শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নতুন প্রজন্ম প্রতিবাদী হলে বিজয় আসেই

আমি যদি খুব কঠিনভাবে বলি, যারা ক্ষমতার দাপট দেখালেন, খুব সোজা কথায়, তারা তো জনগণের অর্থে লালিত পালিত জনগণের সেবক। জনগণের সেবার জন্য রাষ্ট্র তাদের খোরপোশ দিয়ে লালন-পালন করছেন। তারাই যদি এমন ন্যাক্কারজনকভাবে ক্ষমতার অপব্যবহার করেন, তাহলে স্বাভাবিকভাবেই নাগরিক হিসেবে আমাদের ক্ষুব্ধ হওয়ার কথা। দ্বিতীয়ত, এ ধরনের রাজনৈতিক অপসংস্কৃতি এখন সর্বত্র আমরা দেখতে পাচ্ছি। মানি মাসেল অ্যান্ড ম্যান পাওয়ারের দাপট দেখতে পাচ্ছি সর্বত্র। সেটি যদি এই ভাবে বিস্তার লাভ করে, অর্থ বিত্ত আর প্রভাব প্রতিপত্তির জোরে ব্যাংক লুট করে অপরাধীরা আজ পার পেয়ে যায়, বিদেশে অর্থ পাচার করে পার পেয়ে যায়, দুঃখজনক হলেও সত্যি হলো এ ধরনের একটি অপসংস্কৃতির মধ্যে আমরা বসবাস করছি। এখন সেটি যদি বিচারিক ব্যবস্থার মধ্যেও নেতিবাচকভাবে সংক্রমিত হয়, তাহলে সেটি নিঃসন্দেহে আমাদের আশাহত করে।

বিচারিক ক্ষমতা যিনি দেখালেন, মিথ্যা অহমিকা যিনি দেখালেন, তার ভয়ে তো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি জড়োসড়ো হয়েছিল। একজন প্রধান শিক্ষক যিনি প্রতিষ্ঠানের অভিভাবক, তিনি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে এটি কেমন আচরণ করলেন সেটি আমার কাছে কোনোভাবেই বোধগম্য নয়। তিনি তার নীতি নৈতিকতাকে বিসর্জন দিয়ে, শিক্ষার্থীদের প্রতি ক্ষিপ্ত হয়ে উঠলেন, আরেকজন ক্ষমতাবান নীতি বিবর্জিত বিচারকের কথায়। বিষয়টি যেকোনো সচেতন মানুষের বিবেককে নাড়া দেবে এবং আমরা সেটিই দেখেছি।

সেক্ষেত্রে আমি বলব, আমাদের শিক্ষার্থীরা যেভাবে অবস্থান নিতে পেরেছে, সেখানে আমাদের শিক্ষকরা কেন সেটি করে দেখাতে পারলেন না? আমার প্রশ্ন সেখানেই এবং স্বাভাবিকভাবেই আমি বলব সেটি খুবই দুঃখজনক একইসঙ্গে লজ্জাজনক। তাহলে শিক্ষা ও শিক্ষা ব্যবস্থাপনা দুটিই কি এখন অপসংস্কৃতির মধ্যে পড়ে গেল কি না! সেখানেই আমার ভয়। কারণ এধরনের ঘটনাগুলো কিন্তু নতুন কোনো ঘটনা নয়। আমরা নুসরাতের কথা ভুলিনি। নানা সময়ে নানাভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভেতরে যে ঘটনাগুলো ঘটছে, বিশেষ করে বর্তমান সময়ে সেটি বেড়ে গেছে ব্যাপকভাবে, সেটি কোনোভাবেই কাম্য নয় এবং যেকোনো মূল্যে এসব বন্ধ করতে হবে।

এখন কথা হচ্ছে, মেঘের ভাঁজে আলোক রেখা সদৃশ শিক্ষার্থীদের ভেতর আমি যেটি দেখলাম, আমরা সেটি এর আগেও দেখেছি। এর আগেও দেখেছি আমাদের নতুন প্রজন্ম যারা প্রতিবাদী হতে জানে, তারাই বিজয় আনে। আমাদের কোমলমতি শিক্ষার্থীরা সেটিই করে দেখাল। আমি তাদের সাধুবাদ জানাই। শুভকামনা জানাই।

এর আগে আমরা গণ জাগরণ মঞ্চ দেখেছি। নিরাপদ সড়ক আন্দোলন দেখেছি। সবই করেছে আমাদের শিক্ষার্থীরা। নতুন প্রজন্ম যদি নিজেরা অবস্থান নিতে পারে এমনকি আমি বলব, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যে ঘটনাগুলো ঘটেছে, সেখানেও কিন্তু শিক্ষার্থীদের আমরা শক্ত অবস্থান নিতে দেখেছি। সেটিই হচ্ছে জাতির জন্য আশার আলো। কিন্তু সেই আশার আলো নিভু নিভু হয়ে যায় যখন দেখি, রাজনৈতিক অপসংস্কৃতি নানা দিকে নানাভাবে বাড়ছে একইসঙ্গে নীতি নৈতিকতার তোয়াক্কা না করে দেশ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে কলুষিত করছে, সমাজ ব্যবস্থাসহ এমনকি পরিবারকে কলুষিত করছে। সেখানে আমি এখনো আশা করি, নতুন প্রজন্মের দিকেই আমরা তাকিয়ে থাকি।

বাংলাদেশ কিন্তু ছাত্র আন্দোলন, যেমন বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন মুক্তিযুদ্ধের কথা যদি আমরা বলি, সেখান থেকেই তো তাদের শুরু। সেই সময়ে ছাত্রদের রাজনৈতিক নেতৃত্ব দেখেছিলাম বলেই সেদিন জয় দেখেছিলাম। আজও আমরা দেখলাম ছাত্ররা প্রতিবাদ করতে জানে এবং জয়ী হয়।

কাজেই আমি মনে করি এই প্রজন্ম যদি হাল ধরে অপসংস্কৃতি রোধকল্পে এগিয়ে আসে সেটিই আমাদের দেখার বিষয়। নানা ধরনের অপসংস্কৃতি আমাদের রন্ধ্রমুলে জেঁকে বসেছে। সেই সময় ওরা যে সাহস করে বেরিয়ে এসেছে, আমরা বিভিন্ন সময়ে দেখেছি, তখনই একটি আশার আলো জ্বলে উঠে। সেক্ষেত্রে আমাদের কোমলমতি শিক্ষার্থীরা যা করে দেখাল, সেটি সবার জন্য শিক্ষণীয় বিষয় এবং নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবিদার।

রাশেদা কে চৌধুরী: সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা।

এসএন

Header Ad

গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের শ্রীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অফ টেকনোলজি বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের উদয়খালী গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

মৃত তিন শিক্ষার্থী হলেন- মোজাম্মেল হোসেন নাঈম (২৪), মোস্তাকিম রহমান মাহিন (২২) ও জোবায়ের আলম সাকিব (২২)।

জানা গেছে, শনিবার সকালে গাজীপুর মহানগরের বোর্ড বাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অফ টেকনোলজির মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টের প্রায় ৪৬০ জন শিক্ষার্থী বিআরটিসির ৬টি ডাবল ডেকার বাস ও ৩টি মাইক্রোবাসে করে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের উত্তর পেলাইদ গ্রামের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে যাওয়ার পরিকল্পনা করেন। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামীণ আঞ্চলিক সড়ক ধরে রিসোর্টের উদ্দেশ্যে যাওয়ার সময় উত্তর পেলাইদ গ্রামের উদয়খালী বাজারে পৌঁছালে বিআরটিসির ডাবল ডেকার একটি বাস পল্লী বিদ্যুতের তারের স্পর্শে আসে। এ সময় বাসটি বিদ্যুতায়িত হলে কয়েকজন শিক্ষার্থী বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। তাদের উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপ-পরিচালক জাকিউল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, তিনজনকেই মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছে। আহত সংখ্যা এখনও নিশ্চিত হতে পারিনি। আমরা জরুরি বিভাগে যাচ্ছি।

