বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

খেলাপি ঋণ রোধে শৃঙ্খলা ও সুশাসনের ঘাটতি আছে

যেকোনো দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটা স্বকীয়তা আছে, স্বাধীনতা আছে। তাদের কতগুলো বিশেষ দায়িত্ব পালন করতে হয়। মুদ্রানীতি বাস্তবায়ন করাই হচ্ছে সব দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান দায়িত্ব। এ কাজে সাধারণত অন্য কেউ হস্তক্ষেপ করে না। বাংলাদেশ ব্যাংকেরও দায়িত্বও তাই এবং এজন্য আইনিভাবে বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা দেওয়া আছে। এটা ঠিক যে সব দেশের রাজনীতিবিদেরা কেন্দ্রীয় ব্যাংককে পরামর্শ দেন, চাপও দিতে পারেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাজ হলো, এর মধ্যে থেকেই যথাযথ কাজ করে যাওয়া। আমরা যারা বিভিন্ন সময়ে দায়িত্বে ছিলাম, আমরাও সেভাবে দায়িত্ব পালনের চেষ্টা করেছি। আমাদের সময়েও বিভিন্ন চাপ ছিল। তবে কৌশল করে চলতে হয়েছে।

এমনিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের দক্ষতা নিয়ে আমার কোনো প্রশ্ন নেই। তবে এখন দেখছি, আর্থিক শৃঙ্খলার যে আন্তর্জাতিক ও দেশীয় বিধিবিধান আছে, তা পরিপালন হচ্ছে না। যে নিয়মকানুন করা হচ্ছে, তা ভেবেচিন্তে করা হচ্ছে না। কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিজস্ব বিবেচনায় এসব প্রজ্ঞাপন জারি করছে বলে মনে হচ্ছে না। বাংলাদেশের যেকোনো খাতের চেয়ে আর্থিক খাতে কিছুটা শৃঙ্খলা বজায় ছিল। সবাই টের পেত বাংলাদেশ ব্যাংক বলে একটা প্রতিষ্ঠান আছে, ব্যাংকিং খাতে তাদের কিছু ভূমিকা আছে। কিন্তু দেশের ব্যাংকিং খাতের জন্য যে নিয়মকানুন ও আইন আছে, তা পরিপালনে বাংলাদেশ ব্যাংক এখন যথাযথ ভূমিকা রাখতে পারছে না।

আমাদের ব্যাংকিং খাতে অনেক সমস্যা আছে। সেটা খেলাপি ঋণ, শাসনব্যবস্থা ও আইন নিয়ে। বাংলাদেশ ব্যাংক নিজের দক্ষতা দিয়ে এসব সিদ্ধান্ত নেবে, প্রয়োজনে নিজেদের পরিচালনা পর্ষদে আলোচনা করবে। এরপর বিভিন্ন সিদ্ধান্তের প্রভাব পর্যালোচনা করে সরকারকে নিজেদের মতামত জানাতে পারে। এরপর সরকারের নীতিনির্ধারকেরা বিভিন্ন বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। ব্যাংকিং খাতের শৃঙ্খলা ও সুশাসন ধরে রাখা বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাজ। বাংলাদেশ ব্যাংকের কাজ হচ্ছে এসব ক্ষেত্রে কোনো বিচ্যুতি হলে তা শক্তভাবে ধরা। কিছু ঘটলে অতি দ্রুত দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেওয়া। অথচ দেখা যাচ্ছে, অনেক ঘটনা ধরা পড়েও পাশ কাটিয়ে যাওয়া হচ্ছে। তারপর বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, ‘আমরা দেখছি।’ কিন্তু কী দেখছে? ব্যাংক তো অন্য প্রতিষ্ঠানের মতো না। ব্যাংক তো গাড়ি, বাড়ি তৈরির প্রতিষ্ঠান না। ব্যাংকগুলো চলে জনগণের টাকায়। তাই হঠাৎ করে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে অনেক পর্যালোচনা করা প্রয়োজন। ব্যাংকের উপর জনগণের আস্থায় নড়চড় হলে বড় ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হবে।

