শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১২ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ব্যাংকিং খাত সংস্কারে রাজনৈতিক সদিচ্ছা জরুরি

আমি মনে করি, সর্বোতভাবে আমাদের অবস্থা হলো, মূল্যস্ফীতি, রিজার্ভ কমে যাওয়া, রপ্তানি বাণিজ্য সংকোচন, মোটামুটিভাবে মন্থরগতিতে এগোচ্ছে দেশের অর্থনীতি। আমরা দেখছি সবদিকেই তার প্রতিফলন হচ্ছে। এমনকি অন্যান্য দেশেও তা হচ্ছে।

আমাদের জন্য সমস্যা হলো, আমাদের কাঠামোগত দিক, যেমন ব্যাংকিং খাতে সংস্কার জরুরি। এটি সমাধান করতে না পারলে খুব ফলপ্রসূ কিছু আশ করা যাবে না। অতএব, সহসা সবকিছুর সমাধান হয়ে যাবে, কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও নীতি নির্ধারকরা যা ভাবছেন তা সঠিক নয়।

দ্বীতিয়ত, আমাদের বৈদেশিক বিনিয়োগ যে খুব একটা হচ্ছে তা নয় এবং এখান থেকে সুফল আসার সম্ভাবনাও খুব একটা নেই। অন্যদিকে চায়না স্লো ডাউন হয়েছে। আমাদের সবদিক থেকেই অর্থাৎ আমাদের বহিঃবাণিজ্য এবং অভ্যন্তরীণ উৎপাদন উভয়ই দিন দিন সংকোচিত হচ্ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক যে অর্থের যোগান দেবে, সেটি বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারের যে মেগা প্রকল্প আছে, অর্থাৎ সেসব পাবলিক সেক্টরে যাবে। অর্থাৎ পণ্য উৎপাদন বেশি হবে না। সেক্ষেত্রে মূল্যস্ফীতি যে কমে যাবে সেটি ভাবারও অবকাশ নেই। আমাদের ধানের মৌসুম আছে, উৎপাদন ক্ষেত্রে সেটি অবশ্য কিছুটা ভালো প্রভাব রাখতে পারে।

আমি মনে করি, সবকিছু মিলিয়ে যেভাবে কর্ম তৎপরতাগুলো নেওয়া দরকার ছিল, বিশেষ সময়ে বিশেষ কার্যক্রম সেটিও খুব একটা আশাব্যাঞ্জক হয়নি। সেখানে যে খুব গতি সঞ্চালিত হয়েছে সেটিও নয়। কাজেই অর্থনীতি খুব সহজেই ভালো হবে এমন কিছু আশা করা ঠিক হবে না।

বাংলাদেশ ব্যাংক যদিও বাৎসরিক প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৭ শতাংশ বললেও বিশ্বব্যাংক বলছে ৫ দশমিক ২৫শতাংশের বেশি হবে না। আএমএফের প্রতিনিধি সফর শেষে তিনিও বলে গেলেন যে, সংস্কারগুলো জরুরি। তা না হলে ভালো কিছু আশা করা সমীচীন হবে না। সেক্ষেত্রে আমাদের রাজনৈতিক সদিচ্ছা খুবই জরুরি। তা না হলে যেমন চলছে, চলবে অথবা এমনিতেই সব ঠিক হয়ে যাবে, এই ধারণাগুলোই ঠিক নয়।

বিশ্বব্যাংকের এমডি আর্থিকখাতে কাঠামোগত সংস্কার, ভ্যাট ব্যবস্থা ও কর ব্যবস্থার সংস্কার, রপ্তানি আয় বাড়াতে পণ্যের বহুমুখীকরণ, অবকাঠামো খাতে উন্নয়ন নিশ্চিত এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় মনোযোগ দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। বাংলাদেশের বেসরকারি খাতের উন্নয়নে বিশ্বব্যাংকের থেকে অর্থায়ন দেওয়া হবে বলেও আশ্বাস দিয়েছেন। এ ছাড়া টেকসই অর্থনীতি নিশ্চিতে বেসরকারি খাতে নীতি সহায়তা অব্যাহত রাখার কথাও জানান তিনি।

অন্যান্য দেশগুলো কিন্তু মোটামুটি অর্থনৈতিক স্ট্যাবিলিটি বজায় রাখতে চেষ্টা করছে। উদাহরণ হিসেবে ভারতের কথা বলা যেতে পারে। মূল্যস্ফীতি অথবা রিজার্ভ উভয় ক্ষেত্রেই একটি ইতিবাচক অবস্থানে আছে। সেদিক বিবেচনায় নেপাল পাকিস্তান ও শ্রীলংকার অবস্থা বেশ খারাপ। আমাদের অবস্থা ততটা খারাপ না হলেও কিন্তু আমরা আশা করতে পারি না যে, সবকিছু খুব দ্রুত ঠিক হয়ে যাবে। আপাত দৃষ্টিতে আমরা যত ভালো বলি না কেন তার বাস্তবায়ন অর্থাৎ বাস্তবক্ষেত্রে তার প্রয়োগ না হলে কোনো লাভ হবে না। কাজেই সঠিক বাস্তবায়ন করে দেখাতে হবে। সেটি যে শুধু বাংলাদেশ ব্যাংক করবে তা নয়। এখানে একটু সমন্বয় করতে হবে।

এখন যেটি প্রতীয়মান হচ্ছে, নির্বাচনের দিকে সবার দৃষ্টি। তবে নির্বাচনকে ঘিরেই যে সবকিছু আবর্তিত হবে, সেটি কিন্তু ঠিক নয়। ইতিবাচক আশ্বাস থাকা ভালো। তবে আমি বলব শুধু ইতিবাচক কথা নয় অর্থনীতি রেমিট্যান্স রিজার্ভ পুনরায় স্থিতিশীল করতে কথা ও কাজের সঠিক বাস্তবায়নটুকু জরুরি।

ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ: সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক।

এসএন

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশ জটিল রাজনৈতিক সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে : মির্জা ফখরুল

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বাংলাদেশ বর্তমানে এক জটিল রাজনৈতিক সময় পার করছে। এই সময়ে বাংলাদেশের কাঙ্ক্ষিত স্বপ্ন পূরণে রাজনৈতিক কাঠামো এবং প্রতিষ্ঠানগুলোকে গণতন্ত্রের উপযোগী করতে হবে।

শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) রাজধানীর খামারবাড়ি কৃষি ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ‘ঐক্য, সংস্কার, নির্বাচন, জাতীয় সংলাপ ২০২৪’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, “গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠায় আমাদের বারবার বলতে হচ্ছে, ‘এটা করতে হবে, ওটা করতে হবে।’ কারণ, গণতন্ত্র চর্চা ছাড়া গড়ে ওঠে না। ১৯৭১ সালের সংগ্রাম এবং পরবর্তী গণতান্ত্রিক লড়াইগুলো থেকে শিক্ষা নিয়ে আমাদের এগোতে হবে।”

তিনি অভিযোগ করেন, “২০১২ সাল থেকে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই সংগ্রামে বিএনপি সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে। আমাদের হাজারো নেতাকর্মী মিথ্যা মামলায় হয়রানির শিকার হয়েছেন, গুম হয়েছেন এবং হত্যা করা হয়েছে। তবুও আমরা থেমে নেই। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় আমরা এখনও সোচ্চার।”

সংস্কার প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, “আমরা প্রথম থেকেই সংস্কারের পক্ষে। আমাদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তোলা হয় যে ‘বিএনপি সংস্কার চায় না,’ তা সম্পূর্ণ ভুল। আমরা দ্রুত প্রয়োজনীয় সংস্কার চাই এবং একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে চাই।”

তিনি আরও বলেন, “গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় নির্বাচনই হচ্ছে মূল দরজা। ১৯৯৬ সালের কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত তিনটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন তারই উদাহরণ।”

তৃণমূল থেকে রাজনীতিতে উঠে আসার অভিজ্ঞতা তুলে ধরে তিনি বলেন, “আমি কোনো রাজনৈতিক তাত্ত্বিক নই। আমি মাঠ পর্যায়ে কাজ করে তৃণমূলের মানুষের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক তৈরি করেছি। জনগণকে বাদ দিয়ে কোনো উন্নয়ন বা পরিবর্তন সম্ভব নয়।”

অতীতের সংগ্রামের গুরুত্ব তুলে ধরে মির্জা ফখরুল বলেন, “আমাদের ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ এবং তারপরে গণতান্ত্রিক লড়াইগুলোর আত্মত্যাগের কথা ভুলে গেলে চলবে না। সেই ঐতিহাসিক আন্দোলনের চেতনা ধারণ করেই আমাদের ভবিষ্যতের পথ রচনা করতে হবে।”

তিনি জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, “গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য জনগণের সঙ্গেই সম্পর্ক স্থাপন করতে হবে। জনগণই সব পরিবর্তনের মূল শক্তি।”

Header Ad
Header Ad

সংবিধান সংস্কারে রাজনৈতিক দলের সংকল্প জরুরি: অধ্যাপক আলী রীয়াজ

সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। ছবি: সংগৃহীত

সংবিধান সংস্কার কাজ এগিয়ে নিতে রাজনৈতিক দলগুলোর অঙ্গীকার ও সংকল্প অপরিহার্য বলে মন্তব্য করেছেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ।

শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত ‘ঐক্য, সংস্কার, নির্বাচন’ শীর্ষক সংলাপে তিনি এ কথা বলেন।

আলী রীয়াজ বলেন, "বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে হলে জনগণ এবং রাজনৈতিক দলগুলোর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা, নাগরিক অধিকার এবং ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণের দাবি মেনে ঐক্যমত তৈরি করতে হবে।"

তিনি আরও বলেন, "শুধু আইন বা নিয়ম-কানুন সংস্কার যথেষ্ট নয়। ভালো সংবিধান প্রণয়ন করলেই সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত হবে না। এজন্য রাজনৈতিক শক্তিগুলোর মধ্যে সংস্কারকাজ এগিয়ে নেয়ার দৃঢ় সংকল্প থাকতে হবে।"

