রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ভয় দূর করে দুর্নীতি রোধ করতে হবে

আমাদের সমাজে দুর্নীতির যে চিত্র অর্থাৎ এটি যেভাবে আখড়া গেড়ে বসেছে সেটি কোনোভাবেই সুখকর নয়। এর কারণ হলো, যারা দুর্নীতি করেন তাদের কোনো জবাবদিহি নেই। তাদের কোনোভাবেই থামানো যাচ্ছে না। বিশেষ করে যেটি লক্ষ্যনীয়, ছোট ছোট দুর্নীতিগুলো তবুও কিছু কিছু ক্ষেত্রে, যেমন- বিভিন্ন কমিশন অথবা সংস্থা টানাহেঁচড়া করছে, যারা বড় ধরনের দুর্নীতি করছে, যেমন কুড়িগ্রামে যে ঘটনাটি ঘটল, সেটির পেছনের মূল শক্তিটি ছিল রাজনৈতিক শক্তি। একজন প্রতিমন্ত্রী ও তার যোগসাজোশে এসব হয়েছে। যে কারণে শিক্ষকসহ অন্যান্য যারা আছেন তারাও বাধ্য হয়েছেন সেখানে যেতে।

এখানে যারা দুর্নীতি অথবা অনিয়মের জন্য দায়ী, যাদের কোনো না কোনোভাবে ক্ষমতার সঙ্গে সম্পৃক্ততা আছে, তাদের জবাবদিহির আওতায় আনা যায় না। এর কারণ হচ্ছে এদেরই তো দুর্নীতি দমন করার কথা। কিন্তু এরাই মূল হোতা এবং এরাই দুর্নীতিকে সুরক্ষা দিয়ে থাকে এবং আপাত অর্থে লাভবান হয়।

আমি বলব যে, নতুন বছরে আসলে নতুন কিছু নেই। যেটি পুরাতন সেটিরই সমাধান জরুরি। কারণ সমস্যাটি তো অনেক পুরোনো। নতুন বছরে আমরা যেটি করতে পারি সেটি হচ্ছে যে, চিত্রটির পরিবর্তন ঘটানো। আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রীও তার নিজের অবস্থান থেকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ কঠোর অবস্থানে থাকবেন বলেছেন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী একা দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণ করেন না। কাজেই যাদের এই দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণ দায়িত্ব, প্রধানমন্ত্রীর কথার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তাদের উচিত হবে, কারো প্রতি ভয় ও করুণা না করে, যারা দুর্নীতি করে, তাদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসা এবং জবাবদিহি নিশ্চিত করা দৃষ্টান্তমূলকভাবে। সেটি সম্ভব হলে আমরা মনে করি যে, দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। কারণ আমি মনে করি, দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণ কোনো রকেট সাইন্স না যে, দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। বিভিন্ন দেশের দিকে তাকালে আমাদের অভিজ্ঞতা কিন্তু সেটিই বলে।

আমাদের ভাবতে হবে, দুর্নীতি কি একটি অপরাধ কি না? কোনো অপরাধই সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ হয় না যদি না যারা অপরাধী তারা বিচারহীনতা উপভোগ করে, তারা যদি সুরক্ষা পায়, তাহলে সেই অপরাধ বিস্তার লাভ করবে এটিই কিন্তু স্বাভাবিক। কাজেই দুর্নীতি রোধের মূল চাবিটি হচ্ছে যারা দুর্নীতি করে তাদের জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে। বিশেষ করে যারা সিন্ডিকেট করে, যারা ক্ষমতাবান, যারা রাজনীতির সঙ্গে, যারা প্রশাসনের সঙ্গে, সরকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট তাদের সব ভয় ও করুণার ঊর্ধ্বে থেকে জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে। এটি করতে পারলে প্রধানমন্ত্রী দুর্নীতি দমনের যে ঘোষণা দিয়েছেন সেটি কার্যকর করা সম্ভব হবে।

