বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

‘গরুপ্রেম দেখিয়া আমি মুগ্ধ হইয়া হাঁটা দিই’

১৪ ফেব্রুয়ারি প্রেম দিবসে গরুকে জড়াইয়া ধরিবার নিদান দিয়াছে জাতীয় পশু কল্যাণ বোর্ড। প্রেম দিবসে যখন দিকে দিকে মানবজাতি ভার প্রেমাস্পদকে আলিঙ্গন করিবে, তখন দিকে দিকে গোপ্রেমী মানুষকে গরুকে জড়াইয়া ধরিতে দেখা যাইবে। আহা, এই দৃশ্য কল্পনা করিতেও কী ভালোই না লাগিতেছে। ওইদিন দেশের যাবতীয় গরুর খাটালে ভিড় জমিবে গোভক্তদের। তাহাদের আলিঙ্গন খুশি হইয়া গরুরাও চার পা তুলিয়া পাল্টা আলিঙ্গন করিবে। সব মিলিয়া তাহাতে কী প্রেমরসই না সিঞ্চিত হইবে। ভাবিয়া যারপর নাই পুলকিত হইতেছি।

এমনিতেই দেশে এক শ্রেণির মানুষ গোপ্রেমে অন্ধ। দেশের মানুষ না খাইতে পারুক, তো তাহাতে ওই গোপ্রেমীদের কিছু যায় আসে না| কিন্তু তাহারা গরুকে খাওয়াইতে ব্যস্ত থাকেন পথে রোজই এক ক্ষুদ্র মাঠে বাঁধা কিছু গরুকে খাদ্য ভক্ষণ করাইতে দেখি এক ব্যক্তিকে। তাহার পর গরুগুলোকে তিনি নমস্কারও করেন। তাহার হাতে বিস্কুট, কলার ঠৌঙা দেখিয়া পথের কিছু অভুক্ত শিশু ছুটিয়া আসে। কিন্তু ওই গোপ্রেমিককে ওই শিশুদের দিকে তাকাইতেও দেখি না। তাহার গরুপ্রেম দেখিয়া আমি মুগ্ধ হইয়া হাঁটা দিই।

জাতীয় পশু কল্যাণ বোর্ডের ওই বিজ্ঞপ্তি দেখিয়া আপিসের পথে নিত্য দৃশ্যমান ওই গোপ্রেমীর মতো হাজার হাজার প্রেমিকপ্রবর দারুণ উল্লসিত হইয়াছেন। বিশ্বস্ত সূত্রে জানিতে পারিলাম,পাড়ায় পাড়ায় গরুকে আলিঙ্গন করিবার মহোৎসব পালনের জন্য কমিটি গঠনের তোড়জোড় হইতেছে। বিজেপি, সঙ্ঘ পরিবারের লোকজন এখন দারুণ ব্যস্ত। অনেক রাজ্যে এই প্রেম দিবসে এক শ্রেণির মানুষ প্রেমিক-প্রেমিকা পিটানোর জন্য মুখাইয়া থাকে। তাহাদের মতে, প্রেম দিবস নাকি ভারতীয় ঐতিহ্যের বিরোধী। তাই রাস্তাঘাটে, পার্কে যুবক যুবতী, মহিলা পুরুষকে একত্রে দেখিলেই ওই বীরপুংগবদের বীররস জাগিয়া ওঠে। এইবার পশু কল্যাণ বোর্ডের বিজ্ঞপ্তি জারি হইবার পর তাহাদের দায়িত্ব আরও বাড়িয়া গিয়াছে। রাস্তায় যুবক যুবতীকে একান্ত দেখিলেই তাহাদের পিটাইতে হইবে। আবার গরুকেও আলিঙ্গন করিতে হইবে।

এমনিতেই এই পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে দিলীপ ঘোষের মতো কিছু বিজেপি নেতা গরুর দুধে সোনা খুঁজিয়া পাইয়াছেন। কেহ কেহ আবার করোনাকালে গোমূত্র খাইলে তাহা সারিয়া যাইবে বলিয়া প্রচার করিয়াছেন। কোথাও কোথাও তো গোমূত্র পান করিবার জন্য মণ্ডপ খাটাইয়া উৎসব হইয়াছিল। যোগীরাজ তো তাহার রাজ্যে গরুদের পেনশন দেবারও প্রতিশ্রুতি দিয়াছিলেন গত ভোটের আগে।

তবে সবকিছুকে ছাপাইয়া গিয়াছে পশু কল্যাণ বোর্ডের ওই বিজ্ঞপ্তি। তাহাতে গরুকে ভারতীয় সংস্কৃতির মেরুদণ্ড বলা হইয়াছে। পশ্চিমা ভাবধারায় প্রভাবিত হওয়ার ফলে ভারতে নাকি বৈদিক সংস্কৃতি লুপ্ত হইতে বসিয়াছে। এমন কথাও বলা হইয়াছে।

আসলে কিছু একটা লইয়া মাতিয়া থাকিতে হইবে। আদানি গোষ্ঠীকে লইয়া যখন বিজেপি নানা প্রশ্নের মুখে, তখনই গরুকে আলিঙ্গন করিবার বাসনা পাইয়া বসিল কেন্দ্রের শাসকদলের। দেশে বেকার বাড়িতেছে, দ্রব্যমূল্য লাগামছাড়া। চারিদিকে শুধুই হাহুতাশ। তাহা হইতে দৃষ্টি ঘুরাইতেই এই গোপ্রেম কি না, কে জানে।

তবে আবারও বলিতেছি, ১৪ ফেব্রুয়ারি প্রেম দিবস, থুড়ি গো আলিঙ্গন দিবসে কী হইতে চলিয়াছে, তাহা ভাবিয়া আমার রাতের ঘুম ছুটিয়াছে। শুধু একটাই পরামর্শ, দেখিবেন, গরুকে আলিঙ্গন করিবার সময় সে যেন শিং বাগাইয়া গুঁতাইতে না আসে। সে গুঁতাইয়া দিলে আবার হাত পা ভাঙিয়া ঘরে বসিয়া থাকিতে হইবে। তখন আবার না কেহ নিদান দেয়, এক কাপ গোমূত্র পান করিলেই আপনার ব্যথা বেদনা সব দূর হইয়া যাইবে। যাই হউক, শুভ গো আলিঙ্গন দিবসের অনেক শুভেচ্ছা রহিল।

‘গো হাগ ডে’, তথা গোমাতাকে আলিঙ্গনের দিন। প্রেমদিবস বলে পরিচিত ১৪ ফেব্রুয়ারিকেই জাতীয় পশুকল্যাণ বোর্ড সেই গো-প্রেমের জন্য নির্দিষ্ট করেছে। বুধবার সেই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই টুইটার-ট্রেন্ড, ফেসবুক-হোয়াটসআ্যাপে পোস্ট থেকে ইনস্টাগ্রাম স্টোরির হাজারো তামাশাঁ- বৃহস্পতিবার দিনভর গো-হাগের সোহাগে মজে রইল নেটগাড়া। এমনিতেই এখন ভ্যালেন্টাইনস সপ্তাহ চলছে। ১৪ ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইনস ডে দিয়ে তার শেষ হওয়ার কথা। তার মাঝে চর্চার এই নতুন খোরাক গেয়ে মেতেছেন নেট-নাগরিকেরা। ‘ভারতীয় সংস্কৃতির মেরুদণ্ড গরুকে বলে বিজ্ঞপ্তিতে গরুকে আলিঙ্গনের যুক্তি দেওয়া হলেও তাকে কটাক্ষ করে মন্তব্য পাওয়া গিয়েছে, ‘কিন্ত গোমাতার এই আলিঙ্গনে সম্মতি রয়েছে কি না তা কী করে জানা যাবে?’ আর এক জনের টিপ্পনী, ‘অর্থনীতির যা অবস্থা, গোলাপ কেনার থেকে অন্তত গরুকে জড়িয়ে ধরা পকেট বাঁচাতে সহায়ক হবে।’ প্রবল ছড়িয়েছে প্রেমদিবসে ফের মুক্তি পেতে চলা টাইটানিক’-এর ডেকে গোমাতাকে হাজির করে কোনো শিল্পীর আঁকা কার্টুনও। কারও চিন্তা, ‘যদি গুঁতিয়ে দেয়?’

এমনকি পশ্চিমি দুনিয়া থেকে অনুপ্রাণিত ভ্যালেন্টাইনস ডে নিয়ে তীব্র আপত্তি রয়েছে গেরুয়া শিবিরের। তার উপর হিন্দুত্ববাদী বহু সংগঠনই বরাবর ১৪ ফেব্রুয়ারিতে প্রেমিক-প্রেমিকাদের কোনো অন্তরঙ্গ অবস্থায় দেখা গেলে তা ‘ভারতীয় সংস্কৃতি’ রন বিরোধী বলে যুগলদের ‘সবক শেখানোর’ হুঁশিয়ারি দিয়েছে। এ বার গরুকে ঘনিষ্ঠ আলিঙ্গনে আবদ্ধ বলা হলে তারা কী করবে সেই কটাক্ষও ছুড়ে দিয়েছেন অনেকে। একটি ভিডিয়ো ব্যাপকভাবে ছড়িয়েছে, যাকে দেখা যাচ্ছে নেতাগোছের এ ব্যক্তি একটি গরু কাছে গিয়ে প্রণাম করতে চাইছেন এবং গরুটি পেছনের পা দিয়ে লাথি ছুড়ে দিচ্ছে। নেটপাড়ায় তা নিয়ে কটাক্ষ ভাসছে, ‘ইচ্ছের বিরুদ্ধে ঘনিষ্ঠ হতে গেলে কিন্তু এমন শাস্তি অপেক্ষা করে আছে।’

গোরক্ষার নামে গণপিটুনিতে প্রাণ হারিয়েছেন চল্লিশেরও বেশি ভারতীয়। সেই আশঙ্কাও সমাজমাধ্যমে ব্যক্ত করেছেন অনেকে। অনেকের প্রশ্ন, একটি বিশেষ ধর্মে গুরুত্বপূর্ণ কোনো প্রাণীকে কোনাে জাতীয় বোর্ড ধর্মনিরপেক্ষ দেশে এভাবে বাড়তি গুরুত্ব দিতে পারে কি?

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

বক্তব্য রাখছেন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের নৌ পরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডক্টর এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্প্রতি ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব লর্ডসে মানবাধিকার সংগঠন ‘ভয়েস ফর বাংলাদেশ’ আয়োজিত সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

‘ডিসকাশন অন ডেমোক্রেটিক কলাপ্স অ্যান্ড রিবিল্ডিং অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সম্মেলনে হাউস অব লর্ডসের সিনিয়র সদস্য আলেক্সান্ডার চার্লস কার্লাইল কিউসি সভাপতিত্ব করেন। ভয়েস ফর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্রডকাস্টার আতাউল্লাহ ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্মেলেনে সাবেক ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি বলেন, বাংলাদেশে যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, তার সঠিক তদন্ত শেষে যথাযথ বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে করে এ ধরনের ঘটনার পুররাবৃত্তি না হয়।

লর্ড হোসাইন বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার সব সংস্কার এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে সব ধরনের সহায়তা পাবে।

সম্মেলনে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানান লেবার দলীয় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি রুপা হক।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