নিজের স্বাধীনতা বাংলাদেশ ব্যাংককেই রক্ষা করতে হবে। বাইরের সিদ্ধান্ত যদি তারা মানতে না চায়, কেউ নিশ্চয়ই গিয়ে চাপ দেবে না। নিজে থেকে শক্ত হলে তাহলে তো কেউ ঢুকতে পারবে না। তা ছাড়া, বাইরের প্রভাব যদি কমানো না যায়, তাহলে ব্যাংক খাত কখনোই ভালো হবে না। ব্যাংক পরিচালকদের চাপে যে আইন পরিবর্তন হয়ে গেল, এটা একেবারেই ঠিক হয়নি। ব্যাংকিং খাতে সুশাসনের অনেক ঘাটতি আছে। আবার পরিচালকেরা অনেক সময় রাজনীতিকে ব্যাংকের পর্ষদে নিয়ে আনছেন, এটা একেবারেই ঠিক নয়। আর্থিক খাতে যখন কোনো সমস্যা হয়, তখন অন্য খাতে তা সংক্রামক ব্যধির মতো ছড়িয়ে পড়ে। যেমন সমস্যাগুলো সরকারি ব্যাংক থেকে বেসরকারি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে চলে গেছে। এরপর এসব সমস্যা অন্য খাতে চলে যাবে। সেটা উৎপাদনশীল খাতে গিয়ে বড় নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। এর ফলে প্রবৃদ্ধি, কর্মসংস্থানেও বড় প্রভাব পড়বে। এ থেকে বেরিয়ে আসতে অনেক সময় লাগবে।

১৯৩০ সালের মহামন্দায় উৎপাদনশীল খাতে বড় সমস্যা দেখা দিয়েছিল। এ কারণে ব্যাংকগুলো সমস্যায় পড়েছিল। ২০০৮ সালে আর্থিক খাতের সংকট থেকে যে বৈশ্বিক মন্দার সৃষ্টি হয়, তার মূল কারণ হচ্ছে ব্যাংক ও আর্থিক খাতের অব্যবস্থাপনা। সে সংকট থেকে বিশ্বব্যাপী ব্যাংকিং খাত এখনো বের হতে পারেনি। আমেরিকা কিছুটা পেরেছে। ফ্রান্স ও জার্মানি ছাড়া অন্য দেশের ব্যাংকগুলো এখনো ধুঁকছে। আমাদের এমন কিছু হলে আমরা উঠে দাঁড়াতে পারব না। সুতরাং যথেষ্ট মনোযোগ দিয়ে এর সমাধান করতে হবে।

সমস্যার কথা সবার জানা। এমনকি সমাধানও অজানা নয়। কিন্তু দ্রুত দৃশ্যমান পদক্ষেপ নিতে হবে। এ জন্য প্রয়োজন রাজনৈতিক সদিচ্ছা। এই রাজনৈতিক সদিচ্ছা ছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংককে যতই ক্ষমতা দেওয়া হোক, কোনো লাভ হবে না। রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকলেই নীতিনির্ধারকদের থেকে ভালো নির্দেশনা আসবে। এর ফলে যারা কাজ করবেন, তারা সাহস পাবেন। এখন যেমন ভালো ব্যাংকার, ব্যবসায়ী সবাই চুপ হয়ে গেছেন। খারাপরা সামনে চলে এসেছেন। তাদের কেউ কিছু বলছেনও না।

ব্যাংকিং খাত ঠিক করতে অস্থায়ী ভিত্তিতে হলেও একটা ব্যাংক কমিশন করা যেতে পারে। স্থায়ী কমিশন হতে হবে, এমন নয়। অস্থায়ী কমিশন গঠন করে সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করা প্রয়োজন। সময় এসেছে কমিশন গঠন করে সব নীতি পর্যালোচনা করার। দক্ষ ব্যক্তিরা বসে আলাপ–আলোচনা করে ঠিক করবেন নতুন কোনো নীতির প্রয়োজন আছে কি না বা ঠিক কী কী করতে হবে। এভাবে ব্যাংক খাতের সমস্যার একটা সমাধান হতে পারে।

ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ: সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক।

এসএন

 

Header Ad
Header Ad

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’

ছবি: সংগৃহীত

খুলনার ময়লাপোতা এলাকায় ‘শেখ বাড়ি’ নামে পরিচিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র আজ (বুধবার) রাতে বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের আহ্বানে বিপুলসংখ্যক ছাত্র-জনতা সেখানে জড়ো হয়ে বাড়িটির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন এবং সিটি করপোরেশনের দুটি বুলডোজার দিয়ে বাড়িটি ভেঙে ফেলার কাজ শুরু করেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আন্দোলনকারীরা শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। এর আগে গত ৪ আগস্ট ‘শেখ বাড়ি’তে প্রথম দফায় আগুন লাগানো হয়। সেদিন বাড়িটি খালি থাকায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর আবারও ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালানো হয়। একসময় যেখান থেকে খুলনা অঞ্চলের আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিয়ন্ত্রিত হতো, আজ সেটির অস্তিত্ব ধ্বংসস্তূপে পরিণত হলো।

প্রসঙ্গত, ‘শেখ বাড়ি’ ছিল সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চাচার মালিকানাধীন। এ বাড়িতে তাঁর চাচাতো ভাই, সাবেক সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ সোহেল উদ্দিনসহ আরও কয়েকজন পরিবারের সদস্য বসবাস করতেন। তবে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতার পরিপ্রেক্ষিতে এ বাড়ি দীর্ঘদিন ধরে ফাঁকা ছিল।

