শনিবার, ২৯ মার্চ ২০২৫ | ১৪ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

দেশের মানুষ ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত

দেশের নির্বাচন নিয়ে কথা বলার অবকাশ নেই। আমি বরং এভাবে যদি বলি যে, সরকারি দলের নেতা-মন্ত্রীদের কথায় মনে হয়, তারা অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করতে চান এবং সেক্ষেত্রে তারা উদার, মহান। সরকারি দলের নেতা-মন্ত্রীদের ভাষ্য হলো, নির্বাচন বর্তমান সংবিধান অনুযায়ী দলীয় সরকারের অধীনেই হবে এবং তা সুষ্ঠু নিরপেক্ষ হবে।

আওয়ামী লীগ একটানা কয়েক মেয়াদে ক্ষমতায়। তাদের দাবি, ক্ষমতার ধারাবাহিকতা থাকায় দেশের অনেক উন্নতি করেছে। মানুষের গড় আয় ও আয়ু দুটোই বেড়েছে। মাথাপিছু আয়ও বেড়েছে। বিশ্বব্যাংকের বিরোধিতা সত্ত্বেও নিজস্ব অর্থায়নে তারা পদ্মা সেতু করে দেখিয়ে দিয়েছে, ‘আমরাও পারি।’ একইভাবে আওয়ামী লীগ সুষ্ঠু নির্বাচনের চ্যালেঞ্জটি নিয়ে দেখাক, তাদের আমলে সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনও সম্ভব।

আমরা যা দেখছি, সেখানে নিরপেক্ষ নির্বাচনের অবস্থা তো দেশে নেই। সবক্ষেত্রে সরকারের অনুগত লোক বসিয়ে রাখা হয়েছে। এরা আদেশ-নিষেধ পালনের জন্য বসে আছে, দায়িত্ব পালনের জন্য নয়। কার্যত ২০১৮-র পরে দেশে নির্বাচন বলে কিছু নেই। শৈশবে পাকিস্তানে আমরা সত্যিকার ভোট দেখিনি, দেখেছি বেসিক ডেমোক্র্যাসি। এখন আমাদের উত্তর প্রজন্মও ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত।

১৯৭০ সালে পাকিস্তানে প্রথম ও শেষ সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও সামরিক ও বেসামরিক চক্র নতুন ষড়যন্ত্র শুরু করে। এই ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে এ দেশের মানুষ প্রতিরোধ গড়ে তোলে। ছয় দফা এক দফায় পরিণত হয়। ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নেয়। এরপর আমরা একটি গণতান্ত্রিক সংবিধানও পেলাম।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বলেছেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ পাশে দাঁড়িয়েছেন এবং সমর্থন দিয়েছেন বলেই পদ্মা সেতু নির্মাণে সমর্থ হয়েছি। যারা বাধা দিয়েছিল, তাদের একটা উপযুক্ত জবাব দিয়েছি।’ প্রধানমন্ত্রী পদ্মা সেতু করে বাংলাদেশের অর্থনীতির ভিত শক্তিশালী করেছেন, সন্দেহ নেই। স্বাভাবিকভাবে মানুষ চাইবে গণতন্ত্রের ভিতটিও শক্তিশালী হোক।

কীভাবে সেটা সম্ভব? একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে। সংবিধান অনুযায়ী জনগণ বাংলাদেশের মালিক। নির্বাচনই হলো সেই মালিকানা নির্ধারণের প্রধান অবলম্বন। আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, নির্বাচন প্রশ্নে সরকার সংবিধানের এক সুতাও বাইরে যাবে না। প্রশ্নটি বাইরে বা ভেতরে যাওয়ার নয়। প্রশ্নটি হলো একটি সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন করতে সরকারের সদিচ্ছা আছে কি না।

রাজনীতিকেরা নিজেদের সুবিধা অনুযায়ী সংবিধান, নির্বাচন, গণতন্ত্র, সংসদীয় ব্যবস্থা ইত্যাদির ব্যাখ্যা দেন। তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা কোনো আদর্শ উপায় নয়, চোর ঠেকানো। আমরা যখন সত্যিকারভাবে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা কায়েম করতে পারব, তত্ত্বাবধায়কের প্রয়োজন হবে না। যেখানে দলীয় সরকার প্রশাসন থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, নির্বাচন কমিশন থেকে শুরু করে ইভিএম— সবকিছু নিজের দখলে নেন, সেখানে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা ছাড়া বিকল্প কী? উচ্চ আদালতের রায়ের দোহাই দিয়ে (যদিও সেই রায়ে দুটি নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে করার কথা বলা হয়েছিল) তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করার পর আওয়ামী লীগেরই দায়িত্ব ছিল দলীয় সরকারের অধীন একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করে দেখানো। ২০১৪ ও ২০১৮ সালে তারা সেটি পারেনি।

