রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৩ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

"বিজয়ের হাসি"

আর কয়েকদিন পর স্বাধীনতা দিবস অর্থাৎ ২৬ শে মার্চ । এবারের পত্রিকার স্বাধীনতা দিবসের বিশেষ সংখ্যায় মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কী লেখা যায় তাই ভাবছি এমন সময় উজ্জ্বল এসে হাজির। এই নির্জন এরিয়ার আমার একমাত্র বন্ধু উজ্জ্বল । আমাকে চিন্তিত দেখে সে বলল, “খানিকটা চিন্তিত বলে মনে হচ্ছে?”

আমি বললাম, “চিন্তিত তো বটেই। এবার স্বাধীনতা দিবসের বিশেষ সংখ্যায় কী লিখবো তা খুঁজে পাচ্ছি না। এদিকে স্বাধীনতা দিবসেরও বেশি দেরি নেই।”

উজ্জ্বল মৃদু হেসে বলল, “এতো চিন্তার কিছু নেই বন্ধু। আমাদের গ্রামে চলো। সেখানে রহমান নামে একজন চাচা রয়েছেন, মুক্তিযোদ্ধা। এবার বিজয় দিবসে না হয় ওনার গল্পটাই লিখবে।”

উজ্জ্বলের প্রস্তাবটা আমার মনে ধরলো। গতো কয়েক বছর ধরে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লিখছি বিশেষ সংখ্যায় কিন্তু কখনো কোনো মুক্তিযোদ্ধার নিজের গল্প লিখিনি। এবার ভিন্ন কিছু করতে পারবো ভেবে মনে মনে বেশ আনন্দিত হলাম।

পরদিনই সাথে করে ডায়েরি নিয়ে আমি আর উজ্জ্বল বেরিয়ে পরলাম গ্রামের উদ্দেশ্যে। উজ্জ্বলদের গ্রামের নাম হেমায়েতপুর। শহর থেকে ৩০ কি.মি. দক্ষিণে। বড়জোর বাসে করে এক ঘন্টা লাগবে পোঁছাতে।

গ্রামে পৌঁছে প্রথমে উজ্জ্বল বাড়ি গেলাম। সেখানে দুপুরের খাওয়া সেড়ে বেরিয়ে পরলাম রহমান চাচার বাড়ির উদ্দেশ্যে।

গ্রামের উত্তর দিকে রহমান চাচার বাড়ি। আমাদের দেখে ওনি আনন্দিত হলেন। বাড়ির উঠোনে চেয়ার পেতে বসার ব্যবস্থা করে দিলেন। চাচা যখন শুনলেন আমরা ওনার কাছ থেকে মুক্তিযুদ্ধের গল্প শুনতে এসেছি তখন তিনি অবাক হলেন। বিস্মিত হয়ে খানিক্ষণ আমাদের দিকে তাকিয়ে থাকার পর একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললেন,”আজকের প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস প্রায় ভুলতে বসেছে। অথচ কতটা গৌরবময় আমাদের ইতিহাস। তোমরা মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আগ্রহী দেখে অনেক খুশি হলাম, বাবা।”

আমি বললাম, “এক সাথে সবাই তো আর ভুলতে পারে না। কেউ না কেউ নিশ্চই মনে রাখে। চাচা আপনার গল্পটা বলুন এবার। কী করে যোগ দিলেন মুক্তিযুদ্ধে?”

রহমান চাচা কিছুক্ষণ চুপ করে মাটির দিকে তাকিয়ে রইলেন। এরপর বলতে লাগলেন, “আমার মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেওয়ার গল্পটা ভিন্ন। তখন সবেমাত্র মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছে। বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে গেলো পাক বাহিনী। রেডিওতে মাঝেমধ্যে মুক্তিযোদ্ধাদের দু-একটা হামলার কথা শোনা যাচ্ছিল। কিছুদিন পর আমাদের এই হেমায়েতপুরে পাকবাহিনীরা ক্যাম্প করে। মাঝেমধ্যে গ্রামে এসে হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে আবার চলে যেত। আমরা যুবকরা প্রায় সময় লুকিয়ে থাকতাম। কারণ পাকবাহিনী যুবকদেরই বেশি ধরে নিয়ে যেত। একদিন গ্রামের মোড়ের দোকানের সামনে বসে সকলে মিলে রেডিওতে খবর শুনছি এমন সময় দেখি শওকত হন্তদন্ত হয়ে কোথাও ছুটে যাচ্ছে। আমাদের গ্রামেরই ছেলে ছিল শওকত। কিছুটা হাবলা প্রকৃতির। আমরা তাকে থামিয়ে যখন জানতে চাইলাম এভাবে হন্তদন্ত হয়ে কোথায় যাচ্ছে তখম সে জানাল সে নাকি মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিতে যাচ্ছে। পাকবাহিনীদের এ দেশে কোনোমতেই থাকতে দেওয়া যাবে না। এ দেশ শুধুই আমাদের। ওর কথা শুনে আমরা সকলেই হাসতে লাগলাম। হাসতে হাসতে একজন বলল, তুই যে হাবলা তা জানতাম কিন্তু এতটা হাবলা তা জানতাম না। কোথায় সশস্ত্র আর্মি আর কোথায় তুই। সশস্ত্র আর্মির বিরুদ্ধে কী দিয়ে যুদ্ধ করবি? মুক্তিযুদ্ধে গেলে নির্ঘাত মারা পড়বি।

এ কথা শুনে শওকত কঠিন গলায় যা বলেছিল তাই-ই শেষ পর্যন্ত আমাকে একজন মুক্তিযোদ্ধা বানালো। সে বলল, আরে, আমি তো যুদ্ধ করতে গিয়ে মারা যাব, আর তোরা? তোরা তো এখনই মারা গিয়েছিস। আরে বেটা শোন, আমার অস্ত্র নেই তো কী হয়েছে? এই চওড়া বুকটা তো আছে। পাক আর্মির সামনে বুক পেতে দিয়ে গুলি খেয়ে অন্তত ওদের কয়েকটা বুলেট তো কমাতে পারবো। নিজের দেশের জন্য লড়তে এর থেকে বেশি কী লাগে?

শওকতের কথায় আমরা সবাই নির্বাক হয়ে গেলাম। যে ছেলেটা কিছুই করতে পারতো না আজ সেই হাবলা ছেলে দেশের জন্য নিজের প্রাণ দিতেও দ্বিধাবোধ করছে না!

এর কয়েকদিন পর আমিসহ গ্রামের আরও কয়েকজন মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিলাম। আমাদের পরিকল্পনা ছিল প্রথমে হেমায়েতপুরকে শত্রুমুক্ত করা। পরিকল্পনা অনুযায়ী আমরা একদিন হেমায়েতপুর পাক আর্মির ক্যাম্পে আক্রমণ করলাম। সেই আক্রমণে শওকতও আমাদের সাথে ছিল। গোলাগুলির এক পর্যায়ে আমাদের বুলেট শেষ হয়ে এলো। আমরা পিছ পা হচ্ছি এমন সময় গ্রেনেড হাতে শওকত ক্যাম্পের মধ্যখানে চলে গেলো। আমরা কিছু বুঝে উঠার আগেই ক্যাম্পে প্রচন্ড আওয়াজে গ্রেনেড বিস্ফোরণ করলো। ঠিক তার পর মুহুর্তেই শত্রুপক্ষের কয়েকটা বুলেট এসে শওকত বুক ঝাঝরা করে দিল। আমি কোনো মতে গিয়ে তাকে ক্যাম্পের বাইরে নিয়ে আসি। গুলি লাগা সত্তেও শওকতের মুখে বিজয়ের হাসি ছিল। মারা যাওয়ার আগে সে আমাকে বলল, বলেছিলাম না, শত্রু পক্ষের কয়েকটা বুলেট কমাবো? এই দেখ, আমার এই চওড়া বুকে ওদের ১০ টা বুলেট রয়েছে। আমি ওদের ১০ টা বুলেট কমাতে পেরেছি। আমার বুকটা আরেকটু চওড়া হলে ভালো হতো রে। তখন দশটার জায়গায় ১৫ টা বুলেট কমাতে পারতাম ওদের।

এ কথা বলেই সে মারা যায়। সেদিনের পর থেকে প্রায়ই শওকতের কথাগুলো আমার কানে বাজতো। এরপর অনেক অপারেশনে গিয়েছি, অনেকবার মৃত্যুর মুখে পড়েছি কিন্তু কখনো সামান্যতম পিছ পা হয়নি। শওকত আমার মধ্যে যে সাহসের বীজ বপন করে দিয়ে গিয়েছিল সেটাই শেষ পর্যন্ত আমাকে লড়তে উৎসাহ যুগিয়েছে।”

রহমান চাচার কথা শেষ হতেই দেখলাম ওনার চোখ দুটো ছলছল করছে। কখন যে আমারও চোখ ভিজে গিয়েছে তা টের পাইনি। কতটা বীরত্বের সাথেই না লড়েছে আমাদের মুক্তিযোদ্ধারা। এগুলো যেন রুপকথাকেও হার মানায়। বিদায় নেওয়ার আগে চাচা আমাদের শওকতের কবর দেখাতে নিয়ে গেলেন। শওকতের কবরের সামনে দাঁড়িয়ে অন্যরকম শিহরণ বয়ে গেল পুরো শরীরে। আমি এ মুহূর্তে দাঁড়িয়ে রয়েছি এমন এক বীর সন্তানের কবরের সামনে, যে শত্রুপক্ষের বুলেট কমাতে নিজের বুক পেতে দিয়েছিল নিশ্চিত মৃত্যুর কোলে

সাগরিয়া,বুড়িরচর,হাতিয়া,নোয়াখালী।

ডিএসএস/ 

Header Ad
Header Ad

উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর উত্তরায় সেলফি তোলার সময় ট্রেনের ধাক্কায় এক তরুণ ও এক তরুণী প্রাণ হারিয়েছেন। শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় উত্তরা পূর্ব থানার ৮ নম্বর সেক্টরের শেষ প্রান্তের রেলক্রসিং এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যা সোয়া ছয়টার দিকে তরুণ-তরুণী রেললাইন দিয়ে হাঁটছিলেন এবং সেলফি তুলছিলেন। এ সময় ঢাকাগামী ও টঙ্গীগামী দুটি ট্রেন একযোগে রেলক্রসিং অতিক্রম করছিল। এ সময় টঙ্গীগামী ট্রেনের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই তরুণী মারা যান।

গুরুতর আহত অবস্থায় তরুণটিকে প্রথমে কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে নেয়া হয় এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই রাত ৮টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানান, উত্তরা থেকে আহত অবস্থায় এক তরুণকে হাসপাতালে আনা হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার মরদেহ জরুরি বিভাগে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে রেলওয়ে থানা পুলিশকে অবহিত করা হয়েছে।

তবে দুর্ঘটনায় নিহতদের নাম-পরিচয় এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ১০টি জেলা বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে। শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় খুলনাসহ দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়।

ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ওজোপাডিকো) লিমিটেড সূত্রে জানা গেছে, গোপালগঞ্জের আমিনবাজার এলাকায় জাতীয় গ্রিডে ত্রুটি দেখা দেওয়ায় এই বিপর্যয়ের সৃষ্টি হয়। রাত ৮টার পর থেকে পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হতে শুরু করে এবং পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হচ্ছে। তবে পুরোপুরি স্বাভাবিক হতে আরও কিছু সময় লাগবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

