রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

নতুন প্রজন্মের ভেতর নববর্ষের উপলব্ধি জাগাতে হবে

পহেলা বৈশাখ হচ্ছে বাংলা বছরের প্রথম দিন। বাঙালি জাতির জন্য এটি একটি গৌরবের বিষয়। পৃথিবীতে কয়েকটি জাতিরই নিজস্ব পঞ্জিকা আছে। বঙ্গাব্দ এটি আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতির অংশ। সেকারণেই পহেলা বৈশাখ দিনটিকে আমরা উৎসবের সঙ্গে পালন করি।

সারাবছর কিন্তু আমরা বাংলা মাস অর্থাৎ বাংলা পঞ্জিকার কথা ভুলে যাই। শুধু পহেলা বৈশাখেই আমাদের মনে হয় একটি বাংলা ক্যালেন্ডার আছে এবং এই যে শুধুমাত্র আমরা একটি পহেলা বৈশাখ কেন্দ্রিক উৎসব পালন করি আর পুরো বছর বাংলা ক্যালেন্ডারকে ভুলে থাকি— এটিতে মনে হয় যে আমরা আমাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য ইত্যাদি হারিয়ে ফেলেছি। অতি সম্প্রতি ইতালিতে ইংরেজি ভাষা নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। কারণ তারা দেখতে পাচ্ছে তাদের নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি হারিয়ে যাচ্ছে। আমি যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের দায়িত্বে ছিলাম, আমি তখন একটি প্রজ্ঞাপণ জারি করেছিলাম। বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ছাত্রছাত্রী, সকল কর্মকর্তা কর্মচারিদের অবহিত করেছিলাম যে, এখন থেকে চিঠিপত্রে বাংলা সন তারিখ উল্লেখ করতে হবে এবং আমরা সরকারিভাবেও দেখি যে, চিঠিপত্রে বাংলা সন তারিখ উল্লেখ করা হয়। এটুকুই মনে হয় যে, বাংলা সালের সঙ্গে আমাদের সম্পৃক্ততা।

তা ছাড়া দেখা যায়, গ্রামীণ সমাজে বাংলা সন তারিখ মানুষ মনে করলেও আমরা যারা শহরবাসি, নিজেদের শিক্ষিত বলে দাবি করি, আমরা সারা বছরই ইংরেজি ক্যলেন্ডারের সাথে যুক্ত হই। আমাদের জন্মদিনগুলিও পালন করি অথবা মৃত্যবার্ষিকী পালন করি ইংরেজি তারিখ অনুযায়ী। একারণেই পহেলা বৈশাখের কথা বলতে গিয়ে যেটি চিন্তায় আসে, যে এটি আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতির উৎস থেকে দূরে সরে যাচ্ছি কি না। শিশুদের ভেতর উপলব্ধি জাগ্রত করতে হবে বাংলাভাষাকে আত্মস্থ করার জন্য।

পহেলা বৈশাখের যে বড় উৎসব তা হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ কর্তৃক আয়োজিত মঙ্গল শোভাযাত্রা। মঙ্গল শোভাযাত্রায় মঙ্গল কামনা করা সেটি শুধুমাত্র বাঙালি জাতির জন্য নয়—সারা পৃথিবীর মানুষের মঙ্গল কামনা করে এবং তারিখটি হচ্ছে পহেলা বৈশাখ।

পহেলা বৈশাখে সারা পৃথিবীর মানুষের মঙ্গল কামনা করার যে গুরুত্ব— সেটি ইউনেস্কো সঠিকভাবেই উপলব্ধি করেছে। দেশের মঙ্গল প্রবাসের মঙ্গলসহ আমাদের প্রত্যেকের মঙ্গল কামনা করে বিভিন্ন রকম ব্যানার ফেস্টুন কার্টুন সজ্জিত একটি বর্নাঢ্য শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয় এবং বর্নাঢ্য শোভাযাত্রার অনুকরণে দেশের বিভিন্ন জেলায় তরুণ প্রজন্মের ছেলে মেয়েরা করে চলেছে।

