শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

নতুন প্রজন্ম প্রতিবাদী হলে বিজয় আসেই

আমি যদি খুব কঠিনভাবে বলি, যারা ক্ষমতার দাপট দেখালেন, খুব সোজা কথায়, তারা তো জনগণের অর্থে লালিত পালিত জনগণের সেবক। জনগণের সেবার জন্য রাষ্ট্র তাদের খোরপোশ দিয়ে লালন-পালন করছেন। তারাই যদি এমন ন্যাক্কারজনকভাবে ক্ষমতার অপব্যবহার করেন, তাহলে স্বাভাবিকভাবেই নাগরিক হিসেবে আমাদের ক্ষুব্ধ হওয়ার কথা। দ্বিতীয়ত, এ ধরনের রাজনৈতিক অপসংস্কৃতি এখন সর্বত্র আমরা দেখতে পাচ্ছি। মানি মাসেল অ্যান্ড ম্যান পাওয়ারের দাপট দেখতে পাচ্ছি সর্বত্র। সেটি যদি এই ভাবে বিস্তার লাভ করে, অর্থ বিত্ত আর প্রভাব প্রতিপত্তির জোরে ব্যাংক লুট করে অপরাধীরা আজ পার পেয়ে যায়, বিদেশে অর্থ পাচার করে পার পেয়ে যায়, দুঃখজনক হলেও সত্যি হলো এ ধরনের একটি অপসংস্কৃতির মধ্যে আমরা বসবাস করছি। এখন সেটি যদি বিচারিক ব্যবস্থার মধ্যেও নেতিবাচকভাবে সংক্রমিত হয়, তাহলে সেটি নিঃসন্দেহে আমাদের আশাহত করে।

বিচারিক ক্ষমতা যিনি দেখালেন, মিথ্যা অহমিকা যিনি দেখালেন, তার ভয়ে তো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি জড়োসড়ো হয়েছিল। একজন প্রধান শিক্ষক যিনি প্রতিষ্ঠানের অভিভাবক, তিনি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে এটি কেমন আচরণ করলেন সেটি আমার কাছে কোনোভাবেই বোধগম্য নয়। তিনি তার নীতি নৈতিকতাকে বিসর্জন দিয়ে, শিক্ষার্থীদের প্রতি ক্ষিপ্ত হয়ে উঠলেন, আরেকজন ক্ষমতাবান নীতি বিবর্জিত বিচারকের কথায়। বিষয়টি যেকোনো সচেতন মানুষের বিবেককে নাড়া দেবে এবং আমরা সেটিই দেখেছি।

সেক্ষেত্রে আমি বলব, আমাদের শিক্ষার্থীরা যেভাবে অবস্থান নিতে পেরেছে, সেখানে আমাদের শিক্ষকরা কেন সেটি করে দেখাতে পারলেন না? আমার প্রশ্ন সেখানেই এবং স্বাভাবিকভাবেই আমি বলব সেটি খুবই দুঃখজনক একইসঙ্গে লজ্জাজনক। তাহলে শিক্ষা ও শিক্ষা ব্যবস্থাপনা দুটিই কি এখন অপসংস্কৃতির মধ্যে পড়ে গেল কি না! সেখানেই আমার ভয়। কারণ এধরনের ঘটনাগুলো কিন্তু নতুন কোনো ঘটনা নয়। আমরা নুসরাতের কথা ভুলিনি। নানা সময়ে নানাভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভেতরে যে ঘটনাগুলো ঘটছে, বিশেষ করে বর্তমান সময়ে সেটি বেড়ে গেছে ব্যাপকভাবে, সেটি কোনোভাবেই কাম্য নয় এবং যেকোনো মূল্যে এসব বন্ধ করতে হবে।

এখন কথা হচ্ছে, মেঘের ভাঁজে আলোক রেখা সদৃশ শিক্ষার্থীদের ভেতর আমি যেটি দেখলাম, আমরা সেটি এর আগেও দেখেছি। এর আগেও দেখেছি আমাদের নতুন প্রজন্ম যারা প্রতিবাদী হতে জানে, তারাই বিজয় আনে। আমাদের কোমলমতি শিক্ষার্থীরা সেটিই করে দেখাল। আমি তাদের সাধুবাদ জানাই। শুভকামনা জানাই।