আওয়ামী লীগ সাড়ে ১৩ বছর একটানা ক্ষমতায়। তাদের দাবি, ক্ষমতার ধারাবাহিকতা থাকায় দেশের অনেক উন্নতি করেছে। স্বল্প আয়ের দেশ নিম্নমধ্যম আয়ের দেশ হয়েছে। স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পাচ্ছে। মানুষের গড় আয় ও আয়ু দুটোই বেড়েছে। মাথাপিছু আয়ও বেড়েছে। বিশ্বব্যাংকের বিরোধিতা সত্ত্বেও নিজস্ব অর্থায়নে তারা পদ্মা সেতু করে দেখিয়ে দিয়েছে, ‘আমরাও পারি।’ যে দল বিশ্বব্যাংকের বিরোধিতা সত্ত্বেও পদ্মা সেতু করতে পারে, সেই দল কেন একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে পারবে না? কাজেই একইভাবে আওয়ামী লীগ সুষ্ঠু নির্বাচনের চ্যালেঞ্জটি নিয়ে দেখাক, তাদের আমলে সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনও সম্ভব।

আনু মুহাম্মদ: অর্থনীতিবিদ

এসএন

Header Ad
Header Ad

রাজনৈতিক হয়রানির শিকার ৬৬৮১ মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ

ছবি: সংগৃহীত

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও হয়রানিমূলক হিসেবে চিহ্নিত ৬ হাজার ৬৮১টি মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ করা হয়েছে। আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুলের সভাপতিত্বে গঠিত মন্ত্রণালয় পর্যায়ের কমিটি এখন পর্যন্ত ৯টি সভা করেছে, যেখানে এসব মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ করা হয়। এ সংক্রান্ত হালনাগাদ তথ্য মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।

সরকার রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা পর্যালোচনা ও প্রত্যাহারের জন্য জেলা এবং মন্ত্রণালয় পর্যায়ে দুটি পৃথক কমিটি গঠন করেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে গঠিত এই কমিটিগুলো বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়সহ বিভিন্ন সময়ে দায়ের হওয়া হয়রানিমূলক মামলাগুলো তদন্ত ও বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে।

মন্ত্রণালয় পর্যায়ের কমিটির সভাপতির দায়িত্বে রয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা। এ কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব, অতিরিক্ত সচিব (আইন ও শৃঙ্খলা), যুগ্মসচিব (আইন) এবং আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব পর্যায়ের একজন প্রতিনিধি। এ কমিটির সদস্য-সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের আইন-১ শাখার উপসচিব, সিনিয়র সহকারী সচিব বা সহকারী সচিব।

অন্যদিকে, জেলা পর্যায়ের কমিটির সভাপতির দায়িত্বে রয়েছেন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট। এ কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন সংশ্লিষ্ট জেলার পুলিশ সুপার (মহানগর এলাকায় ডেপুটি কমিশনার) এবং পাবলিক প্রসিকিউটর (মহানগর মামলার ক্ষেত্রে মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর)। এ কমিটির সদস্য-সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট।

সরকারের এই উদ্যোগের মাধ্যমে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও হয়রানিমূলক মামলাগুলো পর্যালোচনা করে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা এবং সাধারণ মানুষকে আইনি হয়রানি থেকে মুক্তি দেওয়ার পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। সূত্র: বাসস।

Header Ad
Header Ad

শাকিব খানের জন্মদিনে শুভেচ্ছার বন্যা, দুই প্রাক্তনের বার্তায় উত্তাল নেটদুনিয়া

অভিনেতা শাকিব খান, অভিনেত্রী অপু বিশ্বাস ও শবনম বুবলী। ছবি: সংগৃহীত

ঢালিউডের কিংবদন্তি অভিনেতা শাকিব খান আজ ৪৬ পেরিয়ে ৪৭-এ পা রাখলেন। ১৯৭৯ সালের ২৮ মার্চ গোপালগঞ্জে জন্ম নেওয়া এই সুপারস্টার তার শৈশব কাটিয়েছেন নারায়ণগঞ্জে। ক্যারিয়ারের দুই যুগের বেশি সময় পার করেও তিনি রুপালি পর্দার শীর্ষস্থান ধরে রেখেছেন।

শাকিব খানের জন্মদিনে তার ভক্ত-অনুরাগীরা যেমন শুভেচ্ছা জানিয়েছেন, তেমনি ঢালিউড তারকারাও শুভেচ্ছা বার্তা দিয়েছেন। বিশেষ করে তার দুই প্রাক্তন স্ত্রী—অপু বিশ্বাস ও শবনম বুবলীর শুভেচ্ছা বার্তা ঘিরে সামাজিক মাধ্যমে শুরু হয়েছে নানা আলোচনা।

