রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

নববর্ষের নতুন সুর্য সময়ের নতুন বাতিঘর

নতুন বছর শুরু হলো। আমার কাছে একটি দিন মানে একটি মাত্র উৎসব নয়। এই দিনটিকে কেন্দ্র করে উচ্চারিত হয়েছে বহুমাত্রিক অর্থ। জীবনের গভীর অর্থ খোঁজার যে মৌল দর্শন একটি জাতির চিন্তা-চেতনায় বিরাজ করে সেই অর্থের সবটুকু ধারণ করে থাকে বছরের প্রথম দিন অর্থাৎ নববর্ষ দিন।

বছরের প্রথম দিনে আমার আশা বাঙালি জাতীয়তাবাদের মৌল অনুপ্রেরণায়, অসাম্প্রদায়িক বাঙালির আকর আধার মনুষ্যত্ব বিকাশের শুভশক্তিও আত্মপরিচয় বৃদ্ধির মূলক্ষেত্র এবং বিশ্বজোড়া মেলবন্ধনে মানবিকতার মৌলিক শর্ত।

নব জাগরণের ঘণ্টা ধ্বনি বাজায় এই উৎসব। মানুষ জড়ো হয় আপন নিয়মে। শহরের ইট-কাঠ থেকে গ্রামের মেঠোপথ পর্যন্ত বিস্তৃত। অন্য অর্থে বলা যায়, এই উৎসব এখন এর সবটুকু শহরের প্রতিটি মানুষের প্রাণের স্পন্দন। নন্দিত হয় পুরো দেশ।

মনীষী অন্নদাশঙ্কর রায় তার ‘সংস্কৃতির বিবর্তন’ গ্রন্থের ভূমিকায় লিখেছেন, “আমরা ক্রমশ হৃদয়ঙ্গম করছি যে দেশকে স্বাধীন করাই যথেষ্ট নয়। দেশের মানুষকে স্বাধীনভাবে চিন্তা করতে, সৃষ্টি করতে, নির্মাণ করতে শেখাতে হবে। পশ্চিমের সঙ্গে, আধুনিকের সঙ্গে পা মিলিয়ে নিতে হবে। পশ্চাতের সঙ্গে, ঐতিহ্যের সঙ্গে সমন্বয় রক্ষা করতে হবে। জনগণের সঙ্গে সংস্কৃতির সঙ্গে যোগসূত্র অবিচ্ছিন্ন রাখতে হবে। সার্থক সংস্কৃতির এই তিনটি ডাইমেনশন।’

নববর্ষে তিনটি মাত্রাকে বাঙালির মর্মমূলে প্রবেশ করিয়ে দিয়েছে। বাঙালি বুঝতে পেরেছে এই গোড়াটুকু আছে বলেই কোনো অপশক্তি তাদেরকে উপড়ে ফেলতে পারেনি। পাকিস্তান আমলের পুরো সময় ধরে এই চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি সরকার। এই শক্ত বাঁধনটুকু ছিল বলেই দন্ত-নখর বিস্তৃত করেও কিছুই করতে পারেনি তারা। বরং বাঙালি আত্মশক্তি সঞ্চয় করেছে আরও প্রবলভাবে। নববর্ষ মানুষকে সেই বার্তা দেয় অশুভ শক্তির বার্তায় মানুষ পুনরায় শক্তি সঞ্চয় করে আর একটি নববর্ষ উৎসব উদযাপন করে।

পথচলায় বছরঘুরে নববর্ষ সময়ের বাতিঘর। বিভ্রান্তির যাঁতাকলে পিষ্ট হওয়ার সুযোগ নেই বাঙালির। অমোঘ শক্তির দীপ্তি তার মাথার উপর ছায়া হয়ে আছে। নববর্ষ মানেই পুরানো মোড়ক খুলে নতুনকে আলিঙ্গন করা।কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার ‘নববর্ষ’ প্রবন্ধে বলেছেন, ‘এই মহামান্বিত জগতের অদ্যকার নববর্ষ দিন আমাদের জীবনের মধ্যে যে গৌরব বহন করিয়া আনিল, এই পৃথিবীতে বাস করিবার গৌরব, আলোকে বিচরণ করিবার গৌরব, এই আকাশতলে আসীন হইবার গৌরব, তাহা যদি পরিপূর্ণভাবে চিত্তের মধ্যে গ্রহণ করি তবে আর বিষাদ নাই, নৈরাশ্য নাই, ভয় নাই, মৃত্যু নাই।’

বাঙালি এই গৌরবের জায়গাটি তৈরি করেছে। মাতৃভাষার জন্য প্রাণ দান করে ভাষার মর্যাদা রক্ষা করেছে। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলা ভাষার স্বাধীন রাষ্ট্র অর্জন করে উপমহাদেশের মানচিত্র বদলে দিয়েছে। তারপরও বলতে হবে দুটো গভীর ও ব্যাপক অর্জন বাঙালির সামনে পাহাড় সমান উচ্চতা নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এক. যুদ্ধাপরাধী ও মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার এবং দণ্ড প্রদান। দুই. হতদরিদ্র মানুষের জীবন থেকে দারিদ্র্যের অবসান ঘটিয়ে তাদেরকে মানসম্মত জীবনযাপনের ব্যবস্থা প্রদান।

নইলে রবীন্দ্রনাথ তার প্রবন্ধে নববর্ষকে মূলে রেখে যে আনন্দের কথা বলেছেন তা প্রকাশের যথার্থতা এই দেশে থাকবে না, যারা নববর্ষের উত্তরাধিকারী। রবীন্দ্রনাথ তার প্রবন্ধে একটি ঋষি বাক্য উল্লেখ করে বলেছেন ‘কেই বা শরীর চেষ্টা করিত, কেই বা প্রাণ ধারণ করিত যদি এই আকাশে আনন্দে না থাকিতেন। আকাশ পরিপূর্ণ করিয়া তিনি আনন্দিত, তাই আমার হৃৎপিন্ড স্পন্দিত, আমার রক্ত প্রবাহিত, আমার চেতনা তরঙ্গিত। তিনি আনন্দিত, তাই সূর্যলোকের বিরাট যজ্ঞহোমে অগ্নি-উৎস উৎসারিত; তিনি আনন্দিত, তাই পৃথিবীর সর্বাঙ্গ পরিবেষ্টন করিয়া তৃণদল সমীরণে কম্পিত হইতেছে; তিনি আনন্দিত, তাই গ্রহে নক্ষত্রে আলোকের অনন্ত উৎসব। আমার মধ্যে তিনি আনন্দিত, তাই আমি আছি-তাই আমি গ্রহ তারকার সহিত লোক লোকান্তরের সহিত অবিচ্ছেদ্যভাবে জড়িত- তাহার আনন্দে আমি অমর, সমস্ত বিশ্বের সহিত আমার সমান মর্যাদা।’

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একটি অসাধারণ বাক্য সংযোজন করেছেন- ‘সমস্ত বিশ্বের সহিত আমার সমান মর্যাদা।’ বাঙালির সামনে আজ এই চ্যালেঞ্জ। নববর্ষকে সামনে রেখে বাঙালিকে এই চ্যালেঞ্জ নিতে হবে এবং জয়লাভ করতে হবে ।

সেলিনা হোসেন: বাংলা একাডেমির সভাপতি ও কথাসাহিত্যিক

Header Ad
Header Ad

অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!

ছবি: সংগৃহীত

নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকা ঘটনা নিয়ে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

ক্রমাগত দুশ্চিন্তা শরীরের স্ট্রেস-রেসপন্স সিস্টেমকে সক্রিয় রাখে, যা দীর্ঘমেয়াদে ক্রনিক স্ট্রেসের জন্ম দেয় এবং এমনকি অকাল মৃত্যুর কারণও হতে পারে।

গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘমেয়াদি মানসিক চাপ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করে দেয়, ফলে সংক্রমণ ও বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের মতো মারাত্মক কার্ডিওভাসকুলার সমস্যার সঙ্গেও এটি সরাসরি সম্পর্কিত।

বিশেষজ্ঞরা জানান, দীর্ঘ সময় ধরে কর্টিসলসহ বিভিন্ন স্ট্রেস হরমোনের অতিরিক্ত নিঃসরণ হজমজনিত সমস্যা, পেশির টান, অনিদ্রা ও মাথাব্যথার কারণ হতে পারে।

এছাড়া, অনিয়ন্ত্রিত বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত উদ্বেগ ধূমপান, অতিরিক্ত খাদ্যগ্রহণ বা মাদকাসক্তির মতো ক্ষতিকর অভ্যাস গড়ে তুলতে পারে, যা আরও ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি করে।

