেষ হতেই দেখলাম ওনার চোখ দুটো ছলছল করছে। কখন যে আমারও চোখ ভিজে গিয়েছে তা টের পাইনি। কতটা বীরত্বের সাথেই না লড়েছে আমাদের মুক্তিযোদ্ধারা। এগুলো যেন রুপকথাকেও হার মানায়। বিদায় নেওয়ার আগে চাচা আমাদের শওকতের কবর দেখাতে নিয়ে গেলেন। শওকতের কবরের সামনে দাঁড়িয়ে অন্যরকম শিহরণ বয়ে গেল পুরো শরীরে। আমি এ মুহূর্তে দাঁড়িয়ে রয়েছি এমন এক বীর সন্তানের কবরের সামনে, যে শত্রুপক্ষের বুলেট কমাতে নিজের বুক পেতে দিয়েছিল নিশ্চিত মৃত্যুর কোলে

সাগরিয়া,বুড়িরচর,হাতিয়া,নোয়াখালী।

ডিএসএস/ 

Header Ad
Header Ad

ব্ল্যাক ক্যাপসদের হারিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালে ভারত, প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া

ছবি: সংগৃহীত

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনাল নিশ্চিত ছিল আগেই, তবে গ্রুপ-চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লড়াইয়ে বিজয়ী হয়েছে ভারত। নিউজিল্যান্ডকে ৪৪ রানে হারিয়ে এ-গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন হয়েছে রোহিত শর্মার দল।

রোববার দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত ম্যাচে টস জিতে ব্যাট করতে নামে ভারত। তবে শুরুটা ভালো হয়নি। ৩০ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় দলটি। এরপর শ্রেয়াস আইয়ারের ৯৮ বলে ৭৯ রান দলকে বিপদ থেকে টেনে তোলে। হার্দিক পান্ডিয়া (৪৫), অক্ষর প্যাটেল (৪২), লোকেশ রাহুল (২৩) এবং রবীন্দ্র জাদেজার (১৬) ছোট ছোট ইনিংসে ভর করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেটে ২৪৯ রান সংগ্রহ করে ভারত।

নিউজিল্যান্ডের হয়ে ম্যাট হেনরি ৫ উইকেট নেন (৪২ রানে), যা তার ক্যারিয়ারের অন্যতম সেরা বোলিং পারফরম্যান্স।

২৫০ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে নিউজিল্যান্ড ৪৫.৩ ওভারে ২০৫ রানে অলআউট হয়ে যায়। অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন ৮১ রান (১২০ বল) করে কিছুটা প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেন। তবে দলের অন্য ব্যাটাররা ব্যর্থ হন। ওপেনার উইল ইয়াং ২২, মিচেল স্যান্টনার ২৮ রান করলেও কেউ ৩০ রানের গণ্ডি পেরোতে পারেননি।

ভারতের স্পিনার বরুণ চক্রবর্তী ৪২ রানে ৫ উইকেট নিয়ে নিউজিল্যান্ডের ব্যাটিং লাইনআপ ভেঙে দেন। এছাড়া কুলদীপ যাদব ২টি এবং হার্দিক, অক্ষর ও জাদেজা ১টি করে উইকেট শিকার করেন।

এই জয়ের ফলে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ভারত সেমিফাইনালে মুখোমুখি হবে বি-গ্রুপের রানার্সআপ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। অন্যদিকে নিউজিল্যান্ডের প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা, যারা বি-গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

চুয়াডাঙ্গায় জাতীয় ভোটার দিবস উপলক্ষ্যে শোভাযাত্রা আলোচনা সভা 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

তোমার আমার বাংলাদেশে, ভোট দিব মিলেমিশে’ এই প্রতিপাদ্যে সারা দেশের ন্যায় চুয়াডাঙ্গায় ৭ম বারের মতো জাতীয় ভোটার দিবস উদযাপন করা হয়েছে।

এ উপলক্ষ্যে রবিবার (২ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০ টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বর থেকে শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রাটি শহরের কোর্ট মোড় ঘুরে একইস্থানে শেষ হয়। পরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আহমেদ আলীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার খন্দকার গোলাম মওলা, চুয়াডাঙ্গা সরকারী কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ড.মুন্সী আবু সাইফ, চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক বিপুল আশরাফ, জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি মানিক আকবর। আরো উপস্থিত ছিলেন গণমাধ্যম কর্মী,সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ ও সাধারণ শিক্ষর্থীরা। 

অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা রাহুল রায়। স্বাগত বক্তব্যে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আহমেদ আলী বলেন, জেলায় দুটি সংসদীয় আসন রয়েছে। এখানে মোট ভোটার রয়েছে ৯ লাখ ৭৪ হাজার ৫৭২ জন। এবার নতুন ভোটার তালিকায় জেলার ৪ উপজেলায় ৪৮ হাজার নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্ত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। ভোটার হচ্ছে তার সাংবিধানিক অধিকার। 

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেন,জাতীয় পরিচয় পত্র খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই কারনে আপনার সন্তান ও আত্মীয় স্বজনদের ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করে নেওয়ার প্রয়োজন।

Header Ad
Header Ad

মানুষকে জিম্মি করে অতিরিক্ত মুনাফা করা পাপ: ধর্ম উপদেষ্টা

ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

মানুষকে জিম্মি করে অতিরিক্ত মুনাফা করা পাপ বলে মন্তব্য করেছেন ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। তিনি ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, তারা যেন এ ধরনের অনৈতিক প্রবণতা থেকে বিরত থাকেন।

রোববার (২ মার্চ) বাংলাদেশ ব্যাংকের কেন্দ্রীয় মসজিদে ‘রমজানের তাৎপর্য’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, “দেশের ধনীরা নিয়মিত জাকাত দিলে বছরে প্রায় এক লাখ কোটি টাকার তহবিল গঠিত হতে পারে। এই অর্থ সঠিকভাবে বণ্টন করা হলে আগামী ১০ বছরে দেশে কোনো ভিক্ষুক খুঁজে পাওয়া যাবে না।”

দেশের সম্পদ লুটপাটকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়ে তিনি বলেন, “যারা দেশের সম্পদ লুট করে বিক্রি করে দেয়, তারা দেশদ্রোহী। তারা দেশপ্রেমিক হতে পারে না। এদের বিচার হওয়া উচিত।”

তিনি আরও বলেন, “ঘুষের লোভে ফাইল আটকিয়ে রাখার মানসিকতা পরিহার করতে হবে। এ ধরনের মানসিকতা পরিবর্তন না হলে দেশ কখনো নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারবে না।”

ধর্ম উপদেষ্টার এই বক্তব্য রমজান মাসে নৈতিকতা ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার গুরুত্বকে সামনে এনেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ব্ল্যাক ক্যাপসদের হারিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালে ভারত, প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া
চুয়াডাঙ্গায় জাতীয় ভোটার দিবস উপলক্ষ্যে শোভাযাত্রা আলোচনা সভা 
মানুষকে জিম্মি করে অতিরিক্ত মুনাফা করা পাপ: ধর্ম উপদেষ্টা
বিশ্বের সাথে একই দিনে রোজা-ঈদ পালনের পথ খোঁজার অনুরোধ তারেক রহমানের
ঢাকায় ছিনতাইবাজদের খপ্পরে জনপ্রিয় অভিনেতা, চিনতে পেরে বলল ‘মোবাইল নেওয়ার দরকার নাই’
প্রকাশ্যে ধূমপান অপরাধ, মনে করিয়ে দিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে রমজানেই আসছে ৪ কার্গো এলএনজি: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
১৫ বছর পর শোলাকিয়া ঈদগাহ মাঠের ইমামতি ফেরত পেলেন মুফতি ছাইফুল্লাহ
নির্বাচন দেরিতে হলে ষড়যন্ত্র বাড়বে: সালাহ উদ্দিন আহমেদ
গাজায় সব ধরনের মানবিক সহায়তা প্রবেশ বন্ধের ঘোষণা ইসরায়েলের
যুক্তরাষ্ট্রের দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে ইংরেজিকে মনোনীত করে ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ
সাবেক মন্ত্রী আমীর হোসেন আমুর ৪৪টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা নিয়ে চার রিভিউয়ের শুনানি ৮ মে
লেবুর ডাবল সেঞ্চুরী
দেশের আইনশৃঙ্খলা উন্নয়নে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একগুচ্ছ পদক্ষেপ
বিরামপুরে ৭ম জাতীয় ভোটার দিবস পালিত
দর্শনায় ভোক্তা অধিকারের বাজার মনিটরিং অভিযান, তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
ডিজিএফআইয়ের সাবেক প্রধানের বাসায় মিললো বান্ডিল বান্ডিল টাকা
কর্মবিরতিতে ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তারা  
আজ থেকে ৪০ দিনের ছুটিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান