বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৮ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের হত্যা মামলা-বাণিজ্য; পুলিশ থেকে ঘুষ নিচ্ছে পুলিশ

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে একটি হত্যাচেষ্টার মামলা বাণিজ্য থেকে রেহাই মিলছে না পুলিশ কর্মকর্তাদেরও। তাই মামলাটি ব্যাপক সমালোচনার সৃষ্টি করেছে।

রাজধানীর খিলগাঁও থানায় এই মামলার আসামি ছিলেন আইন ও সালিস কেন্দ্রের চেয়ারপারসন ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জেড আই খান পান্না। পরে ব্যাপক সমালোচনার মুখে তাঁর নাম প্রত্যাহার করেন বাদী। সাবেক আইজিপি আবদুল্লাহ আল মামুন থেকে শুরু করে ৩৬ জন পুলিশ কর্মকর্তা আসামি রয়েছেন। এর মধ্যে তিন পুলিশ কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, মামলার আসামি থেকে নাম বাদ দেওয়ার জন্য তাঁদের কাছে লাখ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করা হয়েছে।

শুধু এ ঘটনাই নয়, রাজধানীর আদাবর থানায় মামলা বাণিজ্য ও আসামিদের হয়রানির কারণে শাহিন পারভেজ নামের এক সাব-ইন্সপেক্টরকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। সেই তথ্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী নিজেই সাংবাদিকদের জানিয়েছেন।

গত ১৭ অক্টোবর খিলগাঁও থানায় মো. বাকের নামের এক ব্যক্তি তাঁর ছেলে আহাদুল ইসলামকে হত্যাচেষ্টার মামলা করেন। মামলাটিতে ১৮০ জন আসামির মধ্যে ১ নম্বরে আছেন সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এ ছাড়া সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, সাবেক এমপি সাবের হোসেন চৌধুরীসহ আওয়ামী লীগের অনেক নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়েছে। তা ছাড়া সাবেক আইজিপি আবদুল্লাহ আল মামুন, ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, ডিবিপ্রধান হারুন অর রশীদসহ ৩৬ জন পুলিশ কর্মকর্তাকে আসামি করা হয়েছে।

পুলিশ কর্মকর্তাদের মধ্যে ২৬ নম্বর আসামি ইন্সপেক্টর পার্থ প্রতিম ব্রহ্মচারী, ৩২ নম্বর আসামি সাব-ইন্সপেক্টর রাশেদুর রহমান এবং ৩৩ নম্বর আসামি সাব-ইন্সপেক্টর অনুপ বিশ্বাস সংবাদমাধ্যমে কথা বলেছেন। তাঁরা অভিযোগ করেন, এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত না থাকলেও তাঁদের অসামি করা হয়েছে। এখন মামলা থেকে নাম কেটে দেওয়ার কথা বলে এক থেকে দুই লাখ টাকা করে চাঁদা চাওয়া হচ্ছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, রাজনৈতিক একটি দলের স্থানীয় কয়েকজন নেতা ও পুলিশ মিলে মামলা বাণিজ্যের সিন্ডিকেট তৈরি করেছে। তারা ইন্সপেক্টরদের কাছ থেকে দুই লাখ, সাব-ইন্সপেক্টরদের কাছ থেকে এক লাখ এবং এএসআইদের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা করে চাঁদা দাবি করছে। না দিলে তাঁদের আরো হত্যা মামলার আসামি করার হুমকিও দেওয়া হয়েছে।

সাব-ইন্সপেক্টর রাশেদুর রহমান জানান, মামলায় উল্লেখিত ঘটনার ১১ দিন আগে তাঁকে রামপুরা থেকে ভাসানটেক থানায় বদলি করা হয়। ভাসানটেক রামপুরা থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে এবং এটা সম্ভব নয় যে তিনি রামপুরায় বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি করতে পারেন এবং একই সময়ে ভাসানটেকের দায়িত্ব পালন করতে পারেন। তিনি মামলার নাম কাটাতে টাকা না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

একইভাবে ইন্সপেক্টর পার্থ প্রতিম ব্রহ্মচারীও চাঁদা দিতে রাজি নন। তিনি জানান, তাঁর কাছে দুই লাখ টাকা দাবি করা হয়েছে, অন্যথায় ভবিষ্যতে তাঁকে হত্যা মামলায় অভিযুক্ত করার হুমকি দিয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরেক কর্মকর্তা জানান, তাঁর কাছে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা চাওয়া হয়েছে। না দিলে পাঁচটি হত্যা মামলা দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়েছে।

এসআই অনুপ কুমার বিশ্বাস গণমাধ্যমকে বলেন, গত ১৮ জুলাই রাজধানীর রামপুরায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় ইটের আঘাতে তিনি আহত হন। পরে তিনি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। মামলার পর একজন সহকর্মী তাঁকে জানান, এক লাখ টাকা দিতে হবে, নতুবা হত্যা মামলায় জড়ানো হবে। তবে অনুপ নিজেকে অপরাধী মনে না করায় তিনি টাকা দেওয়ার পক্ষে নন।