Header Ad

কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া

ছবি: সংগৃহীত

মিল্ক বিউটিখ্যাত দক্ষিনি অভিনেত্রী তামান্না ভাটিয়া নতুন বছরে তার জীবনের একটি বিশেষ অধ্যায়ে পা রাখতে যাচ্ছেন। খলচরিত্র করে আলোড়ন তোলা অভিনেতা বিজয় ভার্মার সঙ্গে তার প্রেমের গুঞ্জন চলছিল অনেক দিন ধরেই। তবে এ নিয়ে কেউই মুখ খোলেননি। এবার তাদের সম্পর্ক নিয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন তামান্না। এমনকি ২০২৫ সালে সাতপাকে বাঁধা পড়ার সম্ভাবনা আছে বলেও ইঙ্গিত দিয়েছেন।

সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যমের এক প্রোমোশনাল ইন্টারভিউতে তামান্না তার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে জানান, প্রেমের সম্পর্কের জন্য জীবনে দুবার হৃদয় ভেঙেছে তার। সেই সময়টা তামান্নার জন্য খুবই ভয়াবহ ছিল।

তিনি আরও জানান, তিনি খুব কম বয়সে একজন ছেলের সঙ্গে প্রথম ভালোবাসায় জড়িয়েছিলেন এবং তার দ্বিতীয় সম্পর্কটি ছিল তার অভিনয় ক্যারিয়ারের শিখরে থাকা অবস্থায়। তবে সে সময় তিনি অনুভব করেন যে, সেই ছেলে তার সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কের জন্য সঠিক ব্যক্তি নয়।

তবে এত কিছুর পরও বাহুবলিখ্যাত তামান্না প্রেমিকের নাম প্রকাশ করেননি। এর আগে গুঞ্জন ছিল যে, তিনি ভারতীয় অভিনেতা বিজয় ভার্মার সঙ্গে ডেট করছেন। পাপারাজ্জিদের ক্যামেরায় বহুবার ফ্রেমবন্দি হয়েছেন তারা। যদিও নিজেদের এ সম্পর্ক আড়ালে রাখতে বদ্ধপরিকর দুজনই। এখন দেখার অপেক্ষা তামান্না জীবনসঙ্গী হিসেবে কাকে বেছে নেন।

সবশেষ তামান্না ভাটিয়াকে আইটেম গার্ল হিসেবে দেখা যায় অমর কৌশিক পরিচালিত ‘স্ত্রী ২’ সিনেমায়। এ সিনেমায় আরও অভিনয় করেন রাজকুমার রাও, শ্রদ্ধা কাপুর, পঙ্ক ত্রিপাঠিসহ আরও অনেকে।

Header Ad

পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...

ছবি: সংগৃহীত

পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকার বিনিময়ে নয় মাসের শিশু সন্তানকে দত্তক দেন শরীফা খাতুন নামে মানসিক ভারস্যমহীন এক মা। বিষয়টি জানতে পেরে গতকাল শুক্রবার (২২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ওই নবজাতককে উদ্ধার করে তার মায়ের কোলে ফিরিয়ে দিয়েছেন সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা।

সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকির হোসেন বিষয়টি জানতে পেরে পুলিশের সহায়তায় ওই শিশুটিকে তার মায়ের কোলে ফেরত দেন।
মানসিক ভারসাম্যহীন নারী শরীফা খাতুন বোদা উপজেলার ময়দানদিঘী ইউনিয়নের জেমজুট মুসলিমবাগ এলাকায় তিন সন্তানকে নিয়ে ভাড়া বাড়িতে থাকেন। তিনি ভিক্ষাবৃত্তি করে সংসার চালান।

প্রতিবেশী ও পরিবারের সদস্যরা জানান, গত এক বছর আগে স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হয় শরীফা খাতুনের। এর পর সন্তানদের নিয়ে ভিক্ষাবৃত্তি করে চলত তার পরিবার।

গত মঙ্গলবার নিজের ৯ মাসের কন্যা সন্তানকে পঞ্চগড় পৌরসভার দক্ষিণ তেলিপাড়া এলাকায় একটি হলুদ খেতে রেখে ভিক্ষা করতে যান শরীফা খাতুন। এ সময় শিশুটিকে দেখতে পেয়ে উদ্ধার করে স্থানীয় রুনা আক্তার নামে এক নারী; একইসঙ্গে শরীফাকেও নিজ বাড়িতে নেন তিনি। রুনা নামে ওই নারীর নিজ সন্তান না থাকায় শিশুটিকে দত্তক নিতে চাইলে, ৫০০ টাকার বিনিময়ে রেখে চলে যান শরীফা।

এরপর চার দিন পর অবশেষে পুলিশ প্রশাসনের সহায়তায় নিজ পরিবারের কাছে ফিরেছে শিশুটি। বর্তমানে শিশুটিকে দেখভাল করছেন মানসিক ভারসামহীন শরীফার ১৬ বছরের বড় ছেলে নয়ন।

এ বিষয়ে শরীফার ছেলে নয়ন ইসলাম বলেন, গত চার দিন আগে মা বোনকে নিয়ে হঠাৎ পঞ্চগড়ে যান। পরে একসময় বাড়িতে একাই এসে ঘরে তালা লাগিয়ে বন্দি অবস্থায় থাকতে শুরু করেন। বোন কোথায় তা জানতে চাইলে কোনো কিছুই জানাচ্ছিলেন না।

পরে অনেক কৈশলে বোনের অবস্থান জানতে পারি। এরপর সেই বাড়িতে গিয়ে বোনকে ফেরত চাইলে তারা দিতে অস্বীকার করেন। আরও জানতে পারি মা বোনকে নেবেন না বললে তারা ৫০০ টাকা মাকে খেতে দিয়ে একটা কাগজে স্বাক্ষর করে নেন। শুক্রবার সাংবাদিক ও পুলিশ এসে তদন্ত করে আমার বোনকে আনতে নির্দেশ দিলে মাকে সঙ্গে নিয়ে বোনকে বাড়িতে নিয়ে আসি।

স্থানীয় মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, অনেক আগে থেকে ওই নারীকে দেখছি। তিনি ভিক্ষাবৃত্তি করে পরিবার চালান। তবে কয়েকদিন আগে নিজের সন্তানকে মানুষের কাছে দিয়ে প্রায় পাগল হয়ে বেড়াচ্ছিলেন।

কাজলা নামে স্থানীয় এক নারী বলেন, সকালে শরিফা আমার কাছে এসে আমার পা জড়িয়ে ধরেছেন আর বলেছেন আপু যেভাবেই পারো আমার মেয়েকে এনে দাও।

প্রতিবেশীরা বলেন, স্বামী না থাকায় পরিবারটা চালাতে শরীফা খাতুন ভিক্ষা করতেন। এর মাঝে এমন কাণ্ড ঘটে তিনি পাগল হয়ে গেছেন। তার তিনটা সন্তান। একটা ছেলে ও দুটি মেয়ে। এদের কি হবে আমরা জানি না। তবে সরকারি সহায়তা পেলে তাদের গতি হতো।

এ বিষয়ে পঞ্চগড় সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকির হোসেন বলেন, আগের বিষয়টি আমাদের কেউ জানায়নি। খবর পাওয়ার পর পঞ্চগড় সদর থানার ওসিকে জানানো হয়। বিষয়টি পুলিশের হস্তক্ষেপে সুষ্ঠু সমাধান করে ভারসাম্যহীন নারীর কাছে তার বাচ্চা ফেরত দেওয়া হয়েছে।

তিনি আরও জানান, যেহেতু ওই নারীর বাড়ি বোদা উপজেলায়, সেখানকার ইউএনওকে জানিয়ে সরকারি সহায়তার ব্যবস্থা করা হবে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া
পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...
অ্যান্টিগায় প্রথম দিন শেষে স্বস্তিতে টাইগাররা
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন পরীমণির প্রথম স্বামী
বিচারের আগে আ.লীগের মাঠে থাকার সুযোগ নেই: উপদেষ্টা নাহিদ
মাকে হত্যার পর থানায় হাজির ছেলে
৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২
সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান
ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