গতকাল মধ্যরাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে শাকিব খানের সঙ্গে অভিনীত একটি সিনেমার দৃশ্য শেয়ার করেন অপু বিশ্বাস। ক্যাপশনে তিনি লেখেন— “শুভ জন্মদিন জীবন্ত মেগাস্টার শাকিব খান।” পাশাপাশি হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে লেখেন, “আমার শাহরুখ খান।”

অন্যদিকে, শবনম বুবলীও একই সময়ে শাকিবের একটি ছবি শেয়ার করে লেখেন— “শুভ জন্মদিন শাকিব খান। বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির মহারাজা।”

এই দুই শুভেচ্ছা বার্তা সামনে আসতেই নেটিজেনদের একাংশ নানা ধরনের মন্তব্য করতে শুরু করেন। কেউ কেউ একে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন, আবার অনেকে সমালোচনা করতেও ছাড়েননি।

 

ছবি: সংগৃহীত

১৯৯৯ সালে সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত ‘অনন্ত ভালোবাসা’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে রুপালি পর্দায় অভিষেক হয় শাকিব খানের। যদিও প্রথম চুক্তিবদ্ধ হওয়া সিনেমা ছিল আফতাব খান পরিচালিত ‘সবাই তো সুখী হতে চায়’। শুরুটা সহজ না হলেও ধীরে ধীরে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন তিনি।

তার সময়ের অনেক নায়ক রুপালি পর্দা থেকে হারিয়ে গেলেও শাকিব খান এখনো ঢালিউডের সবচেয়ে বড় তারকা। ‘প্রিয়তমা’ সিনেমার মাধ্যমে ২০২৩ সালে আবারও প্রমাণ করেন, তিনি ফুরিয়ে যাননি। এরপর ‘রাজকুমার’ ও ‘তুফান’ মুক্তি পেয়ে বক্স অফিসে দারুণ সাড়া ফেলে। এবারের ঈদুল ফিতরে মুক্তি পেতে যাচ্ছে তার নতুন সিনেমা ‘বরবাদ’, যেখানে দ্বিতীয়বারের মতো তার সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন ওপার বাংলার ইধিকা পাল।

দীর্ঘ ক্যারিয়ারে শাকিব খান উপহার দিয়েছেন একের পর এক সুপারহিট সিনেমা। তার জনপ্রিয় সিনেমাগুলোর মধ্যে রয়েছে— ‘মাই নেম ইজ সুলতান’, ‘স্বপ্নের বাসর’, ‘মুখোশধারী’, ‘আমার প্রাণের স্বামী’, ‘ও প্রিয়া তুমি কোথায়’, ‘প্রাণের মানুষ’, ‘সাহসী মানুষ চাই’, ‘বস্তির রানী সুরিয়া’, ‘প্রিয়া আমার প্রিয়া’, ‘দুই পৃথিবী’, ‘আমার স্বপ্ন তুমি’ ইত্যাদি।

অভিনয়ের স্বীকৃতি হিসেবে তিনি পেয়েছেন অসংখ্য সম্মাননা। ২০১২ সালে ‘ভালোবাসলেই ঘর বাঁধা যায় না’, ২০১৪ সালে ‘খোদার পরে মা’, ২০১৬ সালে ‘আরও ভালোবাসব তোমায়’, ২০১৭ সালে ‘সত্তা’ সিনেমার জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।

বয়সের হিসেবে ৪৭-এ পা রাখলেও শাকিব খানের জনপ্রিয়তা আজও আকাশচুম্বী। তার অভিনয়শৈলী ও ক্যারিশমা দর্শকদের মুগ্ধ করে আসছে দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে। জন্মদিনে দুই প্রাক্তনের বার্তায় আলোচনা চললেও একথা বলাই যায়— শাকিব খান ঢালিউডের একচ্ছত্র রাজা হিসেবেই রাজত্ব করে যাবেন।

Header Ad
Header Ad

যমুনা সেতু মহাসড়ক: ঈদের ছুটির দ্বিতীয় দিনে রাতে বেড়েছে যানবাহনের চাপ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

ঈদের ছুটির দ্বিতীয় দিন আজ। পরিবার ও পরিজন নিয়ে ছুটে মানুষ। ফলে এই ঈদকে সামনে রেখে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে আরও অতিরিক্ত যানবাহনের চাপ বেড়েছে।

