রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২৪ ভাদ্র ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

গোপনে দেশ ছাড়ার বিষয়ে মুখ খুললেন শাবনূর

চিত্রনায়িকা শাবনূর। ছবি: সংগৃহীত

অনেক দিন পর দেশে ফিরে সিনেমায় ফেরার ঘোষণা দেন জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা শাবনূর। এরমধ্যে তিনটি সিনেমাতে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার খবরও জানান। কিন্তু কিছুদিন পরেই অনেকটা গোপনে দেশ ছেড়ে অস্ট্রেলিয়া পাড়ি জমান এই নায়িকা। যা নিয়ে সমালোচনা শুরু হয় বিভিন্ন মহলে।

এবার বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন শাবনূর। রবিবার বিকেলে এক ফেসবুকে পোস্টে জানান, তিনি গোপনে দেশে ছেড়ে যাননি এবং তার নামে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভুয়া গুজব ছড়ানো হচ্ছে।

তিনি লিখেন, গত ১/০৩/২০২৪ তারিখ থেকে আমি লক্ষ্য করছি, আমার অস্ট্রেলিয়া ফিরে আসাকে কেন্দ্র করে মিডিয়াতে বিভ্রান্তিকর খবর, দেখেশুনে মনে হচ্ছে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভুয়া গুজব ছড়ানো হচ্ছে। কিছু ভূঁইফোড় অনলাইন ও সোশ্যাল মিডিয়া বলবার চেষ্টা করছে আমি নাকি সিনেমার ঘোষণা দিয়ে গোপনে দেশ ছেড়েছি, কবে ফিরব সেটা জানেন না কেউ, চিন্তায় পড়েছেন সিনেমাগুলোর পরিচালকরা। তারা রং-ঢং মাখিয়ে আরোও কত কিছু রটাচ্ছে! আশ্চর্যের ব্যাপার, এদের দেখাদেখি মূলধারার প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়াও মনগড়া খবর প্রকাশ করে ভাইরাল হবার প্রতিযোগিতায় যোগ দিয়েছে। আমার সাথে কথা না বলেই যে যার মতো করে মনগড়া সংবাদ পরিবেশন করেই যাচ্ছে।

তিনি আরও লিখেন, দেশের প্রায় সবাই জানেন, আমি এবং আমাদের পরিবারের অন্য সদস্যরা স্থায়ীভাবে অস্ট্রেলিয়ায় বসবাস করি। আমার ছেলে এখন স্কুলে পড়াশোনা করে। কোন দরকার হলে বা লং হলিডেতে দেশে ঘুরতে আসি, আবার যখন প্রয়োজন হয় অস্ট্রেলিয়া ফিরে যাই। তাই আমাকে কি ডাকঢোল পিটিয়ে বলতে হবে কখন দেশে আসব বা কখন দেশ ছাড়ব? এখানে গোপনে দেশ ত্যাগের কি আছে? আমি প্রায় তিন সপ্তাহ পূর্বেই অস্ট্রেলিয়া চলে এসেছি। কিন্তু এতদিন পর মনে হয় করো করো ঘুম ভাঙল!

সিনেমার প্রসঙ্গ টেনে এই নায়িকা লিখেন, আরও একটি কথা, যে ছবির মহরত হয়েছে সেটার শুটিং সময়মতোই হবে। আমার অস্ট্রেলিয়া ফিরে আসার কারণ ও সময় নেওয়ার বিষয়ে সিনেমার সাথে সংশ্লিষ্টরা অবগত আছেন। আমি সবাইকে বিনীত অনুরোধ করব, আপনারা কোনো গুজবে, বা ভুয়া খবরে বিভ্রান্ত হবেন না। কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলে বা অন্য কোন সিনেমার আপডেট থাকলে আমিই আপনাদেরকে সময়মত জানাব।

সবশেষে সদ্য রাজধানীর বেইলি রোডে ঘটে যাওয়া অগ্নিকাণ্ডে শোক প্রকাশ করে তিনি লিখেন, বেইলি রোডের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ব্যাপক হতাহতের ঘটনায় আমি শোকাহত, বাকরুদ্ধ। আল্লাহ্ পাক যেন নিহতদের পরিবারের সবাইকে এই শোক সইবার শক্তি দান করেন, এবং আহত ও ক্ষতিগ্রস্তদের ধৈর্য্য দান করেন।

Header Ad

আজ আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস

ছবি: সংগৃহীত

আজ আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও আজ রোববার পালিত হচ্ছে এই দিনটি । দিবসটি উপলক্ষ্যে পৃথক বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা।

এবারের আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবসের প্রতিপাদ্য ‘প্রমোটিং মাল্টিলিঙ্গুয়াল এডুকেশন : লিটারেসি ফর মিউচুয়াল আন্ডারস্টান্ডিং অ্যান্ড সি।’ যা বাংলায়, ‘বহু ভাষায় শিক্ষার প্রসার: পারস্পরিক সমঝোতা ও শান্তির জন্য সাক্ষরতা।’

রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে শিক্ষা ব্যুরো রাজধানীর তেজগাঁওয়ে এক আলোচনা সভার আয়োজন করেছে।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ।

দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এবং সচিব বাণী দিয়েছেন।

১৯৬৭ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী এবং ১৯৭২ সাল থেকে স্বাধীন বাংলাদেশে ৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উদযাপিত হয়ে আসছে। অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতা থেকে মুক্তির অন্যতম উপায় হলো সাক্ষরতা অর্জন করা। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই সাক্ষরতার সংজ্ঞায় ভিন্নতা থাকলেও ১৯৬৭ সালে ইউনেস্কো সর্বজনীন একটা সংজ্ঞা নির্ধারণ করে। তখন শুধু কেউ নাম লিখতে পারলেই তাকে সাক্ষর বলা হতো। পরবর্তীতে প্রায় প্রতি দশকেই এই সংজ্ঞায় পরিবর্তন এসেছে এবং ১৯৯৩ সালের একটি সংজ্ঞায় ব্যক্তিকে সাক্ষর হওয়ার জন্য তিনটি শর্ত পূরণ করতে হয়। যথা: ব্যক্তি নিজ ভাষায় সহজ ও ছোট বাক্য পড়তে পারবে, নিজ ভাষায় সহজ ও ছোট বাক্য লিখতে পারবে, দৈনন্দিন জীবনের সাধারণ হিসাব-নিকাশ করতে পারবে।

স্বাধীন বাংলাদেশে মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য জাতিকে নিরক্ষরতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশের সংবিধানের ১৭ অনুচ্ছেদে অবৈতনিক বাধ্যতামূলক শিক্ষার অধিকার সন্নিবেশিত হয়েছে। সাক্ষরতা এবং উন্নয়ন একই সূত্রে গাঁথা। নিরক্ষরতা উন্নয়নের অন্তরায়। টেকসই সমাজ গঠনের জন্য যে জ্ঞান ও দক্ষতা প্রয়োজন তা সাক্ষরতার মাধ্যমেই অর্জন সম্ভব।

 

আজ থেকে ব্যাংক হিসাব থেকে টাকা তোলার সীমা থাকছে না

ছবি: সংগৃহীত

ব্যাংক থেকে নগদ টাকা উত্তোল‌নে বেঁধে দেওয়া সীমা প্রত্যাহার করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এখন থে‌কে গ্রাহ‌ক তার প্রয়োজন মতো ব্যাংক থে‌কে নগদ টাকা তুলতে পারবেন।

শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক বলেন, রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) থেকে নগদ অর্থ তোলার ওপর বিধিনিষেধ আর থাকছে না।

এর আগে, গত সপ্তাহে সর্বোচ্চ পাঁচ লাখ উত্তোলনের সুযোগ ছিল। তার আগের সপ্তাহগুলোতে যথাক্রমে সর্বোচ্চ চার লাখ, তিন লাখ ও দুই লাখ টাকা উত্তোলনের সুযোগ দিয়েছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। অর্থাৎ, প্রতি সপ্তাহে নগদ উত্তোলনের সীমা কিছুটা বাড়ানো হয়েছে।