বুলডোজার চালানোর সময় ছাত্র-জনতার বিপুল উচ্ছ্বাস লক্ষ করা যায়। তাঁদের দাবি, বৈষম্যমূলক রাজনৈতিক শাসনের প্রতীক হয়ে উঠেছিল এই বাড়ি, তাই এটিকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করাই ছিল তাঁদের লক্ষ্য।

Header Ad
Header Ad

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল নেমেছে। আজ বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে, সন্ধ্যা ৮টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা জড়ো হয়। তারা স্লোগান দিতে দিতে জাদুঘরের গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে এবং ভাঙচুর শুরু করে। বিক্ষোভকারীরা বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালসহ জাদুঘরের বিভিন্ন স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত করে।

নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষণ দেওয়ার ঘোষণার প্রতিবাদে এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়। বিক্ষোভকারীরা শেখ হাসিনার ভার্চুয়াল ভাষণের বিরোধিতা করে এবং তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেয়।

বিক্ষোভের আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে 'লং মার্চ টু ধানমন্ডি-৩২' নামে একটি কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়, যেখানে বিক্ষোভকারীরা ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানায়। তবে, বুলডোজার ছাড়াই তারা নিজ হাতে ভাঙচুর চালায়।

এ ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও বিক্ষোভকারীদের থামাতে ব্যর্থ হয়। বিক্ষোভ ও ভাঙচুরের পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।

উল্লেখ্য, ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘর হিসেবে পরিচিত, যেখানে তিনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নিহত হওয়ার আগে বসবাস করতেন।

Header Ad
Header Ad

আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আমরা কী করলাম বা করলাম না- ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সেটি দিয়ে আমাদের বিচার করবে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নিজ কার্যালয়ে জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন গ্রহণ অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ড. ইউনূস বলেন, দেশের রাজনৈতিক দল ও অংশীজনদের ঐকমত্যে পৌঁছানোর জন্য এসব প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে এবং এর ভিত্তিতেই সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়িত হবে। তিনি আরও বলেন, "এটি জাতির জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ। আমি জাতির পক্ষ থেকে কমিশনের দুই চেয়ারম্যানসহ সকল সদস্যকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।"

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "এই দুটি প্রতিবেদন দেশের প্রতিটি মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলবে। আপনি দরিদ্র, মধ্যবিত্ত বা ধনী যেই হোন না কেন, এই সংস্কারের প্রভাব থেকে কেউই বাদ যাবেন না।"

তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, "কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়িত হলে নাগরিকরা তাদের প্রকৃত অধিকার ফিরে পাবেন। আমরা যেন সত্যিকারের নাগরিক হিসেবে মর্যাদা পাই, সেটিই আমাদের প্রত্যাশা।"

সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জনগণ, রাজনৈতিক দল ও সিভিল সোসাইটি অর্গানাইজেশনের হাতে তুলে দেওয়া হবে বলে জানান ড. ইউনূস। তিনি বলেন, "যাতে সবাই মনে করতে পারে, এখানে প্রকৃত সত্য বলা হয়েছে, ভুক্তভোগীদের বাস্তব চিত্র উঠে এসেছে। আমাদের তো পণ্ডিত হতে হবে না এটি বোঝার জন্য, কারণ প্রতিদিনই আমরা নানা অবিচারের শিকার হই।"

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, "সংস্কার কমিশনের কাজ শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, এটি বিশ্বব্যাপী গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। বিশ্বের দরবারে এটি তুলে ধরতে হলে এর ইংরেজি অনুবাদ করা প্রয়োজন।"

কমিশনের সদস্যদের প্রশংসা করে তিনি বলেন, "আপনাদের প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতা ও গবেষণার সংমিশ্রণে এই প্রতিবেদন তৈরি হয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে এক স্মরণীয় দলিল হয়ে থাকবে।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা কী করলাম বা করলাম না, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আমাদের সেই কাজের জন্যই বিচার করবে। তারা প্রশ্ন করতে পারে, আপনারা তো পেয়েছিলেন, তাহলে বাস্তবায়ন করেননি কেন? কারণ, সবকিছু তো বইয়ের পাতায় লেখা আছে। এই কাজ জাতির জন্য এক মূল্যবান স্মারক হয়ে থাকবে।"

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা
আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার বিচারের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: তারেক রহমান
মুক্তিপনের প্রতিবাদ করায় ছাত্রদল নেতাকে কুড়াল দিয়ে কোপালেন আ'লীগের কর্মিরা
খুব দ্রুতই জবি ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হবে: ছাত্রদল সভাপতি
বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব