বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মূল্যস্ফীতি সার্বিক ব্যবস্থাপনা ও সুশাসনের উপর নির্ভরশীল

আমাদের অর্থনীতি এখন বিশ্বের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। সারাবিশ্বে যাই হোক না কেন আমরা প্রবৃদ্ধি চালিয়ে যাব, এটা একেবারেই অমূলক। বিশ্বের সঙ্গিন অবস্থার কারণে আমাদের এখানেও তার প্রভাব পড়বে এবং সেটিই হয়েছে।

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আমরা যদি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চাই তাহলে প্রথম কাজ হলো নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানি শুল্ক কমানো। এক্ষেত্রে কিছুটা করছাড় দেওয়া গেলে মূল্যস্ফীতি একটু নিয়ন্ত্রণ করা যেত। সেখানে সম্পূর্ণ করছাড় দিচ্ছি না আমরা। মাত্র দু-একটা পণ্যের ওপর করছাড় দেওয়া হচ্ছে। ভোজ্যতেলের ওপর আগে কিছুটা কর কমানো হয়েছিল। কিন্তু খুব একটা সুবিধা হয়নি। আরেকটা বিষয় হলো, ভোজ্যতেলের মধ্যে সয়াবিনের দাম বাড়ার ফলে অনেকে কিন্তু পাম তেল ব্যবহার করছেন। এর ওপর করছাড় হয়নি। তাই বাজেটের মধ্যে মোকাবিলার যে আর্থিক পদক্ষেপ তা দেখা যাচ্ছে না। ফলে আমদানিজনিত মূল্যস্ফীতির চাপটা থাকবে।

দ্বিতীয়ত, সরাসরি কিছু সহায়তার জন্য আর্থিক বরাদ্দ দেওয়া যেত। শুধু দরিদ্র নয়, মধ্যবিত্তের জন্যও পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি অসহনীয় হয়ে উঠছে। তাদের জন্য স্বল্পমূল্যে রেশনিং ব্যবস্থা চালু করা, খোলাবাজারে পণ্য বিক্রির ব্যবস্থা বাড়ানো দরকার। খোলাবাজারের আওতা বাড়াতে হবে, যাতে অনেক মানুষ এর সুফল পায় এবং এতে আরও অধিক পণ্য অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

একই সঙ্গে নিরাপত্তাবেষ্টনীর সুফলভোগীদের সংখ্যা বাড়াতে হবে। তাদের ভাতা বাড়াতে হবে। দুঃখজনকভাবে সামাজিক নিরাপত্তার বাজেট জিডিপির তুলনায় এখনো অনেক কম। এ বছরে এ খাতে বরাদ্দ বেড়েছে মাত্র ১ দশমিক ৮৯ শতাংশ। কিন্তু এর মধ্যে আবার সরকারি কর্মচারীদের পেনশন অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। পুরো সামাজিক নিরাপত্তা খাতে বরাদ্দ এত কম বাড়লেও পেনশনের অংশটা বেড়েছে ২১ দশমিক ৮ শতাংশ। আবার যদি ভাগ করে দেখি, অনেক কর্মসূচির বরাদ্দ কমে গেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ হলো, খোলাবাজারে পণ্য বিক্রির জন্য বরাদ্দ ১১ দশমিক ৫ শতাংশ কমে গেছে।

এদিকে তিন বছর ধরে করমুক্ত আয়ের সীমা ৩ লাখ টাকা রাখা হয়েছে। এটা চাইলেই সাড়ে ৩ লাখ করা যেত, এমনকি ৪ লাখও করা যেত। তাতে এমন কিছু হতো না। বরং মানুষের উপকার হতো। সত্য যে রাজস্ব কিছুটা কমত। কিন্তু সরকার তো অনেককে নানাভাবে রাজস্ব সহায়তা দিচ্ছে। সেখান থেকেও তো কর আদায় কমে যাবে। মূল বেতনের বাইরে যে ভাতা থাকে, যেমন বাড়ি ভাড়া, যাতায়াত, স্বাস্থ্য প্রভৃতি ভাতার করমুক্ত সীমাটা সাড়ে ৫ লাখ থেকে ১০ লাখ টাকা করা হয়েছে। সেখান থেকেও সরকার কিছুটা করবঞ্চিত হবে। আবার বিভিন্ন বিনিয়োগে মানুষ যে কর রেয়াত পায়, সেটাও ১০ থেকে ১৫ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। সেখানে তো একটা স্বস্তি দেওয়া হলো। সব মিলিয়ে স্বস্তির জায়গাটা হলো যারা ভালো অবস্থায় আছে তাদের জন্য। কিন্তু এটা তো দরিদ্র, নিম্নমধ্যবিত্তদের জন্য কোনো কাজে আসছে না। যাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তারা তো পাচ্ছে না।

