সোমবার, ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২০ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ঢাকায় স্কুলছাত্রীকে ‘হাত-পা বেঁধে ধর্ষণ’, রিকশায় করে লাশ ফেলা হয় হাতিরঝিলে

এই দুই যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ছবি: সংগৃহীত

কিশোরীকে দলবদ্ধভাবে ধর্ষণ করে হত্যার ঘটনায় এই দুই যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে হাতিরঝিল থেকে কিশোরীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।

মেয়েটি রাজধানীর দক্ষিণখানের একটি স্কুলে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ত। মা–বাবার কাছে কেনাকাটার কথা বলে বাইরে বেরিয়েছিল সে। পরে আর বাসায় ফেরেনি। গতকাল রোববার হাতিরঝিল থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় গ্রেপ্তার দুই যুবক পুলিশকে জানিয়েছেন, হাত–পা বেঁধে পাঁচজন মিলে ধর্ষণের পর ওই কিশোরীকে হত্যা করেন তাঁরা।

ওই কিশোরী নিখোঁজ হয় গত ১৬ জানুয়ারি। পরে ১৯ জানুয়ারি দক্ষিণখান থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন তার বাবা। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২৭ তারিখে একটি মামলা করেন তিনি। এরপর কিশোরীটির মুঠোফোন নম্বরের সূত্র ধরে ৩০ জানুয়ারি রবিন নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে রাব্বি মৃধা নামের আরও এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়।

দুজনকে গ্রেপ্তারের পর ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে হাজির করা হয়। দুই দিন রিমান্ডে নিয়ে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করার অনুমতি দেন আদালত। এরপর রবিন ও রাব্বিকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। তাঁরা পুলিশের কাছে স্বীকার করেন, পাঁচজন মিলে ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করেন। এতে তাঁর মৃত্যু হলে মরদেহ হাতিরঝিলে ফেলে দেওয়া হয়।

রাব্বি ও রবিনের দেওয়া তথ্যের সূত্র ধরে আজ হাতিরঝিল থেকে ওই কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মেয়েটিকে হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন রবিন ও রাব্বি মৃধা।পরে সন্ধ্যায় তাঁদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।

হাতিরঝিল থেকে কিশোরীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত

হত্যাকাণ্ডের শিকার কিশোরীর বাবা ও মামলার কাগজপত্রের তথ্য অনুযায়ী, ওই কিশোরীর বাবা একটি সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। পরিবার নিয়ে থাকেন রাজধানীর দক্ষিণখানে। ১৬ জানুয়ারি বেলা দুইটার দিকে সে মা–বাবাকে বলেছিল, জরুরি কেনাকাটা করে দ্রুত বাসায় ফিরবে। কিন্তু সন্ধ্যা পেরিয়ে গেলেও ফেরেনি।

কিশোরীটির বাবা বলেন, ‘আমার মেয়ে সেদিন দুপুরে বেরিয়ে যাওয়ার পর সন্ধ্যা হয়ে গেলেও বাসায় ফেরেনি। তখন আমি আত্মীয়স্বজনসহ সব জায়গায় খোঁজাখুঁজি করি। কিন্তু মেয়ের খোঁজ না পেয়ে তিন দিন পর দক্ষিণখান থানায় একটি জিডি করি।’

মেয়েটির বাবা আরও বলেন, ‘আমার যে মেয়েটি স্কুলে যেত, বন্ধুদের সঙ্গে খেলাধুলা করত, আজ সে লাশ হয়ে বাসায় ফিরেছে। যারা আমার মেয়েকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে, আমি তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’

পুলিশ কর্মকর্তাদের বলছেন, কিশোরীটিকে হত্যা করার পর মরদেহ বস্তাবন্দী করা হয়। এরপর ১৬ জানুয়ারি ঘটনার দিন মধ্যরাতেই মহাখালী থেকে রিকশায় করে মরদেহ হাতিরঝিলের পুলিশ প্লাজার সামনের সেতুতে নিয়ে আসেন অভিযুক্ত ব্যক্তিরা।
ঢাকা মহানগর পুলিশের উত্তরা বিভাগের সহকারী কমিশনার (দক্ষিণখান জোন) মো. নাসিম এ-গুলশান বলেন, ফেসবুকের মাধ্যমে ওই শিক্ষার্থীর সঙ্গে রবিনের পরিচয় হয়। পরে তাকে মহাখালীর একটা বাসায় নিয়ে ধর্ষণ করে হত্যা করেন রবিনসহ পাঁচজন। ধর্ষণের সময় কিশোরীটির হাত-পা বাঁধা এবং মুখে কাপড় গোঁজা ছিল। হত্যাকাণ্ডে জড়িত অপর তিনজনকে গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

