শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৬ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিশ্বের কোথায় প্রথমে দিন হয় জানেন কি?

ছবি সংগৃহিত

আমাদের পৃথিবী (Earth) প্রতিনিয়ত ঘুরছে। এই কারণে, সূর্য আমাদের দিগন্তে দেখা দিতে থাকে। তবে আপনি কি জানেন প্রথম সূর্যোদয় (Sun rise) কোথায় দেখা যায়? ক্যালটেকের অ্যাস্ট্রোফিজিসিস্ট ক্যামেরন হুমেলস বলেছেন যে প্রথম সূর্যোদয় বলে কিছু নেই। আমরা শুধু বিশ্বাস করি এটাই প্রথম সূর্যোদয়। এটাই শেষ সূর্যোদয়। পৃথিবী (Earth) গোলাকার ক্রমাগত আবর্তিত হয়, তাই এই প্রক্রিয়া প্রতিদিন ঘটবে। সেজন্য প্রথম সূর্যোদয় (Sun rise) বলে কিছু নেই।

তবে কোন দেশে প্রথম দিন হয় জানেন? দেশটি হলো জাপান। সূর্যের প্রথম কিরণ নাকি পড়ে এই ছোট্টো দেশটিতেই। এ কারণে সে দেশের নাম নিপ্পন। যার অর্থ, সূর্যোদয়ের দেশ।

আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা প্রশান্ত মহাসাগরের মাঝখান থেকে উৎপন্ন হয়েছে। বেশিরভাগই ১৮০ তম দ্রাঘিমাংশের লাইনে। সাধারণত এটি একটি সরল রেখা, তবে কিছু জায়গায় এটি ঘোরাফেরা করে। যাতে একটি দেশকে দুটি সময় অঞ্চলে ভাগ করতে হয় না। উদাহরণস্বরূপ,মনে করা যাক এই লাইনটি পূর্ব থেকে ৩২০০ কিলোমিটার দূরে কিরিবাতি দ্বীপ ছেড়েছে।

কিরিবাতির সময় অঞ্চল পৃথিবীতে (Earth) প্রথম আসে। এটি UTC+14। অর্থাৎ বছরের সর্বোচ্চ সময় কিরিবাতিতে প্রথমে সূর্য ওঠে। ক্যামেরন ব্যাখ্যা করেছেন যে কিরিবাতি দ্বীপপুঞ্জের সুদূর উত্তর-পূর্বে অবস্থিত মিলেনিয়াম দ্বীপে প্রথম সূর্যোদয় (Sun rise) দেখা যায়। একে ক্যারোলিন আইল্যান্ডও বলা হয়। এই দ্বীপে কোনো মানুষেরই বসবাস নেই। এই দ্বীপই পৃথিবীতে প্রথম সূর্যকে স্বাগত জানায়। তবে সবসময় তা হয় না।

পৃথিবী তার অক্ষের উপর ২৩.৫ ডিগ্রি কোণে হেলে আছে। এ কারণেই পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে সূর্যের আলো বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে পড়ে। মকর রাশির ক্রান্তীয় অঞ্চলে সূর্য দক্ষিণ গ্রীষ্মকালীন অয়নকাল এবং উত্তর গ্রীষ্মকালীন অয়ান্তিতে অর্থাৎ ২১ ডিসেম্বর বা ২২ ডিসেম্বরে আরও বেশি আলোকিত হয়। এ কারণে অ্যান্টার্কটিকার বেশিরভাগ অংশে ২৪ ঘণ্টা আলো থাকে।

আর ভারতে প্রথম সূর্যোদয় হয় অরুণাচল প্রদেশে। উত্তর-পূর্ব ভারতের এই রাজ্যের বেদং উপত্যকার ডং গ্রামে প্রথম আলো ফেলে সূর্য।

সূর্যের প্রথম রশ্মি পৃথিবী স্পর্শ করে রাত ৩ টায়। ১৯৯৯ সালে, ডং গ্রাম ভারতের উদীয়মান সূর্যের ভূমির মর্যাদা পায়। সেখানে সূর্যের প্রথম রশ্মি পৃথিবী স্পর্শ করে রাত ৩ টায়। শুনতে রোমাঞ্চকর মনে হলেও সূর্যোদয়ের সেই দৃশ্য দেখাও কিন্তু দারুণ রোমাঞ্চকর। নিজের চোখে সে দৃশ্য না দেখলে বুঝি জীবন বৃথা।

জানলে অবাক হবেন, নতুন বছরে অনেক পর্যটকই সূর্যোদয়ের এই গ্রামে যান বছরের প্রথম সূর্যোদয় দেখতে। অনেকেরই ধারণা এতে সারা বছর ভালো যাবে। আবার অনেকেই বছরের প্রথম সূর্যোদয় দেখে জীবনী শক্তি অর্জন করতে চান।

এই গ্রামে যেমন সকাল সকাল সূর্য ওঠে, তেমনই রাতও হয় দ্রুত হয়। মজার কথা হলো, বিকেল ৪টা বাজতে না বাজতেই সে গ্রামের বাসিন্দারা রাতের খাবারের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেন। কারণ সেখানে ৪ টায় অন্ধকার হতে শুরু করে।

ভোর ৩ টায় সেখানে সূর্যের লাল আভা দেখা যায় বলে সেটাই তাদের কাছে ভোরবেলা। এপ্রিল থেকে অক্টোবরের মধ্যে এই স্থান ভ্রমণের সেরা সময়।

ডং গ্রাম অর্থাৎ বেদাং উপত্যকায় দিন প্রায় ১২ ঘণ্টা। গ্রামটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১২৪০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত। লোহিত ও সতী এই দুটি এখানকার প্রধান নদী। এই গ্রামের লোকসংখ্যা মোট মাত্র ৩৫ জন। সেখানে আছে প্রাকৃতিক উষ্ণ প্রস্রবণ।

১৯৯৯ সালের আগে লোকজন বিশ্বাস করতেন, সূর্যের প্রথম রশ্মি নাকি আন্দামানের কুচ্ছল দ্বীপে পড়ে। কিন্তু পরে জানা যায়, সূর্যোদয়ের গ্রামটি আসলে অরুণাচল প্রদেশে অবস্থিত ডং গ্রাম। এই তথ্য প্রকাশের পর থেকেই সেখানে পর্যটকদের সংখ্যা বেড়েছে।

Header Ad
Header Ad

আজ বছরের দীর্ঘতম রাত, সবচেয়ে ছোট দিন আগামীকাল

ফাইল ছবি

উত্তর গোলার্ধে বছরের সবচেয়ে ছোট দিন এবং দীর্ঘতম রাত হিসেবে স্বীকৃত ২১ ডিসেম্বর। সেইসাথে আগামীকাল (২২ ডিসেম্বর) পৃথিবীর এই অর্ধে বছরের সবচেয়ে ছোট দিনও। ঠিক বিপরীত চিত্র অবশ্য বিরাজ করবে দক্ষিণ গোলার্ধে। বিষুবরেখার দুই পাশে সূর্যের আলো পড়ার প্রেক্ষাপটে বছরের ৪টি এমন তারিখ আসে। ‘দিবা-রাত্রি’র হিসেবে এগুলোর মধ্যে ২টি তারিখে সমান ও ২টি সময়ের পরিসরে সবচেয়ে ছোট-বড়।

২১ ডিসেম্বর দিনটিতে উত্তর গোলার্ধ সূর্যের থেকে অনেকটাই দূরে থাকে। ফলে সেখানে সূর্যের আলো এতটাই কম পড়ে যে দিন খুব তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যায় বলে মনে হয় আর রাত হয় দীর্ঘ। সৌরজগতের নিয়ম অনুযায়ী পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘোরে। এ সময় যে কোনো একদিকে একটু হেলে থাকে সূর্য। ফলে কখনো উত্তর গোলার্ধ সূর্যের কাছাকাছি আসে, আবার কখনো দক্ষিণ গোলার্ধ।

২১ জুন দিনটাতে উত্তর গোলার্ধ সূর্যের কাছাকাছি থাকে। তাই সূর্যের রশ্মি দীর্ঘসময় পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধে পড়ে। সূর্য এদিন কর্কটক্রান্তি রেখায় লম্বভাবে বা খাড়াভাবে কিরণ দেয়। তাই মনে হয় দিন শেষই হচ্ছে না। মার্চ থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধে দেশগুলোতে বেশি পরিমাণ সূর্যালোক পৌঁছায়। এর ফলে এই সময়কালে সেইসব দেশে গ্রীষ্মকাল থাকে। বিজ্ঞানের ভাষায় একেই বলে ‘সামার সলসটিস’ বা উত্তরায়ণ। এর পর থেকে দিন ছোট হয়ে শুরু করে।

ডিসেম্বর মাস থেকে পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধ সূর্যের দিকে হেলতে থাকে। আর উত্তর গোলার্ধ চলে যায় অনেকটা দূরে। এই সময় উত্তরে সূর্যের আলো ক্ষীণভাবে পড়ে। ফলে সেখানে তখন সৃষ্টি হয় শীতকাল, আর দক্ষিণে গরমকাল।