যত দিন যাবে আমরা দেখতে পাব মঙ্গল শোভাযাত্রার অংশগ্রহণ আরও বাড়তে থাকবে। পহেলা বৈশাখের আমাদের গ্রামীণ সংস্কৃতির অনুষঙ্গ আমরা শহরেও অনুসরণ করছি অর্থাৎ পান্তা ইলিশ খাওয়া ইত্যাদি বিষয়গুলো আছে। গ্রামীণ সমাজে পান্তা ভাত বহু প্রাচীন একটি ঐতিহ্য। ভাতের মধ্যে পানি দিয়ে রাখলে ভাত নষ্ট হয় না। এই পদ্ধতিতে তারা ভাত সংরক্ষণ করেছে এবং পরদিন সকালে ভাত খেয়েছে। অনেকেই সেভাবে হয়তো জীবন যাপন করেন। যদিও গ্রাম এখন ধাপে ধাপে শহরে পরিণত হচ্ছে, গ্রামে বিদ্যুৎ গেছে। গ্রামের বহু বাড়িতেই এখন রেফ্রিজারেটর ফ্রিজ আছে। আমাদের পহেলা বৈশাখও কিন্তু গ্রামীণ সংস্কৃতির অংশ। একসময় হয়ত আমাদের গ্রামীণ সংস্কৃতি হারিয়ে ফেলব। সময়ের বিবর্তনে অনেককিছুর পরিবর্তন ঘটবে। কিন্তু আদি সংস্কৃতি ঐতিহ্য ইত্যাদি যেন জীবন থেকে হারিয়ে না যায়। সেকারণেই কিন্তু মঙ্গল শোভাযাত্রাকে স্থান দেওয়া হয়েছে।

একবিংশ শতাব্দীর মানুষ হিসেবে আমরা যে উৎসব আয়োজনে অংশগ্রহণ করছি, সেই সংস্কৃতি আমাদের বহু আগে থেকেই ছিল। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু প্রায়ই বলতেন, বাঙালি জাতির যে সম্পদ আছে, যে ঐতিহ্য আছে, তা নিয়েও আমাদের গৌরবের অনেক কিছু আছে। সেই গৌরব নিয়ে দেদীপ্যমান থাকব। পহেলা বৈশাখে গানের অনুষ্ঠান হয়। আমরা ছায়ানটে গানের আসরের আয়োজন করি। রমনার বটমূলে এই যে বৈশাখী আয়োজনে অসংখ্য মানুষের সমাগম দেখেই আমরা বুঝতে পারি বাঙালি জাতির ঐতিহ্যময় আয়োজনটি আমাদের কত প্রিয় এবং শুধু ঢাকায় নয়, সারাদেশের বিভিন্ন জেলায় এই আয়োজন থাকে। নতুন বছরের শুরুতে এই আনন্দ আয়োজন কিন্তু আমাদের সারা বছরই শক্তি যোগায়। এ সকলই আমাদের সুসংস্কৃতিবান হতে সাহায্য করে। আমার কথা হচ্ছে, পহেলা বৈশাখের চেতনাটি যেন আমরা সারা বছরই ধারণ করতে পারি। এই হোক আমাদের পহেলা বৈশাখের প্রত্যাশা ও অঙ্গীকার।

আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক: সাবেক উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

আরএ/

Header Ad
Header Ad

অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!

ছবি: সংগৃহীত

নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকা ঘটনা নিয়ে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

ক্রমাগত দুশ্চিন্তা শরীরের স্ট্রেস-রেসপন্স সিস্টেমকে সক্রিয় রাখে, যা দীর্ঘমেয়াদে ক্রনিক স্ট্রেসের জন্ম দেয় এবং এমনকি অকাল মৃত্যুর কারণও হতে পারে।

গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘমেয়াদি মানসিক চাপ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করে দেয়, ফলে সংক্রমণ ও বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের মতো মারাত্মক কার্ডিওভাসকুলার সমস্যার সঙ্গেও এটি সরাসরি সম্পর্কিত।

বিশেষজ্ঞরা জানান, দীর্ঘ সময় ধরে কর্টিসলসহ বিভিন্ন স্ট্রেস হরমোনের অতিরিক্ত নিঃসরণ হজমজনিত সমস্যা, পেশির টান, অনিদ্রা ও মাথাব্যথার কারণ হতে পারে।

এছাড়া, অনিয়ন্ত্রিত বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত উদ্বেগ ধূমপান, অতিরিক্ত খাদ্যগ্রহণ বা মাদকাসক্তির মতো ক্ষতিকর অভ্যাস গড়ে তুলতে পারে, যা আরও ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি করে।