এর আগে আমরা গণ জাগরণ মঞ্চ দেখেছি। নিরাপদ সড়ক আন্দোলন দেখেছি। সবই করেছে আমাদের শিক্ষার্থীরা। নতুন প্রজন্ম যদি নিজেরা অবস্থান নিতে পারে এমনকি আমি বলব, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যে ঘটনাগুলো ঘটেছে, সেখানেও কিন্তু শিক্ষার্থীদের আমরা শক্ত অবস্থান নিতে দেখেছি। সেটিই হচ্ছে জাতির জন্য আশার আলো। কিন্তু সেই আশার আলো নিভু নিভু হয়ে যায় যখন দেখি, রাজনৈতিক অপসংস্কৃতি নানা দিকে নানাভাবে বাড়ছে একইসঙ্গে নীতি নৈতিকতার তোয়াক্কা না করে দেশ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে কলুষিত করছে, সমাজ ব্যবস্থাসহ এমনকি পরিবারকে কলুষিত করছে। সেখানে আমি এখনো আশা করি, নতুন প্রজন্মের দিকেই আমরা তাকিয়ে থাকি।

বাংলাদেশ কিন্তু ছাত্র আন্দোলন, যেমন বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন মুক্তিযুদ্ধের কথা যদি আমরা বলি, সেখান থেকেই তো তাদের শুরু। সেই সময়ে ছাত্রদের রাজনৈতিক নেতৃত্ব দেখেছিলাম বলেই সেদিন জয় দেখেছিলাম। আজও আমরা দেখলাম ছাত্ররা প্রতিবাদ করতে জানে এবং জয়ী হয়।

কাজেই আমি মনে করি এই প্রজন্ম যদি হাল ধরে অপসংস্কৃতি রোধকল্পে এগিয়ে আসে সেটিই আমাদের দেখার বিষয়। নানা ধরনের অপসংস্কৃতি আমাদের রন্ধ্রমুলে জেঁকে বসেছে। সেই সময় ওরা যে সাহস করে বেরিয়ে এসেছে, আমরা বিভিন্ন সময়ে দেখেছি, তখনই একটি আশার আলো জ্বলে উঠে। সেক্ষেত্রে আমাদের কোমলমতি শিক্ষার্থীরা যা করে দেখাল, সেটি সবার জন্য শিক্ষণীয় বিষয় এবং নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবিদার।

রাশেদা কে চৌধুরী: সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা।

এসএন

Header Ad
Header Ad

পদ্মাপাড়ে মুখে স্কচটেপ প্যাঁচানো ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার  

ব্যবসায়ী আবুল বাসার ওরফে মিন্টু। ছবিঃ সংগৃহীত

রাজশাহী নগরীর পদ্মাপাড়ে মুখে স্কচটেপ প্যাঁচানো একটি লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার বিকালে নগরীর লালন শাহ মুক্তমঞ্চ সংলগ্ন এলাকার কাশবন থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। পুলিশের ধারণা, হত্যা করে কাশবনে ফেলে দেওয়া হয়েছে লাশটি।

নিহত ব্যক্তির নাম আবুল বাসার ওরফে মিন্টু (৩৫)। পেশায় ব্যবসায়ী মিন্টু নগরীর মির্জাপুর পূর্বপাড়া মহল্লার বাসিন্দা। বিনোদপুর বাজারে তার ইলেকট্রিক ব্যবসার দোকান আছে।

নগরীর রাজপাড়া থানার ওসি আশরাফুল ইসলাম জানান, কাশবনে ঘুরতে আসা কয়েকজন লাশটি দেখে পুলিশে খবর দেয়। ঘুরতে আসা অনেকে লাশের ছবিটি সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মগুলোতে শেয়ার করে। জানাজানির পর নিহতের পরিবার ঘটনাস্থলে এসে লাশটি শনাক্ত করে।