একে বলে উইন্টার সলসটিস বা সূর্যের দক্ষিণ অয়নান্ত। এই সময় দক্ষিণ গোলার্ধে দিন সবচেয়ে বড় হয় আর উত্তর গোলার্ধে রাত দীর্ঘতম হয়। অর্থাৎ একই সময়ে পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধে থাকবে দীর্ঘতম দিন ও ক্ষুদ্রতম রাত।

এদিকে আজ বছরের দীর্ঘতম রাত হলেও পূর্ণিমার কারণে আকাশে থাকবে চাঁদের উজ্জ্বল আলো।

Header Ad
Header Ad

রাজনীতিবিদকে বিয়ে করতে চান ফারজানা সিঁথি

ফারজানা সিঁথি। ছবি: সংগৃহীত

কোটা সংস্কার আন্দোলনের মাধ্যমে ‘অগ্নিকন্যা’ হিসেবে পরিচিতি পাওয়া ফারজানা সিঁথি সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টকশোতে নিজের জীবনসঙ্গী নির্বাচনের পছন্দ নিয়ে কথা বলেছেন। উপস্থাপকের প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, ভবিষ্যতে বিয়ে করলে রাজনীতিবিদকেই জীবনসঙ্গী হিসেবে বেছে নিতে চান।

সিঁথি বলেন, ‌‘আমি ব্যক্তিগতভাবে খুবই একজন অরাজনৈতিক ব্যক্তি। রাজনীতির সঙ্গে আমার কোনো সরাসরি সম্পৃক্ততা নেই। তবে রাজনীতিবিদদের দেশ এবং মানুষের স্বার্থে কাজ করার সুযোগ থাকে। সেই কারণেই জীবনসঙ্গী হিসেবে রাজনীতিবিদ পছন্দ করতে চাই।’

তিনি আরও যোগ করেন, ‘যদিও বিয়ে করার পরিকল্পনা আমার আগামী পাঁচ বছরেও নেই। তবে যখনই বিয়ে করবো, রাজনীতিবিদকে পছন্দ করার এই চিন্তাভাবনা আমার থাকবে।’

ফারজানার এই বক্তব্য নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। দেশের প্রতি তার ভালোবাসা ও রাজনীতিবিদদের সমাজ পরিবর্তনে ভূমিকার প্রতি তার ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি প্রশংসিত হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা পেয়েছে কমিশন

ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

সাদা পোশাকধারী কয়েকজন ব্যক্তি ধানমণ্ডি এলাকা থেকে এক যুবককে তুলে নিয়ে তার ঠোঁট অবশ করা ছাড়াই সেলাই করে দেয়। এক ব্যক্তিকে আটক করে যৌনাঙ্গ এবং কানে বৈদ্যুতিক শক দেওয়া হয়। এক ভিকটিম নদীতে ঝাঁপ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করলে তাকে উদ্ধার করে সেখানেই হত্যা করা হয়। নির্যাতনের ভয়াবহ এসব বর্ণনার খবর উঠে এসেছে গুম কমিশনের অন্তর্বর্তী প্রতিবেদনে।

সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহম্মদ ইউনূসের কাছে অন্তর্বর্তী প্রতিবেদন জমা দেয় গুম সম্পর্কিত তদন্ত কমিশন। সেই প্রতিবেদনের প্রকাশযোগ্য অংশ গণমাধ্যমকে সরবরাহ করেছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং। সেখানে গুম ও নির্যাতনের চিত্র পাওয়া গেছে। এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে গুমের ঘটনা শুধু অভ্যন্তরীণ সমস্যা নয়, বরং আন্তর্জাতিক চক্রান্তের অংশ বিশেষ করে ভারতীয়দের জড়িত থাকার কথা কমিশনের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।

কমিশনের তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, গুম শুধু বাংলাদেশে অভ্যন্তরীণ বিষয় নয়, বরং আন্তর্জাতিক চক্রান্তের অংশ। সুখরঞ্জন বালি ও বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদকে গুমের পর ভারতে স্থানান্তরের ঘটনা উদাহরণ হিসেবে বলা হয়েছে। সুখরঞ্জন বালিকে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণ থেকে অপহরণের পর ভারতীয় কারগারে পাওয়া যায়। যুদ্ধাপরাধে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর ছেলে হুম্মাম কাদের কমিশনকে জানিয়েছেন, তাঁকে যে গোপন বন্দিশালায় রাখা হয়েছিল, সেই সেলের বাইরে কাউকে হিন্দিতে বলতে শুনেছেন, ‘তাঁকে কখন ধরা হয়েছে? তিনি কোনো তথ্য দিয়েছেন? এখন পর্যন্ত কী জিজ্ঞাসাবাদ হয়েছে?’