তবে, মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমানোর জন্য সচেতনতা ও সঠিক দিকনির্দেশনা অনুসরণ করলে এ সমস্যা মোকাবিলা করা সম্ভব। বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেন, নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম, পর্যাপ্ত ঘুম, মেডিটেশন এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য পেশাদার সহায়তা নেওয়া এসব সমস্যা সমাধানে কার্যকর হতে পারে।

সূত্র: আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন

Header Ad
Header Ad

জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক

বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন বলেছেন, জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় সরকার নির্বাচন হবে না।

রোববার বিকেলে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ওই পোস্টে ইশরাক লিখেছেন, "জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় সরকার ফরকার হবে না। তার আগে অন্তত ঢাকার প্রাণকেন্দ্র দক্ষিণ ঢাকায় আমার সঙ্গে যুদ্ধ করে, আমাকে কবরে পাঠিয়ে তারপর করতে পারলে করবে।"

তিনি আরও লিখেছেন, "এই সরকারকে এর চাইতে স্পষ্ট ভাষায় আর কিছু বলার নাই। আর আমাদের দলীয় কেউ যদি ভুলেও স্বপ্ন দেখেন, যেই হন না কেন আপনাদের চিনবো না। অতএব এলাকায় ফ্যাসিবাদের স্থান দেওয়ার আগে ১০০ বার চিন্তা করে নিয়েন। আগে বরখাস্তকৃত কমিশনের/কাউন্সিলর পদধারী হাসিনার কিলার বাহিনীদের বিচার, শাস্তি ও নির্মূল করতে হবে।"

 

তরুণ এই বিএনপি নেতা তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিজস্ব পরিকল্পনায় স্থানীয় নির্বাচন থাকতে পারে। কিছু নতুন দল বা ছোট দল নিজেদের অবস্থান সুসংহত করার চেষ্টা করতে পারে। তবে তার মতে, "এই মার্কাবিহীন স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মাধ্যমে খুনি হাসিনার অমানুষ জালেম বাহিনীর উত্থান ঘটবে।"

তিনি আরও উল্লেখ করেন, "আমাদের স্পষ্ট দলীয় সিদ্ধান্ত রয়েছে এই ব্যাপারে। এর বাইরে, ঢাকা দক্ষিণের সাবেক মেয়র প্রার্থী বা মহানগর বিএনপির সদস্য হিসেবে, বা একজন সাধারণ রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে, যে অবস্থানেই বিবেচনা করা হোক না কেন, আমি জানিয়ে দিচ্ছি—ঢাকার অলিগলির রাজনীতি কীভাবে চলে তা আমি জানি।"

ইশরাক হোসেন তার পোস্টের শেষ অংশে বলেন, "ঢাকা ও অন্যত্র স্থানীয় সরকার নির্বাচনের যে কোনো উদ্যোগকে চক্রান্ত হিসেবেই গণ্য করা হবে। হাসিনার কমিশনার/কাউন্সিলরা কিভাবে হয় এবং তারা কীভাবে ফিরে আসতে পারে, সেটাও আমাদের মুখস্থ।"

Header Ad
Header Ad

২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!

ছবি: সংগৃহীত

পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহতের ঘটনায় দিনটি রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এরই মধ্যে ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করে পরিপত্র জারি করা হয়েছে। দিবসটি যথাযথভাবে পালনের জন্য সবাইকে অনুরোধ করেছে সরকার।

তবে পরিপত্র জারির পর থেকেই অনেকের মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে, ২৫ ফেব্রুয়ারি কি সরকারি ছুটি থাকবে? এ বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও নানা আলোচনা চলছে।

সরকারি পরিপত্র অনুযায়ী, ২৫ ফেব্রুয়ারি সরকারি ছুটি থাকবে না। দিবসটি ‘গ’ শ্রেণীভুক্ত দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা জাতীয়ভাবে পালন করা হবে, তবে ছুটি থাকবে না।

পরিপত্রে বলা হয়েছে, সরকার প্রতিবছর ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করেছে। তবে এটি সরকারি ছুটি ছাড়া জাতীয় দিবস হিসেবে পালন করা হবে।

এর আগে মন্ত্রিপরিষদসচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদও সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন, ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করা হবে, তবে এদিন সরকারি ছুটি থাকবে না।

উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানায় বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) সদর দপ্তরে ঘটে যাওয়া নির্মম হত্যাকাণ্ডে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। শোকাবহ ও হৃদয়বিদারক এই দিনকে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের মাধ্যমে সেনা সদস্যদের আত্মত্যাগকে জাতীয় স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি