সোমবার, ২৭ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৩ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

"বিজয়ের হাসি"

আর কয়েকদিন পর স্বাধীনতা দিবস অর্থাৎ ২৬ শে মার্চ । এবারের পত্রিকার স্বাধীনতা দিবসের বিশেষ সংখ্যায় মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কী লেখা যায় তাই ভাবছি এমন সময় উজ্জ্বল এসে হাজির। এই নির্জন এরিয়ার আমার একমাত্র বন্ধু উজ্জ্বল । আমাকে চিন্তিত দেখে সে বলল, “খানিকটা চিন্তিত বলে মনে হচ্ছে?”

আমি বললাম, “চিন্তিত তো বটেই। এবার স্বাধীনতা দিবসের বিশেষ সংখ্যায় কী লিখবো তা খুঁজে পাচ্ছি না। এদিকে স্বাধীনতা দিবসেরও বেশি দেরি নেই।”

উজ্জ্বল মৃদু হেসে বলল, “এতো চিন্তার কিছু নেই বন্ধু। আমাদের গ্রামে চলো। সেখানে রহমান নামে একজন চাচা রয়েছেন, মুক্তিযোদ্ধা। এবার বিজয় দিবসে না হয় ওনার গল্পটাই লিখবে।”

উজ্জ্বলের প্রস্তাবটা আমার মনে ধরলো। গতো কয়েক বছর ধরে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লিখছি বিশেষ সংখ্যায় কিন্তু কখনো কোনো মুক্তিযোদ্ধার নিজের গল্প লিখিনি। এবার ভিন্ন কিছু করতে পারবো ভেবে মনে মনে বেশ আনন্দিত হলাম।

পরদিনই সাথে করে ডায়েরি নিয়ে আমি আর উজ্জ্বল বেরিয়ে পরলাম গ্রামের উদ্দেশ্যে। উজ্জ্বলদের গ্রামের নাম হেমায়েতপুর। শহর থেকে ৩০ কি.মি. দক্ষিণে। বড়জোর বাসে করে এক ঘন্টা লাগবে পোঁছাতে।

গ্রামে পৌঁছে প্রথমে উজ্জ্বল বাড়ি গেলাম। সেখানে দুপুরের খাওয়া সেড়ে বেরিয়ে পরলাম রহমান চাচার বাড়ির উদ্দেশ্যে।

গ্রামের উত্তর দিকে রহমান চাচার বাড়ি। আমাদের দেখে ওনি আনন্দিত হলেন। বাড়ির উঠোনে চেয়ার পেতে বসার ব্যবস্থা করে দিলেন। চাচা যখন শুনলেন আমরা ওনার কাছ থেকে মুক্তিযুদ্ধের গল্প শুনতে এসেছি তখন তিনি অবাক হলেন। বিস্মিত হয়ে খানিক্ষণ আমাদের দিকে তাকিয়ে থাকার পর একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললেন,”আজকের প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস প্রায় ভুলতে বসেছে। অথচ কতটা গৌরবময় আমাদের ইতিহাস। তোমরা মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আগ্রহী দেখে অনেক খুশি হলাম, বাবা।”

আমি বললাম, “এক সাথে সবাই তো আর ভুলতে পারে না। কেউ না কেউ নিশ্চই মনে রাখে। চাচা আপনার গল্পটা বলুন এবার। কী করে যোগ দিলেন মুক্তিযুদ্ধে?”

রহমান চাচা কিছুক্ষণ চুপ করে মাটির দিকে তাকিয়ে রইলেন। এরপর বলতে লাগলেন, “আমার মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেওয়ার গল্পটা ভিন্ন। তখন সবেমাত্র মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছে। বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে গেলো পাক বাহিনী। রেডিওতে মাঝেমধ্যে মুক্তিযোদ্ধাদের দু-একটা হামলার কথা শোনা যাচ্ছিল। কিছুদিন পর আমাদের এই হেমায়েতপুরে পাকবাহিনীরা ক্যাম্প করে। মাঝেমধ্যে গ্রামে এসে হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে আবার চলে যেত। আমরা যুবকরা প্রায় সময় লুকিয়ে থাকতাম। কারণ পাকবাহিনী যুবকদেরই বেশি ধরে নিয়ে যেত। একদিন গ্রামের মোড়ের দোকানের সামনে বসে সকলে মিলে রেডিওতে খবর শুনছি এমন সময় দেখি শওকত হন্তদন্ত হয়ে কোথাও ছুটে যাচ্ছে। আমাদের গ্রামেরই ছেলে ছিল শওকত। কিছুটা হাবলা প্রকৃতির। আমরা তাকে থামিয়ে যখন জানতে চাইলাম এভাবে হন্তদন্ত হয়ে কোথায় যাচ্ছে তখম সে জানাল সে নাকি মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিতে যাচ্ছে। পাকবাহিনীদের এ দেশে কোনোমতেই থাকতে দেওয়া যাবে না। এ দেশ শুধুই আমাদের। ওর কথা শুনে আমরা সকলেই হাসতে লাগলাম। হাসতে হাসতে একজন বলল, তুই যে হাবলা তা জানতাম কিন্তু এতটা হাবলা তা জানতাম না। কোথায় সশস্ত্র আর্মি আর কোথায় তুই। সশস্ত্র আর্মির বিরুদ্ধে কী দিয়ে যুদ্ধ করবি? মুক্তিযুদ্ধে গেলে নির্ঘাত মারা পড়বি।