সেক্ষেত্রে জনসচেতনা বৃদ্ধি করা একান্তভাবে দরকার। সুধী সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে। শিক্ষক, সাংবাদিক, আইনজীবী, মানবাধিকারকর্মী ইত্যাদিসহ সমাজের সর্বস্তরের মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে। তারা দুর্নীতির তথ্য প্রকাশ করবে। যারা করছেন, ভালোভাবেই করছেন, আরও বেশি ভয় ও করুণার ঊর্ধ্বে থেকে কোনোপ্রকার পক্ষপাতিত্ব না করে দুর্নীতির তথ্য প্রকাশ করবেন।
দুর্নীতি কোথায় হচ্ছে, কারা জড়িত, তাদের চিহ্নিত করার মাধ্যমে তারা যেন তথ্যউপাত্ত ও বিশ্লেষণ করে, সেইসঙ্গে অনুসন্ধানের একটি বিশেষ গুরুত্ব আছে। তাদের দক্ষ প্রযুক্তির মধ্যে নিয়ে আসতে হবে। তাহলে এটি যেমন তাদের দায়িত্ব পালন হবে, একইসঙ্গে দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণে সহায়ক পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে। আমাদের কাজ, আমরা দুর্নীতির তথ্য-উপাত্ত চিত্র তুলে ধরব। কিন্তু দুর্নীতি যারা দমন করার দায়িত্বে থাকবে তারা সেই তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে পদক্ষেপ নেবে। যারা দুর্নীতি নিয়ে কাজ করে, গবেষণা করে, তথ্য তুলে ধরে, তাদের জন্য কাজের পরিবেশ তৈরি করতে হবে।

ড. ইফতেখারুজ্জামান: নির্বাহী পরিচালক, টিআইবি

এসএন

Header Ad
Header Ad

নরসিংদীতে ছাত্রদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা

হুমায়ুনের মেহেরপাড়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক। ছবি: সংগৃহীত

রাজনৈতিক প্রতিহিংসা, আধিপত্য বিস্তার ও জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে নরসিংদীর মেহেরপাড়ায় এক ছাত্রদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে।

শনিবার (২১ ডিসেম্বর) দিনগত রাত ১২টার দিকে নরসিংদীর পাঁচদোনা মেহেরপাড়া বাড়ি আগিণার খেলার মাঠ থেকে তাকে ডেকে নিয়ে গুলি করে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।

নিহত হুমায়ুন কবির (২৬) মেহেরপাড়া ইউনিয়নের নাগরারহাট এলাকার একরামুল হকের ছেলে। তিনি মেহেরপাড়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের সদস্য।

নিহতের স্বজনরা অভিযোগ করে বলেন, আধিপত্য বিস্তার ও জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে একই এলাকার বাদল মিয়া, শাহআলম ও আতাউর মেম্বারের সঙ্গে দ্বন্দ্ব চলছিল হুমায়ুন কবিরের। দ্বন্দ্বের জেরে ইতোমধ্যে দুই পক্ষ একাধিক মামলা করেছে। গতকাল শনিবার দিনগত রাতে নিহত হুমায়ুন বাড়ির পাশের আঙ্গিনায় ব্যাডমিন্টন খেলছিল। রাত ১২টার দিকে দুটি মোটরসাইকেল যোগে শাহ আলম ও টিপুসহ চারজন হুমায়ুনের বাড়ির সামনে আসে। ওই সময় তারা হুমায়ুনকে ব্যাডমিন্টন খেলা থেকে ডেকে পাঁচদোনা বাজার মাছের আড়ৎ মসজিদের দিকে ডেকে নিয়ে যায়। সেখানে সন্ত্রাসীরা তার বুকে, পিঠে ও ঘারে পরপর তিনটি গুলি করে। এ সময় সে মাটিতে লুটিয়ে পরে। গুলির শব্দ শুনে খেলার মাঠ থেকে লোকজন এগিয়ে এলে সন্ত্রাসীরা তাদের লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করে আতঙ্ক সৃষ্টি করে। পরে তারা মটোরসাইকেল যোগে পালিয়ে যায়। মুমূর্ষু অবস্থায় হুমায়ুনকে হাসপাতালে আনার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এদিকে, হুমায়ুন হত্যার বিচার দাবিতে হাসপাতাল চত্বরে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন এলাকাবাসী।