তবে, মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমানোর জন্য সচেতনতা ও সঠিক দিকনির্দেশনা অনুসরণ করলে এ সমস্যা মোকাবিলা করা সম্ভব। বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেন, নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম, পর্যাপ্ত ঘুম, মেডিটেশন এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য পেশাদার সহায়তা নেওয়া এসব সমস্যা সমাধানে কার্যকর হতে পারে।

সূত্র: আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন

Header Ad
Header Ad

জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক

বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন বলেছেন, জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় সরকার নির্বাচন হবে না।

রোববার বিকেলে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ওই পোস্টে ইশরাক লিখেছেন, "জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় সরকার ফরকার হবে না। তার আগে অন্তত ঢাকার প্রাণকেন্দ্র দক্ষিণ ঢাকায় আমার সঙ্গে যুদ্ধ করে, আমাকে কবরে পাঠিয়ে তারপর করতে পারলে করবে।"

তিনি আরও লিখেছেন, "এই সরকারকে এর চাইতে স্পষ্ট ভাষায় আর কিছু বলার নাই। আর আমাদের দলীয় কেউ যদি ভুলেও স্বপ্ন দেখেন, যেই হন না কেন আপনাদের চিনবো না। অতএব এলাকায় ফ্যাসিবাদের স্থান দেওয়ার আগে ১০০ বার চিন্তা করে নিয়েন। আগে বরখাস্তকৃত কমিশনের/কাউন্সিলর পদধারী হাসিনার কিলার বাহিনীদের বিচার, শাস্তি ও নির্মূল করতে হবে।"

 

তরুণ এই বিএনপি নেতা তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিজস্ব পরিকল্পনায় স্থানীয় নির্বাচন থাকতে পারে। কিছু নতুন দল বা ছোট দল নিজেদের অবস্থান সুসংহত করার চেষ্টা করতে পারে। তবে তার মতে, "এই মার্কাবিহীন স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মাধ্যমে খুনি হাসিনার অমানুষ জালেম বাহিনীর উত্থান ঘটবে।"

তিনি আরও উল্লেখ করেন, "আমাদের স্পষ্ট দলীয় সিদ্ধান্ত রয়েছে এই ব্যাপারে। এর বাইরে, ঢাকা দক্ষিণের সাবেক মেয়র প্রার্থী বা মহানগর বিএনপির সদস্য হিসেবে, বা একজন সাধারণ রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে, যে অবস্থানেই বিবেচনা করা হোক না কেন, আমি জানিয়ে দিচ্ছি—ঢাকার অলিগলির রাজনীতি কীভাবে চলে তা আমি জানি।"

ইশরাক হোসেন তার পোস্টের শেষ অংশে বলেন, "ঢাকা ও অন্যত্র স্থানীয় সরকার নির্বাচনের যে কোনো উদ্যোগকে চক্রান্ত হিসেবেই গণ্য করা হবে। হাসিনার কমিশনার/কাউন্সিলরা কিভাবে হয় এবং তারা কীভাবে ফিরে আসতে পারে, সেটাও আমাদের মুখস্থ।"

Header Ad
Header Ad

২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!

ছবি: সংগৃহীত

পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহতের ঘটনায় দিনটি রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এরই মধ্যে ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করে পরিপত্র জারি করা হয়েছে। দিবসটি যথাযথভাবে পালনের জন্য সবাইকে অনুরোধ করেছে সরকার।

তবে পরিপত্র জারির পর থেকেই অনেকের মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে, ২৫ ফেব্রুয়ারি কি সরকারি ছুটি থাকবে? এ বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও নানা আলোচনা চলছে।

সরকারি পরিপত্র অনুযায়ী, ২৫ ফেব্রুয়ারি সরকারি ছুটি থাকবে না। দিবসটি ‘গ’ শ্রেণীভুক্ত দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা জাতীয়ভাবে পালন করা হবে, তবে ছুটি থাকবে না।

পরিপত্রে বলা হয়েছে, সরকার প্রতিবছর ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করেছে। তবে এটি সরকারি ছুটি ছাড়া জাতীয় দিবস হিসেবে পালন করা হবে।

এর আগে মন্ত্রিপরিষদসচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদও সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন, ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করা হবে, তবে এদিন সরকারি ছুটি থাকবে না।

উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানায় বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) সদর দপ্তরে ঘটে যাওয়া নির্মম হত্যাকাণ্ডে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। শোকাবহ ও হৃদয়বিদারক এই দিনকে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের মাধ্যমে সেনা সদস্যদের আত্মত্যাগকে জাতীয় স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি