রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৩ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

সামনে নতুন দিন

বটতলী হাটের শেষ প্রান্ত। নদীপাড়ের হাট। বেশ খাড়া নদীর পাড়। খরস্রোতা ধানিয়া নদী। এখানেই হায়েনারা ঘাঁটি গেড়েছে। সারি সারি তাঁবু। নদীর পাড়সহ বটতলী হাঁটের আশপাশটা এখন ওদের দখলে। পাক হায়েনাগুলো এদিক ওদিক হাঁটাহাঁটি করছে। হায়েনাদের এক কর্তা দাঁড়িয়ে। মোটা আর পাকানো গোঁফ। ইয়া লম্বা আর দশাসই চেহারা। পিঠে উদ্যত সঙ্গীন। বেয়নেট চকচক করে ওঠছে। কোমরে রিভলবার গোঁজা। চোখদুটি লাল টকটকে হয়ে ওঠেছে।

অনেকদিন ধরে একটা টিকটিকি জ্বালাচ্ছে ওদের। সব খবর চলে যাচ্ছে মুক্তিদের কাছে। বহু কষ্টে ধরা হয়েছে টিকটিকিটাকে। সামনে দাঁড়িয়ে এক কিশোর। ঢোলা হাফ প্যান্ট পড়া। ছেঁড়া গেঞ্জি। হালকা পাতলা গড়ন। কালো কাপড় দিয়ে চোখ বাঁধা। পিছমোড়া করে হাত বাঁধা। যে রাজাকাররা তাকে ধরে এনেছিল তারা সামনেই। বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে যখন বিচ্ছুটাকে অত্যাচার করবে তখন এই রাজাকাররা নিশ্চয় পৈশাচিক আনন্দ লাভ করবে। গোটা এলাকা চষে তারপর এই টিকটিকিটাকে ধরা হয়েছে। বিচ্ছু দলের নেতা। হায়েনা কর্তার বাজখাঁই আওয়াজ ভেসে আসল। পরিস্কার বাংলায়। হায়েনা নেতা ইশারা করতেই বিচ্ছুটার মুখের কালো কাপড় আর হাতের বাঁধন খুলে দিলো একজন। জেরা শুরু হলো।- কী নাম?- দিনু- কোন ক্লাসে পড়িস?  ক্লাস নাইনে। তুই নাকি একটা বিচ্ছু? আমি দিনু। কিন্তু তুইতো একটা বিচ্ছু। শুধু বিচ্ছু না, বিচ্ছু দলের নেতা। একটা টিকটিকি। আমি দিনু। আচ্ছা, আচ্ছা, তুই ই তাহলে সেই ঘুম হারাম করা বিচ্ছু দলের নেতা? তুই নাকি আমাদের সব খবরাখবর মুক্তি বাহিনিকে পৌঁছে দিস? হ‘ ঠিকই হুনছেন।  কেন?  আমরা আমাগো দেশটারে বাঁচাইবার চাই। তাই? এই দেশের মানুষ থাকব না, শুধু মাটি থাকব। বুঝছস? আমরা আমাগো দেশটারে বাঁচামুই।  মুক্তিবাহিনির খবর বল। ওরা কোথায় আছে? জানি না। আলবৎ জানিস। বল। জানি না। কেন জানিস না? মুক্তিরা বাতাসের বেগে চলে। এই এখাে তো একটু পর হয়তো ওখানে। এত্তটুকু মাসুম বাচ্চা! এই ছোঁড়া তুই যুদ্ধে আইলি ক্যান? আপনেরা আমাগো যুদ্ধে নামাইছেন। তুইতো দেখি আসলেই একটা বিচ্ছু। স্যার ওর পাছায় বুটজোড়া দিয়া একটা লাথি কষাইয়া দেন না ক্যান? বলে রাজাকার শামসু এগিয়ে এসে দিনুর গালে প্রচন্ড জোরে চড় মারে। বিশ্বাসঘাতক! রাজাকারের বাচ্চা রাজাকার! দেশের সঙ্গে বেঈমান ঘৃণা আর রাগে একদলা থুথু ছিটিয়ে দেয় দিনু। শামসু রাজাকারের মুখে। রাইফেল দিয়ে দিনুর মাথায আঘাত করতে যায় রাজাকার শামসু।  ‘স্টপ, ইয়ে রাজাকার শামসু!। বাঁজখাই গলা ভেসে আসে হায়েনার। অবাক হয়ে যায় শামসু।  স্যার আপনেও আমারে রাজাকার কইলেন। স্যার এই বিচ্ছুডারে বিশ্বাস কইরেন না। ওরে বিশ্বাস করলে আমাগো শ্যাষ কইরা দিবো। শুট হিম স্যার, শুট হিম।  নো, ওর কাছ থেকে অনেক কথা বের হবে। শামসু রাজাকার!  ক্যাপ্টেন সাব, আমারে আবারও রাজাকার বললেন। রাজাকারকেতো রাজাকারই বলব। তোমরা আমাদের সাহায্যকারী সেইজন্যইতো তোমরা রাজাকার। পোকা খাওয়া দাঁত বের করে হেহে করে হাসতে থাকে রাজাকার শামসু। কী মনে করে হায়েনা এগিয়ে এসে দিনুর চোখের কালো কাপড় খুলে ফেলে। পাঁচ মিনিট সময় দিলাম। এরপর মুখ না খুললে গুলি করে মেরে এই ধানিয়া নদীতে ফেলে দেবো। কোথায় ভেসে যাবি সেটাও বলতে পারবি না। 

হোলস্টার থেকে রিভলবার বের করে হায়েনাটা। তাক করে দিনুর দিকে। ঠোঁটে নিষ্ঠুর হাসি। বাঙালী মেরে ভুট্টোকে খুশি করবে। দিনু ঘাড় ঘুরিয়ে নদীর দিকে তাকায়। ধানিয়া নদী। বেশ খরস্রোতা। তাই কেউ এটি সাঁতরিয়ে পার হবার সাহস করে না। করণীয় ঠিক করে ফেলে দিনু। দেশকে বাঁচাতে হলে তার আরও কিছুদিন বাঁচতে হবে। না হলে বাংলার মাটি থেকে এই সব হানাদের তাড়ানো যাবে না। ঝট কওে একটানে রিভলবারটা কেড়ে নেয় সে। তারপর সেই অবস্থায় উল্টো ডিগবাজী খেয়ে লাফিয়ে পড়ে নদীতে। এরকম বহুবার ডিগবাজী খেয়েছে সে। বন্ধুদের সাথে বাজি ধরে। গ্রামের দুরন্ত কিশোরবেলা তার এভাবেই কাটছিল। ‘হায়! হায়! কী হলো বলে রাজাকার শামসু চেঁচিয়ে ওঠে। ক্যাপ্টেন সাব, বিচ্ছুটা পালিয়ে গেল! বিচ্ছুটা পালিয়ে গেল!’ বিস্ময়ে হতবাক হায়েনা ক্যাপ্টেনের বুঝতে খানিকটা সময় লাগে। কিংকর্তব্যবিমূঢ়। নিচে তাকায়। গভীর পানি। কিছুই দেখা যাচ্ছে না। বেমালুম গায়েব। ‘ফায়ার! ফায়ার! গগনবিদারী চিৎকারটা দেয় হায়েনাদের সর্দার। বৃথাই পানি লক্ষ্য করে গভীর আক্রোশে কয়েক রাউন্ড গুলি ছোঁড়ে হায়েনারা। তারপর হায়েনা কর্তা ঘুরে ঠাস্ করে চড় কসায় রাজাকার শামসুর গালে। চড় খেয়ে বড় বড় চোখ করে হায়েনা কর্তার দিকে তাকিয়ে থাকে রাজকার শামসু। তার কী দোষ? বুঝতে পারল না শামসু। মাটিতে বুটজোড়া দিয়ে লাথি মারতে লাগল হায়েনাদের বালুচ ক্যাপ্টেন।

