শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

রাজধানী ঢাকা আজ দূষণের নগরীতে পরিণত হয়েছে

ঢাকা মহানগরী বহুদিন থেকেই বায়ু দূষণের শহর। এটি আজ নতুন কোনো খবর নয়। একইভাবে ভারতের নয়াদিল্লী এবং চীনের রাজধানী বেইজিং সর্বত্রই দূষণ পরিলক্ষিত হচ্ছে— বিশেষ করে দিল্লী এবং ঢাকা বায়ু দূষণের শহর হিসেবে এখন পরিচিত। আমরা দেখতে পাই, প্রতিনিয়ত এখানে নির্মাণ কাজ চলছে। প্রায় সব এলাকাতেই নতুন নতুন রাস্তা তৈরি হচ্ছে, পুরানো রাস্তা খুঁড়ে বানানো হচ্ছে নতুন অর্থাৎ নানা রকমের নির্মাণ যেখানে ধুলিবালি ও ধোঁয়ায় ঢাকা আচ্ছন্ন হয়ে থাকে।

ঢাকা শহরে আজকাল বাস, প্রাইভেট গাড়ি, অটোরিকশা, মোটরসাইকেলসহ গাড়ির সংখ্যা অনেক বেশি বেড়ে গেছে। যার ফলে বায়ু দূষণের অন্যতম বড় কারণ হচ্ছে এটি। আমরা জানি, চারদিকে অনেক ইটের ভাটা বিশেষ করে শহরের বাইরে গেলেই দেখা যায়, সেগুলো থেকে ধোঁয়া বিচ্ছুরিত হচ্ছে। বিভিন্ন রকম নির্মাণ কাজ বেড়ে গেছে। অপরিকল্পিতভাবে নতুন নতুন ঘর-বাড়ি, শিল্প-কারখানা তৈরির কারণে নানাভাবেই বায়ু দূষণ হচ্ছে।

আমার মতে, সার্বিকভাবে আমাদের প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনার বিষয়টি খুব দুর্বল। কেউ কোনো আইন মানতে চাচ্ছে না। ইটের ভাটা চলছে। গাড়ি ঘোড়া বাড়ছে। দেখা যায় খুবই নিম্নমানের গাড়ি শহরে চলাচল করে যেখান থেকে দূষণ হয়। নির্মাণকাজে কোনোরকম কন্ট্রোল নাই। অন্যদিকে কাজের সন্ধানে শহরে মানুষ বাড়ছে, বাড়িঘর বাড়ছে। সবখানেই নিয়ন্ত্রণের বড় অভাব। যেকারণে ঢাকার বাতাস দূষিত। রাজধানী ঢাকার মতোই ভারতের রাজধানী দিল্লিরও একই অবস্থা। দিল্লিও ঢাকার মতোই বড় শহর ও রাজধানী। রাজধানী সুন্দর রাখতে পরিকল্পিত বিধিগত উন্নয়ন সম্ভব হচ্ছে না এবং যে কারণে দিনকে দিন অবস্থা খারাপের দিকেই যাচ্ছে।

বাংলাদেশ একটি কঠিন বাস্তবতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। একটি ছোট দেশ আয়তনে জনসংখ্যার তুলনায় খুবই ছোট। প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ১২০০ এর বেশি মানুষ বাস করে। বাংলাদেশ পৃথিবীর অষ্টম জনবহুল দেশ। বাংলাদেশে আজ ১৭ কোটি মানুষ যেটি ৭১ সালে ছিল মাত্র ৭ কোটি, বঙ্গবন্ধু রেখে গেছেন সাড়ে ৭ কোটি। এখন গ্রামেও মানুষ বেড়েছে। ঘরবাড়ি বেড়ে যাচ্ছে। একইহারে দূষণ বাড়ছে।

বাংলাদেশ কঠিন ভৌগলিক বাস্তবতার দেশ এবং নিয়মকানুন পরিকল্পনা ভীষণ দুর্বল। কেউ কারো কথা শোনেন না। সরকারের যারা কর্তা ব্যক্তিরা দূরে থাকেন, তারা এয়ার কন্ডিশন বাড়িতে থাকেন, গাড়িতে বেড়ান, এরা দেখেও আসলে অনেক কিছু দেখেন না। অনেকের হয়ত সদিচ্ছা আছে তবুও কিছু করতে পারেন না। দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.৩ শতাংশ। প্রতি বছর যদি ১ শতাংশ করেও বাড়ে তাহলেও ১৭ লক্ষ লোক বাড়ছে। বায়ু দূষণের কারণ হচ্ছে অতিরিক্ত জনসংখ্যা। যুদ্ধ পরবর্তী বাংলাদেশ তখন একটি গরিব দেশ ছিল। স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশের অনেক সীমাবদ্ধতা আমরা দেখেছি। আজ আমরা বাংলাদেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশ বলে আখ্যায়িত করে থাকি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের উন্নয়নে কাজ করছেন।

দেশের উন্নয়ন হচ্ছে এ কথা সত্য। একসময় মাথাপিছু আয় ছিল ৭০ থেকে ৮০ ডলার। এখন সেটি ৩ হাজার ডলার। বিভিন্ন ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক উন্নতি আমরা দেখি। সেখানে সরকারের সাফল্য নিশ্চয় আছে। জনপ্রতিনিধি ও ব্যবসায়ীদের সাফল্য আছে। শিল্পপতিদের সাফল্য আছে। কিন্তু এইসব উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে পরিবেশ অবক্ষয় ও দূষণও পাল্লা দিয়ে বাড়ছে।

যদি না খুব কঠিনভাবে পরিকল্পনা করা না হয়— আমাদের এতটুকু দেশে এত মানুষ, অপরিকল্পিতভাবে বেড়ে উঠা কলকারখানা, অত্যধিক যানবাহন সবই সঠিক শৃঙ্খলা ও সমন্বয়ের অভাবে আজ বায়ুদূষণ, পানিদূষণ, শব্দদূষণসহ সকল দূষণের সৃষ্টি করছে। যা জনসাধারণের জীবনযাপনের উপর ভয়াবহ ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে। একইসঙ্গে খুবই দুঃখজনক সত্যি হলো নগরের এইসব নানারকম দূষণ সাধারণ মানুষের জীবনযাপনকে অতিমাত্রায় দুর্বিষহ করে তুলেছে।

নজরুল ইসলাম: নগরবিদ

আরএ/

Header Ad
Header Ad

কেউ দেশবিরোধী চক্রান্তে লিপ্ত হলে দেশের মানুষ কঠোর হস্তে দমন করবে: মামুনুল হক

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, কেউ যদি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে বাংলাদেশবিরোধী চক্রান্তে লিপ্ত হয়, তবে দেশের মানুষ তাকে কঠোর হস্তে দমন করবে।

শুক্রবার (১৪ মার্চ) রাজধানীর পল্টন ফার্স হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টসে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস আয়োজিত ইফতার মাহফিলে তিনি এ মন্তব্য করেন। অনুষ্ঠানে রাজনীতিবিদ, কূটনীতিবিদ, ওলামায়ে কেরাম ও বিশিষ্টজনরা উপস্থিত ছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, “বাংলাদেশ এখন একটি উন্মুক্ত ও স্বাধীন পরিবেশে রমজানুল মোবারক উদযাপন করছে। অতীতে রাজনৈতিক নেতাকর্মীরা গুম, খুন ও হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। আমরা আশা করি, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কারমূলক উদ্যোগগুলো সফল হবে।”

তিনি উল্লেখ করেন, বাংলাদেশ একটি মুসলিম প্রধান দেশ। ইসলামবিরোধী কোনো কালচারকে এদেশের জনগণ মেনে নেবে না। তিনি দাবি করেন, সম্প্রতি রাষ্ট্রীয়ভাবে একজন রূপান্তরিত পুরুষকে অদম্য নারী হিসেবে সম্মাননা দেওয়া দেশের কৃষ্টি-কালচারের অবমাননা।

মামুনুল হক নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য আইনি ব্যবস্থার শক্তিশালী করার দাবি জানান। এছাড়াও তিনি অতীতে রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের নির্যাতন ও হত্যাকাণ্ডের ঘটনার মাগফিরাত কামনা করেন।

ইফতার মাহফিলে জামায়াতে ইসলামির আমির ডা. শফিকুর রহমান, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুস আহমাদসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা ও বিদেশি কূটনীতিকরা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩৮৩ ছিনতাইকারী-চাঁদাবাজ গ্রেফতার

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে পরিচালিত যৌথ অভিযানে সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, ডাকাত, ছিনতাইকারী, অপহরণকারী, কিশোর গ্যাং সদস্য এবং মাদক কারবারিসহ মোট ৩৮৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় গত ৬ মার্চ থেকে ১৩ মার্চ পর্যন্ত এসব অভিযান পরিচালনা করা হয়।

