বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে বিভ্রান্তি কতটা যৌক্তিক

মানবাধিকার আন্দোলনের ফসল যে বাংলাদেশ, সেখানে মানবাধিকার পরিস্থিতি কেমন, সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখাটাই নাগরিক সমাজের কাজ। আমরা বাংলাদেশের বর্তমান মানবাধিকার পরিস্থিতি খতিয়ে দেখব।

২০২২ সালের মানবাধিকার পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করার আগে মানবাধিকারের ধারণার গোড়ার কিছু কথা আলাপ সেরে নেওয়া যাক। ১৯৭৭ সালে কারেল ভাসেক মানবাধিকারকে তিনটি প্রজন্মে ভাগ করেন। ফরাসি বিপ্লবের স্লোগান দিয়ে এই তিন প্রজন্মকে চিহ্নিত করা হয়। ফরাসি বিপ্লবে ‘স্বাধীনতা, সাম্য, ভ্রাতৃত্বের স্লোগান তোলা হয়েছিল। প্রথম প্রজন্মের অধিকার হিসেবে স্বাধীনতাসম্পর্কিত নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকারকে চিহ্নিত করা হয়। আর্থসামাজিক সমতাসম্পর্কিত অধিকারগুলোকে দ্বিতীয় প্রজন্মের অধিকার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সবশেষে জাতিগত আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার, পরিবেশগত অধিকার ইত্যাদিকে তৃতীয় প্রজন্মের ভ্রাতৃত্ব-সম্পর্কিত অধিকার হিসেবে চিত্রিত করা হয়।

অনেকেই মানবাধিকারের এই বিভাজনকে স্বীকার করতে চান না। ১৯৯৩ সালে ওয়ার্ল্ড কনফারেন্স অন হিউম্যান রাইটস আয়োজন উপলক্ষে জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে একটি প্রস্তাব (৪৫/১৫৫) গৃহীত হয়। এই দলিলের প্রস্তাবনার ২য় অনুচ্ছেদে ঘোষণা করা হয় যে, ‘সব মানবাধিকার এবং মৌলিক স্বাধীনতাগুলো অবিভাজ্য এবং পরস্পর সম্পর্কিত’। যেমন, শিক্ষার অধিকার না থাকলে এবং ফেসবুক ব্যবহারের সুযোগ না থাকলে মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা অনেকটাই অর্থহীন হয়ে পড়ে। আবার, ধরুন, যখন শিক্ষার অধিকার দেওয়া হয়, কিন্তু তথ্য পাওয়ার অধিকার থাকে না বা সরকারের গঠনমূলক সমালোচনার সুযোগ থাকে না, তখন শিক্ষার অধিকার সমাজ ও রাষ্ট্রের খুব বেশি মঙ্গল সাধন করতে পারে না।

পরিশেষে, অমর্ত্য সেনের ক্যাপাবিলিটি অ্যাপ্রোচের আলোকে বলতে হয়, নাগরিকের স্বাধীন জীবনের লক্ষ্য পূরণে তার অর্থনৈতিক ও সামাজিক জীবনমানের যে উন্নয়ন বাংলাদেশ ঘটিয়েছে, তা অব্যাহত রাখতে হবে। পাশাপাশি, এই উন্নয়ন সবার দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকারকে আরও প্রসারিত করতে হবে। ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের কিছু ধারা নিয়ে নাগরিক সমাজের অনেকে আপত্তি তুলেছেন। আইনমন্ত্রী সেসব সংশোধনের ওয়াদা করেছেন। আমাদের প্রত্যাশা থাকবে, এ বছর এই আইনে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনা হবে।

অমর্ত্য সেন তার বিখ্যাত বই ডেভেলপমেন্ট অ্যাজ ফ্রিডম-এ (১৯৯৯) লিখেছেন, ক্যাপাবিলিটি অ্যাপ্রোচে স্বাধীনতার বিস্তৃতি একই সঙ্গে প্রাথমিক লক্ষ্য এবং মানব উন্নয়নের প্রধান উপায়। সুতরাং বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১৫-তে বর্ণিত মৌলিক চাহিদাগুলো মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃত না হলেও অনুচ্ছেদ ৮ অনুযায়ী এ সব চাহিদা পূরণ ‘রাষ্ট্র ও নাগরিকদের কার্যের ভিত্তি’ হবে। শিক্ষা ও স্বাস্থ্যকে যত দ্রুত সম্ভব অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া উচিত। যতক্ষণ না তা অধিকার হিসেবে স্বীকৃত হচ্ছে, ততক্ষণ রাষ্ট্রের নিষ্ক্রিয় থাকার সুযোগ নেই। বাংলাদেশ নিষ্ক্রিয় হয়ে বসেও নেই।