উল্লেখ্য, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দেওয়া এই নিষেধাজ্ঞা প্রায় এক মাস পর শিথিল করা হলো। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ৫ আগস্ট পালিয়ে যাওয়ার পর থেকে দায়িত্ব থেকে বিরত ছিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এর পরিপ্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক গত ৭ আগস্ট ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দেয়, গ্রাহকদের দৈনিক নগদ উত্তোলনের পরিমাণ সীমাবদ্ধ করতে।

গাজায় ইসরায়েলি নৃশংসতার ১১ মাস, নিহত প্রায় ৪১ হাজার

ফাইল ছবি

দীর্ঘ ১১ মাস ছাড়িয়ে গেছে ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলের সাথে হামাসের সংঘাতের। তবুও ভূখণ্ডটিতে ইসরায়েলি নৃশংসতা চলছেই। গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩১ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে দখলদাররা। এ নিয়ে নিহতের সংখ্যা দাঁড়াল প্রায় ৪১ হাজারে।

রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) আল-জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায়।

এতে বলা হয়, ইসরায়েলি বিমান হামলায় শনিবার গাজায় অন্তত ৩১ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে তিন নারী এবং দুই শিশু রয়েছে। আহত হয়েছেন অনেকেই।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, গত ৪৮ ঘণ্টায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় ৬১ জন নিহত এবং আরও ১৬২ জন আহত হয়েছেন। অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন।

উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। হামলায় এ পর্যন্ত ৪০ হাজার ৯৩৯ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন প্রায় এক লাখ মানুষ।

দখলদারদের এমন বর্বর হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

জাতিসংঘের বলছে, গাজায় খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। সবাই খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন।

সর্বশেষ সংবাদ

আজ আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস
আজ থেকে ব্যাংক হিসাব থেকে টাকা তোলার সীমা থাকছে না
গাজায় ইসরায়েলি নৃশংসতার ১১ মাস, নিহত প্রায় ৪১ হাজার
নিউইয়র্কে ইউনূস-মোদির বৈঠক করার প্রস্তাব দিলো ঢাকা
আরও ৫০০ রোহিঙ্গা পালিয়ে এলো বাংলাদেশে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
ব্যাংক থেকে নগদ টাকা তোলার সীমা থাক‌ছে না, রোববার থেকেই কার্যকর
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর হলেন তাজুল ইসলাম
আমিরাত থেকে ফিরলেন ১৩ বাংলাদেশি, স্বাগত জানালেন সমন্বয়ক সারজিস ও হাসনাত
ভারতে গিয়ে পানি ছেড়ে দিয়েছে শেখ হাসিনা, বন্যার জন্য তিনি দায়ী: জয়নুল আবেদিন
বিএনপির ৮ নেতাকে অর্থপাচার মামলা থেকে অব্যাহতি
হত্যা মামলায় ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিক কারাগারে
সাবেক ৩১ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী-এমপির পাচার করা ১ লাখ কোটি টাকার খোঁজে দুদক
পাঁজরের দুটো হাড় ভেঙে গেছে সালমান খানের
বিটিএসের টানে মাদ্রাসা থেকে পালানো ৫ ছাত্রীকে বগুড়া থেকে উদ্ধার
বিশাল শূন্যতা তৈরি করে বিদায় নিয়েছো: সালমান শাহকে শাবনূর
সন্ধ্যায় দেশে ফিরবেন আমিরাতে ক্ষমা পাওয়া ১৪ বাংলাদেশি
দুই নভোচারীকে না নিয়েই পৃথিবীতে ফিরে এলো বোয়িং স্টারলাইনার
রংপুরে আবু সাঈদের কবর জিয়ারত ছাত্রদলের
আগামী ৫ দিন বাড়তে পারে বৃষ্টিপাত, কমতে পারে তাপমাত্রা