শুক্রবার (১৪ মার্চ) আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, দেশের চলমান পরিস্থিতিতে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সেনাবাহিনী পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজ করে চলেছে। সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পদাতিক ডিভিশন ও স্বতন্ত্র ব্রিগেডের অধীন ইউনিট অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে এসব অভিযান পরিচালনা করে।

গ্রেফতার ব্যক্তিদের কাছ থেকে ৩টি পিস্তল, একটি রিভলবার, ২টি শুটার গান, গোলাবারুদ, ককটেল বোমা, মাদকদ্রব্য, সন্ত্রাসী কাজে ব্যবহৃত দেশীয় অস্ত্র, পাসপোর্ট, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পোশাক, এনআইডি, মোবাইল ফোন, সিমকার্ড ও নগদ অর্থ উদ্ধার করা হয়।

আইএসপিআর জানায়, গ্রেফতারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ ও আইনি কার্যক্রম শেষে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

এছাড়াও, দেশের বিভিন্ন স্থানে দুর্ঘটনাবশত অগ্নিকাণ্ডে ফায়ার সার্ভিসের পাশাপাশি সেনাবাহিনীর সদস্যরা উদ্ধার কার্যক্রম ও অগ্নি নির্বাপনে অংশ নেয়। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সেনাবাহিনীর এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানানো হয়েছে।

আইএসপিআর সাধারণ জনগণকে যে কোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপের বিষয়ে নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে তথ্য দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

‘যমুনা রেল সেতু’ উদ্বোধন  ১৮ মার্চ, প্রধান অতিথি রেলপথ সচিব

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যমুনা নদীর উপর নির্মিত যমুনা সেতুর ৩০০ মিটার উজানে দেশের একমাত্র দীর্ঘতম নবনির্মিত ‘যমুনা রেল সেতু’ ১৮ মার্চ উদ্বোধন করা হবে। এ উপলক্ষে নানা আয়োজনের প্রস্তুতি নিয়েছে রেলপথ বিভাগ।

যমুনা রেল সেতু উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি উপস্থিত থাকবেন- বাংলাদেশ নিযুক্ত জাপানি রাষ্ট্রদূত H.E. MR. SAIDA SHINICHI Ges MR. ITO TERUYUKI, DIRECTOR GENERAL SOUTH ASIA DEPARTMENT, JICA প্রমুখ।

এতে স্বাগত বক্তব্য রাখবেন- যমুনা রেলওয়ে সেতু নির্মাণ প্রকল্প পরিচালক আল ফাত্তাহ মো. মাসউদুর রহমান এবং সমাপনী বক্তব্য রাখবেন- মহাপরিচালক, বাংলাদেশ রেলওয়ে (সভাপতি) মো: আফজাল হোসেন।

শুক্রবার (১৩ মার্চ) বিকালে যমুনা রেলওয়ে সেতু নির্মাণ প্রকল্প পরিচালক আল ফাত্তাহ মো. মাসউদুর রহমান ঢাকা প্রকাশকে এ বিষয়টি জানান।

মাসউদুর রহমান বলেন- আগামী ১৮ মার্চ সকাল ১০টায় টাঙ্গাইলের যমুনা রেল সেতুর পূর্ব প্রান্ত ইব্রাহিমাবাদ রেল স্টেশন প্রাঙ্গণে নবনির্মিত যমুনা রেল সেতুর শুভ উদ্বোধনের আয়োজন করা হবে।

এছাড়াও কর্মসূচির মধ্যে যমুনা রেল সেতু পূর্ব ইব্রাহিমাবাদ স্টেশন থেকে বেলা ১১ টা ২০ মিনিটে সিরাজগঞ্জ পশ্চিম প্রান্তে সয়দাবাদ রেল স্টেশন পর্যন্ত উদ্বোধনী ট্রেনে অতিথি ও সংশ্লিষ্টরা যমুনা রেল সেতু পারাপার হবে এবং ১১ টা ৪০ মিনিটে সয়দাবাদ রেল স্টেশনে সংবাদ সম্মেলন করবেন। পরে বেলা ১২ টায় ইব্রাহিমাবাদ রেল স্টেশন পূর্ব প্রান্তে ফেরত আসবে।