মামলা দায়েরকারী মো. বাকের (৫২) বনশ্রীতে সবজি বিক্রি করতেন। তিনি একাধিকবার গণমাধ্যমে জানিয়েছেন, তিনি মামলার আসামিদের চেনেন না। তিনি ছেলের আহত হওয়ার ঘটনায় থানায় অভিযোগ করতে গিয়েছিলেন। ওই সময় জসিম নামের একজন আইনজীবী এবং আরো কয়েকজন ব্যক্তি এজাহার লিখে দেন এবং তাঁকে স্বাক্ষর করতে বলেন। পরে তিনি স্বাক্ষর করে দেন।

১৪৭/১৪৮/১৪৯/৩২৬/৩০৭/৫০৬/১০৯/৩৪ ধারায় খিলগাঁও থানায় মামলাটি দায়েরের পর থেকেই সমালোচনা শুরু হয়। তদন্ত কর্মকর্তা খিলগাঁও থানার সাব-ইন্সপেক্টর ইমরান হোসেন রবিবার (২৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় বলেন, ‘বেশ কয়েকজন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে তারা জড়িত কি না সেটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।’ কতজন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘তা দেখে বলতে হবে।’ আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আসামিদের কাছ থেকে কেউ টাকা চেয়েছে কি না তা আমার জানা নেই। জানার কথাও না।’

ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সম্প্রতি এই ধরনের অভিযুক্ত পুলিশ কর্মীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। গত ৯ ডিসেম্বর তিনি সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের মামলা বাণিজ্যের কারণে এক এসআইকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। জুলাই অভ্যুত্থানের মামলা বাণিজ্যে পুলিশও জড়িত। আমার লোক (পুলিশ) যে সব ভালো তা বলব না। আমার কাছে যাদের বিরুদ্ধে রিপোর্ট এসেছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছি।’

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সিলেট রেঞ্জ থেকে ডিএমপিতে বদলি হয়ে আসা শাহিন পারভেজকে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার ঘটনায় আদাবর থানায় দায়ের করা একটি মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়। দায়িত্ব পেয়ে মামলার এক আসামির কাছে টাকা দাবি করেন তিনি। ভুক্তভোগী বিষয়টি ডিএমপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে লিখিতভাবে জানালে তাঁকে প্রত্যাহার করা হয়।

Header Ad
Header Ad

গোয়েন্দা সংস্থার সুপারিশে ৪৩তম বিসিএসে ২২৭ জন বাদ

ছবি: সংগৃহীত

গোয়েন্দা সংস্থার সুপারিশের ভিত্তিতে ৪৩তম বিসিএসে ২২৭ জনকে গেজেটভুক্ত করা হয়নি বলে জানিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নবনিয়োগ শাখা এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সুপারিশকৃত ২ হাজার ১৬৩ জন প্রার্থীর মধ্য থেকে স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অনুপস্থিত ৪০ জন এবং গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদন বিবেচনায় সাময়িকভাবে অনুপযুক্ত ২২৭ জনসহ মোট ২৬৭ জনকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে গত ৩০ ডিসেম্বর এক হাজার ৮৯৬ জন প্রার্থীর অনুকূলে নিয়োগ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

এর আগে, ৪৩তম বিসিএসে নিয়োগের জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ১৫ অক্টোবরের প্রজ্ঞাপন বাতিল করে গত ৩০ ডিসেম্বর নতুন করে আবার প্রজ্ঞাপন জারি হয়। নতুন প্রজ্ঞাপনে বাদ পড়েন ১৬৮ জন। ওই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের সুপারিশপ্রাপ্ত ১ হাজার ৮৯৬ জন প্রার্থীকে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের বিভিন্ন ক্যাডারের প্রবেশ পদে নিয়োগ দেওয়া হলো। এসব প্রার্থীকে ১৫ জানুয়ারি চাকরিতে যোগ দিতে হবে।

৪৩তম বিসিএস থেকে ২ হাজার ১৬৩ জনকে ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর সুপারিশ করেছিল সরকারি কর্ম কমিশন। সুপারিশের দীর্ঘ ১০ মাস পর ১৫ অক্টোবর যে প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করা হয়েছিল, সেখানে বিভিন্ন ক্যাডারে বাদ পড়েছিলেন ৯৯ জন। সব মিলিয়ে ৪৩তম বিসিএস থেকে বাদ পড়েছেন মোট ২৬৭ জন।

Header Ad
Header Ad

ভারতে তুলনামূলক হারে কমেছে বাংলাদেশী পর্যটক

ছবি: সংগৃহীত

গত কয়েক বছর ধরে ভারতে সবচেয়ে বেশি যাচ্ছেন বাংলাদেশিরাই। তবে গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ভারত বাংলাদেশিদের ভিসা প্রদানে বিধিনিষেধ আরোপ করে। এই সময়ের পর নতুন ভিসার সংখ্যা পূর্বের তুলনায় অনেক কমে গেছে। যা আগামী অর্থবছরে নিশ্চিতভাবে প্রভাব ফেলবে।

দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ভারতের সর্বোচ্চ সংখ্যক পর্যটক বাংলাদেশি হলেও, গত অর্থবছরে বাংলাদেশিদের সংখ্যা আগের তুলনায় কমেছে। এছাড়া কমেছে কানাডা ও শ্রীলঙ্কান পর্যটকের সংখ্যাও। তবে দেশটিতে নেপাল ও সিঙ্গাপুরের পর্যটক বেড়েছে।

এছাড়া কমেছে কানাডা ও শ্রীলঙ্কান পর্যটকের সংখ্যাও। তবে দেশটিতে নেপাল ও সিঙ্গাপুরের পর্যটক বেড়েছে। দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বার্ষিক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

এ সময়ে পুরো বিশ্ব থেকে দেশটিতে গিয়েছিলেন প্রায় ১ কোটি পর্যটক। এদের মধ্যে বাংলাদেশি ছিলেন ২১ লাখ ৮ হাজার ৭৩৪ জন। দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল যুক্তরাষ্ট্র। এ দেশ থেকে ভারতে ঘুরতে গিয়েছিলেন ১৭ লাখ ৩৭ হাজার ৫৪৯ জন।

তৃতীয়স্থানে থাকা যুক্তরাজ্য থেকে গেছেন ৯ লাখ ৮৬ হাজার ৯৫৪ জন। অবশ্য সংখ্যাগুলো করোনা পূর্ববর্তী সময়ের চেয়ে এখনো বেশ কম। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এ খবর প্রকাশ করেছে।

Header Ad
Header Ad

ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্তে নিত্যপণ্যে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। ছবি: সংগৃহীত

দেশের ৪৩টি পণ্যের ওপর ভ্যাট বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও এটি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দামে কোনো প্রভাব ফেলবে না বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) সচিবালয়ে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের অর্থ উপদেষ্টা এ তথ্য জানান।

অর্থ উপদেষ্টা বলেন, "আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্ত পূরণ করতে নয়, বরং দেশের রাজস্ব আয় বাড়ানোর লক্ষ্যে বিভিন্ন পণ্যের ওপর কর বৃদ্ধি করা হয়েছে।"

তিনি আশ্বস্ত করে বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম এতে কোনোভাবেই বাড়বে না এবং সাধারণ মানুষের কষ্টও হবে না। কর বাড়ানো হয়েছে শুধুমাত্র তিন তারকা মানের বা তার চেয়ে উঁচু মানের হোটেলগুলোর ক্ষেত্রে। সাধারণ মানের হোটেল এবং রেস্তোরাঁর ওপর এ কর আরোপ করা হয়নি।

অর্থ উপদেষ্টা আরও বলেন, "চলতি বছর দেশের অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা আসবে। ব্যাংক খাতেও পর্যাপ্ত সহায়তা দেওয়া হবে। পাশাপাশি, বাজেটে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে।"

এই পদক্ষেপগুলো দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গোয়েন্দা সংস্থার সুপারিশে ৪৩তম বিসিএসে ২২৭ জন বাদ
ভারতে তুলনামূলক হারে কমেছে বাংলাদেশী পর্যটক
ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্তে নিত্যপণ্যে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
কেন খাবেন সারা রাত ভেজানো কিশমিশ-পানি
বছরের শুরুতেই উত্তাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নারীসহ আহত ১৫!
বিপিএলে এক ম্যাচেই ৭ উইকেট নিয়ে তাসকিনের রেকর্ড
সাংবাদিক মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করবে দুদক
ম্যাজিস্ট্রেট সেজে নারী চিকিৎসকের সঙ্গে ডিম ব্যবসায়ীর মধুর প্রেম, অতঃপর...
‘ডাক’ মেরে নতুন বছর শুরু লিটন দাসের
আজ চুপচাপ থাকা মানুষদের দিন: বিশ্ব অন্তর্মুখী দিবস
অবশেষে বাংলাদেশিদের জন্য চালু হলো থাইল্যান্ডের ই-ভিসা
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে একাধিক পদে চাকরির সুযোগ, চলছে আবেদন
রাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের তালা, ক্যাম্পাসে উত্তেজনা!
পবিত্র শবে মেরাজ ২৭ জানুয়ারি
মিরপুর স্টেডিয়ামে ভাঙচুর-টিকিট বুথে আগুন!
ঘন কুয়াশায় আচ্ছন্ন রাজধানী, জানুয়ারিতেই তীব্র শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা
চিন্ময় কৃষ্ণের জামিন আবেদন নামঞ্জুর
ব্রেন্টফোর্ডকে হারিয়ে দুইয়ে ফিরল আর্সেনাল
উচ্চ স্বরে হইচইয়ের অভিযোগ, প্রশিক্ষণরত ৮ এসআইকে অব্যাহতি
সরকারের চেয়ে ব্যক্তির ক্ষমতা বেশি: প্রধান উপদেষ্টা