আশরাফুল ইসলাম বলেন, বৃহস্পতিবার বিকাল থেকে মিন্টুর খোঁজ পাচ্ছিল না পরিবার। কাশবনে তার মুখ পলিথিন দিয়ে ঢাকা ছিল। পলিথিনের ওপর স্কচটেপ প্যাঁচানো ছিল।

ওসি আরও বলেন, ‘আলামত দেখে মনে হয়েছে এটি হত্যাকাণ্ড। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে হত্যা মামলা হবে।’

Header Ad
Header Ad

সার্ক পুনরুজ্জীবনের প্রশ্নে বাংলাদেশকে যে বার্তা দিলো ভারত

ওমানের মাসকটে অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের বৈঠক। ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি ওমানের রাজধানী মাস্কাটে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার ( ২১ ফেব্রুয়ারি) নয়াদিল্লিতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে ভারত- বাংলাদেশের মধ্যকার উক্ত বৈঠকের আলোচ্য বিষয়ে কিছু তথ্য তুলে ধরেছেন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল।

তিনি বলেন, মাস্কাটে ওই বৈঠকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা সার্ক পুনরুজ্জীবনের প্রসঙ্গটি তুলেছিলেন। দক্ষিণ এশিয়ার সবাই জানে কোন দেশ ও তার কী ধরনের কর্মকাণ্ড সার্ককে কোণঠাসা করে রেখেছে। তৌহিদ হোসেনকে জয়শঙ্কর এ কথাও বলেছেন, সন্ত্রাসবাদের স্বাভাবিকীকরণ করাটা বাংলাদেশের উচিত নয়।

ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশের কোনো কোনো উপদেষ্টার কিছু কিছু মন্তব্য নিয়েও প্রশ্ন করা হয়। জবাবে রণধীর জয়সোয়াল বলেন, ভারত এসব মন্তব্য নজরে রেখেছে। ওই ধরনের মন্তব্য ও বাংলাদেশের সঙ্গে কাজকর্মে তার প্রভাব–প্রতিক্রিয়ার বিষয়ও ভারতের গোচরে রয়েছে।

তিনি বলেন, এ ধরনের মন্তব্য অবশ্যই সহায়ক নয়। এর প্রতিক্রিয়া কী, তা তাদেরই ভেবে দেখা দরকার।

নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি ও বিএসএফের মহাপরিচালকদের বৈঠক সদ্য শেষ হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বিজিবি মহাপরিচালক এক প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন, বাংলাদেশে ৫ আগস্টের পালাবদলের পর সংখ্যালঘু নির্যাতনের অভিযোগগুলো অতিরঞ্জিত, মিডিয়ার সৃষ্টি।

এ প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া জানতে চাওয়া হলে জয়সোয়াল বলেন, গত কয়েক মাসে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর কী হয়েছে, সে বিষয়ে সবাই অবগত। সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়ে ভারতের উদ্বেগ বারবার প্রকাশ করা হয়েছে।

তিনি বলেন, সম্প্রতি ওয়াশিংটনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকেও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ওই প্রসঙ্গ উত্থাপন করেন। যুক্তরাষ্ট্রকেও এ বিষয়ে ভারতের উদ্বেগের কথা জানানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

জামায়াতের আমিরকে যানজট মুক্ত করতে গিয়ে প্রাণ দিলেন কর্মী

ছবিঃ সংগৃহীত

যানজটে আটকে থাকা বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের গাড়ি বহরকে সাইড করে দিতে গিয়ে বাস চাপায় নিহত হয়েছেন জসিম উদ্দিন (৫৩) নামে জামায়াতের একজন কর্মী।

নিহত জসিম উদ্দিন উপজেলার বাগমারা উত্তর ইউনিয়নের সৈয়দপুর পশ্চিম পাড়ার মৃত আলী আশ্রাফ মোল্লার ছেলে। তার স্ত্রী ও শিশুসহ তিন ছেলে সন্তান রয়েছে।

শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টায় কুমিল্লা-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়কের লালমাই উপজেলার সৈয়দপুর এলাকার ওয়ালটন শো-রুমের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শী সৈয়দপুর গ্রামের বাসিন্দা মারুপ সিরাজী বলেন, লক্ষীপুর যাওয়ার পথে জামায়াত আমিরের বহরের ৪টি গাড়ি বাগমারা উত্তরবাজারে যানজটে আটকা পড়লে জামায়াতের নেতাকর্মীরা ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করছিলেন। হঠাৎ তিশা পরিবহনের ঢাকামুখী একটি দ্রুতগতির বাস ধাক্কা দিলে ট্রাফিকের দায়িত্ব পালনকারী জামায়াতের কর্মী জসিম উদ্দীনের মাথা থেতলে যায়। রক্তক্ষরণ হয়ে ঘটনাস্থলেই তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

বাগমারা বাজারের ব্যবসায়ী মফিজুল ইসলাম মুন্না বলেন, কুমিল্লা-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত হলেও বাগমারা বাজার অংশে অধিগ্রহণ জটিলতার কারণে দুই লেন করা হয়েছে।সে কারণে ২৪ ঘণ্টাই সড়কের এই অংশে যানজট লেগে থাকে। যানজট নিরসনে পুলিশ দায়িত্ব পালন করলে আজ হয়তো এমন মৃত্যু হতো না।

লালমাই উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা ইমাম হোসেন বলেন, আমিরে জামায়াত লক্ষীপুর যাওয়ার পথে বাগমারা উত্তর বাজার বালুর মাঠে পথসভা করেন। পথসভাস্থলে পৌঁছার কিছুক্ষণ আগে তাঁর গাড়ি বহর যানজটে আটকা পড়ে।

তখন আমিসহ সংগঠনের ১৫/২০ জন কর্মী ট্রাফিকের দায়িত্ব শুরু করি। আমরা আমিরে জামায়াতকে নিয়ে পথসভায় চলে যাওয়ার পর জামায়াতের কর্মী জসিম উদ্দিন বাস চাপায় মারা যান।

লালমাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহ আলম বলেন, বাগমারা উত্তরবাজারে বাস চাপায় জসিম উদ্দিন নামের একজন মারা গেছেন। মরদেহ নিহতের বাড়িতে রয়েছে। খবর পেয়েই নিহতের বাড়িতে গিয়েছি।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পদ্মাপাড়ে মুখে স্কচটেপ প্যাঁচানো ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার  
সার্ক পুনরুজ্জীবনের প্রশ্নে বাংলাদেশকে যে বার্তা দিলো ভারত
জামায়াতের আমিরকে যানজট মুক্ত করতে গিয়ে প্রাণ দিলেন কর্মী
সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা  
একুশে টিভির জিডি, কর্মচারির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে জামায়াত  
আফ্রিকার রানের চাপে বড় ব্যবধানে হারলো আফগানিস্তান
আগামীকাল দুই বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে
অপারেশন ডেভিল হান্ট: ২৪ ঘণ্টায় গ্রেপ্তার ৪৬১
খিলগাঁওয়ে স-মিলে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১০ ইউনিট
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
পশ্চিম তীরে নতুন করে হামলার নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু
মেসির অটোগ্রাফ চেয়ে শাস্তি পেলেন রেফারি
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে বেনাপোলে হয়নি দুই বাংলার মিলন মেলা
মাতৃভাষার গুরুত্ব ও ভবিষ্যৎ প্রসঙ্গে যা বললেন ড. ইউনূস
চলন্ত বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানি: তিন দিন পর মামলা, আতঙ্কে যাত্রীরা
বিপ্লবের আত্মত্যাগ উন্নত বাংলাদেশের পথে নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে : পররাষ্ট্রসচিব
জাতিসংঘের প্রতিবেদনে ২০২৪ সালে আওয়ামী সরকারের পতনের কারণ উদঘাটন
চ্যাম্পিয়নশিপের দল শেফিল্ডে মাসে ৪০ কোটি টাকা বেতন পাবেন হামজা চৌধুরী
পবিপ্রবিতে আবাসিক হলগুলোর নাম পরিবর্তন, মুছে ফেলা হলো শেখ পরিবারের নাম
ইসরায়েলের তেল আবিবে তিনটি বাসে বিস্ফোরণ