এ কথা শুনে শওকত কঠিন গলায় যা বলেছিল তাই-ই শেষ পর্যন্ত আমাকে একজন মুক্তিযোদ্ধা বানালো। সে বলল, আরে, আমি তো যুদ্ধ করতে গিয়ে মারা যাব, আর তোরা? তোরা তো এখনই মারা গিয়েছিস। আরে বেটা শোন, আমার অস্ত্র নেই তো কী হয়েছে? এই চওড়া বুকটা তো আছে। পাক আর্মির সামনে বুক পেতে দিয়ে গুলি খেয়ে অন্তত ওদের কয়েকটা বুলেট তো কমাতে পারবো। নিজের দেশের জন্য লড়তে এর থেকে বেশি কী লাগে?

শওকতের কথায় আমরা সবাই নির্বাক হয়ে গেলাম। যে ছেলেটা কিছুই করতে পারতো না আজ সেই হাবলা ছেলে দেশের জন্য নিজের প্রাণ দিতেও দ্বিধাবোধ করছে না!

এর কয়েকদিন পর আমিসহ গ্রামের আরও কয়েকজন মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিলাম। আমাদের পরিকল্পনা ছিল প্রথমে হেমায়েতপুরকে শত্রুমুক্ত করা। পরিকল্পনা অনুযায়ী আমরা একদিন হেমায়েতপুর পাক আর্মির ক্যাম্পে আক্রমণ করলাম। সেই আক্রমণে শওকতও আমাদের সাথে ছিল। গোলাগুলির এক পর্যায়ে আমাদের বুলেট শেষ হয়ে এলো। আমরা পিছ পা হচ্ছি এমন সময় গ্রেনেড হাতে শওকত ক্যাম্পের মধ্যখানে চলে গেলো। আমরা কিছু বুঝে উঠার আগেই ক্যাম্পে প্রচন্ড আওয়াজে গ্রেনেড বিস্ফোরণ করলো। ঠিক তার পর মুহুর্তেই শত্রুপক্ষের কয়েকটা বুলেট এসে শওকত বুক ঝাঝরা করে দিল। আমি কোনো মতে গিয়ে তাকে ক্যাম্পের বাইরে নিয়ে আসি। গুলি লাগা সত্তেও শওকতের মুখে বিজয়ের হাসি ছিল। মারা যাওয়ার আগে সে আমাকে বলল, বলেছিলাম না, শত্রু পক্ষের কয়েকটা বুলেট কমাবো? এই দেখ, আমার এই চওড়া বুকে ওদের ১০ টা বুলেট রয়েছে। আমি ওদের ১০ টা বুলেট কমাতে পেরেছি। আমার বুকটা আরেকটু চওড়া হলে ভালো হতো রে। তখন দশটার জায়গায় ১৫ টা বুলেট কমাতে পারতাম ওদের।

এ কথা বলেই সে মারা যায়। সেদিনের পর থেকে প্রায়ই শওকতের কথাগুলো আমার কানে বাজতো। এরপর অনেক অপারেশনে গিয়েছি, অনেকবার মৃত্যুর মুখে পড়েছি কিন্তু কখনো সামান্যতম পিছ পা হয়নি। শওকত আমার মধ্যে যে সাহসের বীজ বপন করে দিয়ে গিয়েছিল সেটাই শেষ পর্যন্ত আমাকে লড়তে উৎসাহ যুগিয়েছে।”

রহমান চাচার কথা শেষ হতেই দেখলাম ওনার চোখ দুটো ছলছল করছে। কখন যে আমারও চোখ ভিজে গিয়েছে তা টের পাইনি। কতটা বীরত্বের সাথেই না লড়েছে আমাদের মুক্তিযোদ্ধারা। এগুলো যেন রুপকথাকেও হার মানায়। বিদায় নেওয়ার আগে চাচা আমাদের শওকতের কবর দেখাতে নিয়ে গেলেন। শওকতের কবরের সামনে দাঁড়িয়ে অন্যরকম শিহরণ বয়ে গেল পুরো শরীরে। আমি এ মুহূর্তে দাঁড়িয়ে রয়েছি এমন এক বীর সন্তানের কবরের সামনে, যে শত্রুপক্ষের বুলেট কমাতে নিজের বুক পেতে দিয়েছিল নিশ্চিত মৃত্যুর কোলে

সাগরিয়া,বুড়িরচর,হাতিয়া,নোয়াখালী।

ডিএসএস/ 

Header Ad
Header Ad

কেউ কেউ আওয়ামী লীগের ভাষায় কথা বলছে: জামায়াত সেক্রেটারি

জামায়াত সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। ছবি: সংগৃহীত

জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। কেউ কেউ আওয়ামী লীগের ভাষায় কথা বলছে। ফ্যাসিবাদের লোকেরা জামায়াতে ইসলামীকে যেভাবে নির্মূল করতে চেয়েছিল, তাদের মুখে এখন ফ্যাসিবাদের সেই গন্ধ পাওয়া যায়।

সোমবার (২৭ জানুয়ারি) বিকেলে সাতক্ষীরার তালা উপজেলায় পাটকেলঘাটা ফুটবল মাঠে কর্মী সম্মেলনে এ কথা বলেন জামায়াত সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। 

জামায়াত সেক্রেটারি বলেন, ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে রাজনৈতিক দলগুলোর অনেক অবদান ছিল। আমরা রাজনৈতিক দলের নেতারা গত তিনটা নির্বাচন সুষ্ঠু করতে পারিনি। বহু লোক জীবন দিয়েছে, নিহত হয়েছে, মামলা হয়েছে। আমাদের দেশের ছাত্ররা, সেই আন্দোলন তাদের হাতে তুলে নিয়েছিল। আমাদের সন্তানরা সেই আন্দোলন জীবন ও রক্ত দিয়ে সফল করেছে।

জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ফ্যাসিবাদের যুগের অবসান হয়েছে। এখন আসুন, একটি জাতীয় ঐক্যের ভিত্তিতে স্বাধীনতার ৫৩ বছর পর অনৈক্য-বিভেদ, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী কোনো ভূমিকা না নিয়ে, আগস্টের মূল চেতনাকে ধারণ করে অবাধ-সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে একটি নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে এগিয়ে যাই।

কর্মী সম্মেলনে উপজেলা জামায়াতের আমির মাওলানা মো. মফিদুল্লাহর সভাপতিত্বে ও উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যাপক ইদ্রিস আলীর সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য অধ্যক্ষ মুহা. ইজ্জতউল্লাহ, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সেক্রেটারি ও খুলনা অঞ্চল পরিচালক মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক প্রমুখ।

 

Header Ad
Header Ad

নিউমার্কেট থানা ঘেরাওয়ের ঘোষণা ৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের  

ছবিঃ সংগৃহীত

গতকাল রাতে ঢাকার নিউমার্কেট এলাকায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালানো পুলিশ সদস্যদের বিচারের আওতায় আনা এবং প্রত্যাহারে সময় বেঁধে দিয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষার্থীরা। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তা বাস্তবায়ন করা না হলে নিউমার্কেট থানা ঘেরাও করা হবে, এমন ঘোষণা দিয়েছেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা।

সোমবার (২৭ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় ঢাকা কলেজের শহীদ মিনার থেকে শিক্ষার্থীরা এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন। একইসঙ্গে এই সময়ের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতেও সময় বেঁধে দিয়েছেন তারা।

সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থী মইনুল হোসেন বলেন, ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশ নির্বিচারে হামলা চালিয়েছে। এর দায়ভার পুলিশকে নিতে হবে। নিউমার্কেট থানার ওসি এবং এসিকে প্রত্যাহার করতে হবে। তদন্ত সাপেক্ষে বিভাগীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। সেই সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি (শিক্ষা) ড. মামুন আহমেদকে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী এবং ৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের মুখোমুখি অবস্থানে দাঁড় করিয়ে দেয়ার দায়ভার নিয়ে পদত্যাগ করতে হবে।

আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এসব দাবি মেনে নেয়া না হলে শিক্ষার্থীদের নিয়ে নিউমার্কেট থানা ঘেরাও করা হবে হুঁশিয়ারি দেন তিনি। একইসঙ্গে ৭ কলেজের সামনে দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো যানবাহন চলতে দেয়া হবে না বলেও ঘোষণা দেন।

এদিকে, আজ দুপুরে ঢাবি প্রশাসনের সঙ্গে ৭ কলেজের অধ্যক্ষদের জরুরি সভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে সাত কলেজ না রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এজন্য ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকেই ঢাবির অধীনে এসব কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি না নেয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত এসেছে।

Header Ad
Header Ad

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের জাতীয়করণ করে ক্লাসে ফিরিয়ে দিন : চরমোনাই পীর  

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম। ছবিঃ সংগৃহীত

চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে অবস্থান নেওয়া ইবতেদায়ি শিক্ষকদের ওপরে অমানসিক হামলা-নির্যাতনের নিন্দা ও প্রতিবাদ এবং তাদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম।

সোমবার (২৭ জানুয়ারি) গণমাধ্যমে প্রেরিত এক প্রতিবাদ বিবৃতিতে তিনি বলেন, দেশ ও জাতি গড়ার কারিগর অধিকার বঞ্চিত ইবতেদায়ি শিক্ষকদের ওপরে পুলিশি হামলা, নির্যাতনের ঘটনা অমানবিক ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের শামিল।

রেজাউল করীম বলেন, আওয়ামী ফ্যাসিবাদীরা পালিয়ে যাওয়ার পরেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা গতকাল যেভাবে নারী শিক্ষক ও বয়োজ্যেষ্ঠ শিক্ষকদের ওপর হামলে পড়ে নির্যাতন চালিয়েছে, তা দেশবাসীকে হতবাক করেছে। একটি সভ্য দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এমনভাবে হামলা ও নির্যাতন করতে পারে না।

তিনি বলেন, ইবতেদায়ি শিক্ষকদের ওপর হামলার ঘটনা তদন্ত করে এই জুলুমের সঙ্গে সম্পৃক্তদের আইনের আওতায় আনতে হবে। আগামী দিনে যাতে এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে; সেজন্য সরকারকে সতর্ক থাকতে হবে।

চরমোনাই পীর বলেন, ৪০ বছর ধরে অনুদানভুক্ত ও অনুদানবিহীন মাদ্রাসার শিক্ষকেরা বিনা বেতনে শিক্ষকতা পেশায় মানবেতর জীবন যাপন করার পরেও তাদের যৌক্তিক সমস্যা সমাধান না করা দুঃখজনক। অতীতের সরকার এগুলো সমাধান না করে আকুণ্ঠ দুর্নীতির মাধ্যমে নিজেরা আঙ্গুল ফুলে বটগাছ হয়েছে।

এসব শিক্ষকদের দাবি মেনে নিয়ে তাদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার সুযোগ তৈরি করে দিতে প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কেউ কেউ আওয়ামী লীগের ভাষায় কথা বলছে: জামায়াত সেক্রেটারি
নিউমার্কেট থানা ঘেরাওয়ের ঘোষণা ৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের  
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের জাতীয়করণ করে ক্লাসে ফিরিয়ে দিন : চরমোনাই পীর  
‘‘বেতনে না পোষালে অন্য পেশায় চলে যান’’ সংবাদের বিষয়ে যে ব্যাখ্যা দিলেন গণশিক্ষা উপদেষ্টা
ক্ষমতার লোভে তরুণ প্রজন্মকে কেনা সম্ভব নয়: হাসনাত আব্দুল্লাহ
বিচারপতি মানিকের মৃত্যু! যা জানা গেলো
মধ্যরাত থেকে সারাদেশে বন্ধ হতে পারে ট্রেন চলাচল
সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে বললেন ছাত্রশিবির  
মালানের তান্ডবে খুলনাকে হারিয়ে কোয়ালিফায়ারে বরিশাল
বাজেটে তামাক-কর ও দাম বাড়ানোর দাবি  
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি সামাল দিয়েছে: ডিএমপি
নিলামে উঠল আওয়ামী মন্ত্রীদের জন্য আনা বিলাসবহুল ৪৪ গাড়ি
১০ বিষয়ে একমত বিএনপি-ইসলামী আন্দোলন
শেষ সিনেমার জন্য ২৭৫ কোটি পারিশ্রমিক নিচ্ছেন থালাপতি বিজয়
টোল নিতে দেরি হওয়ায় টোলকর্মীকে লাঞ্ছিত করলেন বিএনপি নেতা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত থাকছে না সাত কলেজ
টাঙ্গাইলে ট্রাক কেড়ে নিল বিদ্যুৎ লাইনম্যানের প্রাণ
চেহারা নয়, ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে পরিচয় যাচাইয়ের দাবিতে মানববন্ধন
ঘুষ খেয়ে ৫৫ হাজার রোহিঙ্গাকে ভোটার বানান সাবেক ইসি সচিব!
শবে মেরাজের রাতের ফজিলত ও আমল