নিহত হুমায়ুনের বন্ধু ও মেহেরপাড়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক সুজন ভূইয়া বলেন, ‘স্বৈরাচার পতনের আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা ছিল নিহত হুমায়ুনের। তার নেতৃত্বেই পাঁচদোনা মেহেরপাড়া ও মাধবদী আন্দোলন হয়েছিল। এসব ঘটনা নিয়ে সে এলাকার অনেকের রোষানলে পড়ে। এসবের জেরে তার বাড়ি ঘরে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। প্রাণ বাঁচাতে সে পালিয়ে থাকে। ৫ তারিখের পর এলাকায় আসে। এর মধ্যেই গতকাল তাকে বাড়ির আঙ্গিনা থেকে ডেকে নিয়ে গুলি করে হত্যা করা হলো।’

নিহতের বড় ভাই আল মামুন বলেন, ‘আমাদের ১৭ শতাংশ একটি জমি দখল করে নেয় বাদল মিয়ারা। পরে মামলার রায় পাওয়ার পর আমরা জমিটি দখলে নিই। এ নিয়ে তাদের সঙ্গে দ্বন্দ্ব তীব্র হয়। এরই জের ধরে তারা আমার ভাইকে গুলি করে হত্যা করেছে। এ ছাড়া স্বৈরাচার পতন আন্দোলনে তার সক্রিয় ভূমিকা ছিল। এসব নিয়ে অনেকে তাকে দমানোর চেষ্টা করছিল।’

মাধবদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ব্যাডমিন্টন খেলা শেষে অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা তাকে গুলি করে পালিয়ে যায়। ধারণা করা হচ্ছে, পূর্ব শত্রুতার জেরেই তাকে হত্যা করা হয়েছে। হত্যার প্রকৃত কারণ উদঘাটনসহ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারে কাজ করছে পুলিশ।’

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশের বিষয়ে নিশ্চিত নয় ট্রাইব্যুনাল

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারি। ছবি: সংগৃহীত

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারির বিষয়ে নিশ্চিত নয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। নোটিশ জারি হলে তা পুলিশের এনসিবি শাখা জানাবে বলে জানান তাজুল ইসলাম। 

রবিবার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে এক সাংবাদিক ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।

এদিকে শেখ হাসিনাকে বন্দি প্রত্যর্পণ চুক্তির মাধ্যমে ভারত থেকে দেশে ফেরাতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করে রেখেছেন চিফ প্রসিকিউটর। সে বিষয়ে সরকারের তরফ থেকে অগ্রগতি জানানো হয়নি।

শুধু শেখ হাসিনাই নয়, দেশের বাইরে পালিয়ে যাওয়া আওয়ামী লীগ নেতা আসাদুজ্জামান খান কামাল, হাসান মাহমুদসহ বেশ কয়েকজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারির পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে প্রসিকিউশন।

গত ১০ নভেম্বর আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল গণমাধ্যমকে জানান, হাসিনাসহ জুলাই-আগস্ট গণহত্যায় অভিযুক্ত পলাতক সকল আসামিকে ফিরিয়ে আনতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে রেড অ্যালার্ট নোটিশ জারি করতে যাচ্ছে সরকার।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের পুরাতন ভবনের সংস্কারকাজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি বলেছিলেন, পলাতক ফ্যাসিস্ট চক্র পৃথিবীর যে দেশেই থাকুক, ইন্টারপোলের মাধ্যমে তাদের ধরে এনে বিচারের মুখোমুখি করা হবে।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রেড অ্যালার্ট নোটিশ জারি করতে গত ১০ নভেম্বর ইন্টারপোলকে চিঠি দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছিলেন ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম।

১২ নভেম্বর ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, শেখ হাসিনা গণহত্যা, গুমসহ অন্যান্য মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত এবং মামলার আসামি। তবে তিনি পালিয়ে গেছেন এবং বর্তমানে দেশের সীমানার বাইরে অবস্থান করছেন।

এরকম একজন অপরাধীকে গ্রেফতার করতে বা তার বিরুদ্ধে রেড অ্যালার্ট নোটিশ জারি করতে আন্তর্জাতিক সংস্থা হিসেবে ইন্টারপোলকে চিঠি দেয়া হয়েছে।'