এই সংলাপে তিনি রাজনৈতিক ঐক্যের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়ে বলেন, জনগণের চাহিদা অনুযায়ী গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও সংস্কার সাধনে দলগুলোর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

Header Ad
Header Ad

চলতি বছরের বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক হচ্ছে না

ছবি: সংগৃহীত

চলতি বছরে বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি ও ভারতের বিএসএফের মহাপরিচালক পর্যায়ের বৈঠকটি বাতিল হয়েছে। শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) বিষয়টির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিএসএফের এক কর্মকর্তা ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসকে এই তথ্য জানিয়েছেন।

প্রতি বছর দুইবার করে স্বরাষ্ট্র, প্রতিরক্ষা, মাদক বিরোধীসহ অন্যান্য সংস্থার কর্মকর্তাদের নিয়ে দুই বাহিনীর প্রধান বৈঠক করেন। বিএসএফ এবং বিজিবি (তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেলস) এর ডিজিদের মধ্যে ১৯৭৫ সালের ২ ডিসেম্বর প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এর ১৯৯৩ সালে দিল্লি ও ঢাকায় দ্বিবার্ষিক বৈঠক করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এবারের বৈঠকটি হওয়ার কথা ছিল দিল্লিতে।

বাতিল করা বৈঠকটি একটি রুটিন বৈঠক হলেও এবার তা অধিক গুরুত্বপূর্ণ ছিল। কেননা, ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে চলে যাওয়ার পর বিজিবি-বিএসএফের মহাপরিচালক পর্যায়ে আর কোনও বৈঠক হয়নি।

নভেম্বরে এই বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। তবে বাংলাদেশ এটি পিছিয়ে দেওয়ার অনুরোধ জানালে নতুন করে আর কোনও তারিখ নির্ধারণ করা হয়নি। ডিসেম্বরে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হওয়ার আশা করা হচ্ছিলো। তবে এ মাসেও তা না হওয়ায় ২০২৪ সালে বৈঠক হওয়ার আর কোনও সম্ভাবনা নেই।

এ বিষয়ে বিএসএফের ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘নতুন তারিখ এখনও ঠিক করা হয়নি। তাই চলতি বছর বৈঠকটি আর হচ্ছে না। গত মাসে বৈঠক স্থগিতের পর ডিসেম্বরে এর আয়োজন নিয়ে আলোচনা হলেও তা ফলপ্রসু হয়নি।’

তিনি বলেন, ‘সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফের সদস্যদের মধ্যে কিছু বিষয় নিয়ে সমস্যা রয়েছে। তবে সেগুলো ছোট বিষয়। যে বিষয়গুলোর সমাধান করা সম্ভব নয় সেগুলো দুই বাহিনীর প্রধানের বৈঠকে তোলা হবে। তবে এই মুহূর্তে তাদের বৈঠক না হওয়াটাকে আমরা বড় করে দেখছি না। কেননা, মধ্যম সারির কর্মকর্তাদের মধ্যে নিয়মিত বৈঠক হচ্ছে।’

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশ জটিল রাজনৈতিক সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
সংবিধান সংস্কারে রাজনৈতিক দলের সংকল্প জরুরি: অধ্যাপক আলী রীয়াজ
চলতি বছরের বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক হচ্ছে না
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে নিহত সবাই একই পরিবারের
ইউসুফ (আঃ)- এর সমাধিতে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
ইন্টারপোলের রেড নোটিশে ৬৩ বাংলাদেশি: অপরাধীদের ধরতে আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টা
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আজমীর বরখাস্তের আদেশ বাতিল
মাহফিলে আজহারী উঠবেন রাতে, দুপুরেই ভরে গেছে ময়দান
ইসরায়েলি হামলায় অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন ডব্লিউএইচও প্রধান
থাইল্যান্ডে নিখোঁজ হওয়া বাংলাদেশিকে পাওয়া গেল থাই নারীর সঙ্গে হোটেলে  
হাসিনার দোসররা সচিবালয়ে পরিকল্পিতভাবে অগ্নিকাণ্ড করেছে: শাকিল উজ্জামান
ভারতে ইসকন মন্দিরে চিন্ময়ের আইনজীবীর বৈঠক
ভোটার হওয়ার বয়স ১৭ বছর নির্ধারিত হওয়া উচিত: ড. মুহাম্মদ ইউনূস  
নির্বাচনে অংশ নিতে খালেদা জিয়ার আইনগত কোনো বাধা নাই
বাসের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেল প্রাইভেটকার, নিহত ৫  
পাঁচ সাংবাদিক বরখাস্তের জন্য সরকার দায়ী নয়: প্রেস সচিব শফিকুল আলম
জাহাজে ছেলে খুন, পুত্রশোকে বাবার মৃত্যু
ক্রীড়া উপদেষ্টা আপাতত ক্রীড়া পরিষদে অস্থায়ী অফিস করবেন
সংস্কারবিহীন নির্বাচন সম্ভব নয়: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
পানির ট্যাংকে লুকিয়েও রক্ষা পেলেন না আ’লীগ নেত্রী