তিনি আরও বলেন- উদ্ধোধনের একদিন পর অর্থাৎ ১৯ মার্চ থেকে বাড়তি ভাড়া (রেলের ভাষায় পন্টেজ চার্জ) গুণতে হবে যাত্রীদের।  যা উদ্বোধনের একদিন পর ১৯ মার্চ থেকে নতুন ভাড়া কার্যকর হবে। ৪.৮ কিলোমিটার ডাবল লাইন ডুয়েলগেজ সেতুটি দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলকে ঢাকার সাথে রেলপথের মাধ্যমে সংযুক্ত করবে।

২০১৬ সালের ডিসেম্বরে প্রকল্পের নকশা প্রণয়নসহ সেতুর নির্মাণ ব্যয় প্রথমে ৯ হাজার ৭৩৪ কোটি ৭ লাখ টাকা ধরা হয়েছিল। পরবর্তীতে ২ বছর বাড়ানো হলে প্রকল্পের ব্যয় বেড়ে ১৬ হাজার ৭৮০ কোটি ৯৬ লাখ টাকা দাঁড়ায়। যার মধ্যে ২৭ দশমিক ৬০ শতাংশ দেশীয় অর্থয়ান এবং ৭২ দশমিক ৪০ শতাংশ জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা) ঋণ দিয়েছে।

১৯৯৮ সালে যমুনা বহুমুখী সেতু চালু হওয়ার পর ঢাকার সঙ্গে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রেল যোগাযোগ স্থাপিত হয়। ২০০৮ সালে সেতুটিতে ফাটল দেখা দেওয়ায় ট্রেনের গতি কমিয়ে দেওয়া হয়। সেতুটি দিয়ে প্রতিদিন প্রায় ৩৮টি ট্রেন পারাপার হতো। এই সমস্যার সমাধানে সরকার যমুনা নদীর ওপর আলাদা রেল সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয়।

২০২০ সালের ২৯ নভেম্বর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি এই সেতুর নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে। ২০২১ সালের মার্চে পিলার নির্মাণের জন্য পাইলিং কাজ শুরু হয়। ৪.৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই রেল সেতু দেশের দীর্ঘতম প্রথম ডাবল ট্রাকের ডুয়েল গেজের সেতু। এটি ৫০টি পিলারের ওপর ৪৯টি স্প্যানে নির্মিত হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কেউ দেশবিরোধী চক্রান্তে লিপ্ত হলে দেশের মানুষ কঠোর হস্তে দমন করবে: মামুনুল হক
সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩৮৩ ছিনতাইকারী-চাঁদাবাজ গ্রেফতার
‘যমুনা রেল সেতু’ উদ্বোধন  ১৮ মার্চ, প্রধান অতিথি রেলপথ সচিব
বিশ্বে প্রথমবার স্বর্ণের দাম আউন্সপ্রতি ৩ হাজার ডলার
আমরা যথেষ্ট ভাগ্যবান, কারণ আমাদের সমুদ্র আছে : প্রধান উপদেষ্টা
রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে ফিরে যেতে চায়: জাতিসংঘ মহাসচিব
আওয়ামী লীগ নেত্রী রূপালি গ্রেফতার
অনলাইনে ট্রেনের টিকিট পেতে আধা ঘণ্টায় ২০ লাখ হিট
দুই বছরের কন্যাকে হারালেন আফগান ক্রিকেটার হজরতউল্লাহ জাজাই
রোহিঙ্গা শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বললেন জাতিসংঘ মহাসচিব
কুমিল্লায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় আতশবাজি জব্দ
সুন্দরবনের গহীন থেকে বৃদ্ধা নারী উদ্ধার
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আছিয়ার গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত
গাজার ধ্বংসস্তূপ থেকে আরো সাত লাশ উদ্ধার
জাতিসংঘ মহাসচিবকে নিয়ে কক্সবাজারে পৌঁছেছেন ড. ইউনূস
গালি দেয়া সেই উপস্থাপিকার চাকরি ফিরিয়ে দেয়ার আহ্বান হাসনাতের
প্রশাসনের ঢিলেঢালা আচরণে দুষ্কৃতকারীরা আশকারা পাচ্ছে: রিজভী
৬০তম জন্মদিনে নতুন প্রেমিকাকে প্রকাশ্যে আনলেন আমির খান
গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারে বাংলাদেশের পাশে থাকবে জাতিসংঘ: গুতেরেস
আমেরিকান এয়ারলাইনসের ফ্লাইটে ভয়াবহ আগুন, ডানা দিয়ে নামলেন যাত্রীরা