বিদ্যুৎ না থাকায় এইসব অঞ্চলের সাধারণ মানুষকে প্রচণ্ড গরমের মধ্যে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। বিদ্যুৎনির্ভর সব ধরনের কাজকর্মও ব্যাহত হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগে ২০১৪ সালে দেশে বড় ধরনের একটি গ্রিড বিপর্যয় ঘটেছিল। সেবার ভারত থেকে আসা বিদ্যুৎ সরবরাহ কয়েক সেকেন্ডের জন্য বন্ধ হয়ে পড়ায় সারাদেশ প্রায় ৩০ ঘণ্টা বিদ্যুৎহীন ছিল।

Header Ad
Header Ad

আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

ছবি: সংগৃহীত

বিভিন্ন দিবস, উৎসব এবং সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে নির্বাহী আদেশের সুবিধা কাজে লাগিয়ে আবারও ছুটি কাটানোর সুযোগ পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা। মে মাসে দুই দফায় টানা তিনদিন করে মোট ছয়দিনের ছুটির সুযোগ আসছে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন অনুসারে, আগামী ১ মে (বৃহস্পতিবার) আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে সরকারি ছুটি থাকবে। এরপর ২ ও ৩ মে যথাক্রমে শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় সরকারি কর্মচারীরা টানা তিনদিনের ছুটি উপভোগ করতে পারবেন।

এছাড়া, আগামী ১১ মে (রবিবার) বুদ্ধ পূর্ণিমার ছুটি রয়েছে। এর আগে ৯ ও ১০ মে যথাক্রমে শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় আবারও টানা তিনদিন ছুটি মিলবে।

এর আগে গত মার্চ-এপ্রিল মাসে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সরকারি চাকরিজীবীরা টানা নয়দিন ছুটি কাটানোর সুযোগ পেয়েছিলেন। সরকার ২৮ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত ঈদের ছুটির সঙ্গে নির্বাহী আদেশে আরও একটি অতিরিক্ত ছুটি যুক্ত করেছিল।

ছুটির বিধিমালা অনুযায়ী, দুই ছুটির মাঝে নৈমিত্তিক ছুটি নেওয়ার নিয়ম নেই। তবে অর্জিত ছুটি বা পূর্বনির্ধারিত ঐচ্ছিক ছুটি নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। বছরের শুরুতে নিজ ধর্ম অনুযায়ী তিনদিনের ঐচ্ছিক ছুটি অনুমোদন নিয়ে ভোগ করার নিয়মও চালু আছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু
জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট
আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
পাকিস্তানি হামলার আশঙ্কায় বাঙ্কারে আশ্রয় নিচ্ছেন ভারতীয়রা
চীনা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করলো বিএনপি
আওয়ামী লীগ ভারতের গোলামী করা দল : নুরুল হক নুর
ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬ জন
প্রায় দুই ঘণ্টা পর মেট্রোরেল চলাচল স্বাভাবিক
গোবিন্দগঞ্জে মৃত আওয়ামী লীগ নেতার নামে জামাতের মামলা
গুজরাটে ১ হাজারের বেশি বাংলাদেশি গ্রেফতারের দাবি পুলিশের
নওগাঁর রাণীনগর ও আত্রাই বাসীর গলার কাঁটা ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ অবশেষে সংস্কার
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মেট্রোরেল চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ
গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ ট্রাকের চালক-হেলপার গ্রেপ্তার
আদমদীঘিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা তোহা গ্রেপ্তার
নাটকীয়তা শেষে রাতে ফাইনালে মুখোমুখি রিয়াল-বার্সা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ত্যাজ্য ঘোষণা করলেন বাবা
গরমে লোডশেডিং নিয়ে সুখবর দিলেন জ্বালানি উপদেষ্টা
পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের ক্রিকেটীয় সম্পর্ক ছিন্ন করা উচিত: সৌরভ গাঙ্গুলি
র‍্যাফেল ড্রতে ৯ কোটি টাকা জিতলেন দুই প্রবাসী বাংলাদেশি
৬২ জন পুলিশ সদস্য পাচ্ছেন বিপিএম ও পিপিএম পদক