প্রাথমিক শিক্ষা প্রায় সব শিশুর দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। মাধ্যমিক শিক্ষায় যুগান্তকারী পরিবর্তন আনা হয়েছে। শিক্ষাবিদদের অনেক দিনের দাবি ছিল একমুখী শিক্ষার। অবশেষে তা পূরণ হচ্ছে। ২০২২ সালে প্রায় ৪ কোটি শিক্ষার্থী প্রায় ৩৫ কোটি বই পেয়েছে। এ বছর শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ কোটি ৯ লাখ, যারা বিগত বছরের চেয়ে বেশি বই পাবেন। সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা পূরণে বাংলাদেশ অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে। দারিদ্র্য দূরীকরণে খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে, শিক্ষা, শিক্ষায় লিঙ্গসমতা আনয়নে, শিশুমৃত্যু এবং মাতৃমৃত্যুর হার কমানো, ব্যাপক টিকা প্রদান ও ছোঁয়াচে রোগ প্রতিরোধে বাংলাদেশ প্রশংসনীয় অগ্রগতি লাভ করেছে। বাংলাদেশ টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা পূরণে কাজ করে যাচ্ছে। পরিবেশগত অধিকার রক্ষায় ও জলবায়ু পরিবর্তন প্রতিরোধে এবং ক্ষতিপূরণে বাংলাদেশকে সোচ্চার ভূমিকা রাখতে দেখা যাচ্ছে। এ ভূমিকা আরও জোরদার করতে হবে।

নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকারের গুরুত্ব একবিন্দু না কমিয়েও বলা যায়, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের অধিকার ছাড়া একটি সক্রিয় ও সৃজনশীল নাগরিক সমাজের অস্তিত্ব কল্পনা করা যায় না। শিক্ষার অন্যতম অনুষঙ্গ দেশপ্রেম—দেশের মানুষের প্রতি ভালোবাসা। এই শর্তকে উপেক্ষা করে বাকস্বাধীনতার চর্চা করা সম্ভব কি না, সেটি নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। তবে সার্বিকভাবে বাংলাদেশে নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকার আরও প্রসারিত হোক এ আকাঙ্ক্ষা সব নাগরিকের। বিগত বছরে বিএনপি ১০টি বিভাগীয় সম্মেলন করেছে।

সংবিধানে প্রদত্ত রাজনৈতিক অধিকারগুলো তারা উপভোগ করছে। রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আমাদের আহ্বান থাকবে, দেশপ্রেম ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে তারা গঠনমূলক রাজনীতি করবে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় এর বিকল্প নেই। এর অন্যথা হলে, বিদেশি রাষ্ট্র বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলাবে। এর কিছু উদাহরণ ইতোমধ্যে আমরা দেখেছি, যা অনভিপ্রেত। আমরা নাগরিক ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে তর্কবিতর্ক দেখতে চাই, বিভাজন নয়, দেশমাতৃকার প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা তো নয়ই। তা ছাড়া দেশের জাতিগত ও ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের অধিকার রক্ষায় সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তাদের নির্বাচনী ইশতেহারে সংখ্যালঘু কমিশনের ওয়াদা করেছে। আমাদের প্রত্যাশা থাকবে, তারা তাদের কথা রাখবে। আশা করি, অন্যান্য রাজনৈতিক দলও সরকারকে এ ব্যাপারে সমর্থন দেবে এবং জনগণের মধ্যে সম্প্রীতির বার্তা ছড়িয়ে দেবে।

ড. মিজানুর রহমান: সাবেক চেয়ারম্যান, মানবাধিকার কমিশন

আরএ/

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

বক্তব্য রাখছেন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের নৌ পরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডক্টর এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্প্রতি ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব লর্ডসে মানবাধিকার সংগঠন ‘ভয়েস ফর বাংলাদেশ’ আয়োজিত সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

‘ডিসকাশন অন ডেমোক্রেটিক কলাপ্স অ্যান্ড রিবিল্ডিং অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সম্মেলনে হাউস অব লর্ডসের সিনিয়র সদস্য আলেক্সান্ডার চার্লস কার্লাইল কিউসি সভাপতিত্ব করেন। ভয়েস ফর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্রডকাস্টার আতাউল্লাহ ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্মেলেনে সাবেক ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি বলেন, বাংলাদেশে যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, তার সঠিক তদন্ত শেষে যথাযথ বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে করে এ ধরনের ঘটনার পুররাবৃত্তি না হয়।

লর্ড হোসাইন বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার সব সংস্কার এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে সব ধরনের সহায়তা পাবে।

সম্মেলনে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানান লেবার দলীয় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি রুপা হক।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