শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫ | ১৩ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

মুজিব লোকান্তরে, মুজিব বাংলার ঘরে ঘরে

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের সবচেয়ে বড় কৃতিত্ব তিনি বাঙালির জাতি-রাষ্ট্র সৃষ্টি করেছেন। সে কারণে তিনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি। বাঙালির কাছে তিনি কিংবদন্তির মহানায়ক, শ্রেষ্ঠতম বীর; তিনি এ জাতিকে মুক্তির বারতা দিয়েছিলেন। ৭ মার্চের রেসকোর্সের ময়দানের সেই ঐতিহাসিক ভাষণ; এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম,এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। কথাগুলো আজও প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে রক্তে স্ফুলিং জাগায়।

১৯৭১-এ তিনি একটি স্বাধীন দেশ দিলেন বাঙালি জাতিকে। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ভোরে তার মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ড তাঁকে বাঙালির চিরন্তন শোকের প্রতীকেও রূপান্তরিত করেছে। এখন তিনি আমাদের প্রাত্যহিকতায়, আমাদের আবেগের সঙ্গে এমনভাবে মিশে আছেন যে তাকে জাতির অন্তর থেকে আলাদ করা যায়না।তিনি অমর তিনি অবিসংবাদিত তিনি সার্বজনীন। তিনি আমাদের একটি স্বাধীন দেশ দিয়ে গেছেন।

১৯৭৭ সালের কথা। আমি তখন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র। বিশ বছর বয়েস- এখন যখন পেছনে ফিরি, সেই দিনগুলোর কথা মনে করি, গৌরববোধ করি এ জন্য যে সেই কঠিন সময়ে সাহস দেখাতে পেরেছিলাম।

সে সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন প্রকাশ করতো জয়ধ্বনি পত্রিকা। জয়ধ্বনি’র ১৯৭৭ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি সংখ্যায় (ফেব্রুয়ারি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে প্রকাশিত) ‘জাতীয়তাময় জন্মমৃত্যু’ নামে আমার একটি কবিতা প্রকাশিত হয়। লাইনগুলো ছিল এ রকম:
রক্ত দেখে পালিয়ে গেলে
বক্ষপুরে ভয়
ভাবলে না কার রক্ত এটা
স্মৃতিগন্ধময়
দেখলে না কার জন্মমৃত্যু
জাতীয়তাময়।

এই কবিতার লাইন দিয়ে তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনের দেওয়ালে পোস্টার সাঁটা হয়েছিল বিখ্যাত মাসিক পত্রিকা সমকাল প্রকাশিত হতো, ৭, ডি আই টি এভিনিউ, মতিঝিল, ঢাকা-২ থেকে। ১৯৭৮ সালে প্রকাশিত মাসিক সমকাল পত্রিকার বিজয় দিবস সংখ্যা ১৩৮৫ তে কবিতাটিকে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে প্রথম প্রকাশিত কবিতা বলে উল্লেখ করা হয়। তাতে আমাকে পঁচাত্তর পরবর্তী বাংলা কবিতার সোচ্চার উচ্চারণের ভোরের পাখি আখ্যা দেওয়া হয়।
পরের মাসে, ১৯৭৭ সালের ২৬ মার্চ আদমজী জুট মিলের এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে আমি প্রকাশ্যে বঙ্গবন্ধুকে শ্রদ্ধা জানিয়ে কবিতা পড়ি।

তখনকার অবস্থা এখন ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না । দুঃসময় বললেও সবকিছু বলা হয় না। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোররাতে ষড়যন্ত্রকারীদের সহায়তায় সেনাবাহিনীর একটি অংশ বত্রিশ নম্বর সড়কের বাড়িতে বঙ্গবন্ধু তাঁর পরিবারের অধিকাংশ সদস্যকে হত্যা করে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় বেঁচে যান। পরদিন ১৬ আগস্ট তড়িঘড়ি করে তাকে দাফন করা হয় টুঙ্গিপাডায়।

এই মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ড ঘটনার আকস্মিকতায় স্তব্ধ হয়ে যায় গোটা জাতি। শুরু হয় দেশের উল্টো যাত্রা। চারিদিকে ষড়যন্ত্রকারী, একাত্তরের পরাজিত শক্তি ঘাতকদের আস্ফালন। ঘাতক মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তি কখন জেঁকে বসেছে জাতির ঘাড়ে। হত্যা, নির্যাতন, গুম খুনে আতঙ্কিত জনপদ। চলছে সামরিক শাসন। সে একশ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি। বঙ্গবন্ধুর সমর্থক, আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী, প্রগতিশীল রাজনীতিবিদদের উপর নেমে এসেছে অত্যাচার নির্যাতনের খড়গ। বন্দুকের নলের নিচে স্তব্ধ শোক প্রকাশের ভাষা! কেউ কথা বলতে পারছে না! একবার ভাবুন কী প্রতিকূল সময়-যে দেশকে তিনি সৃষ্টি করেছেন বঙ্গবন্ধু সে দেশেই নির্বাসিত নাম, তিনি নিষিদ্ধ, তার নাম উচ্চারণ করা যায় না!

কিন্ত আমরা সাহস করে ঝুঁকি নিয়েছিলাম। ফলাফল কী হবে ভাবিনি। আন্দোলন সংগ্রামেও যোগ দিয়েছলাম। এ জন্য আমার পিতাকেও চাকুরিতে হয়রানি, ভোগান্তির শিকার হতে হয়েছে।
১৯৭৭ সালের শেষদিকের ঘটনা। তারিখটা আজ আর মনে নেই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের পাশে তখন কয়েকটি চায়ের দোকান ছিল। শরিফ মিয়ার স্টলে ষাটের দশকের কবিরা আড্ডা দিতেন। তার পাশেই ছিলো গফুর মিয়ার দোকান। আমরা সত্তরের দশকের তরুণ কবি-লেখকেরা গফুর মিয়ার দোকানে আড্ডা দিতে শুরু করলাম। এখানে বসেই আমি-
‘মুজিব লোকান্তরে/মুজিব বাংলার ঘরে ঘরে’ শ্লোগানটি লিখলাম ।

পরদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দেয়ালে হায়দার ভাইয়ের ঝকঝকে হাতের লেখায় ফুটে উঠলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিবাদী শ্লোগান
‘মুজিব লোকান্তরে
মুজিব বাংলার ঘরে ঘরে’
পরবর্তীতে শ্লোগানটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। আজ যখন ভাবি, সেই দুঃসময়ের সাহসী এ কাজের কথা, তখন আবেগে উদ্বেলিত হই। কবিতার আবেগ আমাকে প্রবলভাবে সাহসী করে তুলেছিলে। হত্যার বিরুদ্ধে, মৃত্যুর বিরুদ্ধে, প্রতিক্রিয়াশীলতার বিরুদ্ধে কথা বলার সাহস জুগিয়েছিলে। ১৯৭৭ আমি বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে অনেকগুলো কবিতা লিখেছি। বিভিন্ন গ্রন্থে কবিতাগুলো আছে। পরে কবিতাগুলি নিয়ে ‘টুঙ্গিপাড়া গ্রাম থেকে’ নামে একটি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। ঢাকা ও কলকাতা থেকে বইটি যৌথভাবে প্রকাশিত হয়েছে। বইয়ের শেষে কবিতা লেখার সময়কাল প্রেক্ষাপটের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা আছে, যা ঐতিহাসিক দৃষ্টিকোণ থেকেও গুরুত্বপূর্ণ। আরও কিছু কবিতা লিখেছি পরে, যা এখনো গ্রন্থভুক্ত হয়নি। একটি গদ্য গ্রন্থ আছে, ‘বাঙালির বঙ্গবন্ধু’ নামে। তা ছাড়া, বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে নিবেদিত কবিতার একটি সংকলনও আমি সম্পাদনা করেছি।