আমাদের দেশে কর্পোরেট কর বেশি। এ কারণে ব্যক্তি খাতে বিনিয়োগ বাড়ছে না, বিদেশি বিনিয়োগ আসছে না। কাজেই কর্পোরেট কর কমানোর জন্য দাবি রয়েছে। কিন্তু এতে দরিদ্র জনগণ সরাসরি উপকৃত হবে না। একটা প্রবৃদ্ধিমুখী পদক্ষেপ এবং এর ফল পেতে কিছুটা সময় লাগবে। তা ছাড়া এ মুহূর্তে কে বিনিয়োগ করবে এবং ফলাফল কতদিনে দেখব। তার চেয়ে বরং আগামী এক বছরের জন্য জরুরি ব্যবস্থাপনা দরকার।

তাই আমি মনে করছি না মূল্যস্ফীতি কমানোর জন্য আসলে যথেষ্ট আর্থিক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে মনিটরিং ব্যবস্থার কথা বলা হচ্ছে। মুদ্রানীতির মাধ্যমে মূল্য নিয়ন্ত্রণ করা হবে। আমাদের দেশে তো মুদ্রানীতি খুব একটা কাজ করে না। বর্তমানে শুধু আমদানি ব্যয় নিয়ন্ত্রণের জন্য যদি মুদ্রানীতি ঠিক করি তাহলে সেটি একপক্ষীয় হয়ে যাচ্ছে। বরং কোন পণ্য আমদানি করা এখন দরকার এবং কোনগুলো এখন দরকার নেই, সেগুলো চিহ্নিত করে নিষেধাজ্ঞা দিতে পারি। চলতি অর্থবছরে রেমিট্যান্স প্রবৃদ্ধির হার ১৬ শতাংশ কমে গেছে। তাহলে কীভাবে আমরা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের স্থিতিশীলতা বজায় রাখব। বাণিজ্য ঘাটতি বেড়েছে অনেক, বেড়েছে চলতি হিসাবের ঘাটতি। এ সব ঘাটতি মিলে বহিঃখাতের ওপর প্রচণ্ড চাপ দেখা যাচ্ছে।

আমরা শুধু বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিয়ে চিন্তা করছি। সরকারিভাবে খাদ্যের মজুদ বা ভোজ্যতেলের মজুদ নিয়ে চিন্তা করছি না। এ সব মজুদ বাড়াতে অন্য সরকারগুলো কী করছে, সেটা দেখছি না। কেবল বলছি, আমাদের প্রবৃদ্ধি হচ্ছে, মূল্যস্ফীতি কমবে, বিনিয়োগ বাড়বে ইত্যাদি। সেগুলো নিয়ে মোহগ্রস্ত হয়ে আছি। কিন্তু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য প্রস্তুতি পর্যাপ্ত নয়। এখানে সংবেদনশীল চিন্তাভাবনার যথেষ্ট অভাব রয়েছে। আমাদের রিজার্ভের পরিমাণ কিছুটা কমেছে। কিন্তু তারপরও এখনো ভালো অবস্থায় আছে। সেটা দিয়েই আমাদের খাদ্যদ্রব্য ও জ্বালানিপণ্য আনার প্রস্তুতি নিতে হবে। দ্বিতীয় বিষয় হলো ব্যবস্থাপনা। এটা সামগ্রিক প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতা, ব্যবস্থাপনা ও সুশাসনের ওপর নির্ভরশীল। যাতে আমরা দুর্নীতিমুক্তভাবে খাদ্য ও পণ্যের মজুদ ব্যবস্থাপনা করতে পারি। তার জন্য যারা দায়িত্বপ্রাপ্ত তাদের আরও সক্রিয় হতে হবে।

ড. ফাহমিদা খাতুন: নির্বাহী পরিচালক, সিপিডি

আরএ/

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

বক্তব্য রাখছেন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের নৌ পরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডক্টর এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্প্রতি ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব লর্ডসে মানবাধিকার সংগঠন ‘ভয়েস ফর বাংলাদেশ’ আয়োজিত সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

‘ডিসকাশন অন ডেমোক্রেটিক কলাপ্স অ্যান্ড রিবিল্ডিং অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সম্মেলনে হাউস অব লর্ডসের সিনিয়র সদস্য আলেক্সান্ডার চার্লস কার্লাইল কিউসি সভাপতিত্ব করেন। ভয়েস ফর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্রডকাস্টার আতাউল্লাহ ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্মেলেনে সাবেক ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি বলেন, বাংলাদেশে যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, তার সঠিক তদন্ত শেষে যথাযথ বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে করে এ ধরনের ঘটনার পুররাবৃত্তি না হয়।

লর্ড হোসাইন বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার সব সংস্কার এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে সব ধরনের সহায়তা পাবে।

সম্মেলনে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানান লেবার দলীয় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি রুপা হক।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