এ বিষয়ে দক্ষিণখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ তাইফুর রহমান মির্জা বলেন, ‘মেয়েটির বাবা থানায় জিডি করার পর গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত শুরু করি। অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজি করে মেয়েটির সন্ধান না পেয়ে তার মুঠোফোনের সিডিআর (ফোনকলের বিস্তারিত তথ্য) জোগাড় করি। সেখানে একটি সন্দেহজনক নম্বর পাই। সেটিই ছিল রবিনের মুঠোফোন নম্বর।’

রবিনের মুঠোফোনের সূত্র ধরে কীভাবে হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্‌ঘাটিত হলো, সে বিষয়ে তদন্ত তদারক কর্মকর্তা মো. নাসিম এ-গুলশান বলেন, রবিনের মুঠোফোন নম্বরের সিডিআর পর্যালোচনা করে দেখা যায়, কিশোরীটির সঙ্গে ঘটনার দিনই (১৬ জানুয়ারি) তাঁর প্রথম কথা হয়েছিল। রবিনের মুঠোফোনের সূত্র ধরে মহাখালীর একটি বাসার সন্ধানও পাওয়া যায়। এর মধ্যে গাজীপুর থেকে রবিনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর রাব্বিকেও গ্রেপ্তার করে পুলিশ। প্রথমে দুজনের কেউই কিশোরীর বিষয়ে তথ্য দিচ্ছিলেন না। পরে নিবিড়ভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তাঁরা হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানান।

সহকারী কমিশনার নাসিম এ-গুলশান আরও বলেন, জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে রবিন স্বীকার করেন, কিশোরীটিকে ‘ফাঁদে ফেলে’ সেদিন দুপুরে মহাখালীর একটি বাসায় নিয়ে যান তাঁরা। এরপর তার হাত–পা বেঁধে ফেলেন। মুখে গুঁজে দেন কাপড়। তারপর পাঁচজন মিলে তাকে ধর্ষণ করেন। একপর্যায়ে কিশোরীটি অচেতন হয়ে পড়ে। পরে সে মারা গেলে লাশ গুম করার পরিকল্পনা করা হয়।

পুলিশ কর্মকর্তাদের ভাষ্য অনুযায়ী, কিশোরীটিকে হত্যা করার পর মরদেহ বস্তাবন্দী করা হয়। এরপর ১৬ জানুয়ারি ঘটনার দিন মধ্যরাতেই মহাখালী থেকে রিকশায় করে মরদেহ হাতিরঝিলের পুলিশ প্লাজার সামনের সেতুতে নিয়ে আসেন অভিযুক্ত ব্যক্তিরা। মরদেহটি সেতু থেকে হাতিরঝিলে ফেলে দেন রবিন। এরপর যে যার বাসায় চলে যান।

সহকারী কমিশনার (দক্ষিণখান জোন) মো. নাসিম এ-গুলশান জানান, আসামিদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, রবিন পেশায় একজন গাড়িচালক। রাব্বি মৃধারও নির্দিষ্ট কোনো পেশা নেই। অভিযুক্ত অন্য তিনজনও রবিনের পূর্বপরিচিত।

Header Ad
Header Ad

যুক্তরাষ্ট্রে ৯ দিনে ৭ হাজারের বেশি অবৈধ অভিবাসী গ্রেপ্তার

যুক্তরাষ্ট্রে ৯ দিনে ৭ হাজারের বেশি অবৈধ অভিবাসী গ্রেপ্তার। ছবি: সংগৃহীত

গত ৯ দিনে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে ৭ হাজার ২৬০ জন নথিবিহীন অভিবাসীকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির অভিবাসন ও কাস্টমস বিষয়ক আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা ইউএস ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইসিই)।

গ্রেপ্তারদের মধ্যে ৫ হাজার ৭৬৩ জনকে বন্দিশালায় রাখা হয়েছে। শিগগিরই তাদের নিজ নিজ দেশ কিংবা কিউবার গুয়ান্তানামো কারাগারে পাঠানো হবে। শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে পোস্ট করা এক বার্তায় এ তথ্য জানিয়েছে আইসিই।

নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের নিউইয়র্ক সিটি, ইলিনয়েস অঙ্গরাজ্যের শিকাগো এবং ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যের বোস্টন শহরে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এই নথিবিহীন অভিবাসীদের। গ্রেপ্তারদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধেই ধর্ষণ, অপ্রাপ্ত বয়স্কদের প্রতি যৌন সহিংসতা, বন্দুক ও মাদক সংক্রান্ত অপরাধের অভিযোগ রয়েছে বলে শনিবারের এক্সবার্তায় জানিয়েছে আইসিই।

২০২৪ সালের নভেম্বরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় রিপাবলিকান দলের প্রার্থী ও সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছিলেন— ক্ষমতায় গেলে যুক্তরাষ্ট্রকে অবৈধ অভিবাসীমুক্ত করবেন। নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর সাংবিধানিক বিধি মেনে গত ২০ জানুয়ারি শপথ গ্রহণ করেন ট্রাম্প এবং সে দিন বেশ কয়েকটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন তিনি। সেসবের মধ্যে ‘আগ্রাসনের বিরুদ্ধে মার্কিন জনগণকে সুরক্ষা প্রদান’ নামের একটি আদেশও ছিল।

ট্রাম্প সেই আদেশে স্বাক্ষর করার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হয়েছে অভিযান।

সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে বর্তমানে বসবাস করছেন ১ লাখ ৭০ হাজারেরও বেশি নথিবিহীন অভিবাসী। তাদের মধ্যে অন্তত ১ লাখকে ফেরত পাঠানোর লক্ষ্য নিয়েছে ওয়াশিংটন।

Header Ad
Header Ad

বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের দ্বিতীয় ধাপ শুরু

বিশ্ব ইজতেমা। ছবি: সংগৃহীত

তাবলিগ জামাতের ৫৮তম বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের প্রথম ধাপ শেষ হয়েছে। রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে এ পর্ব শেষ হয়। সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) থেকে দ্বিতীয় ধাপের ইজতেমা শুরু হয়েছে। বাদ ফজর আম বয়ানের মধ্য দিয়ে দ্বিতীয় ধাপের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়।

প্রথম পর্বের প্রথম ধাপের তিন দিনের ইজতেমা শেষে মুসল্লিরা এরইমধ্যে ইজতেমার ময়দান ত্যাগ করেছেন। দ্বিতীয় ধাপের ইজতেমায় যারা অংশগ্রহণ করবেন তারা আসতে শুরু করেছেন।

তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের শুরায়ী নেজাম মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ।

তিনি জানান, মাঠ এখন দ্বিতীয় ধাপে অংশগ্রহণকারীদের জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত। এই ধাপে অংশগ্রহণ যাত্রাবাড়ী, কেরানীগঞ্জ, মোহাম্মাদপুর, মুন্সিগঞ্জ, জামালপুর, মানিকগঞ্জ, জয়পুরহাট, সিলেট, সিরাজগঞ্জ, মেহেরপুর, টাংগাইল, পাবনা, নরসিংদী, কিশোরগঞ্জ, কক্সবাজার, নোয়াখালী, গোপালগঞ্জ, ঝালকাঠি, বরগুনা, মাদারীপুর, শরীয়তপুর,খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি, নওগাঁ ও বান্দরবন জেলা অংশগ্রহণ করছে। মোট ৪০টি খিত্তায় ঢাকার একাংশসহ ২২টি জেলার মুসল্লিরা অংশ নেবেন।

প্রথম ধাপের ইজতেমার আখেরি মোনাজাত শেষে তাবলিগের স্বেচ্ছাসেবক ও গাজীপুর সিটি করপোরেশনের তিন শতাধিক পরিচ্ছন্নতাকর্মী আবর্জনা পরিষ্কারের কাজ শুরু করেন। রোববার মাগরিবের আগেই পরিচ্ছন্নতা কাজ শেষ হয়।

জানা গেছে, মাঠে এরই মধ্যে ৭৬টি দেশ থেকে প্রায় তিন হাজার ৫০ জন বিদেশি নাগরিক অবস্থান করছেন। ৩-৫ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় ধাপের ইজতেমা শেষে তারা নিজ দেশে ফিরবেন।

বিদেশি নাগরিকদের ভোগান্তি এড়াতে পুলিশের পক্ষ থেকে ফরেন টেন্টে সাধারণ ডায়েরির ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপেও প্রথম ধাপের মতো নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে বলে জানিয়েছে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

স্বামীর কিডনি বিক্রির অর্থ নিয়ে প্রেমিকের সঙ্গে পালালেন স্ত্রী, ডিভোর্সের হুমকি

স্বামীর কিডনি বিক্রি করে অর্থ নিয়ে প্রেমিকের সঙ্গে পালালেন স্ত্রী। ছবি: সংগৃহীত

মেয়ের পড়াশুনা এবং বিয়ের খরচের জন্য স্বামীকে কিডনি বিক্রি করতে উৎসাহিত করেন তার স্ত্রী। স্বামীর কিডনি বিক্রি করে সেই টাকা নিয়ে পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে পালিয়ে গেছেন সেই গৃহবধূ। ঘটনাটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যের হাওড়ার।