আমার প্রিয়, বিশেষ প্রিয় ‘টুঙ্গিপাড়া গ্রাম থেকে’ কবিতাটি। এটি ১৯৭৮ সালে লেখা। আমার সেই সময়ের শোক, বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা আবেগ, প্রতিবাদ, ঘাতকদের প্রতি ঘৃণা কবিতাটির পঙক্তিতে পঙক্তিতে মিশে আছে। এ কবিতাটি তখন আমি অনেক সমাবেশে পড়েছি। আমার ধারণা এটি সে সময়ে প্রতিবাদী বহু তরুণদের উদ্দীপ্ত করেছে। টুঙ্গিপাড়া তখন গ্রাম; জাতির পিতা ঘুমিয়ে আছেন সেখানে। প্রতীকীভাবে সেটিই আমাদের সবার গ্রাম। সেখান থেকে আমি সাহস, শক্তি খুঁজেছি।কবিতার শেষ ক'টি লাইন এরকম:
যেখানে ঘুমিয়ে আছো, শুয়ে থাকো
বাঙালির মহান জনক
তোমার সৌরভ দাও, দাও শুধু প্রিয় কণ্ঠ
শৌর্য আর অমিত সাহস
টুঙ্গিপাড়া গ্রাম থেকে আমাদের গ্রামগুলো
তোমার সাহস নেবে
নেবে ফের বিপ্লবের মহান প্রেরণা।

কামাল চৌধুরী: কবি

Header Ad
Header Ad

জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ১০টি জেলা বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে। শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় খুলনাসহ দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়।

ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ওজোপাডিকো) লিমিটেড সূত্রে জানা গেছে, গোপালগঞ্জের আমিনবাজার এলাকায় জাতীয় গ্রিডে ত্রুটি দেখা দেওয়ায় এই বিপর্যয়ের সৃষ্টি হয়। রাত ৮টার পর থেকে পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হতে শুরু করে এবং পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হচ্ছে। তবে পুরোপুরি স্বাভাবিক হতে আরও কিছু সময় লাগবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

বিদ্যুৎ না থাকায় এইসব অঞ্চলের সাধারণ মানুষকে প্রচণ্ড গরমের মধ্যে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। বিদ্যুৎনির্ভর সব ধরনের কাজকর্মও ব্যাহত হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগে ২০১৪ সালে দেশে বড় ধরনের একটি গ্রিড বিপর্যয় ঘটেছিল। সেবার ভারত থেকে আসা বিদ্যুৎ সরবরাহ কয়েক সেকেন্ডের জন্য বন্ধ হয়ে পড়ায় সারাদেশ প্রায় ৩০ ঘণ্টা বিদ্যুৎহীন ছিল।

Header Ad
Header Ad

আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

ছবি: সংগৃহীত

বিভিন্ন দিবস, উৎসব এবং সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে নির্বাহী আদেশের সুবিধা কাজে লাগিয়ে আবারও ছুটি কাটানোর সুযোগ পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা। মে মাসে দুই দফায় টানা তিনদিন করে মোট ছয়দিনের ছুটির সুযোগ আসছে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন অনুসারে, আগামী ১ মে (বৃহস্পতিবার) আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে সরকারি ছুটি থাকবে। এরপর ২ ও ৩ মে যথাক্রমে শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় সরকারি কর্মচারীরা টানা তিনদিনের ছুটি উপভোগ করতে পারবেন।

এছাড়া, আগামী ১১ মে (রবিবার) বুদ্ধ পূর্ণিমার ছুটি রয়েছে। এর আগে ৯ ও ১০ মে যথাক্রমে শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় আবারও টানা তিনদিন ছুটি মিলবে।

এর আগে গত মার্চ-এপ্রিল মাসে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সরকারি চাকরিজীবীরা টানা নয়দিন ছুটি কাটানোর সুযোগ পেয়েছিলেন। সরকার ২৮ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত ঈদের ছুটির সঙ্গে নির্বাহী আদেশে আরও একটি অতিরিক্ত ছুটি যুক্ত করেছিল।

ছুটির বিধিমালা অনুযায়ী, দুই ছুটির মাঝে নৈমিত্তিক ছুটি নেওয়ার নিয়ম নেই। তবে অর্জিত ছুটি বা পূর্বনির্ধারিত ঐচ্ছিক ছুটি নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। বছরের শুরুতে নিজ ধর্ম অনুযায়ী তিনদিনের ঐচ্ছিক ছুটি অনুমোদন নিয়ে ভোগ করার নিয়মও চালু আছে।

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানি হামলার আশঙ্কায় বাঙ্কারে আশ্রয় নিচ্ছেন ভারতীয়রা

