রবিবার, ৬ অক্টোবর ২০২৪ | ২১ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মনোমুগ্ধকর কুসুম্বা মসজিদের অন্দর

সুন্দর স্থাপত্যশৈলীর জন্য কুসুম্বা মসজিদটি এখন নওগাঁর প্রধান পর্যটন আকর্ষণও বটে। বছরজুড়ে ভিড় থাকে পর্যটকদের। এটি নওগাঁর একমাত্র মসজিদ যেখানে অমুসলিমরাও ঘুরতে যেতে পারেন। কালো ও ধূসর রঙের পাথর আর পোড়ামাটির ইটে গড়া মসজিদ। অসাধারণ কারুকার্য খচিত মনোমুগ্ধকর কুসুম্বা মসজিদের অন্দর যে কাউকে নিমগ্ন করে তুলবে।

মসজিদের অন্দর পশ্চিম দেয়ালে ফুল ও লতাপাতার অলংকরণ সমৃদ্ধ ৩টি মিহরাব রয়েছে। কেন্দ্রীয় মিহরাবটি কালো পাথরের প্যানেল দ্বারা আবৃত এবং অত্যন্ত কারুকার্য খচিত ঝুলন্ত শিকল, ফুল ও লতাপাতার নকশা অলংকৃত রয়েছে। মসজিদের অভ্যন্তরে উত্তর- পশ্চিম কোণে উত্তরের মিহরাবের সঙ্গে সমন্বয় করে নকশা করা ৪টি কালো পাথরের পিলার দ্বারা খিলানাকৃতির দরজা এবং এর উপর তৈরি করা হয়েছিল একটি আয়াতাকৃতির মঞ্চ বা ‘বাদশাহ-কি-তাখ্ত' যা 'জেনানা গ্যালারি’ নামে পরিচিত। বাংলাদেশের ৫ টাকার নোটে কুসুম্বা মসজিদের ছবি ছাপানো আছে।

নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলার কুসুম্বা ইউনিয়নের কুসুম্বা গ্রামে বর্তমান কুসুম্বা মসজিদটির অবস্থান। মসজিদটি ২৪.৭৫২৭৫৯ অক্ষাংশ এবং ৮৮.৬৮১৪৫৭ দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত। মসজিদটি উত্তর-দক্ষিণে ১৭.৫৭মি. × পূর্ব- পশ্চিমে ১২.৭২মি এবং দেয়ালসমূহ প্রায় ১.৮১ মিটার প্রশস্ত। মসজিদের দেয়ালসমূহ বাইরে ও ভেতরে কালো পাথর দ্বারা আবৃত। মসজিদটিতে ৩টি করে দুই সারিতে মোট ৬টি গম্বুজ রয়েছে। মসজিদটির বাইরে এবং ভেতরে কালো পাথরের উপর খোদাই করা অলংকরণ এবং চার কোণে চারটি অলংকৃত অষ্টকোণাকৃতি বুরুজ রয়েছে। পূর্ব দেয়ালে তিনটি খিলানযুক্ত প্রবেশ পথ এবং উত্তর ও দক্ষিণে দুটি করে খিলানযুক্ত প্রবেশপথ রয়েছে।

আবার কোনো কোনো ঐতিহাসিকের মতে এই স্থানে বসে কাজী (বিচারক) বিচারকার্য পরিচালনা করতেন। এই মঞ্চে উঠার জন্য উত্তর পার্শ্বে পাথরের তৈরি একটি সিঁড়ি পথ রয়েছে। বহু গম্বুজ, ধনুকবক্র কার্নিশ, গম্বুজ, ছাদ পর্যন্ত কর্নার টারেটের ব্যবহার, বাদশাহ-কি-তাখ্ত, পাথর দ্বারা আবৃত মসজিদটি সুলতানি আমলে নির্মিত বাংলার ছোট সোনা মসজিদ, বাঘা শাহী মসজিদ, দারসবাড়ি মসজিদের সঙ্গে তুলনীয়। মসজিদের সামনের অংশে ৭৭ বিঘার একটি বিশাল প্রাচীন দিঘি রয়েছে যা মুসল্লিদের অজু ও গোসলের কাজে ব্যবহৃত হতো। মসজিদটি ৯৬৬ হিজরি বা ১৫৫৮ খ্রিস্টাব্দে তৈরি। শেরশাহের বংশধর আফগান সুলতান প্রথম গিয়াস উদ্দিন বাহাদুর শাহের শাসনামলে (১৫৫৮-১৫৬০) সালে জনৈক সোলায়মান কর্তৃক নির্মিত হয়েছিল বলে জানা যায়।

মসজিদটির গুরুত্ব উপলব্ধি করে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর মসজিদটিকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি হিসেবে ঘোষণা করে এবং অর্থ মন্ত্রণালয় ১৯৭২ সালে পাঁচ টাকার নোটে মসজিদটির ছবি মুদ্রিত করে মুদ্রা চালু করে।

সংরক্ষিত ঐতিহাসিক স্থাপনাটি দেখভাল করে থাকে প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ। মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)। ১৫ বছর ধরে স্থানীয় বাসিন্দা ইমাম আলী মসজিদের মূল খাদেম হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

মসজিদটি বাংলার স্থাপত্যরীতিতে নির্মিত। ইটের গাঁথুনি, সামান্য বক্র কার্নিশ এবং সংলগ্ন অষ্টকোনাকৃতির পার্শ্ববুরুজ প্রভৃতি এ রীতিকে সমর্থন করে।

কুসুম্বা মসজিদে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের জন্য ইমামের দায়িত্বে আছেন ওবায়দুল হোসেন, আর শুক্রবার জুমার নামাজের ইমামতির দায়িত্ব পালন করছেন মোস্তফা আলী। সম্প্রতি কথা হয় তাদের সঙ্গে। তারা জানালেন, ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পে এ মসজিদের তিনটি গম্বুজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

ওবায়দুল হোসেন ও মোস্তফা আলী আরও জানান, মসজিদের ভেতরে চারটি কাতারে প্রায় ৮০ জন মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন। এ ছাড়া মসজিদের সামনের অংশে খোলা স্থানে প্রায় ৭০০ মুসল্লি জামাতে নামাজ আদায় করতে পারেন। প্রতি শুক্রবার ও বছরে দুই ঈদের জামাতে মসজিদের ভেতর ও বাইরের পুরো চত্বর মুসল্লিতে ভরে যায়। এ ছাড়া পবিত্র রমজানে তারাবিহর নামাজও পড়া হয় এখানে।

এ বিষয়ে পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহারের কাস্টোডিয়ান মুহাম্মদ ফজলুল করিম আরজু ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, কুসুম্বা মসজিদটি নওগাঁর ঐতিহাসিক স্থানগুলোর মধ্যে অন্যতম। এখানে প্রতিদিন শত শত দর্শনার্থী আসেন মসজিদটি দেখার জন্য। দর্শনার্থীদের সুযোগ-সুবিধার জন্য অজু ও গোসলের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তা ছাড়াও পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা রয়েছে। দর্শনার্থীদের আরও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির জন্য এরইমধ্যে পিকনিক স্পট ও বিশ্রামাগার নির্মাণ হয়েছে। দর্শনার্থীদের জন্য আরও বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।

এসএন

Header Ad

কেরানীগঞ্জে রেস্টুরেন্টে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে তিনজনের মৃত্যু, আহত ৪

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকার কেরানীগঞ্জে একটি রেস্টুরেন্টে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু হয়েছে এবং চারজন গুরুতর আহত হয়েছেন।

শনিবার (৫ অক্টোবর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রামেরকান্দা বোর্ডিং এলাকায় এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে।

ফায়ার সার্ভিসের কেরানীগঞ্জ স্টেশন মাস্টার কাজল জানান, গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণে রেস্টুরেন্টটিতে ভয়াবহ আগুন ধরে যায়, যা পাশের দুটি দোকানেও ছড়িয়ে পড়ে। প্রায় এক ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়। ঘটনাস্থল থেকে তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে, তবে তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের পরিচয় জানা যায়নি।

দুর্ঘটনায় আহত চারজনকে দ্রুত উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। আগুনের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এবং বিস্ফোরণের সঠিক কারণ এখনও জানা যায়নি।

উল্লেখ্য, গ্যাস সিলিন্ডারের নিরাপত্তা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছেন বিশেষজ্ঞরা।

Header Ad

বিরামপুরে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে বিএনপি'র শারদীয় শুভেচ্ছা ও মতবিনিময়

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

দিনাজপুরের বিরামপুরে আসন্ন শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে এক মতবিনিময় সভা ও শুভেচ্ছা বিনিময়ের আয়োজন করে। বিএনপি'র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে এই সভাটি অনুষ্ঠিত হয়। আয়োজক ছিল বিরামপুর উপজেলা ও পৌর বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন সমূহ।

সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা বিএনপি'র সভাপতি মিঞা শফিকুল আলম মামুন। সভার সঞ্চালনায় ছিলেন পৌর বিএনপি'র সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রেজু। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি'র জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক ডাঃ এজেডএম জাহিদ হোসেন।

উক্ত অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি'র কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল খালেক, পৌর বিএনপি'র সভাপতি হুমায়ুন কবির, উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর এলাহী চৌধুরী রুবেল, সাংগঠনিক সম্পাদক নূরে আলম নূরা, উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব এ‍্যাডভোকেট মিঞা শিরন আলম, পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক আব্দুর রব তোতা, উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক আসাদুজ্জামান বাবু, সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ নোমান এবং স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানগণ। এছাড়াও বিভিন্ন পূজা মন্ডপের সভাপতি ও সম্পাদকসহ বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, শ্রমিক দল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

সভায় সনাতন ধর্মাবলম্বী সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের উপজেলা শাখার সভাপতি শিশির কুমার সরকার, সাধারণ সম্পাদক শান্ত কুমার কুন্ডু এবং পৌর শাখার সভাপতি বিপ্লব কুমার দাস ও সাধারণ সম্পাদক উত্তম কুমার দাস বক্তব্য রাখেন। এছাড়াও বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান কল্যাণ ফ্রন্টের উপজেলা শাখার সভাপতি উজ্জ্বল কুমার এবং সাধারণ সম্পাদক পবন কুমার শীল বক্তব্য প্রদান করেন।

অনুষ্ঠান শেষে, উপজেলার ৩৫টি পূজা মন্ডপের প্রতিনিধিদের হাতে বিএনপি'র পক্ষ থেকে নগদ অর্থ সহায়তা তুলে দেন প্রধান অতিথি অধ্যাপক ডাঃ এজেডএম জাহিদ হোসেন।

Header Ad

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু; আক্রান্ত ৯২৭

ছবি: সংগৃহীত

সারাদেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ৯২৭ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন, যা চলতি বছরে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৩৫ হাজার ৩৬৫-এ পৌঁছেছে। এছাড়া, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে নতুন করে পাঁচজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। ফলে, এ বছর ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৮২ জনে।

শনিবার (৫ অক্টোবর) সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমারজেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে প্রকাশিত নিয়মিত প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, সারাদেশে ৯২৭ জন নতুন আক্রান্তের মধ্যে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় ৪৩২ জন ভর্তি আছেন। এছাড়া, ঢাকা বিভাগে ১৭৩ জন, বরিশালে ১০২ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৪৯ জন, খুলনায় ৭৬ জন, ময়মনসিংহে ৩৮ জন এবং রাজশাহীতে ১৮ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৫ অক্টোবর পর্যন্ত সারাদেশে মোট ৩৫ হাজার ৩৬৫ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আক্রান্তদের মধ্যে ৬৩.২% পুরুষ এবং ৩৬.৮% নারী। একই সময়ে মারা যাওয়া ১৮২ জনের মধ্যে ৫১.১% নারী এবং ৪৮.৯% পুরুষ।

প্রতি বছর বর্ষাকালে ডেঙ্গুর প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। ২০২৩ সালের জুন মাস থেকে ডেঙ্গুর পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। গত বছর দেশে ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন, যার মধ্যে ঢাকায় ১ লাখ ১০ হাজার ৮ জন এবং ঢাকার বাইরে ২ লাখ ১১ হাজার ১৭১ জন ছিলেন।

অবশ্য, আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩ লাখ ১৮ হাজার ৭৪৯ জন। গত বছর মশাবাহিত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ১ হাজার ৭০৫ জন, যা দেশের ইতিহাসে এক বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যু।

২০১৯ সালে দেশে এক লাখ এক হাজার ৩৫৪ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিলেন এবং সে সময় চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীসহ প্রায় ৩০০ জনের মৃত্যু ঘটেছিল। ২০২০ সালে করোনা মহামারির কারণে ডেঙ্গুর সংক্রমণ তেমনটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে ২৮ হাজার ৪২৯ জন ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হন এবং ১০৫ জন মারা যান। এছাড়া, ২০২২ সালে মোট ৬২ হাজার ৩৮২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন, যেখানে ২৮১ জনের মৃত্যু ঘটে।

জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং ডেঙ্গু মোকাবেলায় কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য স্বাস্থ্য অধিদফতরের পক্ষ থেকে সবাইকে সতর্ক করা হয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কেরানীগঞ্জে রেস্টুরেন্টে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে তিনজনের মৃত্যু, আহত ৪
বিরামপুরে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে বিএনপি'র শারদীয় শুভেচ্ছা ও মতবিনিময়
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু; আক্রান্ত ৯২৭
ভারতে ১৩ বছরের কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ নিজের ১৬ বছরের ভাইয়ের বিরুদ্ধে
সিরাত মাহফিল থেকে ঐক্যের ডাক দিয়েছেন আবু জাফর কাশেমী
টাঙ্গাইলে কলেজছাত্রের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ, ৮ মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্কুলছাত্রী
পিটিআই-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত পাকিস্তান, সেনা মোতায়েন
গোয়ালিয়রে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচে ২৫০০ পুলিশ মোতায়েন
শেখ হাসিনার মুখ্য সচিব ও এমপি আবুল কালাম আজাদ গ্রেপ্তার
৩ দিনে পালিয়েছে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বিদ্যুৎ খাতে ১ হাজার নয়, ক্ষতি সাড়ে ১২ কোটি !
এখন থেকে প্রবাসীরা বিমানবন্দরে ভিআইপি মর্যাদা পাবেন: প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা
টাকায় থাকছে না শেখ মুজিবের ছবি, নতুন নকশার প্রস্তাব
মাঠ কাঁপিয়ে বেড়ানো ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেত্রীরা এখন কোথায়?
নির্বাচনের চেয়ে সংস্কারই বেশি গুরুত্বপূর্ণ: জামায়াত আমির
কারাগারে অসুস্থ সাবেক মন্ত্রী এম এ মান্নান, ভর্তি সিলেট ওসমানী হাসপাতালে
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহ প্রধান হাশেম সাফিউদ্দিন নিহত
আজ বিশ্ব শিক্ষক দিবস
বিএনপির প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপ: নির্বাচনী রোডম্যাপসহ একাধিক দাবি
সোহেল রানার নতুন রাজনৈতিক দল ঘোষণা, নাম ‘বাংলাদেশ ইনসাফ পার্টি’