জানা গেছে, চাঞ্চল্যকর এ ঘটনায় বছর উনচল্লিশের পিন্টু বেজ নামে ওই যুবক তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়ে মামলা দায়ের করেছেন কলকাতা হাইকোর্টে। বছর ষোলো আগে প্রেমের পর পিন্টু বেজের সঙ্গে বিয়ে হয় সুপর্ণ বেজের। তাদের বছর বারোর একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। কয়েক বছর ধরে পিন্টু-সুপর্ণের সংসারে চরম অনটন চলছিল। তাই স্ত্রীর অনুরোধে কিডনি বিক্রির জন্য এক বছরের চেষ্টার পর তিন মাস আগে একজন ‘ক্রেতা’ খুঁজে পান তারা। ১০ লাখ রুপির (বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় সোয়া ১৪ লাখ টাকা) বিনিময়ে নিজের একটি কিডনি বিক্রি করেন স্বামী পিন্টু। তিনি আশা করেছিলেন, এতে পরিবারের দারিদ্র্যতা কিছুটা হলেও কমবে এবং মেয়ের বিয়ের ব্যবস্থা সহজ হবে। কিন্তু তিনি জানতেন না, তার স্ত্রী সুপর্ণের মনে অন্য কিছু চলছে!

স্বামীর কিডনি বিক্রির পর ফেসবুকে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়া এক ব্যক্তির সঙ্গে ১০ লাখ রুপি নিয়ে পালিয়ে যান ওই স্ত্রী। এ ঘটনার পর হতভাগ্য স্বামী পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেন এবং স্ত্রী ও তার প্রেমিকের সন্ধানও পান। পরে পরিবারের সদস্য, শ্বশুর-শাশুড়ি ও ১০ বছরের মেয়েকে নিয়ে সেখানে হাজির হন তিনি।

তবে এতে কোনো কাজ হয়নি। বরং স্ত্রী উল্টো স্বামীকে ডিভোর্স দেয়ার হুমকি দিয়ে বলেন, ‘যা পারো, করো!’ এই ঘটনায় হতভাগ্য স্বামী এখন আর্থিক ও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। মামলায় পুলিশের দেওয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, তদন্তকারীদের কাছে আগেই ওই নারী অর্থাৎ পিন্টুর স্ত্রী লিখিত ভাবে জানিয়েছিলেন যে, তিনি স্বেচ্ছায় ঘর ছেড়েছেন। তার প্রেমিক এবং তিনি এখন স্বামী–স্ত্রীর মতো থাকছেন। কেউ তাঁকে জোর করে কিছু করায়নি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যুক্তরাষ্ট্রে ৯ দিনে ৭ হাজারের বেশি অবৈধ অভিবাসী গ্রেপ্তার
বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের দ্বিতীয় ধাপ শুরু
স্বামীর কিডনি বিক্রির অর্থ নিয়ে প্রেমিকের সঙ্গে পালালেন স্ত্রী, ডিভোর্সের হুমকি
আপনাদের জন্য কিছু করলে এ সরকারই করবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
কুড়িগ্রামের রাজিবপুরে সংবাদ প্রকাশের জেরে সাংবাদিকের ওপর হামলার অভিযোগ
শেখ হাসিনার নামে একটা পিএইচডি ডিগ্রি দেওয়া দরকার: বাণিজ্য উপদেষ্টা
ঢাকায় স্কুলছাত্রীকে ‘হাত-পা বেঁধে ধর্ষণ’, রিকশায় করে লাশ ফেলা হয় হাতিরঝিলে
টুঙ্গিপাড়ায় পুলিশ-আওয়ামী লীগের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, আহত ৮  
সড়ক ছেড়ে তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা, পরবর্তী কর্মসূচি রাত ১১টায়  
যশোর সীমান্তে মালিকবিহীন ২৩ লাখ টাকার মাদকদ্রব্য আটক
জুলাই আহতদের আন্দোলনে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, বৃদ্ধকে গণপিটুনি    
জানা গেল বাংলাদেশে রোজা শুরুর সম্ভাব্য তারিখ    
বিএনপির পক্ষ থেকে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ উঠানো অযৌক্তিক : তথ্য উপদেষ্টা  
প্রেস সচিবের পর শেখ হাসিনার ছবি সম্বলিত ডাস্টবিনে ময়লা ফেললেন উপদেষ্টা আসিফ  
বছরের প্রথম মাসেই এলো সাড়ে ২৬ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স    
নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি শুরুর দাবিতে শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
বিখ্যাত লালনগীতি শিল্পী ফরিদা পারভিন আইসিইউতে
খাল খননের উদ্বোধনে লাল গালিচা! ব্যাখ্যা দিল সিটি করপোরেশন  
আবারও বাড়লো এলপি গ্যাসের দাম