কমিশনের তদন্ত প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার যারা অভিযানে সক্রিয় ছিল তারা জানিয়েছে, ভারত ও বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনী বন্দিবিনিময় করত। বাংলাদেশের গুমের ঘটনা যে আন্তর্জাতিক ও সুসংগঠিত চক্রের অংশ এসব ঘটনা তারই বহিঃপ্রকাশ। বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদকে ২০১৫ সালে রাজধানীর উত্তরা থেকে তুলে নেওয়ার পর ভারতে পাওয়া এর উদাহরণ। তাঁর অভিজ্ঞতা থেকে জানা গেছে, তাঁকে যে নির্জন স্থানে রাখা হয়েছিল সেখানে টিএফআই (টাস্ক ফোর্স অব ইন্টারোগেশন) লেখা কম্বল ছিল, সেই সময়ে র‌্যাব সদর দপ্তরের তত্ত্বাবধানে টিএফআই পরিচালিত হতো।

প্রতিবেদনে বলা হয়, তদন্ত কমিশন পরিদর্শনে নিশ্চিত হয়েছে র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখা এখন টিএফআইয়ে প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ করে। তবে বন্দিশালার ভেতরের অবকাঠামোতে পরিবর্তন আনা হয়েছে কিছুদিন আগে। সালাহউদ্দিন আহমেদ কমিশনকে জানিয়েছেন, তাঁকে ভারতীয় কর্মকর্তাদের কাছে তুলে দেওয়া হয়েছিল। যে সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কর্মকর্তা সেখানে ছিলেন, তিনি পরিচয় লুকাতে ‘যম টুপি’ পরা ছিলেন, যা দুই দেশের সরকারের উচ্চ পর্যায়ের এবং নিরাপত্তা বাহিনীর যোগাযোগকে নির্দেশ করে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, একজন সৈনিক তদন্ত কমিশনকে জানিয়েছেন, তিনি ‘বন্দি বিনিময়ের’ সময়ে ২০১১ সালে দুই দফা তামাবিল সীমান্তে ছিলেন। দুই দফায় তিনজন ‘বন্দিকে’ আনা হয়। ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর সাদা পোশাকধারী সদস্যরা ছিলেন। দু’জন ‘বন্দিকে’ রাস্তার পাশে হত্যা করা হয়। জীবিত আরেক বন্দিকে র‌্যাবের আরেকটি দলের কাছে তুলে দেওয়া হয়। র‌্যাবও দু’জন ‘বন্দিকে’ একই প্রক্রিয়ায় ভারতীয়দের কাছে তুলে দিয়েছিল।

প্রতিবেদনে তদন্ত কমিশন সুপারিশ করেছে, বাংলাদেশি কেউ ভারতে গুম রয়েছে কিনা তা পররাষ্ট্র ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সর্বোচ্চ জোর দিয়ে দেখতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আজ বছরের দীর্ঘতম রাত, সবচেয়ে ছোট দিন আগামীকাল
রাজনীতিবিদকে বিয়ে করতে চান ফারজানা সিঁথি
গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা পেয়েছে কমিশন
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ
পাকিস্তানে জঙ্গি হামলায় ১৬ সেনা নিহত
বাধ্যতামূলক অবসরপ্রাপ্ত সচিব ইসমাইল বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার
হামজাকে নিয়ে যা বললেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
বহু ভাষা, বহু সংস্কৃতি, বহু ধর্মের বিকাশে কাজ করতে চায় কমিশন: ফারুকী
অবৈধ অনুপ্রেবেশের অভিযোগে ত্রিপুরায় শিশুসহ ৬ বাংলাদেশি গ্রেফতার
টাঙ্গাইলে বাস-সিএনজির সংঘর্ষ: নিহত ২
চাঁদাবাজদের তালিকা তৈরি, দুদিনের মধ্যে অভিযান: ডিএমপি কমিশনার
আসাদের নিরাপত্তা বাহিনী সিরিয়ার নতুন সরকারের কাছে অস্ত্র জমা দিচ্ছে
দেশের সার্বভৌমত্ব আর গণতন্ত্র বিএনপির কাছে নিরাপদ: টুকু
গত ১৫ বছরে নানকের সম্পত্তি ফুলে ফেঁপে ওঠেছে ৩০ গুণ
দেশের বৃহত্তম রেলসেতুতে বঙ্গবন্ধুর নাম বাতিল হচ্ছে
গুচ্ছ ভর্তি নিয়ে সিদ্ধান্ত আজ
ঢাকাসহ তিন বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অধিদপ্তর
নিয়ন্ত্রণে বনানী বস্তির আগুন
জোলানীর মাথার বিনিময়ে ১ কোটি ডলার পুরস্কার বাতিল করলো যুক্তরাষ্ট্র
জার্মানিতে ক্রিসমাস মার্কেটের ভিড়ে গাড়িচাপায় দু’জন নিহত, আহত ৬৮