তিনি আরও জানিয়েছিলেন, চিঠিতে শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানানোর পাশাপাশি ইন্টারপোলকে গ্রেপ্তার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাকে ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত করার বাধ্যবাধকতার কথা জানানো হয়েছে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর থেকে তিনি সেখানেই অবস্থান করছেন বলে জানিয়েছে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ।

Header Ad
Header Ad

ভারতের কাছে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

ছবি: সংগৃহীত

দারুণ সব জয়ে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপে ফাইনালে উঠেছিলও বাংলাদেশ। একমাত্র হারটি ছিলো ভারতের কাছে। সেই ভারতকে ফাইনালে পেয়ে প্রতিশোধ নিতে পারেনি সুমাইয়া আক্তারের দল। কুয়ালালামপুরে ভারত আজ ৪১ রানের জয়ে বাংলাদেশের স্বপ্ন ভেঙ্গে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।

বেউয়েমাস ওভালের ফাইনালে বাংলাদেশের বোলাররা ভারতকে আটকে রেখেছিলেন নাগালের মধ্যে। টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৭ উইকেটে ১১৭ রানের পূঁজি পায় ভারত।

সর্বোচ্চ ৫২ রান করেন গঙ্গাদি তৃষা। বল হাতে ফারজানা ইয়াসমিন ৩১ রানে চার উইকেট নিয়ে সবচেয়ে সফল ছিলেন। ১১৮ রানের টার্গেটে ব্যাটিংয়ে নেমে দ্বিতীয় ওভারেই উইকেট হারায় বাংলাদেশ। রানের খাতা খুলতে পারেননি মোসাম্মত ইভা। দলীয় ৮ রানে ওপেনিং জুটি ভাঙ্গার পর সুমাইয়া আক্তারকে নিয়ে ১৬ ও জুয়াইরা ফেরদৌসের সঙ্গে ২০ রানের জুটি গড়েন ফাহমিদা ছোয়া। এই ওপেনার ২৪ বলে ১৮ করে আউট হতেই ভেঙে পড়ে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ। ১৮ ওভার তিন বল পর্যন্ত টিকে থেকে ৭৬ রানে অলআউট হয় তারা।

৪১ রানের জয়োৎসবে মাতে ভারতীয় মেয়েরা। বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ে সর্বোচ্চ ২২ রান করেন জুয়াইরা। এই দুজন ছাড়া আর কেউ দুই অঙ্কের ঘরে রান করতে পারেননি। ভারতের বোলিংয়ে আয়ুশি শুক্লা ১৭ রানে তিন উইকেট নেন। দুটি করে উইকেট পান পারুনিকা সিসোদিয়া ও সোনাম যাদব।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নরসিংদীতে ছাত্রদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশের বিষয়ে নিশ্চিত নয় ট্রাইব্যুনাল
ভারতের কাছে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
এক দশক পর ফিরলো ‘আমার দেশ’ পত্রিকা
৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচার: হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু দুদকের
ইয়েমেনে হুথিদের লক্ষ্যবস্তুতে মার্কিন বিমান হামলা
লোকসানের মিথ্যা গল্প শোনাচ্ছে ব্রিডার ফার্মগুলো
একজন ঢাকা অন্যজন কলকাতায় সংসার ভাঙছে মিথিলার
আইনজীবী আলিফ হত্যা: তদন্ত কমিটির সব সদস্যের পদত্যাগ
যে কোন সময় বাংলাদেশের পাশে নতুন দেশ
গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রীর মৃত্যু
বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না: ড. ইউনূস
  সংকট কাটছে, মেট্রোর যাত্রীদের সুখবর দিল ডিএমটিসিএল
ভারতের বিপক্ষে ১১৮ রান করলেই এশিয়া কাপ ঘরে উঠবে বাংলাদেশ
বিরামপুরে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ
টাঙ্গাইলে আ.লীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম আটক
শেখ হাসিনা নিজ হাতে তার বাবাকে দ্বিতীয়বার হত্যা করেছে: গয়েশ্বর
চুয়াডাঙ্গায় অবৈধ যানবাহন বন্ধ না হলে গণপরিবহন বন্ধের ঘোষণা
জুমার দিনে ফিলিস্তিনের মসজিদে আগুন দিল ইসরায়েলিরা
গাইবান্ধায় বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষ, আহত অন্তত ১০