নদীর ওপাড়ে পৌঁছে নদীর পাড়েই গা এলিয়ে দেয় দিনু। কোনদিন এই ধানুয়া নদী সাঁতরে পার হওয়ার সাহস করেনি। আজ সেটা করল। ভয়ডর মন থেকে উবে গেছে যেন। লম্বা ঘাসের আড়াল। ঘন ঘন শ্বাস নিতে থাকে দিনু। শরীরে ওপর বেশ ধকল গেছে। তিনদিন ধরে কিছু খেতে দেয়নি ওকে। নদীটা পার হয়ে এ পাড়ে আসতে পেরেছে সেটাই অবাক করার ব্যাপার। আহা! বেঁচে থাকাটা কত আনন্দের! কত আবেগের! বিপদে যে বেঁচে যায় কেবল সেই-ই বুঝতে পারে। ওপরে সুনীল আকাশ। সাদা মেঘের দল সারি সারি চলে যাচ্ছে। এই যে সুন্দর দেশটাকে বাঁচাতে হবে।  কিন্তু শরীরটা অসাড় হয়ে আসছে। চোখ ঝাঁপসা হয়ে আসছে। জ্ঞান হারাল সে। একটা ছনের কুটীর। কে যেন মাথায় পানি ঢালছে।  হঠাৎ একজন চেঁচিয়ে ওঠল, চাচী জ্ঞান ফিরছে, জ্ঞান ফিরছে। চাচী সম্বোধন করা সেই মহিলা চিনির শরবত এগিয়ে ধরল। ঢকঢক করে শরবত পান করল দিনু। কয়েক মিনিটে শরীরটা যেন শক্তি পেতে শুরু করল। সব অচেনা মুখ। অচেনা হলেও কেমন যেন মায়াময়। সকালে খেতে খেতে কথা হলে বাড়ির কর্তা আর কর্ত্রীর সাথে। দিনু ডাকে চাচা আর চাচি। বাজান, তোমার যেই কয়দিন খুশি এহানে থাকতে পারো- ডিমভাজিটা এগিয়ে দিতে দিতে বলল চাচী। আমাগো কোন ছেলেপুলে নাই। তুমি থাকলে আমাগো কোন অসুবিধা নাই। গৃহকর্ত্রীর সরল কথায় মনটা ভাল হয়ে গেল দিনুর।

দুদিনেই গ্রামটা অনেক পরিচিত হয়ে গেল দিনুর। গ্রামের নাম পলাশপুর। ধানিয়া নদীর এই পাড়ে যে এত সুন্দর একটা গ্রাম আছে সেটা অজানাই ছিল দিনুর কাছে। চারদিকে ফসলের ক্ষেত। সবুজ আর সবুজ। সরু মেঠোপথ। দুরে দুরে সব বাড়িঘর। এখানকার মানুষগুলোকে খুব আপন মনে হয়। সবাই দিনুর সাহসের তারিফ করে। গ্রামের একপাশে একটা বাঁশঝাড়। এখানে এসে বসে দিনু। সামনের ফসলের ক্ষেত। একটু পর পর বাতাস দোলা দিয়ে যাচ্ছে। দিনুর চোখেমুখে বাতাসের ঝাঁপটা এসে লাগছে। দিনু ভাবতে থাকে। এই যে সুন্দর গ্রাম। গ্রামের মানুষজন- এসব কিছু হায়েনারা ধ্বংস করার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়েছে। ওদের ঠেকাতে হবে। না হলে দেশের অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে। এতদিন মুক্তিযোদ্ধাদের খবরাখবর এনে দিয়েছে। এখন যুদ্ধে যেতে হবে। দিনু শুনেছে এখান থেকে সীমান্ত খুব একটা বেশি দুরে না। পাশের দেশ ভারত নাকি মুক্তিযুদ্ধের ট্রেনিং দিচ্ছে। সন্ধ্যে হতে থাকে। বাঁশঝাড়েই বসে থাকে দিনু। একটু রাত হলে সে ওঠে দাঁড়ায় এবং সামনের দিকে হাঁটতে থাকে। দিনুর বুকের গভীরে একটা নতুন সূর্য উদয় হয়েছে। 

 

 এইচ/৩৭ ব্যাংক কলোনি, সাভার

 

ডিএসএস/ 

Header Ad
Header Ad

উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর উত্তরায় সেলফি তোলার সময় ট্রেনের ধাক্কায় এক তরুণ ও এক তরুণী প্রাণ হারিয়েছেন। শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় উত্তরা পূর্ব থানার ৮ নম্বর সেক্টরের শেষ প্রান্তের রেলক্রসিং এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যা সোয়া ছয়টার দিকে তরুণ-তরুণী রেললাইন দিয়ে হাঁটছিলেন এবং সেলফি তুলছিলেন। এ সময় ঢাকাগামী ও টঙ্গীগামী দুটি ট্রেন একযোগে রেলক্রসিং অতিক্রম করছিল। এ সময় টঙ্গীগামী ট্রেনের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই তরুণী মারা যান।

গুরুতর আহত অবস্থায় তরুণটিকে প্রথমে কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে নেয়া হয় এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই রাত ৮টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানান, উত্তরা থেকে আহত অবস্থায় এক তরুণকে হাসপাতালে আনা হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার মরদেহ জরুরি বিভাগে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে রেলওয়ে থানা পুলিশকে অবহিত করা হয়েছে।

তবে দুর্ঘটনায় নিহতদের নাম-পরিচয় এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ১০টি জেলা বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে। শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় খুলনাসহ দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়।

ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ওজোপাডিকো) লিমিটেড সূত্রে জানা গেছে, গোপালগঞ্জের আমিনবাজার এলাকায় জাতীয় গ্রিডে ত্রুটি দেখা দেওয়ায় এই বিপর্যয়ের সৃষ্টি হয়। রাত ৮টার পর থেকে পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হতে শুরু করে এবং পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হচ্ছে। তবে পুরোপুরি স্বাভাবিক হতে আরও কিছু সময় লাগবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

বিদ্যুৎ না থাকায় এইসব অঞ্চলের সাধারণ মানুষকে প্রচণ্ড গরমের মধ্যে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। বিদ্যুৎনির্ভর সব ধরনের কাজকর্মও ব্যাহত হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগে ২০১৪ সালে দেশে বড় ধরনের একটি গ্রিড বিপর্যয় ঘটেছিল। সেবার ভারত থেকে আসা বিদ্যুৎ সরবরাহ কয়েক সেকেন্ডের জন্য বন্ধ হয়ে পড়ায় সারাদেশ প্রায় ৩০ ঘণ্টা বিদ্যুৎহীন ছিল।

Header Ad
Header Ad

আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

ছবি: সংগৃহীত

বিভিন্ন দিবস, উৎসব এবং সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে নির্বাহী আদেশের সুবিধা কাজে লাগিয়ে আবারও ছুটি কাটানোর সুযোগ পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা। মে মাসে দুই দফায় টানা তিনদিন করে মোট ছয়দিনের ছুটির সুযোগ আসছে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন অনুসারে, আগামী ১ মে (বৃহস্পতিবার) আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে সরকারি ছুটি থাকবে। এরপর ২ ও ৩ মে যথাক্রমে শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় সরকারি কর্মচারীরা টানা তিনদিনের ছুটি উপভোগ করতে পারবেন।

এছাড়া, আগামী ১১ মে (রবিবার) বুদ্ধ পূর্ণিমার ছুটি রয়েছে। এর আগে ৯ ও ১০ মে যথাক্রমে শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় আবারও টানা তিনদিন ছুটি মিলবে।

এর আগে গত মার্চ-এপ্রিল মাসে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সরকারি চাকরিজীবীরা টানা নয়দিন ছুটি কাটানোর সুযোগ পেয়েছিলেন। সরকার ২৮ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত ঈদের ছুটির সঙ্গে নির্বাহী আদেশে আরও একটি অতিরিক্ত ছুটি যুক্ত করেছিল।

ছুটির বিধিমালা অনুযায়ী, দুই ছুটির মাঝে নৈমিত্তিক ছুটি নেওয়ার নিয়ম নেই। তবে অর্জিত ছুটি বা পূর্বনির্ধারিত ঐচ্ছিক ছুটি নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। বছরের শুরুতে নিজ ধর্ম অনুযায়ী তিনদিনের ঐচ্ছিক ছুটি অনুমোদন নিয়ে ভোগ করার নিয়মও চালু আছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু
জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট
আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
পাকিস্তানি হামলার আশঙ্কায় বাঙ্কারে আশ্রয় নিচ্ছেন ভারতীয়রা
চীনা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করলো বিএনপি
আওয়ামী লীগ ভারতের গোলামী করা দল : নুরুল হক নুর
ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬ জন
প্রায় দুই ঘণ্টা পর মেট্রোরেল চলাচল স্বাভাবিক
গোবিন্দগঞ্জে মৃত আওয়ামী লীগ নেতার নামে জামাতের মামলা
গুজরাটে ১ হাজারের বেশি বাংলাদেশি গ্রেফতারের দাবি পুলিশের
নওগাঁর রাণীনগর ও আত্রাই বাসীর গলার কাঁটা ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ অবশেষে সংস্কার
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মেট্রোরেল চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ
গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ ট্রাকের চালক-হেলপার গ্রেপ্তার
আদমদীঘিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা তোহা গ্রেপ্তার
নাটকীয়তা শেষে রাতে ফাইনালে মুখোমুখি রিয়াল-বার্সা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ত্যাজ্য ঘোষণা করলেন বাবা
গরমে লোডশেডিং নিয়ে সুখবর দিলেন জ্বালানি উপদেষ্টা
পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের ক্রিকেটীয় সম্পর্ক ছিন্ন করা উচিত: সৌরভ গাঙ্গুলি
র‍্যাফেল ড্রতে ৯ কোটি টাকা জিতলেন দুই প্রবাসী বাংলাদেশি
৬২ জন পুলিশ সদস্য পাচ্ছেন বিপিএম ও পিপিএম পদক