এই মহাসড়কের এলেঙ্গা থেকে যমুনা সেতু পূর্ব টোলপ্লাজা ১৪ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজট, ভোগান্তি ও দুর্ভোগের শঙ্কা থাকলেও এখন পর্যন্ত এর কোনটাই নেই। স্বাভাবিক গতির তুলনায় কিছুটা কম গতিতে পরিবহনগুলো চলাচল করছে।

শুক্রবার (২৮ মার্চ) সন্ধ্যা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত মহাসড়কের যমুনা সেতু পূর্ব গোল চত্বর ও সেতু পূর্ব ইব্রাহিমাবাদ রেল স্টেশন এলাকায় এমন চিত্র দেখা যায়।

সরেজমিনে ঘুরে আরও দেখা যায়, সকালের তুলনায় বিকালের পর থেকে আরও অতিরিক্ত যানবাহন চলাচল সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। তারমধ্যে ব্যক্তিগত যানবাহন, প্রাইভেট ও মোটরসাইকেলের সংখ্যা বেশি চলাচল করছে।

এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোহাম্মদ শরীফ বলেন, মহাসড়কে যানবাহনের চাপ থাকলেও স্বাভাবিক গতিতেই যানবাহন চলাচল করছে। তিনি আশা করছেন ঈদযাত্রা স্বস্তির হবে।

এদিকে একইচিত্র যমুনা সেতু পূর্ব-ভূঞাপুর-এলেঙ্গা ২৬ কিলোমিটার আঞ্চলিক মহাসড়কটিতেও। মহাসড়কে যানজট না থাকায় বিকল্প এই সড়কটি ব্যবহার করতে হচ্ছে না উত্তরবঙ্গ থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী যানবাহনগুলোকে।

এ প্রসঙ্গে ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) একেএম রেজাউল করিম বলেন, এই আঞ্চলিক মহাসড়কেও স্থানীয় যানবাহনগুলো নির্বিঘ্নে যাতায়াত করছে এবং যেকোন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে পুলিশ সার্বক্ষণিক তৎপর রয়েছে।

টাঙ্গাইল জেলা পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান বলেন, ঈদযাত্রায় ঘরমুখো মানুষকে স্বস্তি দিতে সাড়ে ৭’শ পুলিশ মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে নিয়োজিত এবং জেলা পুলিশের প্রতিটি সদস্য তীব্র গরমকে উপেক্ষা করতে মহাসড়কে পরিশ্রম করছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রাজনৈতিক হয়রানির শিকার ৬৬৮১ মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ
শাকিব খানের জন্মদিনে শুভেচ্ছার বন্যা, দুই প্রাক্তনের বার্তায় উত্তাল নেটদুনিয়া
যমুনা সেতু মহাসড়ক: ঈদের ছুটির দ্বিতীয় দিনে রাতে বেড়েছে যানবাহনের চাপ
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ১৪৪, আহত ৭৩২
স্বাধীনতার নেতা বঙ্গবন্ধুর কোনও ভুলত্রুটি নেই: বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী
সুন্দরবনে রেড অ্যালার্ট: ঈদের ছুটি বাতিল, শিকার ও অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে কঠোর নজরদারি
বাংলাদেশের জন্য চীন থেকে ২.১ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ, ঋণ ও অনুদানের প্রতিশ্রুতি
বাংলাদেশের জন্য ৫০ বছরের পানি ব্যবস্থাপনার মাস্টারপ্ল্যান চাইলেন অধ্যাপক ইউনূস
হাসপাতাল ছেড়ে বাসায় ফিরলেন তামিম ইকবাল
চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ ৩৯.৮ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড, সহজে মিলছে না বৃষ্টি
জেলা প্রশাসকদের প্রতি ১২ নির্দেশনা দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুমার নামাজের সময় শক্তিশালী ভূমিকম্প, মিয়ানমারে মসজিদ ধসে নিহত অন্তত ২০
ঈদে রাজধানীর নিরাপত্তায় ৪২৬ জন ‘অক্সিলারি ফোর্স’ নিয়োগ
যমুনা সেতু মহাসড়কে নেই যানজট, নির্বিঘ্নে বাড়ি ফিরছে উত্তরের মানুষ (ভিডিও)
টাঙ্গাইলে ৪০ দিন জামাতে নামাজ আদায় করে পুরস্কৃত ২১ কিশোর-তরুণ
থাইল্যান্ডে ভূমিকম্প: মুহূর্তেই ধসে পড়ল নির্মাণাধীন বহুতল ভবন
মিয়ানমারে ভয়াবহ ভূমিকম্প, ধসে পড়ল ভবন ও সেতু
ঢাকা-বেইজিংয়ের মধ্যে ৯ চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
সমালোচনার মুখে প্রসিকিউটর আফরোজ পারভীন সিলভিয়ার নিয়োগ বাতিল
ঢাকা-চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প