ছবি: সংগৃহীত

ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মিরের পেহেলগামে ২৬ জনকে হত্যার ঘটনার পর সীমান্তে ভারত ও পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে একাধিকবার গুলি বিনিময় হয়েছে। এতে সীমান্তবর্তী এলাকায় বড় ধরনের হামলার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। ফলে আতঙ্কিত ভারতীয়রা বাঙ্কার পরিষ্কার ও প্রস্তুত করে সেগুলোতে আশ্রয় নিচ্ছেন।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের তথ্যমতে, জম্মু-কাশ্মিরের পুঞ্চ বিভাগে পরিস্থিতি সবচেয়ে উত্তপ্ত। বিশেষ করে সালোত্রি গ্রামে গোলাগুলির পর আতঙ্ক আরও বেড়েছে। সীমান্তের খুব কাছাকাছি অবস্থানের কারণে এখানকার বাসিন্দারা সম্ভাব্য হামলা থেকে বাঁচতে মাটির ১০ ফুট নিচে তৈরি শক্তিশালী বুলেটপ্রুফ বাঙ্কারগুলোতে আশ্রয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

সরকারি এক কর্মকর্তা জানান, পাকিস্তানি সেনারা ছোট অস্ত্র দিয়ে ভারতীয় সেনাদের লক্ষ্য করে গুলি চালিয়েছে। ভারতীয় সেনারাও পাল্টা জবাব দিয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

সালোত্রির এক বাসিন্দা বলেন, "আমরা সীমান্ত এলাকায় বাস করি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আমাদের জন্য যেসব বাঙ্কার নির্মাণ করেছেন, সেগুলো খুবই শক্তিশালী ও নিরাপদ। এ ধরনের হামলার সময় আমরা এসব বাঙ্কারে আশ্রয় নিই।"

তিনি আরও বলেন, "পেহেলগামে নিরীহ হিন্দু ভাইদের হত্যাকাণ্ড অত্যন্ত কাপুরুষোচিত। এর উপযুক্ত জবাব দেওয়া প্রয়োজন। ভারতীয় সেনারা জবাব দেবে, আর আমরা নিরাপদ স্থানে থেকে প্রস্তুত থাকবো।"

উল্লেখ্য, কারগিল যুদ্ধের সময় হুন্দারমান গ্রামের ২১৭ বাসিন্দা একটি বাঙ্কারে আশ্রয় নিয়েছিলেন। তারা এখনো সেই বাঙ্কারটি সংরক্ষণ করে রেখেছেন। তবে সালোত্রি গ্রামে তখন কোনো বাঙ্কার ছিল না। বর্তমানে সেখানকার বাসিন্দাদের জন্য নিজ গ্রামেই নিরাপদ বাঙ্কার তৈরি করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট
আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
পাকিস্তানি হামলার আশঙ্কায় বাঙ্কারে আশ্রয় নিচ্ছেন ভারতীয়রা
চীনা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করলো বিএনপি
আওয়ামী লীগ ভারতের গোলামী করা দল : নুরুল হক নুর
ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬ জন
প্রায় দুই ঘণ্টা পর মেট্রোরেল চলাচল স্বাভাবিক
গোবিন্দগঞ্জে মৃত আওয়ামী লীগ নেতার নামে জামাতের মামলা
গুজরাটে ১ হাজারের বেশি বাংলাদেশি গ্রেফতারের দাবি পুলিশের
নওগাঁর রাণীনগর ও আত্রাই বাসীর গলার কাঁটা ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ অবশেষে সংস্কার
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মেট্রোরেল চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ
গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ ট্রাকের চালক-হেলপার গ্রেপ্তার
আদমদীঘিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা তোহা গ্রেপ্তার
নাটকীয়তা শেষে রাতে ফাইনালে মুখোমুখি রিয়াল-বার্সা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ত্যাজ্য ঘোষণা করলেন বাবা
গরমে লোডশেডিং নিয়ে সুখবর দিলেন জ্বালানি উপদেষ্টা
পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের ক্রিকেটীয় সম্পর্ক ছিন্ন করা উচিত: সৌরভ গাঙ্গুলি
র‍্যাফেল ড্রতে ৯ কোটি টাকা জিতলেন দুই প্রবাসী বাংলাদেশি
৬২ জন পুলিশ সদস্য পাচ্ছেন বিপিএম ও পিপিএম পদক
সিন্ধুতে হয় পানি, না হয় ভারতীয়দের রক্ত বইবে: বিলাওয়াল ভুট্টো